শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৯, শুক্রবার, ২২ আগস্ট, ২০২৫

তারেক রহমান

ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

♦ দেশ এখনো পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন উপযোগী নয় ♦ গণতন্ত্রে উত্তরণের পথে আছে নানা বাধা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হিন্দুধর্মাবলম্বীদের সমর্থন ও সহযোগিতা চাইলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

গতকাল বিকালে রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এক শুভেচ্ছাবিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি এ সমর্থন চান। অনুষ্ঠানে তিনি যুক্তরাজ্যের লন্ডন থেকে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যোগ দেন। শুভ জন্মাষ্টমী উপলক্ষে বিএনপির উদ্যোগে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে এই শুভেচ্ছাবিনিময় অনুষ্ঠান হয়। তারেক রহমান বলেন, আমি ও বিএনপি বিশ্বাস করে, দলমত, ধর্ম-দর্শন যার যার- রাষ্ট্র সবার। ধর্ম যার যার কিন্তু নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার। বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের জন্য, একটি নিরাপদ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার জন্য, আসন্ন জাতীয় নির্বাচন আমাদের সামনে একটি বিশাল বড় সুযোগ। সারা দেশে হিন্দু ধর্মাবলম্বী ভাইবোনদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলতে চাই, আগামী নির্বাচনে বিএনপি আপনাদের সমর্থন এবং সক্রিয় সহযোগিতা চায়। তিনি আরও বলেন, স্বৈরাচার পতনের পর দেশে এখন গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার যাত্রা শুরু হয়েছে। জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের দ্বারা গঠিত সংসদ এবং সরকার প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত গণতন্ত্র উত্তরণের যাত্রাপথ কিন্তু ঝুঁকিমুক্ত নয়। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে এবং দলের ধর্মবিষয়ক সহসম্পাদক অমলেন্দু দাস অপুর পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের চেয়ারম্যান বিজন কান্তি সরকার, মহাসচিব এস এন তরুণ দে, বিএনপির ধর্মবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামাল, সহসাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত কুমার ক ু, প্রান্তিক জনশক্তি উন্নয়নবিষয়ক সহসম্পাদক অপর্ণা রায় দাস, নির্বাহী কমিটির সদস্য রনেশ দত্ত, দেবাশীষ রায় মধু, নিপুণ রায় চৌধুরী, তপন চন্দ্র মজুমদার, মিল্টন বৈদ্য, পূজা উদ্‌যাপন ফ্রন্টের জয়দেব জয়, হিন্দু মহাজোটের সুশান্ত চক্রবর্তী, ঢাকা মহানগর পূজা উদ্‌যাপন পরিষদের সভাপতি জয়ন্ত দেব, বাংলাদেশ পূজা উদ্‌যাপন পরিষদের সভাপতি বাসুদেব ধর, ইসকনের প্রভু বিমলা প্রসাদ বক্তব্য দেন।

এ ছাড়া অনুষ্ঠানে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আবদুল মঈন খান, অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট আবদুস সালাম আজাদ, কেন্দ্রীয় নেতা আবদুল বারী ড্যানি, জন গোমেজ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, এক দশকেরও বেশি সময় বাংলাদেশের জনগণ এক ফ্যাসিস্টের দুঃশাসন, অত্যাচার ও নির্যাতন দেখেছে। জুলাইয়ের গণ অভ্যুত্থানে হাজারো শহীদের আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে কংসরূপী ফ্যাসিস্টের কবল থেকে বাংলাদেশ এবং দেশের গণতন্ত্রকামী মানুষ মুক্ত হয়েছে। তিনি বলেন, বর্তমানে ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশে রাষ্ট্র এবং রাজনীতিতে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকার আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময় নির্ধারণ করেছে। কিন্তু আমরা লক্ষ করছি, এই নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কিছু রাজনৈতিক ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর বক্তব্য, মন্তব্য কিংবা নিত্যনতুন শর্ত বা শর্তের প্রস্তাবনা জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে। দলের এই শীর্ষ নেতা বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ নির্বাচনে ভোট দেওয়ার সুযোগ পেলে জনগণ বিএনপিকে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব দিতে পারে- এই ভয়ে পলাতক স্বৈরাচার ‘বিএনপির বিজয় ঠেকাও’ ধরনের অন্তর্ঘাতী অপরাজনীতি শুরু করেছিল। দেশের নির্বাচনি ব্যবস্থাও গত ১৬ বছরে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছিল। স্থানীয় নির্বাচন থেকে শুরু করে জাতীয় নির্বাচন পর্যন্ত প্রায় সব ক্ষেত্রেই একই অবস্থা ছিল।

তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো, স্বৈরাচারমুক্ত বাংলাদেশে এবার ক্ষমতাসীন সরকার নয় বরং ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের রাজপথের সহযোদ্ধা কিছু রাজনৈতিক ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর আচরণেও সেই পলাতক স্বৈরাচার সরকারের মতো ‘বিএনপির বিজয় ঠেকাও’ প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। বিএনপির বিজয় ঠেকানোর এই অপরাজনীতি করতে গিয়েই বিতাড়িত ফ্যাসিবাদী সরকার দেশকে একটি তাঁবেদার রাষ্ট্র এবং এক বিশাল জেলখানায় পরিণত করেছিল। এখন যারা মনে করছেন, সুষ্ঠু নির্বাচন হলে জনগণ ভোট দিয়ে বিএনপিকে সরকার গঠনে সহায়তা করবে- আর সেই আশঙ্কা থেকে বিএনপির বিজয় ঠেকাতে নানা রকম অপকৌশল বা শর্তের বেড়াজালের আশ্রয় নিচ্ছেন, তাদের উদ্দেশ্যে বলছি, রাজনীতিকে রাজনীতি দিয়েই মোকাবিলা করুন। জনগণের শক্তির ওপর আস্থা ও বিশ্বাস রাখুন। বিএনপির বিজয় যদি জনগণ নির্ধারণ করে, তাহলে সেই বিজয় ঠেকাতে গিয়ে জনগণের রায় প্রদানের পথ রুদ্ধ করবেন না।

তারেক রহমান আরও বলেন, বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনে পিআর পদ্ধতি (আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতি) নিয়ে অনেকেই বিভিন্ন রকমের বক্তব্য দিয়েছেন। আমরা জানি, বিশ্বের অনেক দেশেই পিআর পদ্ধতি রয়েছে। তবে বাংলাদেশের আর্থসামাজিক, ভৌগোলিক ও রাজনৈতিক বাস্তবতায় পিআর পদ্ধতির নির্বাচন এখনো উপযোগী নয়। তিনি বলেন, জনগণের অধিকার রয়েছে জানার, তারা কাকে ভোট দিচ্ছেন এবং কে তাদের প্রতিনিধি হিসেবে সংসদে যাচ্ছেন। কিন্তু প্রস্তাবিত পিআর পদ্ধতিতে কোনো ব্যক্তিকে সরাসরি নির্বাচিত করার সুযোগ না থাকায় জনগণ স্পষ্টভাবে জানতে পারছে না যে তারা কাকে সংসদে পাঠাচ্ছেন। তাই জাতীয় সংসদ কিংবা সরকারের প্রতিনিধিত্ব করতে চাইলে, রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তিকে অবশ্যই জনগণের মুখোমুখি হয়ে তাদের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করতে হবে। জনগণের রায় নিয়ে নির্বাচিত হতে হবে।

তিনি আরও বলেন, পিআর পদ্ধতি ও আরও দুই-একটি ইস্যুতে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কিছুটা ভিন্ন মত রয়েছে, যা গণতান্ত্রিক বিশ্বে গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। তবে আমি বিশ্বাস করি, বাস্তবতার নিরিখে প্রতিটি ইস্যুই সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সুন্দরভাবে সমাধান হবে বা করা যাবে ইনশাআল্লাহ। কিন্তু যারা আসন্ন নির্বাচনকে সামনে রেখে পরিস্থিতি ঘোলাটে করার অপচেষ্টা করছেন, তারা হয়তো নিজেদের অজান্তেই গণতন্ত্র উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করছেন। একই সঙ্গে পতিত, পরাজিত, পলাতক স্বৈরাচারকে পুনর্বাসনের পথ সুগম করছেন। যদি আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের পথে একের পর এক শর্ত আরোপ করতে থাকি, তাহলে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠবে।

ধর্মীয় পরিচয়কে কেউ যেন নিজের হীন ও দলীয় রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করতে না পারে- সে বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকার জন্য বিনীত আহ্বান জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, আমরা অতীতে দেখেছি, যারা নিজেদের সংখ্যালঘু সম্প্রদায় হিসেবে বিবেচনা করেন, সেই সম্প্রদায়ের ওপর কিংবা তাদের ধর্মীয় স্থাপনা বা বাসাবাড়িতে হামলার অনেক ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনার পেছনে অধিকাংশ সময়েই কোনো ধর্মীয় কারণ ছিল না। ব্যতিক্রম ছাড়া এসব হামলার পেছনে ছিল অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্য অথবা অবৈধ লোভ-লাভের আশার মতো কারণ।

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে অ্যান্টিভেনম তৈরিতে সাফল্য
দেশে অ্যান্টিভেনম তৈরিতে সাফল্য
আন্তর্জাতিক আদালতে এস আলম গ্রুপ
আন্তর্জাতিক আদালতে এস আলম গ্রুপ
আগে গণভোটের বাস্তবতা নেই
আগে গণভোটের বাস্তবতা নেই
কর্মীদের বিরত রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জামায়াতের
কর্মীদের বিরত রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জামায়াতের
সচিবদের সঙ্গে ইসির বৈঠকে দুই ডজন ইস্যু
সচিবদের সঙ্গে ইসির বৈঠকে দুই ডজন ইস্যু
সুপারিশ নিয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি
সুপারিশ নিয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি
বিতর্ক নির্বাহী আদেশ ও অধ্যাদেশ নিয়ে
বিতর্ক নির্বাহী আদেশ ও অধ্যাদেশ নিয়ে
ষড়যন্ত্র হচ্ছে নির্বাচন বানচালের
ষড়যন্ত্র হচ্ছে নির্বাচন বানচালের
ইসি পুনর্গঠন করতে হবে
ইসি পুনর্গঠন করতে হবে
পক্ষপাত আশা করি না
পক্ষপাত আশা করি না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ বাদ দেওয়ায় উদ্বেগ
গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ বাদ দেওয়ায় উদ্বেগ
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ
সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’
‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী
ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল
দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা
সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস
কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৩২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৩২

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে গ্রাম আদালত কার্যক্রম বিষয়ে মতবিনিময়
পঞ্চগড়ে গ্রাম আদালত কার্যক্রম বিষয়ে মতবিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ বছর পর মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন বিএনপি-জামায়াতের ৪৭ নেতাকর্মী
১০ বছর পর মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন বিএনপি-জামায়াতের ৪৭ নেতাকর্মী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক মুক্ত সমাজ ব্যবস্থা চালু করতে না পারলে পিছিয়ে যাব : এ্যানি
মাদক মুক্ত সমাজ ব্যবস্থা চালু করতে না পারলে পিছিয়ে যাব : এ্যানি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটক প্রতিনিধিদের সঙ্গে সিইসির বৈঠকে ‘অপপ্রচার’ ঠেকাতে আলোচনা
টিকটক প্রতিনিধিদের সঙ্গে সিইসির বৈঠকে ‘অপপ্রচার’ ঠেকাতে আলোচনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ
হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু
সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

এক টাকার বাজার
এক টাকার বাজার

দেশগ্রাম

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না
চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা
বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা

দেশগ্রাম

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের
তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন
নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন

দেশগ্রাম

বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন
জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন

দেশগ্রাম

বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন
বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ সার কারখানা চালুর দাবিতে বিক্ষোভ
আশুগঞ্জ সার কারখানা চালুর দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় পাচারকালে ২৬ রোহিঙ্গা উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় পাচারকালে ২৬ রোহিঙ্গা উদ্ধার

দেশগ্রাম