শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫

গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য

ডেমোক্র্যাসি আর মবোক্র্যাসি কি একসঙ্গে থাকতে পারে? যদি বলি পারে না, সেটা হবে অর্ধসত্য। আবার যদি বলি পারে, তা-ও পুরো সত্য নয়। গণতন্ত্রের পাশে মবতন্ত্রের সহাবস্থান সহজ-সম্ভব, যদি তার সঙ্গী হয় হিপোক্র্যাসি। হিপোক্র্যাসি মানে ভণ্ডামি। এই জিনিস রপ্ত করতে পারলে ডেমোক্র্যাসির পাশে মবোক্র্যাসি, এমনকি অটোক্র্যাসিও দিব্যি চলতে পারে। আসলে সেটা শুধু সম্ভবই না, ইতিহাসে তা বহুবার প্রমাণিতও হয়েছে।

কথাটা শুনতে অতিশয়োক্তি মনে হলেও তার ঐতিহাসিক বাস্তবতা অনস্বীকার্য। মবতন্ত্র শুধু জনরোষের স্ফুলিঙ্গ না, কখনো কখনো তা ‘ন্যায়’রূপেও উপস্থিত হয়। ইতিহাসে এমন বহু দৃষ্টান্ত রয়েছে, যেখানে জনতার উচ্ছ্বাস, ক্ষোভ কিংবা আবেগকেই বিচারবিবেচনার বিকল্প হিসেবে কার্যত মেনে নেওয়া হয়েছে। আর সেই ‘বিচার’ কার্যকর হয়েছে জনতার হাতেই আইন নয়, যুক্তি নয়, বরং ক্ষোভ আর বিভ্রম দিয়ে।

১৭৯৩ সাল। ফরাসি বিপ্লবের উত্তাল সময়। জনগণের নামে, জনতার শত্রুদের শাস্তি দেওয়ার নামে শুরু হয় এক নতুন শাসনব্যবস্থা রেইন অব টেরর। এই সন্ত্রাসের রাজত্বের প্রধান কারিগর রোবেসপিয়র। গণতন্ত্রের কথা বলে আসা এই নেতা তখন ঘোষণা দেন ‘শান্তির কালে গণতন্ত্রের জন্য নৈতিকতাই যথেষ্ট, কিন্তু বিপ্লবের সময় দরকার নৈতিকতা ও সন্ত্রাস-দুটোই।’ তার মানে দাঁড়ায়, নৈতিক ভিত্তি থাকলে টেরোরিস্ট হতে কোনো বাধা নেই এবং বাস্তবে দেখা গেছে তারই প্রতিফলন।

সে সময় ফ্রান্সজুড়ে তথাকথিত আদালত বসত কখনো কোনো শহরের মহল্লায়, কখনো কোনো নিভৃত পল্লিতে। আদালতের চারপাশ ঘিরে রাখত বিক্ষুব্ধ জনতা। অভিযোগ উঠত, বিচার হতো, আর শাস্তি একটাই গিলোটিন। কোনো আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ নেই। কেউ হয়তো বিপ্লবী আদর্শের বিরোধিতা করেছে, হয়তো কোনো পক্ষই সরব ছিল না কিংবা শুধু ভুল সময়ে ভুল জায়গায় ছিল তার মানেই সে ‘জনগণের শত্রু’। এটাই ছিল পিপলস জাস্টিসের বাস্তব চিত্র। বিচার হয়নি, চরিতার্থ করা হয়েছে প্রতিহিংসা।

ডেমোক্র্যাসি আর মবোক্র্যাসি কি একসঙ্গে থাকতে পারেসবচেয়ে চমকপ্রদ ব্যাপার হলো, এই রেইন অব টেররের স্থপতি রোবেসপিয়র নিজেও শেষ পর্যন্ত গিলোটিনের নিচে জীবন দিয়েছেন। জনতার আদালত, যে আদালত তিনি নিজে বানিয়েছিলেন, সেই আদালতই তাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল। ইতিহাসে একে বলে ক্রিয়েটরের গিলোটিন নিজের ফাঁদে নিজে পড়া।

এই জায়গায় এসে যায় আরেক ‘দৈত্যের’ গল্প। ১৮১৮ সালে প্রকাশিত মেরি শেলির লেখা উপন্যাস ‘ফ্রাঙ্কেনস্টাইন’। তরুণ বিজ্ঞানী ভিক্টর ফ্রাঙ্কেনস্টাইন গবেষণাগারে তৈরি করেন এক কৃত্রিম মানব। এর অবয়ব বিকৃত ভয়াল দর্শন। ওকে দেখলে ভয় ও ঘৃণায় মানুষ দূরে সরে যায়। অবশেষে বিজ্ঞানী নিজেও এই কিম্ভূতকিমাকারের আচার-আচরণে বিরক্ত। তাকে তিনি ত্যাগ করেন। এরকম অবহেলার শিকার হয়ে সেই দৈত্য-মানব একদিন রেগেমেগে তারই মনিবকে হত্যা করে। এই কাহিনি নিছক বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি নয়; এটি প্রতীক, একটি রূপক যে দৈত্য আমরা তৈরি করি, একদিন সেটাই আমাদের গিলে খায়।

রোবেসপিয়র যেমন ‘জনতার ন্যায়ের’ নামে এক ভয়াবহ সামাজিক যন্ত্র তৈরি করেছিলেন, যেটি শেষ পর্যন্ত তাকেই গ্রাস করেছিল তেমনি ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্যও তার নির্মাতাকে শেষ করেছে।

দুটোই হয়ে উঠেছে প্রতীক : যখন কোনো শক্তি বা ন্যায়বোধ জনতার অন্ধ আবেগে রূপান্তরিত হয়, তখন তা আর ন্যায় থাকে না তা হয়ে ওঠে প্রতিহিংসার হাতিয়ার।

আজকের দিনেও কি দেশে ও বিদেশে তারই পুনরাবৃত্তি ঘটে চলেছে? আমরা এখনো ‘গণআদালত’, ‘গণপিটুনি’, বিক্ষুব্ধ জনতার বিচার মব জাস্টিস-এই শব্দবন্ধগুলো শুনতে পাই। এসব শুনে কেউ কেউ বিচলিতবোধ করেন, আবার অনেকে বলেন উচিত কাজ হয়েছে; যদিও উচিত-অনুচিতের বিচারবোধ তাদের ঠিকমতো কাজ করে কি না, সন্দেহ। যার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারও আত্মপক্ষ সমর্থনের অধিকার রয়েছে। নাগরিক হিসেবে সুরক্ষা লাভের অধিকার কেউ কেড়ে নিতে পারে না। কিন্তু মব তা বিলক্ষণ পারে, বিশেষত সেসব দেশে যেখানে ডেমোক্র্যাসির সাথি হিপোক্র্যাসি কিংবা অটোক্র্যাসি। মব ত্রাসের অজস্র উদাহরণ রয়েছে প্রাচ্য ও প্রাতীচ্যের ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, কারা এই ‘উচ্ছৃঙ্খল জনতা?’ যারা মারছে? নাকি যারা মবকাণ্ড উসকে দিচ্ছে? আমরা মবরূপে যাদের দেখি, তাদের হাতে বাঁশের লাঠি, ইটপাটকেল, আজকাল আবার নতুন অস্ত্র এসেছে জুতো ও ডিম। আমরা স্কুলের ছেলেমেয়েদের টিচারদের ওপর মব করতে দেখেছি। বিশ্ববিদ্যালয়ে চুরির অভিযোগ তুলে এক অসহায় মানসিক প্রতিবন্ধীর হত্যাকাণ্ডের খবরও আমরা জানি। এর আগে ২০১৯ সালে বাড্ডায় ছেলেধরা অপবাদ দিয়ে রেনু নামের এক জননীকে নির্দয়ভাবে হত্যা করা হয়েছিল। প্রতিবেশী দেশ ভারতে মোদি-জমানায় সাম্প্রদায়িককাণ্ডে বহু মানুষকে পিটিয়ে-পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে। বাংলাদেশে শেখ হাসিনার শাসনামলে মব পাঠিয়ে বিরোধী দলের বহু নেতা-কর্মীর বাড়িঘর ভাঙচুর করা হয়েছে। তাদের এলাকা ছাড়া করা হয়েছে। ক্যাম্পাসে ছাত্রশিবির বলে কতজনকে মেরে তক্তা বানিয়ে দেওয়া হয়েছে, তারও ইয়ত্তা নেই। এরশাদের সময়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারেও গণধোলাইয়ের ঘটনা ঘটেছিল। একজন প্রবীণ রাজনীতিককে লাঞ্ছিত করার পর দিগম্বর করে পথে নামিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তিনি ২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ মিনারে ফুল দিতে গিয়েছিলেন। আর এখন আরেক রকমভাবে মব করা হচ্ছে। এগুলো সবারই জানা।

প্রশ্ন হচ্ছে, যাদের আমরা মব বলি তারাই কি সব? তারাই কি ক্ষমতার কেন্দ্র? নাকি তারা রিমোট কন্ট্রোলড পুতুল? মব জাস্টিসের ভয়াবহতা কেবল উচ্ছৃঙ্খল জনতার নয়। বরং আসল দায় তাদের, যারা আগুনে ঘৃতাহুতি দেয়। যাদের মুখে তত্ত্ব, কথায় ধর্ম, বুকে নেতৃত্বের মিথ, আর মাথায় অজস্র জনতাকে চালানোর নকশা। তারা কখনো ‘নেতা’, কখনো ‘ধার্মিক’, কখনো ‘আদর্শবাদী’ কখনো অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট, কখনো বা ‘গডফাদার’। তবে তাদের কখনোই মবের মাঝে দেখা যায় না, কিন্তু মব যারা করে তাদের ওপরে তারা থাকে অদৃশ্যশক্তির ছায়া হয়ে। কী নাম দেব আমরা সেই অদৃশ্যশক্তির?

তাই মব জাস্টিসকে শুধুই ‘উচ্ছৃঙ্খল জনতার কাজ’ বললে ভুল হবে। বরং বলতে হবে-এটি একটি অরগানাইজড ও পরিকল্পিত প্রক্রিয়া, যার দায়ভাগ বহুস্তরে বিন্যস্ত। একদল মানুষ ঘটনার আয়োজক, একদল প্ররোচক, আরেক দল ঘটনা ঘটায়। সেই অদৃশ্যশক্তি, কে জানে, হয়তো আইনকেও ডমিনেট করে। আর তখন তৈরি হয় অভিনয়ের নানান দৃশ্যপট।

মবোক্র্যাসি, রোবেসপিয়রের পিপলস জাস্টিস, ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য-এই তিনটি রূপক আমাদের এক জায়গায় এনে দাঁড় করায় : যে শক্তিকে নিয়ন্ত্রণ ছাড়া উন্মুক্ত করা হয়, সেটাই একদিন সব নিয়ন্ত্রণ আলগা করে দেয়।

উপসংহারে বলার কথা এই যে ডেমোক্র্যাসি, তা বাস্তবায়নের যে পর্যায়েই থাকুক না কেন, মবোক্র্যাসি তার সাথি হতে পারে না। কেননা মবোক্র্যাসি ভয় উৎপাদন করে, মানুষের জীবন ও সম্মানকে ধূলিসাৎ করে। সে আইনের তোয়াক্কা করে না।

পক্ষান্তরে গণতন্ত্র সাধারণ মানুষের ভয়ের কারণগুলো নির্মূল করে, সমুন্নত করে আইনের শাসন ও মানুষের মর্যাদা। সুরক্ষিত করে মানবিক অধিকার। আর আইন গণতন্ত্রকে সংহত ও সুরক্ষিত করে। গণতন্ত্রে ভণ্ডামির কোনো জায়গা নেই।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বন্যা পরবর্তী বিজিবির মেডিকেল ক্যাম্পেইন
ফেনীতে বন্যা পরবর্তী বিজিবির মেডিকেল ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২০ রাজ্যের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২০ রাজ্যের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরপতন ঠেকাতে আরও ৩১ কোটি ডলার কিনবে বাংলাদেশ ব্যাংক
দরপতন ঠেকাতে আরও ৩১ কোটি ডলার কিনবে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু
বগুড়ায় বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও সাতজনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও সাতজনের করোনা শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক
মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তির হ্যাটট্রিকে বাংলাদেশের জয়ের হ্যাটট্রিক
শান্তির হ্যাটট্রিকে বাংলাদেশের জয়ের হ্যাটট্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ অস্ত্র ও গুলি রাখায় যুবকের ২২ বছর কারাদণ্ড
অবৈধ অস্ত্র ও গুলি রাখায় যুবকের ২২ বছর কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি
হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব
সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান
নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান

শোবিজ

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ
মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ

শিল্প বাণিজ্য

মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়