শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ, ২০২৫

তুলসী, ইসলামি খেলাফত এবং দেশের ভবিষ্যৎ

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
তুলসী, ইসলামি খেলাফত এবং দেশের ভবিষ্যৎ

মার্কিন গোয়েন্দাপ্রধান তুলসী গ্যাবার্ডের একটি বক্তব্য নিয়ে বাংলাদেশে তোলপাড় চলছে। তুলসী গ্যাবার্ড ১৭ মার্চ ভারত সফরকালে সেখানকার গণমাধ্যম এনডিটিভিকে একটি সাক্ষাৎকার দেন। সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময়ে সঞ্চালক বিষ্ণু সোমের এক প্রশ্নের উত্তরে তুলসী গ্যাবার্ড বাংলাদেশ সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। মার্কিন গোয়েন্দাপ্রধান বলেছেন, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ অন্যান্য ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর অনেকদিন ধরে নিপীড়ন, হত্যা এবং নির্যাতনের ঘটনা ঘটে আসছে এবং এটি আমেরিকান সরকার এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও তাঁর প্রশাসনের জন্য অত্যন্ত উদ্বেগের বিষয় হিসেবে রয়ে গেছে। তিনি বলেন, ট্রাম্পের প্রশাসন বিশ্বব্যাপী ইসলামপন্থি, সন্ত্রাসবাদ দমন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং সেই লক্ষ্যে তারা কাজ করছে। ট্রাম্পের নেতৃত্বাধীন নতুন ক্যাবিনেট ইতোমধ্যে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে। তুলসী গ্যাবার্ড তার বাংলাদেশ প্রসঙ্গ বক্তব্য শেষ করেন এভাবে- ইসলামপন্থি সন্ত্রাসীদের হুমকি এবং বিভিন্ন সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বৈশ্বিক তৎপরতা একই মতাদর্শ ও উদ্দেশ্য অনুসরণ করে, এটি মূলত একটি ইসলামি খেলাফত প্রতিষ্ঠার চেষ্টা।

তার এই বক্তব্য প্রকাশিত হওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে প্রতিবাদ দেওয়া হয়। এই প্রতিবাদে তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্যকে বিভ্রান্তিকর হিসেবে উল্লেখ করা হয়। বলা হয়, তার বক্তব্য বাংলাদেশের ভাবমূর্তি এবং সুনামের জন্য ক্ষতিকর। এরপর পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনও তুলসী গ্যাবার্ডের এই বক্তব্যকে আপত্তিকর বলে নাকচ করে দেন। মার্কিন গোয়েন্দাপ্রধানের বক্তব্য সরকারের ভেতর উত্তেজনা এবং তোলপাড় সৃষ্টি করেছে। শুধু সরকার নয়, সরকারবিরোধী মহলও এই ধরনের বক্তব্যে প্রতিক্রিয়া লক্ষণীয়। বিশেষ করে কিছু কিছু মহল এই বক্তব্যকে পুঁজি করে সরকারকে কোণঠাসার চেষ্টায় ব্যস্ত। অনেকে মনে করছেন, এই বক্তব্য এবং পাল্টা বক্তব্য বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের নতুন টানাপোড়েনের সূচনা। যদিও অর্থ উপদেষ্টা দাবি করেছেন, এটি দুই দেশের সম্পর্কের ওপর প্রভাব ফেলবে না। তুলসী গ্যাবার্ডের এই বক্তব্যের মধ্যে নতুন কী আছে? তিনি কী বলেছেন এবং বাংলাদেশ কেন তার এই বক্তব্য নিয়ে এত উচ্চমাত্রায় প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে সেই বিষয়টি বিশ্লেষণ করা দরকার।

প্রথমত, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দাপ্রধানের বক্তব্য বিশ্লেষণের আগে আমাদের একটু পেছনে ফিরে তাকাতে হবে। দেখতে হবে যে, তুলসী গ্যাবার্ড আসলে কে? তুলসী গ্যাবার্ডের নিয়োগ ছিল মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের একটি বড় চমক। গ্যাবার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান হওয়ার ঘটনাটিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই অনেকে বিস্মিত হয়েছিলেন। তুলসী একজন দক্ষ এবং সাহসী সেনা কর্মকর্তা। মার্কিন সেনা হিসেবে তিনি ইরাক এবং কুয়েতের যুদ্ধে সরাসরি অংশ নিয়েছেন। পরবর্তী সময়ে লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদমর্যাদায় অবসরে যান। চাকরি শেষে প্রথমে তিনি ডেমোক্র্যাটিক দলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। পরে রিপাবলিকান দলের সদস্য পদ লাভ করেন। তুলসীর বাবা মাইক গ্যাবার্ড একজন ক্যাথলিক খ্রিস্টান ছিলেন। তার মা ক্যারল গ্যাবার্ড প্রথমে খ্রিস্টান ছিলেন, পরে হিন্দুধর্ম গ্রহণ করেন। তাদের পরিবার মূলত ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর কৃষ্ণ কনশাসনেস (ইসকন) বা হরে কৃষ্ণ আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত। মূলত এ সি ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদের শিক্ষায় অনুপ্রাণিত হয়ে তারা কৃষ্ণভক্তিতে আকৃষ্ট হন। ভক্তি, জয়, আরিয়ান ও বৃন্দাবন নামে তুলসীর আরও চার ভাইবোন আছে। তিনি একজন ইসকনভক্ত হিসেবে বিশ্বব্যাপী পরিচিত। তিনি ব্যক্তি জীবনেও একজন নিরামিষভোজী। তার সামরিক জীবন যেমন বর্ণাঢ্যময় তেমনি রাজনৈতিক জীবনেও তিনি কট্টর ইসলাম বিদ্বেষী এবং কট্টর সাম্প্রদায়িক উগ্রবাদী হিসেবে পরিচিতি। তুলসী গ্যাবার্ড খুব সম্ভবত সেই বিরল একজন ইসকনভক্ত এবং হিন্দুত্ববাদে বিশ্বাসী, যার বাবা-মায়ের দুজনের কেউই ভারতীয় বংশোদ্ভূত না হওয়া সত্ত্বেও তিনি নিজেকে একজন হরে কৃষ্ণভক্ত মনে করেন। একই সঙ্গে ভারতকে তিনি তার মাতৃভূমি মনে করেন।

হিন্দুস্থান টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তুলসী বলেছেন, যখনই তিনি ভারতে এসেছেন, তখনই তার মনে হয়েছে তিনি যেন মাতৃভূমিতে এসেছেন। শুধু ধর্মীয় কারণে তিনি ভারতের সঙ্গে একাত্মতা বোধ করেন বলেও তিনি ওই সাক্ষাৎকারে উল্লেখ করেছেন। এবার ভারতে আসার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাকে একটি গঙ্গাজল কুম্ভ উপহার দিয়েছেন। তুলসী গ্যাবার্ডের ইসলামি উগ্রবাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান এবং হিন্দু ধর্মের প্রতি নমনীয় অবস্থানটি আমাদের বিশ্লেষণ করতে হবে। ডোনাল্ড ট্রাম্প জেনে-বুঝেই তাকে গোয়েন্দাপ্রধান করেছেন। ইসলামের নামে উগ্র সন্ত্রাসবাদ দমনের মিশনে তুলসী তার অন্যতম হাতিয়ার। কাজেই তুলসী গ্যাবার্ডের যে কোনো বক্তব্যকে বিশ্লেষণ করার আগে এসব বিষয় বিবেচনায় নিতে হবে। মনে রাখতে হবে যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বে ধর্মীয় উগ্রবাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান থেকেই তুলসী গ্যাবার্ডের নিয়োগ। তুলসী গ্যাবার্ড একজন কট্টর হিন্দুত্ববাদী এবং ইসকনভক্ত, ভারতের প্রতি তার একটি আলাদা আবেগ রয়েছে। তুলসী গ্যাবার্ড ভারতে বসে বক্তব্য দেওয়াতেই বিষয়টি বেশি স্পর্শকাতর হয়েছে বলে অনেকে মনে করেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে আমরা জানি যে, ৫ আগস্টের পর থেকে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক একটি টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে ভারতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ার ঘটনাটি নিয়ে বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে বেশ দূরত্ব এবং মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছে। যদিও বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করছেন ইদানীং। বিশেষ করে তার সাম্প্রতিক বক্তব্যগুলোতে তিনি সেভেন সিস্টারকে বঙ্গোপসাগর ব্যবহার করার সুযোগ দেওয়ার মধ্য দিয়ে দুই দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটি নতুন চিন্তা এবং তথ্য উপস্থাপন করেছেন। তিনি এটাও বলেছেন যে, ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে অস্বস্তি তৈরি হয়েছে কিছু ভুল তথ্য এবং অপপ্রচারের কারণে। এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে, ৫ আগস্টের পর থেকে ভারতের কিছু কিছু গণমাধ্যম প্রচুর অপতথ্য প্রচার করছে।

এখন যদি আমরা বিশ্লেষণ করে দেখি, তুলসী গ্যাবার্ড যে বক্তব্য দিয়েছেন তার মধ্যে নতুন কী আছে? তুলসী গ্যাবার্ড যে বক্তব্য দিয়েছেন তার মধ্যে ইসলামি খেলাফত ছাড়া নতুন কিছু নেই। বরং বাংলাদেশ সম্পর্কে এই ধরনের বক্তব্যগুলো কিছুদিন ধরে আন্তর্জাতিক মহলে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা দিচ্ছেন। যারাই বাংলাদেশ সফরে আসছেন, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করছেন, তারাই বাংলাদেশে ধর্মীয় উগ্রবাদ এবং সন্ত্রাসবাদের উত্থান নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছেন। সরকারের পক্ষ থেকেও বলা হচ্ছে যে, বাংলাদেশে ধর্মীয় উগ্রবাদের জায়গা নেই। এটাকে কঠোরভাবে দমন করা হবে। কদিন আগেই বাংলাদেশে নিষিদ্ধ ঘোষিত হিযবুত তাহরীরের পক্ষ থেকে একটি সমাবেশ ডাকা হয়েছিল। এই সমাবেশের মাধ্যমে তারা ইসলামি খেলাফত কায়েমের জন্য ঘোষণা দিয়েছিলেন। সরকারের পক্ষ থেকে তাদের ব্যাপারে কঠোর অবস্থান ঘোষণা করা হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত কয়েকজন হিযবুত তাহরীর সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়। নিষিদ্ধ ঘোষিত হিযবুত তাহরীর ৫ আগস্টের আগে থেকেই বিভিন্ন তৎপরতা এবং কর্মকাণ্ড লক্ষ্য করা যায়। প্রথমদিকে সরকার এদের কর্মকাণ্ড উপেক্ষা করলেও এখন সরকার তাদের ব্যাপারে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছে। অন্যদিকে তুলসী গ্যাবার্ডের এই বক্তব্য নিয়ে যখন বাংলাদেশে হইচই চলছে, ঠিক তখন মিয়ানমার সেনাবাহিনীর আতঙ্কের নাম হিসেবে পরিচিত আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) প্রধান আতাউল্লাহ আবু আম্মার জুনুনী গ্রেপ্তার হয়েছেন। তার এই গ্রেপ্তারের ঘটনায় এই অঞ্চলে নতুন করে জঙ্গিবাদ ও উগ্রবাদের আলোচনা হচ্ছে। আতাউল্লাহ একজন উগ্র জঙ্গিবাদী নেতা হিসেবে বিশ্বে পরিচিত। বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে যে ধর্মীয় উগ্রবাদ এবং সন্ত্রাসবাদ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার চেষ্টা করছে, তার বিরুদ্ধে মূলত তুলসী গ্যাবার্ড কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন যে, ইসলামি খেলাফত উত্থানকে প্রতিহত করা হবে। এর সঙ্গে সরকারের বিরোধটা কোথায় সেটিই আসলে ভেবে দেখার বিষয়। সরকার কি না বুঝে তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্য নিয়ে অতি মাত্রায় প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করল কি না সেটাও খতিয়ে দেখা দরকার। কারণ তুলসী গ্যাবার্ড যে বক্তব্যগুলো দিয়েছেন, সেই বক্তব্য গত ৫ মাসে একাধিক ব্যক্তি উচ্চারণ করেছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকেও বিভিন্ন ব্যক্তি এই ধরনের কথা বলেছেন। সম্প্রতি একজন মার্কিন জনপ্রতিনিধি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। তার কাছেও প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর যে নিপীড়ন হচ্ছে সেটি ধর্মীয় নয়, সেটি রাজনৈতিক।

বাংলাদেশকে কতগুলো বাস্তবতা স্বীকার করতে হবে। প্রথমত, ৫ আগস্টের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে উগ্র জঙ্গিবাদী হিযবুত তাহরীর মতো উগ্র জঙ্গিবাদী গোষ্ঠী মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার চেষ্টা করছে। একটা বিপ্লবের পর এটা করার চেষ্টা করাটাই স্বাভাবিক। এ ব্যাপারে সরকারের অবস্থানও খুব সুস্পষ্ট। সরকার এ ধরনের খেলাফতের উত্থানকে প্রতিহত করার অঙ্গীকার করেছে। তাদের বিরুদ্ধে সরকারের অবস্থানও স্পষ্ট। দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশে যে জঙ্গিবাদকে জায়গা দেওয়া উচিত না, সে ব্যাপারে সব সরকারও একমত। কাজেই তুলসী গ্যাবার্ড সরকারের প্রতিপক্ষ হিসেবে বা বিরুদ্ধপক্ষ হিসেবে কোনো বক্তব্য রাখেননি। বরং তিনি বাংলাদেশ সরকারের পক্ষেই একটি অবস্থান গ্রহণ করেছেন। মার্কিন গোয়েন্দাপ্রধানের এই বক্তব্যটিকে আত্মস্ত করে তার তাৎপর্য অনুধাবন করে বাংলাদেশের ব্যবস্থা গ্রহণ করাটাই সঠিক ও সমীচীন। মনে রাখতে হবে, বাংলাদেশে ইসলামি খেলাফত করার জন্য হিযবুত তাহরীরসহ কিছু জঙ্গি সংগঠন তৎপর। বাংলাদেশে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) তৎপরতাও নতুন করে উদ্বেগ জাগাচ্ছে। এসব সন্ত্রাসবাদ এবং উগ্রবাদকে প্রতিহত করতে গেলে আন্তর্জাতিক সাহায্য লাগবে। মার্কিন সহায়তা তো অবশ্যই লাগবে। তুলসী গ্যাবার্ড যেহেতু মার্কিন গোয়েন্দাপ্রধান, অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও স্পর্শকাতর গোয়েন্দা তথ্য তার কাছে আছে। এরকম একটা দায়িত্বপূর্ণ পদে থেকে তিনি যখন একটি বক্তব্য দেন, তখন নিশ্চয়ই সেই বক্তব্যের গুরুত্ব বিবেচনা করা উচিত। বক্তব্যটিকে রাজনৈতিক আবরণে না দেখে, কোথায় বক্তব্যটি দিলেন, তা না ভেবে এর পুরো তাৎপর্য অনুধাবন করা উচিত। এই বিষয়টি নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করা এবং বাংলাদেশে সম্ভাব্য জঙ্গিবাদ এবং ইসলামি খেলাফত প্রতিষ্ঠার যে প্রচেষ্টা তাকে সর্বাত্মকভাবে প্রতিহত করার জন্য কার্যকর এবং দৃশ্যমান উদ্যোগ গ্রহণ করা জরুরি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বব্যাপী উগ্রবাদ এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছে। বর্তমান সরকারকে এই বাস্তবতা অনুধাবন করতে হবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই সরকারের ঘনিষ্ঠ মিত্রদের একজন। ড. ইউনূস যথার্থ বলেছেন যে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে তারা সম্পর্ক এগিয়ে নিতে চান। আমরা বিশ্বাস করি যে, বর্তমান সরকার ইসলামি খেলাফত এবং উগ্রবাদকে কোনোভাবেই প্রশ্রয় দেবে না এবং সমর্থন করবে না। এ রকম বাস্তবতায় নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত না করে বাংলাদেশে যেন এ ধরনের উগ্র সাম্প্রদায়িক ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টি না হয়, সে ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে হবে। নিষিদ্ধ ঘোষিত উগ্রবাদী সংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে আরও কঠোর অবস্থান নিতে হবে। বৈশ্বিক ঐক্যের মাধ্যমে বাংলাদেশকে জঙ্গিবাদমুক্ত একটি রাষ্ট্র হিসেবে এগিয়ে নিতে হবে। সেটি হবে একটি দায়িত্বশীল আচরণ। যে কোনো বক্তব্যকে একটি রাজনৈতিক চরিত্র দিয়ে তার প্রতিবাদ করা কখনোই ইতিবাচক কূটনীতির লক্ষণ নয়।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

৪৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

৫৩ মিনিট আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব
শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ
রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার
হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে
শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা
চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ