শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৪

পুলিশি ব্যর্থতায় ছাড়া পাচ্ছে স্পর্শকাতর মামলার আসামি

আনিস রহমান
অনলাইন ভার্সন
পুলিশি ব্যর্থতায় ছাড়া পাচ্ছে স্পর্শকাতর মামলার আসামি

২০০৬ সালের ২ আগস্ট। ময়মনসিংহের ভালুকার জামিয়া ইসলামিয়া নুরুল উলুম কওমি মাদ্রাসার ঘটনা। র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব-৯) একটি দল ওই মাদ্রাসায় অভিযান চালিয়ে একটি চাপাতি, একটি ছুরি, ২০০ পিস সাদা মরিচা বাল্ব, এক কেজি ওজনের (হলুদ পাউডার ভরা সাদা রঙের মুখ বন্ধ) একটি কৌটা, আড়াই কেজি জালের কাঠি উদ্ধার করে। ওই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে আটক করা হয় ২৫ জনকে। তাদের আসামি করে ভালুকা থানায় অস্ত্র ও বিস্ফোরক আইনে মামলাও করে পুলিশ। পরের বছরের ১৮ জানুয়ারি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলী আকবর তদন্ত করে ২৮ জনের বিরুদ্ধে অস্ত্র ও বিস্ফোরক আইনে পৃথক দুটি অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

২০০৯ সালের ১৬ জুন আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। পাঁচ বছর পর গত ৯ এপ্রিল অস্ত্র আইনের মামলায় রায়ে আদালত ২৮ আসামির সবাইকে বেকসুর খালাস দেন। তবে বিস্ফোরকদ্রব্য আইনের মামলায় দুজন বাদে ২৬ জনকে খালাস দিয়েছেন আদালত। ট্রাইব্যুনালের বিশেষ কৌঁসুলি আবু আবদুল্লাহ ভূইয়ার মতে, আসামিদের বিরুদ্ধে অস্ত্র মামলার জন্য যেসব আলামত দেখানো হয়েছে, তা অস্ত্র আইনে পড়ে না। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হওয়া বিস্ফোরকদ্রব্যও রাসায়নিক পরীক্ষায় প্রমাণিত হয়নি।

শুধু ভালুকার এ ঘটনাটিই নয়, সারা দেশে এমন অসংখ্য মামলার দশা একই। এমনকি স্পর্শকাতর জঙ্গি মামলা, হত্যা, চাঁদাবাজি, ডাকাতিসহ অন্যান্য গুরুতর অপরাধের অধিকাংশ মামলার আসামিদের বিরুদ্ধে পুলিশ আদালতে অভিযোগ প্রমাণে ব্যর্থ হচ্ছে। এর ফলে ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন বিচারপ্রার্থীরা। অনেক ক্ষেত্রে তারা আরও বেশি নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। এ জন্য রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ, প্রভাবশালীদের চাপ, পুলিশের বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা এবং মামলা তদন্তে পুলিশের সদিচ্ছার অভাবকে দায়ী করছেন সংশ্লিষ্টরা। পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, দেশের নিম্ন আদালতে ২০১৩ সালে নিষ্পত্তি হওয়া ৭০ শতাংশের বেশি ফৌজদারি মামলা সাক্ষ্য-প্রমাণের অভাবে টেকেনি। তাই অনেক ক্ষেত্রে ভয়ঙ্কর অপরাধ করেও আসামিরা বেকসুর খালাস পেয়ে যাচ্ছেন। অন্যদিকে, কিছু মামলায় সাজা হলেও সাক্ষ্য-প্রমাণের অভাবে লঘু শাস্তি হচ্ছে। পরে তারা উচ্চ আদালতে গিয়ে অভিযোগ থেকে মুক্তি পেয়ে যাচ্ছেন। এদের আবার অনেকেই খালাস পেয়ে আরও বড় অপরাধে জড়িয়ে পড়ছেন। সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সূত্রে এসব তথ্য মিলেছে। আদালত সূত্র জানায়, ২০১৩ সালে দেশে ২৪ দশমিক ১ শতাংশ মামলায় আসামির সাজা হয়েছে। তবে সিআইডি তদন্ত করছে এমন মামলায় সাজার হার ৩৭ দশমিক ৩০ শতাংশ। পুলিশ সদর দফতর মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সর্বশেষ অপরাধবিষয়ক বার্ষিক সম্মেলনে উপস্থাপিত প্রতিবেদনে বিভিন্ন মামলার তদন্তের এ উদ্বেগজনক চিত্র তুলে ধরা হয়। ওই প্রতিবেদনে ২০১২ সালের হিসাবে দেখানো হয়, সারা দেশে বিভিন্ন মামলায় মাত্র ২৩ শতাংশ অপরাধীর সাজা হয়েছে। ৭৭ শতাংশের বিরুদ্ধে পুলিশ অভিযোগ প্রমাণ করতে পারেনি। থানায় দায়ের হওয়া মামলার মধ্যে তদন্ত করে ৬৬ শতাংশের অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। আদালতে ফৌজদারি মামলার অভিযোগ প্রমাণ না করতে পারার ব্যাপারে সরকারি কেঁৗসুলিরা বলেছেন, পুলিশ ইচ্ছা করে মামলা দুর্বল করে দেয়। আবার পুলিশ বলেছে, রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলিদের সদিচ্ছার অভাব এবং সাক্ষী না পাওয়া অভিযোগ প্রমাণ না হওয়ার বড় কারণ।

পুলিশ সদর দফতরের এক কর্মকর্তা জানান, মামলা দায়ের ও তদন্ত প্রক্রিয়ায় নানা ধরনের সমস্যা আছে। যেমন মামলার বিবরণ তৈরি করা হয় মৌখিক সাক্ষ্যের ওপর ভিত্তি করে। তদন্তও হয় সেভাবেই। খুব কম ক্ষেত্রে বৈজ্ঞানিক ভিত্তিতে সাক্ষ্য-প্রমাণ সংগ্রহ করা হয়। এ ক্ষেত্রে বিচারের দীর্ঘসূত্রতাও একটা বড় ব্যাপার। কারণ বিচার দীর্ঘায়িত হলে সাক্ষীরা আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। সিআইডির কর্মকর্তারা বলছেন, আসামি খালাস পেয়ে যাওয়ার প্রধান কারণ সাক্ষী না পাওয়া। দেখা গেছে, ঘটনা সঠিক, কিন্তু সাক্ষী নেই বা কাউকে সাক্ষী করা যাচ্ছে না। ফলে আসামি খালাস পেয়ে যাচ্ছেন। মামলা করার সময় সাক্ষী যা বলেন, বিচারের সময় বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তিনি উল্টো কথা বলেন। আবার যারা সাক্ষী হন, তাদের বেশির ভাগই নিম্নবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্ত শ্রেণীর। তাই প্রভাবশালী আসামিরা অনেক সময় টাকার বিনিময়ে তাদের কিনে নেন। ভয়ভীতি দেখান। আবার কোনো কোনো সময় সাক্ষী আসতেই চান না। তবে কোনো কোনো ক্ষেত্রে পুলিশের তদন্তেও দুর্বলতা থাকে বলে তিনি স্বীকার করেন। শুধু আসামির স্বীকারোক্তি ও সাক্ষীর মুখের বক্তব্যকে ভিত্তি করার কারণে মামলা দুর্বল হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে বৈজ্ঞানিক ভিত্তিতে তথ্য-প্রমাণ সংগ্রহ করা গেলে এ সমস্যা থাকত না। সাক্ষীর অভাবে আসামিরাও পার পেতেন না।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু
হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি
বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা
গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুরুতেই পাকিস্তান শিবিরে কাঁপন ধরালেন টাইগার বোলাররা
শুরুতেই পাকিস্তান শিবিরে কাঁপন ধরালেন টাইগার বোলাররা

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ
আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য
চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য

৪৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

৫২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু
বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সম্মাননায় খুশি কৃষির মাঠ কর্মকর্তারা
কুমিল্লায় সম্মাননায় খুশি কৃষির মাঠ কর্মকর্তারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ
বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্যোন অ্যারেস্ট সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দুই এজেন্ট
শ্যোন অ্যারেস্ট সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দুই এজেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকা-ইসলামাবাদ অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের অঙ্গীকার
ঢাকা-ইসলামাবাদ অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের অঙ্গীকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফাইনালের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, আজও নেই লিটন
ফাইনালের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, আজও নেই লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার মানোন্নয়নে নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিক্ষার মানোন্নয়নে নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা
কুমারখালীতে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ও গবেষণায় আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সিভাসু’র অধ্যাপক হুমায়ুন
শিক্ষা ও গবেষণায় আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সিভাসু’র অধ্যাপক হুমায়ুন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুরে টিকটক ভিডিও করতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে টিকটক ভিডিও করতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগর সরকারের কোনো বিকল্প নেই : মেয়র শাহাদাত
নগর সরকারের কোনো বিকল্প নেই : মেয়র শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেরপুর সীমান্তে রাতভর অভিযানে বিপুল পরিমাণ চোরাই মালামাল আটক
শেরপুর সীমান্তে রাতভর অভিযানে বিপুল পরিমাণ চোরাই মালামাল আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালকিনিতে গৃহবধূকে আটকে রেখে নির্যাতন, দোষীদের শাস্তি দাবি
কালকিনিতে গৃহবধূকে আটকে রেখে নির্যাতন, দোষীদের শাস্তি দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা
হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার
নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে ‘উড়ন্ত কফিন’ যুগের সমাপ্তি
ভারতে ‘উড়ন্ত কফিন’ যুগের সমাপ্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

দ্বৈত রূপে ববি...
দ্বৈত রূপে ববি...

শোবিজ

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা