শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:২০, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

সংস্কারের নামে ক্ষমতা প্রলম্বের সুযোগ নেই

সারোয়ার তুষার
কাজী সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
সংস্কারের নামে ক্ষমতা প্রলম্বের সুযোগ নেই

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার বলেছেন, সংস্কারের নামে ক্ষমতা প্রলম্বিত করার কোনো সুযোগ নেই। আমাদের এখন রাজনীতির পুরোনো বন্দোবস্তের সঙ্গে ফাইট দিতে হচ্ছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পরে রাজনীতিটা প্রবলভাবে কামব্যাক করেছে। গত ১৫ বছর রাজনীতিকে মাইনাস করা হয়েছিল। আওয়ামী লীগ নিজে একটি রাজনৈতিক দল হলেও তারা রাজনীতির স্পেসটা একেবারে নাই করে দিয়েছিল। শেষ পর্যন্ত একটি ব্যুরোকেটিক রাষ্ট্র করে ফেলেছিল পতিত দলটি। সব মিলিয়ে আমরা এখন ফ্যাসিবাদ থেকে গণতন্ত্রের দিকে যাচ্ছি। সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে সারোয়ার তুষার আরও বলেন, গণ অভ্যুত্থানের কারণটা আসলে নির্বাচন নয়। সংস্কারটা হচ্ছে কারণ। নির্বাচনটা হচ্ছে ফলাফল। এটা আসবেই। বাংলাদেশে অন্য কোনো পথ নেই। সংস্কারের নামে অনেক দিন ধরে ক্ষমতা প্রলম্বিত করার কোনো সুযোগ এখানে নেই। কারণ এটা ওয়ান-ইলেভেন না। সংস্কারের অনিবার্য ফল হিসেবে নির্বাচন আসবেই। এ ক্ষেত্রে সংস্কারটা গুরুত্বপূর্ণ। সংস্কার ও নির্বাচন প্রশ্নে আপনারা কোন পথে এগোবেন? এ প্রশ্নে সারোয়ার তুষার বলেন, আমরা সরকারের কাছে সংস্কারের রোডম্যাপটা পরিষ্কার করে জানতে চাই। যদিও জাতীয় ঐকমত্য কমিশন কাজ করছে। কিন্তু সেখানে পদ্ধতিগত বিষয় নিয়ে আমাদের অনেক প্রশ্ন রয়েছে। আমরা কিন্তু তাদের সহযোগিতা করছি। কারণ যতটুকুই সংস্কার হোক না কেন সেটা দেশের জন্য ভালো হবে বলে মনে করি। যেমন একটা বড় প্রশ্ন হচ্ছে, গণ অভ্যুত্থানটা কিন্তু কোনো রাজনৈতিক দলের নেতৃত্বে হয়নি। এখানে প্রধান স্টেকহোল্ডার হচ্ছে ছাত্র এবং জনগণ। আমরা যেটাকে বলছি ছাত্র-জনতা। ছাত্রদের যদি জনগণের অংশ ধরে নিই তাহলে জনগণ হচ্ছে গণ অভ্যুত্থানের প্রধান এজেন্ট। এখানে ঐকমত্যের কথা বলা হচ্ছে। সেটা হলো রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য। এর পেছনে একটা অনুমান কাজ করছে কমিশন এবং সরকারের। সেটা হলো রাজনৈতিক দলগুলো যেহেতু জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে সুতরাং রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলেই জনগণ একমত হবে। এ ধারণাটি কিন্তু ঠিক না। রাজনৈতিক দলের বাইরে বিশালসংখ্যক জনগণ রয়েছে। জনগণের আলাদা একটা ক্যাটাগরি আছে। তা যদি না থাকত তাহলে গণ অভ্যুত্থান ঘটে না। সেটা হলে বিএনপির আন্দোলনের মধ্য দিয়েই সরকারের পতন ঘটত। ওই জিনিসটা ফেল করার পরে কিন্তু জনগণ হাজির হয়েছে। এ ঐতিহাসিক সত্যটা বোঝার মতো কনসেপচুয়াল ক্লারিটি এবং সদিচ্ছা দুটোরই অভার রয়েছে আমাদের সমাজের, সরকারের এবং কমিশনেরও। তিনি বলেন, জনগণের সিংহভাগ অংশ যেসব সংস্কার বিষয়ে একমত হবে, সব রাজনৈতিক দল যদি বিরোধিতা করে তার পরও কিন্তু আপনাকে ওই সংস্কারটা করতে হবে। এটাই নিয়ম। কিন্তু সেদিকে সরকার যাচ্ছে না।

সরকার ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে এনসিপির দলীয় প্রস্তুতি কী হবে-প্রশ্নে তিনি বলেন, সাংগঠনিক কমিটি ও নিবন্ধন নেওয়া এ দুটো কাজ একসঙ্গে এগিয়ে নিচ্ছি। এসবের মধ্য দিয়ে একই সঙ্গে নির্বাচনেরও প্রস্তুতি নিচ্ছি। নির্বাচন প্রশ্নে প্রাথমিকভাবে আমরা আলাদা একটা বলয় হতে চাই, একটা সেন্টার হতে চাই। নিজেরা ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চিন্তা করছি। আমাদের যারা সম্ভাব্য প্রার্থী তারা ইতোমধ্যে এলাকায় কিছুটা গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করেছেন। পাশাপাশি সমাজে যারা গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি, মধ্যবয়স্ক, কিংবা আমাদের চেয়ে একটু সিনিয়র এ ধরনের মানুষকে পিক করার চেষ্টা করছি। নির্বাচনে জোট করার বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তবে জোট যদি করতেই হয় তাহলে আমাদের নেতৃত্বেই জোট হবে। আমরা অন্য কারও জোটে যুক্ত হব সেটা হয়তো হবে না। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এলাকায় যখন আমাদের নেতারা যাচ্ছেন তখন তারা পুরোনো রাজনৈতিক বন্দোবস্তের মুখোমুখি হচ্ছেন। শোডাউন বলেন, টাকার ছড়াছড়ি বলেন, মাসল পাওয়ার বলেন। এসবের সঙ্গে তাদের ফাইট করতে হচ্ছে। সবাই সবকিছু করবে আর আমরা নতুন বন্দোবস্তের নামে কিছুই করতে পারব না, এটা ঠিক না। এ ক্ষেত্রে পুরোনো বন্দোবস্তের সঙ্গে আমাদের ফাইট দিতে হচ্ছে। পাশাপাশি নতুন বন্দোবস্তকে স্টাবলিশ করতে হচ্ছে।

নতুন বন্দোবস্তের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে তিনি বলেন, মাসল পাওয়ারের রাজনীতি করব না, চাঁদাবাজির রাজনীতি করব না, মনোনয়ন বাণিজ্য করব না, অন্তঃকোন্দলে ৭০-৮০ জন নিহত হয় এ ধরনের রাজনীতি করব না। এর মানে এই নয় যে, আমরা একেবারে গান্ধীবাদী হয়ে বসে থাকব। তাহলে তো রাজনীতিই হবে না। আমরা অবশ্যই শোডাউন করব। আমার যদি এলাকায় ৫ হাজার মানুষকে নিয়ে হাঁটার সক্ষমতা থাকে তাহলে কেন হাঁটব না। এটা নিয়ে আমি জনগণের পাশে দাঁড়াচ্ছি নাকি তাদের মনে ভয় ধরাচ্ছি এটা গুরুত্বপূর্ণ। আমরা পুরোনো রাজনীতির কিছুটা খোলস নিচ্ছি কিন্তু তার মধ্যে নতুন কনটেন্ট যোগ করছি।

নতুন দল হিসেবে সাইবার জগতে নানা ধরনের আক্রমণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমাদের যারা থ্রেট মনে করছে তাদের অনেকেই সংঘবদ্ধভাবে সাইবার জগতে আক্রমণ চালাচ্ছে। বিশেষ করে আমাদের যেসব নারী নেত্রী আছেন তাদের বিরুদ্ধে ভয়ংকর বুলিং করা হচ্ছে। অনেককে থ্রেট দেওয়া হচ্ছে। প্রাণনাশের আশঙ্কা যেসব বুলিংয়ের মধ্যে আছে সেগুলোর বিষয়ে সরকারের খুব শক্ত অবস্থান নেওয়া উচিত। সমাজমাধ্যমে আমাদের ইতিবাচক ইমেজ ধারণ করতে হবে। সেটা নিয়ে কাজ করছি। তবে পেইড আক্রমণ হয়তো আমরা ঠেকাতে পারব না।

নিজেদের পরিকল্পনা প্রসঙ্গে সারোয়ার তুষার বলেন, ভবিষ্যতে এনসিপি বাংলাদেশের প্রধান রাজনৈতিক দল হবে। কারণ আমাদের নেতৃত্বেই শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। প্রত্যেকটা সময়ের একটা ফসল থাকে। এনসিপি হচ্ছে এই সময়ের ফসল। বর্তমানে বড় দলগুলোর সঙ্গে আমাদের দলের নাম জোরেশোরে উচ্চারিত হচ্ছে। এটা খুবই স্বাভাবিক।

নির্বাচন নিয়ে মাইনাস ফর্মুলা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এগুলো হচ্ছে অমূলক চিন্তা। বিএনপির তরফ থেকেই মাইনাস ফর্মুলার বিষয়টা বারবার বলা হচ্ছে। সময়টাকে ঠিকমতো ধরতে না পারার কারণে এ ধরনের অভিযোগ আসে। যখনই আপনি মাইনাসের কথা বলেন তখন আওয়ামী লীগকে ভিকটিমের মর্যাদা দেন। আমরা মনে করি বাংলাদেশে রাজনীতি মাইনাস ছিল গত ১৫ বছর। আওয়ামী লীগের অ্যাজেন্ডা ছিল ওয়ান ইলেভেনের এক্সটেনশন। তিনি বলেন, এ অভ্যুত্থানের পরে রাজনীতিটা প্রবলভাবে কামব্যাক করেছে। এটা একেবারে নজিরবিহীন। সব দল এখন ব্যাপকভাবে সক্রিয় হয়ে উঠেছে। পুরোনো রাজনৈতিক বন্দোবস্তের কারণে বিএনপির মধ্যে কোন্দল হচ্ছে। কিন্তু এক দলের সঙ্গে অন্য দলের এটা হচ্ছে না। তাই এখন যে কোনো ধরনের মাইনাসের আলোচনাটা একেবারে অপ্রাসঙ্গিক।

গণ অভ্যুত্থান নাকি বিপ্লব-এনসিপির কাছে এ প্রশ্নের উত্তর কী? এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, গণ অভ্যুত্থান আর বিপ্লব মুখোমুখি কোনো বিষয় না। আমরা যখন বলতে চাই এটা বিপ্লব না তখন রুশ বিপ্লব বা চীন বিপ্লবের বিষয়টা মাথায় রেখে বলছি। আমরা কিন্তু ফ্যাসিবাদ থেকে গণতন্ত্রের দিকে যাচ্ছি। পৃথিবীর যেসব রাষ্ট্রকে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে মানি তারা প্রত্যেকেই কিন্তু বিপ্লবের ফসল। আমরা একটা গণতান্ত্রিক বিপ্লবের পর্যায়ে আছি। বিপ্লবটা শুরু হয়ে গেছে। এর মধ্যে অনেক চড়াই-উতরাই আছে। উত্থানপতন আছে। অ্যাবসলিউটলি গণতান্ত্রিক বিপ্লবের যে রোডম্যাপ সে রোডম্যাপেই আছি। এর সঙ্গে অভ্যুত্থানের কোনো বিরোধিতা নেই। কোনো কোনো জায়গায় বিপ্লব সশস্ত্র কায়দায় হয়, কোনো জায়গায় ভ্যানগার্ড পার্টির আন্ডারে হয়। এখানে গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে হয়েছে। তাই এখানে আলাদা করে কিছু দেখি না।

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে