শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫

তুলসী, ইসলামি খেলাফত এবং দেশের ভবিষ্যৎ

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
তুলসী, ইসলামি খেলাফত এবং দেশের ভবিষ্যৎ

মার্কিন গোয়েন্দাপ্রধান তুলসী গ্যাবার্ডের একটি বক্তব্য নিয়ে বাংলাদেশে তোলপাড় চলছে। তুলসী গ্যাবার্ড ১৭ মার্চ ভারত সফরকালে সেখানকার গণমাধ্যম এনডিটিভিকে একটি সাক্ষাৎকার দেন। সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময়ে সঞ্চালক বিষ্ণু সোমের এক প্রশ্নের উত্তরে তুলসী গ্যাবার্ড বাংলাদেশ সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। মার্কিন গোয়েন্দাপ্রধান বলেছেন, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ অন্যান্য ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর অনেকদিন ধরে নিপীড়ন, হত্যা এবং নির্যাতনের ঘটনা ঘটে আসছে এবং এটি আমেরিকান সরকার এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও তাঁর প্রশাসনের জন্য অত্যন্ত উদ্বেগের বিষয় হিসেবে রয়ে গেছে। তিনি বলেন, ট্রাম্পের প্রশাসন বিশ্বব্যাপী ইসলামপন্থি, সন্ত্রাসবাদ দমন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং সেই লক্ষ্যে তারা কাজ করছে। ট্রাম্পের নেতৃত্বাধীন নতুন ক্যাবিনেট ইতোমধ্যে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে। তুলসী গ্যাবার্ড তার বাংলাদেশ প্রসঙ্গ বক্তব্য শেষ করেন এভাবে- ইসলামপন্থি সন্ত্রাসীদের হুমকি এবং বিভিন্ন সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বৈশ্বিক তৎপরতা একই মতাদর্শ ও উদ্দেশ্য অনুসরণ করে, এটি মূলত একটি ইসলামি খেলাফত প্রতিষ্ঠার চেষ্টা।

তার এই বক্তব্য প্রকাশিত হওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে প্রতিবাদ দেওয়া হয়। এই প্রতিবাদে তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্যকে বিভ্রান্তিকর হিসেবে উল্লেখ করা হয়। বলা হয়, তার বক্তব্য বাংলাদেশের ভাবমূর্তি এবং সুনামের জন্য ক্ষতিকর। এরপর পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনও তুলসী গ্যাবার্ডের এই বক্তব্যকে আপত্তিকর বলে নাকচ করে দেন। মার্কিন গোয়েন্দাপ্রধানের বক্তব্য সরকারের ভেতর উত্তেজনা এবং তোলপাড় সৃষ্টি করেছে। শুধু সরকার নয়, সরকারবিরোধী মহলও এই ধরনের বক্তব্যে প্রতিক্রিয়া লক্ষণীয়। বিশেষ করে কিছু কিছু মহল এই বক্তব্যকে পুঁজি করে সরকারকে কোণঠাসার চেষ্টায় ব্যস্ত। অনেকে মনে করছেন, এই বক্তব্য এবং পাল্টা বক্তব্য বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের নতুন টানাপোড়েনের সূচনা। যদিও অর্থ উপদেষ্টা দাবি করেছেন, এটি দুই দেশের সম্পর্কের ওপর প্রভাব ফেলবে না। তুলসী গ্যাবার্ডের এই বক্তব্যের মধ্যে নতুন কী আছে? তিনি কী বলেছেন এবং বাংলাদেশ কেন তার এই বক্তব্য নিয়ে এত উচ্চমাত্রায় প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে সেই বিষয়টি বিশ্লেষণ করা দরকার।

প্রথমত, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দাপ্রধানের বক্তব্য বিশ্লেষণের আগে আমাদের একটু পেছনে ফিরে তাকাতে হবে। দেখতে হবে যে, তুলসী গ্যাবার্ড আসলে কে? তুলসী গ্যাবার্ডের নিয়োগ ছিল মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের একটি বড় চমক। গ্যাবার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান হওয়ার ঘটনাটিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই অনেকে বিস্মিত হয়েছিলেন। তুলসী একজন দক্ষ এবং সাহসী সেনা কর্মকর্তা। মার্কিন সেনা হিসেবে তিনি ইরাক এবং কুয়েতের যুদ্ধে সরাসরি অংশ নিয়েছেন। পরবর্তী সময়ে লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদমর্যাদায় অবসরে যান। চাকরি শেষে প্রথমে তিনি ডেমোক্র্যাটিক দলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। পরে রিপাবলিকান দলের সদস্য পদ লাভ করেন। তুলসীর বাবা মাইক গ্যাবার্ড একজন ক্যাথলিক খ্রিস্টান ছিলেন। তার মা ক্যারল গ্যাবার্ড প্রথমে খ্রিস্টান ছিলেন, পরে হিন্দুধর্ম গ্রহণ করেন। তাদের পরিবার মূলত ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর কৃষ্ণ কনশাসনেস (ইসকন) বা হরে কৃষ্ণ আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত। মূলত এ সি ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদের শিক্ষায় অনুপ্রাণিত হয়ে তারা কৃষ্ণভক্তিতে আকৃষ্ট হন। ভক্তি, জয়, আরিয়ান ও বৃন্দাবন নামে তুলসীর আরও চার ভাইবোন আছে। তিনি একজন ইসকনভক্ত হিসেবে বিশ্বব্যাপী পরিচিত। তিনি ব্যক্তি জীবনেও একজন নিরামিষভোজী। তার সামরিক জীবন যেমন বর্ণাঢ্যময় তেমনি রাজনৈতিক জীবনেও তিনি কট্টর ইসলাম বিদ্বেষী এবং কট্টর সাম্প্রদায়িক উগ্রবাদী হিসেবে পরিচিতি। তুলসী গ্যাবার্ড খুব সম্ভবত সেই বিরল একজন ইসকনভক্ত এবং হিন্দুত্ববাদে বিশ্বাসী, যার বাবা-মায়ের দুজনের কেউই ভারতীয় বংশোদ্ভূত না হওয়া সত্ত্বেও তিনি নিজেকে একজন হরে কৃষ্ণভক্ত মনে করেন। একই সঙ্গে ভারতকে তিনি তার মাতৃভূমি মনে করেন।

হিন্দুস্থান টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তুলসী বলেছেন, যখনই তিনি ভারতে এসেছেন, তখনই তার মনে হয়েছে তিনি যেন মাতৃভূমিতে এসেছেন। শুধু ধর্মীয় কারণে তিনি ভারতের সঙ্গে একাত্মতা বোধ করেন বলেও তিনি ওই সাক্ষাৎকারে উল্লেখ করেছেন। এবার ভারতে আসার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাকে একটি গঙ্গাজল কুম্ভ উপহার দিয়েছেন। তুলসী গ্যাবার্ডের ইসলামি উগ্রবাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান এবং হিন্দু ধর্মের প্রতি নমনীয় অবস্থানটি আমাদের বিশ্লেষণ করতে হবে। ডোনাল্ড ট্রাম্প জেনে-বুঝেই তাকে গোয়েন্দাপ্রধান করেছেন। ইসলামের নামে উগ্র সন্ত্রাসবাদ দমনের মিশনে তুলসী তার অন্যতম হাতিয়ার। কাজেই তুলসী গ্যাবার্ডের যে কোনো বক্তব্যকে বিশ্লেষণ করার আগে এসব বিষয় বিবেচনায় নিতে হবে। মনে রাখতে হবে যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বে ধর্মীয় উগ্রবাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান থেকেই তুলসী গ্যাবার্ডের নিয়োগ। তুলসী গ্যাবার্ড একজন কট্টর হিন্দুত্ববাদী এবং ইসকনভক্ত, ভারতের প্রতি তার একটি আলাদা আবেগ রয়েছে। তুলসী গ্যাবার্ড ভারতে বসে বক্তব্য দেওয়াতেই বিষয়টি বেশি স্পর্শকাতর হয়েছে বলে অনেকে মনে করেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে আমরা জানি যে, ৫ আগস্টের পর থেকে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক একটি টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে ভারতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ার ঘটনাটি নিয়ে বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে বেশ দূরত্ব এবং মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছে। যদিও বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করছেন ইদানীং। বিশেষ করে তার সাম্প্রতিক বক্তব্যগুলোতে তিনি সেভেন সিস্টারকে বঙ্গোপসাগর ব্যবহার করার সুযোগ দেওয়ার মধ্য দিয়ে দুই দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটি নতুন চিন্তা এবং তথ্য উপস্থাপন করেছেন। তিনি এটাও বলেছেন যে, ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে অস্বস্তি তৈরি হয়েছে কিছু ভুল তথ্য এবং অপপ্রচারের কারণে। এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে, ৫ আগস্টের পর থেকে ভারতের কিছু কিছু গণমাধ্যম প্রচুর অপতথ্য প্রচার করছে।

এখন যদি আমরা বিশ্লেষণ করে দেখি, তুলসী গ্যাবার্ড যে বক্তব্য দিয়েছেন তার মধ্যে নতুন কী আছে? তুলসী গ্যাবার্ড যে বক্তব্য দিয়েছেন তার মধ্যে ইসলামি খেলাফত ছাড়া নতুন কিছু নেই। বরং বাংলাদেশ সম্পর্কে এই ধরনের বক্তব্যগুলো কিছুদিন ধরে আন্তর্জাতিক মহলে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা দিচ্ছেন। যারাই বাংলাদেশ সফরে আসছেন, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করছেন, তারাই বাংলাদেশে ধর্মীয় উগ্রবাদ এবং সন্ত্রাসবাদের উত্থান নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছেন। সরকারের পক্ষ থেকেও বলা হচ্ছে যে, বাংলাদেশে ধর্মীয় উগ্রবাদের জায়গা নেই। এটাকে কঠোরভাবে দমন করা হবে। কদিন আগেই বাংলাদেশে নিষিদ্ধ ঘোষিত হিযবুত তাহরীরের পক্ষ থেকে একটি সমাবেশ ডাকা হয়েছিল। এই সমাবেশের মাধ্যমে তারা ইসলামি খেলাফত কায়েমের জন্য ঘোষণা দিয়েছিলেন। সরকারের পক্ষ থেকে তাদের ব্যাপারে কঠোর অবস্থান ঘোষণা করা হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত কয়েকজন হিযবুত তাহরীর সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়। নিষিদ্ধ ঘোষিত হিযবুত তাহরীর ৫ আগস্টের আগে থেকেই বিভিন্ন তৎপরতা এবং কর্মকাণ্ড লক্ষ্য করা যায়। প্রথমদিকে সরকার এদের কর্মকাণ্ড উপেক্ষা করলেও এখন সরকার তাদের ব্যাপারে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছে। অন্যদিকে তুলসী গ্যাবার্ডের এই বক্তব্য নিয়ে যখন বাংলাদেশে হইচই চলছে, ঠিক তখন মিয়ানমার সেনাবাহিনীর আতঙ্কের নাম হিসেবে পরিচিত আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) প্রধান আতাউল্লাহ আবু আম্মার জুনুনী গ্রেপ্তার হয়েছেন। তার এই গ্রেপ্তারের ঘটনায় এই অঞ্চলে নতুন করে জঙ্গিবাদ ও উগ্রবাদের আলোচনা হচ্ছে। আতাউল্লাহ একজন উগ্র জঙ্গিবাদী নেতা হিসেবে বিশ্বে পরিচিত। বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে যে ধর্মীয় উগ্রবাদ এবং সন্ত্রাসবাদ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার চেষ্টা করছে, তার বিরুদ্ধে মূলত তুলসী গ্যাবার্ড কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন যে, ইসলামি খেলাফত উত্থানকে প্রতিহত করা হবে। এর সঙ্গে সরকারের বিরোধটা কোথায় সেটিই আসলে ভেবে দেখার বিষয়। সরকার কি না বুঝে তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্য নিয়ে অতি মাত্রায় প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করল কি না সেটাও খতিয়ে দেখা দরকার। কারণ তুলসী গ্যাবার্ড যে বক্তব্যগুলো দিয়েছেন, সেই বক্তব্য গত ৫ মাসে একাধিক ব্যক্তি উচ্চারণ করেছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকেও বিভিন্ন ব্যক্তি এই ধরনের কথা বলেছেন। সম্প্রতি একজন মার্কিন জনপ্রতিনিধি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। তার কাছেও প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর যে নিপীড়ন হচ্ছে সেটি ধর্মীয় নয়, সেটি রাজনৈতিক।

বাংলাদেশকে কতগুলো বাস্তবতা স্বীকার করতে হবে। প্রথমত, ৫ আগস্টের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে উগ্র জঙ্গিবাদী হিযবুত তাহরীর মতো উগ্র জঙ্গিবাদী গোষ্ঠী মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার চেষ্টা করছে। একটা বিপ্লবের পর এটা করার চেষ্টা করাটাই স্বাভাবিক। এ ব্যাপারে সরকারের অবস্থানও খুব সুস্পষ্ট। সরকার এ ধরনের খেলাফতের উত্থানকে প্রতিহত করার অঙ্গীকার করেছে। তাদের বিরুদ্ধে সরকারের অবস্থানও স্পষ্ট। দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশে যে জঙ্গিবাদকে জায়গা দেওয়া উচিত না, সে ব্যাপারে সব সরকারও একমত। কাজেই তুলসী গ্যাবার্ড সরকারের প্রতিপক্ষ হিসেবে বা বিরুদ্ধপক্ষ হিসেবে কোনো বক্তব্য রাখেননি। বরং তিনি বাংলাদেশ সরকারের পক্ষেই একটি অবস্থান গ্রহণ করেছেন। মার্কিন গোয়েন্দাপ্রধানের এই বক্তব্যটিকে আত্মস্ত করে তার তাৎপর্য অনুধাবন করে বাংলাদেশের ব্যবস্থা গ্রহণ করাটাই সঠিক ও সমীচীন। মনে রাখতে হবে, বাংলাদেশে ইসলামি খেলাফত করার জন্য হিযবুত তাহরীরসহ কিছু জঙ্গি সংগঠন তৎপর। বাংলাদেশে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) তৎপরতাও নতুন করে উদ্বেগ জাগাচ্ছে। এসব সন্ত্রাসবাদ এবং উগ্রবাদকে প্রতিহত করতে গেলে আন্তর্জাতিক সাহায্য লাগবে। মার্কিন সহায়তা তো অবশ্যই লাগবে। তুলসী গ্যাবার্ড যেহেতু মার্কিন গোয়েন্দাপ্রধান, অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও স্পর্শকাতর গোয়েন্দা তথ্য তার কাছে আছে। এরকম একটা দায়িত্বপূর্ণ পদে থেকে তিনি যখন একটি বক্তব্য দেন, তখন নিশ্চয়ই সেই বক্তব্যের গুরুত্ব বিবেচনা করা উচিত। বক্তব্যটিকে রাজনৈতিক আবরণে না দেখে, কোথায় বক্তব্যটি দিলেন, তা না ভেবে এর পুরো তাৎপর্য অনুধাবন করা উচিত। এই বিষয়টি নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করা এবং বাংলাদেশে সম্ভাব্য জঙ্গিবাদ এবং ইসলামি খেলাফত প্রতিষ্ঠার যে প্রচেষ্টা তাকে সর্বাত্মকভাবে প্রতিহত করার জন্য কার্যকর এবং দৃশ্যমান উদ্যোগ গ্রহণ করা জরুরি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বব্যাপী উগ্রবাদ এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছে। বর্তমান সরকারকে এই বাস্তবতা অনুধাবন করতে হবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই সরকারের ঘনিষ্ঠ মিত্রদের একজন। ড. ইউনূস যথার্থ বলেছেন যে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে তারা সম্পর্ক এগিয়ে নিতে চান। আমরা বিশ্বাস করি যে, বর্তমান সরকার ইসলামি খেলাফত এবং উগ্রবাদকে কোনোভাবেই প্রশ্রয় দেবে না এবং সমর্থন করবে না। এ রকম বাস্তবতায় নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত না করে বাংলাদেশে যেন এ ধরনের উগ্র সাম্প্রদায়িক ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টি না হয়, সে ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে হবে। নিষিদ্ধ ঘোষিত উগ্রবাদী সংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে আরও কঠোর অবস্থান নিতে হবে। বৈশ্বিক ঐক্যের মাধ্যমে বাংলাদেশকে জঙ্গিবাদমুক্ত একটি রাষ্ট্র হিসেবে এগিয়ে নিতে হবে। সেটি হবে একটি দায়িত্বশীল আচরণ। যে কোনো বক্তব্যকে একটি রাজনৈতিক চরিত্র দিয়ে তার প্রতিবাদ করা কখনোই ইতিবাচক কূটনীতির লক্ষণ নয়।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৪৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ঢাকা মেভরিক্সকে হারিয়ে ফাইনালে বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স
ঢাকা মেভরিক্সকে হারিয়ে ফাইনালে বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার আসামি বাল্যবন্ধু জরেজ
মামলার আসামি বাল্যবন্ধু জরেজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন

কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট
কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট

দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে

পেছনের পৃষ্ঠা