শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৬, শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫

রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ

কাজী সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সার্বিক কার্যক্রম নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ বাড়ছে। নানান বিষয় নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন দলের নেতারা। বিশেষ করে সংলাপের অগ্রগতি, সিদ্ধান্ত গ্রহণের দীর্ঘসূত্রতা, সংলাপ বিলম্ব করার প্রচ্ছন্ন চেষ্টা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন রাজনৈতিক দলের নেতারা। পাশাপাশি কোন প্রক্রিয়ায় ইস্যুগুলোর ক্ষেত্রে একমত হতে যাচ্ছে, তা নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়েছে।

দলগুলো কমিশনকে জানিয়েছে, সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে কমিশন কি শতভাগ ঐকমত্য চায়, নাকি সিঙ্গেল মেজরিটি চায় সে সিদ্ধান্ত আগে নিতে হবে। এদিকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপে অংশ নিয়ে প্রতিটি বৈঠকেই কোনো না কোনো রাজনৈতিক দলের নেতারা হতাশা প্রকাশ করছেন। তাঁরা বলছেন, এভাবে ঐকমত্যের দিকে হাঁটলে কেয়ামত পর্যন্ত সময় লাগবে। কোনো কোনো ইস্যুতে কমিশনের নেতিবাচক মনোভাব লক্ষ করা যাচ্ছে বলে জানান তাঁরা। পাশাপাশি কিছু ক্ষেত্রে কমিশন দলগুলোর ওপর এক ধরনের চাপ দিচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে এখন দ্বিতীয় ধাপের সংলাপ চলছে। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে অনুষ্ঠিত ওই সংলাপে বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ ৩০টি দল অংশ নিচ্ছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ১৬৬টি মতামতের ওপর তৈরি করতে চায় জাতীয় সনদ, যা জুলাই সনদ হিসেবে এরই মধ্যে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছে। পরিকল্পনা অনুযায়ী রাষ্ট্র সংস্কারের বিষয়গুলো থাকবে ওই সনদে। আর স্বাক্ষর নেওয়া হবে সব রাজনৈতিক দলের। কিন্তু প্রশ্ন দেখা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য নিয়ে। এ সময়ের মধ্যে সব রাজনৈতিক দল মৌলিক সংস্কার ইস্যুগুলো নিয়ে একমত হতে পারবে কি না, এ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রাজনৈতিক দলের নেতারাই। তাঁদের বক্তব্য, একমতের মধ্যেও রয়েছে নানান ধরনের দ্বিমত।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মধ্যে নির্বাহী বিভাগকে সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রণে রাখার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, আপনারা এখানে সংস্কার নিয়ে অনেকে অনেক কথা বলেছেন। কিন্তু হতাশা কেউ ব্যক্ত করেন নাই। আমরা সবাই আশাবাদী মানুষ। আলোচনা চলছে। তার চেয়ে বেশি হয়তো খানাপিনা চলছে। সময় অনেক লাগছে। তবে আমি বিশ্বাস করি, আমরা একটা জায়গায় ঐক্যে আসতে পারব। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ নিয়ে এরই মধ্যে প্রশ্ন তুলেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। পাশাপাশি বৈঠকে যেসব রাজনৈতিক দলকে ডাকা হয়েছে তাদের রাজনৈতিক অবস্থান ও দলের নিবন্ধন না থাকায়, কোন কারণে সংলাপে ডাকা হয়েছে সে প্রশ্নও তুলেছে এনসিপি এবং গণ অধিকার পরিষদ। এনসিপির সংলাপের রাজনৈতিক লিয়াজোঁ কমিটির প্রধান আরিফুল ইসলাম আদিব বলেন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছি। এর আগে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে কোন পদ্ধতিতে জাতীয় সনদ বা জুলাই সনদ তৈরি হবে সেটা নিয়ে তারা ছয়টা প্রস্তাব দেন। সেগুলো ছিল নির্বাচনের আগে অধ্যাদেশের মাধ্যমে অথবা নির্বাচনের আগে গণভোট অথবা নির্বাচনের সময় গণভোট অথবা গণপরিষদ নির্বাচন বা আইনসভা নির্বাচন। আর একটা প্রস্তাব ছিল নির্বাচনের পরে সংসদে সাংবিধানিক সংস্কার। ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি হিসেবে তাদের প্রস্তাবের ছয়টির মধ্যে তিনি এখন একটি প্রস্তাবের দিকে হেলে গেছেন, যে প্রস্তাবটি দিয়েছে বিএনপি। বাংলাদেশ এলডিপির সভাপতি শাহাদাত হোসেন সেলিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ঐকমত্য কমিশনের সার্বিক কার্যক্রম নিয়ে আমি হতাশ। তারা যে প্রক্রিয়ায় আলোচনা এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে তাতে দীর্ঘসূত্রতা তৈরি হচ্ছে। একই বিষয় নিয়ে সংলাপে বারবার আলোচনা হচ্ছে, আবার একই ইস্যুতে একই দলের দুই, তিন জন বক্তব্য দিচ্ছেন। কমিশন চাইলে দলগুলোর সঙ্গে অনুষ্ঠিত সংলাপ আরও কম সময়ের মধ্যে করতে পারে। তা ছাড়া সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে তাদের অবস্থান কী, তা স্পষ্ট নয় বলে মনে করি। তবে সংলাপ ব্যর্থ হওয়ার কোনো সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেন শাহাদাত হোসেন সেলিম।

গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, একটি বিশেষ দলকে প্রাধান্য দিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ বা আলোচনাটা নিয়ে যাওয়ার একটা অভিযোগ প্রতীয়মান হচ্ছে। জামায়াতসহ কিছু কিছু দল এ অভিযোগ করছে। আমরাও বলেছি, এখানে সমস্ত রাজনৈতিক দলের বাইরেও গণ আন্দোলনে অনেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। এখানে সমস্ত পেশাজীবী সংগঠন, সাংবাদিকসহ তাদেরও মতামত নেওয়া দরকার। এখানে কোন দলকে কোন ক্রাইটেরিয়ায় সিলেক্ট করা হয়েছে সেটা জানি না। অনেক ক্ষেত্রে নিবন্ধিত-অনিবন্ধিত দল নিয়েও অনেকে প্রশ্ন তুলেছে। তিনি বলেন, অনেক মৌলিক ইস্যুতে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে তেমন কোনো অগ্রগতি হয়নি। বেশির ভাগই এখনো ঝুলে রয়েছে।

সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, কমিশনকে দলীয় প্রভাবমুক্ত কীভাবে করা যায়, নির্বাচনে কীভাবে টাকার খেলা বন্ধ করা যায়, পেশিশক্তিমুক্ত করা যায়, সাম্প্রদায়িক আঞ্চলিক প্রচারমুক্ত করা যায়, ভয়ের রাজত্বমুক্ত করা যায়, এমনকি প্রশাসনিক কারসাজিমুক্ত করা যায়-এ বিষয়ে উনারা বইয়ে কিছু কলাম লিখেছেন। কিন্তু জনগণের সামনে আলোচনায় আনছেন না। এটা একটা জরুরি কর্তব্য বলে মনে করি। এখনো আমরা সে আলোচনায় ঢুকতেই পারিনি।

এ বিষয়ে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, আলোচনার টেবিলে তর্কবিতর্ক, মতভেদ থাকতেই পারে। এসব স্বাভাবিক। তবে আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে জুলাইয়ের ৬ বা ৭ তারিখ পর্যন্ত সংলাপ চালিয়ে যাওয়া। এর মধ্যে আমরা অনেক বিষয়েই একমত হতে পারব বলে প্রত্যাশা করি। এরপর জুলাই সনদ তৈরির কাজে হাত দেওয়া হবে।

এর আগে কমিশনের সংলাপ এক দিনের জন্য বয়কট করে জামায়াতে ইসলামী। সরকারের নিরপেক্ষ ভূমিকার প্রশ্ন তুলে তারা ওই বয়কট করে। আবার সংলাপে কথা কম বলতে দেওয়ার অভিযোগ তুলে কিছু সময়ের জন্য সংলাপ থেকে ওয়াকআউট করেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) ও গণফোরামের প্রতিনিধিরা। আবার সংলাপে আসনবিন্যাসে অসন্তুষ্ট হয়ে প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে কয়েকজন সিনিয়র নেতাকে পেছনের সারিতে গিয়ে বসতেও দেখা গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে প্রতি পাঁচ ঋণগ্রহীতার একজন খেলাপি
দেশে প্রতি পাঁচ ঋণগ্রহীতার একজন খেলাপি
গাজায় এক দিনেই ফিরল ৫০ হাজার বাসিন্দা
গাজায় এক দিনেই ফিরল ৫০ হাজার বাসিন্দা
ঘড়িতে ঘুরপাক খাচ্ছে হত্যা রহস্য
ঘড়িতে ঘুরপাক খাচ্ছে হত্যা রহস্য
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
গাড়ি নির্বাচনের রাস্তায়, চালিয়ে নিতে হবে
গাড়ি নির্বাচনের রাস্তায়, চালিয়ে নিতে হবে
গণভোটের সিদ্ধান্ত নেবে সরকার
গণভোটের সিদ্ধান্ত নেবে সরকার
আইনের শাসন কাকে বলে দেখাতে চাই নির্বাচনে
আইনের শাসন কাকে বলে দেখাতে চাই নির্বাচনে
উপদেষ্টা হিসেবে সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই
উপদেষ্টা হিসেবে সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ঐকমত্য ছাড়াই জুলাই সনদ
ঐকমত্য ছাড়াই জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ঝিনাইদহে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের, আহত মেয়ে
ঝিনাইদহে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের, আহত মেয়ে

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৫১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি

২১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ

২৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সুদানে আশ্রয়কেন্দ্রে ড্রোন হামলায় ৬০ জনের বেশি নিহত
সুদানে আশ্রয়কেন্দ্রে ড্রোন হামলায় ৬০ জনের বেশি নিহত

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে নির্বাসিত বিদেশিদের গ্রহণ করল গুয়াতেমালা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে নির্বাসিত বিদেশিদের গ্রহণ করল গুয়াতেমালা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ হামলায় ইউক্রেনের ওডেসা অঞ্চলে বিদ্যুৎ বিভ্রাট
রুশ হামলায় ইউক্রেনের ওডেসা অঞ্চলে বিদ্যুৎ বিভ্রাট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম সভ্যতায় ডাকব্যবস্থার সূচনা ও বিকাশ
মুসলিম সভ্যতায় ডাকব্যবস্থার সূচনা ও বিকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রহস্যময় মিউজিক্যাল সিনেমায় জেনিফার লোপেজ
রহস্যময় মিউজিক্যাল সিনেমায় জেনিফার লোপেজ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা
যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশবাসীর জন্য বিশ্বকাপ জিততে চান ব্রুনো
দেশবাসীর জন্য বিশ্বকাপ জিততে চান ব্রুনো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেভেসের শেষ মুহূর্তের গোলে পর্তুগালের রোমাঞ্চকর জয়
নেভেসের শেষ মুহূর্তের গোলে পর্তুগালের রোমাঞ্চকর জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত
ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হলান্ডের হ্যাটট্রিকে ইসরায়েলকে উড়িয়ে দিল নরওয়ে
হলান্ডের হ্যাটট্রিকে ইসরায়েলকে উড়িয়ে দিল নরওয়ে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে শুরু হচ্ছে জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে শুরু হচ্ছে জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাটিং ব্যর্থতায় আফগানদের কাছে সিরিজ হারলো বাংলাদেশ
ব্যাটিং ব্যর্থতায় আফগানদের কাছে সিরিজ হারলো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু ক্যাম্পের আয়োজন
জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু ক্যাম্পের আয়োজন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের সর্বোচ্চ মর্যাদা নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান : মীর হেলাল
নারীদের সর্বোচ্চ মর্যাদা নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান : মীর হেলাল

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় ৬৩ লিটার দেশীয় মদসহ গ্রেফতার ৩
বগুড়ায় ৬৩ লিটার দেশীয় মদসহ গ্রেফতার ৩

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোড়ালির চোটে ছিটকে গেলেন এমবাপে
গোড়ালির চোটে ছিটকে গেলেন এমবাপে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে ৬১টি হারানো মোবাইল ফিরিয়ে দিল পুলিশ
নারায়ণগঞ্জে ৬১টি হারানো মোবাইল ফিরিয়ে দিল পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফরিদপুরে নেশার টাকা না পেয়ে ঘর পুড়িয়ে দিল যুবক
ফরিদপুরে নেশার টাকা না পেয়ে ঘর পুড়িয়ে দিল যুবক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি
আইনের শাসন কাকে বলে এবারের নির্বাচনে দেখাতে চাই : সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর
ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা
রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন
তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা
সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোহিতকে টপকে সৌরভ-ধোনিকে ছুঁয়ে ফেললেন শুভমান
রোহিতকে টপকে সৌরভ-ধোনিকে ছুঁয়ে ফেললেন শুভমান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একদিন বাকি, নিবন্ধন করেছেন মাত্র ১৫ শতাংশ হজযাত্রী
একদিন বাকি, নিবন্ধন করেছেন মাত্র ১৫ শতাংশ হজযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান
পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট
প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট

খবর

ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা
দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

নগর জীবন

বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার
বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার

নগর জীবন

একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি

সম্পাদকীয়

তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি
তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি

নগর জীবন

ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে
নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে

নগর জীবন

ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে
ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি
উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি

খবর

নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান
নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন
গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন

নগর জীবন

হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন
হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন

খবর

সংগীত ও নাটক পরিবেশন
সংগীত ও নাটক পরিবেশন

নগর জীবন

খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু
খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের

নগর জীবন

ছায়ানট ও সেন্ট যোসেফের শরৎ প্রাতে অরুণ আলো
ছায়ানট ও সেন্ট যোসেফের শরৎ প্রাতে অরুণ আলো

খবর

আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫
আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫

খবর

যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়
যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়

খবর

বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম

খবর