শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪১, রবিবার, ১৪ মে, ২০২৩ আপডেট:

কোরআন পড়েও অনেকের হেদায়াত জোটে না কেন?

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
অনলাইন ভার্সন
কোরআন পড়েও অনেকের হেদায়াত জোটে না কেন?

নবীজি (সা.) তখন মদিনায়। চলছে ইসলামের দাওয়াতের সোনালি অধ্যায়। এ সময় রসুল (সা.)-কে সবচেয়ে বেশি বিরক্ত করেছে ইহুদি সম্প্রদায়ের আলেমরা। তবে একটা কথা মনে রাখতে হবে, নবুয়াতি জীবনে বিশেষ করে মদিনায় রসুল (সা.)-কে বেশি সহযোগিতা করেছেন ইহুদি ধর্মের সাধারণ অনুসারীরা। তাদের অনেকেই ইসলাম গ্রহণ করে মুসলমান হয়ে সহযোগিতা করেছেন। আবার অনেকে ইহুদি থাকা অবস্থায়ই হুজুর (সা.)-কে পূর্ণ সহযোগিতা করেছেন। তবে বিরক্ত করেছেন ইহুদি আলেমরা। যাদের কিতাবের জ্ঞান ছিল। এই আলেম নামধারী ধর্মব্যবসায়ীরা অন্তত চুপ থাকলেও নবীজি (সা.) অনেক জঞ্জাল থেকে বেঁচে যেতেন। ইহুদি আলেমদের চরিত্র সম্পর্কে আল্লাহ নবীজি ও মুমিনদের সতর্ক করে বলেছেন, হে বিশ্বাসীগণ! তোমরা দেখতে পাচ্ছ, আল্লাহর বাণী শুনে এবং ভালো করে বোঝার পরও একে বিকৃত করা ওদের একটি দলের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। এর পরও কি তোমরা আশা কর, ওরা তোমাদের দাওয়াতে সাড়া দিয়ে ইমান গ্রহণ করবে?’ (সুরা বাকারা-৭৫)

প্রায় সব মুফাসসির একমত এ আয়াত হজরত মুসার (আ.) সময়ের আলেমদের চরিত্র সম্পর্কে বলা হয়েছে। তারা আল্লাহর কালাম শুনত, বুঝত কিন্তু ব্যাখ্যা করার সময় আয়াতের মূলভাব বিকৃত করে বলত। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে একটি চমৎকার বর্ণনা পাওয়া যায়। তিনি বলেন, ‘এ আয়াতে ওইসব লোকের কথা বলা হয়েছে যারা নিজ কানে আল্লাহর কথা শোনার দাবি জানিয়েছিল। মুসা (আ.) তাদের ভালোভাবে পাকসাফ করে রোজা অবস্থায় তুর পাহাড়ে নিয়ে গেলেন। তারা সেজদায় পড়ে রইলেন আর মুসা (আ.)-এর দোয়ার ফলে আল্লাহ তাদের কালাম শোনালেন। কালাম শোনা শেষ হলে তারা লোকালয়ে ফিরে এসে তা বিকৃতভাবে বর্ণনা করতে থাকল। মুসা (আ.) যেভাবে বলছেন তারা ঠিক তার উল্টোভাবে মানুষকে আল্লাহর কালাম শোনাতে লাগলেন। ফলে সাধারণ মানুষ বিভ্রান্ত হয়ে পড়ে। পরবর্তী এ ধারা চলতে থাকে এবং হুজুর (সা.)-এর সময়ও ইহুদি আলেমরা তাদের ওপর নাজিল হওয়া কিতাবের আয়াতের ভুল ব্যাখ্যা করে যেতে থাকে। এসব আলেমকে উদ্দেশ করেই আল্লাহ বলেছেন, যারা নিজ কানে আল্লাহর কালাম শোনার পরও ভুল ব্যাখ্যা করার মতো দুঃসাহস দেখাতে পেরেছে, তাদের উত্তরসূরিরা আজ কোরআন শুনে ইমান আনবে সে প্রত্যাশা মুমিন সমাজ কীভাবে করতে পারে। (ইবনে কাসির)

বাংলাদেশের অন্যতম ধর্মপন্ডিত মাওলানা আকরম খাঁ একমাত্র মুফাসসির যিনি বলেছেন, এ আয়াত হুজুর (সা.)-এর সময়কার ইহুদিদের ব্যাপারে নাজিল হয়েছে। তিনি বলেন, ‘ইহুদিরা নানাভাবে নবীজিকে পরীক্ষা করে। প্রতিটি পরীক্ষায়ই নবীজি (সা.) সত্য নবী প্রমাণিত হন। এর মধ্যে একটি পরীক্ষা হলো, খায়বার থেকে ফেরার পথে জয়নব নামে এক ইহুদি নারী রসুল (সা.)-এর খাবারে ভয়ংকর বিষ মিশিয়ে দেয়। নবীজি খাবার মুখে দিয়েই বুঝতে পারেন এটা বিষ এবং তাকে হত্যার ষড়যন্ত্র। তিনি খাবার ফেলে দেন এবং অন্যদের তা খেতে নিষেধ করেন। ততক্ষণে পাশে থাকা বেশর (রা.) খাবার খেয়ে ফেলেন এবং বিষক্রিয়ায় মারাত্মক অসুস্থ হয়ে তিন দিন পর ইন্তেকাল করেন। নবীজি ইহুদিদের জিজ্ঞেস করলেন, তোমরা কেন আমাকে মারতে চাইলে? ইহুদিরা বলল, ‘আমরা পরীক্ষা করতে চাইলাম আপনি সত্য নবী কি না। সত্য নবী হলে আপনাকে বিষ খাইয়ে মারা সম্ভব নয়। বরং আল্লাহ আপনাকে এ ব্যাপারে জানিয়ে দেবেন।’ অবশ্য জয়নব বলেছেন ভিন্ন কথা। তিনি বলেন, ‘আমি আপনাকে মারার জন্যই খাবারে বিষ দিয়েছি। আপনি যুদ্ধে আমার স্বামী-সন্তানসহ পরিবারের লোকদের মেরেছেন। আমি তারই প্রতিশোধ নিতে চাইলাম। এখন আপনি চাইলে আমাদের থেকে প্রতিশোধ নিতে পারেন। নবীজি (সা.) বললেন, ব্যক্তিগত কারণে প্রতিশোধ নেওয়া আমার জন্য শোভা পায় না। আমি তোমাদের ক্ষমা করে দিলাম। তাওরাতে আখেরি নবীর গুণাগুণ বর্ণনায়ও এ কথা বলা ছিল- তিনি ব্যক্তিগত ক্ষতির প্রতিশোধ নেবেন না। ইহুদিরা এ বিষয়টি পড়েছে। জেনেছে। বুঝেছে। কিন্তু চোখের সামনে এমন ঘটনা দেখেও তারা ইমান আনেনি। এমন অনেকবরাই ইহুদিরা নবীজির সত্যতার বিষয়টি তাদের কিতাব থেকেই প্রমাণ পেয়েছে। কিন্তু তারা ইমান আনেনি। সে কথাই আয়াতে আল্লাহতায়ালা পরিষ্কার করে দিলেন, ‘এ ধরনের বিকৃত মনের মানুষ যতই কিতাব পড়ুক না কেন তারা আসলে ইমান আনবে না।’

বর্তমান সময়ের সঙ্গেও এ আয়াতের মিল পাওয়া যায়। একদল মানুষ আছে তারা কোরআন পড়ে, গবেষণা করে, কিন্তু মানুষের মাঝে এসে ভুল ব্যাখ্যা করে। কোরআন দিয়েই কোরআন ভুল প্রমাণের মিথ্যা চেষ্টা করে। মূলত কম জ্ঞানী নাস্তিক বন্ধুরাই এমনটি বেশি করে থাকে। আর কোনো কোনো আলেমও এমন আছেন যারা কোরআন পড়েন কিন্তু দলীয় গোঁড়ামি বা নিজের মত প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে বোঝার পরও সঠিক কথাটি তারা মানুষকে বলেন না। এ আয়াত অনুযায়ী এরাও খাঁটি মুমিনের কাতারে পড়বে না। কোরআন থেকে হেদায়াত পাওয়ার প্রথম শর্তই হলো সব ধরনের গোঁড়ামিমুক্ত হয়ে কোরআন পড়তে হবে। আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝ দিন।

লেখক : চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ মুফাসসির সোসাইটি

পীরসাহেব, আউলিয়ানগর


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
সর্বশেষ খবর
দিল্লিতে প্রবল বৃষ্টিপাত, নিহত ৪
দিল্লিতে প্রবল বৃষ্টিপাত, নিহত ৪

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান
নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে নিষিদ্ধ সংগঠনের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
নড়াইলে নিষিদ্ধ সংগঠনের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবার আগে পিএসএল থেকে বিদায় নিলো রিজওয়ানের মুলতান
সবার আগে পিএসএল থেকে বিদায় নিলো রিজওয়ানের মুলতান

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারের নতুন কোচ জুলেন লোপেতেগুই
কাতারের নতুন কোচ জুলেন লোপেতেগুই

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় পিকআপ চালক নিহত
মুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় পিকআপ চালক নিহত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৮ অঞ্চলে ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
১৮ অঞ্চলে ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত
গাইবান্ধায় ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিলবাওকে গুঁড়িয়ে ফাইনালে এক পা দিয়ে রাখল ম্যানইউ
বিলবাওকে গুঁড়িয়ে ফাইনালে এক পা দিয়ে রাখল ম্যানইউ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষা; ৭২ হাজার ভর্তিচ্ছু
আজ গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষা; ৭২ হাজার ভর্তিচ্ছু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্লে-অফ দৌড়ে ছিটকে গেল রাজস্থান
প্লে-অফ দৌড়ে ছিটকে গেল রাজস্থান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তরায় হোটেলে অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আটক
উত্তরায় হোটেলে অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প
ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩১ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩১ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির বিক্ষোভ সমাবেশ আজ
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির বিক্ষোভ সমাবেশ আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পদত্যাগ করলেন দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থমন্ত্রী চোই
পদত্যাগ করলেন দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থমন্ত্রী চোই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট

৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'
'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম
মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে : জামায়াত আমির
শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে : জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর : সাবেক এমপি শম্ভুসহ ১৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর : সাবেক এমপি শম্ভুসহ ১৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা
২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক