শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ মে, ২০১৯

ঈদের সাজ

প্রিন্ট ভার্সন
ঈদের সাজ
ঈদের দিন যত এগিয়ে আসছে আমাদের উৎকণ্ঠা ততই বাড়ছে। ঈদে কী করবেন, কোথায় যাবেন, কীভাবে নিজেকে উপস্থাপন করবেনÑ সবকিছু নিয়ে ভাবনার অন্ত নেই। পছন্দের সব পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে সাজগোজ কেমন হবে তা যেন আপনাকে সব সময় ভাবাচ্ছে। ইদানীং তো ঈদের ছুটিকে কেন্দ্র করে বিয়ে, পার্টি, ঘুরতে যাওয়ার জন্য একের পর এক শিডিউল থাকে। উদ্দেশ্য একটাই- নিজেকে ট্রেন্ডি লুকে উপস্থাপন। ঈদে আপনার পারফেক্ট লুক আনতে সাজ নিয়ে বিস্তারিত লিখেছেন-  তানিয়া তুষ্টি

 

ঈদ মানেই আনন্দ আর আনন্দ মানেই নতুন জামার সঙ্গে সুন্দর সাজ। তাই সেই সাজটা হওয়া চাই আকর্ষণীয় এবং মানানসই। তা ছাড়া ঈদের সাজটা চমকপ্রদ না হলে যেন ঈদ উৎসবটাই ম্লান হয়ে যায়। মেয়েদের সাজে সময় ও আবহাওয়া বুঝে নেওয়া উচিত। আবার হাওয়া বুঝে ট্রেন্ড বদল করাও যে আরেকটি ফ্যাশন। সাজের ক্ষেত্রে গত দুই বছরে তেমন কোনো পরিবর্তন দেখা যায়নি। মেয়েদের কাছে নো মেকআপ লুকই বেশি পছন্দের। তা ছাড়া এবারের ঈদটাও হবে তীব্র গরমের ভিতর। তাই সাজগোজে যত সাধারণ থাকা যায় ততই ভালো। তবে পোশাকের সঙ্গে মিল রেখে মেকআপ নেওয়াটা বুদ্ধিমানের কাজ।

 

ঈদের দিন সকালের সাজ কেমন হবে অথবা কেমন ধরনের পোশাক বেশি মানাবে সেই বিষয় নিয়ে অনেকে দ্বিধায় থাকেন। সেক্ষেত্রে লাইট কালারের কটনের সালওয়ার কামিজ অথবা কটনের শাড়ির সঙ্গে হালকা সাজ, এলো চুলের হাত খোঁপা, কপালে একটা ছোট টিপে খুব স্নিগ্ধ লাগে। চুলের সাজেও খুব বেশি পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। স্ট্রেইট চুলের ফ্যাশনটা বর্তমানে বেশি। হেয়ার কাট যার যার রুচির ব্যাপার। তবে চুলের কালারের ব্যাপারে অনেকটায় নিরুৎসাহিত মনে হচ্ছে তাদের। মূলত ন্যাচারাল লুকেই ছিমছাম উপস্থাপনা গুরুত্ব পাচ্ছে।

 

ঈদের সকালে অনেকের আবার কাজের চাপ একটু বেশি থাকে। তাদের চলাফেরা করতে সুবিধা হয় এমন কোনো পোশাকই সকালের জন্য বেছে নেওয়া ভালো। সকালে যারা রান্নার কাজে ব্যস্ত থাকবেন তারা হালকা সেজে নিতে পারেন। ভারী মেকআপ এ সময় না নেওয়ায় ভালো। চোখে সামান্য কাজল, ঠোঁটে ন্যাচারাল লিপস্টিক আর খোঁপায় বাঁধা চুল ছড়িয়ে দেবে শুভ্রতা। এমন সাজের সঙ্গে পরিহিত গয়নাটাও হালকা হওয়া চাই। সকালের মেকাপের বর্ণনা দিতে গেলে বলা যায়, ঈদের দিন সকালে বেস মেকাপ হালকা রাখা জরুরি। চোখে টেনে কাজল এবং ভারি করে মাশকারা লাগানো যেতে পারে। তবে সকালে আলগা পাপড়ি না পরাই ভালো। হালকা টোনের ব্লাশ যেমন গোলাপি, পিচ এবং লাইট কালার লিপস্টিক যেমন নুড ব্রাউন, হালকা কমলা, নুড পিংক খুব মানাবে। সকালে আমরা কনটোরিং না করে ব্রনজার ব্যবহার করতে পারি। হাইলাইটারের ব্যবহার খুব কম হলেই ভালো লাগবে।

এবারের ঈদ গরম আর বৃষ্টির শেকলে বন্দী, তাই দুপুরের সময়টাতে বাড়িতেই থাকার চেষ্টা করুন। দুপুরে সামান্য ফাউন্ডেশনের পর পাউডার মেখে হালকা করে ব্লাশন বুলিয়ে নিন। ঠোঁটের পলবে দিন পছন্দের লিপস্টিক। চোখের সাজে ভিন্নতা আনতে শ্যাডো আর আইলাইনার দিতে পারেন। পোশাকের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কানে আর গলায় ছোট গয়না আর হাতে আংটি পরতে পারেন।

 

ঈদের মূল আয়োজনটাই হয়ে থাকে সন্ধ্যা বা রাতে। তাই ঈদের রাতের সাজ নিয়ে একদমই ভাববেন না। রাতে নিজের ইচ্ছামতোই সাজুন। তবে খুব বেশি ভারী মেকআপ এ গ্রীষ্ম-বর্ষায় মানাবে না। তাই পরিমিত হালকা মেকআপ নেওয়াটাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। মুখে, গলায় ফাউন্ডেশন লাগিয়ে নিন। সাজ বেশি সময় স্থায়ী করতে স্পঞ্জ পানিতে ভিজিয়ে মুখে চেপে ফাউন্ডেশন বসিয়ে নিন। মুখে দাগ থাকলে সহজে কনসিলার ব্যবহার করুন। এরপর হালকা করে ফেস পাউডার দিয়ে নিন। চোখে মাশকারা, আইলাইনার এবং গাঢ় রঙের শ্যাডো ব্যবহার করুন। রাতের মেকআপটা একটু ভারী করুন। ঠোঁটের লিপস্টিকের রঙের ক্ষেত্রেও একটু গাঢ় রংটাই বেছে নিন।

 

ঈদের সকালে ব্লো ড্রাই করে চুল ছেড়ে রাখলে ভালো দেখাবে। চাইলে বেঁধেও রাখতে পারেন। দুপুরে ঝুঁটি করতে পারেন, আবার চাইলে টুইস্ট করে বাঁধতে পারেন। ফ্রেঞ্চ বেণিও মানানসই। রাতের জমকালো সাজে চুল কোঁকড়া করে ছেড়ে রাখুন। সাজ যেহেতু হালকা, তাই ভারী গয়না আর মানানসই এক্সেসরিজ চেহারায় ছড়াবে ঈদ উৎসবের আমেজ।

 

ঈদের রাতে অথবা ঈদের পর দিন আমরা বেশির ভাগ সময় দাওয়াতে বা পার্টিতে যাই। পোশাকের ক্ষেত্রে আমরা বেছে নিতে পারি গাঢ় রং যেমন মেরুন, মেজেন্টা, নেভি ব্লুু, কালো ইত্যাদি রঙের সিল্ক, তসর বা কাতানের শাড়ি বা সালওয়ার-কামিজ। ধবধবে সাদা রঙের পোশাকের সঙ্গে গোল্ডেন বা সিলভার কালার ভারি গয়নাতেও যে কোনো পার্টিতে আপনি হয়ে উঠতে পারেন মনকাড়া সুন্দর। মেকাপের ক্ষেত্রে ওয়াটার প্রুফ লং লাস্টিং বেস মেকাপ রাতের পার্টিতে জরুরি। আমাদের স্কিন টোনের সঙ্গে মিলিয়ে ফাউন্ডেশনের শেড বেছে নিতে হবে। দেখতে যেন অবশ্যই ন্যাচারাল লাগে। কনটোরিংয়ের জন্য আমরা গাঢ় বাদামি রং ব্যবহার করতে পারি। গোল্ড বা শ্যাম্পেইন কালার হাইলাইটার যে কোনো স্কিনে মানিয়ে যাবে। আমাদের স্কিনে সুন্দর গ্লো আনতেও এগুলোর জুড়ি নেই। রাতের সাজে আমরা আই মেকাপ ডিপ ব্রাউন বা ব্লাক স্মোকি করতে পারি। গোল্ড বা সিলভার গ্লিটার অথবা ড্রেসের সঙ্গে মিলিয়েও আই শেড নির্বাচন করতে পারি। তবে আজকাল নিউট্রাল কালারের আই শেড পিগমেন্ট যেমন কপার, ব্রঞ্জ, শ্যাম্পেইন ইত্যাদি রং ব্যবহৃত হচ্ছে যা চোখের সাজে খুবই গর্জিয়াস লাগে। রাতের মেকাপে আমরা স্মাজ করে কাজল পড়তে পারি। আলগা পাপড়ি, ভারি করে মাশকারা এবং চোখের ওয়াটার লাইনে নুড কাজল আমাদের চোখের সাজে ভিন্নতা আনবে। সব শেষে  সেটিং স্প্রে দিয়ে পুরো মুখ সেট করে নিতে হবে যেন লম্বা সময় আমাদের মেকাপ ঠিক থাকে। ঈদের দিন রাতের পার্টিতে আপনার হেয়ার স্টাইলিং হওয়া চাই আকর্ষণীয়। মেসি বান বা টেনে খোঁপা করে খোঁপার চারপাশে ফুল জড়িয়ে দিলেও খুব সুন্দর লাগবে। আজকাল লম্বা চুলে বিভিন্ন রকমের বেণি যেমন ফ্রেঞ্চ ব্রেইড, ডাচ ব্রেইড, ফোর স্টেন্ড ব্রেইড ইত্যাদি বেশ আকর্ষণীয় লাগে। ঈদের সাজ এমনই হওয়া উচিত যা আপনাকে স্বস্তি দেবে এবং আপনার ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তুলবে।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা