শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ মে, ২০১৯

ঈদের সাজ

প্রিন্ট ভার্সন
ঈদের সাজ
ঈদের দিন যত এগিয়ে আসছে আমাদের উৎকণ্ঠা ততই বাড়ছে। ঈদে কী করবেন, কোথায় যাবেন, কীভাবে নিজেকে উপস্থাপন করবেনÑ সবকিছু নিয়ে ভাবনার অন্ত নেই। পছন্দের সব পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে সাজগোজ কেমন হবে তা যেন আপনাকে সব সময় ভাবাচ্ছে। ইদানীং তো ঈদের ছুটিকে কেন্দ্র করে বিয়ে, পার্টি, ঘুরতে যাওয়ার জন্য একের পর এক শিডিউল থাকে। উদ্দেশ্য একটাই- নিজেকে ট্রেন্ডি লুকে উপস্থাপন। ঈদে আপনার পারফেক্ট লুক আনতে সাজ নিয়ে বিস্তারিত লিখেছেন-  তানিয়া তুষ্টি

 

ঈদ মানেই আনন্দ আর আনন্দ মানেই নতুন জামার সঙ্গে সুন্দর সাজ। তাই সেই সাজটা হওয়া চাই আকর্ষণীয় এবং মানানসই। তা ছাড়া ঈদের সাজটা চমকপ্রদ না হলে যেন ঈদ উৎসবটাই ম্লান হয়ে যায়। মেয়েদের সাজে সময় ও আবহাওয়া বুঝে নেওয়া উচিত। আবার হাওয়া বুঝে ট্রেন্ড বদল করাও যে আরেকটি ফ্যাশন। সাজের ক্ষেত্রে গত দুই বছরে তেমন কোনো পরিবর্তন দেখা যায়নি। মেয়েদের কাছে নো মেকআপ লুকই বেশি পছন্দের। তা ছাড়া এবারের ঈদটাও হবে তীব্র গরমের ভিতর। তাই সাজগোজে যত সাধারণ থাকা যায় ততই ভালো। তবে পোশাকের সঙ্গে মিল রেখে মেকআপ নেওয়াটা বুদ্ধিমানের কাজ।

 

ঈদের দিন সকালের সাজ কেমন হবে অথবা কেমন ধরনের পোশাক বেশি মানাবে সেই বিষয় নিয়ে অনেকে দ্বিধায় থাকেন। সেক্ষেত্রে লাইট কালারের কটনের সালওয়ার কামিজ অথবা কটনের শাড়ির সঙ্গে হালকা সাজ, এলো চুলের হাত খোঁপা, কপালে একটা ছোট টিপে খুব স্নিগ্ধ লাগে। চুলের সাজেও খুব বেশি পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। স্ট্রেইট চুলের ফ্যাশনটা বর্তমানে বেশি। হেয়ার কাট যার যার রুচির ব্যাপার। তবে চুলের কালারের ব্যাপারে অনেকটায় নিরুৎসাহিত মনে হচ্ছে তাদের। মূলত ন্যাচারাল লুকেই ছিমছাম উপস্থাপনা গুরুত্ব পাচ্ছে।

 

ঈদের সকালে অনেকের আবার কাজের চাপ একটু বেশি থাকে। তাদের চলাফেরা করতে সুবিধা হয় এমন কোনো পোশাকই সকালের জন্য বেছে নেওয়া ভালো। সকালে যারা রান্নার কাজে ব্যস্ত থাকবেন তারা হালকা সেজে নিতে পারেন। ভারী মেকআপ এ সময় না নেওয়ায় ভালো। চোখে সামান্য কাজল, ঠোঁটে ন্যাচারাল লিপস্টিক আর খোঁপায় বাঁধা চুল ছড়িয়ে দেবে শুভ্রতা। এমন সাজের সঙ্গে পরিহিত গয়নাটাও হালকা হওয়া চাই। সকালের মেকাপের বর্ণনা দিতে গেলে বলা যায়, ঈদের দিন সকালে বেস মেকাপ হালকা রাখা জরুরি। চোখে টেনে কাজল এবং ভারি করে মাশকারা লাগানো যেতে পারে। তবে সকালে আলগা পাপড়ি না পরাই ভালো। হালকা টোনের ব্লাশ যেমন গোলাপি, পিচ এবং লাইট কালার লিপস্টিক যেমন নুড ব্রাউন, হালকা কমলা, নুড পিংক খুব মানাবে। সকালে আমরা কনটোরিং না করে ব্রনজার ব্যবহার করতে পারি। হাইলাইটারের ব্যবহার খুব কম হলেই ভালো লাগবে।

এবারের ঈদ গরম আর বৃষ্টির শেকলে বন্দী, তাই দুপুরের সময়টাতে বাড়িতেই থাকার চেষ্টা করুন। দুপুরে সামান্য ফাউন্ডেশনের পর পাউডার মেখে হালকা করে ব্লাশন বুলিয়ে নিন। ঠোঁটের পলবে দিন পছন্দের লিপস্টিক। চোখের সাজে ভিন্নতা আনতে শ্যাডো আর আইলাইনার দিতে পারেন। পোশাকের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কানে আর গলায় ছোট গয়না আর হাতে আংটি পরতে পারেন।

 

ঈদের মূল আয়োজনটাই হয়ে থাকে সন্ধ্যা বা রাতে। তাই ঈদের রাতের সাজ নিয়ে একদমই ভাববেন না। রাতে নিজের ইচ্ছামতোই সাজুন। তবে খুব বেশি ভারী মেকআপ এ গ্রীষ্ম-বর্ষায় মানাবে না। তাই পরিমিত হালকা মেকআপ নেওয়াটাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। মুখে, গলায় ফাউন্ডেশন লাগিয়ে নিন। সাজ বেশি সময় স্থায়ী করতে স্পঞ্জ পানিতে ভিজিয়ে মুখে চেপে ফাউন্ডেশন বসিয়ে নিন। মুখে দাগ থাকলে সহজে কনসিলার ব্যবহার করুন। এরপর হালকা করে ফেস পাউডার দিয়ে নিন। চোখে মাশকারা, আইলাইনার এবং গাঢ় রঙের শ্যাডো ব্যবহার করুন। রাতের মেকআপটা একটু ভারী করুন। ঠোঁটের লিপস্টিকের রঙের ক্ষেত্রেও একটু গাঢ় রংটাই বেছে নিন।

 

ঈদের সকালে ব্লো ড্রাই করে চুল ছেড়ে রাখলে ভালো দেখাবে। চাইলে বেঁধেও রাখতে পারেন। দুপুরে ঝুঁটি করতে পারেন, আবার চাইলে টুইস্ট করে বাঁধতে পারেন। ফ্রেঞ্চ বেণিও মানানসই। রাতের জমকালো সাজে চুল কোঁকড়া করে ছেড়ে রাখুন। সাজ যেহেতু হালকা, তাই ভারী গয়না আর মানানসই এক্সেসরিজ চেহারায় ছড়াবে ঈদ উৎসবের আমেজ।

 

ঈদের রাতে অথবা ঈদের পর দিন আমরা বেশির ভাগ সময় দাওয়াতে বা পার্টিতে যাই। পোশাকের ক্ষেত্রে আমরা বেছে নিতে পারি গাঢ় রং যেমন মেরুন, মেজেন্টা, নেভি ব্লুু, কালো ইত্যাদি রঙের সিল্ক, তসর বা কাতানের শাড়ি বা সালওয়ার-কামিজ। ধবধবে সাদা রঙের পোশাকের সঙ্গে গোল্ডেন বা সিলভার কালার ভারি গয়নাতেও যে কোনো পার্টিতে আপনি হয়ে উঠতে পারেন মনকাড়া সুন্দর। মেকাপের ক্ষেত্রে ওয়াটার প্রুফ লং লাস্টিং বেস মেকাপ রাতের পার্টিতে জরুরি। আমাদের স্কিন টোনের সঙ্গে মিলিয়ে ফাউন্ডেশনের শেড বেছে নিতে হবে। দেখতে যেন অবশ্যই ন্যাচারাল লাগে। কনটোরিংয়ের জন্য আমরা গাঢ় বাদামি রং ব্যবহার করতে পারি। গোল্ড বা শ্যাম্পেইন কালার হাইলাইটার যে কোনো স্কিনে মানিয়ে যাবে। আমাদের স্কিনে সুন্দর গ্লো আনতেও এগুলোর জুড়ি নেই। রাতের সাজে আমরা আই মেকাপ ডিপ ব্রাউন বা ব্লাক স্মোকি করতে পারি। গোল্ড বা সিলভার গ্লিটার অথবা ড্রেসের সঙ্গে মিলিয়েও আই শেড নির্বাচন করতে পারি। তবে আজকাল নিউট্রাল কালারের আই শেড পিগমেন্ট যেমন কপার, ব্রঞ্জ, শ্যাম্পেইন ইত্যাদি রং ব্যবহৃত হচ্ছে যা চোখের সাজে খুবই গর্জিয়াস লাগে। রাতের মেকাপে আমরা স্মাজ করে কাজল পড়তে পারি। আলগা পাপড়ি, ভারি করে মাশকারা এবং চোখের ওয়াটার লাইনে নুড কাজল আমাদের চোখের সাজে ভিন্নতা আনবে। সব শেষে  সেটিং স্প্রে দিয়ে পুরো মুখ সেট করে নিতে হবে যেন লম্বা সময় আমাদের মেকাপ ঠিক থাকে। ঈদের দিন রাতের পার্টিতে আপনার হেয়ার স্টাইলিং হওয়া চাই আকর্ষণীয়। মেসি বান বা টেনে খোঁপা করে খোঁপার চারপাশে ফুল জড়িয়ে দিলেও খুব সুন্দর লাগবে। আজকাল লম্বা চুলে বিভিন্ন রকমের বেণি যেমন ফ্রেঞ্চ ব্রেইড, ডাচ ব্রেইড, ফোর স্টেন্ড ব্রেইড ইত্যাদি বেশ আকর্ষণীয় লাগে। ঈদের সাজ এমনই হওয়া উচিত যা আপনাকে স্বস্তি দেবে এবং আপনার ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তুলবে।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা