শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৪, রবিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৫

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

ইরানের প্রতিশোধমূলক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ধ্বংসযজ্ঞে পরিণত হয় ইসরায়েল। ইরানি বাহিনীর হামলায় সামরিক স্থাপনায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হলেও সেগুলো গোপন রেখেছিল ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ।

তবে সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে এবার উঠে এসেছে সেই তথ্য। প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েল-ইরানের মধ্যে সংঘটিত ১২ দিনের যুদ্ধে ইরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের পাঁচটি সামরিক ঘাঁটিকে লক্ষ্য করে আঘাত হেনেছে। 

শনিবার ‘দ্য টেলিগ্রাফ’ এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে। এতে অরেগন স্টেট ইউনিভার্সিটির স্যাটেলাইট থেকে প্রাপ্ত ডেটা উদ্ধৃত করা হয়েছে।

ইসরায়েল ডিফেন্স ফোর্সেস (আইডিএফ)-এর ঘাঁটি এবং অন্যান্য সংবেদনশীল স্থানগুলোতে আঘাতের বিস্তারিত বিবরণ সামরিক সেন্সরশিপ নিয়মের কারণে ইসরায়েলে প্রকাশ করা নিষিদ্ধ।

কর্তৃপক্ষের যুক্তি, এই তথ্য ইরানকে তাদের মিসাইলগুলোকে আরও সঠিকভাবে ক্যালিব্রেট করতে সাহায্য করতে পারে।

তবে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদন অনুযায়ী, আক্রান্ত ঘাঁটিগুলোর মধ্যে রয়েছে- টেল নোফ বিমান ঘাঁটি, গ্লিলট গোয়েন্দা ঘাঁটি এবং জিপ্পোরিট অস্ত্র ও যানবাহন উৎপাদন কেন্দ্র। 

এই প্রতিবেদনটি টেলিগ্রাফ কর্তৃক অরেগন স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে প্রাপ্ত রাডার ডেটার ভিত্তিতে তৈরি করা হয়েছে, যারা স্যাটেলাইট মাধ্যমে যুদ্ধক্ষেত্রে বোমা ক্ষয়ক্ষতি ট্র্যাক করে।

প্রতিবেদন অনুসারে, ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধের সময় ছয়টি রকেট দিয়ে পাঁচটি আইডিএফ ঘাঁটিতে আঘাত করা হয়। 

ইসরায়েল গত ১৩ জুনের ভোরে ইরানের পারমাণবিক ও মিসাইল কর্মসূচি ধ্বংস করার জন্য এই অভিযান শুরু করেছিল।

সামরিক ঘাঁটিগুলোতে আঘাত হানা ছয়টি রকেট ছাড়াও ইসরায়েলি ও আমেরিকান বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এড়িয়ে আরও ৩৬টি মিসাইল ইসরায়েলের ভেতরে আঘাত হানে। এতে ২৮ জন নিহত হয়। ২৪০টি ভবনে ২,৩০৫টি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। দুটি বিশ্ববিদ্যালয় ও একটি হাসপাতাল ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং ১৩,০০০-এর বেশি ইসরায়েলি বাস্তুচ্যুত হয়।

১২ দিনের যুদ্ধে ইরান মোট ৫০০টিরও বেশি ব্যালিস্টিক মিসাইল ইসরায়েলের দিকে নিক্ষেপ করেছিল। 

এছাড়া প্রায় ১,১০০ ড্রোন পাঠানো হয়েছিল, যার মধ্যে মাত্র একটি ইসরায়েলের ভেতরে আঘাত হানে।

যদিও সামগ্রিকভাবে মিসাইল প্রতিরোধের সাফল্যের হার বেশি ছিল, তবুও প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে যুদ্ধের প্রথম আট দিনে প্রতিদিনই ক্রমবর্ধমান সংখ্যক ইরানি মিসাইল ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ভেদ করে ভেতরে প্রবেশ করতে সক্ষম হয়েছিল।

টেলিগ্রাফের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, যুদ্ধের সপ্তম দিন নাগাদ প্রায় ১৬% মিসাইল ইসরায়েলি ও আমেরিকান বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এড়িয়ে যেতে পেরেছিল।

মিসাইল প্রতিরোধের হার কমে যাওয়ার কারণ স্পষ্ট নয়, তবে টেলিগ্রাফ উল্লেখ করেছে যে ইসরায়েল সম্ভবত সবচেয়ে প্রয়োজনীয় মুহূর্তের জন্য তাদের ইন্টারসেপ্টর মিসাইল সংরক্ষণ করছিল।

ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল যুদ্ধের সময় জানিয়েছিল যে, ইসরায়েলের অ্যারো ইন্টারসেপ্টর মিসাইল প্রায় শেষ হয়ে যাচ্ছিল এবং তাদের এখন কোন মিসাইল প্রতিরোধ করতে হবে আর কোনটি ছেড়ে দিতে হবে তা বেছে নিতে হবে। তবে আইডিএফ এই প্রতিবেদনটি প্রত্যাখ্যান করে জানায় যে, তারা হুমকি মোকাবিলার জন্য আগে থেকেই পর্যাপ্ত প্রস্তুতি নিয়েছিল।

ইন্টারসেপশন হ্রাস পাওয়ার আরেকটি কারণ হিসেবে টেলিগ্রাফ ইরান কর্তৃক নিক্ষিপ্ত মিসাইলের ধরনকে চিহ্নিত করেছে। তাদের ধারণা, এগুলো আরও উন্নত প্রযুক্তির ছিল, ফলে এগুলো ধ্বংস করা কঠিন ছিল।

১৯ জুন অন্তত একটি নিশ্চিত ঘটনায় দেখা গিয়েছিল যে ইরান ক্লাস্টার বোমার ওয়ারহেড ব্যবহার করে ইসরায়েলকে আক্রমণ করেছিল, যা প্রায় ৮ কিলোমিটার (৫ মাইল) ব্যাসার্ধে ২০টি ছোট মারণাস্ত্র ছড়িয়ে দেয়। এর মধ্যে একটি ২.৫ কেজি বিস্ফোরক ওয়ারহেডযুক্ত ছোট মারণাস্ত্র আজোর শহরের একটি বাড়িতে আঘাত হানে, যা একটি ছোট রকেটের সমতুল্য ক্ষতি করে।

সামরিক স্থাপনায় আঘাতের বিষয়ে টেলিগ্রাফের প্রশ্নের উত্তরে আইডিএফ জানায়, তারা এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করবে না। সূত্র: দ্য টেলিগ্রাফ, হারেৎজ, ইরান ইন্টারন্যাশনাল, টাইমস অব ইসরায়েল

বিডি প্রতিদিন/একেএ
 

এই বিভাগের আরও খবর
দক্ষিণ কোরিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল অন্তত ১৪ জনের
দক্ষিণ কোরিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল অন্তত ১৪ জনের
রাশিয়ার সঙ্গে নতুন শান্তি আলোচনার প্রস্তাব জেলেনস্কির
রাশিয়ার সঙ্গে নতুন শান্তি আলোচনার প্রস্তাব জেলেনস্কির
ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত
ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল রাশিয়া, সুনামি সতর্কতা
কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল
জটিল অস্ত্রোপচার, সৌদিতে সংযুক্ত দুই যমজ শিশুকে আলাদা করলেন চিকিৎসকরা
জটিল অস্ত্রোপচার, সৌদিতে সংযুক্ত দুই যমজ শিশুকে আলাদা করলেন চিকিৎসকরা
তদন্ত শেষ হওয়ার আগেই পাইলটকে দায়ী করায় ক্ষোভ ভারতের
তদন্ত শেষ হওয়ার আগেই পাইলটকে দায়ী করায় ক্ষোভ ভারতের
ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর
ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর
ওয়াশিংটনে গুলিবর্ষণে নিহত ৩
ওয়াশিংটনে গুলিবর্ষণে নিহত ৩
লস অ্যাঞ্জেলেসে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ভিড়ে ঢুকে গেল, আহত ৩০
লস অ্যাঞ্জেলেসে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ভিড়ে ঢুকে গেল, আহত ৩০
সিরিয়ায় সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৯৪০
সিরিয়ায় সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৯৪০
ভিয়েতনামে নৌকাডুবিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৭, এখনো নিখোঁজ অনেকে
ভিয়েতনামে নৌকাডুবিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৭, এখনো নিখোঁজ অনেকে
সর্বশেষ খবর
আখাউড়ায় আ.লীগের ৩ নেতা-কর্মী, কসবায় সাবেক কাউন্সিলর গ্রেপ্তার
আখাউড়ায় আ.লীগের ৩ নেতা-কর্মী, কসবায় সাবেক কাউন্সিলর গ্রেপ্তার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা বোর্ডে এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন তারিখ ঘোষণা
কুমিল্লা বোর্ডে এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন তারিখ ঘোষণা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাটি চাপায় শ্রমিকের মৃত্যু
মাটি চাপায় শ্রমিকের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রলীগের ৪২১ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে জবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
ছাত্রলীগের ৪২১ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে জবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিস্তা সেচ খালের বাঁধ ভেঙে প্লাবিত ফসলের মাঠ
তিস্তা সেচ খালের বাঁধ ভেঙে প্লাবিত ফসলের মাঠ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতিকসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত দুই মাসে শেষ করার নির্দেশ
আতিকসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত দুই মাসে শেষ করার নির্দেশ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাকের ধাক্কায় স্বামী নিহত, স্ত্রী-সন্তান আহত
ট্রাকের ধাক্কায় স্বামী নিহত, স্ত্রী-সন্তান আহত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাংনীতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ
গাংনীতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজৈরে মাদ্রাসাছাত্রী লামিয়া হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
রাজৈরে মাদ্রাসাছাত্রী লামিয়া হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন
দলের প্রধানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ রাখা উচিত: সালাহউদ্দিন

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

আপিল বিভাগে দুটি চেম্বার জজ আদালতে শুনানি চলবে
আপিল বিভাগে দুটি চেম্বার জজ আদালতে শুনানি চলবে

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে বায়োডাইভার্সিটি সাইট নিয়ে কর্মশালা
খাগড়াছড়িতে বায়োডাইভার্সিটি সাইট নিয়ে কর্মশালা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাইগারদের বোলিং তোপে কাঁপছে পাকিস্তান
টাইগারদের বোলিং তোপে কাঁপছে পাকিস্তান

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাবনা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে শিক্ষার্থীদের অসহযোগ আন্দোলন
পাবনা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে শিক্ষার্থীদের অসহযোগ আন্দোলন

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিস্তার পানি বাড়ছে, বন্যার শঙ্কা
তিস্তার পানি বাড়ছে, বন্যার শঙ্কা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আগের রাতে কনের বাড়িতে ডাকাতের হানা, গহনাসহ সর্বস্ব লুট
বিয়ের আগের রাতে কনের বাড়িতে ডাকাতের হানা, গহনাসহ সর্বস্ব লুট

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের সাবেক প্রধান প্রকৌশলীর কারাদণ্ড
বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের সাবেক প্রধান প্রকৌশলীর কারাদণ্ড

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

নাটোরে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে চাচিকে হত্যা
নাটোরে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে চাচিকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে শহীদদের স্মরণে বিএনপির বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বাগেরহাটে শহীদদের স্মরণে বিএনপির বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতে হতেই হবে : সেলিমা রহমান
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতে হতেই হবে : সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪০ বছরের ব্যবসায় এমন সংকট আসেনি: যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক নিয়ে এ কে আজাদ
৪০ বছরের ব্যবসায় এমন সংকট আসেনি: যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক নিয়ে এ কে আজাদ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে মা-মেয়েকে হত্যা : দুই আসামির মৃত্যুদণ্ড
রাজধানীতে মা-মেয়েকে হত্যা : দুই আসামির মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অটোরিকশা চালকের লাশ উদ্ধার
অটোরিকশা চালকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের খাল থেকে বিষ, মাছ, জাল ও নৌকা জব্দ
সুন্দরবনের খাল থেকে বিষ, মাছ, জাল ও নৌকা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
নদীতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা
২০২৬ সালের এসএসসি-এইচএসসি নিয়ে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুর মাছঘাটে নামার ইলিশের দাম কিছুটা কম
চাঁদপুর মাছঘাটে নামার ইলিশের দাম কিছুটা কম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে এলপিজি ফিলিং স্টেশনে বিস্ফোরণ, তদন্ত কমিটি
রংপুরে এলপিজি ফিলিং স্টেশনে বিস্ফোরণ, তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে
ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর
ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত
ব্রহ্মপুত্রের উৎসে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ শুরু চীনের, চরম উদ্বেগে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন
৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি
এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক
রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে ভয়াবহ পরিচয়পত্র জালিয়াতি, হাজারো নাগরিকত্ব বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল
সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ
উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’
‌‘রাজনৈতিক মতপার্থক্যের পর জামায়াত আমাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল
যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?
পুরোনো বন্দোবস্ত মচকে গেছে, কেন বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খুলনায় মদপানে ৫ জনের মৃত্যু
খুলনায় মদপানে ৫ জনের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসপাতালে জামায়াত আমিরকে দেখতে যাবেন মির্জা ফখরুল
হাসপাতালে জামায়াত আমিরকে দেখতে যাবেন মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
‘সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি
কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়
আবারও বিতর্কে নোবেল: চালককে মারধর, আটক, জিজ্ঞাসাবাদের পর ছাড়

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’
‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির বিপক্ষে যারা কথা বলে তারাই জণগন থেকে বিচ্ছিন্ন হবে: টুকু
বিএনপির বিপক্ষে যারা কথা বলে তারাই জণগন থেকে বিচ্ছিন্ন হবে: টুকু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
জামায়াতের বিশাল শোডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই
মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই

নগর জীবন

নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ
নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ

শোবিজ

বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি
বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি

নগর জীবন

ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা
ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা

নগর জীবন

বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা
কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা

শোবিজ

নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

নগর জীবন

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত
বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

রকমারি

ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!
ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!

মাঠে ময়দানে

এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে

রকমারি

পপি কেন ফিরবেন না
পপি কেন ফিরবেন না

শোবিজ

ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা
উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা

শোবিজ

কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ
কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা
সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘মাসুদ রানা’য় মৌ
‘মাসুদ রানা’য় মৌ

শোবিজ

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় মিরপুরের উইকেট
আলোচনায় মিরপুরের উইকেট

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি
ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি

মাঠে ময়দানে

শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ
শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো
বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে
জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে

নগর জীবন

রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ
রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ

মাঠে ময়দানে