শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:২২, বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫

এক-এগারোর নীলনকশা

♦ তারেক রহমানের বিরুদ্ধে প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের ষড়যন্ত্র ♦ দুর্নীতির অসত্য গল্প ♦ ২১ আগস্টের কল্পকাহিনি
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
এক-এগারোর নীলনকশা

তারেক রহমান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যে দৃঢ়তা ও বিচক্ষণতার সঙ্গে বিএনপিকে আগলে রেখেছেন। ১৭ বছর তিনি শুধু বিএনপিকে আগলেই রাখেননি, দলটি শক্তিশালী করেছেন। বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি এবং চিন্তা-চেতনার বিকাশ ঘটাচ্ছেন প্রতিনিয়ত। তাঁর ত্যাগ, রাজনৈতিক প্রজ্ঞা এখন দেশে বিদেশে প্রশংসিত। অথচ এ তারেক রহমানকে বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে নিঃশেষ করতে চেয়েছিলেন প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান। সাংবাদিকতার রীতিনীতিবিবর্জিতভাবে তাঁকে কুৎসিত, নোংরা ভাষায় আক্রমণ করেছিল প্রথম আলো-ডেইলি স্টার গোষ্ঠী। তারেক রহমানকে দুর্নীতিবাজ বানিয়ে বিতর্কিত করার নীলনকশা বাস্তবায়নের মূলহোতা ছিলেন প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান। জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করতেই ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনায় প্রথম আলো-ডেইলি স্টার গোষ্ঠী তারেক রহমানকে জড়িয়ে ষড়যন্ত্র করে। আওয়ামী লীগকে খুশি করতে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার ঘটনার কাল্পনিক গল্প ফাঁদে। এ দুটি পত্রিকা যেভাবে ২১ আগস্টের কল্পিত কাহিনি তাদের পত্রিকায় প্রকাশ করেছিল, আওয়ামী শাসনামলে গোয়েন্দারা তাঁদের তদন্ত রিপোর্টে হুবহু সেটিই কপি করেন। তারেক রহমান যেহেতু জাতীয়তাবাদী রাজনীতির ধারকবাহক, তাই ভারতীয় অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্যই তাঁকে জঙ্গিসংশ্লিষ্ট করার বিরামহীন চেষ্টা চালায় এ গোষ্ঠী।

উল্লেখ্য, ২০০৭ সালে প্রথম আলো-ডেইলি স্টার গোষ্ঠীর বিরাজনীতিকরণের ষড়যন্ত্রের ফসল হিসেবে এক-এগারো আসে। একটি অনির্বাচিত সরকার ক্ষমতা দখল করে। তৎকালীন সেনাপ্রধান মইন উ আহমেদ এবং ড. ফখরুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে এ অনির্বাচিত সরকার প্রথম আলো-ডেইলি স্টার গোষ্ঠীর প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী বাংলাদেশে রাজনীতিবিদদের চরিত্রহনন শুরু করে। আর এ চরিত্রহননের খেলায় মুখপাত্র ছিল প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার। এ সময় প্রথম আলো, ডেইলি স্টারের ফর্মুলা অনুযায়ী শুরু হয় মাইনাস ফর্মুলা। কিন্তু দুই নেত্রীকে মাইনাস করলেই তো বিরাজনীতিকরণ করা হবে না। কারণ ২০০১ সালের নির্বাচনের থেকেই তারেক রহমান তরুণদের মাঝে ব্যাপক জনপ্রিয়। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং রাজনীতিতে নতুন চিন্তা ও উদ্ভাবনী ভাবনার প্রয়োগ ঘটাচ্ছেন। এ কারণেই প্রথম আলো, ডেইলি স্টারের টার্গেট হন তারেক রহমান। প্রথম শুরু হয় তারেক রহমানের বিরুদ্ধে কুৎসিত মিথ্যাচার। তারেক রহমানকে যে তথাকথিত দুর্নীতিবাজের অপবাদ এবং তকমা লাগানো হয়েছিল সেটি ছিল প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টারের মিথ্যাচার ও অপপ্রচারের একটি ভয়াবহ নমুনা। বাংলাদেশে অপসাংবাদিকতার ইতিহাসে এটিই সম্ভবত সবচেয়ে বড় উদাহরণ। প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান বাংলাদেশে অপসাংবাদিকতার জনক। তিনি শুধু দুই নেত্রীকে সরে দাঁড়াতে হবে এ রকম প্রতিবেদনই প্রকাশ করেননি, বরং তারেক রহমানের বিরুদ্ধে স্বনামে মন্তব্য প্রতিবেদন লেখেন। ২০০৭ সালের ৭ জুন মতিউর রহমানের একটি মন্তব্য প্রতিবেদন প্রকাশিত হয় প্রথম আলোর প্রথম পৃষ্ঠায়। শিরোনাম ছিল তারেকের দুর্নীতির বিচার হতেই হবে। ওই প্রতিবেদনে মতিউর রহমান লিখেছিলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার জ্যেষ্ঠ পুত্র ও বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব তারেক রহমানের একটি হলফনামার পূর্ণ বিবরণ ছাপা হয়েছে দেশের মানবজমিন পত্রিকায়। হলফনামাটিতে তারেক রহমানের স্বাক্ষর রয়েছে। বিলম্ব হলেও এ প্রসঙ্গে কিছু আলোচনা হওয়া দরকার। প্রকাশিত হলফনামা বিবরণে বলা হচ্ছে, আমি তারেক রহমান নিম্নলিখিত ঘটনার জন্য আমার পরিবার, দেশের মানুষ, জাতীয়তাবাদী দলের সকল স্তরের নেতাকর্মী ও সমর্থকের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। আমি, গিয়াসউদ্দিন আল মামুনের প্ররোচনায় তার বহু অবৈধ আয় সম্পর্কে জ্ঞাত হয়েও তা থেকে বিরত হইতে নিষেধ করি নাই, যা পরোক্ষভাবে তাকে সমর্থন দেওয়া হয়। তার ওয়ান গ্রুপ-এর সকল প্রতিষ্ঠান আমাকে মৌখিকভাবে সাথে রাখে এবং এর ফলে প্রতিষ্ঠানগুলো গড়তে সে বিভিন্নভাবে অবৈধ আয় করে। এই অবৈধ আয় থেকে আমার, আমার রাজনৈতিক খরচের নামে বিভিন্ন সময়ে অর্থ দেশে এবং বিদেশে পাঠানো হয়েছে। কিন্তু আমি তাকে বারণ করিনি।

শুধু তাই নয়, মতিউর রহমান এ মন্তব্য প্রতিবেদনে তারেক রহমানকে একজন দুর্নীতির বরপুত্র হিসেবে অভিহিত করেছিলেন এবং দ্রুত তারেক রহমানকে আইনের আওতায় এনে তাঁর বিচার দাবি করেন। কিন্তু পরবর্তীতে অনুসন্ধানে দেখা যায়, এ রকম কোনো হলফনামায় তারেক রহমান স্বাক্ষর করেননি। এটি ছিল তৎকালীন ডিজিএফআইয়ের এক বানোয়াট চিঠি। তৎকালীন অনির্বাচিত সরকার তারেক রহমানকে নির্যাতন করেও কোনো দুর্নীতির হদিস পায়নি। এ কারণেই তারেক রহমানের স্বাক্ষর জাল করে এ ভুয়া হলফনামা তৈরি করেন তৎকালীন সামরিক গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন। এ হলফনামাটির লেখক মতিউর রহমান। অথচ প্রথম আলো সে রকম একটি আজগুবি বানোয়াট হলফনামার ভিত্তিতে দেশের রাজনীতির তরুণদের কণ্ঠস্বর তারেক রহমানকে দুর্নীতিবাজ এবং তাঁকে বিচারের আওতায় আনার দাবি করেছিল। পরে যখন প্রমাণ হয় হলফনামাটি ভুয়া, তখনো মতিউর ক্ষমা চাননি, দুঃখ প্রকাশও করেননি।

এরপর ভারতীয় অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য তারেক রহমানের জঙ্গি কানেকশন আবিষ্কারের চেষ্টা করে। এটি করতে চেয়ে মাইনাস ফর্মুলার জনক এ পত্রিকা দুটি ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা এবং ১০ ট্রাক অস্ত্রের ঘটনার সঙ্গে মনগড়া গল্প রচনা করে। সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ বিএনপির সঙ্গে ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার সম্পৃক্ততা কল্পকাহিনি হিসেবে নাকচ করে দিয়েছে। দেশের সর্বোচ্চ আদালত ২১ আগস্ট গ্রেনেড মামলার সব আসামিকে খালাস করে দেন। অথচ প্রথম আলো ২১ আগস্টের ঘটনায় তারেক রহমানের সম্পৃক্ততা প্রমাণে একের পর এক সাংবাদিকতার রীতিনীতিবিরুদ্ধ অসত্য-বানোয়াট রিপোর্ট প্রকাশ করে। ২১ আগস্টের ঘটনায় প্রথম আলোর কল্পিত আবিষ্কার মুফতি হান্নান। শুধু তাই নয়, ১০ ট্রাক অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায়ও প্রথম আলো জঙ্গিবাদ আবিষ্কার করেছিল। এ জঙ্গিবাদের ঘটনা নিয়ে বিভিন্নভাবে নানা রকম নাটক সাজানোর চেষ্টা করেছিল প্রথম আলো গোষ্ঠী। শুধু তাই নয়, সারা দেশে জঙ্গিবাদ আবিষ্কারের জন্য প্রথম আলোর পক্ষ থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল সব স্থানীয় প্রতিনিধিকে। সে নির্দেশনার অংশ হিসেবে ২০০৭ সালের ৩০ জানুয়ারি প্রতিবেদন প্রকাশ করে প্রথম আলো, যে প্রতিবেদনের মধ্যে বিএনপিকে আনুষ্ঠানিকভাবে জঙ্গি সংগঠন হিসেবে পত্রিকাটি ঘোষণা করে। এ প্রতিবেদনের শিরোনাম ছিল জঙ্গিবাদের মদদদাতা বিএনপির ৮ মন্ত্রী-সাংসদ। বিএনপির আট মন্ত্রী-সংসদ সদস্যকে সরাসরি জঙ্গিবাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট করেছিল প্রথম আলো। যাদের মধ্যে প্রয়াত ব্যারিস্টার আমিনুল হক। এ ছাড়া সে এলাকার জনপ্রিয় এমপি এবং সাবেক মেয়র মিজানুর রহমান মিনু, রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, নাদিম মোস্তফা এবং বাংলা ভাইয়ের এলাকার এমপি আবু হেনাকেও তারা জঙ্গিবাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বলে অভিহিত করেছিল। তাদের ছবিসহ সংবাদ প্রথম পৃষ্ঠায় শীর্ষ সংবাদ হিসেবে প্রকাশ করে। এটি কত বড় ধরনের অপসাংবাদিকতা তা চিন্তা করলেও গা শিউরে ওঠে। সরাসরি একটি রাজনৈতিক দলের আটজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা ও সংসদ সদস্যকে কোনোরকম তথ্যপ্রমাণ ছাড়া জঙ্গিবাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট করাটা একটি ভয়ংকর অপরাধ বটে। কিন্তু এ রকম ঘৃণ্য দেশবিরোধী অপরাধ করেও প্রথম আলো-ডেইলি স্টার গোষ্ঠী এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। বিএনপির শাসনামলে প্রথম আলো একের পর এক জঙ্গিবাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত বিভিন্ন কাল্পনিক মনগড়া বানোয়াট সংবাদ পরিবেশন করে।

মুফতি হান্নানের বক্তব্য আমি চার জোটের সমর্থক এ মাধ্যমে পুরো চারদলীয় জোটকেই প্রথম আলো জঙ্গি হিসেবে প্রমাণের চেষ্টা করেছিল। পরবর্তী সময়ে এটি প্রমাণিত হয়, মুফতি হান্নানের বক্তব্য ছিল অসত্য। এটা প্রথম আলোর আরেকটি মিথ্যাচার।

কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, বিএনপিকে জঙ্গি রাজনৈতিক দল হিসেবে চিহ্নিত করে প্রথম আলো কী পেয়েছে? এর ফলে তারা বাংলাদেশকেই একটি জঙ্গিরাষ্ট্র হিসেবে প্রমাণের চেষ্টা করেছে। যেটি আওয়ামী লীগ বিশ্বব্যাপী প্রচার করে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করার সুযোগ পেয়েছে। মূলত আওয়ামী লীগকে অবৈধভাবে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখতেই প্রথম আলো-ডেইলি স্টার জঙ্গি নাটকে এত আগ্রহী ছিল। আওয়ামী লীগ ও ভারতীয় অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নেই এসব করে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, জঙ্গিসংশ্লিষ্টতা, দুর্নীতির কল্পিত অভিযোগ এনে তারেক রহমানকে রাজনীতি থেকে নিশ্চিহ্ন করার যে পরিকল্পনা তৈরি হয়েছিল তা তৈরি করেছিলেন মতিউর রহমান এবং মাহফুজ আনাম। সে পরিকল্পনার অংশ হিসেবেই তারেক রহমান এবং আরাফাত রহমান কোকোর বিরুদ্ধে নানানরকম দুর্নীতির গালভরা মিথ্যাচার প্রথম আলো, ডেইলি স্টার লাগাতার প্রকাশ করেছিল। বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুর্নীতি-অনিয়মের তথাকথিত অভিযোগ এনে জিয়া পরিবারকে কলুষিত করা, কলঙ্কিত করার জন্য একটি নোংরা খেলায় মেতেছিল প্রথম আলো, ডেইলি স্টার। বিএনপিকে জঙ্গি প্রমাণে এ দুটি পত্রিকা তারেক রহমান এবং বেগম জিয়ার বিরুদ্ধে যেসব ভিত্তিহীন মিথ্যাচার করেছে তার বিচার এখন সময়ের দাবি।

এই বিভাগের আরও খবর
নিহত-আহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
নিহত-আহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
ঢাকাকে বাঁচাতে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন
ঢাকাকে বাঁচাতে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
কাটছে না রাকসু নির্বাচনের শঙ্কা
কাটছে না রাকসু নির্বাচনের শঙ্কা
যেভাবে লুট হয় সিলেটের পাথর
যেভাবে লুট হয় সিলেটের পাথর
ভোট কেন্দ্রের খসড়া প্রকাশ হবে ১০ সেপ্টেম্বর
ভোট কেন্দ্রের খসড়া প্রকাশ হবে ১০ সেপ্টেম্বর
কাপড় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
কাপড় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
ছয় দিনের কর্মসূচি বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে
ছয় দিনের কর্মসূচি বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
গ্যাস না থাকায় শিল্প উৎপাদন ব্যাহত
গ্যাস না থাকায় শিল্প উৎপাদন ব্যাহত
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
সৌর বিস্ফোরণ বুঝতে ও মহাকাশ আবহাওয়া পূর্বাভাসে নাসার এআই ‘সূর্য’
সৌর বিস্ফোরণ বুঝতে ও মহাকাশ আবহাওয়া পূর্বাভাসে নাসার এআই ‘সূর্য’

৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নতুন নেতৃত্বে পানি ও বিদ্যুৎ প্রকৌশলী সমিতির ডিপিডিসি-ডেসকো উইং
নতুন নেতৃত্বে পানি ও বিদ্যুৎ প্রকৌশলী সমিতির ডিপিডিসি-ডেসকো উইং

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভেনিজুয়েলা উপকূলের কাছে তিনটি যুদ্ধজাহাজ পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র
ভেনিজুয়েলা উপকূলের কাছে তিনটি যুদ্ধজাহাজ পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় পিকআপ চালক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পিকআপ চালক নিহত

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় সচেতনতামূলক উঠান বৈঠক
কলাপাড়ায় সচেতনতামূলক উঠান বৈঠক

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপনী অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপনী অনুষ্ঠিত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে বিএনপিই দেশের সংস্কার করবে : ডা. শাহাদাত
জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে বিএনপিই দেশের সংস্কার করবে : ডা. শাহাদাত

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে রিভিউ শুনানি ২৬ আগস্ট
তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে রিভিউ শুনানি ২৬ আগস্ট

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বোয়ালখালীতে প্রবাসীর স্ত্রীর লাশ উদ্ধার
বোয়ালখালীতে প্রবাসীর স্ত্রীর লাশ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩১১
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩১১

২২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রামগড়ে মা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা
রামগড়ে মা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনুভূতিহীন তথাকথিত কবি-শিল্পীরা ১৫ আগস্ট শোক জানিয়েছে : রিজভী
অনুভূতিহীন তথাকথিত কবি-শিল্পীরা ১৫ আগস্ট শোক জানিয়েছে : রিজভী

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজনীতিতে এসে কাজ হারিয়ে বাড়ি-গাড়ি বিক্রি করলেন রুদ্রনীল
রাজনীতিতে এসে কাজ হারিয়ে বাড়ি-গাড়ি বিক্রি করলেন রুদ্রনীল

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

বীরগঞ্জে জলাশয়ে পোনামাছ অবমুক্ত
বীরগঞ্জে জলাশয়ে পোনামাছ অবমুক্ত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে একরাতে ছয় শতাধিক ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনে একরাতে ছয় শতাধিক ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ রাশিয়ার

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে ইউক্রেন : জেলেনস্কি
নতুন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে ইউক্রেন : জেলেনস্কি

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাণ ফিরে পেল রংপুর স্টেডিয়াম!
প্রাণ ফিরে পেল রংপুর স্টেডিয়াম!

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোবিপ্রবি ও ইবনে সিনার মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
গোবিপ্রবি ও ইবনে সিনার মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গোবিপ্রবিতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন
গোবিপ্রবিতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঠাকুরগাঁওয়ে আখক্ষেতে মিলল কিশোরের মরদেহ
ঠাকুরগাঁওয়ে আখক্ষেতে মিলল কিশোরের মরদেহ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’
বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের প্রতিবাদে বান্দরবানে মিছিল ও সভা অনুষ্ঠিত
ধর্ষণের প্রতিবাদে বান্দরবানে মিছিল ও সভা অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিএসসি’তে নতুন তিন সদস্য নিয়োগ
পিএসসি’তে নতুন তিন সদস্য নিয়োগ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি
যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় পাকিস্তানি হিসেবে ৪০০ উইকেটের ক্লাবে আমির
দ্বিতীয় পাকিস্তানি হিসেবে ৪০০ উইকেটের ক্লাবে আমির

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গুগলের পিক্সেল ১০ সিরিজ উন্মোচন: দাম, ফিচার ও নতুন চমক
গুগলের পিক্সেল ১০ সিরিজ উন্মোচন: দাম, ফিচার ও নতুন চমক

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোনারগাঁয়ে র‌্যাবের অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ আটক ৬
সোনারগাঁয়ে র‌্যাবের অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ আটক ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে দুর্লভ কপসিয়া ফুল
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে দুর্লভ কপসিয়া ফুল

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নেত্রকোনায় রিজন হত্যার বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ কর্মসূচি
নেত্রকোনায় রিজন হত্যার বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর
ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য
৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব
ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা
শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা

শোবিজ

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইসি যাচ্ছেন কানাডা
সিইসি যাচ্ছেন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা