শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫

তুলসী, ইসলামি খেলাফত এবং দেশের ভবিষ্যৎ

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
তুলসী, ইসলামি খেলাফত এবং দেশের ভবিষ্যৎ

মার্কিন গোয়েন্দাপ্রধান তুলসী গ্যাবার্ডের একটি বক্তব্য নিয়ে বাংলাদেশে তোলপাড় চলছে। তুলসী গ্যাবার্ড ১৭ মার্চ ভারত সফরকালে সেখানকার গণমাধ্যম এনডিটিভিকে একটি সাক্ষাৎকার দেন। সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময়ে সঞ্চালক বিষ্ণু সোমের এক প্রশ্নের উত্তরে তুলসী গ্যাবার্ড বাংলাদেশ সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। মার্কিন গোয়েন্দাপ্রধান বলেছেন, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ অন্যান্য ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর অনেকদিন ধরে নিপীড়ন, হত্যা এবং নির্যাতনের ঘটনা ঘটে আসছে এবং এটি আমেরিকান সরকার এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও তাঁর প্রশাসনের জন্য অত্যন্ত উদ্বেগের বিষয় হিসেবে রয়ে গেছে। তিনি বলেন, ট্রাম্পের প্রশাসন বিশ্বব্যাপী ইসলামপন্থি, সন্ত্রাসবাদ দমন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং সেই লক্ষ্যে তারা কাজ করছে। ট্রাম্পের নেতৃত্বাধীন নতুন ক্যাবিনেট ইতোমধ্যে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে। তুলসী গ্যাবার্ড তার বাংলাদেশ প্রসঙ্গ বক্তব্য শেষ করেন এভাবে- ইসলামপন্থি সন্ত্রাসীদের হুমকি এবং বিভিন্ন সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বৈশ্বিক তৎপরতা একই মতাদর্শ ও উদ্দেশ্য অনুসরণ করে, এটি মূলত একটি ইসলামি খেলাফত প্রতিষ্ঠার চেষ্টা।

তার এই বক্তব্য প্রকাশিত হওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে প্রতিবাদ দেওয়া হয়। এই প্রতিবাদে তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্যকে বিভ্রান্তিকর হিসেবে উল্লেখ করা হয়। বলা হয়, তার বক্তব্য বাংলাদেশের ভাবমূর্তি এবং সুনামের জন্য ক্ষতিকর। এরপর পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনও তুলসী গ্যাবার্ডের এই বক্তব্যকে আপত্তিকর বলে নাকচ করে দেন। মার্কিন গোয়েন্দাপ্রধানের বক্তব্য সরকারের ভেতর উত্তেজনা এবং তোলপাড় সৃষ্টি করেছে। শুধু সরকার নয়, সরকারবিরোধী মহলও এই ধরনের বক্তব্যে প্রতিক্রিয়া লক্ষণীয়। বিশেষ করে কিছু কিছু মহল এই বক্তব্যকে পুঁজি করে সরকারকে কোণঠাসার চেষ্টায় ব্যস্ত। অনেকে মনে করছেন, এই বক্তব্য এবং পাল্টা বক্তব্য বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের নতুন টানাপোড়েনের সূচনা। যদিও অর্থ উপদেষ্টা দাবি করেছেন, এটি দুই দেশের সম্পর্কের ওপর প্রভাব ফেলবে না। তুলসী গ্যাবার্ডের এই বক্তব্যের মধ্যে নতুন কী আছে? তিনি কী বলেছেন এবং বাংলাদেশ কেন তার এই বক্তব্য নিয়ে এত উচ্চমাত্রায় প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে সেই বিষয়টি বিশ্লেষণ করা দরকার।

প্রথমত, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দাপ্রধানের বক্তব্য বিশ্লেষণের আগে আমাদের একটু পেছনে ফিরে তাকাতে হবে। দেখতে হবে যে, তুলসী গ্যাবার্ড আসলে কে? তুলসী গ্যাবার্ডের নিয়োগ ছিল মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের একটি বড় চমক। গ্যাবার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান হওয়ার ঘটনাটিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই অনেকে বিস্মিত হয়েছিলেন। তুলসী একজন দক্ষ এবং সাহসী সেনা কর্মকর্তা। মার্কিন সেনা হিসেবে তিনি ইরাক এবং কুয়েতের যুদ্ধে সরাসরি অংশ নিয়েছেন। পরবর্তী সময়ে লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদমর্যাদায় অবসরে যান। চাকরি শেষে প্রথমে তিনি ডেমোক্র্যাটিক দলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। পরে রিপাবলিকান দলের সদস্য পদ লাভ করেন। তুলসীর বাবা মাইক গ্যাবার্ড একজন ক্যাথলিক খ্রিস্টান ছিলেন। তার মা ক্যারল গ্যাবার্ড প্রথমে খ্রিস্টান ছিলেন, পরে হিন্দুধর্ম গ্রহণ করেন। তাদের পরিবার মূলত ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর কৃষ্ণ কনশাসনেস (ইসকন) বা হরে কৃষ্ণ আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত। মূলত এ সি ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদের শিক্ষায় অনুপ্রাণিত হয়ে তারা কৃষ্ণভক্তিতে আকৃষ্ট হন। ভক্তি, জয়, আরিয়ান ও বৃন্দাবন নামে তুলসীর আরও চার ভাইবোন আছে। তিনি একজন ইসকনভক্ত হিসেবে বিশ্বব্যাপী পরিচিত। তিনি ব্যক্তি জীবনেও একজন নিরামিষভোজী। তার সামরিক জীবন যেমন বর্ণাঢ্যময় তেমনি রাজনৈতিক জীবনেও তিনি কট্টর ইসলাম বিদ্বেষী এবং কট্টর সাম্প্রদায়িক উগ্রবাদী হিসেবে পরিচিতি। তুলসী গ্যাবার্ড খুব সম্ভবত সেই বিরল একজন ইসকনভক্ত এবং হিন্দুত্ববাদে বিশ্বাসী, যার বাবা-মায়ের দুজনের কেউই ভারতীয় বংশোদ্ভূত না হওয়া সত্ত্বেও তিনি নিজেকে একজন হরে কৃষ্ণভক্ত মনে করেন। একই সঙ্গে ভারতকে তিনি তার মাতৃভূমি মনে করেন।

হিন্দুস্থান টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তুলসী বলেছেন, যখনই তিনি ভারতে এসেছেন, তখনই তার মনে হয়েছে তিনি যেন মাতৃভূমিতে এসেছেন। শুধু ধর্মীয় কারণে তিনি ভারতের সঙ্গে একাত্মতা বোধ করেন বলেও তিনি ওই সাক্ষাৎকারে উল্লেখ করেছেন। এবার ভারতে আসার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাকে একটি গঙ্গাজল কুম্ভ উপহার দিয়েছেন। তুলসী গ্যাবার্ডের ইসলামি উগ্রবাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান এবং হিন্দু ধর্মের প্রতি নমনীয় অবস্থানটি আমাদের বিশ্লেষণ করতে হবে। ডোনাল্ড ট্রাম্প জেনে-বুঝেই তাকে গোয়েন্দাপ্রধান করেছেন। ইসলামের নামে উগ্র সন্ত্রাসবাদ দমনের মিশনে তুলসী তার অন্যতম হাতিয়ার। কাজেই তুলসী গ্যাবার্ডের যে কোনো বক্তব্যকে বিশ্লেষণ করার আগে এসব বিষয় বিবেচনায় নিতে হবে। মনে রাখতে হবে যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বে ধর্মীয় উগ্রবাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান থেকেই তুলসী গ্যাবার্ডের নিয়োগ। তুলসী গ্যাবার্ড একজন কট্টর হিন্দুত্ববাদী এবং ইসকনভক্ত, ভারতের প্রতি তার একটি আলাদা আবেগ রয়েছে। তুলসী গ্যাবার্ড ভারতে বসে বক্তব্য দেওয়াতেই বিষয়টি বেশি স্পর্শকাতর হয়েছে বলে অনেকে মনে করেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে আমরা জানি যে, ৫ আগস্টের পর থেকে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক একটি টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে ভারতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ার ঘটনাটি নিয়ে বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে বেশ দূরত্ব এবং মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছে। যদিও বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করছেন ইদানীং। বিশেষ করে তার সাম্প্রতিক বক্তব্যগুলোতে তিনি সেভেন সিস্টারকে বঙ্গোপসাগর ব্যবহার করার সুযোগ দেওয়ার মধ্য দিয়ে দুই দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটি নতুন চিন্তা এবং তথ্য উপস্থাপন করেছেন। তিনি এটাও বলেছেন যে, ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে অস্বস্তি তৈরি হয়েছে কিছু ভুল তথ্য এবং অপপ্রচারের কারণে। এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে, ৫ আগস্টের পর থেকে ভারতের কিছু কিছু গণমাধ্যম প্রচুর অপতথ্য প্রচার করছে।

এখন যদি আমরা বিশ্লেষণ করে দেখি, তুলসী গ্যাবার্ড যে বক্তব্য দিয়েছেন তার মধ্যে নতুন কী আছে? তুলসী গ্যাবার্ড যে বক্তব্য দিয়েছেন তার মধ্যে ইসলামি খেলাফত ছাড়া নতুন কিছু নেই। বরং বাংলাদেশ সম্পর্কে এই ধরনের বক্তব্যগুলো কিছুদিন ধরে আন্তর্জাতিক মহলে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা দিচ্ছেন। যারাই বাংলাদেশ সফরে আসছেন, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করছেন, তারাই বাংলাদেশে ধর্মীয় উগ্রবাদ এবং সন্ত্রাসবাদের উত্থান নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছেন। সরকারের পক্ষ থেকেও বলা হচ্ছে যে, বাংলাদেশে ধর্মীয় উগ্রবাদের জায়গা নেই। এটাকে কঠোরভাবে দমন করা হবে। কদিন আগেই বাংলাদেশে নিষিদ্ধ ঘোষিত হিযবুত তাহরীরের পক্ষ থেকে একটি সমাবেশ ডাকা হয়েছিল। এই সমাবেশের মাধ্যমে তারা ইসলামি খেলাফত কায়েমের জন্য ঘোষণা দিয়েছিলেন। সরকারের পক্ষ থেকে তাদের ব্যাপারে কঠোর অবস্থান ঘোষণা করা হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত কয়েকজন হিযবুত তাহরীর সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়। নিষিদ্ধ ঘোষিত হিযবুত তাহরীর ৫ আগস্টের আগে থেকেই বিভিন্ন তৎপরতা এবং কর্মকাণ্ড লক্ষ্য করা যায়। প্রথমদিকে সরকার এদের কর্মকাণ্ড উপেক্ষা করলেও এখন সরকার তাদের ব্যাপারে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছে। অন্যদিকে তুলসী গ্যাবার্ডের এই বক্তব্য নিয়ে যখন বাংলাদেশে হইচই চলছে, ঠিক তখন মিয়ানমার সেনাবাহিনীর আতঙ্কের নাম হিসেবে পরিচিত আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) প্রধান আতাউল্লাহ আবু আম্মার জুনুনী গ্রেপ্তার হয়েছেন। তার এই গ্রেপ্তারের ঘটনায় এই অঞ্চলে নতুন করে জঙ্গিবাদ ও উগ্রবাদের আলোচনা হচ্ছে। আতাউল্লাহ একজন উগ্র জঙ্গিবাদী নেতা হিসেবে বিশ্বে পরিচিত। বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে যে ধর্মীয় উগ্রবাদ এবং সন্ত্রাসবাদ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার চেষ্টা করছে, তার বিরুদ্ধে মূলত তুলসী গ্যাবার্ড কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন যে, ইসলামি খেলাফত উত্থানকে প্রতিহত করা হবে। এর সঙ্গে সরকারের বিরোধটা কোথায় সেটিই আসলে ভেবে দেখার বিষয়। সরকার কি না বুঝে তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্য নিয়ে অতি মাত্রায় প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করল কি না সেটাও খতিয়ে দেখা দরকার। কারণ তুলসী গ্যাবার্ড যে বক্তব্যগুলো দিয়েছেন, সেই বক্তব্য গত ৫ মাসে একাধিক ব্যক্তি উচ্চারণ করেছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকেও বিভিন্ন ব্যক্তি এই ধরনের কথা বলেছেন। সম্প্রতি একজন মার্কিন জনপ্রতিনিধি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। তার কাছেও প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর যে নিপীড়ন হচ্ছে সেটি ধর্মীয় নয়, সেটি রাজনৈতিক।

বাংলাদেশকে কতগুলো বাস্তবতা স্বীকার করতে হবে। প্রথমত, ৫ আগস্টের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে উগ্র জঙ্গিবাদী হিযবুত তাহরীর মতো উগ্র জঙ্গিবাদী গোষ্ঠী মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার চেষ্টা করছে। একটা বিপ্লবের পর এটা করার চেষ্টা করাটাই স্বাভাবিক। এ ব্যাপারে সরকারের অবস্থানও খুব সুস্পষ্ট। সরকার এ ধরনের খেলাফতের উত্থানকে প্রতিহত করার অঙ্গীকার করেছে। তাদের বিরুদ্ধে সরকারের অবস্থানও স্পষ্ট। দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশে যে জঙ্গিবাদকে জায়গা দেওয়া উচিত না, সে ব্যাপারে সব সরকারও একমত। কাজেই তুলসী গ্যাবার্ড সরকারের প্রতিপক্ষ হিসেবে বা বিরুদ্ধপক্ষ হিসেবে কোনো বক্তব্য রাখেননি। বরং তিনি বাংলাদেশ সরকারের পক্ষেই একটি অবস্থান গ্রহণ করেছেন। মার্কিন গোয়েন্দাপ্রধানের এই বক্তব্যটিকে আত্মস্ত করে তার তাৎপর্য অনুধাবন করে বাংলাদেশের ব্যবস্থা গ্রহণ করাটাই সঠিক ও সমীচীন। মনে রাখতে হবে, বাংলাদেশে ইসলামি খেলাফত করার জন্য হিযবুত তাহরীরসহ কিছু জঙ্গি সংগঠন তৎপর। বাংলাদেশে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) তৎপরতাও নতুন করে উদ্বেগ জাগাচ্ছে। এসব সন্ত্রাসবাদ এবং উগ্রবাদকে প্রতিহত করতে গেলে আন্তর্জাতিক সাহায্য লাগবে। মার্কিন সহায়তা তো অবশ্যই লাগবে। তুলসী গ্যাবার্ড যেহেতু মার্কিন গোয়েন্দাপ্রধান, অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও স্পর্শকাতর গোয়েন্দা তথ্য তার কাছে আছে। এরকম একটা দায়িত্বপূর্ণ পদে থেকে তিনি যখন একটি বক্তব্য দেন, তখন নিশ্চয়ই সেই বক্তব্যের গুরুত্ব বিবেচনা করা উচিত। বক্তব্যটিকে রাজনৈতিক আবরণে না দেখে, কোথায় বক্তব্যটি দিলেন, তা না ভেবে এর পুরো তাৎপর্য অনুধাবন করা উচিত। এই বিষয়টি নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করা এবং বাংলাদেশে সম্ভাব্য জঙ্গিবাদ এবং ইসলামি খেলাফত প্রতিষ্ঠার যে প্রচেষ্টা তাকে সর্বাত্মকভাবে প্রতিহত করার জন্য কার্যকর এবং দৃশ্যমান উদ্যোগ গ্রহণ করা জরুরি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বব্যাপী উগ্রবাদ এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছে। বর্তমান সরকারকে এই বাস্তবতা অনুধাবন করতে হবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই সরকারের ঘনিষ্ঠ মিত্রদের একজন। ড. ইউনূস যথার্থ বলেছেন যে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে তারা সম্পর্ক এগিয়ে নিতে চান। আমরা বিশ্বাস করি যে, বর্তমান সরকার ইসলামি খেলাফত এবং উগ্রবাদকে কোনোভাবেই প্রশ্রয় দেবে না এবং সমর্থন করবে না। এ রকম বাস্তবতায় নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত না করে বাংলাদেশে যেন এ ধরনের উগ্র সাম্প্রদায়িক ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টি না হয়, সে ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে হবে। নিষিদ্ধ ঘোষিত উগ্রবাদী সংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে আরও কঠোর অবস্থান নিতে হবে। বৈশ্বিক ঐক্যের মাধ্যমে বাংলাদেশকে জঙ্গিবাদমুক্ত একটি রাষ্ট্র হিসেবে এগিয়ে নিতে হবে। সেটি হবে একটি দায়িত্বশীল আচরণ। যে কোনো বক্তব্যকে একটি রাজনৈতিক চরিত্র দিয়ে তার প্রতিবাদ করা কখনোই ইতিবাচক কূটনীতির লক্ষণ নয়।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

এই মাত্র | রাজনীতি

গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : ফখরুল
গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : ফখরুল

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনকে দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জোনায়েদ সাকির
নির্বাচন কমিশনকে দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জোনায়েদ সাকির

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের
মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট
গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়
সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি
চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি

২৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ
মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর
গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড
২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল
লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা
নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে
রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের
ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের
মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে হবে: শামা ওবায়েদ
জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে হবে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন
শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন
শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের
লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন
মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা