শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩২, বৃহস্পতিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

ধর্মের নামে জঙ্গিবাদ ইসলামে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ

হাফেজ মোহাম্মদ ওমর ফারুক
অনলাইন ভার্সন

ধর্মের নামে জঙ্গিবাদ ইসলামে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ

সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ সারা বিশ্বে এখন আতঙ্কের বিষয়। অতিব দুঃখজনক হলো এর মধ্যে জড়িয়ে ফেলা হচ্ছে শান্তির ধর্ম ইসলামকে। ইসলামের নামে একশ্রেণির নামধারী মুসলিম এসব কাজ করে যাচ্ছে। এতে ইসলামের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে। জঙ্গিবাদের কারণে একশ্রেণির কমজোর ইমানওয়ালা এবং অমুসলিমরা এখন ভাবছে ইসলাম হলো সন্ত্রাসী ধর্ম। আর মুসলিম মানেই সন্ত্রাসী। কিছু লোকের সন্ত্রাসী কাজের কারণে এখন ইসলামের পক্ষে কথা বলাই বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। লোকজন আলেমদের দেখতে পারে না। দীনের নসিহতও শুনতে চাচ্ছে না। দীনি শিক্ষায় সন্তানদের দিতে চাচ্ছে না। ভাবছে বোমাবাজ বানানোর দরকার নেই। যারা সন্ত্রাসী কাজ করছে, তারা দীনের কোনো উপকার তো করছেনই না, বরং প্রচণ্ড ক্ষতি করছে। তারা দীন কায়েম করছে না, বরং ধ্বংস করার চক্রান্ত করছে। আসলে তারা নিম্নের আয়াতের পরিণাম ডেকে আনছেন। ‘সেসব জালিমদের ওপর আল্লাহর লানত (অভিশাপ), যারা আল্লাহর নির্ধারিত সরল জীবন ব্যবস্থায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে এবং একে জটিল ও বক্র করে তুলতে চেষ্টা করে, আর এসব লোকই হয় আখিরাতকে অস্বীকারকারী।’ (সূরা হুদ : ১৮-১৯)

এ জন্য সরকারের ওপর দায়িত্ব হয়ে গেছে, সন্ত্রাসের সঙ্গে যারা যুক্ত তাদের প্রতিহত করা। কারণ মহান আল্লাহ বলেন,  ‘তোমরা তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ কর, যতক্ষণ না ফেতনা ও বিপর্যয়ের অবসান হয় এবং দীন শুধু আল্লাহর জন্য হয়।’ (সূরা বাকারা : ১৯৩)।

আর এ কাজ এখনই না করলে আল্লাহতায়ালা এর ভয়াবহতার কথা স্মরণ করিয়ে দিতে ঘোষণা করছেন : ‘তোমরা যদি এ দায়িত্ব পালন না কর, তবে পৃথিবীতে বড় ধরনের বিপর্যয় দেখা দেবে।’ (সূরা আনফাল-৭৩)

মূলত আল্লাহর বাণীকে বিজয়ী ও সমুন্নত করার প্রচেষ্টাকে বলে জিহাদ। কারণ মহানবী (সা.) বলেছেন : ‘যে আল্লাহর বাণীকে বিজয়ী ও সমুন্নত করার জন্য লড়াই করে, সেই আল্লাহর পথের মুজাহিদ। (বুখারি)

জঙ্গিবাদী সন্ত্রাসীরা দীনকে সমুন্নত করছে না, বরং ক্ষতি করছে। জঙ্গিবাদী কর্মকাণ্ডের দ্বারা গোটা বিশ্বে এখন ইসলাম চরম বিপর্যয়ে পড়েছে। ইসলাম জঙ্গিবাদ সমর্থন করে না বলেই জঙ্গিবাদীরা লুকিয়ে তাদের কার্যক্রম চালাচ্ছে।

নবীজী কখনই গোপনে জিহাদ করেননি। তিনি দাওয়াতি কাজ গোপনেও করেছেন। কিন্তু জিহাদ করেছেন প্রকাশ্যে এবং ঘোষণা দিয়ে। কখনো কারও ওপর গোপনে আক্রমণ করেননি। যাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন, তাদেরও আগে দাওয়াত দিয়েছেন। আক্রমণের মাঝখানেও কেউ আত্মসমর্পণ করলে তাকে পূর্ণ নিরাপত্তা দিয়েছেন। (সূরা বাক্বারা-১৯০, সূরা আনফাল-৬১, সূরা তাওবা-৬, সূরা হজ-৩৭)

বর্তমানে যারা ইসলামের নামে জঙ্গিবাদের চর্চা করছে, তারা গোপনে আক্রমণ করে আবার গোপনেই পালিয়ে যায়। এর দ্বারা প্রমাণিত হয়, তারা ইসলামের পথে চলছে না। কারণ ইসলামের বিধান মোতাবেক জিহাদ থেকে পালানো হারাম ও কবিরা গুনাহ। মহান আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনগণ, তোমরা যখন জিহাদের ময়দানে বাহিনীরূপে কাফিরদের সম্মুখীন হবে, তখন তাদের মোকাবিলা করা থেকে পিছন ফিরে যাবে না। এরূপ অবস্থায় যে লোক পিছনে পালাবে, সে নিশ্চয়ই আল্লাহর গজবে ঘেরাও হবে আর জাহান্নামই হবে তার ঠিকানা এবং ফিরে যাওয়ার জন্য তা বড়ই খারাপ জায়গা। তবে একটি যুদ্ধ কৌশল হিসেবে কিংবা অপর বাহিনীর সঙ্গে মিলিত হওয়ার জন্য করা হলে তা অন্য কথা।’ (সূরা আনফাল : ১৫-১৬)

‘যারা সীমা লঙ্ঘন করে, পৃথিবীতে অশান্তি ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে এবং কোনোরূপ সংস্কার প্রচেষ্টায় আত্মনিয়োগ করে না, তাদের হুকুম তোমরা মানবে না।’ (সূরা শু’আরা ১৫১-১৫২)

‘আল্লাহতায়ালা বিপর্যয় ও ধ্বংসাত্মক কাজকর্মকে আদৌ পছন্দ করেন না।’ (সূরা বাকারা-২০৫)

ইসলামের কাজ অবশ্যই করতে হবে। কিন্তু মানুষের ক্ষতি করে নয়; আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়ে নয়। মানুষকে জাহান্নাম থেকে বাঁচাতে তাদের দাওয়াত দিতে হবে। বুঝাতে হবে।

তাদের হত্যা করে নিজে জাহান্নামি হয়ে নয়। মানুষ হত্যা করার নাম জিহাদ নয়। জিহাদ হলো দীনের পক্ষে কাজ করা। আর যারা আত্মঘাতী হামলা করে, তারা একসঙ্গে ৩টি কবিরা গুনাহ করে। ১. মানুষ হত্যা, ২. সন্ত্রাস (ফাসাদ), ৩. আত্মহত্যা। যারা মানুষ হত্যা করে, তাদের সম্পর্কে আল্লাহ বলেন, ‘আর যে লোক স্বেচ্ছায় কোনো মুমিন ব্যক্তিকে হত্যা করবে, তার শাস্তি হচ্ছে জাহান্নাম, সেখানে সে চিরদিন থাকবে। আল্লাহতায়ালা তার প্রতি ভয়ানকভাবে রুষ্ট, তাকে তিনি লানত (অভিশাপ) দেন এবং তার জন্য যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছেন।’ (সূরা নিসা-৯৩)

‘যে কেউ প্রাণের বিনিময়ে প্রাণ অথবা পৃথিবীতে ফ্যাসাদ সৃষ্টি করার শাস্তি প্রদান ছাড়া অন্য কাউকে হত্যা করে, সে যেন গোটা মানব জাতিকে হত্যা করে। আর যদি কেউ কারও প্রাণ রক্ষা করে, তবে সে যেন গোটা মানব জাতিকে রক্ষা করে।’

(সূরা মাইদা-৩২)।


বিডি-প্রতিদিন/ ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

 

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
দাড়ি রাখা নবী-রাসুলদের আদর্শ
দাড়ি রাখা নবী-রাসুলদের আদর্শ
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
কথাবার্তায় সংযম জরুরি
কথাবার্তায় সংযম জরুরি
ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ
ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫
পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার
পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার
অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন
অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় খালে মিললো অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ
নওগাঁয় খালে মিললো অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

৪৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রোয়াংছড়িতে অসহায় বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
রোয়াংছড়িতে অসহায় বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরগুনার খাকদোন নদের পরিবেশ সুরক্ষায় সচেতনতামূলক প্রচার
বরগুনার খাকদোন নদের পরিবেশ সুরক্ষায় সচেতনতামূলক প্রচার

৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জিটুজি চুক্তির মাধ্যমে পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করবে সরকার
জিটুজি চুক্তির মাধ্যমে পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করবে সরকার

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর শাহজাহানপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর শাহজাহানপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে তৃতীয় দিনের আপিল শুনানি বৃহস্পতিবার
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে তৃতীয় দিনের আপিল শুনানি বৃহস্পতিবার

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২৬
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২৬

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণ না করলে জীবনের নিয়ন্ত্রণ থাকে না : নারায়ণগঞ্জের ডিসি
গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণ না করলে জীবনের নিয়ন্ত্রণ থাকে না : নারায়ণগঞ্জের ডিসি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির
বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপিত হবে সীমিত পরিসরে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপিত হবে সীমিত পরিসরে

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় পাকিস্তান
দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় পাকিস্তান

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্ধর্ষ চুরির পর ল্যুভর জাদুঘর আজ খুললো
দুর্ধর্ষ চুরির পর ল্যুভর জাদুঘর আজ খুললো

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্তিত্বের প্রশ্নে হিম্মতের সঙ্গে কাজ করতে হবে : ইউএনওদের প্রতি ইসি
অস্তিত্বের প্রশ্নে হিম্মতের সঙ্গে কাজ করতে হবে : ইউএনওদের প্রতি ইসি

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
আজ বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির বৈঠক

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় প্রভাব বাড়াতে একসঙ্গে কাজের পথে গুগল ও অ্যানথ্রপিক
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় প্রভাব বাড়াতে একসঙ্গে কাজের পথে গুগল ও অ্যানথ্রপিক

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মোংলার পশুর নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
মোংলার পশুর নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় পূজা পরিষদের কালীপূজা ও দীপাবলি অনুষ্ঠিত
কানাডায় পূজা পরিষদের কালীপূজা ও দীপাবলি অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মায়ামিতে বার্সেলোনার ম্যাচ বাতিল করল লা লিগা
মায়ামিতে বার্সেলোনার ম্যাচ বাতিল করল লা লিগা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভৈরবে ট্রাকের ধাক্কায় ডিউটিরত পুলিশ সদস্য নিহত
ভৈরবে ট্রাকের ধাক্কায় ডিউটিরত পুলিশ সদস্য নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যাসিফিক গ্রুপের আট কারখানা খুলছে কাল
প্যাসিফিক গ্রুপের আট কারখানা খুলছে কাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৬ নভেম্বর থেকে প্রবাসীদের জন্য উন্মুক্ত হবে নির্বাচনী অ্যাপ : ইসি সানাউল্লাহ
১৬ নভেম্বর থেকে প্রবাসীদের জন্য উন্মুক্ত হবে নির্বাচনী অ্যাপ : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক লাখ টন সেদ্ধ ও আতপ চাল কিনবে সরকার
এক লাখ টন সেদ্ধ ও আতপ চাল কিনবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চাকরি ও কারিগরি শিক্ষা নিশ্চিত করবে : জুলফিকার আলী
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চাকরি ও কারিগরি শিক্ষা নিশ্চিত করবে : জুলফিকার আলী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে আজীবন নিষিদ্ধ শিবলী-রিয়াজ
পুঁজিবাজারে আজীবন নিষিদ্ধ শিবলী-রিয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের বিপক্ষে আচরণবিধি লঙ্ঘনে শ্রীলঙ্কান পেসারকে আইসিসির তিরস্কার
বাংলাদেশের বিপক্ষে আচরণবিধি লঙ্ঘনে শ্রীলঙ্কান পেসারকে আইসিসির তিরস্কার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিইউএফটির সেন্ট্রাল লাইব্রেরিতে ১০১ বই উপহার
বিইউএফটির সেন্ট্রাল লাইব্রেরিতে ১০১ বই উপহার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গ্রিন টি নাকি রং চা, কোনটি বেশি উপকারী?
গ্রিন টি নাকি রং চা, কোনটি বেশি উপকারী?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির
৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা