শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২০

কোভিড-১৯: এন্টিবডি শুধু সুরক্ষাই দেয়?

ড. আসিফ আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
কোভিড-১৯: এন্টিবডি শুধু সুরক্ষাই দেয়?

জীবাণু সংক্রমণ হলে আমাদের শরীরের প্রতিরোধ ব্যবস্থা নানাভাবে তা ঠেকাতে চেষ্টা করে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত নাম এন্টিবডি। এন্টিবডি সাধারণভাবে ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়াকে পরাজিত করে শরীরের সুস্থতা নিশ্চিত করে এবং দীর্ঘমেয়াদে শরীরকে সুরক্ষিত রাখে। এন্টিবডির আরও কিছু ব্যবহার রয়েছে যেমন ওষুধ হিসেবে এবং শনাক্তকরণের কিটে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে। কোনো কোনো সময়ে এই এন্টিবডি শরীরে রোগ বৃদ্ধির কারণও হয়ে যায়।

এন্টিবডি কী : আমাদের শরীরকে রোগজীবাণু এবং বাইরের বিষাক্ত যেকোন উপাদান থেকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য শরীরে প্রতিরক্ষা বাহিনী সম্মিলিতভাবে কাজ করে। এটাকে ইমিউন সিস্টেম বা প্রতিরোধক ব্যবস্থা বলা হয়। শরীরে যখন কোনো ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া বা অন্য ক্ষতিকর কিছু প্রবেশ করে তখন দেহের একাধিক কোষ বাইরে থেকে আসা এই শত্রুকে শনাক্ত করে, শত্রুকে চেনার জন্য উল্লেখযোগ্য কোনো বৈশিষ্ট অন্য কোষের কাছে তুলে ধরে এবং এর ধারাবাহিকতায় এন্টিবডি তৈরি হয়। সাধারনভাবে বাইরে থেকে আসা ভাইরাস ব্যাকটেরিয়াকে শরীর বহিরাগত হিসেবে দেখে এবং এদের এন্টিজেন বলা হয়। এই এন্টিজেনের যে অংশগুলো অনন্য বৈশিষ্টের সেগুলোকে এন্টিজেনের এপিটোপ  বলা হয়। এপিটোপ সাধারণত ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়ার বাইরের অংশে বের হয়ে থাকা প্রোটিন হয়ে থাকে। এন্টিবডি কিছুটা ইংরেজি ওয়াই (Y) অক্ষরের মতো দেখতে প্রোটিন মলিকিউল। যা আকারে একটা ব্যাকটেরিয়া থেকেও অনেকগুন ছোট। ওয়াই এর দুই মাথা, যাদেরকে Fab বলে তারা এন্টিজেনের এপিটোপের সঙ্গে যুক্ত হতে পারে। আর নিচের অংশটি যার নাম Fc সেটি অন্য কোষের গায়ে যুক্ত হতে পারে।

উদাহরণস্বরূপ, কভিড-১৯ ভাইরাসের বাইরে অনেকগুলো করোনা বা কাঁটার মতো অংশ আছে (স্পাইক প্রোটিন), যেটা দিয়ে ভাইরাসটি আমাদের ফুসফুসের কোষে যুক্ত হয় এবং ভিতরে প্রবেশ করে। আমাদের প্রতিরোধক ব্যবস্থা এই স্পাইকগুলোকে এপিটোপ হিসেবে শনাক্ত করে এবং এমন এন্টিবডি বানায় যা সব সময় ঐ স্পাইক দেখলে আটকে ধরতে পারবে। অর্থাৎ ঐ এন্টিবডিগুলো কভিড-১৯ এর অনন্য বৈশিষ্ট্য স্পাইক দেখে আলাদা করে চিনবে এবং তার সঙ্গে যুক্ত হতে পারবে। একটি ভাইরাসের বাইরে নানা রকমের এপিটোপ থাকতে পারে। তাই ভাইরাস সংক্রমণ হওয়ার পর শরীরে যে এন্টিবডিগুলো তৈরি হয় তা ভাইরাসটির অনেকগুলো এপিটোপকে শনাক্ত করতে পারে। এরকম এন্টিবডির মিশ্রণ যারা ভাইরাসের একাধিক এপিটোপ শনাক্ত করতে পারে তাদের পলিক্লোনাল এন্টিবডি বলে। এর বিপরীতে যেসব এন্টিবডি কেবল একটি এপিটোপকেই চিনতে পারে তাদের মনোক্লোনাল এন্টিবডি বলে।

শরীরে ভাইরাস ঢুকলে এন্টিবডি কীভাবে কাজ করে : শরীরে ভাইরাসের সংক্রমণের শুরুর দিকে অন্যান্য প্রতিরোধক কোষ ভাইরাসকে মেরে ফেলতে চেষ্টা করে এবং সপ্তাখানেকের ভিতর শরীরে পলিক্লোনাল এন্টিবডি তৈরি হয়ে যায়। এই পলিক্লোনাল এন্টিবডি আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে কয়েক বছর পর্যন্ত অবস্থান করে যা একই ভাইরাসের পুনঃআক্রমণ হলে দ্রুত ভাইরাসকে প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। এন্টিবডি দুইভাবে শরীরে ভাইরাসকে মোকাবিলা করে। (১) এন্টিবডিগুলো ভাইরাসের এপিটোপগুলোর সঙ্গে যুক্ত হয় এবং ঘিরে ধরে, ফলে ভাইরাস মানবদেহের কোষের গায়ে যুক্ত হতে পারে না, এভাবে ভাইরাসগুলো নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়। তাই এ ধরনের এন্টিবডিকে নিউট্রালাইজিং এন্টিবডি (neutralizing antibody) বা নিস্ক্রিয়কারী এন্টিবডি বলা হয়। (২) এন্টিবডি ভাইরাসকে সরাসরি নিষ্ক্রিয় করে না, বরং প্রতিরোধ ব্যবস্থার অন্য কোষের কাছে খবর পৌঁছে দেয় এবং তারাই ভাইরাসটিকে ধ্বংস করে ফেলে। ব্যাপারটা অনেকটা আসামিকে গ্রেফতার বা অবস্থান শনাক্ত করে অন্য সংস্থার হাতে তুলে দেওয়ার মতো। এই এন্টিবডিগুলোকে নন-নিউট্রালাইজিং এন্টিবডি বা বাইন্ডিং এন্টিবডি বলে।

এন্টিবডি ক্ষতির কারণ যখন : কিছু কিছু ভাইরাসের ক্ষেত্রে বিজ্ঞানীরা দেখেছেন যে, ভাইরাসকে শরীরে নিষ্ক্রিয় করার বদলে এন্টিবডি কোনো কোনো ক্ষেত্রে ভাইরাসকে মানব শরীরের কোষে প্রবেশে সাহায্য করে যার ফলে ভাইরাসের সংক্রমণ আরও গতি পায়। এটাকে বিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয় এন্টিবডি ডিপেন্ডেন্ট এনহান্সমেন্ট (ADE) অর্থাৎ এন্টিবডির মাধ্যমে সংক্রমণ বৃদ্ধি। ADE কীভাবে ঘটে সেটা পুরোপুরি না জানা গেলেও বেশ কিছু সম্ভাব্য কারণ বিজ্ঞানীরা ব্যাখ্যা করেছেন। গবেষকরা এই ঘটনাটি ডেঙ্গু, ইনফ্লুয়েঞ্জা, এইচআইভি, ইবোলা এবং করোনাভাইরাসে ঘটতে দেখেছেন। উদাহরণ হিসেবে ডেঙ্গু ভাইরাসের কথা বলা যায়। ডেঙ্গু ভাইরাসের বেশ কিছু সেরোটাইপ আছে, অর্থাৎ সেরোটাইপগুলোর এপিটোপে কিছু পার্থক্য থাকে তাই তাদের সংক্রমণে যে এন্টিবডি তৈরি হয় তাতে ভিন্নতা থাকে। কোনো ব্যক্তিকে যখন প্রথম কোনো একটি সেরোটাইপ ডেঙ্গু ভাইরাস সংক্রমণ করে তখন এর বিপরীতে এন্টিবডি তৈরি হয়ে শরীরে থাকে। পরে কোনো সময় যদি ঐ একই ব্যক্তি অন্য কোনো সেরোটাইপের ডেঙ্গু দ্বারা আক্রান্ত হন তাহলে আগের তৈরি হওয়া এন্টিবডি পুরোপুরিভাবে এই ভাইরাসকে নিষ্ক্রিয় করতে পারে না। তখন এ এন্টিবডিই ভাইরাসকে উল্টো শরীরে প্রবেশ করিয়ে সংক্রমণ বৃদ্ধি করে এবং এ কারণেই দ্বিতীয় সংক্রমণে রোগীর জটিলতা এবং মৃত্যুর সম্ভাবনা বেড়ে যায়। 

কভিড-১৯ এর ক্ষেত্রে ADE কেন গুরুত্বপূর্ন : একদল গবেষক মার্স ভাইরাসের ক্ষেত্রে ADE নিয়ে গবেষণা করে জার্নাল অব ভাইরোলজিতে বেশ কিছু তথ্য দিয়েছেন (১)?। ল্যাবে আলাদাভাবে কালচার করা মানব কোষে নিউট্রালাইজিং মনোক্লোনাল এন্টিবডি দিয়ে তারা দেখেছেন এ ভাইরাসের ক্ষেত্রে ADE ঘটে। তবে ডেঙ্গুর মতো সেরোটাইপ আলাদা না হয়েও এটি ঘটতে পারে। অর্থাৎ একই এন্টিবডি যা ভাইরাসকে নিষ্ক্রিয় করতে পারে তা আবার পরিস্থিতি ভেদে ভাইরাসকে মানবকোষের ভিতরে প্রবেশে সাহায্যও করতে পারে। তারা এটিও দেখিয়েছেন এন্টিবডি ভাইরাসের স্পাইকের যেখানে যুক্ত হয়, মানবকোষের রিসেপ্টর ও একই জায়গাতে যুক্ত হয়। অর্থাৎ এন্টিবডি ADE করার ক্ষেত্রে কেবল একটা মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। তারা আরও দেখান যে এন্টিবডির পরিমাণ বাড়িয়ে দিলে ADE কমতে থাকে। অর্থাৎ অল্প এন্টিবডি পরিপূর্ণভাবে ভাইরাস নিষ্ক্রিয় করতে পারে না এবং সেই  ক্ষেত্রে ভাইরাসকে মানবকোষে প্রবেশ করিয়ে দেয়। তবে এ ব্যাপারে আরও ভালোভাবে নিশ্চিত হতে অন্য প্রাণী এবং মানুষে আরও গবেষণা প্রয়োজন।

অন্যান্য ভাইরাসে ADE ঘটার প্রেক্ষিতে কানাডার একজন গবেষকও মনে করছেন হয়তো কভিড-১৯ এর অধিক সংক্রমণের ক্ষেত্রে ADE এর কোনো ভূমিকা থাকার সম্ভাবনা আছে (২)?। কারণ মানবদেহে মৃদুরোগ সৃষ্টিকারী চার রকমের করোনাভাইরাস বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে আছে, সেই সঙ্গে সার্স ও মার্স এর সংক্রমণে মানুষের শরীরে এন্টিবডি তৈরি হয়ে থাকছে। ডেঙ্গুর মতো হয়তো কভিড-১৯ সংক্রমণের পর আগে থেকে শরীরে থাকা এন্টিবডিগুলো ADE এর মাধ্যমে সংক্রমণ আরও ভয়াবহ করে তুলছে। সার্স এবং কভিড-১৯ এর দুটি স্পাইক এপিটোপ তুলনা করে দেখা গেছে তাতে ৭২.৭% এবং ১০০% মিল রয়েছে। অর্থাৎ এ মিল না থাকা এপিটোপের জন ADE ঘটে থাকতে পারে। যেহেতু ভাইরাস খুব দ্রুত নিজেকে মিউটেশন করে পালটে ফেলতে সক্ষম, তাই বাইরের স্পাইক প্রোটিনের গঠনও পালটে যায়। বিজ্ঞানীরা ভ্যাক্সিন বানানোর সময় এই স্পাইক প্রোটিনকে ফোকাস করেন।

ফলে বিজ্ঞানীরা সাবধানতার সঙ্গে ভ্যাকসিন না বানালে, ভ্যাকসিন শরীরে যে এন্টিবডি তৈরি করবে তা পরবর্তীতে পাল্টে যাওয়া ভাইরাসের সংক্রমণে ADE ঘটাতে পারে।

সূত্র : 1. Wan Y, Shang J, Sun S, Tai W, Chen J, Geng Q, et al. Molecular Mechanism for Antibody-Dependent Enhan-cement of Coronavirus Entry. J Virol. 2019; 2. Tetro JA. Is COVID-19 receiving ADE from other corona viruses? Microbes Infect. 2020;

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক,

বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটকি ইঞ্জিনিয়ারিং, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
হৃদরোগ নিয়ে কিছু কথা...
হৃদরোগ নিয়ে কিছু কথা...
প্যানক্রিয়াটিক ডায়াবেটিস
প্যানক্রিয়াটিক ডায়াবেটিস
কবজির ব্যথায় কী করবেন?
কবজির ব্যথায় কী করবেন?
জ্বর হলে কী খাবেন
জ্বর হলে কী খাবেন
রক্তচাপ থেকে নানান জটিলতা
রক্তচাপ থেকে নানান জটিলতা
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হতে পারে হার্টের ক্ষতি!
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হতে পারে হার্টের ক্ষতি!
হেলথ টিপস
হেলথ টিপস
হাঁটু ক্ষয় রোগের চিকিৎসা ও করণীয়
হাঁটু ক্ষয় রোগের চিকিৎসা ও করণীয়
নাকের অ্যালার্জির উপসর্গ
নাকের অ্যালার্জির উপসর্গ
করোনা ও ডেঙ্গু কি হতে পারে একসঙ্গে?
করোনা ও ডেঙ্গু কি হতে পারে একসঙ্গে?
মাতৃত্বকালীন কার্ডিওমায়োপ্যাথি
মাতৃত্বকালীন কার্ডিওমায়োপ্যাথি
সর্বশেষ খবর
ঠোঁট ফুলে বেহাল উরফি, ইনস্টায় শেয়ার করলেন কষ্টের ভিডিও
ঠোঁট ফুলে বেহাল উরফি, ইনস্টায় শেয়ার করলেন কষ্টের ভিডিও

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

সূচক বেড়ে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে
সূচক বেড়ে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আমাদের শেষ ব্যাটারেরও ছক্কা মারার সামর্থ্য আছে: ইমন
আমাদের শেষ ব্যাটারেরও ছক্কা মারার সামর্থ্য আছে: ইমন

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে আনসার বাহিনীর টিডিপি মৌলিক প্রশিক্ষণ শুরু
রাজধানীতে আনসার বাহিনীর টিডিপি মৌলিক প্রশিক্ষণ শুরু

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

এইচএসসি: কুমিল্লা বোর্ডের স্থগিত পরীক্ষা ১২ অগাস্ট
এইচএসসি: কুমিল্লা বোর্ডের স্থগিত পরীক্ষা ১২ অগাস্ট

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনার বুড়ীরচরে ডাকাতি, কৃষককে কুপিয়ে জখম
বরগুনার বুড়ীরচরে ডাকাতি, কৃষককে কুপিয়ে জখম

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভিষেকেই বাজিমাত ওয়েনের, দুর্দান্ত জয় পেল অজিরা
অভিষেকেই বাজিমাত ওয়েনের, দুর্দান্ত জয় পেল অজিরা

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজার রেলস্টেশনে মাদক রোধে র‌্যাবের অভিযান, সহায়তায় ডগ স্কোয়াড
কক্সবাজার রেলস্টেশনে মাদক রোধে র‌্যাবের অভিযান, সহায়তায় ডগ স্কোয়াড

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ
শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইকুয়েডরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুসহ নিহত ৯
ইকুয়েডরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুসহ নিহত ৯

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে ঝালকাঠিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়
জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে ঝালকাঠিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দূর করবে যেসব সবজি
ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দূর করবে যেসব সবজি

৫৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঠাকুরগাঁওয়ে ১০ দিনব্যাপী বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
ঠাকুরগাঁওয়ে ১০ দিনব্যাপী বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্লে স্টোরে থাকা ক্ষতিকর অ্যাপ চেনার উপায়
প্লে স্টোরে থাকা ক্ষতিকর অ্যাপ চেনার উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কাবুলে আফগান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মহসিন নকভির বৈঠক, সন্ত্রাস দমনে ঐক্যমত
কাবুলে আফগান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মহসিন নকভির বৈঠক, সন্ত্রাস দমনে ঐক্যমত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৬তম বিসিএস: লিখিত পরীক্ষার সূচি ও আসন বিন্যাস প্রকাশ
৪৬তম বিসিএস: লিখিত পরীক্ষার সূচি ও আসন বিন্যাস প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে তাপমাত্রা ছাড়িয়েছে ৫০ ডিগ্রি, দেখা দিয়েছে পানির তীব্র সংকট
ইরানে তাপমাত্রা ছাড়িয়েছে ৫০ ডিগ্রি, দেখা দিয়েছে পানির তীব্র সংকট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল: ফের বাজিমাত ইংল্যান্ডের
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল: ফের বাজিমাত ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈভবকে নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য দিলেন সাঙ্গাকারা
বৈভবকে নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য দিলেন সাঙ্গাকারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় পর্যটন মেলা ৩০ অক্টোবর
ঢাকায় পর্যটন মেলা ৩০ অক্টোবর

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ক্রাশ প্রোগ্রাম বাতিল, এনআইডি আবেদনে ফের সুযোগ
ক্রাশ প্রোগ্রাম বাতিল, এনআইডি আবেদনে ফের সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর পল্টনে দুইবার ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীর পল্টনে দুইবার ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়ার্ল্ড ফিল্ম ফেস্টিভালে বাংলাদেশের ‘মাস্তুল’
ওয়ার্ল্ড ফিল্ম ফেস্টিভালে বাংলাদেশের ‘মাস্তুল’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশেষ অভিযানে ইউক্রেনের ১১৯৫ সেনা হত্যার দাবি রাশিয়ার
বিশেষ অভিযানে ইউক্রেনের ১১৯৫ সেনা হত্যার দাবি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯৯৯-এ ফোন পেয়ে রাস্তার পাশ থেকে হাত-পা বাঁধা নারীকে উদ্ধার
৯৯৯-এ ফোন পেয়ে রাস্তার পাশ থেকে হাত-পা বাঁধা নারীকে উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী ফুটবলে ইতিহাস গড়লেন অলিভিয়া স্মিথ
নারী ফুটবলে ইতিহাস গড়লেন অলিভিয়া স্মিথ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়ের কথা-সুরে এলিটার ‘বারান্দাতে বিকেল বেলা’
জয়ের কথা-সুরে এলিটার ‘বারান্দাতে বিকেল বেলা’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদেশে উচ্চশিক্ষা ও পিআরের নামে প্রতারণার জাল
বিদেশে উচ্চশিক্ষা ও পিআরের নামে প্রতারণার জাল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হারের পর মিরপুরের উইকেটকে ধুয়ে দিলেন পাকিস্তানের কোচ
হারের পর মিরপুরের উইকেটকে ধুয়ে দিলেন পাকিস্তানের কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড গড়লেন মুস্তাফিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে
ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর
ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত
ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ
উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন
দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ
যুবককে আটকে বুথ থেকে সাড়ে ৬ লাখ টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!
বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই সর্বোচ্চ শুল্ক!

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’
‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা
সব ধরনের গণপরিবহনে দ্রুতই যুক্ত হচ্ছে ‘র‍্যাপিড পাস’ কার্ড: উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?
পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসের ফল প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড
৪ ওভারে ৬ রান দিয়ে মুস্তাফিজের রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়
আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা
২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়
দেশের ইতিহাসে প্রথমবার ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ দেখলাম: দেবপ্রিয়

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক
জুলাই শহীদরা জানতো না, তাদের আত্মত্যাগে কারো মাঝে ক্ষমতার লোভ জাগবে : ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল
হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, তাকে ক্ষমা করা যাবে না : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি
কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এক শতাংশ ভোট পাওয়া দলেরও মতামত দেওয়ার জায়গা থাকা দরকার’
‘এক শতাংশ ভোট পাওয়া দলেরও মতামত দেওয়ার জায়গা থাকা দরকার’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
গুলিস্তান-আজিমপুরে বাস পোড়ানোর গুজব, বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশের কাছে হারের পর যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক
বাংলাদেশের কাছে হারের পর যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি
কানামাছি পলাপলি গোল্লাছুটের রাজনীতি

সম্পাদকীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে ছাড় দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা
৮ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের সম্ভাবনা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বন্যার আশঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ
রোগীর বিদেশযাত্রা ঠেকাতে যত উদ্যোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি
এত নির্দোষ নিষ্পাপ সরকার দেখিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছুতেই হচ্ছে না ঐক্য
কিছুতেই হচ্ছে না ঐক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক লুট ও চোরাচালানের টাকা পাচার বিদেশে
ব্যাংক লুট ও চোরাচালানের টাকা পাচার বিদেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি বাড়াচ্ছে অনিরাপদ অপারেশন থিয়েটার
ঝুঁকি বাড়াচ্ছে অনিরাপদ অপারেশন থিয়েটার

নগর জীবন

মুস্তাফিজের রেকর্ড, আলোচনায় উইকেট
মুস্তাফিজের রেকর্ড, আলোচনায় উইকেট

মাঠে ময়দানে

শুঁটকিশিল্পে কঠিন সময়
শুঁটকিশিল্পে কঠিন সময়

পেছনের পৃষ্ঠা

রসিক কর্তৃপক্ষের গায়েবানা জানাজা
রসিক কর্তৃপক্ষের গায়েবানা জানাজা

নগর জীবন

আমি নিজেকেই নিজে বঞ্চিত করেছি : মিমি
আমি নিজেকেই নিজে বঞ্চিত করেছি : মিমি

শোবিজ

নকল যত ঢাকাই ছবি
নকল যত ঢাকাই ছবি

শোবিজ

আহান পান্ডে-অনীত পাড্ডার বাজিমাত
আহান পান্ডে-অনীত পাড্ডার বাজিমাত

শোবিজ

শনির দশায় মিথিলা
শনির দশায় মিথিলা

শোবিজ

শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত
শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা, গণপিটুনিতে হত্যাকারী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা
জোট হলেও প্রতীক হবে আলাদা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগপ্রবণ সাফা
আবেগপ্রবণ সাফা

শোবিজ

গেইলকে টপকাতে পাওয়েলের দরকার ২৫ রান
গেইলকে টপকাতে পাওয়েলের দরকার ২৫ রান

মাঠে ময়দানে

রেকর্ড গড়া জয় টাইগারদের
রেকর্ড গড়া জয় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদোকে ছাড়িয়ে মেসি
রোনালদোকে ছাড়িয়ে মেসি

মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ বাতিল
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ বাতিল

মাঠে ময়দানে

জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি
জনগণ মবতন্ত্র থেকে মুক্তি চায় : এনপিপি

নগর জীবন

মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাছ খাওয়ায় শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নেত্রকোনায় স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

পাহাড়ি ঝরনার কান্না
পাহাড়ি ঝরনার কান্না

সম্পাদকীয়

হাসিনার মামলা বিচারের জন্য বদলির আদেশ
হাসিনার মামলা বিচারের জন্য বদলির আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন হবেই দায়িত্ব কে পাবে সেটা পরের কথা
নির্বাচন হবেই দায়িত্ব কে পাবে সেটা পরের কথা

প্রথম পৃষ্ঠা