শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০২:২৭, সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪

বর্ষা যেতেই দূষণে কালো ৪ নদী

তীরবর্তী এলাকায় আবাদ করা ধান ও শাকসবজিতে পাওয়া গেছে ক্ষতিকর ভারী ধাতু, মাছের শরীরে বিষাক্ত কেমিক্যাল
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
বর্ষা যেতেই দূষণে কালো ৪ নদী

‘ওরে নীল দরিয়া, আমায় দেরে দে ছাড়িয়া...’। আবদুল জব্বারের গাওয়া সত্তরের দশকের ‘সারেং বউ’ সিনেমার গানটি মানুষের হৃদয়ে আজও জীবন্ত। তবে মৃত্যু ঘটেছে সেই দরিয়ার (নদী)। শিল্প বর্জ্য ও স্যুয়ারেজ দূষণে দরিয়ার সেই নীল পানি এখন আলকাতরার মতো কুচকুচে কালো। হারিয়ে গেছে মাছসহ নানা জলজ প্রাণী। দুর্গন্ধযুক্ত সেই পানিতে বসতি হয়েছে মেক্সিকোয় ‘শয়তান মাছ’ হিসেবে পরিচিত রাক্ষুসে সাকার মাছের। রাজধানীর ধমনিখ্যাত বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, বালু ও শীতলক্ষ্যা নদীর বর্তমান অবস্থা এমনই। গত এক যুগে নানা উদ্যোগ ও আশাজাগানিয়া রাজনৈতিক বক্তব্যের পর আজও অস্তিত্ব সংকটে ধুঁকছে নদীগুলো। একাধিক গবেষণা প্রতিবেদনে নদীগুলোর তীরবর্তী এলাকায় আবাদ করা ধান ও শাক-সবজিতে পাওয়া গেছে ক্ষতিকর ভারী ধাতু। মাছের দেহে মিলেছে মাইক্রোপ্লাস্টিকসহ নানা বিষাক্ত কেমিক্যাল ও ভারী ধাতু- যা ক্যান্সারসহ বিভিন্ন প্রাণঘাতী রোগ সৃষ্টি করছে বলে গবেষণা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

গত এক সপ্তাহে সরেজমিন নদীগুলোর বিভিন্ন স্থানে গিয়ে দেখা গেছে, ঘন ও কুচকুচে কালো হয়ে গেছে পানি। ঝাঁঝালো দুর্গন্ধ সেই পানিতে। শীতলক্ষ্যার পানি তুলনামূলক কিছুটা কম দূষিত মনে হলেও তুরাগ, বুড়িগঙ্গা ও বালু নদীর দূষণ ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে। বালু নদীর ইছাপুরা এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, নদীর তলদেশ থেকে বুদ্বুদ আকারে উঠছে গ্যাস। নদীর পাড়ের মাটিতে জমেছে কালো ময়লা। এখনো টিকে থাকা অল্প কিছু মাছ অক্সিজেনের অভাবে খাবি খাচ্ছে (বার বার পানির ওপরে উঠে আসা)। বসিলা ও টঙ্গী এলাকায় তুরাগ নদে গিয়েও ভয়াবহ দূষণের চিত্র চোখে পড়েছে। পানি এতটা কালো যে, তিন ইঞ্চি নিচে কী আছে তা দেখা যায় না। দুর্গন্ধে নদীর কাছাকাছি দাঁড়িয়ে থাকা কষ্টকর। বাবুবাজার ও সদরঘাট এলাকায় গিয়ে বুড়িগঙ্গা নদীতেও একই চিত্র চোখে পড়েছে। মানুষ নদী পার হচ্ছে নাকে রুমাল চেপে। অন্যদিকে জেলেরা নদীতে জাল ফেললে উঠে আসছে শুধু ময়লাখেকো রাক্ষুসে সাকার মাছ।

সরেজমিন দেখা যায়, বর্ষার বিদায়ে নদীর পানি কমে যাওয়ায় দৃশ্যমান হয়েছে নদীতে বর্জ্য ফেলার স্যুয়ারেজ লাইনগুলো। বুড়িগঙ্গা নদীর বাবুবাজার ব্রিজের নিচ থেকে আদি বুড়িগঙ্গার দিকে এক কিলোমিটারের মধ্যে ৩৫টির মতো স্যুয়ারেজ লাইন ও নর্দমার পাইপ চোখে পড়েছে। এগুলো দিয়ে বিরামহীন নদীতে পড়তে দেখা গেছে শিল্প ও পয়োবর্জ্য মিশ্রিত পানি। পানির নিচেও কিছু পাইপ আছে বলে জানান স্থানীয় এক নৌকার মাঝি। নদীর পাড়ে বিভিন্ন স্থানে চোখে পড়েছে বর্জ্যরে স্তূপ। অথচ, ২০২৩ সালের মার্চের মধ্যে বুড়িগঙ্গাসহ ঢাকা ঘিরে থাকা চার নদীর পানি স্বচ্ছ টলমলে হয়ে উঠবে বলে স্বপ্ন দেখিয়েছিল নদী রক্ষা কমিশন। বলা হয়েছিল, নদীতে আর পড়তে দেওয়া হবে না শিল্পের বিষাক্ত রঙিন বর্জ্য। দূষিত কালচে পানির উৎকট গন্ধে নাকে রুমাল চাপতে হবে না। টলমলে পানিতে ঝাঁকে ঝাঁকে ছুটে চলবে নানা প্রজাতির মাছ। সেই স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেছে।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নদী দূষণকারীদের চিহ্নিত করেছি। পয়োবর্জ্যরে অবস্থা মারাত্মক। শিগগিরই এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পরিবেশ অধিদপ্তরকে বলেছি, ঢাকার নদী দূষণকারীদের বিরুদ্ধে একটা অভিযান কর্মপরিকল্পনা করতে। এ ছাড়া সব জেলা থেকে একটা করে নদী দখল আর দূষণমুক্ত করার কর্মপরিকল্পনা পেয়েছি। বিশ্লেষণ করে টাকার জোগাড় করে কাজ শুরু করব। গত ১২ জুলাই ‘এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড পলিউশন রিসার্চ’-এ প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, ২০০১-২০১০ সালের তুলনায় ২০১১-২০২০ সাল পর্যন্ত সময়ে নদ-নদীর দূষণ বিপজ্জনক মাত্রায় বেড়েছে। ঢাকার বুড়িগঙ্গা নদীকে বাংলাদেশের সবচেয়ে দূষিত নদী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে, ঢাকা, রাজশাহী ও চট্টগ্রাম বিভাগের নদীগুলোর বেশির ভাগের পানিতে ১০টি ভারী ধাতুর (এএস, পিবি, সিডি, সিআর, এফই, এমএন, সিইউ, সিও, এনআই, জেডএন) উপস্থিতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও), মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরিবেশ সুরক্ষা সংস্থা (ইউএসইপিএ) এবং বাংলাদেশের পরিবেশ অধিদপ্তরের (ডিওই) নির্ধারিত সীমা ছাড়িয়ে গেছে। গবেষণায় কৃষি থেকে সার ও কীটনাশক, ইলেকট্রোপ্লেটিং, বস্ত্র, ট্যানারি ও অন্যান্য শিল্প বর্জ্যকে দূষণের গুরুত্বপূর্ণ কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। মাঠ পর্যায়ের জরিপ, জিপিএস মানচিত্র ও স্যাটেলাইট ইমেজ বিশ্লেষণ করে ২০১৯ সালের নভেম্বর-ডিসেম্বরে বুড়িগঙ্গায় ২৩৭টি বর্জ্যরে ভাগাড় ও ২৫১টি স্যুয়ারেজ লাইন, তুরাগ নদে (টঙ্গী খালসহ) ১৩১টি বর্জ্যরে ভাগাড় ও ৯৯টি স্যুয়ারেজ লাইন এবং বালু নদীতে ৩২টি বর্জ্যরে ভাগাড় ও ১০টি স্যুয়ারেজ লাইন পায় জরিপকারী সংস্থা রিভার অ্যান্ড ডেল্টা রিসার্স সেন্টার (আরডিআরসি)। সংস্থাটি বাংলাদেশের ৫৬টি নদীর পানি গাজীপুরের গ্রিনবাড ল্যাবে পরীক্ষা করে গত বছর একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তাতে দেখা গেছে, ৫৬ নদীতেই বিপজ্জনক মাত্রায় প্লাস্টিক ও রাসায়নিক দূষণ রয়েছে। রাসায়নিক দূষণের কারণে বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, টঙ্গীখাল, শীতলক্ষ্যা, ধলেশ্বরী, লবণদহ, লোয়ার বানার, পুরাতন ব্রহ্মপুত্র, তিতাস, চিলাই, সুতাং, বংশি, হাড়িধোয়া, কর্ণফুলী নদীর পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেন কখনো কখনো নেমে যাচ্ছে ২ মিলিগ্রামের নিচে, যেখানে মাছসহ জলজ প্রাণী বেঁচে থাকতে অন্তত ৫ মিলিগ্রাম অক্সিজেন থাকা জরুরি। এ বিষয়ে সংস্থাটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এজাজ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা নিয়মিত নদীগুলো পর্যবেক্ষণ করছি। গত পাঁচ বছরে একটি স্যুয়ারেজ লাইনও বন্ধ হয়নি। বর্তমানে দূষণ আরও বেড়েছে। দূষণ বন্ধ করতে আমরা একটা অ্যাকশন প্ল্যান করে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে দিয়েছি। এটা বাস্তবায়ন করলে ৪০ ভাগ দূষণ কমে যাবে। খরচও বেশি হবে না। এর আগে ২০২২ সালের অক্টোবরে আন্তর্জাতিক জার্নাল সায়েন্স অব দ্য টোটাল এনভায়রনমেন্টে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, বুড়িগঙ্গা নদীর মাটি, পানি, মাছ, শামুক এবং কাঁকড়াতে বিপজ্জনক মাত্রায় ক্ষতিকর মাইক্রোপ্লাস্টিক ও ভারী ধাতুর উপস্থিতি রয়েছে। এগুলোতে মাইক্রোপ্লাস্টিকের পরিমাণ যথাক্রমে পানিতে ০.১২-০.২৫ টি/মিলিলিটার, মাটিতে ৩.৫-৮.১৭ টি/গ্রাম, মাছে ০.৬৫-৩.৮২ টি/গ্রাম, শামুকে ৩.৭৫-৪.২৮টি/গ্রাম এবং কাঁকড়াতে ০.৮৪-১.১২ টি/গ্রাম। এ ছাড়া প্রতি কেজি মাটিতে আর্সেনিক ৩৭.৬৮ মিলিগ্রাম, ক্রোমিয়াম ১৫৩ মিলিগ্রাম, ক্যাডমিয়াম ৮.৩২ মিলিগ্রাম ও লেড পাওয়া গেছে ৮৭.১২ মিলিগ্রাম। একইভাবে প্রতি লিটার পানিতে আর্সেনিক, ক্রোমিয়াম, কেডমিয়াম ও লেডের উপস্থিতি ছিল যথাক্রমে ৩৬.৬২ মাইক্রোগ্রাম, ১৪৬.৬৬ মাইক্রোগ্রাম, ৮.১৬ মাইক্রোগ্রাম ও ৮১.৭২ মাইক্রোগ্রাম। খাদ্যচক্রের মাধ্যমে এগুলো শরীরে প্রবেশ করে কোষ ক্ষতিগ্রস্ত, ইমিউনোলজিক্যাল পরিবর্তন, জিনোটক্সিসিটি, এন্ডোক্রাইনে ব্যাঘাত, নিউরোটক্সিসিটি, প্রজনন অস্বাভাবিকতা, আচরণগত পরিবর্তন সাধন করতে পারে বলে জানান গবেষক দলের প্রধান মো. মোস্তাফিজুর রহমান।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষকদের আমরণ অনশনের ডাক
প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষকদের আমরণ অনশনের ডাক
ডিম ছাড়তে নদীমুখী ইলিশ
ডিম ছাড়তে নদীমুখী ইলিশ
মামলার রিভিশন শুনানি ১৩ অক্টোবর
মামলার রিভিশন শুনানি ১৩ অক্টোবর
শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু
শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে আরও দুজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে আরও দুজনের মৃত্যু
আহতদের পুনর্বাসনসহ আট দাবি
আহতদের পুনর্বাসনসহ আট দাবি
বাংলাদেশে তামাক কারখানা করতে চায় তুরস্ক
বাংলাদেশে তামাক কারখানা করতে চায় তুরস্ক
দেশে পাইপলাইনে জেট ফুয়েল সরবরাহ শুরু
দেশে পাইপলাইনে জেট ফুয়েল সরবরাহ শুরু
জামায়াতকে গালির জবাব দেওয়ার প্রয়োজন নেই
জামায়াতকে গালির জবাব দেওয়ার প্রয়োজন নেই
বছরের ব্যবধানে খেলাপি ঋণ ৯৪ শতাংশ বেড়েছে
বছরের ব্যবধানে খেলাপি ঋণ ৯৪ শতাংশ বেড়েছে
প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে
প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে
টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু
টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
বান্দরবানে বড় ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ছোট ভাই নিহত
বান্দরবানে বড় ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ছোট ভাই নিহত

৪৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী হত্যার ১৪ ছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রী হত্যার ১৪ ছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত স্বামী গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে অর্ধকোটি টাকার বৈদ্যুতিক সরঞ্জামসহ ৯ ডাকাত গ্রেপ্তার
নারায়ণগঞ্জে অর্ধকোটি টাকার বৈদ্যুতিক সরঞ্জামসহ ৯ ডাকাত গ্রেপ্তার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে পুকুর থেকে অজ্ঞাত কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
রূপগঞ্জে পুকুর থেকে অজ্ঞাত কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ৯ মাসে এক হাজার মানুষের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর: আইএইচআর
ইরানে ৯ মাসে এক হাজার মানুষের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর: আইএইচআর

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়িতে বিএনপির জনসভা
রাজবাড়িতে বিএনপির জনসভা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাসুলের আদর্শে জীবন গড়লে সমাজে আসবে পরিবর্তন : ধর্ম উপদেষ্টা
রাসুলের আদর্শে জীবন গড়লে সমাজে আসবে পরিবর্তন : ধর্ম উপদেষ্টা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে আলোচিত মনির হত্যা: ৯ মাস পর রহস্য উদ্ঘাটন
কক্সবাজারে আলোচিত মনির হত্যা: ৯ মাস পর রহস্য উদ্ঘাটন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মির্জাগঞ্জে দুই চিকিৎসকের বদলি প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
মির্জাগঞ্জে দুই চিকিৎসকের বদলি প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নাশকতা মামলায় ইউপি সদস্য গ্রেফতার
গাইবান্ধায় নাশকতা মামলায় ইউপি সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেরা আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি পেল সিটি ব্যাংক
সেরা আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃতি পেল সিটি ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পাকিস্তানকে ১৩৪ রানের টার্গেট দিল শ্রীলঙ্কা
পাকিস্তানকে ১৩৪ রানের টার্গেট দিল শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১২
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প
এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী
রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ
রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভিনিসিউস খুব দ্রুতই আগের মতো ডমিনেট করবে’
‘ভিনিসিউস খুব দ্রুতই আগের মতো ডমিনেট করবে’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবাই যার যার ধর্ম শান্তিপূর্ণভাবে পালন করুক : চন্দন
সবাই যার যার ধর্ম শান্তিপূর্ণভাবে পালন করুক : চন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের আয়োজনে তিন দিনব্যাপী জরুরি স্বাস্থ্যসেবা-ঔষধ বিতরণ কর্মসূচি
জবি ছাত্রদলের আয়োজনে তিন দিনব্যাপী জরুরি স্বাস্থ্যসেবা-ঔষধ বিতরণ কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাগেরহাটে চারটি আসন বহালের দাবিতে গণস্বাক্ষর
বাগেরহাটে চারটি আসন বহালের দাবিতে গণস্বাক্ষর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারে থাকা বাংলাদেশি কর্মীদের সতর্ক করল দূতাবাস
কাতারে থাকা বাংলাদেশি কর্মীদের সতর্ক করল দূতাবাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন
ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দশক অপেক্ষার পরে জাতীয় মুকুটে কিং খান
তিন দশক অপেক্ষার পরে জাতীয় মুকুটে কিং খান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘ অধিবেশনের আগে টেলিযোগাযোগ হুমকি প্রতিহত
জাতিসংঘ অধিবেশনের আগে টেলিযোগাযোগ হুমকি প্রতিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অগ্রদূত: দুলু
খালেদা জিয়া বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অগ্রদূত: দুলু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুধবার থেকে রবিউস সানি মাস শুরু
বুধবার থেকে রবিউস সানি মাস শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা বিশৃঙ্খলা ও দুর্ভোগের যুগে প্রবেশ করেছি: গুতেরেস
আমরা বিশৃঙ্খলা ও দুর্ভোগের যুগে প্রবেশ করেছি: গুতেরেস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন তিন দিন পিছিয়ে ১৫ অক্টোবর
চাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন তিন দিন পিছিয়ে ১৫ অক্টোবর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান
ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম চীনের যে ভয়ংকর যুদ্ধবিমান
রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম চীনের যে ভয়ংকর যুদ্ধবিমান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মী আটক
আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপকারী আওয়ামী লীগ কর্মী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা
অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা চাইতে হবে : তাজনুভা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল আরও ছয় দেশ
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল আরও ছয় দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’

১১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন, হবে অবাধ-সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন, হবে অবাধ-সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ : ড. ইউনূস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকে থাকার লড়াই: পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার সামনে জটিল সমীকরণ
টিকে থাকার লড়াই: পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার সামনে জটিল সমীকরণ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন তালিকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: রিজভী
বিএনপির মনোনয়ন তালিকা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: রিজভী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নিউইয়র্কে নিহত পুলিশ কর্মকর্তার পরিবারের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নিউইয়র্কে নিহত পুলিশ কর্মকর্তার পরিবারের সাক্ষাৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা ঘিরে ৬ মেট্রো স্টেশন
বসুন্ধরা ঘিরে ৬ মেট্রো স্টেশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম

১১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস
হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচন : চমক দিয়ে শেষ মুর্হূতে মনোনয়ন কিনলেন ফারুক
বিসিবি নির্বাচন : চমক দিয়ে শেষ মুর্হূতে মনোনয়ন কিনলেন ফারুক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিল ফ্রান্স
আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিল ফ্রান্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবাসন বিপ্লবের সফল স্বপ্নদ্রষ্টা
আবাসন বিপ্লবের সফল স্বপ্নদ্রষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা: প্রেস সচিব
আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা: প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্ক পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্ক পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপির পরিচয়ে’ শিশুদের খেলার মাঠ দখল, উচ্ছেদ করলেন বিএনপি নেতারা
‘বিএনপির পরিচয়ে’ শিশুদের খেলার মাঠ দখল, উচ্ছেদ করলেন বিএনপি নেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিউইয়র্কে ন্যক্কারজনক হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মুশফিকুল আনসারী
নিউইয়র্কে ন্যক্কারজনক হামলা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মুশফিকুল আনসারী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের জন্য ‘রেড লাইন’ ঘোষণা সৌদি-ফ্রান্সের
ইসরায়েলের জন্য ‘রেড লাইন’ ঘোষণা সৌদি-ফ্রান্সের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস

১১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা
আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যেকোনো হুমকির জবাব দিতে প্রস্তুত, ইরানের হুঁশিয়ারি
যেকোনো হুমকির জবাব দিতে প্রস্তুত, ইরানের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তঃসত্ত্বাদের ব্যথানাশক ওষুধ না খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে সমালোচনার মুখে ট্রাম্প
অন্তঃসত্ত্বাদের ব্যথানাশক ওষুধ না খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে সমালোচনার মুখে ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু
দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বেলজিয়ামের রাণী এবং সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বেলজিয়ামের রাণী এবং সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের
নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে তুলকালাম
নিউইয়র্কে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের
৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের

প্রথম পৃষ্ঠা

টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু
টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি
হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি

নগর জীবন

টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু
টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটই একমাত্র সমস্যার সমাধান
গণভোটই একমাত্র সমস্যার সমাধান

নগর জীবন

সচেতনতার অভাবে ন্যায়বিচারবঞ্চিত গ্রামীণ নারী
সচেতনতার অভাবে ন্যায়বিচারবঞ্চিত গ্রামীণ নারী

নগর জীবন

শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ি ও গাড়ির ঋণসীমা বাড়ানোর দাবি এবিবির
বাড়ি ও গাড়ির ঋণসীমা বাড়ানোর দাবি এবিবির

নগর জীবন

বাগেরহাট-১ থেকে ফকিরহাটকে বিচ্ছিন্ন করা কেন অবৈধ নয়
বাগেরহাট-১ থেকে ফকিরহাটকে বিচ্ছিন্ন করা কেন অবৈধ নয়

নগর জীবন

কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি
কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা
গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর
বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর

মাঠে ময়দানে

ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর
ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর

মাঠে ময়দানে

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় একসঙ্গে কাজ করবে বাংলাদেশ ও ইতালি
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় একসঙ্গে কাজ করবে বাংলাদেশ ও ইতালি

নগর জীবন

বছরের ব্যবধানে খেলাপি ঋণ ৯৪ শতাংশ বেড়েছে
বছরের ব্যবধানে খেলাপি ঋণ ৯৪ শতাংশ বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপারব্র্যান্ডস বাংলাদেশ
সুপারব্র্যান্ডস বাংলাদেশ

নগর জীবন

গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সুপারিশের আলোকে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সুপারিশের আলোকে তথ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

আইএফআইসির উদ্যোগে মুদ্রা ব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ
আইএফআইসির উদ্যোগে মুদ্রা ব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ

নগর জীবন

ধর্মঘটে বন্ধ ঢাকা-রাজশাহী বাস চলাচল
ধর্মঘটে বন্ধ ঢাকা-রাজশাহী বাস চলাচল

নগর জীবন

মামলার রিভিশন শুনানি ১৩ অক্টোবর
মামলার রিভিশন শুনানি ১৩ অক্টোবর

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী

রকমারি লাইফ স্টাইল

পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা
পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে
প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রেটওয়াল সিরামিকের এমডি সামছুল হুদা আর নেই
গ্রেটওয়াল সিরামিকের এমডি সামছুল হুদা আর নেই

নগর জীবন

চট্টগ্রাম ক্যানসার ইনস্টিটিউটে রোগীর ৬০ শতাংশই নারী
চট্টগ্রাম ক্যানসার ইনস্টিটিউটে রোগীর ৬০ শতাংশই নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু
শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা