শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

৪৩ লাখ মামলার পাহাড়

ধারাবাহিকভাবে বেড়েছে মামলাজট - জট নিরসনে ছিল না কার্যকর পদক্ষেপ
আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
৪৩ লাখ মামলার পাহাড়

দেশে ধারাবাহিকভাবেই বেড়ে চলছে মামলাজট। ২০০৭ সালের ১ নভেম্বর ১৫ লাখ ৭০ হাজার মামলা নিয়ে নির্বাহী বিভাগ থেকে পৃথক হওয়া বিচার বিভাগের কাঁধে এখন সোয়া ৪৩ লাখ মামলার পাহাড়। মামলাজট নিরসনে আইন কমিশনসহ বিভিন্ন সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান থেকে বারবার তাগিদ দেওয়ার পরও কার্যকর কোনো পদক্ষেপ দেখা যায়নি বিগত সরকারের সময়ে। বিচারিক দীর্ঘসূত্রতার কারণে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে বিচারপ্রার্থীদের।

তিন বছর আগে দেশের সব আদালতে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা এক বছরের মধ্যে ৬ লাখ কমিয়ে আনার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছিলেন তৎকালীন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক। ২০২১ সালের ১ জানুয়ারি এমন ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি। সেই সময় সারা দেশে বিচারাধীন মামলা ছিল ৩৭ লাখ। মামলাজট তো কমেইনি বরং এই সোয়া তিন বছরে বেড়েছে ৬ লাখ। সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবীরা বলেছেন, বিগত সরকার মূলত বিচার বিভাগকে অকার্যকর করে রাখার চেষ্টা করেছে। এ কারণেই মামলাজট নিরসনে তাদের কার্যকর কোনো পদক্ষেপ ছিল না। যা-ই উদ্যোগ নেওয়া হতো, সবই ছিল লোকদেখানো। তারা বলেন, জট না কমিয়ে বরং ভূতুড়ে মামলা দিয়ে জট বাড়ানো হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ৩১ মার্চ পর্যন্ত সারা দেশে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ৪৩ লাখ ২৬ হাজার ৬৫৫টি। এর মধ্যে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে ২৭ হাজার ৮৬ এবং হাই কোর্ট বিভাগে ৫ লাখ ৫৬ হাজার ৯২৬টি মামলা বিচারাধীন রয়েছে। অধস্তন আদালতে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ৩৭ লাখ ৪২ হাজার ৬৪৩। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, পাঁচ বছরের বেশি সময় ধরে ঝুলছে ৭ লাখ ৩৫ হাজার ৩৬২টি মামলা। এর মধ্যে ৪ লাখ ২৪ হাজার ৭৪৮ দেওয়ানি এবং ৩ লাখ ১০ হাজার ৬১৪টি ফৌজদারি মামলা। জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিচার বিভাগ পৃথক হওয়ার পর মূলত একটি সরকার দীর্ঘদিন ক্ষমতায় ছিল। এ সময়ে মামলাজট নিরসনে তেমন কার্যকর কোনো পদক্ষেপ আমাদের চোখে পড়েনি। তিনি বলেন, দেশের জনসংখ্যার তুলনায় যে পরিমাণ বিচারক ও আদালত থাকার কথা ছিল তার কোনোটাই হয়নি। বরং ভৌতিক মামলা দিয়ে মামলার সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। সাধারণ মানুষকে হয়রানি করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমি অনেক আগে থেকেই বলে এসেছিলাম, আমাদের এই পাহাড়সম মামলাজট নিরসনে একটি মহাপরিকল্পনা দরকার। কিন্তু সাবেক আইনমন্ত্রী দীর্ঘ সময় দায়িত্বে থাকার পরও তেমন কোনো পরিকল্পনা নিতে পারেননি। তিনি মূলত বিচার বিভাগকে অকার্যকর করে রাখতে চেয়েছেন। তিনি বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার বিচার বিভাগ সংস্কারে একটি কমিশন গঠন করেছে। আশা করব, বিচারপতি নিয়োগ আইন, স্থায়ী অ্যাটর্নি সার্ভিস গঠনসহ বিচার বিভাগের প্রয়োজনে প্রকৃতপক্ষে জরুরি, এমন সব বিষয়ে এ কমিশন সুপারিশ করবে। মামলাজট নিরসনে প্রধান বিচারপতির সুদৃষ্টিও কামনা করেন মনজিল মোরসেদ। জানা গেছে, কোনো কোনো মামলার বিচার নিষ্পত্তিতে বিচারপ্রার্থীকে এক যুগ, দুই যুগ, এমনকি তিন যুগ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হচ্ছে। বিচার  বিলম্বের কারণে একদিকে মামলা পরিচালনার ব্যয় বাড়ছে, অন্যদিকে বাড়ছে ভোগান্তি। কিছু কিছু মামলার বাদী বিচার শেষ হওয়ার আগেই মারা যাচ্ছেন। আবার বিচার হলেও দীর্ঘসূত্রতার কারণে মামলার অনেক তথ্যপ্রমাণ হারিয়ে যাচ্ছে। কোনো কোনো মামলার সাক্ষী মারা গেছেন। কিছু মামলার সাক্ষীকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এসব কারণে বিচার শেষে সাজার হার কমে যাচ্ছে। বহু বছরের পুঞ্জীভূত সমস্যা বেড়ে গিয়ে বর্তমানে অসহনীয় অবস্থায় পৌঁছেছে। শুধু বিচার বিলম্বের কারণে সাধারণ মানুষ ন্যায়বিচার লাভের সাংবিধানিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এভাবে চলতে থাকলে অচিরেই বিচারব্যবস্থা ভেঙে পড়বে বলেও মনে করছেন অনেকেই। মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি ও জট কমিয়ে আনতে গত বছর ২৮ আগস্ট একটি প্রতিবেদন দেয় আইন কমিশন। প্রতিবেদনে ফৌজদারি ও দেওয়ানি মামলার ক্ষেত্রে জটের মূল পাঁচটি কারণ উল্লেখ করা হয়। সেগুলো হচ্ছে- পর্যাপ্ত বিচারক না থাকা, বিশেষায়িত আদালতে পর্যাপ্ত বিচারক নিয়োগ না হওয়া, মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা, জনবলের অভাব এবং দুর্বল অবকাঠামো। অন্য কারণগুলো হলো- মামলার সুষম বণ্টন না হওয়া, প্রশাসনিক শৈথিল্য, পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ না হওয়া, কর্মকর্তা-কর্মচারীর জবাবদিহির অভাব, আইনজীবীর আন্তরিকতার অভাব, দুর্বল মামলা ব্যবস্থাপনা, জমিজমা-সংক্রান্ত নথি সংরক্ষণের অভাব, প্রচলিত বিচারব্যবস্থায় মামলা নিষ্পত্তিতে ব্যবহারিক জটিলতা, সাক্ষীর অনুপস্থিতি, ক্রমাগত শুনানির অভাব, যথাযথ প্রশিক্ষণের অভাব, নকল সরবরাহে অনিয়ম, উচ্চ আদালত কর্তৃক নথি তলব, সংশ্লিষ্ট মামলার আদেশের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে রিভিশন, মোকদ্দমা নিষ্পত্তিতে দীর্ঘসূত্রতা, উচ্চ আদালতের স্থগিতাদেশ ইত্যাদি। কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়, জরুরি ভিত্তিতে বিভিন্ন পর্যায়ে পদ সৃষ্টি করে কমপক্ষে ৫ হাজার বিচারক নিয়োগ করা হলে জট কমিয়ে মামলার সংখ্যা সহনীয় পর্যায়ে আনা সম্ভব। তবে রাষ্ট্রের সীমিত সক্ষমতার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে স্বল্প সময়ে এত বিচারক নিয়োগ করা সম্ভব নয়। আবার একসঙ্গে এত বিচারক নিয়োগ করলে তাদের গুণগত মানেরও অবনতি ঘটতে পারে। তবে ধারাবাহিকভাবে প্রতি বছর কমপক্ষে ৫০০ বিচারক নিয়োগ দেওয়া প্রয়োজন বলে প্রতিবেদনে মতামত দেওয়া হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
ঢাকায় চালু নেদারল্যান্ডসের ভিসা সেন্টার
ঢাকায় চালু নেদারল্যান্ডসের ভিসা সেন্টার
আমার সোনার বাংলা গান গেয়ে বিশ্বভারতীর শিক্ষার্থীরাও বিপাকে!
আমার সোনার বাংলা গান গেয়ে বিশ্বভারতীর শিক্ষার্থীরাও বিপাকে!
খায়রুল হকের রায় জাতির অদম্য আকাঙ্ক্ষার বিপরীত
খায়রুল হকের রায় জাতির অদম্য আকাঙ্ক্ষার বিপরীত
স্ত্রীকে ফেরাতে না পেরে প্রেমিককে হত্যা, স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে ফেরাতে না পেরে প্রেমিককে হত্যা, স্বামী গ্রেপ্তার
বাংলাবান্ধায় দেশের সবচেয়ে উঁচুতে জাতীয় পতাকা
বাংলাবান্ধায় দেশের সবচেয়ে উঁচুতে জাতীয় পতাকা
রোহিঙ্গা শিশুদের জন্য শিক্ষানীতি  চালুর দাবি
রোহিঙ্গা শিশুদের জন্য শিক্ষানীতি চালুর দাবি
বকেয়া শোধ না হলে বন্ধ বিদ্যুৎ সরবরাহ
বকেয়া শোধ না হলে বন্ধ বিদ্যুৎ সরবরাহ
নাচোল ইউএনওর ডিএনএ পরীক্ষার সিদ্ধান্ত দুদকের
নাচোল ইউএনওর ডিএনএ পরীক্ষার সিদ্ধান্ত দুদকের
নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় ছয় অটোযাত্রী নিহত
নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় ছয় অটোযাত্রী নিহত
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের অন্তরায় অতিদারিদ্র্য
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের অন্তরায় অতিদারিদ্র্য
থমকে গেছে এমপি আনার হত্যা মামলার তদন্ত
থমকে গেছে এমপি আনার হত্যা মামলার তদন্ত
সর্বশেষ খবর
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌‌নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র খড়কুটোর মত ভেসে যাবে’
‘‌‌নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র খড়কুটোর মত ভেসে যাবে’

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণ না করলে লাগাতার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণ না করলে লাগাতার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে ব্যবসায়ী ও গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
বাগেরহাটে ব্যবসায়ী ও গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিউজিল্যান্ডে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করল ক্যারিবীয়রা
নিউজিল্যান্ডে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করল ক্যারিবীয়রা

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ, সতর্ক থাকার আহ্বান পুলিশের
৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ, সতর্ক থাকার আহ্বান পুলিশের

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পুজো করলেই পুরোহিতকে লাখ টাকা’, স্ত্রীর মন্তব্যে ক্ষমা চাইলেন গোবিন্দা
‘পুজো করলেই পুরোহিতকে লাখ টাকা’, স্ত্রীর মন্তব্যে ক্ষমা চাইলেন গোবিন্দা

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

পদ হারালেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা
পদ হারালেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

পশ্চিম তীরে এক মাসেই ২৩৫০টি ইসরায়েলি হামলা: রিপোর্ট
পশ্চিম তীরে এক মাসেই ২৩৫০টি ইসরায়েলি হামলা: রিপোর্ট

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের কাছে তৃতীয় ওয়ানডেতে হারল যুবারা
আফগানিস্তানের কাছে তৃতীয় ওয়ানডেতে হারল যুবারা

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত বোরিসের সাক্ষাৎ
বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত বোরিসের সাক্ষাৎ

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় সার সংকটে বিপাকে কৃষক, রাস্তায় বিক্ষোভ
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় সার সংকটে বিপাকে কৃষক, রাস্তায় বিক্ষোভ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠোঁটের যত্নে ঘরেই লিপজেল তৈরি করবেন যেভাবে
ঠোঁটের যত্নে ঘরেই লিপজেল তৈরি করবেন যেভাবে

৩৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সিআরআইয়ের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ : জয়-পুতুলসহ আটজনের বিরুদ্ধে মামলা করবে দুদক
সিআরআইয়ের মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ : জয়-পুতুলসহ আটজনের বিরুদ্ধে মামলা করবে দুদক

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

আত্মহত্যায় প্ররোচনা: ফ্রান্সে টিকটকের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু
আত্মহত্যায় প্ররোচনা: ফ্রান্সে টিকটকের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু

৪০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রী নিহত
যশোরে সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রী নিহত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই পারমাণবিক পরীক্ষা চালাতে পারে উত্তর কোরিয়া, দাবি রিপোর্টে
শিগগিরই পারমাণবিক পরীক্ষা চালাতে পারে উত্তর কোরিয়া, দাবি রিপোর্টে

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়ার পক্ষে লিফলেট বিতরণ
খাগড়াছড়িতে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়ার পক্ষে লিফলেট বিতরণ

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে যুবলীগ সভাপতিকে মারপিট করে পুলিশের দিল জনতা
ঝিনাইদহে যুবলীগ সভাপতিকে মারপিট করে পুলিশের দিল জনতা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইবিতে সাংবাদিক মারধরের ঘটনায় ৩ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ইবিতে সাংবাদিক মারধরের ঘটনায় ৩ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কৃষি গবেষণার মূল লক্ষ্য হোক কৃষকের কল্যাণ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
কৃষি গবেষণার মূল লক্ষ্য হোক কৃষকের কল্যাণ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোট চেয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াত
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোট চেয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াত

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের বোলারদের উন্নতি
র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের বোলারদের উন্নতি

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে জানাজায় হামলা, নিহত ৪০
সুদানে জানাজায় হামলা, নিহত ৪০

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়ে ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে তানজিদ
র‌্যাংকিংয়ে ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে তানজিদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের জন্য ভোট চাইলেন ভিপি সাইফুল
বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের জন্য ভোট চাইলেন ভিপি সাইফুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামালপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের উদ্দেশ্যে অপহরণের দায়ে ৪ জনের যাবজ্জীবন
জামালপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের উদ্দেশ্যে অপহরণের দায়ে ৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা