শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৮, বৃহস্পতিবার, ০৭ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

বিশ্বজুড়ে মানুষের মৃত্যুর কারণগুলো কী?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিশ্বজুড়ে মানুষের মৃত্যুর কারণগুলো কী?

১৯৫০ সালে বৈশ্বিক গড় আয়ু ছিল ৪৬ । ২০১৫ সাল নাগাদ তা বেড়ে দাঁড়ায় ৭১ এর বেশি। অনেক দেশে অগ্রগতি সবসময় মসৃণ ছিল- তেমনটি নয়। রোগ-বালাই, মহামারী এবং অপ্রত্যাশিত বিভিন্ন ঘটনা এসে যেন স্মরণ করিয়ে দিয়ে যায় যে, চীর-দীর্ঘ জীবন কারো অনুদান নয়।

অন্যদিকে আরও যেসব কারণে মৃত্যু আমাদের অকালে গ্রাস করতে পারে তার মধ্যে আছে সন্ত্রাসবাদ, যুদ্ধ এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ- যা থেকে মোট মৃত্যুর ০ দশমিক ৫ শতাংশের কম মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। কিন্তু বিশ্বজুড়ে এখনো বহু মানুষ খুব অল্প বয়সে মারা যাচ্ছে এবং তা হচ্ছে প্রতিরোধ-যোগ্য নানা কারণে।

২০১৭ সালে বিশ্বে মানুষ মারা গেছে প্রায় ৫৬ মিলিয়ন অর্থাৎ ৫ কোটি ৬০ লাখ। ১৯৯০ সালের তুলনায় যা দশগুণ, কিন্তু যেহেতু বৈশ্বিক জনসংখ্যা বেড়েছে এবং মানুষ আগের চেয়ে গড়ে বেশিদিন আয়ু পাচ্ছে।

৭০% এর বেশি মানুষ অ-নিরাময়যোগ্য, ক্রনিক বা দীর্ঘমেয়াদী রোগে মারা যায়। এসব রোগ মানুষ থেকে মানুষে সংক্রমিত হয় না এবং সাধারণত আরোগ্য লাভের গতি খুব ধীর।

এককভাবে সবচেয়ে বড় জীবন-নাশকারী রোগ কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ বা হৃদরোগ, যা হৃৎপিণ্ড এবং ধমনীকে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং প্রতি তিনটি মৃত্যুর জন্য এই রোগ দায়ী।

দ্বিতীয় প্রধান কারণ ক্যান্সার-যা প্রতি ছয়জনের মধ্যে একজনের মৃত্যুর জন্য দায়ী। এছাড়া অন্যান্য অ-সংক্রামক রোগ যেমন ডায়াবেটিস, শ্বাসতন্ত্রের নির্দিষ্ট কিছু রোগ এবং ডিমেনশিয়া জীবন কেড়ে নেয়া রোগের তালিকার শীর্ষে রয়েছে। এখনও প্রতিরোধ-যোগ্য রোগে যে সংখ্যায় লোক মারা যাচ্ছে সে বিষয়টি আরও বেশি হতাশার ।

২০১৭ সালে ডায়রিয়ার জটিলতা সংক্রান্ত রোগে মারা গেছে প্রায় ১.৬ মিলিয়ন মানুষ যা শীর্ষ দশটি মৃত্যুর কারণের একটিতে পরিণত করেছে। কোনও কোনও দেশে এটা সবচেয়ে বড় জীবননাশকারী।

একই বছর নবজাতকের অসুস্থতা জনিত জটিলতা-যার কারণে জন্মের পর প্রথম ২৮ দিনের মধ্যে বাচ্চার মৃত্যু হয় -তাতে শুধুমাত্র ১.৮ মিলিয়ন শিশু প্রাণ হারিয়েছে ।

এই মৃত্যুর ধারাবাহিকতা দেশ থেকে দেশে ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হয়। জাপানে জন্মের পর ২৮ দিনের মধ্যে ১০০০ শিশুর মধ্যে একটিরও কম মারা যাচ্ছে। কিন্তু সেই তুলনায় বিশ্বের দরিদ্রতম অনেক দেশে প্রতি ২০ জনে একটি শিশু মারা যাচ্ছে।

ধনী ও দরিদ্র দেশগুলিতে একইভাবে সড়ক দুর্ঘটনা মৃত্যুর উচ্চহারের জন্য দায়ী। ২০১৭ সালে ১দশমিক ২ মিলিয়ন প্রাণ গেছে সড়কে। যদিও সাম্প্রতিক দশকগুলোতে অনেক উচ্চ আয়ের দেশে সড়কে মৃত্যুর ঘটনা উল্লেখযোগ্য ভাবে কমে গেছে, তবে বৈশ্বিক-ভাবে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যা প্রায় একইরকম রয়ে গেছে।

অন্যদিকে বিশ্বজুড়ে আত্মহত্যা এবং একজনের হাতে অন্যের প্রাণ হারানোর ঘটনা প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। ব্রিটেনে আত্মহত্যা ১৬ গুণ বেড়েছে এবং ২০ থেকে ৪০ বছর বয়সীদের মৃত্যুর প্রধান কারণ ছিল এটি।

এখনকার তুলনায় সংক্রামক রোগ-ব্যাধির এক্ষেত্রে অনেক বড় ভূমিকা ছিল। ১৯৯০ সালে প্রতি তিনজনের একজনের মৃত্যুর কারণ ছিল সংক্রামক এবং ছোঁয়াচে রোগ। ২০১৭ সালে এসে তা দাঁড়িয়েছে প্রতি পাঁচজনে একজন।

শিশুরা বিশেষ করে সংক্রামক রোগের ঝুঁকিতে থাকে। বেশি দিন আগে নয়, এই ১৯ শতকেই বিশ্বে প্রতি পরিবারে তৃতীয় সন্তানটি পাঁচ বছর বয়স হওয়ার আগেই মারা গেছে।

যখন থেকে টিকা কর্মসূচি এবং পরিচ্ছন্নতা, পুষ্টি, স্বাস্থ্য-সুরক্ষা এবং নিরাপদ পানির বিষয়ে উন্নতি হয়েছে তখন থেকে শিশু মৃত্যুর হার বেশ কমে গেছে।

ধনী দেশগুলোতে বর্তমানে শিশু-মৃত্যু তুলনামুলকভাবে বিরল, যদিও গরীব অঞ্চলে এখনো শিশু মৃত্যুহার এই বিশ শতকের প্রথমার্ধে ব্রিটেন এবং সুইডেনের সমান এবং তা ধরে রাখার চেষ্টা চলছে।

আধুনিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় একটি বিরাট সাফল্য হচ্ছে বৈশ্বিক শিশু মৃত্যুহার কমিয়ে আনা। সাম্প্রতিক দশকগুলিতে প্রতি বছর শিশু মৃত্যুর সংখ্যা অর্ধেকে নামিয়ে আনা গেছে সংক্রামক এবং সংক্রামক রোগের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দুর্দান্ত সাফল্যের মাধ্যমে।

অ-সংক্রামক রোগে মৃত্যুর ঘটনা স্থানান্তরিত হয়েছে বয়স্কদের মধ্যে । বৃদ্ধদের সংখ্যা বাড়ায় এবং দীর্ঘ মেয়াদী নানা অসুস্থতার কারণে অনেক দেশে বয়স্কদের আত্মীয়স্বজন ও স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা সংক্রান্ত ক্রমবর্ধমান বোঝার বিষয়ে অনেক দেশের ভেতরে উদ্বেগ বাড়ছে।

চলমান উন্নয়নকে বিচলিত করে দিতে পারে আকস্মিক অপ্রত্যাশিত ঘটনা। ১৯৮০ সালের এইচআইভি/এইডস সঙ্কটের ঘটনা এর উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।

এই মহামারী বিশ্বের সমস্ত অঞ্চলে দেখা দিয়েছিল, কিন্তু মানুষের আয়ুষ্কালের ওপর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য প্রভাব দেখা যায় সাব-সাহারান আফ্রিকায়।

অ্যান্টি-রেট্রোভাইরাল থেরাপি, চিকিৎসা এবং এর প্রতিরোধ বিষয়ক শিক্ষা-এগুলোর সমন্বয়ে, এইডস-সম্পর্কিত অসুস্থতায় মৃত্যু বিশ্বে গত দশকে অর্ধেকে নেমে গেছে।

গত কয়েক বছরে যুক্তরাষ্ট্রে আয়ুষ্কাল সামান্য পড়ে গেছে মূলত ওপিওইড মাদক সঙ্কটের কারণে। নতুন মায়েদের ক্ষেত্রেও আয়ুষ্কাল বাড়েনি।
প্রায় দশটির মতো দেশ রয়েছে যেখানে আজকের দিনেও অল্পবয়সী কোনও মাকে সন্তান জন্মদানের সময় কিংবা পরে মৃত্যুর মুখে পড়তে হতে পারে, এর মধ্যে আমেরিকাও রয়েছে।

বর্তমানে সামগ্রিক চিত্রটি অবশ্য ইতিবাচক: মানুষ আগের চেয়ে বেশিদিন বাঁচতে পারছে- যদিও কিছু মানুষ বিশেষ করে শিশুরা প্রতিরোধ-যোগ্য অসুখে মারা যাচ্ছে। স্যানিটেশন, পরিচ্ছন্নতা, পুষ্টি, টিকাদান কর্মসূচি এবং মৌলিক স্বাস্থ্যবিধি বিষয়ে আরও উন্নতি এসবই এজন্য গুরুত্বপূর্ণ। চলমান স্বাস্থ্যখাতের উন্নতি চালিয়ে যেতে হলে কী কী কারণে মানুষ মারা যাচ্ছে সেটা জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।


সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
সৌদি আরবে ১৫ হাজার অবৈধ অভিবাসী গ্রেফতার
সৌদি আরবে ১৫ হাজার অবৈধ অভিবাসী গ্রেফতার
পশ্চিমবঙ্গে গ্রেফতার তিন বাংলাদেশি
পশ্চিমবঙ্গে গ্রেফতার তিন বাংলাদেশি
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
কিয়েভে একযোগে ২৭৩ ড্রোন হামলা
কিয়েভে একযোগে ২৭৩ ড্রোন হামলা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
২ হেলিকপ্টারের সংঘর্ষ, নিহত ৫
২ হেলিকপ্টারের সংঘর্ষ, নিহত ৫
যুক্তরাজ্যে অষ্টমবারের মতো জামিন খারিজ ভারতের নিরব মোদির
যুক্তরাজ্যে অষ্টমবারের মতো জামিন খারিজ ভারতের নিরব মোদির
হায়দ্রাবাদে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ১৭
হায়দ্রাবাদে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ১৭
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
ফিলিস্তিনিদের লিবিয়ায় সরিয়ে নিতে ট্রাম্পের পরিকল্পনার খবর সত্য নয় : মার্কিন দূতাবাস
ফিলিস্তিনিদের লিবিয়ায় সরিয়ে নিতে ট্রাম্পের পরিকল্পনার খবর সত্য নয় : মার্কিন দূতাবাস
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
সর্বশেষ খবর
বাসচাপায় শিশু নিহত
বাসচাপায় শিশু নিহত

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরও ১১ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন
আরও ১১ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন

২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাসের ধাক্কায় কলেজছাত্রী নিহত
বাসের ধাক্কায় কলেজছাত্রী নিহত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার তদন্ত ডিবিতে স্থানান্তর
ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার তদন্ত ডিবিতে স্থানান্তর

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে ১৫ হাজার অবৈধ অভিবাসী গ্রেফতার
সৌদি আরবে ১৫ হাজার অবৈধ অভিবাসী গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমবঙ্গে গ্রেফতার তিন বাংলাদেশি
পশ্চিমবঙ্গে গ্রেফতার তিন বাংলাদেশি

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক দুদক চেয়ারম্যানসহ চারজনের নামে মামলার আবেদন
সাবেক দুদক চেয়ারম্যানসহ চারজনের নামে মামলার আবেদন

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হত্যা মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৮ কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ
১৮ কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেঘনায় ধরা পড়ল ২৯ কেজির বিগহেড
মেঘনায় ধরা পড়ল ২৯ কেজির বিগহেড

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে আটকা পণ্যবাহী ২০ ট্রাক-কাভার্ডভ্যান
বুড়িমারী স্থলবন্দরে আটকা পণ্যবাহী ২০ ট্রাক-কাভার্ডভ্যান

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর দুই ভাগ: আলোচনায় বসছেন উপদেষ্টা, কলম বিরতিও চলবে
এনবিআর দুই ভাগ: আলোচনায় বসছেন উপদেষ্টা, কলম বিরতিও চলবে

৪৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

আদালত থেকে পালালেন হত্যা মামলার আসামি
আদালত থেকে পালালেন হত্যা মামলার আসামি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শিক্ষকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শিক্ষকের মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূষণের বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরের মোবাইল কোর্ট অভিযান: জরিমানা ও সংযোগ বিচ্ছিন্ন
দূষণের বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরের মোবাইল কোর্ট অভিযান: জরিমানা ও সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় প্রস্তুতি নিতে মাঠে ডিএনসিসি প্রশাসক
কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় প্রস্তুতি নিতে মাঠে ডিএনসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হত্যা মামলায় স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
হত্যা মামলায় স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে
নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক নেই, সেতু আছে
সড়ক নেই, সেতু আছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী নির্যাতন মামলায় পুলিশ সদস্যের ২ বছরের কারাদণ্ড
নারী নির্যাতন মামলায় পুলিশ সদস্যের ২ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুকসুদপুরে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের কর্মী সম্মেলন
মুকসুদপুরে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের কর্মী সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে আন্তঃবিভাগ ভলিবলে লোক প্রশাসন বিভাগ চ্যাম্পিয়ন
গোবিপ্রবিতে আন্তঃবিভাগ ভলিবলে লোক প্রশাসন বিভাগ চ্যাম্পিয়ন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত
প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘনায় মরে ভেসে উঠছে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ
মেঘনায় মরে ভেসে উঠছে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে চাঁদপুরে ইভটিজিং বিরোধী সচেতনতা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে চাঁদপুরে ইভটিজিং বিরোধী সচেতনতা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে চুরি হওয়া ১৩ ল্যাপটপসহ চক্রের ৪ সদস্য আটক
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে চুরি হওয়া ১৩ ল্যাপটপসহ চক্রের ৪ সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট

২০ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক
দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তলানিতে শেয়ারবাজার
তলানিতে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের পাতায় আলফাজ
ইতিহাসের পাতায় আলফাজ

মাঠে ময়দানে

নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি
অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি

শোবিজ

খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম
হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

বিএনপির টার্গেট তরুণরা
বিএনপির টার্গেট তরুণরা

নগর জীবন

দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব
পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ
ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমা কেন মার খায়
সিনেমা কেন মার খায়

শোবিজ

খোলাবাজারে ডলার বাড়ল আড়াই টাকা
খোলাবাজারে ডলার বাড়ল আড়াই টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কান কথা
কান কথা

শোবিজ

স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার
স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি
ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ঈদে আসছে ‘নাদান’
ঈদে আসছে ‘নাদান’

শোবিজ

হেরেই গেল ‘এ’ দল
হেরেই গেল ‘এ’ দল

মাঠে ময়দানে

শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান
শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’

শোবিজ

ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’

সম্পাদকীয়

পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা
পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে
শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে

মাঠে ময়দানে

দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা