শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০২, বৃহস্পতিবার, ১৬ মে, ২০১৯ আপডেট:

খবর বিবিসি'র প্রতিবেদন

যে দেশে জন্মের চেয়েও গর্ভপাতের হার বেশি!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যে দেশে জন্মের চেয়েও গর্ভপাতের হার বেশি!

গ্রিনল্যান্ডে ২০১৩ সালের পর থেকে শিশু জন্মের চেয়ে গর্ভপাতের ঘটনা ঘটেছে বেশি। দেখা যাচ্ছে, প্রতি বছর যেখানে ৭০০টি শিশুর জন্ম হয়েছে সেখানে গর্ভপাতের ঘটনা ঘটেছে ৮০০টি।

'এনিয়ে আমি দ্বিতীয়বার চিন্তা করি না। গর্ভপাতের বিষয়ে আমরা খোলামেলা কথা বলি। আমার মনে আছে, শেষবার যখন গর্ভপাত করি তখন আমি আমার সব বন্ধুসহ পরিবারের সবাইকে জানিয়েছিলাম।' বলছিলেন গ্রিনল্যান্ডের ১৯ বছর বয়সী পিয়া। পরিচয় গোপন রাখতে তার নামটি বদলে দেওয়া হয়েছে।

গত দুই বছরে তিনি মোট পাঁচবার গর্ভপাত করিয়েছেন। 'সাধারণত আমি জন্মনিরোধক ব্যবহার করি। কিন্তু কখনো কখনো সেটা করতে ভুলে যাই। এখন আমি সন্তান নিতে পারবো না। কারণ আমি এখন স্কুলের শেষ বর্ষে।' বলেন রাজধানী নুকের এই কিশোরী।

গ্রিনল্যান্ডে এরকম আরো বহু নারী আছেন যারা তার মতো বেশ কয়েকবার গর্ভপাত করিয়েছেন।

পরিসংখ্যানে সেটাই দেখা যায় দেশটিতে শিশু জন্মের চেয়ে গর্ভপাতের ঘটনা ঘটেছে বেশি। দেখা যাচ্ছে, প্রতি বছর যেখানে ৭০০টি শিশুর জন্ম হয়েছে সেখানে গর্ভপাতের ঘটনা ঘটেছে ৮০০টি।

তাহলে গ্রিনল্যান্ডে গর্ভপাতের হার এতো বেশি হওয়ার পেছনে কারণ কী?

লজ্জা কম

বিশ্বের সবচেয়ে বড় দ্বীপ গ্রিনল্যান্ড, কিন্তু এর জনসংখ্যা খুবই কম- মাত্র ৫৬ হাজার।

পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, দেশটিতে যতো নারী অন্তঃসত্ত্বা হন, তাদের অর্ধেকেরও বেশি গর্ভপাত করে ফেলেন। প্রতি এক হাজার নারীর মধ্যে গর্ভপাতের হার প্রায় ৩০। ডেনমার্কে এই হার মাত্র ১২।

গ্রিনল্যান্ড স্বশাসিত একটি দেশ, কিন্তু পুরোপুরি সার্বভৌম নয়। অনেক কিছুর জন্যেই দেশটি ডেনমার্কের উপর নির্ভরশীল।

অর্থনৈতিক সমস্যা, আবাসনের সঙ্কট এবং শিক্ষার অভাব - এসবই গর্ভপাতের হার বেশি হওয়ার কারণ। কিন্তু এই ব্যাখ্যাও যথার্থ নয়, কারণ দেশটিতে বিনামূল্যে গর্ভনিরোধক সরবরাহ করা হয় এবং সেসব খুব সহজেই পাওয়া যায়।

যেসব দেশে গর্ভপাত বৈধ এবং বিনা খরচে সেটা করা যায়, সেসব দেশেও গর্ভপাতের বিষয়ে লাজ-লজ্জা কাজ করে থাকে। কিন্তু গ্রিনল্যান্ডে এরকম কিছু নেই। অনাকাঙ্খিত গর্ভধারণের ব্যাপারে এই দেশের নারীরা মোটেও চিন্তিত নন। তারা বিব্রতও হন না।

গর্ভপাত দিবস

অনাকাঙ্খিত গর্ভধারণের সংখ্যা এতো বেশি কেন এই দেশে?

"আমার বেশিরভাগ বন্ধুই একবার হলেও গর্ভপাত করিয়েছে। আমার ও আমার ভাইয়ের জন্মের আগে আমার মা-ও তিনবার গর্ভপাত করিয়েছিলেন," বলেন পিয়া, "কিন্তু তিনি এবিষয়ে কথা বলতে পছন্দ করেন না।"

"যৌন স্বাস্থ্যের ব্যাপারে নুকের শিক্ষার্থীদের জন্যে প্রতি বুধবার চালু আছে একটি বিশেষ ক্লিনিক। এই দিনটিকে তারা 'গর্ভপাত দিবস' বলেই মনে করে," বলেন তুরি হেরমান্সদতির, ডেনমার্কের রসকিল্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে এবিষয়ে পিএইচডি করছেন তিনি।

"গ্রিনল্যান্ডে গর্ভপাতের বিষয়ে কথা বলা নিষিদ্ধ কোন বিষয় বা টাবু নয়। নৈতিকতার দিক থেকেও এটাকে খারাপ হিসেবে দেখা হয় না। এমনকি বিয়ের আগে যৌন সম্পর্ক করা কিম্বা অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়াকে খারাপ চোখে দেখা হয় না," বলেন তিনি।

জন্মনিরোধক ফ্রি

"জন্মনিরোধক পাওয়া যায় বিনা পয়সায়। এগুলোও পাওয়াও সহজ। কিন্তু আমার বন্ধুরা এসব তেমন একটা ব্যবহার করে না," বলেন পিয়া।

স্টাইন ব্রেনো একজন নার্স। গত কয়েক বছর ধরে গর্ভপাতের বিষয়ে গবেষণা করছেন তিনি।

"আমি যাদের ওপর জরিপ চালিয়েছি, তাদের প্রায় ৫০ শতাংশ জন্মনিরোধকের কথা জানেন কিন্তু তাদের ৮৫ শতাংশ এসব ব্যবহার করেন না কিম্বা ঠিক মতো ব্যবহার করেন না," বলেন তিনি।

তার মতে অনাকাঙ্খিত গর্ভপাতের পেছনে একটি কারণ হতে পারে অ্যালকোহল। তিনি বলেন, "তারা যখন মদ খান তখন তারা জন্মনিরোধক ব্যবহারের কথা ভুলে যান।"

তার মতে নারীরা তিনটি কারণে জন্মনিরোধক ব্যবহার করেন না বলে তিনি মনে করেন।

"প্রথমত যারা শিশুর জন্ম দিতে চান, দ্বিতীয়ত যেসব নারী সহিংসতার শিকার কিম্বা মদ খান এবং তৃতীয়ত তাদের পুরুষ সঙ্গী হয়তো কনডম ব্যবহার করতে রাজি হন না।"

সহিংসতা ও যৌন নির্যাতন

কোন নারী যদি ধর্ষণের শিকার হয়ে থাকেন তাহলে তিনি গর্ভপাত করানোর সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। অথবা তার বাড়িতে যদি সহিংসতার মতো ঘটনা ঘটে তাহলেও হয়তো তিনি চাইবেন না যে তার সংসারে শিশুটি আসুক।

"তারা মনে করেন অবহেলিত ও অনাকাঙ্খিত শিশুর চাইতে গর্ভপাতই ভাল," বলেন লার্স মোসগার্ড, একজন ডাক্তার তিনি।

গ্রিনল্যান্ডে পারিবারিক সহিংসতা একটি বড় সমস্যা। প্রতি ১০ জন শিক্ষার্থীর একজন বলেছেন যে তারা বাড়িতে তার মাকে সহিংসতার শিকার হতে দেখেছেন।

অনেক সময় পরিবারের শিশুরাও এই সহিংসতার শিকার হয়ে থাকে।

"গ্রিনল্যান্ডে লোকজনের এক তৃতীয়ায়শ শৈশবে কোন না না কোন ধরনের নির্যাতনের শিকার হয়েছেন," বলেছেন ডিতে সলবেক, যৌন নির্যাতন বন্ধের লক্ষ্যে গৃহীত সরকারি প্রকল্পে কাজ করেন তিনি।

জন্মনিরোধ সম্পর্কে ধারণা কম

যদিও দেশটিকে বিনামূল্যে জন্মনিরোধক সরবরাহ করা হয় এবং এসব সহজেই পাওয়া যায়, তারপরেও এর সুফল খুব একটা পাওয়া যাচ্ছে না।

"মনরিং আফটার পিল বলে যে কিছু আছে সেটা আমি মাত্র একমাস আগে জেনেছি। আমার ধারণা অনেকেই এই বড়ির ব্যাপারে জানে না," বলেন পিয়া।

"আমার মা কখনো আমার সাথে এসব বিষয়ে কথা বলে নি। কিছু কিছু জিনিস আমি স্কুল থেকে শিখেছি। আর বেশিরভাগই জেনেছি বন্ধুদের কাছ থেকে।"

আত্মহত্যার হারও সবচেয়ে বেশি

গ্রিনল্যান্ডে শুধু গর্ভপাতের হার নয়, আত্মহত্যার হারও অনেক বেশি। আন্তর্জাতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, দেশটিতে প্রত্যেক বছরে প্রতি এক লাখ মানুষের মধ্যে ৮৩ জন আত্মহত্যা করেন।

যেসব কিশোর কিশোরী কিম্বা প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি বড় ধরনের সমস্যায় পড়েন, তাদের কেউ কেউ আত্মহত্যার পথ বেছে নেন। যতো মানুষ আত্মহত্যা করেন তাদের অর্ধেকেরও বেশি অল্পবয়সী পুরুষ।

"নির্যাতন ও সহিংসতার ভেতরে যারা বেড়ে ওঠে তাদের মধ্যে এই প্রবণতা বেশি," বলেন মনোবিজ্ঞানী লার্স পিডারসেন।

অ্যালকোহলও দেশটির বড় সমস্যা। এর জের ধরে বেড়েছে সহিংসতা ও যৌন নির্যাতনের মতো ঘটনাও।

"প্রত্যেকেই এমন কাউকে না কাউকে চেনেন যিনি আত্মহত্যা করেছেন," বলেন পেডারসন।

গর্ভপাত ফ্রি

দেশটিতে সবার জন্যে গর্ভপাত ফ্রি। সেকারণে অনেকেই চিন্তাভবনা না করেই গর্ভপাত করে ফেলেন। তাই কেউ কেউ মনে করেন এই হার কমাতে হলে গর্ভপাতের ওপর চার্জ বসানো উচিত।

আবার কেউ কেউ মনে করেন, এই হার বেশি হওয়ার পেছনে ফ্রি গর্ভপাতের কোন সম্পর্ক নেই।

গ্রিনল্যান্ডে ছেলেমেয়েরা ১৪-১৫ বছর বয়স থেকে যৌন সম্পর্ক করতে শুরু করে। জাতীয় পরিসংখ্যানে দেখা গেছে যাদের বয়স ১৫ তাদের ৬৩ শতাংশ নিয়মিত সেক্স করেন।

তাদেরকে যৌন স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সচেতন করতে সরকার ডল প্রজেক্ট নামে কিছু কর্মসূচিও চালু করেছে।


বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
সর্বশেষ খবর
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

১ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে
বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

৪৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা