শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:০৪, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

সিরিয়ায় বাশার আল-আসাদের শাসনের অবসানকে ইরানের জন্য সবচেয়ে বড় ধাক্কা বলে বিবেচনা করা হচ্ছে। সে দেশের (ইরানের) সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ মিত্রদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের পতন হয়েছে। তিনি সিরিয়া ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর সেখানে ইরানি দূতাবাসেও হামলা চালিয়েছে বিদ্রোহীরা।

এর আগে লেবাননে ইরানের ছায়া সংগঠন হিজবুল্লাহকে দুর্বল করে দিয়েছে ইসরায়েল। আর হিজবুল্লাহ দুর্বল হয়ে পড়ার কারণে লেবাননে ইরানের উপস্থিতিও দুর্বল হয়ে পড়েছে।

অন্যদিকে, ইসরায়েল হামাসের শীর্ষ নেতাকে হত্যা করে তাদের (হামাসের) ভিত নাড়িয়ে দিয়েছে। আবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হতে চলেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং গত মেয়াদে তাকে ইরানের প্রতি অত্যন্ত কঠোর অবস্থান নিতে দেখা গিয়েছিল। এই সব মিলিয়ে ইরানের পরিস্থিতি এখন বেশ উদ্বেগজনক।

সিরিয়ার সাম্প্রতিক ঘটনাবলী ইরাকেও প্রভাব ফেলতে পারে। সিরিয়ার পর, ইরাক ও লেবাননে তুরস্ক তার প্রভাব বাড়াতে পারেও অনুমান করা হচ্ছে।

এই সমস্ত কিছুর প্রভাব পশ্চিম এশিয়ায় ক্ষমতার ভারসাম্যের উপর সরাসরি প্রভাব ফেলবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সিরিয়ায় ইরানের দুর্বল হয়ে পড়াটা সে দেশের ভাবমূর্তি এবং আঞ্চলিক কৌশলের জন্য মারাত্মক আঘাত। এই অঞ্চলে তুরস্কের অগ্রসর হওয়ার বিষয়টা ইরানের জন্য বড় উদ্বেগের কারণ।

প্রসঙ্গত, ইরান কিন্তু তুরস্ককে মধ্যপ্রাচ্যের প্রতিদ্বন্দ্বী বলে মনে করে। একদিকে তুরস্ক আজারবাইজানের সমর্থক আর অন্যদিকে ইরান সমর্থন করে আর্মেনিয়াকে। গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে তুরস্কের সহায়তায় নাগোরনো-কারাবাখে জয় পেয়েছিল আজারবাইজান। অর্থাৎ, এখানেও ইরানকে পরাজয় স্বীকার করতে হয়েছে।

সিরিয়ায় সাম্প্রতিক ঘটনাবলীর আবহে ‘উৎসাহিত’ হয়ে তুরস্ক জাঙ্গাজুর করিডোর বাণিজ্য রুট নিয়ন্ত্রণের জন্য আজারবাইজানকে সমর্থন করতে পারে। তারা যদি সেটা করে, তাহলে আজারবাইজান এবং আর্মেনিয়া সরাসরি তুরস্কের সঙ্গে যুক্ত হবে আর ইরান ককেশাস থেকে বেরিয়ে যাবে।

এই সমস্ত কিছু মিলিয়ে, এই মুহূর্তে সিরিয়ার কিন্তু আগের মতো শক্ত পরিস্থিতিতে নেই বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এর প্রভাব একাধিক দেশের উপর পড়তে পারে যে তালিকায় ভারতও রয়েছে।

ইরান কি সত্যিই দুর্বল হয়ে পড়ছে?

ইরানকে পশ্চিম এশিয়ার একটা শক্তি হিসেবে দেখা হয় যা ওই অঞ্চলে ক্ষমতার ভারসাম্য বজায় রাখে। কারণ, পশ্চিমা মিত্র সৌদি আরব, ইসরায়েল ও তুরস্কের আধিপত্যকে চ্যালেঞ্জ করে আসছে ইরান।

সৌদি আরব ও অন্যান্য উপসাগরীয় দেশগুলোতে ভারতের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করা তালমিজ আহমেদ সম্প্রতি করণ থাপারকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘ইসরায়েল এখন পুরো অঞ্চলকে দীর্ঘ যুদ্ধের দিকে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছে। এমনটা যদি হয়, তাহলে সেটা কোনোভাবেই ভারতের জন্য মঙ্গলজনক হবে না।’

কেন এমন আশঙ্কা করা হচ্ছে তাও ব্যাখ্যা করেছেন তালমিজ আহমেদ।

তার কথায়, ‘ভারতের উচিৎ ইসরায়েলের উপর চাপ সৃষ্টি করে সেটা বন্ধ করা। যদি এই অঞ্চলে সংঘাত বাড়তে থাকে, তাহলে উপসাগরীয় দেশগুলোতে বসবাসকারী প্রায় ৮৫ লাখ ভারতীয় নাগরিককে দেশে ফিরে আসতে হবে। ভারতের জ্বালানি নিরাপত্তা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। যদি ওই অঞ্চলে ইরান দুর্বল হয়ে পড়ে তাহলে ভারতের স্বার্থও দুর্বল হয়ে পড়বে।’

এই বিষয়ে দিল্লির জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর ওয়েস্ট এশিয়ান স্টাডিজের অধ্যাপক অশ্বিনী মহাপাত্র জানান, বর্তমানে ইরানের অবস্থান দুর্বল হয়েছে বটে তবে চিরকালের জন্য তারা দুর্বল হয়ে যায়নি।

অধ্যাপক মহাপাত্র বলছেন, ‘ইরানকে পশ্চিম এশিয়ায় একটা শক্তি হিসেবে ধরে রাখা ভারতের স্বার্থের জন্যই প্রয়োজন। ইরান দুর্বল হলে সুন্নি শাসকদের আধিপত্য বাড়বে এবং তারা পাকিস্তানকে সমর্থন করবে। তুরস্কের প্রভাব বাড়বে এবং সেটা পাকিস্তানকেও সাহায্য করবে। এই পরিস্থিতিতে ইরানই পশ্চিম এশিয়ায় শক্তির ভারসাম্য আনে।’

কীভাবে ভারতের স্বার্থ জড়িয়ে রয়েছে তা ব্যাখ্যা করেছেন অধ্যাপক মহাপাত্র। তিনি বলেছেন, ‘ইরানের মাধ্যমেই ভারত মধ্য এশিয়ার বাজারে পৌঁছায়। ইরানে চাবাহার বন্দর নির্মাণ করছে ভারত। এই পরিস্থিতিতে ইরান অস্থির হয়ে উঠলে নানান দিক থেকে ভারতের স্বার্থ ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘কিন্তু আমি বিশ্বাস করি, দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে ইরান এই ক্ষমতা আবার ফিরে পাবে। এর পেছনে বেশ কিছু কারণ রয়েছে। ইরান প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর। তারা নিজেদের পরমাণু কর্মসূচিও ত্বরান্বিত করবে। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো ইরান জানে কীভাবে সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসতে হয়।’

ভারতের স্বার্থের ওপর প্রভাব

বাশার আল-আসাদের পরিবার ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের পর থেকে ইরানের প্রধান আঞ্চলিক মিত্র। শুধু তাই নয় ১৯৮০ থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত ইরান এবং ইরাকের মধ্যে যুদ্ধে সিরিয়াই একমাত্র আরব দেশ ছিল যারা ইরানকে সমর্থন করেছিল। বাকি আরব দেশগুলো কিন্তু ইরাকের সঙ্গে ছিল।

এরপর ২০১১ সালে সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরু হলে বাশার আল-আসাদ সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ বাড়তে থাকে, কিন্তু ইরান তার সঙ্গ ছাড়েনি। এদিকে, ইরান কিন্তু সিরিয়া হয়ে লেবাননে হিজবুল্লাহ এবং গাজায় হামাসকে সহায়তা পাঠাত।

আফতাব কমল পাশা জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর ওয়েস্ট এশিয়া স্টাডিজের অধ্যাপক। অধ্যাপক পাশা মনে করেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে ইরানের সমস্যা হয়তো বেড়েছে, কিন্তু তা সত্ত্বেও অনেক কিছুই সে দেশের অনুকূলে যাবে।

অধ্যাপক পাশা বলছেন, ‘প্রথমত, ইরান দুর্বল হয়নি। ইরান হিজবুল্লাহকে ৩০০০ কোটি ডলার দিয়েছে। সিরিয়াকেও তারা ১০০ কোটি ডলার ঋণ দিয়েছে। এখন এই সমস্ত অর্থ নিজেকে শক্তিশালী করার জন্য ব্যয় করবে ইরান। এতে তাদের পরমাণু কর্মসূচি ত্বরান্বিত হবে।’

এর পাশাপাশি, অন্য একটা বিষয়ও উল্লেখ করেছেন অধ্যাপক পাশা। তার কথায়, ‘এরদোয়ান হয়তো এখনও মনে করতে পারেন যে তিনি জয়ী হয়েছেন, কিন্তু তার পুরো মনোযোগ ২০২৮ সালের নির্বাচনের দিকে। সিরিয়ায় কিন্তু এই অস্থির অবস্থা বজায় থাকবে। আমি মনে করি, সিরিয়াকে অনেক ভাগে ভাগ হতে পারে। কিছু এলাকা ইসরায়েলের দখলে চলে যাবে।’

‘ইসরায়েল ইতোমধ্যেই সেই কাজ শুরুও করে দিয়েছে। কিছু অংশ তুরস্কের দখলে চলে যাবে। সুন্নি ও আলবীয় একে অপরের বিরুদ্ধে লড়াই শুরু করে দেবে। কুর্দিরাও তাদের ভাগ দাবি করবে। এই অবস্থায় ইরানের পক্ষে সিরিয়ায় প্রবেশ করা কিন্তু কঠিন কাজ হবে না।’

পশ্চিম এশিয়ায় ইরান দুর্বল হলে ভারতের স্বার্থ ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে মনে করেন অধ্যাপক পাশা।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চাপ

ইরান দুর্বল হওয়ার ফলে কী হতে পারে তা ব্যাখ্যা করেছেন অধ্যাপক পাশা।

তিনি বলছেন, ‘ইরান দুর্বল হওয়ার অর্থ হলো তুরস্ক ও অন্যান্য সুন্নি দেশগুলোর শক্তিশালী হয়ে ওঠা। এই পরিস্থিতি পাকিস্তানের জন্য আরও অনুকূল হবে। ভারত ও ইরান থেকে সস্তায় গ্যাস পেতে পারে, কিন্তু আমেরিকার ভয়ে তারা (ভারত) সেই সাহস দেখাচ্ছে না।’

তিনি বলেন, ‘ইরান বরাবরই অভিযোগ করে আসছে, তাদের বিষয়ে ভারত যুক্তরাষ্ট্রের সামনে মাথা নত করে। কিন্তু ভারত বুঝতে পেরেছে ইরান তার জন্য একটা গুরুত্বপূর্ণ দেশ। মধ্যপ্রাচ্যে শক্তিশালী ইসরায়েলের চাইতে শক্তিশালী ইরানকে বেশি প্রয়োজন ভারতের।’

২০১৯ সালের নভেম্বরে ইরানের তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জাভেদ জারিফ মন্তব্য করেছিলেন, ভারতের উচিৎ তার মেরুদণ্ড শক্ত করা, যাতে তারা মার্কিন চাপের কাছে মাথা নত না করে।

জারিফ ভারত ও ইরানের সম্পর্কে সুফি ঐতিহ্যের কথাও উল্লেখ করেছিলেন।

তিনি জানিয়েছিলেন, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার আগে তাদের আশা ছিল যে ভারত ইরানের তেলের বৃহত্তম ক্রেতা হয়ে উঠবে। কিন্তু তা না হওয়ায়, তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জাভেদ জারিফ জানিয়েছিলেন, মার্কিন চাপের মুখে ভারতের আরও প্রতিরোধ দেখানো উচিৎ।

তিনি বলেছিলেন, ‘ইরান বুঝতে পেরেছে যে, ভারত তার (ইরানের) উপর নিষেধাজ্ঞা চায় না, কিন্তু একইভাবে তারা (ভারত) মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ক্ষুব্ধ করতে চায় না। আসলে অনেক সময় মানুষ কিছু একটা চায় অথচ তাকে অন্য কিছু করতে হয়।’

তিনি আরও বলেন, ‘এটা বৈশ্বিকস্তরে একটা কৌশলগত ভুল এবং বিশ্বের বিভিন্ন দেশ এই একই কাজ করছে। আপনি ভুল জিনিস যত গ্রহণ করবেন তার সমাপ্তি হবে না। আমেরিকার চাপে ভারত ইতোমধ্যে ইরান থেকে তেল কিনছে না।’

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
গাজার তত্ত্বাবধানে মিশর কেন টনি ব্লেয়ারকেই চায়?
গাজার তত্ত্বাবধানে মিশর কেন টনি ব্লেয়ারকেই চায়?
নরওয়ের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জেলেনস্কির বৈঠক
নরওয়ের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জেলেনস্কির বৈঠক
জার্মান চ্যান্সেলরের বিরুদ্ধে তরুণীদের বিক্ষোভ
জার্মান চ্যান্সেলরের বিরুদ্ধে তরুণীদের বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনি শিশু হিন্দ রাজাব হত্যাকাণ্ডে জড়িত ইসরায়েলি সেনাদের তথ্য আইসিসিতে
ফিলিস্তিনি শিশু হিন্দ রাজাব হত্যাকাণ্ডে জড়িত ইসরায়েলি সেনাদের তথ্য আইসিসিতে
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
সিরিয়ায় ফরাসি চরমপন্থীদের বিরুদ্ধে অভিযান
সিরিয়ায় ফরাসি চরমপন্থীদের বিরুদ্ধে অভিযান
যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধে ‘গোপনে’ গাজা পর্যবেক্ষণে ব্রিটিশ সেনারা!
যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধে ‘গোপনে’ গাজা পর্যবেক্ষণে ব্রিটিশ সেনারা!
নেতানিয়াহুর সঙ্গে মিশরের গোয়েন্দা প্রধানের বৈঠক
নেতানিয়াহুর সঙ্গে মিশরের গোয়েন্দা প্রধানের বৈঠক
আবারও আফগানিস্তানে দূতাবাস চালু করলো ভারত
আবারও আফগানিস্তানে দূতাবাস চালু করলো ভারত
ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়ার বিরল খনিজ চুক্তির প্রতিক্রিয়ায় যা বলল চীন
যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়ার বিরল খনিজ চুক্তির প্রতিক্রিয়ায় যা বলল চীন
গাজা দখল নিয়ে মতবিরোধ, নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
গাজা দখল নিয়ে মতবিরোধ, নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
সর্বশেষ খবর
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য পেছালো লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ!
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য পেছালো লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ!

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

পিসিবিতে যুক্ত হচ্ছেন মিসবাহ
পিসিবিতে যুক্ত হচ্ছেন মিসবাহ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘চাকরি না হওয়া পর্যন্ত বেকার ভাতা চালু রাখবে বিএনপি’
‘চাকরি না হওয়া পর্যন্ত বেকার ভাতা চালু রাখবে বিএনপি’

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে জামায়াত

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

লিভার ভালো রাখতে নিয়মিত খান এই ৫ খাবার
লিভার ভালো রাখতে নিয়মিত খান এই ৫ খাবার

২৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

একের পর এক পরিকল্পিত অগ্নিকাণ্ড নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র : আব্দুস সালাম
একের পর এক পরিকল্পিত অগ্নিকাণ্ড নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র : আব্দুস সালাম

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে ৭ জনের জেল-জরিমানা
হবিগঞ্জে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে ৭ জনের জেল-জরিমানা

৩৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাজার তত্ত্বাবধানে মিশর কেন টনি ব্লেয়ারকেই চায়?
গাজার তত্ত্বাবধানে মিশর কেন টনি ব্লেয়ারকেই চায়?

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরওয়ের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জেলেনস্কির বৈঠক
নরওয়ের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জেলেনস্কির বৈঠক

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে র‌্যাবের অভিযান
ভালুকায় সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে র‌্যাবের অভিযান

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেন্টমার্টিনে পরিবেশবান্ধব পর্যটনের লক্ষ্যে নতুন ১২ নির্দেশনা
সেন্টমার্টিনে পরিবেশবান্ধব পর্যটনের লক্ষ্যে নতুন ১২ নির্দেশনা

৪৩ মিনিট আগে | পর্যটন

গাইবান্ধায় জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
গাইবান্ধায় জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জার্মান চ্যান্সেলরের বিরুদ্ধে তরুণীদের বিক্ষোভ
জার্মান চ্যান্সেলরের বিরুদ্ধে তরুণীদের বিক্ষোভ

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল
শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ উদ্যোগ প্রয়োজন : শামসুজ্জামান দুদু
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ উদ্যোগ প্রয়োজন : শামসুজ্জামান দুদু

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ওষুধ সরবরাহে কমে আসবে উচ্চ রক্তচাপের প্রকোপ
ওষুধ সরবরাহে কমে আসবে উচ্চ রক্তচাপের প্রকোপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি শিশু হিন্দ রাজাব হত্যাকাণ্ডে জড়িত ইসরায়েলি সেনাদের তথ্য আইসিসিতে
ফিলিস্তিনি শিশু হিন্দ রাজাব হত্যাকাণ্ডে জড়িত ইসরায়েলি সেনাদের তথ্য আইসিসিতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরাই দেশ চালাচ্ছেন : সাখাওয়াত
প্রবাসীরাই দেশ চালাচ্ছেন : সাখাওয়াত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্গো ভিলেজে আগুন : শুক্র-শনিও খোলা থাকবে ঢাকা কাস্টমস
কার্গো ভিলেজে আগুন : শুক্র-শনিও খোলা থাকবে ঢাকা কাস্টমস

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেকসই উন্নয়নে ওআইসিভুক্ত দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
টেকসই উন্নয়নে ওআইসিভুক্ত দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: রিজওয়ানা হাসান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ফরাসি চরমপন্থীদের বিরুদ্ধে অভিযান
সিরিয়ায় ফরাসি চরমপন্থীদের বিরুদ্ধে অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধে ‘গোপনে’ গাজা পর্যবেক্ষণে ব্রিটিশ সেনারা!
যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধে ‘গোপনে’ গাজা পর্যবেক্ষণে ব্রিটিশ সেনারা!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে কবি জীবনানন্দ দাশের প্রয়াণ দিবস পালন
বরিশালে কবি জীবনানন্দ দাশের প্রয়াণ দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় দিনব্যাপী প্লাস্টিক বিকল্প পণ্যের প্রদর্শনী
বগুড়ায় দিনব্যাপী প্লাস্টিক বিকল্প পণ্যের প্রদর্শনী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির
৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে