শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:১৩, সোমবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২৫

ফের ট্রাম্প যুগ শুরু আজ

♦ যোগ দিচ্ছেন বিশ্বনেতারা ♦ প্রশাসনে ব্যাপক পরিবর্তন
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
ফের ট্রাম্প যুগ শুরু আজ

বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাবান দেশ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে আজ শপথ নিচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। স্থানীয় সময় (২০ জানুয়ারি) দুপুরে তিনি শপথ নেবেন এবং বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাবান ব্যক্তি হিসেবে চার বছরের জন্য দায়িত্ব গ্রহণ করবেন। এর মধ্য দিয়ে ট্রাম্প যুগ শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই শুরু হচ্ছে না, পরাশক্তি দেশ হিসেবে তার প্রভাব পড়বে বিশ্বজুড়েই। শপথ অনুষ্ঠানে বিশ্বের প্রায় সব দেশের পক্ষ থেকেই প্রতিনিধিরা যোগ দিচ্ছেন। এদিকে শপথের আগেই মার্কিন প্রশাসনে ব্যাপক পরিবর্তনও ঘটানো শুরু হয়েছে। সূত্র : রয়টার্স, বিবিসি, এএফপি, আল জাজিরা, নিউজউইক, দ্য টেলিগ্রাফ।

রাষ্ট্রীয় ঐতিহ্য অনুযায়ী শপথ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে কেন্দ্রীয় আইনসভা ভবন অর্থাৎ কংগ্রেস ভবনে। ইউএস ক্যাপিটল বা ক্যাপিটল বিল্ডিং নামের এই ভবন ওয়াশিংটন ডিসির সিয়াটল কাউন্টিতে আবাসিক এলাকা ক্যাপিটল হিলে অবস্থিত। ভবনটি ক্যাপিটল হিল নামেও পরিচিত। ক্যাপিটল ভবনের পশ্চিম লনে আয়োজন করা হয়েছে শপথ অনুষ্ঠানের। নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের রানিং মেট ও ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত মাইক পেন্সও এদিন শপথ নেবেন। নির্ধারিত সময় অনুযায়ী ২০ জানুয়ারি শুক্রবার স্থানীয় সময় ভোর ৬টায় নিরাপত্তা ফটকগুলো খুলে দেওয়া হবে। সকাল সাড়ে ৯টায় শুরু হবে কনসার্ট। ক্যাপিটল ভবনে মূল অনুষ্ঠান শুরু হবে বেলা ১১টায়। আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর হবে দুপুরে। ডোনাল্ড ট্রাম্পকে শপথবাক্য পাঠ করাবেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস।

প্রেসিডেন্ট হিসেবে ট্রাম্পের মূল ব্যস্ততা শুরু হয়েছে গতকাল থেকেই। এদিন ভার্জিনিয়ার অরলিংটনে জাতীয় সমাধিক্ষেত্রে দেশটির বীর সেনানীদের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানিয়ে প্রেসিডেন্ট ও ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে কাজ শুরু করেছেন।

যারা আমন্ত্রণ পেয়েছেন : এই ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন বিশ্ব রাজনীতির গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি, ব্যবসায়ী এবং সেলিব্রেটিদের মধ্যে যারা ট্রাম্পের ভবিষ্যৎ দৃষ্টিভঙ্গির প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন তাঁরা। অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিতদের তালিকায় রয়েছেন বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ বিশ্বনেতা। এর মধ্যে ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি, আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট জাভিয়ের মিলেই, এল সালভাদরের প্রেসিডেন্ট নাইব বুকেলে এবং ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর উল্লেখযোগ্য। এ ছাড়া জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী টাকেশি ইওয়া এবং হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর অরবানও এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। চীনের শি জিনপিং এবং ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুকে আমন্ত্রণ জানানো হলেও তারা তাৎক্ষণিক তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করেননি। অন্যদিকে, ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট জায়ার বোলসোনারো আইনি জটিলতার কারণে অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারবেন না।

অনুষ্ঠানে পারফর্ম করবেন জনপ্রিয় গায়িকা ক্যারি আন্ডারউড, ৭০ দশকের ডিস্কো ব্যান্ড ভিলেজ পিপল এবং লি গ্রিনউড। এ ছাড়া র‌্যাপার ওয়াকা ফ্লকা ওফ্লম এবং অভিনেতা সিলভেস্টার স্ট্যালোনের মতো সেলিব্রেটিরাও অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন। ব্যবসায়ী নেতাদের মধ্যে টেসলার ইলন মাস্ক, মেটার মার্ক জাকারবার্গ, অ্যামাজনের জেফ বেজোস এবং অ্যাপলের টিম কুক অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন বলে জানা গেছে। অনুষ্ঠানে সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন, জর্জ ডব্লিউ বুশ, বারাক ওবামা এবং বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন উপস্থিত থাকবেন। যদিও মিশেল ওবামা অনুপস্থিত থাকার ইঙ্গিত দিয়েছেন।

প্রশাসনে ব্যাপক পরিবর্তন : যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শপথ গ্রহণের পর থেকেই দেশটির ফেডারেল সরকারের ওপর নিয়ন্ত্রণ আরও জোরদার করতে প্রস্তুত। ট্রাম্প ও তাঁর মিত্রদের দাবিকৃত ডিপ স্টেট ভেঙে দেওয়ার পরিকল্পনায়ও তিনি দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের গভীর রাষ্ট্র নির্মূলের দায়িত্বে যাদের রাখা হয়েছে তাদের মধ্যে রয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মনোনীত পাম বন্ডি, এফবিআইয়ের পরিচালক মনোনীত কাশ প্যাটেল, পররাষ্ট্রমন্ত্রী মনোনীত মার্কো রুবিও, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়াল্টজ, শিক্ষামন্ত্রী প্রার্থী লিন্ডা ম্যাকমাহন এবং ইলন মাস্ক ও বিবেক রামাস্বামী। তাঁরা ট্রাম্পের প্রশাসনিক দক্ষতা বাড়ানোর কার্যক্রমের নেতৃত্ব দেবেন। ট্রাম্পের ট্রানজিশন টিম এ বিষয়ে নির্ধারিত সময়সূচি নিয়ে কোনো তথ্য দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। কারণ, এই পরিবর্তনে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল নিয়মকানুন অনুযায়ী কয়েক মাস লেগে যেতে পারে।

একটি সূত্র জানিয়েছে, ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনেই একটি নির্বাহী আদেশ জারি করতে পারেন। যার মাধ্যমে ফেডারেল সরকারের প্রায় ৫০ হাজার স্থায়ী কর্মীর চাকরির সুরক্ষা বাতিল করা হবে। এতে এসব পদে স্থায়ী কর্মীদের পরিবর্তনে নিজের পছন্দের ও অনুগত লোকদের নিয়োগ দেওয়ার সুযোগ তৈরি হবে। এ ছাড়া, ট্রাম্প প্রশাসন যত দ্রুত সম্ভব ফেডারেল সরকারের বিভিন্ন বিভাগে হাজারো রাজনৈতিক নিয়োগ সম্পন্ন করার পরিকল্পনাও করছে। এই পরিকল্পনার উদ্দেশ্য হলো, সরকারের বিভিন্ন স্তরে গভীরভাবে অনুগত লোকদের অন্তর্ভুক্ত করা, যা সাম্প্রতিক কোনো প্রেসিডেন্টের তুলনায় অনেক বেশি।

প্রায় এক ডজন শীর্ষ পর্যায়ের নিয়োগপ্রাপ্তদের ট্রাম্প দ্বিতীয় ওময়াদে ফেডারেল কর্মক্ষেত্রে বড় ধরনের পরিবর্তন আনার দায়িত্ব দিয়েছেন বা এই পরিকল্পনার প্রতি তাদের সমর্থন জানিয়েছেন। ট্রাম্পের আগের প্রশাসনে অফিস অব ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড বাজেটের পরিচালক রাশেল ভাউট শিডিউল এফ আদেশ পুনরায় চালু করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন।

নতুন প্রশাসনের দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে ভিন্নমত পোষণকারী ফেডারেল কর্মীদের চিহ্নিত করার প্রক্রিয়া আগেই শুরু করা হয়। নির্বাচনি প্রচারণায় জন্মসূত্রে নাগরিকত্বের অধিকার বাতিল করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ট্রাম্প। যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৪তম সংশোধনী অনুযায়ী, যদি কেউ মার্কিন ভূমিতে জন্ম নেয়, তিনি দেশটির নাগরিকত্ব পাওয়ার অধিকার রাখেন। ট্রাম্প এই আইন পরিবর্তন করার ঘোষণা দিয়ে বলেছেন, প্রথম দিনেই আমি এই অধিকার বাতিল করব। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটি বাস্তবায়নে ব্যাপক আইনি বাধার সম্মুখীন হতে হবে। ট্রাম্পের আরও একটি বিতর্কিত প্রতিশ্রুতি হলো, ৬ জানুয়ারি ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটল হিলে হামলায় অভিযুক্তদের সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা। তিনি বলেছেন, আমি প্রথম দিনেই বিষয়টি বিবেচনা করব। টাইম ম্যাগাজিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেছিলেন, দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম ৯ মিনিটের মধ্যেই আমি এ বিষয়ে কাজ শুরু করব। ট্রাম্পের সবচেয়ে সাহসী প্রতিশ্রুতির মধ্যে একটি ছিল রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করা। তিনি একটি নির্বাচনি প্রচারণায় বলেছিলেন, ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই তিনি এই যুদ্ধ শেষ করবেন। কমলা হ্যারিসের সঙ্গে এক বিতর্কে তিনি বলেন, এই যুদ্ধের দূত সমাধান করা হবে। আমি জানি, জেলেনস্কি ও পুতিন কীভাবে কাজ করেন। তাঁদের দুজনের সঙ্গেই আমার ভালো সম্পর্ক এবং তাঁরা দুজনই আমাকে সম্মান করেন। তাঁরা বাইডেনকে সম্মান করেন না।

ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, মেক্সিকো ও কানাডার সব ধরনের পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করবেন। গত বছরের ২৫ নভেম্বর ট্রুথ সোশ্যালের এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, ২০ জানুয়ারি, প্রথম দিনের নির্বাহী আদেশগুলোর একটি হবে মেক্সিকো এবং কানাডার সব পণ্যে শুল্ক আরোপ করা। এটি আমার প্রথম দিনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাজ। অর্থনৈতিক ইস্যু নিয়ে দেওয়া প্রতিশ্রুতিতে ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, তিনি প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণের প্রথম দিনেই বাইডেন প্রশাসনের ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল (ইভি) ম্যান্ডেট বাতিল করবেন। হিউস্টনে নির্বাচনি প্রচারণায় ট্রাম্প বলেছিলেন, ‘‘আমি ক্ষমতায় আসার প্রথম দিনেই কুটিল জো-এর ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল ম্যান্ডেট বাতিল করব।’’ জীবাশ্ম জ্বালানি উৎপাদন বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ট্রাম্প। ফক্স নিউজে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, আমি আমেরিকায় আরও বেশি জ্বালানি তেল উত্তোলন করব। এতে জ্বালানি খরচ কমবে। তবে পরিবেশবাদীরা বলছেন, এই ধরনের পদক্ষেপ জলবায়ু পরিবর্তনের সংকটকে তীব্র করবে।

ট্রাম্প ট্রান্সজেন্ডার নারীদের অধিকার সীমিত করতে চান। ট্রান্সজেন্ডার নারীদের খেলায় অংশগ্রহণ নিষিদ্ধ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, আমি প্রথম দিনেই ট্রান্সজেন্ডারদের ওপর বাইডেনের আরোপিত সব নীতি বাতিল করব। লৈঙ্গিক পরিচয় নিশ্চিত করা এবং ট্রান্সজেন্ডারদের চিকিৎসা সহায়তা দেওয়ার উদ্দেশ্যে বাইডেন সরকারের উদ্যোগ জেন্ডার-অ্যাফার্মিং কেয়ার বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প। ট্রাম্প আমেরিকার গাড়িশিল্পকে পুনরুজ্জীবিত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে