শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫

১৫৭ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নথি তলব দুদকের

♦ কয়েক লাখ কোটি টাকা আত্মসাৎ ♦ ক্যাপাসিটি চার্জের নামে নেওয়া হয়েছে ১ লাখ কোটি টাকা
মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
১৫৭ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নথি তলব দুদকের

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের তিন মেয়াদে ১৫৭টিরও বেশি বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালু করা হয়। এসবের বিপরীতে পরিশোধিত পৌনে ৪ লাখ কোটি টাকার বিলসহ যাবতীয় নথি তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। নথিপত্রে এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন সক্ষমতা দেখানো হয়েছে ২৩ হাজার ৫৮৪ মেগাওয়াট।

সাবেক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপুর ঘুষ গ্রহণ, স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে প্রকল্প পাস করানো, সরকারি জমি দখল এবং ভুয়া প্রকল্প দেখিয়ে হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ অনুসন্ধানে ওইসব নথি তলব করে সংস্থাটি।

গত ৬ মে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিউবো) চেয়ারম্যানের কাছে নথিগুলো তলব করেন অনুসন্ধান দলের প্রধান ও দুদকের উপপরিচালক মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন।

এ বিষয়ে গতকাল দুদকের উপপরিচালক (জনসংযোগ) মো. আকতারুল ইসলাম জানান, দুদক থেকে চিঠি দিয়ে যেসব নথিপত্র চাওয়া হয়েছে, সেগুলো তারা সরবরাহ করছে। বিদ্যুৎ সেক্টরে অনিয়ম ও অর্থ আত্মসাতের বিষয়টি তদন্তের জন্য এসব নথি নেওয়া হয়েছে।

দুদক সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরে বিদ্যুতের ক্যাপাসিটি চার্জের নামে চলেছে হরিলুট। বিনা টেন্ডারে দায়মুক্তি আইন বা বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন ২০১০ করে আওয়ামী লীগ সমর্থক ব্যবসায়ীদের উচ্চমূল্যের বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। সরকারের তিন মেয়াদে বিদ্যুৎ খাতে মোট ব্যয় হয়েছে ২ হাজার ৮৩০ কোটি ডলার। টাকার হিসাবে এর পরিমাণ প্রায় পৌনে ৪ লাখ কোটি টাকা। শুধু ক্যাপাসিটি চার্জের নামেই আত্মসাৎ হয়েছে ১ লাখ কোটি টাকা। অন্যদিকে বিদ্যুৎ খাতের সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোয় নিম্নমানের যন্ত্রাংশ ক্রয়, ভূমি অধিগ্রহণ এবং রক্ষণাবেক্ষণে ভয়াবহ অনিয়ম ও লুটপাট হয়েছে। বেসরকারি খাতের বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোকে ৮০ থেকে ৮৫ শতাংশ সক্ষমতায় ব্যবহার করা হবে- এমন শর্তে লাইসেন্স দেওয়া হয়। কিন্তু এসব কেন্দ্র চলেছে গড়ে ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ। কেন্দ্রগুলো বছরের ৭০ থেকে ৭৫ ভাগ সময় বিদ্যুৎ উৎপাদন না করে অলস বসে ছিল। প্রয়োজন না থাকলেও অতিরিক্ত বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অনুমোদন দেওয়া হয়। উচ্চমূল্যের এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্র বসিয়ে রেখে বছরের পর বছর ক্যাপাসিটি চার্জের নামে ১ লাখ ৬ হাজার কোটি টাকা আওয়ামী লীগ সরকারের সুবিধাভোগী ব্যক্তিদের পকেটে ঢোকে।

সূত্র জানায়, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের আগে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকার দরপত্রের মাধ্যমে ৮ কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের অনুমতি দেয়। বিনা দরপত্রে ৩২টি কুইক রেন্টাল কেন্দ্র নির্মাণ করে। দরপত্র এড়াতে ২০১০ সালে জাতীয় সংসদে দুই বছরের জন্য পাস করা হয় জরুরি বিশেষ আইন। পরে আইনটির মেয়াদ কয়েক দফা বাড়িয়ে সর্বশেষ ২০২৬ সাল পর্যন্ত করা হয়। এই আইনের অধীনে ৭২টি রেন্টাল ও ইনডিপেনডেন্ট পাওয়ার প্রডিউসার (আইপিপি) কেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়। বিনা দরপত্রে প্রতিযোগিতা ছাড়াই এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বড় অংশই পেয়েছেন তৎকালীন সরকারের ঘনিষ্ঠ ও প্রভাবশালী ব্যবসায়ীরা। এর মধ্যে সামিট, ওরিয়ন, দেশ এনার্জি, ডরিন পাওয়ার, ইউনাইটেড এবং এনার্জিপ্যাক। বিনা দরপত্রে বিদ্যুৎ কেন্দ্র পাওয়ার শীর্ষে ছিল সামিট গ্রুপ। সামিটের সাতটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র ভাড়া পেয়েছে ১ হাজার ৯৫৭ কোটি টাকা। দ্বিতীয় স্থানে আছে ইউনাইটেড গ্রুপের পাঁচটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র, তারা পেয়েছে ১ হাজার ৬৮২ কোটি টাকা। কনফিডেন্স গ্রুপ বিনা দরপত্রে পেয়েছে ছয়টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র। তারা পেয়েছে ৯৬২ কোটি টাকা। কেন্দ্র ভাড়া পাওয়ার ক্ষেত্রে পঞ্চম স্থানে আছে বাংলাক্যাটের চারটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র। ষষ্ঠ নামটি সিঙ্গাপুরভিত্তিক সেম্বকর্পের। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক এপিআর এনার্জি পেয়েছে ৬৮০ কোটি টাকা। নবম স্থানে ছিল ডরিন গ্রুপের ছয় বিদ্যুৎ কেন্দ্র। দশম স্থানে দেশ এনার্জির চার বিদ্যুৎ কেন্দ্র, তারা নিয়েছে ৫১৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে ডরিন পাওয়ারের মালিক ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি প্রয়াত নূরে আলম সিদ্দিকীর ছেলে ও ঝিনাইদহ থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে ২০১৪ ও ২০১৮ সালে এমপি নির্বাচিত হওয়া তাহজীব আলম সিদ্দিকী। দেশ এনার্জি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রয়াত মেয়র আনিসুল হকের। দুদক বলছে, ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত চালু করা ১৫৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নথি তলব করা হয়েছে। চিঠিতে বিউবোর সঙ্গে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সম্পাদিত চুক্তি, পাওয়ার পারচেস এগ্রিমেন্ট, ইম্পিলিমেন্টেশন এগ্রিমেন্টসহ সব চুক্তির নথি চাওয়া হয়েছে। এ ছাড়া চুক্তির শর্ত অনুযায়ী বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর অনুকূলে পরিশোধ করার যাবতীয় বিল ও বকেয়া বিল সংক্রান্ত নথিসহ অন্যান্য যাবতীয় নথি চাওয়া হয়েছে। দুদকের চিঠিতে ভারতের বাহারামপুর থেকে ১ হাজার মেগাওয়াট ও ত্রিপুরা থেকে ১৬০ মেগাওয়াট ও ঝাড়খণ্ডে আদানি পাওয়ার থেকে ১ হাজার ৪৯৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানির নথিও সংগ্রহ করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
কার্যকর সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করছে বিচার বিভাগ
কার্যকর সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করছে বিচার বিভাগ
কালো টাকা সাদা করার বিধান বাতিল
কালো টাকা সাদা করার বিধান বাতিল
শাপলাসহ তিন প্রতীক চেয়ে নিবন্ধন আবেদন এনসিপির
শাপলাসহ তিন প্রতীক চেয়ে নিবন্ধন আবেদন এনসিপির
সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা
সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা
গায়েবি মামলার সংস্কৃতিতে ব্যবসায় অনিশ্চয়তা
গায়েবি মামলার সংস্কৃতিতে ব্যবসায় অনিশ্চয়তা
সার্বভৌমত্ব রক্ষায় প্রস্তুত থাকতে হবে
সার্বভৌমত্ব রক্ষায় প্রস্তুত থাকতে হবে
জামায়াত আমির জাপানের রাষ্ট্রদূত সৌজন্য সাক্ষাৎ
জামায়াত আমির জাপানের রাষ্ট্রদূত সৌজন্য সাক্ষাৎ
নির্বাচনের তারিখ নিয়ে স্বস্তি
নির্বাচনের তারিখ নিয়ে স্বস্তি
মার্কিন হামলা শান্তি নিরাপত্তার হুমকি
মার্কিন হামলা শান্তি নিরাপত্তার হুমকি
মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতের ঝুঁকি
মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতের ঝুঁকি
বিএনপির মামলায় আসামি হাসিনা, তিন সিইসিসহ ২৪
বিএনপির মামলায় আসামি হাসিনা, তিন সিইসিসহ ২৪
‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস
‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার প্রতি আবারও সমর্থন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার প্রতি আবারও সমর্থন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

রাবিতে ঐতিহাসিক পলাশী দিবস পালিত
রাবিতে ঐতিহাসিক পলাশী দিবস পালিত

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যারা মব সৃষ্টি করছে তাদের আইনের আওতায় আনব : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
যারা মব সৃষ্টি করছে তাদের আইনের আওতায় আনব : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে আজ বৈঠকে বসছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পুতিনের সঙ্গে আজ বৈঠকে বসছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুধবার থেকে পরিবেশ ও বৃক্ষমেলা শুরু: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
বুধবার থেকে পরিবেশ ও বৃক্ষমেলা শুরু: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের ৬ বিমানবন্দরে হামলা চালিয়ে ১৫ যুদ্ধবিমান ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ৬ বিমানবন্দরে হামলা চালিয়ে ১৫ যুদ্ধবিমান ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ গোলের দুর্দান্ত জয়ে নকআউটে ম্যানসিটি
৬ গোলের দুর্দান্ত জয়ে নকআউটে ম্যানসিটি

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্ট মার্টিন নিয়ে শঙ্কার কিছু নেই: পরিবেশ উপদেষ্টা
সেন্ট মার্টিন নিয়ে শঙ্কার কিছু নেই: পরিবেশ উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মুুন্সিগঞ্জে দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
মুুন্সিগঞ্জে দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকার হরণে জড়িত সবাইকে গ্রেপ্তার করতে হবে: ফারুক
ভোটাধিকার হরণে জড়িত সবাইকে গ্রেপ্তার করতে হবে: ফারুক

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘মব’ সংস্কৃতি সমর্থন করে না বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমদ
‘মব’ সংস্কৃতি সমর্থন করে না বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমদ

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত
আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে অস্ত্রসহ বনদস্যু আটক
সুন্দরবনে অস্ত্রসহ বনদস্যু আটক

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যমুনা অভিমুখে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের পদযাত্রা, পুলিশের বাধা
যমুনা অভিমুখে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের পদযাত্রা, পুলিশের বাধা

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০ বছরের শত্রুতা: ইরান-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের ইতিহাস
৭০ বছরের শত্রুতা: ইরান-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের ইতিহাস

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার হলেন জুবাইদা রহমান
ভোটার হলেন জুবাইদা রহমান

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার ৪
মুন্সিগঞ্জে ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার ৪

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশব্যাপী স্কাউটস কাব কার্নিভালের উদ্বোধন প্রধান উপদেষ্টার
দেশব্যাপী স্কাউটস কাব কার্নিভালের উদ্বোধন প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবিতে ‘কমপ্লিট শাটডাউনের’ ঘোষণা
এনবিআর চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবিতে ‘কমপ্লিট শাটডাউনের’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ছাত্রী সেজে শিক্ষক অপহরণ, মূলহোতাসহ গ্রেপ্তার ২
বগুড়ায় ছাত্রী সেজে শিক্ষক অপহরণ, মূলহোতাসহ গ্রেপ্তার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে শুরু হলো ‘চীনা বিমূর্ত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সপ্তাহ’
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে শুরু হলো ‘চীনা বিমূর্ত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সপ্তাহ’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চলে গেলেন ইংল্যান্ডের প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ ক্রিকেটার লরেন্স
চলে গেলেন ইংল্যান্ডের প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ ক্রিকেটার লরেন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে কর্মশালা
জয়পুরহাটে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকা মহিলাদলের সভাপতি শামীমা, সম্পাদক শারমিন
ভালুকা মহিলাদলের সভাপতি শামীমা, সম্পাদক শারমিন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন
হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেয়ারার পুষ্টিগুণ
পেয়ারার পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মাদারীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুলে ফল উৎসব, শিশুদের উচ্ছ্বাস
মাদারীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুলে ফল উৎসব, শিশুদের উচ্ছ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

প্লান্টার ফাসাইটিস কী
প্লান্টার ফাসাইটিস কী

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

খুলেছে নগর ভবনের প্রধান ফটক, ভেতরে অবস্থান ইশরাক অনুসারীদের
খুলেছে নগর ভবনের প্রধান ফটক, ভেতরে অবস্থান ইশরাক অনুসারীদের

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'
'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র
হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব
ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’
‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ
তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার
সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি
পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প
ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র  হামলা
সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প
মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা
তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?
ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!
নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট
হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন
হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা
দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত
আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’
‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি
ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ
বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির
চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি

সম্পাদকীয়

পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা
পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা

কী এই বি-২ বোমারু বিমান
কী এই বি-২ বোমারু বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর
আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশ কমছে যে কারণে
ইলিশ কমছে যে কারণে

পেছনের পৃষ্ঠা

‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস
‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট
আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা
সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা

প্রথম পৃষ্ঠা

রুপালি সম্পদের খনি হালদা
রুপালি সম্পদের খনি হালদা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার
কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার

নগর জীবন

অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত
অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু
করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের হাসি আর থামে না
রাজ্জাকের হাসি আর থামে না

শোবিজ

বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের
বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া

সম্পাদকীয়

নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল
নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল

শোবিজ

আবারও রাজ-ফারিণ
আবারও রাজ-ফারিণ

শোবিজ

মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার
মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার

মাঠে ময়দানে

প্রবাসীকে গুলি করে হত্যার হুমকি বিএনপি নেতার
প্রবাসীকে গুলি করে হত্যার হুমকি বিএনপি নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝোপ বুঝে নাজমুলের কোপ
ঝোপ বুঝে নাজমুলের কোপ

মাঠে ময়দানে

বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!
বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!

মাঠে ময়দানে

২০২৬ টি-২০ বিশ্বকাপে কানাডা
২০২৬ টি-২০ বিশ্বকাপে কানাডা

মাঠে ময়দানে

এবার অপি-তাহসান
এবার অপি-তাহসান

শোবিজ

দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি
দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ  টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে

মাঠে ময়দানে

মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!
মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!

পেছনের পৃষ্ঠা

আইএসডিতে বার্সা একাডেমি সামার ক্যাম্প
আইএসডিতে বার্সা একাডেমি সামার ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ওহাইও নদীর তীরে ফুটবল উৎসব
ওহাইও নদীর তীরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে