শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:২০, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

সংস্কারের নামে ক্ষমতা প্রলম্বের সুযোগ নেই

সারোয়ার তুষার
কাজী সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
সংস্কারের নামে ক্ষমতা প্রলম্বের সুযোগ নেই

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার বলেছেন, সংস্কারের নামে ক্ষমতা প্রলম্বিত করার কোনো সুযোগ নেই। আমাদের এখন রাজনীতির পুরোনো বন্দোবস্তের সঙ্গে ফাইট দিতে হচ্ছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পরে রাজনীতিটা প্রবলভাবে কামব্যাক করেছে। গত ১৫ বছর রাজনীতিকে মাইনাস করা হয়েছিল। আওয়ামী লীগ নিজে একটি রাজনৈতিক দল হলেও তারা রাজনীতির স্পেসটা একেবারে নাই করে দিয়েছিল। শেষ পর্যন্ত একটি ব্যুরোকেটিক রাষ্ট্র করে ফেলেছিল পতিত দলটি। সব মিলিয়ে আমরা এখন ফ্যাসিবাদ থেকে গণতন্ত্রের দিকে যাচ্ছি। সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে সারোয়ার তুষার আরও বলেন, গণ অভ্যুত্থানের কারণটা আসলে নির্বাচন নয়। সংস্কারটা হচ্ছে কারণ। নির্বাচনটা হচ্ছে ফলাফল। এটা আসবেই। বাংলাদেশে অন্য কোনো পথ নেই। সংস্কারের নামে অনেক দিন ধরে ক্ষমতা প্রলম্বিত করার কোনো সুযোগ এখানে নেই। কারণ এটা ওয়ান-ইলেভেন না। সংস্কারের অনিবার্য ফল হিসেবে নির্বাচন আসবেই। এ ক্ষেত্রে সংস্কারটা গুরুত্বপূর্ণ। সংস্কার ও নির্বাচন প্রশ্নে আপনারা কোন পথে এগোবেন? এ প্রশ্নে সারোয়ার তুষার বলেন, আমরা সরকারের কাছে সংস্কারের রোডম্যাপটা পরিষ্কার করে জানতে চাই। যদিও জাতীয় ঐকমত্য কমিশন কাজ করছে। কিন্তু সেখানে পদ্ধতিগত বিষয় নিয়ে আমাদের অনেক প্রশ্ন রয়েছে। আমরা কিন্তু তাদের সহযোগিতা করছি। কারণ যতটুকুই সংস্কার হোক না কেন সেটা দেশের জন্য ভালো হবে বলে মনে করি। যেমন একটা বড় প্রশ্ন হচ্ছে, গণ অভ্যুত্থানটা কিন্তু কোনো রাজনৈতিক দলের নেতৃত্বে হয়নি। এখানে প্রধান স্টেকহোল্ডার হচ্ছে ছাত্র এবং জনগণ। আমরা যেটাকে বলছি ছাত্র-জনতা। ছাত্রদের যদি জনগণের অংশ ধরে নিই তাহলে জনগণ হচ্ছে গণ অভ্যুত্থানের প্রধান এজেন্ট। এখানে ঐকমত্যের কথা বলা হচ্ছে। সেটা হলো রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য। এর পেছনে একটা অনুমান কাজ করছে কমিশন এবং সরকারের। সেটা হলো রাজনৈতিক দলগুলো যেহেতু জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে সুতরাং রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলেই জনগণ একমত হবে। এ ধারণাটি কিন্তু ঠিক না। রাজনৈতিক দলের বাইরে বিশালসংখ্যক জনগণ রয়েছে। জনগণের আলাদা একটা ক্যাটাগরি আছে। তা যদি না থাকত তাহলে গণ অভ্যুত্থান ঘটে না। সেটা হলে বিএনপির আন্দোলনের মধ্য দিয়েই সরকারের পতন ঘটত। ওই জিনিসটা ফেল করার পরে কিন্তু জনগণ হাজির হয়েছে। এ ঐতিহাসিক সত্যটা বোঝার মতো কনসেপচুয়াল ক্লারিটি এবং সদিচ্ছা দুটোরই অভার রয়েছে আমাদের সমাজের, সরকারের এবং কমিশনেরও। তিনি বলেন, জনগণের সিংহভাগ অংশ যেসব সংস্কার বিষয়ে একমত হবে, সব রাজনৈতিক দল যদি বিরোধিতা করে তার পরও কিন্তু আপনাকে ওই সংস্কারটা করতে হবে। এটাই নিয়ম। কিন্তু সেদিকে সরকার যাচ্ছে না।

সরকার ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে এনসিপির দলীয় প্রস্তুতি কী হবে-প্রশ্নে তিনি বলেন, সাংগঠনিক কমিটি ও নিবন্ধন নেওয়া এ দুটো কাজ একসঙ্গে এগিয়ে নিচ্ছি। এসবের মধ্য দিয়ে একই সঙ্গে নির্বাচনেরও প্রস্তুতি নিচ্ছি। নির্বাচন প্রশ্নে প্রাথমিকভাবে আমরা আলাদা একটা বলয় হতে চাই, একটা সেন্টার হতে চাই। নিজেরা ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চিন্তা করছি। আমাদের যারা সম্ভাব্য প্রার্থী তারা ইতোমধ্যে এলাকায় কিছুটা গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করেছেন। পাশাপাশি সমাজে যারা গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি, মধ্যবয়স্ক, কিংবা আমাদের চেয়ে একটু সিনিয়র এ ধরনের মানুষকে পিক করার চেষ্টা করছি। নির্বাচনে জোট করার বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তবে জোট যদি করতেই হয় তাহলে আমাদের নেতৃত্বেই জোট হবে। আমরা অন্য কারও জোটে যুক্ত হব সেটা হয়তো হবে না। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এলাকায় যখন আমাদের নেতারা যাচ্ছেন তখন তারা পুরোনো রাজনৈতিক বন্দোবস্তের মুখোমুখি হচ্ছেন। শোডাউন বলেন, টাকার ছড়াছড়ি বলেন, মাসল পাওয়ার বলেন। এসবের সঙ্গে তাদের ফাইট করতে হচ্ছে। সবাই সবকিছু করবে আর আমরা নতুন বন্দোবস্তের নামে কিছুই করতে পারব না, এটা ঠিক না। এ ক্ষেত্রে পুরোনো বন্দোবস্তের সঙ্গে আমাদের ফাইট দিতে হচ্ছে। পাশাপাশি নতুন বন্দোবস্তকে স্টাবলিশ করতে হচ্ছে।

নতুন বন্দোবস্তের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে তিনি বলেন, মাসল পাওয়ারের রাজনীতি করব না, চাঁদাবাজির রাজনীতি করব না, মনোনয়ন বাণিজ্য করব না, অন্তঃকোন্দলে ৭০-৮০ জন নিহত হয় এ ধরনের রাজনীতি করব না। এর মানে এই নয় যে, আমরা একেবারে গান্ধীবাদী হয়ে বসে থাকব। তাহলে তো রাজনীতিই হবে না। আমরা অবশ্যই শোডাউন করব। আমার যদি এলাকায় ৫ হাজার মানুষকে নিয়ে হাঁটার সক্ষমতা থাকে তাহলে কেন হাঁটব না। এটা নিয়ে আমি জনগণের পাশে দাঁড়াচ্ছি নাকি তাদের মনে ভয় ধরাচ্ছি এটা গুরুত্বপূর্ণ। আমরা পুরোনো রাজনীতির কিছুটা খোলস নিচ্ছি কিন্তু তার মধ্যে নতুন কনটেন্ট যোগ করছি।

নতুন দল হিসেবে সাইবার জগতে নানা ধরনের আক্রমণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমাদের যারা থ্রেট মনে করছে তাদের অনেকেই সংঘবদ্ধভাবে সাইবার জগতে আক্রমণ চালাচ্ছে। বিশেষ করে আমাদের যেসব নারী নেত্রী আছেন তাদের বিরুদ্ধে ভয়ংকর বুলিং করা হচ্ছে। অনেককে থ্রেট দেওয়া হচ্ছে। প্রাণনাশের আশঙ্কা যেসব বুলিংয়ের মধ্যে আছে সেগুলোর বিষয়ে সরকারের খুব শক্ত অবস্থান নেওয়া উচিত। সমাজমাধ্যমে আমাদের ইতিবাচক ইমেজ ধারণ করতে হবে। সেটা নিয়ে কাজ করছি। তবে পেইড আক্রমণ হয়তো আমরা ঠেকাতে পারব না।

নিজেদের পরিকল্পনা প্রসঙ্গে সারোয়ার তুষার বলেন, ভবিষ্যতে এনসিপি বাংলাদেশের প্রধান রাজনৈতিক দল হবে। কারণ আমাদের নেতৃত্বেই শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। প্রত্যেকটা সময়ের একটা ফসল থাকে। এনসিপি হচ্ছে এই সময়ের ফসল। বর্তমানে বড় দলগুলোর সঙ্গে আমাদের দলের নাম জোরেশোরে উচ্চারিত হচ্ছে। এটা খুবই স্বাভাবিক।

নির্বাচন নিয়ে মাইনাস ফর্মুলা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এগুলো হচ্ছে অমূলক চিন্তা। বিএনপির তরফ থেকেই মাইনাস ফর্মুলার বিষয়টা বারবার বলা হচ্ছে। সময়টাকে ঠিকমতো ধরতে না পারার কারণে এ ধরনের অভিযোগ আসে। যখনই আপনি মাইনাসের কথা বলেন তখন আওয়ামী লীগকে ভিকটিমের মর্যাদা দেন। আমরা মনে করি বাংলাদেশে রাজনীতি মাইনাস ছিল গত ১৫ বছর। আওয়ামী লীগের অ্যাজেন্ডা ছিল ওয়ান ইলেভেনের এক্সটেনশন। তিনি বলেন, এ অভ্যুত্থানের পরে রাজনীতিটা প্রবলভাবে কামব্যাক করেছে। এটা একেবারে নজিরবিহীন। সব দল এখন ব্যাপকভাবে সক্রিয় হয়ে উঠেছে। পুরোনো রাজনৈতিক বন্দোবস্তের কারণে বিএনপির মধ্যে কোন্দল হচ্ছে। কিন্তু এক দলের সঙ্গে অন্য দলের এটা হচ্ছে না। তাই এখন যে কোনো ধরনের মাইনাসের আলোচনাটা একেবারে অপ্রাসঙ্গিক।

গণ অভ্যুত্থান নাকি বিপ্লব-এনসিপির কাছে এ প্রশ্নের উত্তর কী? এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, গণ অভ্যুত্থান আর বিপ্লব মুখোমুখি কোনো বিষয় না। আমরা যখন বলতে চাই এটা বিপ্লব না তখন রুশ বিপ্লব বা চীন বিপ্লবের বিষয়টা মাথায় রেখে বলছি। আমরা কিন্তু ফ্যাসিবাদ থেকে গণতন্ত্রের দিকে যাচ্ছি। পৃথিবীর যেসব রাষ্ট্রকে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে মানি তারা প্রত্যেকেই কিন্তু বিপ্লবের ফসল। আমরা একটা গণতান্ত্রিক বিপ্লবের পর্যায়ে আছি। বিপ্লবটা শুরু হয়ে গেছে। এর মধ্যে অনেক চড়াই-উতরাই আছে। উত্থানপতন আছে। অ্যাবসলিউটলি গণতান্ত্রিক বিপ্লবের যে রোডম্যাপ সে রোডম্যাপেই আছি। এর সঙ্গে অভ্যুত্থানের কোনো বিরোধিতা নেই। কোনো কোনো জায়গায় বিপ্লব সশস্ত্র কায়দায় হয়, কোনো জায়গায় ভ্যানগার্ড পার্টির আন্ডারে হয়। এখানে গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে হয়েছে। তাই এখানে আলাদা করে কিছু দেখি না।

এই বিভাগের আরও খবর
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
দুদকে তলব  টিউলিপকে
দুদকে তলব টিউলিপকে
সংবাদকর্মীদের স্বার্থরক্ষায় কাজ করবে জামায়াত
সংবাদকর্মীদের স্বার্থরক্ষায় কাজ করবে জামায়াত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
জুলাই বিপ্লবে আহতদের উপহার তারেক রহমানের
জুলাই বিপ্লবে আহতদের উপহার তারেক রহমানের
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
শিক্ষকদের বিক্ষোভ লাঠিচার্জ ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
শিক্ষকদের বিক্ষোভ লাঠিচার্জ ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
সর্বশেষ খবর
সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু
লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না
দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা
বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি

বসুন্ধরা শুভসংঘ