শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৭, রবিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ১৭:৩৬, রবিবার, ০৬ জুলাই, ২০২৫

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, একটি মহল একটি চক্র অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে দেখানোর একটা অপচেষ্টা করে যাচ্ছে। ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবের পর, আবারো নতুন করে প্রস্তাব দিয়ে সংস্কারকে বিলম্বিত করা হচ্ছে।

তিনি বলেন, কয়েকজন ব্যক্তি, একটি গোষ্ঠী বিএনপির বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে যাবে, আর জনগণ তা বিশ্বাস করবে? জনগণ বিশ্বাস করছে না। শহুরে কতিপয় মানুষই দেশের জনগণ নয়।

আজ রবিবার রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কার্যক্রম নিয়ে আগ্রহ ও প্রত্যাশা যেমন অনেক তেমনি হতাশা ও উৎকণ্ঠাও রয়েছে জনমনে। বিএনপি’র পক্ষ থেকে আমরা যেমন ৬টি সংস্কার কমিশনের কার্যক্রমে সক্রিয়ভাবে অংশ নিয়েছি তেমনি ঐকমত্য কমিশনের প্রতিদিনের আলোচনায় আমাদের প্রতিনিধিরা কার্যকর অংশগ্রহণ করে চলেছেন। বিভিন্ন বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছার জন্য আমাদের প্রতিনিধিরা সভায় অংশগ্রহণকারী অন্যান্য রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা এবং অনেক বিষয়ে ছাড় দিয়ে হলেও একমত হয়ে কমিশনের ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার প্রয়াসকে সহযোগিতা করেছেন।

তিনি বলেন, কিন্তু দীর্ঘ আলোচনার পর সংস্কার কমিশনগুলো যেসব প্রস্তাব পেশ করেছে, তার বিপরীত কিংবা নতুন নতুন প্রস্তাব উত্থাপন এবং তা নিয়ে অনেক সময় অচলাবস্থা সৃষ্টির কারণে কার্যক্রম বিলম্বিত হচ্ছে। ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার আগ্রহী বলেই আমাদের প্রতিনিধিরা ধৈর্য ধরে আলোচনা শুনছেন এবং তথ্য প্রমাণ ও যুক্তি দিয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে কমিশনকে সহযোগিতা করছেন।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, রাষ্ট্র পরিচালনায় গুরুত্বপূর্ণ কতিপয় প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করার নামে জনগণের নির্বাচিত সংসদ, নির্বাচিত সরকার তথা রাষ্ট্র কাঠামোকে দুর্বল ও অকার্যকর করার কোনো প্রস্তাবের যুক্তিসঙ্গত বিরোধীতা সংস্কারের মূল উদ্দ্যেশের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ বলে আমরা মনে করি। জনগণের দ্বারা নির্বাচিত জনগণের কাছে দায়বদ্ধ এবং জনগণকে জবাবদিহি করতে বাধ্য কোনো সরকারকে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থায় দুর্বল ও অকার্যকর করা অবশ্যই সংস্কারের মূল আকাঙ্খার সাথে সাংঘর্ষিক। ফলে এমন কোনো প্রয়াসে সমর্থন জানানো সংস্কারের মূল উদ্দেশ্যের পরিপন্থি বলে তা থেকে বিরত থাকার অর্থ সংস্কার প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করা নয় বরং এই প্রক্রিয়াকে সহযোগিতা করা।

তিনি বলেন, ৬টি সংস্কার কমিশনের মধ্যে পুলিশ সংস্কার কমিশনের বিষয় এখনও আলোচনায় আসেনি। তবে ওই কমিশনে আমাদের দলের প্রতিনিধিদের কাছে আমরা যতটুকু জেনেছি তাতে র‌্যাব বিলুপ্তিসহ প্রায় সব বিষয়েই ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা হয়েছে। দুদক সংস্কার কমিশনে কতিপয় ছাড় দিয়ে ৪৭টি সুপারিশের ৪৬টিতেই আমরা সম্মতি জানিয়েছি। শুধু ২৯নং সুপারিশে আইনের মাধ্যমে করার পরিবর্তে আমরা আদালতের অনুমতি নেওয়ার বিদ্যমান বিধান অব্যাহত রাখার কথা বলেছি। আমরা মনে করি এটা না হলে দুদকের কার্যক্রমকে অহেতুক বিলম্বিত করার সুযোগ সৃষ্টি হবে।

‘জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের ২০৮টি সুপারিশর মধ্যে ১৮৭টি প্রস্তাবে আমরা একমত হয়েছি এবং ৫টিতে আংশিক একমত হয়েছি। ৫টি সুপারিশে আমরা ভিন্নমত প্রদান করেছি। ১১টি প্রস্তাবে আমরা একমত হতে পারিনি- যেগুলো দেশে প্রদেশ সৃষ্টি, পদোন্নতি ও অন্যান্য প্রশাসনিক অসংগতির বিষয়ে। উল্লেখযোগ্য যে, পদোন্নতির বিষয়ে আপিল বিভাগের রায় কার্যকর রয়েছে।’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিচার বিভাগীয় সংস্কার কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ ৮৯টি সুপারিশের মধ্যে ৬২টি সুপারিশে আমরা একমত হয়েছি এবং ৯টিতে আংশিকভাবে একমত হয়েছি। ১৮টিতে ভিন্নমত পোষণ করে যুক্তিসহ পরামর্শ দিয়েছি। উল্লেখযোগ্য যে, বিচার বিভাগের স্বাধীনতাবিষয়ক সকল প্রস্তাবে আমরা একমত হয়েছি। তবে এর কিছু বিষয়ে নির্বাচিত সংসদে আইন প্রণয়ন কিংবা ইতোমধ্যে কোনো অধ্যাদেশ হলে তা সংসদে রিটিফাই ও সাংবিধানিক সংশোধনীর প্রয়োজন হবে।’

‘নির্বাচনী ব্যবস্থাবিষয়ক সংস্কার কমিশনের ২৪৩টি সুপারিশের মধ্যে ১৪১টিতে আমরা একমত হয়েছি এবং ১৪টিতে আংশিকভাবে একমত হয়েছি। ৬৪টিতে আমরা ভিন্নমতসহ একমত হয়েছি। অর্থাৎ এসব বিষয়ে পরিবর্তনে একমত হয়ে বিভিন্ন আইনে ও বিধিতে সংশোধনী অধিকতর কার্যকর হবে তা প্রস্তাব করেছি। ২৪টি বিষয়ে আমরা একমত হতে পারিনি। উল্লেখযোগ্য যে, নির্বাচনী ব্যবস্থা সংক্রান্ত ১২টি আইন ও ৬টি নীতিমালা আছে। এ বিষয়ে রাষ্ট্রীয় সংবিধানেও নির্দিষ্ট বিধান আছে। এসব প্রস্তাবের বেশ কয়েকটি বাস্তাবায়নযোগ্য নয় এবং কয়েকটি নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনভাবে দায়িত্ব পালনে স্পষ্টতই বাধা সৃষ্টি করে তাদের সাংবিধানিক স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করবে। আমরা অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য আনীত সকল প্রস্তাবে একমত হয়েছি। আইনি সংস্কারের বিষয়ে আলোচনা অব্যাহত আছে।’

তিনি বলেন, ‘সংবিধান সংস্কার কমিশনের ১৩১টি সুপারিশে আমরা দফা ওয়ারি মতামত দিয়েছি। অধিকাংশ সুপারিশে একমত হয়েছি। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ‘৭০’ অনুচ্ছেদ ও প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ। দুই বিষয়েই আমরাই ছাড় দিয়েছি। বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ নির্দিষ্ট করে দেওয়ার বিধান বিশ্বেরর কোথাও না থাকার পরেও ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার স্বার্থে আমরা সম্মত হয়েছি। প্রধান বিচারপতি নিয়োগের বিষয়েও আমরা আমাদের প্রস্তাব থেকে সরে এসে একমত হয়েছি।’

‘জাতীয় সংসদে সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতির পদ বিরোধী দলকে দেওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ৪টিসহ আসন সংখ্যার অনুপাতে সভাপতির পদ দিতেও আমরা সম্মত হয়েছি। রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা সংক্রান্ত আর্টিকেল ৪৯ পরিবর্তনে আমরা সম্মত হওয়ায় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা হয়েছে। এছাড়া তত্ববধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন, ন্যায়পাল আইন যুগোপযোগী করা, জাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকার সীমানা বিন্যাসে সংস্কার আনার জন্য সংবিধানের সংশ্লিষ্ট অনুচ্ছেদ সংশোধন ও আইনের মাধ্যমে বিশেষায়িত কমিটি গঠনেও আমরা একমত হয়েছি।’

তিনি বলেন, ‘বিভাগীয় পর্যায়ে হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে সম্মত হয়ে আমরা তা বিচার বিভাগের সাথে আলোচনার মাধমে বাস্তবায়নে পরামর্শ দিয়েছি। কারণ ইতোপূর্বে ১৯৮৮ সালে এমন উদ্যোগকে উচ্চ আদালত বাতিল করে দিয়েছিল। এমন বহু সংস্কার প্রস্তাবে শুধুই ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার স্বার্থে আমরা একমত হয়েছি যেগুলি বাস্তবায়ন অত্যন্ত দূরুহ এবং যে উদ্দেশ্যে এসব প্রস্তাব তা অর্জনের সাফল্য প্রশ্ন সাপেক্ষ। রাষ্ট্র পরিচালনার এবং সংসদীয় কার্যক্রম দীর্ঘ অভিজ্ঞতার আলোকে আমরা যুক্তিগ্রাহ্য মতামত দিয়ে আমাদের দায়িত্ব পালন করেছি।’

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘ঐকমত্য কমিশনের আলোচনা অব্যাহত আছে। সংস্কার কমিশনসমূহের প্রস্তাবের ওপর আলোচনা করে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার কথা থাকলেও নিত্যনতুন এমন সব প্রস্তাব আসছে যেগুলো রাজনীতি, রাষ্ট্র ও সংসদ পরিচালনায় বিপুল প্রভাব ফেলবে। এসব প্রভাব ইতিবাচক হলে অবশ্যই তা জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে। কিন্তু রাষ্ট্রের মালিক জনগণকে সম্পৃক্ত না করে তাদের প্রতিনিধিত্ব কিংবা প্রত্যাশার ক্ষেত্রে বড় কোন পরিবর্তন করার অধিকার কোনো ব্যক্তি দল কিংবা কমিশনের আছে কি না তা’ বিবেচনায় নিতে হবে। এসব বিষয়ে সুস্পষ্ট কোনো প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা শুরু হয়নি বলে আমরা মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকছি।’

তিনি বলেন, ‘দীর্ঘ প্রায় দেড় যুগ স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে লড়াই করে বিএনপি শুধু টিকে থাকেনি বরং অধিকতর শক্তিশালী ও জনপ্রিয় হয়েছে। শত শহীদের রক্তে, গুম, খুনের শিকার সহকর্মীদের আত্মত্যাগে আর লাখো নেতা-কর্মীর অবর্ণনীয় দুঃখ-শোকে বিএনপি’র ঐক্য আরও দৃঢ় হয়েছে। এই ঐক্যবদ্ধ শক্তি ও সমর্থ নিয়ে এবং দীর্ঘ দিন রাষ্ট্র পরিচালনার অভিজ্ঞতা নিয়ে বিএনপি দেশে আবারও গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় ইতিহাস অর্পিত দায়িত্ব পালনে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।’

‘স্বৈরাচার ও ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান রোধে আমরাই সবচেয়ে সক্রিয়। ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠানকে অধিক ক্ষমতা দিলে যেমন ফ্যাসিবাদ কায়েম হয় ঠিক তেমনি নির্বাচিত সরকার এবং সংসদকে ক্ষমতাহীন করলে রাষ্ট্র দুর্বল, ভঙ্গুর ও অকার্যকর হয়। আমরা যেন দলীয় স্বার্থের ঊর্ধ্বে থেকে হাজারো শহীদের রক্তে অর্জিত পরিবর্তনের এই সুযোগকে গঠনমূলকভাবে কাজে লাগাই এবং মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ, ৯০’এর ছাত্র গণঅভ্যুত্থান এবং ২০২৪ এর জুলাই-আগস্টের ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্খা ধারণ করে একটি বৈষম্যহীন, মানবিক ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ না হই।’

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ
 

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাধীনতার উদ্দেশ্য গণতন্ত্র-অর্থনৈতিক মুক্তি : মঈন খান
স্বাধীনতার উদ্দেশ্য গণতন্ত্র-অর্থনৈতিক মুক্তি : মঈন খান
শুধু রাজনীতিকে নয়, অর্থনীতিকেও গণতন্ত্রায়ন করতে হবে : আমীর খসরু
শুধু রাজনীতিকে নয়, অর্থনীতিকেও গণতন্ত্রায়ন করতে হবে : আমীর খসরু
জোড়াতালি দিয়ে পরিবর্তন সম্ভব নয় : মির্জা ফখরুল
জোড়াতালি দিয়ে পরিবর্তন সম্ভব নয় : মির্জা ফখরুল
দেশের মাটিতে হাসিনার বিচার ও সর্বোচ্চ শাস্তি হতে হবে : মির্জা ফখরুল
দেশের মাটিতে হাসিনার বিচার ও সর্বোচ্চ শাস্তি হতে হবে : মির্জা ফখরুল
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল
‘আমরা পতিত ফ্যাসিস্ট আমলের মতো আর গুমের শিকার হতে চাই না’
‘আমরা পতিত ফ্যাসিস্ট আমলের মতো আর গুমের শিকার হতে চাই না’
গুম-খুনের শিকার পরিবারের স্বজনদের কান্না বন্ধে ব্যর্থ সরকার : মির্জা ফখরুল
গুম-খুনের শিকার পরিবারের স্বজনদের কান্না বন্ধে ব্যর্থ সরকার : মির্জা ফখরুল
বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে উত্তরখানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে উত্তরখানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
নির্বাচন পেছালে ভয়ংকর ক্ষতির মুখে পড়বে দেশ : ডা. জাহিদ
নির্বাচন পেছালে ভয়ংকর ক্ষতির মুখে পড়বে দেশ : ডা. জাহিদ
তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি
তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
বিএনপির বিজয় ঠেকানোর জন্য নানা রকম চেষ্টা চলছে: তারেক রহমান
বিএনপির বিজয় ঠেকানোর জন্য নানা রকম চেষ্টা চলছে: তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
জলবায়ু পরিবর্তনে আকাশপথে বাড়ছে টার্বুলেন্সের ঝুঁকি
জলবায়ু পরিবর্তনে আকাশপথে বাড়ছে টার্বুলেন্সের ঝুঁকি

১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৪৭

৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

স্বাধীনতার উদ্দেশ্য গণতন্ত্র-অর্থনৈতিক মুক্তি : মঈন খান
স্বাধীনতার উদ্দেশ্য গণতন্ত্র-অর্থনৈতিক মুক্তি : মঈন খান

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কোটালীপাড়ায় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
কোটালীপাড়ায় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ৫৬০ শয্যার বিশেষায়িত হাসপাতাল হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
রংপুরে ৫৬০ শয্যার বিশেষায়িত হাসপাতাল হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়া দিগন্তের সাবেক সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দিনের ইন্তেকাল
নয়া দিগন্তের সাবেক সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দিনের ইন্তেকাল

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

‌‘নিজের পকেট ভরানো’ রাজনীতিবিদদের সতর্ক করলেন ফরাসি প্রধানমন্ত্রী
‌‘নিজের পকেট ভরানো’ রাজনীতিবিদদের সতর্ক করলেন ফরাসি প্রধানমন্ত্রী

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে আসন বিন্যাসের পক্ষে-বিপক্ষে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে আসন বিন্যাসের পক্ষে-বিপক্ষে মানববন্ধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার পরিবেশ রক্ষায় সামগ্রিক ব্যবস্থার পরিবর্তন জরুরি: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকার পরিবেশ রক্ষায় সামগ্রিক ব্যবস্থার পরিবর্তন জরুরি: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সীমান্তে সেনাদের গুলি, 'ইচ্ছাকৃত উস্কানি'র অভিযোগ উত্তর কোরিয়ার
সীমান্তে সেনাদের গুলি, 'ইচ্ছাকৃত উস্কানি'র অভিযোগ উত্তর কোরিয়ার

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ১০ শতাংশ শেয়ার দিতে সম্মত ইনটেল
যুক্তরাষ্ট্রকে ১০ শতাংশ শেয়ার দিতে সম্মত ইনটেল

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় গল্প, কবিতা ও সাংবাদিকতায় সম্মাননা পেলেন মহসিন রাজু
বগুড়ায় গল্প, কবিতা ও সাংবাদিকতায় সম্মাননা পেলেন মহসিন রাজু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বন্যায় ত্রাণকাজে অংশ নেওয়া স্বেচ্ছাসেবক ও কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে বন্যায় ত্রাণকাজে অংশ নেওয়া স্বেচ্ছাসেবক ও কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ সালের এইচএসসি মে-জুনে, পরীক্ষা পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে
২০২৬ সালের এইচএসসি মে-জুনে, পরীক্ষা পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

সীমান্তে উত্তর কোরিয়ার সেনাদের ওপর গুলি চালিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া
সীমান্তে উত্তর কোরিয়ার সেনাদের ওপর গুলি চালিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ৩৭০৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ৩৭০৫ মামলা

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়বড়ে সাঁকোই ভরসা দুই জেলার লাখ মানুষের
নড়বড়ে সাঁকোই ভরসা দুই জেলার লাখ মানুষের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনা-বাকেরগঞ্জ মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন
বরগুনা-বাকেরগঞ্জ মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় নিখোঁজের একদিন পর বিএনপি কর্মীর মরদেহ উদ্ধার
শার্শায় নিখোঁজের একদিন পর বিএনপি কর্মীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার মাস পর বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে চাল আমদানি শুরু
চার মাস পর বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে চাল আমদানি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে নিরাপদ মৎস্য উৎপাদন বিষয়ক ক্যাম্পেইন
চাঁদপুরে নিরাপদ মৎস্য উৎপাদন বিষয়ক ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
জাবি ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নড়াইল কারাগারে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু
নড়াইল কারাগারে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের অভিষেক
খাগড়াছড়িতে পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের অভিষেক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে ৭০টি অবৈধ জাল জব্দ করে পুড়িয়ে দিলো প্রশাসন
ঠাকুরগাঁওয়ে ৭০টি অবৈধ জাল জব্দ করে পুড়িয়ে দিলো প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জের যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে আহত ২০
গোপালগঞ্জের যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে আহত ২০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুধু রাজনীতিকে নয়, অর্থনীতিকেও গণতন্ত্রায়ন করতে হবে : আমীর খসরু
শুধু রাজনীতিকে নয়, অর্থনীতিকেও গণতন্ত্রায়ন করতে হবে : আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা
ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা
হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত
ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত
কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

৫ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম
ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা
একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র
২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস
ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ
গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা
বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন আমরা হাসিনাকে এ ভারতে আশ্রয় দিয়েছি, প্রশ্ন ওয়েইসির
কেন আমরা হাসিনাকে এ ভারতে আশ্রয় দিয়েছি, প্রশ্ন ওয়েইসির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা
পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান
খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া
পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ
ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর
শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ
রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ
লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট
রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র
পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র

শোবিজ

ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল
ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি
কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি

পেছনের পৃষ্ঠা

কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব
কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি
বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব
বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব

সম্পাদকীয়

নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী
নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ
পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে
কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড

সম্পাদকীয়

ফের চড়া চালডালের বাজার
ফের চড়া চালডালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার

সম্পাদকীয়

শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত

সম্পাদকীয়

ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ
ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ

নগর জীবন

শাকিবের আগামী পরিকল্পনা
শাকিবের আগামী পরিকল্পনা

শোবিজ

প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪
প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শোক সংবাদ
শোক সংবাদ

খবর

আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে
আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন

থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক
হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক

দেশগ্রাম