শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫

তুলসী, ইসলামি খেলাফত এবং দেশের ভবিষ্যৎ

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
তুলসী, ইসলামি খেলাফত এবং দেশের ভবিষ্যৎ

মার্কিন গোয়েন্দাপ্রধান তুলসী গ্যাবার্ডের একটি বক্তব্য নিয়ে বাংলাদেশে তোলপাড় চলছে। তুলসী গ্যাবার্ড ১৭ মার্চ ভারত সফরকালে সেখানকার গণমাধ্যম এনডিটিভিকে একটি সাক্ষাৎকার দেন। সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময়ে সঞ্চালক বিষ্ণু সোমের এক প্রশ্নের উত্তরে তুলসী গ্যাবার্ড বাংলাদেশ সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। মার্কিন গোয়েন্দাপ্রধান বলেছেন, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ অন্যান্য ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর অনেকদিন ধরে নিপীড়ন, হত্যা এবং নির্যাতনের ঘটনা ঘটে আসছে এবং এটি আমেরিকান সরকার এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও তাঁর প্রশাসনের জন্য অত্যন্ত উদ্বেগের বিষয় হিসেবে রয়ে গেছে। তিনি বলেন, ট্রাম্পের প্রশাসন বিশ্বব্যাপী ইসলামপন্থি, সন্ত্রাসবাদ দমন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং সেই লক্ষ্যে তারা কাজ করছে। ট্রাম্পের নেতৃত্বাধীন নতুন ক্যাবিনেট ইতোমধ্যে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে। তুলসী গ্যাবার্ড তার বাংলাদেশ প্রসঙ্গ বক্তব্য শেষ করেন এভাবে- ইসলামপন্থি সন্ত্রাসীদের হুমকি এবং বিভিন্ন সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বৈশ্বিক তৎপরতা একই মতাদর্শ ও উদ্দেশ্য অনুসরণ করে, এটি মূলত একটি ইসলামি খেলাফত প্রতিষ্ঠার চেষ্টা।

তার এই বক্তব্য প্রকাশিত হওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে প্রতিবাদ দেওয়া হয়। এই প্রতিবাদে তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্যকে বিভ্রান্তিকর হিসেবে উল্লেখ করা হয়। বলা হয়, তার বক্তব্য বাংলাদেশের ভাবমূর্তি এবং সুনামের জন্য ক্ষতিকর। এরপর পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনও তুলসী গ্যাবার্ডের এই বক্তব্যকে আপত্তিকর বলে নাকচ করে দেন। মার্কিন গোয়েন্দাপ্রধানের বক্তব্য সরকারের ভেতর উত্তেজনা এবং তোলপাড় সৃষ্টি করেছে। শুধু সরকার নয়, সরকারবিরোধী মহলও এই ধরনের বক্তব্যে প্রতিক্রিয়া লক্ষণীয়। বিশেষ করে কিছু কিছু মহল এই বক্তব্যকে পুঁজি করে সরকারকে কোণঠাসার চেষ্টায় ব্যস্ত। অনেকে মনে করছেন, এই বক্তব্য এবং পাল্টা বক্তব্য বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের নতুন টানাপোড়েনের সূচনা। যদিও অর্থ উপদেষ্টা দাবি করেছেন, এটি দুই দেশের সম্পর্কের ওপর প্রভাব ফেলবে না। তুলসী গ্যাবার্ডের এই বক্তব্যের মধ্যে নতুন কী আছে? তিনি কী বলেছেন এবং বাংলাদেশ কেন তার এই বক্তব্য নিয়ে এত উচ্চমাত্রায় প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে সেই বিষয়টি বিশ্লেষণ করা দরকার।

প্রথমত, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দাপ্রধানের বক্তব্য বিশ্লেষণের আগে আমাদের একটু পেছনে ফিরে তাকাতে হবে। দেখতে হবে যে, তুলসী গ্যাবার্ড আসলে কে? তুলসী গ্যাবার্ডের নিয়োগ ছিল মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের একটি বড় চমক। গ্যাবার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান হওয়ার ঘটনাটিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই অনেকে বিস্মিত হয়েছিলেন। তুলসী একজন দক্ষ এবং সাহসী সেনা কর্মকর্তা। মার্কিন সেনা হিসেবে তিনি ইরাক এবং কুয়েতের যুদ্ধে সরাসরি অংশ নিয়েছেন। পরবর্তী সময়ে লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদমর্যাদায় অবসরে যান। চাকরি শেষে প্রথমে তিনি ডেমোক্র্যাটিক দলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। পরে রিপাবলিকান দলের সদস্য পদ লাভ করেন। তুলসীর বাবা মাইক গ্যাবার্ড একজন ক্যাথলিক খ্রিস্টান ছিলেন। তার মা ক্যারল গ্যাবার্ড প্রথমে খ্রিস্টান ছিলেন, পরে হিন্দুধর্ম গ্রহণ করেন। তাদের পরিবার মূলত ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর কৃষ্ণ কনশাসনেস (ইসকন) বা হরে কৃষ্ণ আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত। মূলত এ সি ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদের শিক্ষায় অনুপ্রাণিত হয়ে তারা কৃষ্ণভক্তিতে আকৃষ্ট হন। ভক্তি, জয়, আরিয়ান ও বৃন্দাবন নামে তুলসীর আরও চার ভাইবোন আছে। তিনি একজন ইসকনভক্ত হিসেবে বিশ্বব্যাপী পরিচিত। তিনি ব্যক্তি জীবনেও একজন নিরামিষভোজী। তার সামরিক জীবন যেমন বর্ণাঢ্যময় তেমনি রাজনৈতিক জীবনেও তিনি কট্টর ইসলাম বিদ্বেষী এবং কট্টর সাম্প্রদায়িক উগ্রবাদী হিসেবে পরিচিতি। তুলসী গ্যাবার্ড খুব সম্ভবত সেই বিরল একজন ইসকনভক্ত এবং হিন্দুত্ববাদে বিশ্বাসী, যার বাবা-মায়ের দুজনের কেউই ভারতীয় বংশোদ্ভূত না হওয়া সত্ত্বেও তিনি নিজেকে একজন হরে কৃষ্ণভক্ত মনে করেন। একই সঙ্গে ভারতকে তিনি তার মাতৃভূমি মনে করেন।

হিন্দুস্থান টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তুলসী বলেছেন, যখনই তিনি ভারতে এসেছেন, তখনই তার মনে হয়েছে তিনি যেন মাতৃভূমিতে এসেছেন। শুধু ধর্মীয় কারণে তিনি ভারতের সঙ্গে একাত্মতা বোধ করেন বলেও তিনি ওই সাক্ষাৎকারে উল্লেখ করেছেন। এবার ভারতে আসার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাকে একটি গঙ্গাজল কুম্ভ উপহার দিয়েছেন। তুলসী গ্যাবার্ডের ইসলামি উগ্রবাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান এবং হিন্দু ধর্মের প্রতি নমনীয় অবস্থানটি আমাদের বিশ্লেষণ করতে হবে। ডোনাল্ড ট্রাম্প জেনে-বুঝেই তাকে গোয়েন্দাপ্রধান করেছেন। ইসলামের নামে উগ্র সন্ত্রাসবাদ দমনের মিশনে তুলসী তার অন্যতম হাতিয়ার। কাজেই তুলসী গ্যাবার্ডের যে কোনো বক্তব্যকে বিশ্লেষণ করার আগে এসব বিষয় বিবেচনায় নিতে হবে। মনে রাখতে হবে যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বে ধর্মীয় উগ্রবাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান থেকেই তুলসী গ্যাবার্ডের নিয়োগ। তুলসী গ্যাবার্ড একজন কট্টর হিন্দুত্ববাদী এবং ইসকনভক্ত, ভারতের প্রতি তার একটি আলাদা আবেগ রয়েছে। তুলসী গ্যাবার্ড ভারতে বসে বক্তব্য দেওয়াতেই বিষয়টি বেশি স্পর্শকাতর হয়েছে বলে অনেকে মনে করেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে আমরা জানি যে, ৫ আগস্টের পর থেকে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক একটি টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে ভারতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ার ঘটনাটি নিয়ে বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে বেশ দূরত্ব এবং মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছে। যদিও বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করছেন ইদানীং। বিশেষ করে তার সাম্প্রতিক বক্তব্যগুলোতে তিনি সেভেন সিস্টারকে বঙ্গোপসাগর ব্যবহার করার সুযোগ দেওয়ার মধ্য দিয়ে দুই দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটি নতুন চিন্তা এবং তথ্য উপস্থাপন করেছেন। তিনি এটাও বলেছেন যে, ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে অস্বস্তি তৈরি হয়েছে কিছু ভুল তথ্য এবং অপপ্রচারের কারণে। এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে, ৫ আগস্টের পর থেকে ভারতের কিছু কিছু গণমাধ্যম প্রচুর অপতথ্য প্রচার করছে।

এখন যদি আমরা বিশ্লেষণ করে দেখি, তুলসী গ্যাবার্ড যে বক্তব্য দিয়েছেন তার মধ্যে নতুন কী আছে? তুলসী গ্যাবার্ড যে বক্তব্য দিয়েছেন তার মধ্যে ইসলামি খেলাফত ছাড়া নতুন কিছু নেই। বরং বাংলাদেশ সম্পর্কে এই ধরনের বক্তব্যগুলো কিছুদিন ধরে আন্তর্জাতিক মহলে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা দিচ্ছেন। যারাই বাংলাদেশ সফরে আসছেন, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করছেন, তারাই বাংলাদেশে ধর্মীয় উগ্রবাদ এবং সন্ত্রাসবাদের উত্থান নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছেন। সরকারের পক্ষ থেকেও বলা হচ্ছে যে, বাংলাদেশে ধর্মীয় উগ্রবাদের জায়গা নেই। এটাকে কঠোরভাবে দমন করা হবে। কদিন আগেই বাংলাদেশে নিষিদ্ধ ঘোষিত হিযবুত তাহরীরের পক্ষ থেকে একটি সমাবেশ ডাকা হয়েছিল। এই সমাবেশের মাধ্যমে তারা ইসলামি খেলাফত কায়েমের জন্য ঘোষণা দিয়েছিলেন। সরকারের পক্ষ থেকে তাদের ব্যাপারে কঠোর অবস্থান ঘোষণা করা হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত কয়েকজন হিযবুত তাহরীর সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়। নিষিদ্ধ ঘোষিত হিযবুত তাহরীর ৫ আগস্টের আগে থেকেই বিভিন্ন তৎপরতা এবং কর্মকাণ্ড লক্ষ্য করা যায়। প্রথমদিকে সরকার এদের কর্মকাণ্ড উপেক্ষা করলেও এখন সরকার তাদের ব্যাপারে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছে। অন্যদিকে তুলসী গ্যাবার্ডের এই বক্তব্য নিয়ে যখন বাংলাদেশে হইচই চলছে, ঠিক তখন মিয়ানমার সেনাবাহিনীর আতঙ্কের নাম হিসেবে পরিচিত আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) প্রধান আতাউল্লাহ আবু আম্মার জুনুনী গ্রেপ্তার হয়েছেন। তার এই গ্রেপ্তারের ঘটনায় এই অঞ্চলে নতুন করে জঙ্গিবাদ ও উগ্রবাদের আলোচনা হচ্ছে। আতাউল্লাহ একজন উগ্র জঙ্গিবাদী নেতা হিসেবে বিশ্বে পরিচিত। বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে যে ধর্মীয় উগ্রবাদ এবং সন্ত্রাসবাদ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার চেষ্টা করছে, তার বিরুদ্ধে মূলত তুলসী গ্যাবার্ড কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন যে, ইসলামি খেলাফত উত্থানকে প্রতিহত করা হবে। এর সঙ্গে সরকারের বিরোধটা কোথায় সেটিই আসলে ভেবে দেখার বিষয়। সরকার কি না বুঝে তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্য নিয়ে অতি মাত্রায় প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করল কি না সেটাও খতিয়ে দেখা দরকার। কারণ তুলসী গ্যাবার্ড যে বক্তব্যগুলো দিয়েছেন, সেই বক্তব্য গত ৫ মাসে একাধিক ব্যক্তি উচ্চারণ করেছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকেও বিভিন্ন ব্যক্তি এই ধরনের কথা বলেছেন। সম্প্রতি একজন মার্কিন জনপ্রতিনিধি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। তার কাছেও প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর যে নিপীড়ন হচ্ছে সেটি ধর্মীয় নয়, সেটি রাজনৈতিক।

বাংলাদেশকে কতগুলো বাস্তবতা স্বীকার করতে হবে। প্রথমত, ৫ আগস্টের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে উগ্র জঙ্গিবাদী হিযবুত তাহরীর মতো উগ্র জঙ্গিবাদী গোষ্ঠী মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার চেষ্টা করছে। একটা বিপ্লবের পর এটা করার চেষ্টা করাটাই স্বাভাবিক। এ ব্যাপারে সরকারের অবস্থানও খুব সুস্পষ্ট। সরকার এ ধরনের খেলাফতের উত্থানকে প্রতিহত করার অঙ্গীকার করেছে। তাদের বিরুদ্ধে সরকারের অবস্থানও স্পষ্ট। দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশে যে জঙ্গিবাদকে জায়গা দেওয়া উচিত না, সে ব্যাপারে সব সরকারও একমত। কাজেই তুলসী গ্যাবার্ড সরকারের প্রতিপক্ষ হিসেবে বা বিরুদ্ধপক্ষ হিসেবে কোনো বক্তব্য রাখেননি। বরং তিনি বাংলাদেশ সরকারের পক্ষেই একটি অবস্থান গ্রহণ করেছেন। মার্কিন গোয়েন্দাপ্রধানের এই বক্তব্যটিকে আত্মস্ত করে তার তাৎপর্য অনুধাবন করে বাংলাদেশের ব্যবস্থা গ্রহণ করাটাই সঠিক ও সমীচীন। মনে রাখতে হবে, বাংলাদেশে ইসলামি খেলাফত করার জন্য হিযবুত তাহরীরসহ কিছু জঙ্গি সংগঠন তৎপর। বাংলাদেশে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) তৎপরতাও নতুন করে উদ্বেগ জাগাচ্ছে। এসব সন্ত্রাসবাদ এবং উগ্রবাদকে প্রতিহত করতে গেলে আন্তর্জাতিক সাহায্য লাগবে। মার্কিন সহায়তা তো অবশ্যই লাগবে। তুলসী গ্যাবার্ড যেহেতু মার্কিন গোয়েন্দাপ্রধান, অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও স্পর্শকাতর গোয়েন্দা তথ্য তার কাছে আছে। এরকম একটা দায়িত্বপূর্ণ পদে থেকে তিনি যখন একটি বক্তব্য দেন, তখন নিশ্চয়ই সেই বক্তব্যের গুরুত্ব বিবেচনা করা উচিত। বক্তব্যটিকে রাজনৈতিক আবরণে না দেখে, কোথায় বক্তব্যটি দিলেন, তা না ভেবে এর পুরো তাৎপর্য অনুধাবন করা উচিত। এই বিষয়টি নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করা এবং বাংলাদেশে সম্ভাব্য জঙ্গিবাদ এবং ইসলামি খেলাফত প্রতিষ্ঠার যে প্রচেষ্টা তাকে সর্বাত্মকভাবে প্রতিহত করার জন্য কার্যকর এবং দৃশ্যমান উদ্যোগ গ্রহণ করা জরুরি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বব্যাপী উগ্রবাদ এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছে। বর্তমান সরকারকে এই বাস্তবতা অনুধাবন করতে হবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই সরকারের ঘনিষ্ঠ মিত্রদের একজন। ড. ইউনূস যথার্থ বলেছেন যে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে তারা সম্পর্ক এগিয়ে নিতে চান। আমরা বিশ্বাস করি যে, বর্তমান সরকার ইসলামি খেলাফত এবং উগ্রবাদকে কোনোভাবেই প্রশ্রয় দেবে না এবং সমর্থন করবে না। এ রকম বাস্তবতায় নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত না করে বাংলাদেশে যেন এ ধরনের উগ্র সাম্প্রদায়িক ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টি না হয়, সে ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে হবে। নিষিদ্ধ ঘোষিত উগ্রবাদী সংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে আরও কঠোর অবস্থান নিতে হবে। বৈশ্বিক ঐক্যের মাধ্যমে বাংলাদেশকে জঙ্গিবাদমুক্ত একটি রাষ্ট্র হিসেবে এগিয়ে নিতে হবে। সেটি হবে একটি দায়িত্বশীল আচরণ। যে কোনো বক্তব্যকে একটি রাজনৈতিক চরিত্র দিয়ে তার প্রতিবাদ করা কখনোই ইতিবাচক কূটনীতির লক্ষণ নয়।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দোকান বদল হলেই বেড়ে যায় মোটা চালের দাম
দোকান বদল হলেই বেড়ে যায় মোটা চালের দাম
ব্যাংক খাতে এবার সংকট ব্যবস্থাপনা কাউন্সিল
ব্যাংক খাতে এবার সংকট ব্যবস্থাপনা কাউন্সিল
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলা হলেই গ্রেপ্তার নয়
মামলা হলেই গ্রেপ্তার নয়
লন্ডনে দুই মিশন নিয়ে আরিফুল হক
লন্ডনে দুই মিশন নিয়ে আরিফুল হক
উচ্চ আদালতের ওপর হস্তক্ষেপের সুযোগ নেই
উচ্চ আদালতের ওপর হস্তক্ষেপের সুযোগ নেই
ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে
ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে
দেশ ভালোবাসলে কেউ পালাতে পারে না
দেশ ভালোবাসলে কেউ পালাতে পারে না
মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আমরা আরেকটি গাজায় পরিণত হতে চাই না
আমরা আরেকটি গাজায় পরিণত হতে চাই না
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন
আকস্মিক যুদ্ধ বিরতির ঘোষণা পুতিনের
আকস্মিক যুদ্ধ বিরতির ঘোষণা পুতিনের
সর্বশেষ খবর
মোহামেডানকে হারিয়ে হ্যাটট্রিক শিরোপা আবাহনীর
মোহামেডানকে হারিয়ে হ্যাটট্রিক শিরোপা আবাহনীর

৫১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মন্ত্রী মোজাম্মেল হকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক মন্ত্রী মোজাম্মেল হকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্ধ ঘরে মামা-ভাগ্নের লাশ নিয়ে রহস্য
বন্ধ ঘরে মামা-ভাগ্নের লাশ নিয়ে রহস্য

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘এমন দেশ গড়তে চাই যেখানে মানুষ মর্যাদা পাবে গুণাগুণের ভিত্তিতে’
‘এমন দেশ গড়তে চাই যেখানে মানুষ মর্যাদা পাবে গুণাগুণের ভিত্তিতে’

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

আবারও জরুরি নিরাপত্তা বৈঠক ডাকলেন মোদি
আবারও জরুরি নিরাপত্তা বৈঠক ডাকলেন মোদি

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইগাতীতে দুইজনকে কারাদণ্ড ও ৯টি মেশিন ধ্বংস
ঝিনাইগাতীতে দুইজনকে কারাদণ্ড ও ৯টি মেশিন ধ্বংস

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানি ফ্যাশন ডিজাইনারের সঙ্গে ছবি তুলে বিপাকে কারিনা
পাকিস্তানি ফ্যাশন ডিজাইনারের সঙ্গে ছবি তুলে বিপাকে কারিনা

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

রাতে শ্রমিক নেতা গ্রেফতার, দুপুরে জামিন
রাতে শ্রমিক নেতা গ্রেফতার, দুপুরে জামিন

১৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সিন্ধু চুক্তি রক্ষায় আইনি লড়াই করবে পাকিস্তান
সিন্ধু চুক্তি রক্ষায় আইনি লড়াই করবে পাকিস্তান

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে ৩৮৬তম রোভার স্কাউট লিডার বেসিক কোর্স উদ্বোধন
ঝালকাঠিতে ৩৮৬তম রোভার স্কাউট লিডার বেসিক কোর্স উদ্বোধন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুরে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৬
মহেশপুরে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৬

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বসুন্ধরার সহায়তায় চক্ষু চিকিৎসা পেল ৫০০ রোগী
কসবায় বসুন্ধরার সহায়তায় চক্ষু চিকিৎসা পেল ৫০০ রোগী

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোরিকশা ও মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোরিকশা ও মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেজাজ হারালেন রিয়াদ, তেড়ে গেলেন গ্যালারিতে
মেজাজ হারালেন রিয়াদ, তেড়ে গেলেন গ্যালারিতে

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে বিভিন্ন দাবিতে কৃষক ক্ষেতমজুর সংগ্রাম পরিষদের বিক্ষোভ
দিনাজপুরে বিভিন্ন দাবিতে কৃষক ক্ষেতমজুর সংগ্রাম পরিষদের বিক্ষোভ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খানসামায় ফুটবল প্রশিক্ষণের জন্য খেলোয়াড় বাছাই
খানসামায় ফুটবল প্রশিক্ষণের জন্য খেলোয়াড় বাছাই

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুতায়িত গেটের স্পর্শে হোটেল বয়ের মৃত্যু
বিদ্যুতায়িত গেটের স্পর্শে হোটেল বয়ের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১০ লাখ গাছ রোপণ করা হবে : ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে ১০ লাখ গাছ রোপণ করা হবে : ডা. শাহাদাত

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন রূপে ‘ফিরছেন’ ববি
নতুন রূপে ‘ফিরছেন’ ববি

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

'কাহালু বেতার' কেন্দ্রটি পূর্ণাঙ্গ বেতার কেন্দ্রে রূপান্তরের দাবি
'কাহালু বেতার' কেন্দ্রটি পূর্ণাঙ্গ বেতার কেন্দ্রে রূপান্তরের দাবি

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ধান কাটা শুরু
ঝিনাইদহে ধান কাটা শুরু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত ৭
ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত ৭

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে নিখোঁজের দুদিন পর মাদ্রাসা শিক্ষকের লাশ উদ্ধার
ফরিদপুরে নিখোঁজের দুদিন পর মাদ্রাসা শিক্ষকের লাশ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে বার্সেলোনা-ইন্টার ম্যাচ নিয়ে শঙ্কা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে বার্সেলোনা-ইন্টার ম্যাচ নিয়ে শঙ্কা

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পর্দায় জমজমাট অক্ষয়-পরেশ রাওয়াল কেমিস্ট্রি, বাস্তবে কেমন?
পর্দায় জমজমাট অক্ষয়-পরেশ রাওয়াল কেমিস্ট্রি, বাস্তবে কেমন?

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

কানাডার সঙ্গে ‌‘সম্পর্ক জোরদারে’ অধীর অপেক্ষায় যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী
কানাডার সঙ্গে ‌‘সম্পর্ক জোরদারে’ অধীর অপেক্ষায় যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খায়রুল হকের গ্রেফতার দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ
বিচারপতি খায়রুল হকের গ্রেফতার দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্তঃনগর ট্রেনের দাবিতে পাটগ্রামে আন্দোলন অব্যাহত
আন্তঃনগর ট্রেনের দাবিতে পাটগ্রামে আন্দোলন অব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিস্ফোরণের কারণ নিয়ে মুখ খুললেন ইরানি মন্ত্রী
বন্দর বিস্ফোরণের কারণ নিয়ে মুখ খুললেন ইরানি মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশে আসতে চায় চীনা জায়ান্ট ‘টেন্সেন্ট’
বাংলাদেশে আসতে চায় চীনা জায়ান্ট ‘টেন্সেন্ট’

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান
হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন, বললেন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন, বললেন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ বলে সেঞ্চুরি, আইপিএলে বৈভব তাণ্ডব
৩৫ বলে সেঞ্চুরি, আইপিএলে বৈভব তাণ্ডব

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে শক্তিশালী বোমা বিস্ফোরণ, নিহত ৭
উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে শক্তিশালী বোমা বিস্ফোরণ, নিহত ৭

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা
এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা আরেকটা গাজায় পরিণত হতে চাই না : মির্জা ফখরুল
আমরা আরেকটা গাজায় পরিণত হতে চাই না : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সের কাছ থেকে ২৬টি রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত
ফ্রান্সের কাছ থেকে ২৬টি রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ
নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসীদের হাত থেকে তরুণকে বাঁচাতে গিয়ে গুলিতে যুবদল কর্মী নিহত
সন্ত্রাসীদের হাত থেকে তরুণকে বাঁচাতে গিয়ে গুলিতে যুবদল কর্মী নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুবলীর লড়াই
বুবলীর লড়াই

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভিকি-রাশমিকার সিনেমা দেখে ক্ষোভে ফুঁসছেন বিজয়!
ভিকি-রাশমিকার সিনেমা দেখে ক্ষোভে ফুঁসছেন বিজয়!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মার্কিন রণতরী ও ইসরায়েলে হামলার দাবি হুথির
মার্কিন রণতরী ও ইসরায়েলে হামলার দাবি হুথির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে
ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিবের ‘তাণ্ডব,’ সঙ্গী সাবিলাই!
শাকিবের ‘তাণ্ডব,’ সঙ্গী সাবিলাই!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি ব্যয় সাশ্রয়ে দুটি দিবস একসঙ্গে পালনের সিদ্ধান্ত
সরকারি ব্যয় সাশ্রয়ে দুটি দিবস একসঙ্গে পালনের সিদ্ধান্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা
দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা রিফাইনারি প্ল্যান্টে আগুন, দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ায় বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
বসুন্ধরা রিফাইনারি প্ল্যান্টে আগুন, দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ায় বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের
সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পারমাণবিক কার্যক্রম নিয়ে কোনো ছাড় দেবে না ইরান
পারমাণবিক কার্যক্রম নিয়ে কোনো ছাড় দেবে না ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোষারোপ মানতে পারছেন না আফ্রিদি
দোষারোপ মানতে পারছেন না আফ্রিদি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ছড়িয়েছে ছোঁয়াচে রোগ স্ক্যাবিস
রাবিতে ছড়িয়েছে ছোঁয়াচে রোগ স্ক্যাবিস

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিক্সন চৌধুরীর সহযোগী যুবলীগ নেতা মামুন গ্রেফতার
নিক্সন চৌধুরীর সহযোগী যুবলীগ নেতা মামুন গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে যুক্তরাজ্য সফর স্থগিত করলেন সালমান খান
যে কারণে যুক্তরাজ্য সফর স্থগিত করলেন সালমান খান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
হামলা পরিকল্পনায় মোদি
হামলা পরিকল্পনায় মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপদের নাম এখন বজ্র
বিপদের নাম এখন বজ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে দুই মিশন নিয়ে আরিফুল হক
লন্ডনে দুই মিশন নিয়ে আরিফুল হক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর যেন ডেইরি ফার্ম
বিমানবন্দর যেন ডেইরি ফার্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

চাল নিয়ে প্রতারণা
চাল নিয়ে প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামের ১৬ আসনে নির্বাচনি হাওয়া
চট্টগ্রামের ১৬ আসনে নির্বাচনি হাওয়া

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে

সম্পাদকীয়

গ্যাস নেই শিল্পে জ্বলছে না চুলাও
গ্যাস নেই শিল্পে জ্বলছে না চুলাও

প্রথম পৃষ্ঠা

সিদ্ধেশ্বরীতে ছিনতাইয়ে জড়িতরা শনাক্ত হয়নি
সিদ্ধেশ্বরীতে ছিনতাইয়ে জড়িতরা শনাক্ত হয়নি

খবর

শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?

স্বাস্থ্য

মামলা হলেই গ্রেপ্তার নয়
মামলা হলেই গ্রেপ্তার নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা আরেকটি গাজায় পরিণত হতে চাই না
আমরা আরেকটি গাজায় পরিণত হতে চাই না

প্রথম পৃষ্ঠা

আকস্মিক যুদ্ধ বিরতির ঘোষণা পুতিনের
আকস্মিক যুদ্ধ বিরতির ঘোষণা পুতিনের

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে
ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপিটুনির শিকার ইমামের কারাগারে মৃত্যু
গণপিটুনির শিকার ইমামের কারাগারে মৃত্যু

নগর জীবন

নাহিদকে আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত
নাহিদকে আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আমি ভার্সেটাইল সিঙ্গার
আমি ভার্সেটাইল সিঙ্গার

শোবিজ

বুবলীর লড়াই
বুবলীর লড়াই

শোবিজ

মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কোয়েলের উপহার...
কোয়েলের উপহার...

শোবিজ

এবার ৫ হাজার টন আম রপ্তানির টার্গেট
এবার ৫ হাজার টন আম রপ্তানির টার্গেট

শিল্প বাণিজ্য

প্রথম শিরোপার স্বপ্নে পিএসজি-আর্সেনাল
প্রথম শিরোপার স্বপ্নে পিএসজি-আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

সিনেমায় নতুন জুটি নেই কেন
সিনেমায় নতুন জুটি নেই কেন

শোবিজ

ফেয়ারব্রাদারের ইনিংসটি মনে আছে আকরামের
ফেয়ারব্রাদারের ইনিংসটি মনে আছে আকরামের

মাঠে ময়দানে

দেশ ভালোবাসলে কেউ পালাতে পারে না
দেশ ভালোবাসলে কেউ পালাতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বে প্রথম ১৫ মিনিটের ফাইনাল!
বিশ্বে প্রথম ১৫ মিনিটের ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

নান্নুর চোখে সেই ম্যাচ
নান্নুর চোখে সেই ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

অষ্টম শিরোপার হাতছানি ম্যানসিটির
অষ্টম শিরোপার হাতছানি ম্যানসিটির

মাঠে ময়দানে