শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১০, শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫

কাদেরের কালো অধ্যায়- ৩

প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা

‘ঢাকা-রংপুর মহাসড়ক উন্নয়ন প্রকল্প’। এ প্রকল্পটি একনেকে পাস হয় ২০১৪ সালে। ওই বছরের মার্চে প্রকল্প পরিচালক নিয়োগ দেওয়ার প্রস্তুতি শুরু করে সড়ক বিভাগ। এ ধরনের প্রকল্প পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হয় একটি বাছাই কমিটির মাধ্যমে। যে কমিটির চেয়ারম্যান থাকেন সচিব। কিন্তু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বাদ সাধলেন। তিনি জানিয়ে দিলেন, প্রকল্প পরিচালক নিয়োগ দেবেন তিনিই। সাতজনের সংক্ষিপ্ত তালিকা এবং জীবন বৃত্তান্ত দেওয়া হলো তার (ওবায়দুল কাদের) টেবিলে। দুই দিনের মধ্যেই ঠিকাদাররা যোগাযোগ শুরু করলেন তালিকায় থাকা ব্যক্তিদের সঙ্গে। ডিপিপিতে এ প্রকল্পের ব্যয় প্রথমে ধরা হয়েছিল ৭৫৭ কোটি টাকা। পরে তিন ধাপে বাড়িয়ে প্রকল্প ব্যয় নির্ধারিত হয় ১৩৭৫ কোটি টাকা। সাতজনের মধ্যে একজন প্রকল্প পরিচালক হওয়ার জন্য ১০ কোটি টাকা দিতে রাজি হন। একজন ঠিকাদার এই অর্থ পরিশোধ করেন। শর্ত হলো, প্রকল্পের কাজ তাকে দিতে হবে। শেষ পর্যন্ত ‘প্রকল্প পরিচালক’ হিসেবে নিয়োগ পান ওই সর্বোচ্চ ঘুষ দিতে সম্মত হওয়া ব্যক্তি। ওবায়দুল কাদেরের রাজত্বে সড়ক পরিবহন ও সেতু বিভাগে এভাবেই প্রকল্প পরিচালক নিয়োগ হতো। সাড়ে ১২ বছরের বেশি সময় ওবায়দুল কাদের সড়ক পরিবহন ও সেতু বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী ছিলেন। যেহেতু তিনি আওয়ামী লীগ সরকারের দ্বিতীয় ক্ষমতাধর ব্যক্তি। কাজেই এ দুই মন্ত্রণালয়ের তিনি ছিলেন সব ধরনের জবাবদিহির ঊর্ধ্বে। তাকে কোনো মন্ত্রী বা আমলা প্রশ্ন করতে পারতেন না। আর এ সময় অদ্ভুত দুর্নীতির নেশায় আসক্ত হয়েছিলেন ওবায়দুল কাদের। ওবায়দুল কাদেরের দুর্নীতি কেবল কমিশনবাণিজ্যের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল না। কমিশনবাণিজ্যের পাশাপাশি ওবায়দুল কাদের তার মন্ত্রণালয়ের নিয়োগের ক্ষেত্রেও মহাদুর্নীতি করেছেন। গত সাড়ে ১২ বছরে সড়ক ও জনপথ বিভাগের মোট প্রকল্প হয়েছে প্রায় ৮ হাজার ৬৬৭টি। এ সময় সেতু বিভাগে প্রকল্প হয়েছে ৫৭২টি। এসব প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালকদের দেওয়া হতো অফুরন্ত ক্ষমতা। প্রকল্প পরিচালকরাই ডিপিপি তৈরি করতেন। সেই ডিপিপি পাস করানো হতো। কোন বিষয়ে ডিপিপি তৈরি করা হবে সেটি বলে দিতেন ওবায়দুল কাদের। এসব প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক নিয়োগ করতে হতো ওবায়দুল কাদেরের অনুমতি নিয়ে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, এসব প্রকল্প পরিচালক নিয়োগ করার ক্ষেত্রে ওবায়দুল কাদের অগ্রিম টাকা নিতেন। ধরা যাক, একটি প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হলো ১০০ কোটি টাকা। প্রথমেই ডিপিপি তৈরির ক্ষেত্রে প্রকল্পের ব্যয় ৩০ শতাংশ বাড়িয়ে দেওয়া হতো। এরপর প্রকল্প পরিচালকের জন্য সড়ক ও জনপদ বিভাগ অভ্যন্তরীণভাবে প্রকল্প পরিচালক বাছাই প্রক্রিয়ার আয়োজন করত। সেই নির্বাচন কমিটির প্রধান ছিলেন ওবায়দুল কাদের। যারা প্রকল্প পরিচালক হতে আগ্রহী তাদের মোট প্রকল্প ব্যয়ের ৫ শতাংশ আগেই জমা দিতে হতো। অগ্রিম ৫ শতাংশ টাকা জমা না দিলে তিনি প্রকল্পপ্রধান হতে পারতেন না। ফলে প্রকল্পপ্রধানের স্বেচ্ছাচারিতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল সড়ক ও জনপথ বিভাগে। নিয়ম করে দেওয়া হয়েছিল যে, প্রকল্পপ্রধানের যারা সংক্ষিপ্ত তালিকাভুক্ত হবেন, তাদের সবাইকে ওবায়দুল কাদেরের সিন্ডিকেটের যে সদস্য আছে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।

ওবায়দুল কাদেরের দুর্নীতির জন্য একটি সিন্ডিকেট ছিল। এ সিন্ডিকেটের সদস্য ছিলেন তার স্ত্রী ইশরাতুন্নেছা কাদের, ভাই আবদুল কাদের মির্জা, ফেনীর সাবেক সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারী, নোয়াখালীর সাবেক এমপি একরামুল করিম চৌধুরী। প্রকল্প পরিচালক হতে ইচ্ছুকরা জানতেন যে, কাকে ধরলে তার প্রকল্পপ্রধান হওয়া যাবে। প্রকল্প পরিচালক হতে ইচ্ছুক প্রত্যেকেই কেউ হয় তার স্ত্রীর সঙ্গে, কেউবা তার ভাইয়ের সঙ্গে, কেউবা নিজাম হাজারীর সঙ্গে অথবা কেউ একরামুল করিম চৌধুরীর সঙ্গে যোগাযোগ করতেন এবং সেভাবেই টাকা-পয়সার লেনদেনের ফয়সালা হতো। ওবায়দুল কাদের নিশ্চিত হতেন যে, তার কাঙ্ক্ষিত অর্থ তিনি পেয়েছেন। এ অর্থ পাওয়ার পর পরই তিনি প্রকল্পের কাজ শুরুর অনুমতি দেন। এরকম একাধিক প্রকল্প পরিচালক এখন মুখ খুলতে শুরু করেছেন। উল্লেখ্য, বিআরটিএর ১৩৭টি বাস কেনার প্রকল্প তৈরি করা হয়েছিল। এ প্রকল্প পরিচালককে ১০ কোটি টাকা দেওয়ার শর্তে প্রকল্প পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। কিন্তু ১ কোটি টাকা দেওয়ার পর প্রকল্পের পরিচালক পদে এসে তিনি বাকি টাকা পরিশোধ করতে পারেননি। এরপর ওবায়দুল কাদের তার ওপর রুষ্ট হন। এ প্রকল্পই পরবর্তীতে বাতিল করে দেন। এরকম অনেক প্রকল্প পাওয়া গেছে, যেখানে প্রকল্প তৈরি হওয়ার পরও প্রকল্প পরিচালক হিসেবে কাউকে নিয়োগ দেওয়া হয়নি। এর কারণ অনুসন্ধান করে দেখা যায় যে, প্রকল্প পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার ক্ষেত্রে যে অর্থমূল্য ওবায়দুল কাদের নির্ধারণ করে দিয়েছিলেন, সেই অর্থ মূল্য দিতে অনেকে অস্বীকৃতি জানান। মজার ব্যাপার হলো যে, প্রকল্প পরিচালকদের মধ্যেও একটা সিন্ডিকেট হয়েছিল। হাতেগোনা কিছু কর্মকর্তাকে বড় বড় প্রকল্পগুলোতে দায়িত্ব দেওয়া হতো। এরকমও ব্যক্তি আছেন, যিনি একাই আটটি প্রকল্পের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, যিনি বড় বড় একটি বা দুটি প্রকল্পের দায়িত্বে থাকেন তার পক্ষে ঠিকাদারদের কাছ থেকে টাকা আদায় করা সহজ হয়। ওই টাকা দিয়ে তিনি আরেকটি প্রকল্প নেন। এর মধ্য দিয়ে ঠিকাদারদেরও একটা সিন্ডিকেট হয়েছিল। যে সিন্ডিকেটগুলো তাদের পছন্দের প্রকল্প পরিচালকের জন্য বিনিয়োগ করতেন। অনুসন্ধানে দেখা গেছে যে, ২০১১ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত সওজের মোট কাজের ৯০ শতাংশ করেছে ১২ থেকে ১৫টি ঠিকাদার। অর্থাৎ বিষয়টি এমন হয়ে দাঁড়িয়ে ছিল যে, ঠিকাদাররা যাকে পছন্দ তাকে প্রকল্প পরিচালক হিসেবে নিয়োগ করতে পারতেন। ওই প্রকল্প পরিচালককে ঠিকাদাররাই নিয়ে যেতেন ওবায়দুল কাদের সিন্ডিকেটের কাছে। ওবায়দুল কাদেরের সিন্ডিকেটের কাছে গিয়ে যে টাকা লেনদেনের ব্যাপারে ফয়সালা হতো। টাকা ঠিকাদাররাই দিতেন। শর্ত হলো তাকে ওই প্রকল্পের কাজ দিতে হবে। এভাবেই একটা দুর্নীতির চক্র তৈরি হয়েছিল সড়ক ও জনপদ বিভাগে। ফলে দেখা গেছে, একদিকে যেমন সড়ক ও জনপদে কাজের মান অত্যন্ত নিম্নমানের হয়েছে। খরচ হয়েছে অত্যন্ত বেশি এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ করা হয়নি। সিন্ডিকেট লুণ্ঠনের একটি মডেল তৈরি করেছিলেন ওবায়দুল কাদের তার মন্ত্রণালয়ে। ঢাকা-ময়মনসিংহ সড়ক এরকম একটি প্রকল্প, যেখানে প্রকল্পপ্রধানের নিয়োগ মূল্য তিন দফা বৃদ্ধি করা হয়। এ বৃদ্ধির কারণে প্রকল্পের ব্যয় বাড়ানো হয় প্রায় ১২ গুণ। এভাবে দুর্নীতির ব্যাপ্তি ছিল সর্বত্র। ওবায়দুল কাদেরের প্রিয় শখ ছিল যে, তিনি বিভিন্ন প্রকল্প এলাকা ঘুরে দেখতেন। সেই প্রকল্প এলাকা দেখার সময় প্রকল্প পরিচালকদের এবং ঠিকাদারদের বাড়তি খরচ বহন করতে হতো। এসব বাড়তি খরচের মধ্যে ছিল যেসব সাংবাদিক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে সংবাদ সংগ্রহের জন্য যাবেন তাদের প্রত্যেককে বিকাশে ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত দিতে হবে। ওবাদুল কাদেরের যে বহর যাবে সেই বহরের সবাইকে আপ্যায়ন করাতে হবে। ওবায়দুল কাদেরের জন্য আলাদা বিশেষ উপঢৌকন দিতে হবে। প্রতিটি ধাপে এসব সুষ্ঠুভাবে করার পর একজনের বিল অনুমোদন চূড়ান্ত হতো। তবে যারা ওবায়দুল কাদেরের ঘনিষ্ঠ সিন্ডিকেটের সদস্য তাদের ক্ষেত্রে এসবের বালাই ছিল না। তারা এককালীন মাসোহার দিতেন। হিসাব করে দেখা গেছে, সওজের একটি প্রকল্পের ৫০ শতাংশই ব্যয় হতো দুর্নীতির জন্য। বাকি ৫০ শতাংশ দিয়ে কাজ হতো। এতে কোনো অসুবিধা হতো না। জনগণের কষ্টার্জিত ট্যাক্সের টাকা লুট হতো মাত্র! কারণ একটি ৫০ কোটি টাকার সড়ক নির্মাণের জন্য সবসময় ব্যয় ধরা হতো ১০০ কোটি টাকা বা ১১০ কোটি টাকা। ফলে ৫০ কোটি টাকা ঘুষে চলে গেলেও একজন ঠিকাদার লাভ করতেন। এজন্যই এখানে ঠিকাদাররা কাজ করার ক্ষেত্রে আগ্রহী ছিলেন। ওবায়দুল কাদেরের এই ১২ বছরের রাজত্বে মন্ত্রণালয়ের সচিব, কর্মকর্তা, প্রকৌশলীদের কোনো কদর ছিল না। ওবায়দুল কাদের ঠিকাদার এবং প্রকল্প পরিচালক- এই ত্রয়ী মিলে দুর্নীতি এবং লুটপাট করতেন। সচিব, আমলাদের কাজ ছিল ওবায়দুল কাদের যেভাবে বলবেন সেভাবে ফাইল উঠিয়ে দেওয়া এবং ফাইলে স্বাক্ষর করা।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর
ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
শেষ তিন নির্বাচনের তদন্ত চায় ৭৯ শতাংশ মানুষ
শেষ তিন নির্বাচনের তদন্ত চায় ৭৯ শতাংশ মানুষ
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
সর্বশেষ খবর
আইসিসির শাস্তি পেলেন প্রোটিয়া অলরাউন্ডার করবিন বশ
আইসিসির শাস্তি পেলেন প্রোটিয়া অলরাউন্ডার করবিন বশ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
গোপালগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১০০ বছরেও প্রথম স্তরে উঠতে পারবে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ক্লাইভ লয়েড
১০০ বছরেও প্রথম স্তরে উঠতে পারবে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ক্লাইভ লয়েড

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাজে মৌসুম কাটিয়েও শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ
বাজে মৌসুম কাটিয়েও শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লক্ষ্মীপুরে ১২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের নতুন কমিটি
লক্ষ্মীপুরে ১২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের নতুন কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে নিয়ে শোয়েব আখতারের তীব্র সমালোচনা
পাকিস্তানকে নিয়ে শোয়েব আখতারের তীব্র সমালোচনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির
৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে আবারও ওয়ান ইলেভেন সৃষ্টি হবে : খোকন
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে আবারও ওয়ান ইলেভেন সৃষ্টি হবে : খোকন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং
পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালি উপকূলে নৌকাডুবিতে ২০ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ১৭
ইতালি উপকূলে নৌকাডুবিতে ২০ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ১৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে অবৈধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে অবৈধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ
ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শের-ই-বাংলা মেডিকেলের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতির আল্টিমেটাম
শের-ই-বাংলা মেডিকেলের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতির আল্টিমেটাম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্য হান্ড্রেডে রশিদ খানের লজ্জার রেকর্ড
দ্য হান্ড্রেডে রশিদ খানের লজ্জার রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিজয়নগরে মাদকসেবীর ৬ মাসের কারাদণ্ড
বিজয়নগরে মাদকসেবীর ৬ মাসের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোটেলে নাস্তার পর টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে গুলি, নারীসহ আহত ২
হোটেলে নাস্তার পর টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে গুলি, নারীসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের ৪১ ওয়ার্ডে হবে ৪১ খেলার মাঠ : চসিক মেয়র
চট্টগ্রামের ৪১ ওয়ার্ডে হবে ৪১ খেলার মাঠ : চসিক মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভরা মৌসুমেও সাগরে মিলছে না আশানুরূপ ইলিশ
ভরা মৌসুমেও সাগরে মিলছে না আশানুরূপ ইলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুমিল্লায় মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
নোয়াখালীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যারিয়ার সেরা র‍্যাঙ্কিংয়ে ম্যাট হেনরি
ক্যারিয়ার সেরা র‍্যাঙ্কিংয়ে ম্যাট হেনরি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আচরণবিধি ভাঙায় দক্ষিণ আফ্রিকার অলরাউন্ডারের শাস্তি
আচরণবিধি ভাঙায় দক্ষিণ আফ্রিকার অলরাউন্ডারের শাস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?
২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ
নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড
গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক