শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৯, বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

♦ ১ লাখ ১৩ হাজার নতুন রোহিঙ্গা আশ্রয় দিতে বাংলাদেশকে অনুরোধ জাতিসংঘের ♦ মানবিক করিডর নিয়ে রাজনৈতিক মহলে উৎকণ্ঠা
জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

ক্রমেই জটিল হচ্ছে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিয়ে উদ্ভূত পরিস্থিতি। নতুন করে গত কয়েক মাসে বাংলাদেশে এসেছে ১ লাখ ১৩ হাজার রোহিঙ্গা। আগে থেকে বাংলাদেশের গলার কাঁটা হয়ে চেপে বসা প্রায় ১২ লাখ রোহিঙ্গার সঙ্গে নতুন এ রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার চাপ এসেছে। নতুন এ লক্ষাধিক রোহিঙ্গা আশ্রয় দিতে বাংলাদেশকে আনুষ্ঠানিকভাবে অনুরোধ জানিয়েছে জাতিসংঘ। এর সঙ্গে উৎকণ্ঠা বাড়িয়েছে রাখাইনের জন্য মানবিক করিডর দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত। যথাযথ আলোচনা ও পর্যালোচনা ছাড়া হঠাৎ এই সিদ্ধান্তে কূটনৈতিক মহলেও আছে উদ্বেগ। পাশাপাশি প্রকাশ্যে বক্তব্য-বিবৃতি দিয়ে জাতীয় নিরাপত্তার হুমকির শঙ্কায় এই করিডরের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছে প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো। শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রতিদিনই রোহিঙ্গারা আসছে। ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে আসতে আসতে এখন ভেরিফিকেশনের পর নতুন এই রোহিঙ্গার সংখ্যা এখন ১ লাখ ১৩ হাজারে এসে দাঁড়িয়েছে। তারা মূলত ক্যাম্পের বিভিন্ন আত্মীয়স্বজনদের বাসায়, বন্ধ থাকা স্কুল ও হাসপাতালে আশ্রয় নিয়েছে। বিশ্ব খাদ্য সংস্থার পক্ষ থেকে তাদের খাবার দেওয়া হচ্ছে। গত সপ্তাহে এদের ক্যাম্প করে আশ্রয় দিতে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রস্তাব দিয়ে চিঠি দিয়েছে জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর। বাংলাদেশের পক্ষ বারবার তাদের জায়গাস্বল্পতার কথা জানানো হয়েছে। রোহিঙ্গাসংকট বাংলাদেশের জন্য সব সময়ই সমস্যা, এখন প্রত্যাবাসন আরও জটিল হচ্ছে। তিনি বলেন, রাখাইনের জন্য মানবিক করিডরের বিষয়ে আমাদের কিছুই জানা নেই। এটি কূটনৈতিক চ্যানেলের আলোচনা। জানা যায়, গত মার্চে বাংলাদেশে এসে কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনের পর প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের রাখাইনের মধ্যে একটি মানবিক করিডর স্থাপনের প্রস্তাব দেন জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস। মার্চ কিংবা এপ্রিলে রাখাইন রাজ্যে দুর্ভিক্ষ আসতে পারে, এমন শঙ্কায় এই করিডর চাওয়া হয়। গত রোববার পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এই প্রস্তাবে নীতিগত সম্মতির কথা বলেন। উপদেষ্টা বলেন, নীতিগতভাবে আমরা রাখাইন রাজ্যে করিডরের ব্যাপারে সম্মত হয়েছি। কারণ এটি একটি মানবিক সহায়তা সরবরাহের পথ হবে। তবে আমাদের কিছু শর্ত আছে। সেই শর্ত যদি পালন করা হয়, অবশ্যই আমরা জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে সহযোগিতা করব। করিডর বাংলাদেশের জন্য নিরাপদ হবে কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, এটা মালপত্র যাওয়ার ব্যবস্থা; অস্ত্র তো আর নেওয়া হচ্ছে না। তাঁর এই বক্তব্যের পরই শুরু হয় আলোচনা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সাবেক অধ্যাপক এম শাহিদুজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এই করিডর কেমন হবে, সেখানে কী করা হবে, এর সঙ্গে এর কোনো কিছুই স্পষ্ট হয়। এই করিডর ভালো হতেই পারে। কিন্তু এ নিয়ে বিস্তর স্টাডি করে সিদ্ধান্ত নেওয়া প্রয়োজন আছে। করিডরের সম্পর্কে কোথাও কোনো আলোচনা নেই, কেউ কিছু জানে না। হঠাৎ করে নীতিগত সিদ্ধান্তের কথা বলা হলো। এটা আশ্চর্যজনক। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আরাকানদের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য যে করিডর তৈরি করার সিদ্ধান্ত, সেটি সব দলের মতামতের ভিত্তিতে নেওয়া উচিত ছিল। সরকারের দায়িত্ব ছিল সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলা। কারণ আমরা রোহিঙ্গাদের নিয়ে এমনিতেই সমস্যায় আছি, আমরা কোনো যুদ্ধ চাই না, আমরা গাজায় পরিণত হতে চাই না। জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান ফেসবুকে স্ট্যাটাসে লিখেছেন, রাখাইনের সঙ্গে মানবিক করিডরের বিষয়টি স্পষ্ট নয়। এ বিষয়টি জাতির সামনে স্পষ্ট করা দরকার। কারণ এর সঙ্গে অনেক নিরাপত্তার বিষয় জড়িত থাকতে পারে। করিডরের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানিয়েছে হেফাজতে ইসলামও। গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মামুনুল হক বলেন, বাংলাদেশকে ব্যবহার করে সাম্রাজ্যবাদী শক্তি তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করবে, দেশপ্রেমিক শক্তি হিসেবে হেফাজতে ইসলাম কোনোভাবেই এটি সমর্থন করে না। এর নিন্দা জানায়। আমরা এর প্রতিবাদ জানাব।

তবে মানবিক করিডর নিয়ে জাতিসংঘ বা কারও সঙ্গে কোনো আলোচনা হয়নি বলে গতকাল জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। গতকাল বার্তা সংস্থা ইউএনবিকে তিনি বলেছেন, আমরা স্পষ্টভাবে জানাতে চাই যে সরকার তথাকথিত মানবিক করিডর নিয়ে জাতিসংঘ বা অন্য কোনো সংস্থার সঙ্গে কোনো আলোচনা করেনি। সরকার মনে করে, যদি জাতিসংঘের নেতৃত্বে রাখাইনে মানবিক সহায়তা পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়, তাহলে বাংলাদেশ লজিস্টিক সহায়তা দিতে প্রস্তুত থাকবে। প্রেস সচিব বলেন, বাংলাদেশ সংকটকালে অন্যান্য দেশকে সাহায্য করার ক্ষেত্রে বরাবরই উদাহরণযোগ্য ভূমিকা রেখেছে, যার সাম্প্রতিক উদাহরণ হলো মিয়ানমারে ভূমিকম্পের পর আমাদের সহায়তা।

তিনি বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, জাতিসংঘ-সমর্থিত মানবিক সহায়তা রাখাইনে স্থিতিশীলতা আনতে এবং শরণার্থীদের মিয়ানমারে ফিরে যাওয়ার পরিবেশ তৈরি করতে সহায়ক হবে। বর্তমান পরিস্থিতিতে রাখাইনে সাহায্য পাঠানোর একমাত্র কার্যকর পথ হলো বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে। এই পথ ব্যবহার করে সাহায্য পরিবহনে লজিস্টিক সহায়তা দেওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশ নীতিগতভাবে সম্মত।

তিনি বলেন, রাখাইনে সহায়তা পাঠানোর বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সঙ্গে আমরা যোগাযোগ করছি। যথাসময়ে বাংলাদেশে সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে পরামর্শ করব বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব।

জানা যায়, ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট থেকে পরের কয়েক মাসে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের ঢল নামে। নতুন-পুরোনো মিলিয়ে বর্তমানে বাংলাদেশে এখন ১৩ লাখের বেশি রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়ে আছে। নানা সময় নানান পর্যায়ে কথা হলেও গত আট বছরে একজন রোহিঙ্গাকেও মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো সম্ভব হয়নি।

এই বিভাগের আরও খবর
আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা
আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ
নির্বাচিত সরকার ছাড়া সুযোগ নেই সংবিধান সংস্কারের
নির্বাচিত সরকার ছাড়া সুযোগ নেই সংবিধান সংস্কারের
পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান
পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান
বাংলাদেশের তারুণ্যের বিশ্বজয়
বাংলাদেশের তারুণ্যের বিশ্বজয়
ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল
ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল
একাত্তরকে বাইপাস করলে ‘বুমেরাং’
একাত্তরকে বাইপাস করলে ‘বুমেরাং’
দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই
দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই
ধার করে টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন নয়
ধার করে টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন নয়
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় অগ্রাধিকার চায় দলগুলো
জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় অগ্রাধিকার চায় দলগুলো
বিনিয়োগ নিয়ে দেশে চলছে সার্কাস
বিনিয়োগ নিয়ে দেশে চলছে সার্কাস
সর্বশেষ খবর
তুরস্কের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার দাবি তুলে আমিরের নতুন সিনেমা ‘বয়কটের’ ডাক
তুরস্কের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার দাবি তুলে আমিরের নতুন সিনেমা ‘বয়কটের’ ডাক

৫০ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

দু’জন চিকিৎসক দিয়ে চলছে হাকিমপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
দু’জন চিকিৎসক দিয়ে চলছে হাকিমপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যাওয়ার পথে এক্সপ্রেসওয়েতে ঝরল প্রবাসীর প্রাণ
সৌদি যাওয়ার পথে এক্সপ্রেসওয়েতে ঝরল প্রবাসীর প্রাণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ছেলে হত্যায় বাবার যাবজ্জীবন
নেত্রকোনায় ছেলে হত্যায় বাবার যাবজ্জীবন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া যুবদল কর্মীর স্বজনদের হাতে তারেক রহমানের উপহার
গুম হওয়া যুবদল কর্মীর স্বজনদের হাতে তারেক রহমানের উপহার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হতাশাজনক মৌসুম, পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান বাতিল করল ম্যানইউ
হতাশাজনক মৌসুম, পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান বাতিল করল ম্যানইউ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতির সঙ্গে আরএফ কেনেডি হিউম্যান রাইটস প্রেসিডেন্টের বৈঠক
ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতির সঙ্গে আরএফ কেনেডি হিউম্যান রাইটস প্রেসিডেন্টের বৈঠক

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবিতে সাম্যের জানাজা সম্পন্ন
ঢাবিতে সাম্যের জানাজা সম্পন্ন

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইএমএফের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির ১.৩ বিলিয়ন ডলার পাওয়া যাবে জুনেই
আইএমএফের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির ১.৩ বিলিয়ন ডলার পাওয়া যাবে জুনেই

২৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যমুনায় গেলেন জবি উপাচার্য-ট্রেজারার
যমুনায় গেলেন জবি উপাচার্য-ট্রেজারার

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৮ মাস ধরে অন্ধকারে ফরিদপুরের ২০ হাজার মানুষ
৮ মাস ধরে অন্ধকারে ফরিদপুরের ২০ হাজার মানুষ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী কিশোর নিহত
রংপুরে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী কিশোর নিহত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় দুই দিনব্যাপী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ
গাইবান্ধায় দুই দিনব্যাপী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালের জমির দলিল হস্তান্তর করলেন প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালের জমির দলিল হস্তান্তর করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে ১০ হাজার  শিক্ষার্থীকে ‘হেপাটাইটিস বি’ ভ্যাকসিন দেওয়ার উদ্যোগ ছাত্রদলের
জাবিতে ১০ হাজার  শিক্ষার্থীকে ‘হেপাটাইটিস বি’ ভ্যাকসিন দেওয়ার উদ্যোগ ছাত্রদলের

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইপিএলে বিদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে ফিরছেন যারা
আইপিএলে বিদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে ফিরছেন যারা

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আয়নাঘর পরিদর্শনে কেরি কেনেডি, দুঃসহ স্মৃতির বর্ণনা দিলেন মীর আহমাদ
আয়নাঘর পরিদর্শনে কেরি কেনেডি, দুঃসহ স্মৃতির বর্ণনা দিলেন মীর আহমাদ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সাত মন্ত্রী-এমপি নতুন মামলায় গ্রেফতার
সাবেক সাত মন্ত্রী-এমপি নতুন মামলায় গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে ‘হেপাটাইটিস বি’ ভ্যাকসিন কর্মসূচির উদ্বোধন
জাবিতে ‘হেপাটাইটিস বি’ ভ্যাকসিন কর্মসূচির উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জলাবদ্ধতা নিরসনে চট্টগ্রামকে দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা
জলাবদ্ধতা নিরসনে চট্টগ্রামকে দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি
ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন
স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী
ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়
আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত
পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা
ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই
সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক
ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান
মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন
বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন
সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের
সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পলিথিনের বিকল্প পাট-কাপড়ের ব্যাগ সুলভে দিতে চায় সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা
পলিথিনের বিকল্প পাট-কাপড়ের ব্যাগ সুলভে দিতে চায় সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?

শোবিজ

কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ
কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি
তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত
আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি
তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর
বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান
রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর
বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর

নগর জীবন

এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী
দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী

মাঠে ময়দানে

নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প
নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প

নগর জীবন

শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল
শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল

মাঠে ময়দানে

সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস
সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়েটে ফের বিক্ষোভ
কুয়েটে ফের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই
দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান
পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা
আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আনুষ্কার আসল নায়ক কে?
আনুষ্কার আসল নায়ক কে?

শোবিজ

ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে

সম্পাদকীয়

ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল
ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৮তম কান-এর চমক কারা
৭৮তম কান-এর চমক কারা

শোবিজ

জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের
জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎসবে বর্ষা
উৎসবে বর্ষা

শোবিজ

জমে উঠেছে চারের লড়াই
জমে উঠেছে চারের লড়াই

মাঠে ময়দানে

প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল
প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল

মাঠে ময়দানে

কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না
কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না

নগর জীবন

একাত্তরকে বাইপাস করলে ‘বুমেরাং’
একাত্তরকে বাইপাস করলে ‘বুমেরাং’

প্রথম পৃষ্ঠা

সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল
সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে