শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

বিচার বিভাগের হচ্ছে পৃথক সচিবালয়

♦ সুপ্রিম কোর্টের তোড়জোড় শুরু ♦ দেখা হচ্ছে বিভিন্ন আইন বিধি ♦ পর্যালোচনা করা হচ্ছে সংবিধান ♦ অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদেই বাস্তবায়ন চান আইনজীবীরা
আরাফাত মুন্না
বিচার বিভাগের হচ্ছে পৃথক সচিবালয়

বিচার বিভাগের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা নিশ্চিতে পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে তোড়জোড় শুরু হয়েছে সুপ্রিম কোর্ট রেজিস্ট্রিতে। এরই মধ্যে সংবিধান, সংসদ সচিবালয় এবং নির্বাচন কমিশন সচিবালয় গঠন সংক্রান্ত আইন ও এ সংক্রান্ত বিধিমালাসমূহ পর্যালোচনা করতে বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের স্বাধীন বিচার বিভাগ পরিচালনা পদ্ধতিসমূহও সংগ্রহ করতে বলা হয়েছে ওইসব কর্মকর্তাকে। সুপ্রিম কোর্টের নির্ভরযোগ্য সূত্র বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এসব তথ্য জানায়। নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ পৃথক করতে ঐতিহাসিক মাসদার হোসেন মামলায় রায় দেওয়া হয়েছিল ১৯৯৯ সালের ২ ডিসেম্বর। বিচার বিভাগকে শোষণ-বঞ্চনার বেড়াজাল থেকে মুক্ত করতে এবং সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা থেকে দেওয়া ওই রায়ে ১২ দফা নির্দেশনা ছিল। রায়ের আলোকে সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ২০০৭ সালের ১ নভেম্বর বিচার বিভাগকে নির্বাহী বিভাগ থেকে পৃথক ঘোষণা করে। এরপর ১২ দফার মধ্যে দু-এক দফার আংশিক ছাড়া অধিকাংশই বাস্তবায়ন হয়েছে। তবে রায়ের আলোকে বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় গঠনসহ গুরুত্বপূর্ণ কিছু নির্দেশনার আংশিক এখনো বাস্তবায়ন হয়নি। বিচারকদের নিয়োগ, কর্মস্থল নির্ধারণ, পদোন্নতি, বরখাস্তকরণ, শৃঙ্খলা সংক্রান্ত বিষয়ে এখনো সুপ্রিম কোর্ট ও আইন মন্ত্রণালয় যৌথ এখতিয়ারের ভিত্তিতে কাজ করছে। গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পালাবদলের পর বিচার বিভাগ ব্যবহার করে বিরোধী মত দমনের অভিযোগ ওঠে শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে। ছাত্র-জনতার আলটিমেটামের মুখে পদত্যাগে বাধ্য হন তার সরকারের আমলে নিয়োগ পাওয়া প্রধান বিচারপতিসহ আপিল বিভাগের পাঁচ বিচারপতি। এরপরই মূলত নতুন করে আলোচনায় আসে বিচার বিভাগের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা প্রসঙ্গ। দাবি ওঠে ঐতিহাসিক মাসদার হোসেন মামলার রায়ের আলোকে সুপ্রিম কোর্টের অধীনে পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার। গত ১৪ আগস্ট ‘ইয়াং জাজেস ফর জুডিশিয়াল রিফর্ম’ ব্যানারে তরুণ বিচারকরাও ১২ দফা প্রস্তাব দেন। এই ১২ দফার প্রথম দফাতেই ছিল- জেলা পর্যায়ের আদালতগুলোর নিয়ন্ত্রণ ও তদারকির জন্য সুপ্রিম কোর্টের অধীনে পৃথক ‘সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়’ গঠন এবং মাসদার হোসেন মামলার সব নির্দেশনা বাস্তবায়ন করতে হবে।

এরপর গত শনিবার বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের উদ্দেশে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের দেওয়া অভিভাষণে বিচার বিভাগে সুপ্রিম কোর্টের অধীনে পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার কথা বলেন। সেদিন প্রধান বিচারপতি বলেন, বিচারকদের প্রকৃত স্বাধীনতা ততদিন পর্যন্ত নিশ্চিত হবে না, যতদিন পর্যন্ত বিচার বিভাগে দীর্ঘদিন ধরে বিরাজমান দ্বৈতশাসন ব্যবস্থা বিলোপ করে বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠা করা না হবে। পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠা হবে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিতকল্পে প্রয়োজনীয় সংস্কারের প্রথম ধাপ। জরুরি ভিত্তিতে এ সংক্রান্ত পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাব পাঠানো হবে বলেও জানান প্রধান বিচারপতি। ওইদিন মঞ্চে উপস্থিত আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলও প্রধান বিচারপতির বক্তব্যের সমর্থন করেন। প্রস্তাবনা তৈরির বিষয়ে জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র মো. মোয়াজ্জেম হোছাইন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রধান বিচারপতির অভিভাষণে দেওয়া বক্তব্যের আলোকে আমরা পৃথক সচিবালয় গঠন সংক্রান্ত প্রস্তাবনা তৈরির কাজ শুরু করেছি। সংশ্লিষ্টরা বলেন, মাসদার হোসেন মামলায় আপিল বিভাগের রায় দেওয়ার পর প্রায় দুই যুগের বেশি সময় পার হয়েছে। কিন্তু বিচার বিভাগ এখনো দ্বৈত শাসনেই চলছে। অর্থাৎ নির্বাহী বিভাগের সঙ্গে মিশে আছে বিচার বিভাগ। বিচার বিভাগের প্রতিটি কাজ নির্বাহী বিভাগের মাধ্যমে বাস্তবায়িত হচ্ছে। আইন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে যে কোনো ফাইল সুপ্রিম কোর্টে পাঠানো হয়, এরপর সুপ্রিম কোর্টের পরামর্শক্রমে আইন মন্ত্রণালয় সেটার বাস্তবায়ন করে।

সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবীরা বলেন, এই দ্বৈত শাসনের কারণেই এতদিনেও বিচার বিভাগের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা নিশ্চিত হয়নি। তারা বলেন, কোনো রাজনৈতিক সরকার বিচার বিভাগের ক্ষমতা হাতছাড়া করতেও চাইবে না। তাই এই অন্তর্বর্তী সরকারের সময়েই দ্রুত সুপ্রিম কোর্টের অধীনে পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনজিল মোরসেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সরকার পতনের পর পরই আমি জুডিশিয়াল রিফর্মের বিষয়ে তিনটি দাবি তুলে ধরেছিলাম। দাবি তিনটি হচ্ছে, উচ্চ আদালতে বিচারপতি নিয়োগে আইন করে বিচারপতি নিয়োগ দেওয়া, আইন কর্মকর্তা নিয়োগে আইন বা নীতিমালা প্রণয়ন করে অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়ে নিয়োগ দেওয়া এবং বিচার বিভাগের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা নিশ্চিতে সুপ্রিম কোর্টের অধীনে পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠা করা। তিনি বলেন, সচিবালয় প্রতিষ্ঠার বিষয়ে অলরেডি সুপ্রিম কোর্টের রায় রয়েছে। রায়ে সবকিছু স্পষ্ট করে বলার পরও রাজনৈতিক সরকার এই সচিবালয় প্রতিষ্ঠা করেনি। তিনি আরও বলেন, রাজনৈতিক সরকার ক্ষমতায় থাকলে আইন মন্ত্রণালয় আইনমন্ত্রীর অধীনে থাকে। ফলে সব নিয়োগ, বদলি পদোন্নতির বিষয়ে কলকাঠি নাড়েন আইনমন্ত্রী। বিগত সরকারের সময়ে আমরা তাই দেখেছি। রাজনৈতিক সরকার কখনোই চাইবে না এসব ক্ষমতা হাতছাড়া করতে। মনজিল মোরসেদ বলেন, আসলেই যদি বিচার বিভাগের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা আমরা চাই, তাহলে প্রধান বিচারপতির অধীনে বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠা করতে হবে এবং এই সচিবালয় প্রতিষ্ঠার সময় এখনই। জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী প্রশান্ত কুমার কর্মকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এক এগারো সরকারের সময়ে বিচার বিভাগের স্বাধীনতার প্রথম ধাপ পেয়েছিলাম। সেই সময়ে নির্র্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ পৃথক করা হয়। তবে পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা আসেনি। তিনি বলেন, পরবর্তীতে রাজনৈতিক সরকার ক্ষমতায় এসে মুখে বিচার বিভাগের স্বাধীনতার কথা বললেও কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। তাই বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময়েই সুপ্রিম কোর্টের অধীনে বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার উত্তম সময়।

এই বিভাগের আরও খবর
পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস চার দিনের সফরে ঢাকায়
পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস চার দিনের সফরে ঢাকায়
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
সোনার দাম ভরিতে কমল ১৭৭৩ টাকা
সোনার দাম ভরিতে কমল ১৭৭৩ টাকা
ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে রেললাইনে বিচ্ছিন্ন পা
ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে রেললাইনে বিচ্ছিন্ন পা
স্থায়ী ক্যাম্পাসে যেতে তাগিদ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে
স্থায়ী ক্যাম্পাসে যেতে তাগিদ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে
নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর করে আমরা সরে যাব
নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর করে আমরা সরে যাব
তারা একাত্তরের ইতিহাস পকেটস্থ করতে চেয়েছে
তারা একাত্তরের ইতিহাস পকেটস্থ করতে চেয়েছে
হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলায় চারজন গ্রেপ্তার
হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলায় চারজন গ্রেপ্তার
সংখ্যালঘুদের এখনো রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার আওয়ামী লীগের
সংখ্যালঘুদের এখনো রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার আওয়ামী লীগের
নানা জাতের ফলের বাগান
নানা জাতের ফলের বাগান
সর্বশেষ খবর
মানহানি মামলা: ট্রাম্পকে দেড় কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দেবে এবিসি নিউজ
মানহানি মামলা: ট্রাম্পকে দেড় কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দেবে এবিসি নিউজ

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর যেসব এলাকায় ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না সোমবার
রাজধানীর যেসব এলাকায় ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না সোমবার

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর কোনো দুর্নীতি হয়নি : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর কোনো দুর্নীতি হয়নি : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার অবসরের ঘোষণা দিলেন মোহাম্মদ ইরফান
এবার অবসরের ঘোষণা দিলেন মোহাম্মদ ইরফান

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সরকারকে সহযোগিতার অভিযোগে সাংবাদিককে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিলো ইরান
মার্কিন সরকারকে সহযোগিতার অভিযোগে সাংবাদিককে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিলো ইরান

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জর্জিয়ার প্রেসিডেন্ট হলেন সাবেক ফুটবলার মিখাইল
জর্জিয়ার প্রেসিডেন্ট হলেন সাবেক ফুটবলার মিখাইল

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বৈঠক
পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বৈঠক

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পয়েন্ট খুইয়ে শীর্ষে ওঠার সুযোগ হারাল রিয়াল মাদ্রিদ
পয়েন্ট খুইয়ে শীর্ষে ওঠার সুযোগ হারাল রিয়াল মাদ্রিদ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে
সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

২৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়, টেকনাফে নারী-শিশুসহ ৩০ রোহিঙ্গা উদ্ধার
জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়, টেকনাফে নারী-শিশুসহ ৩০ রোহিঙ্গা উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহারে বন্দুক ঠেকিয়ে সরকারি চাকরিজীবীকে অপহরণ করে বিয়ে করল তরুণী
বিহারে বন্দুক ঠেকিয়ে সরকারি চাকরিজীবীকে অপহরণ করে বিয়ে করল তরুণী

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিআরটি প্রকল্পে বাস সার্ভিস চালু
বিআরটি প্রকল্পে বাস সার্ভিস চালু

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকটে দ্বি-রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানে সমর্থন ইতালির
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকটে দ্বি-রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানে সমর্থন ইতালির

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাকের অ্যালার্জির কারণ
নাকের অ্যালার্জির কারণ

৪৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুকুরকে ধর্ষণ, হাতেনাতে ধরা যুবক
কুকুরকে ধর্ষণ, হাতেনাতে ধরা যুবক

৪৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের
নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করা অনিরাপদ জানবেন যেভাবে
কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করা অনিরাপদ জানবেন যেভাবে

৫২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঠোঁটের বর্ণিল সাজ
ঠোঁটের বর্ণিল সাজ

৫২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন লুইস
বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন লুইস

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্বামীর সঙ্গে কেন কাজ করতে নারাজ বিদ্যা বালান?
স্বামীর সঙ্গে কেন কাজ করতে নারাজ বিদ্যা বালান?

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস আজও ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে দুই জোড়া কমিউটার ট্রেন চালু
ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে দুই জোড়া কমিউটার ট্রেন চালু

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

গ্রিস উপকূলে অভিবাসীবাহী নৌকাডুবে ৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ আরও ৪০
গ্রিস উপকূলে অভিবাসীবাহী নৌকাডুবে ৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ আরও ৪০

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চতুর্থবারের মতো ফ্রান্সের বর্ষসেরা এমবাপ্পে
চতুর্থবারের মতো ফ্রান্সের বর্ষসেরা এমবাপ্পে

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ক্রিসমাস ট্রি’ ছায়াপথ : উন্মোচিত করলো মহাবিশ্ব গঠনের রহস্য
‘ক্রিসমাস ট্রি’ ছায়াপথ : উন্মোচিত করলো মহাবিশ্ব গঠনের রহস্য

১ ঘন্টা আগে | বিজ্ঞান

২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার
২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

২১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

২২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

১৪ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

২১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’
‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা
কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা

মাঠে ময়দানে