শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২২

যৌতুকে বাড়ছে নারী নির্যাতন

সন্তান ও পরিবারের লোকজনও হামলার শিকার
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
যৌতুকে বাড়ছে নারী নির্যাতন

দেশজুড়ে নারী নির্যাতনের মাত্রা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বিশেষ করে যৌতুকের কারণে নববধূ থেকে শুরু করে একাধিক সন্তানের মা কেউই শারীরিক-মানসিক নির্যাতন থেকে রেহাই পাচ্ছেন না। যৌতুকের লোভে স্ত্রী, সন্তান এবং স্ত্রীর পরিবারের লোকজনদের ওপরও হামলে পড়ছে লোভী স্বামী এবং শ্বশুড়বাড়ির লোকজন। পারিবারিক বা প্রেমের বিয়ে, যা-ই হোক না কেন ভয়াবহ এ সামাজিক ব্যাধির ছোবলে একের পর এক গৃহবধূর প্রাণ যাচ্ছে। এ অবস্থায় দেশে আজ পালিত হবে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস। এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘সবার মাঝে ঐক্য গড়ি, নারী ও শিশু নির্যাতন বন্ধ করি’। সংশ্লিষ্টরা জানান, করোনাকালে অর্থনৈতিক অবস্থা বিপর্যস্ত হওয়ায় যৌতুক দেওয়া-নেওয়ার ঘটনা স্বাভাবিক সময়ের চেয়েও বৃদ্ধি পেয়েছে।

সম্প্রতি জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে যৌতুক মামলা তুলে না নেওয়ায় এক নারীর বাড়িঘরে হামলা ও মারধর করার অভিযোগ উঠেছে তার সাবেক স্বামী সোহেলের বিরুদ্ধে। উপজেলার মহাদান ইউনিয়নের ধোপাদহ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। জানা যায়, ২০১৯ সালে সোহেলের সঙ্গে ভুক্তভোগীর বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই যৌতুকের জন্য সেই গৃহবধূকে শারীরিক নির্যাতন করে আসছিলেন সোহেল। মারধর সহ্য না করতে পেরে বাবার বাড়ি গিয়ে সোহেলের বিরুদ্ধে মামলা করেন। পরে তাদের সন্তান জন্মের পর গৃহবধূকে ডিভোর্স দেন। মামলা তুলে নেওয়ার জন্য সেই নারী ও তার পরিবারকে হুমকি দিয়ে আসছিলেন সোহেল।

সাতক্ষীরার তালা উপজেলায় যৌতুক না পেয়ে এক গৃহবধূর শরীরে ফুটন্ত গরম পানি ঢেলে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ভুক্তভোগী মহিলা কলেজের স্নাতকের শিক্ষার্থী। বিপ্লব দাস নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে তিন বছর আগে তার বিয়ে হয়। বিয়েতে মেয়েটির বাবা নগদ অর্থ আর বিভিন্ন জিনিসপত্র মিলিয়ে ৩ লাখ টাকার যৌতুক দেন। কয়েকদিন না যেতেই আবার ৫ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন বিপ্লব। আর টাকা দেবেন না বলে জানালে তাদের কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে ১০ নভেম্বর বিপ্লব মেয়েটির শরীরে গরম পানি ছুড়ে মারলে ঝলসে যায় তার শরীরের অর্ধেক।

বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের তথ্যে, ২০২১ সালে একজন কন্যাশিশুসহ  যৌতুকের কারণে নির্যাতন করা হয় ১৩৮ জনকে। ৪৫ জনকে যৌতুকের কারণে হত্যা করা হয়। বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, করোনায় আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় শিক্ষিত যে ছেলেরা আগে যৌতুকের জন্য স্ত্রীর ওপর চাপ দেওয়ার কথা ভাবতেন না তারাও এখন স্ত্রীকে শ্বশুরবাড়ি থেকে অর্থ এনে দেওয়ার জন্য চাপ দিচ্ছেন। শিক্ষিত অনেক পুরুষ এখনো শ্বশুরবাড়ির সম্পত্তির প্রতি লোভ ছাড়তে পারেন না। এসব কিছুই করোনাকালে যৌতুক প্রথাকে আরও উসকে দিয়েছে। তারা আরও জানান, শুধু গ্রামাঞ্চলেই নয়, ঢাকাসহ অন্য বিভাগীয় শহরগুলোতেও যৌতুকের জন্য কনেপক্ষকে বিব্রত হতে হয়। একসময় যৌতুক হিসেবে কনেপক্ষের কাছ থেকে বরপক্ষ যৌতুক হিসেবে নগদ অর্থ ও আসবাবপত্র নিলেও বর্তমানে নগদ অর্থ ছাড়াও দামি উপহারসামগ্রী, জমি, যানবাহন ও ফ্ল্যাট দাবি করছে। আবার শিক্ষিত ও সচ্ছল পরিবারগুলোয় শ্বশুরবাড়ির কটুকথার ভয়েও মেয়ের মা-বাবা বিয়ের সময় সংসার গুছিয়ে দেওয়ার নাম করে পাত্র ও তার পরিবারের জন্য দামি আসবাবপত্র, ফ্ল্যাট, গাড়ি ও শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্র কিনে পাঠিয়ে দিচ্ছেন। কিন্তু এত কিছু করার পরও অনেক সময় পাত্র ও তার পরিবারের লোকজন আরও যৌতুকের জন্য ভুক্তভোগী মেয়ে ও তার পরিবারকে চাপ দিচ্ছেন। ছেলেপক্ষের চাহিদার তালিকা যেন শেষই হতে চায় না। কেউ কেউ ছেলের বিদেশে যাওয়ার জন্য যাবতীয় খরচ, কারও কারও ক্ষেত্রে ব্যবসা করার জন্য মেয়ের পরিবারের কাছ থেকে অর্থ চেয়ে নেওয়া হচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, যৌতুক প্রতিরোধে যৌতুক নিরোধ আইন, ২০১৮ থাকলেও আইনটির নানা ফাঁকফোকর থাকায় অনেক ক্ষেত্রে অপরাধী পার পেয়ে যাচ্ছে। এ আইনে যৌতুকের সংজ্ঞা নির্ধারণে বলা হয়েছে, ‘মুসলিম ব্যক্তিগত আইন (শরিয়াহ) প্রযোজ্য হয় এমন ব্যক্তিগণের ক্ষেত্রে দেনমোহর, মোহরানা অথবা বিবাহের সময় বিবাহের পক্ষগণের আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব বা শুভাকাক্সক্ষী কর্তৃক বিবাহের কোনো পক্ষকে প্রদত্ত উপহারসামগ্রী যৌতুকের অন্তর্ভুক্ত হবে না।’ আর আইনের এ ব্যাখ্যার সুযোগে মূল্যবান অনেক সামগ্রী যৌতুকের নামে এখন দেওয়া-নেওয়া চলছে। প্রচলিত আইন অনুযায়ী, বিয়েতে যৌতুক দাবি, গ্রহণ বা প্রদানের পাশাপাশি এ ক্ষেত্রে সহায়তা করার অপরাধে সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের কারাদন্ড ও ৫০ হাজার টাকা অর্থদন্ডের বিধান রাখা হয়েছে। বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান নির্বাহী অ্যাডভোকেট এলিনা খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো অনেক সময় যৌতুকের অভিযোগ আমলে নিচ্ছে না এটি দুঃখজনক। আবার কিছু ক্ষেত্রে নিরপরাধ ব্যক্তিদের এ মামলায় জড়ানো হচ্ছে। এর ফলে প্রকৃত মামলাগুলো গতি হারিয়ে ফেলছে। তবে ঘৃণ্য এ প্রথা শুধু আইন প্রয়োগে বন্ধ করা যাবে না। এজন্য প্রয়োজন সামাজিক সচেতনতা।’

 

এই বিভাগের আরও খবর
সাধারণ যাত্রীর মতো টিকিট কেটে বাসে তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো টিকিট কেটে বাসে তারেক রহমান
জমি দখল করতে গিয়ে রোষানলে এনসিপি নেতার বাবা
জমি দখল করতে গিয়ে রোষানলে এনসিপি নেতার বাবা
জামায়াত আমিরের হৃদ্‌যন্ত্রে অস্ত্রোপচার আজ
জামায়াত আমিরের হৃদ্‌যন্ত্রে অস্ত্রোপচার আজ
নিহত শিক্ষার্থী মাহিয়ার পরিবারের পাশে বিমানবাহিনী
নিহত শিক্ষার্থী মাহিয়ার পরিবারের পাশে বিমানবাহিনী
মুচলেকায় ছেড়ে দেওয়া হলো দুই সমন্বয়ককে
মুচলেকায় ছেড়ে দেওয়া হলো দুই সমন্বয়ককে
পঞ্চগড়ে তরুণীকে হস্তান্তর, নয়জনকে পুশইন
পঞ্চগড়ে তরুণীকে হস্তান্তর, নয়জনকে পুশইন
১২ জনের বিরুদ্ধে সাংবাদিকের মামলা
১২ জনের বিরুদ্ধে সাংবাদিকের মামলা
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খুলছে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খুলছে
সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ
সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ
কৃষিপণ্য রপ্তানিতে পিছিয়ে দেশ
কৃষিপণ্য রপ্তানিতে পিছিয়ে দেশ
পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙাশ
পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙাশ
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে অটোরিকশাকে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ নিহত ৫
কক্সবাজারে অটোরিকশাকে ট্রেনের ধাক্কা, নারী-শিশুসহ নিহত ৫

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে অনির্বাচিত কারও দ্বারা সংবিধান সংশোধনের নজির নেই: হাফিজ উদ্দিন
বিশ্বে অনির্বাচিত কারও দ্বারা সংবিধান সংশোধনের নজির নেই: হাফিজ উদ্দিন

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

যশোরে জুলাই শহীদদের স্মরণে ড্যাব’র ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
যশোরে জুলাই শহীদদের স্মরণে ড্যাব’র ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে অপহরণ করে চাঁদা দাবি, নারীসহ গ্রেপ্তার ৬
মির্জাপুরে অপহরণ করে চাঁদা দাবি, নারীসহ গ্রেপ্তার ৬

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জলবায়ু সংক্রান্ত আইসিজের মতামত বৈশ্বিক জলবায়ু নীতি পরিবর্তনে অনেক নৈতিক সাহস যোগাবে
জলবায়ু সংক্রান্ত আইসিজের মতামত বৈশ্বিক জলবায়ু নীতি পরিবর্তনে অনেক নৈতিক সাহস যোগাবে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রাশিয়ায় নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রাশিয়ায় নিহত ৩

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠন
জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠন

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ ও আলোচনা সভা
নওগাঁয় ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
মির্জাপুরে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই আন্দোলনের স্মৃতিচারণে কান্নায় ভেঙে পড়লেন শহীদদের মায়েরা
ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই আন্দোলনের স্মৃতিচারণে কান্নায় ভেঙে পড়লেন শহীদদের মায়েরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বিশ্বনাথে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে জাতীয় শিক্ষক ফোরামের মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে জাতীয় শিক্ষক ফোরামের মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে
আবারও হামলা
বগুড়ায় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে আবারও হামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী নেতৃবৃন্দ
সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী নেতৃবৃন্দ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে ৬৪৪ কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
গোপালগঞ্জে ৬৪৪ কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউকে বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি শোয়েব, সম্পাদক মাহফুজ
ইউকে বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি শোয়েব, সম্পাদক মাহফুজ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই মাসে ৪৩৮ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার
দুই মাসে ৪৩৮ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামাতে নামাজ পড়ে পাওয়া গেলো উপহার
জামাতে নামাজ পড়ে পাওয়া গেলো উপহার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা