শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০২, বৃহস্পতিবার, ১৬ মে, ২০১৯ আপডেট:

খবর বিবিসি'র প্রতিবেদন

যে দেশে জন্মের চেয়েও গর্ভপাতের হার বেশি!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যে দেশে জন্মের চেয়েও গর্ভপাতের হার বেশি!

গ্রিনল্যান্ডে ২০১৩ সালের পর থেকে শিশু জন্মের চেয়ে গর্ভপাতের ঘটনা ঘটেছে বেশি। দেখা যাচ্ছে, প্রতি বছর যেখানে ৭০০টি শিশুর জন্ম হয়েছে সেখানে গর্ভপাতের ঘটনা ঘটেছে ৮০০টি।

'এনিয়ে আমি দ্বিতীয়বার চিন্তা করি না। গর্ভপাতের বিষয়ে আমরা খোলামেলা কথা বলি। আমার মনে আছে, শেষবার যখন গর্ভপাত করি তখন আমি আমার সব বন্ধুসহ পরিবারের সবাইকে জানিয়েছিলাম।' বলছিলেন গ্রিনল্যান্ডের ১৯ বছর বয়সী পিয়া। পরিচয় গোপন রাখতে তার নামটি বদলে দেওয়া হয়েছে।

গত দুই বছরে তিনি মোট পাঁচবার গর্ভপাত করিয়েছেন। 'সাধারণত আমি জন্মনিরোধক ব্যবহার করি। কিন্তু কখনো কখনো সেটা করতে ভুলে যাই। এখন আমি সন্তান নিতে পারবো না। কারণ আমি এখন স্কুলের শেষ বর্ষে।' বলেন রাজধানী নুকের এই কিশোরী।

গ্রিনল্যান্ডে এরকম আরো বহু নারী আছেন যারা তার মতো বেশ কয়েকবার গর্ভপাত করিয়েছেন।

পরিসংখ্যানে সেটাই দেখা যায় দেশটিতে শিশু জন্মের চেয়ে গর্ভপাতের ঘটনা ঘটেছে বেশি। দেখা যাচ্ছে, প্রতি বছর যেখানে ৭০০টি শিশুর জন্ম হয়েছে সেখানে গর্ভপাতের ঘটনা ঘটেছে ৮০০টি।

তাহলে গ্রিনল্যান্ডে গর্ভপাতের হার এতো বেশি হওয়ার পেছনে কারণ কী?

লজ্জা কম

বিশ্বের সবচেয়ে বড় দ্বীপ গ্রিনল্যান্ড, কিন্তু এর জনসংখ্যা খুবই কম- মাত্র ৫৬ হাজার।

পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, দেশটিতে যতো নারী অন্তঃসত্ত্বা হন, তাদের অর্ধেকেরও বেশি গর্ভপাত করে ফেলেন। প্রতি এক হাজার নারীর মধ্যে গর্ভপাতের হার প্রায় ৩০। ডেনমার্কে এই হার মাত্র ১২।

গ্রিনল্যান্ড স্বশাসিত একটি দেশ, কিন্তু পুরোপুরি সার্বভৌম নয়। অনেক কিছুর জন্যেই দেশটি ডেনমার্কের উপর নির্ভরশীল।

অর্থনৈতিক সমস্যা, আবাসনের সঙ্কট এবং শিক্ষার অভাব - এসবই গর্ভপাতের হার বেশি হওয়ার কারণ। কিন্তু এই ব্যাখ্যাও যথার্থ নয়, কারণ দেশটিতে বিনামূল্যে গর্ভনিরোধক সরবরাহ করা হয় এবং সেসব খুব সহজেই পাওয়া যায়।

যেসব দেশে গর্ভপাত বৈধ এবং বিনা খরচে সেটা করা যায়, সেসব দেশেও গর্ভপাতের বিষয়ে লাজ-লজ্জা কাজ করে থাকে। কিন্তু গ্রিনল্যান্ডে এরকম কিছু নেই। অনাকাঙ্খিত গর্ভধারণের ব্যাপারে এই দেশের নারীরা মোটেও চিন্তিত নন। তারা বিব্রতও হন না।

গর্ভপাত দিবস

অনাকাঙ্খিত গর্ভধারণের সংখ্যা এতো বেশি কেন এই দেশে?

"আমার বেশিরভাগ বন্ধুই একবার হলেও গর্ভপাত করিয়েছে। আমার ও আমার ভাইয়ের জন্মের আগে আমার মা-ও তিনবার গর্ভপাত করিয়েছিলেন," বলেন পিয়া, "কিন্তু তিনি এবিষয়ে কথা বলতে পছন্দ করেন না।"

"যৌন স্বাস্থ্যের ব্যাপারে নুকের শিক্ষার্থীদের জন্যে প্রতি বুধবার চালু আছে একটি বিশেষ ক্লিনিক। এই দিনটিকে তারা 'গর্ভপাত দিবস' বলেই মনে করে," বলেন তুরি হেরমান্সদতির, ডেনমার্কের রসকিল্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে এবিষয়ে পিএইচডি করছেন তিনি।

"গ্রিনল্যান্ডে গর্ভপাতের বিষয়ে কথা বলা নিষিদ্ধ কোন বিষয় বা টাবু নয়। নৈতিকতার দিক থেকেও এটাকে খারাপ হিসেবে দেখা হয় না। এমনকি বিয়ের আগে যৌন সম্পর্ক করা কিম্বা অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়াকে খারাপ চোখে দেখা হয় না," বলেন তিনি।

জন্মনিরোধক ফ্রি

"জন্মনিরোধক পাওয়া যায় বিনা পয়সায়। এগুলোও পাওয়াও সহজ। কিন্তু আমার বন্ধুরা এসব তেমন একটা ব্যবহার করে না," বলেন পিয়া।

স্টাইন ব্রেনো একজন নার্স। গত কয়েক বছর ধরে গর্ভপাতের বিষয়ে গবেষণা করছেন তিনি।

"আমি যাদের ওপর জরিপ চালিয়েছি, তাদের প্রায় ৫০ শতাংশ জন্মনিরোধকের কথা জানেন কিন্তু তাদের ৮৫ শতাংশ এসব ব্যবহার করেন না কিম্বা ঠিক মতো ব্যবহার করেন না," বলেন তিনি।

তার মতে অনাকাঙ্খিত গর্ভপাতের পেছনে একটি কারণ হতে পারে অ্যালকোহল। তিনি বলেন, "তারা যখন মদ খান তখন তারা জন্মনিরোধক ব্যবহারের কথা ভুলে যান।"

তার মতে নারীরা তিনটি কারণে জন্মনিরোধক ব্যবহার করেন না বলে তিনি মনে করেন।

"প্রথমত যারা শিশুর জন্ম দিতে চান, দ্বিতীয়ত যেসব নারী সহিংসতার শিকার কিম্বা মদ খান এবং তৃতীয়ত তাদের পুরুষ সঙ্গী হয়তো কনডম ব্যবহার করতে রাজি হন না।"

সহিংসতা ও যৌন নির্যাতন

কোন নারী যদি ধর্ষণের শিকার হয়ে থাকেন তাহলে তিনি গর্ভপাত করানোর সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। অথবা তার বাড়িতে যদি সহিংসতার মতো ঘটনা ঘটে তাহলেও হয়তো তিনি চাইবেন না যে তার সংসারে শিশুটি আসুক।

"তারা মনে করেন অবহেলিত ও অনাকাঙ্খিত শিশুর চাইতে গর্ভপাতই ভাল," বলেন লার্স মোসগার্ড, একজন ডাক্তার তিনি।

গ্রিনল্যান্ডে পারিবারিক সহিংসতা একটি বড় সমস্যা। প্রতি ১০ জন শিক্ষার্থীর একজন বলেছেন যে তারা বাড়িতে তার মাকে সহিংসতার শিকার হতে দেখেছেন।

অনেক সময় পরিবারের শিশুরাও এই সহিংসতার শিকার হয়ে থাকে।

"গ্রিনল্যান্ডে লোকজনের এক তৃতীয়ায়শ শৈশবে কোন না না কোন ধরনের নির্যাতনের শিকার হয়েছেন," বলেছেন ডিতে সলবেক, যৌন নির্যাতন বন্ধের লক্ষ্যে গৃহীত সরকারি প্রকল্পে কাজ করেন তিনি।

জন্মনিরোধ সম্পর্কে ধারণা কম

যদিও দেশটিকে বিনামূল্যে জন্মনিরোধক সরবরাহ করা হয় এবং এসব সহজেই পাওয়া যায়, তারপরেও এর সুফল খুব একটা পাওয়া যাচ্ছে না।

"মনরিং আফটার পিল বলে যে কিছু আছে সেটা আমি মাত্র একমাস আগে জেনেছি। আমার ধারণা অনেকেই এই বড়ির ব্যাপারে জানে না," বলেন পিয়া।

"আমার মা কখনো আমার সাথে এসব বিষয়ে কথা বলে নি। কিছু কিছু জিনিস আমি স্কুল থেকে শিখেছি। আর বেশিরভাগই জেনেছি বন্ধুদের কাছ থেকে।"

আত্মহত্যার হারও সবচেয়ে বেশি

গ্রিনল্যান্ডে শুধু গর্ভপাতের হার নয়, আত্মহত্যার হারও অনেক বেশি। আন্তর্জাতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, দেশটিতে প্রত্যেক বছরে প্রতি এক লাখ মানুষের মধ্যে ৮৩ জন আত্মহত্যা করেন।

যেসব কিশোর কিশোরী কিম্বা প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি বড় ধরনের সমস্যায় পড়েন, তাদের কেউ কেউ আত্মহত্যার পথ বেছে নেন। যতো মানুষ আত্মহত্যা করেন তাদের অর্ধেকেরও বেশি অল্পবয়সী পুরুষ।

"নির্যাতন ও সহিংসতার ভেতরে যারা বেড়ে ওঠে তাদের মধ্যে এই প্রবণতা বেশি," বলেন মনোবিজ্ঞানী লার্স পিডারসেন।

অ্যালকোহলও দেশটির বড় সমস্যা। এর জের ধরে বেড়েছে সহিংসতা ও যৌন নির্যাতনের মতো ঘটনাও।

"প্রত্যেকেই এমন কাউকে না কাউকে চেনেন যিনি আত্মহত্যা করেছেন," বলেন পেডারসন।

গর্ভপাত ফ্রি

দেশটিতে সবার জন্যে গর্ভপাত ফ্রি। সেকারণে অনেকেই চিন্তাভবনা না করেই গর্ভপাত করে ফেলেন। তাই কেউ কেউ মনে করেন এই হার কমাতে হলে গর্ভপাতের ওপর চার্জ বসানো উচিত।

আবার কেউ কেউ মনে করেন, এই হার বেশি হওয়ার পেছনে ফ্রি গর্ভপাতের কোন সম্পর্ক নেই।

গ্রিনল্যান্ডে ছেলেমেয়েরা ১৪-১৫ বছর বয়স থেকে যৌন সম্পর্ক করতে শুরু করে। জাতীয় পরিসংখ্যানে দেখা গেছে যাদের বয়স ১৫ তাদের ৬৩ শতাংশ নিয়মিত সেক্স করেন।

তাদেরকে যৌন স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সচেতন করতে সরকার ডল প্রজেক্ট নামে কিছু কর্মসূচিও চালু করেছে।


বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী সমাবেশ শনিবার
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী সমাবেশ শনিবার
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
বিশ্বে প্রায় ৯০ কোটি দরিদ্র মানুষ জলবায়ু বিপর্যয়ের ঝুঁকিতে : জাতিসংঘ
বিশ্বে প্রায় ৯০ কোটি দরিদ্র মানুষ জলবায়ু বিপর্যয়ের ঝুঁকিতে : জাতিসংঘ
সীমান্তে আত্মঘাতী হামলায় ৭ পাকিস্তানি সেনা নিহত
সীমান্তে আত্মঘাতী হামলায় ৭ পাকিস্তানি সেনা নিহত
লেবাননে ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ১, আহত ৭
লেবাননে ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ১, আহত ৭
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ফিলিপাইনে ৬.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
ফিলিপাইনে ৬.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
গাজায় এখনো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ইসরায়েলের ‘বিস্ফোরক রোবট’
গাজায় এখনো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ইসরায়েলের ‘বিস্ফোরক রোবট’
সর্বশেষ খবর
রুশ গ্র্যান্ডমাস্টারকে হারাল ১৪ বছর বয়সী সায়ান
রুশ গ্র্যান্ডমাস্টারকে হারাল ১৪ বছর বয়সী সায়ান

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তান হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে চালককে কুপিয়ে অটোরিকশা ছিনতাই
গুলিস্তানে চালককে কুপিয়ে অটোরিকশা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাইনিজ তাইপের কাছে বড় হারে স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
চাইনিজ তাইপের কাছে বড় হারে স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালনের গানের মানবতার বাণী আজও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক : ফরিদা আখতার
লালনের গানের মানবতার বাণী আজও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক : ফরিদা আখতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের
নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর
জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর

পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

নগর জীবন

মৌমাছির অদ্ভুত নাচ
মৌমাছির অদ্ভুত নাচ

পরিবেশ ও জীবন

আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর
আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর

দেশগ্রাম

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম