শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১৫, রবিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

প্রথার নামে প্রকাশ্যে গণধর্ষণই যেখানে খেলা!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
প্রথার নামে প্রকাশ্যে গণধর্ষণই যেখানে খেলা!

প্রকাশ্যে সংঘটিত হচ্ছে গণধর্ষণ এবং এই গণধর্ষণের খেলা আবার প্রথা হিসেবেও পরিচিত! যদিও, কোন কোন ক্ষেত্রে এই খেলায় আক্ষরিক অর্থে গণধর্ষণে মেতে ওঠে উন্মত্ত অংশগ্রহণকারীরা। তবে আক্ষরিক হলেও, সেই পৈশাচিক আচরণের জেরেও নারীদের কম অসম্মান, হেনস্তা এবং যন্ত্রণার সম্মুখীন হতে হয় না। আক্ষরিক অর্থে হলেও, ধর্ষকদের যেমন সুরক্ষা দেওয়া হয়, তেমনই এই গণধর্ষণের খেলা উপভোগের জন্যেও উপস্থিত থাকে বিশাল সংখ্যক দর্শক।

শুধুমাত্র তাই নয়। বিশাল সংখ্যক মানুষকে আবার পৈশাচিক এই আচরণের বিষয়ে বিভ্রান্ত করাও হয়। ক্রমে যেখানে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সৌজন্যে দুনিয়া আরও বদলে যাচ্ছে সেখানে, নারীদের উপর এমন পৈশাচিক আচরণ খেলা হিসেবে অনুমতি পেতে পারে!! প্রকাশ্যে এ ভাবে গণধর্ষণ প্রথা হিসেবে পালিত হতে পারে!! 

তবে এমন বিভিন্ন বিস্ময়ের তুলনায় অধিক বিস্ময়ের বিষয় হল, সংঘটিত এই গণধর্ষণের বিরুদ্ধে সেভাবে প্রতিরোধও নেই! নির্বিবাদে জারি থাকছে এই পৈশাচিক আচরণ, অথচ, আন্তর্জাতিক স্তরেও সেভাবে নেই প্রতিবাদ! 

যদিও, প্রযুক্তির সৌজন্যে বিশ্ব ক্রমে আরও বিভিন্ন উপায়ে বদলে চললেও, সেই বদল যে এই বিশ্বের প্রতিটি প্রান্তে সার্বিকভাবে ঘটছে, তাও নয়। তেমনই, এই বদলের সঙ্গে তাল মিলিয়ে যে এই বিশ্বের বাসিন্দাদের মধ্যে সার্বিকভাবে মানসিকতার উন্নয়ন ঘটছে, তাও নয়। সার্বিকভাবে মানসিকতার উন্নয়নও সম্ভব নয়। যে কারণে, বিশ্ব ক্রমে আরও বদলে চললেও, এখনও যে এই বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের বিভিন্ন অংশে কত রকমের পৈশাচিক আচরণ জারি রয়েছে, সেই তালিকাও কম লম্বা হবে না। যে কারণেও হয়তো প্রকাশ্যে গণধর্ষণের খেলার মাধ্যমে পৈশাচিক প্রথা পালনের বিরুদ্ধে এখনও সেভাবে প্রতিরোধ গড়ে উঠতে পারেনি। বরং, এই পৈশাচিক আচরণের প্রসার ঘটছে। এই বিশ্বের এক অংশ থেকে অন্য অংশে ছড়িয়ে পড়ছে।

তবে, এই পৈশাচিক আচরণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ যে উঠছে না, তাও কিন্তু নয়। ফেসবুক, টুইটারের মতো সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখা যাচ্ছে প্রতিবাদ। আন্তর্জাতিক স্তরের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমেও প্রকাশিত হচ্ছে প্রতিবেদন। অথচ, এই প্রতিবাদ যে এখনও তেমন তীব্র আকার নিতে পারেনি, তাও মিথ্যা নয় বলেও প্রকাশ পাচ্ছে। এবং, এমনই বিভিন্ন বিষয় প্রকাশ্যে আসছে আবার প্রযুক্তির সৌজন্যেই। এই প্রযুক্তির সৌজন্যেই আন্তর্জাতিক স্তরের কোনও কোনও সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত এই পৈশাচিক আচরণের বিষয়টি সম্পর্কে অনেকে জানতে পারছেন। 

এই পৈশাচিক আচরণের পোশাকি নাম ‘তাহরুশ জামাই’৷ এই ‘তাহরুশ জামাই’য়ের প্রথা অনুযায়ী, প্রকাশ্যে নারীদের ধর্ষণ করা হয়। সমষ্টিগতভাবে অর্থাৎ, বহু সংখ্যক পুরুষ মিলে বিভিন্ন উপায়ে নারীদের অসম্মান এবং হেনস্তা করার উপায় হিসেবেও পরিচিত ‘তাহরুশ জামাই’। শুধুমাত্র তাই নয় ‘তাহরুশ জামাই’ মানে সমষ্টিগতভাবে নারীদের উপর যৌন নির্যাতন। পৈশাচিক এই প্রথা আসলে প্রকাশ্যে গণধর্ষণ। কারণ, এই প্রথায় নারীদের ধর্ষণের লক্ষ্যে বিশাল সংখ্যক উন্মত্ত পুরুষের যেমন উপস্থিতি থাকে তেমনই, ধর্ষণে অংশগ্রহণকারীদের রক্ষা করার জন্য ঘিরে থাকে বিশাল সংখ্যক পুরুষ। প্রচলিত অর্থে, এই পৈশাচিক আচরণকে বলা হয় গণধর্ষণের খেলা এবং পৈশাচিক এই প্রথা মানুষের খেলা হিসেবে পরিচিত।

মিশর এবং আরব জগতের কোন কোন অংশে এই প্রথার প্রচলন রয়েছে। ওই সব অংশের যুবকদের কাছে ইতিমধ্যেই এক হাজারেরও বেশি নারী ধর্ষণ, যৌন হেনস্তা এবং অসম্মানের শিকার হলেও, এই পৈশাচিক অপরাধ সেভাবে প্রকাশ্যে আসেনি। সাধারণত এই খেলার আসর সেখানেই আয়োজন করা হয়, যেখানে বিশাল সংখ্যক মানুষের জমায়েত হয়। আর প্রতিবাদের নামে সেখানে ধর্ষকদের সুরক্ষাও দেওয়া হয়। সম্প্রতি প্রকাশ পেয়েছে, চলতি বছরের শুরুতে এই খেলা ইউরোপেও শুরু হয়েছে। সংবাদমাধ্যমের সৌজন্যে গত বছরেই প্রথম প্রকাশ্যে আসে, মধ্য প্রাচ্যের বিভিন্ন অংশে এক দশকেরও বেশি সময় ধরে চালু রয়েছে পৈশাচিক এই প্রথা। জার্মানিতে চলতি ইংরেজি বছরের নববর্ষের সূচনা অনুষ্ঠানে এই ধরনের পৈশাচিক আচরণের কয়েকটি ঘটনার অভিযোগের ভিত্তিতে, এই বিষয়টি সংবাদমাধ্যমের সৌজন্যে প্রকাশ্যে আসে।

২০১১-য় আন্তর্জাতিক স্তরের সংবাদমাধ্যমের জনপ্রিয় এক নারী সাংবাদিককে যৌন হেনস্তার সময় নগ্ন করে দেয় উন্মত্ত জনতা। শুধুমাত্র অসম্মান এবং যৌন হেনস্তা নয়। উন্মত্ত জনতার গ্রাস থেকে যত সময় সেনাবাহিনী ওই নারী সাংবাদিককে উদ্ধার করতে সমর্থ হয়নি, তত সময় পর্যন্ত তার উপর চলেছিল নৃশংসভাবে মারধর এবং আক্ষরিক অর্থে ধর্ষণ। মিশরের তাহরির স্কোয়ারে, সেখানকার প্রেসিডেন্টের অনুষ্ঠানে সংবাদ সংগ্রহের সময় যেভাবে ওই নারী সাংবাদিককে অসম্মান এবং যৌন হেনস্তার শিকার হতে হয়, তার জেরেই, পশ্চিমি সংবাদমাধ্যমের সৌজন্যে ধর্ষণের খেলার মতো পৈশাচিক এই আচরণের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। 

চলতি ইংরেজি বছরের নববর্ষের সূচনা অনুষ্ঠান উদযাপনের সময় জার্মানির কলোনে ‘তাহরুশ জামাই’য়ের মতো পৈশাচিক প্রথা ফের প্রকাশ্যে আসে। এই ঘটনায় যুক্ত থাকার জন্য জার্মানির ওই শহরের মধ্য প্রাচ্যের শরণার্থীদের একাংশের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে।

পৈশাচিক এই খেলায় ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে অসম্মান, হিংস্রতা, যৌন হেনস্তা সর্বোপরি ধর্ষণের শিকার হন নারীরা। কীভাবে সংঘটিত হয় পৈশাচিক প্রথার এই খেলা? সাধারণত বিশাল সংখ্যক উন্মত্ত পুরুষের উপস্থিতিতে পৈশাচিক এই খেলা চলে। শিকার হিসেবে যে নারীকে চিহ্ণিত করা হয়, জমায়েত হওয়া উন্মত্ত ওই সব পুরুষের কেন্দ্র স্থলে সেই মহিলার উপর চলতে থাকে বিভিন্ন উপায়ে অসম্মান এবং হিংস্র অত্যাচার। কেন্দ্র স্থলে চক্রাকারে থাকা পুরুষরা ওই মহিলার উপর পৈশাচিক অত্যাচারে অংশ নেয়। ওই সব পুরুষের মধ্যে কে ওই মহিলার উপর কত বেশি হিংস্র হয়ে উঠতে পারে, চলতে থাকে তারও প্রতিযোগিতা। কেন্দ্র স্থলের ওই চক্রকে ঘিরে থাকে অন্য একটি চক্র। ওই মহিলার উপর অত্যাচারের জন্য এই দ্বিতীয় চক্রের উন্মত্ত পুরুষরাও কেন্দ্রীয় স্থলের চক্রে প্রবেশের চেষ্টা করতে থাকে। এ ভাবে অসম্মান, হেনস্তা এবং হিংস্র অত্যাচারের সঙ্গে শেষ পর্যন্ত গণধর্ষণের শিকার হওয়া ছাড়া ওই মহিলার কাছে অন্য আর কোন উপায়-ও থাকে না। দ্বিতীয় চক্রের বাইরে থাকে আরও একটি চক্র। এই তৃতীয় চক্রের উন্মত্ত পুরুষরা একদিকে যেমন তাদের বাইরে জমায়েত হওয়া বিশাল জনতার থেকে কেন্দ্রীয় স্থল এবং দ্বিতীয় চক্রের উন্মত্ত পুরুষদের সুরক্ষা প্রদান করে৷ অর্থাৎ, ধর্ষকদের রক্ষা করে। তেমনই, তৃতীয় চক্রের বাইরে থাকা বিশাল জনতাকে বিভ্রান্ত করে যে, এই চক্রের পুরুষরা ওই মহিলাকে রক্ষার চেষ্টা করছে।

আন্তর্জাতিক স্তরের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের সৌজন্যে এমনই প্রকাশ্যে এসেছে যে, গত বছর ইউরোপের বিভিন্ন অংশে ছড়িয়ে পড়েছে পৈশাচিক এই ধর্ষণের খেলা। অস্ট্রেলিয়া, সুইজারল্যান্ড, সুইডেন, ফিনল্যান্ডে-ও এই খেলার ছায়া পড়েছে বলে প্রকাশ্যে এসেছে। একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক স্তরের ওই সব সংবাদমাধ্যমের পক্ষে এমন আবেদনও রাখা হয়েছে, ধর্ষণের এই খেলার বিষয়ে বিশ্বের বিভিন্ন অংশের আরও বেশি সংখ্যক মানুষ যখন জানতে পারবেন, তখন তারাও পৈশাচিক এই প্রথার বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য অংশীদার হয়ে উঠতে পারবেন। 

এখনই যদি পৈশাচিক এই প্রথার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে ওঠার কাজটি শুরু না হয়, তা হলে হয়তো আগামী দিনে দেখা যাবে যে, আমাদেরই কারও পরিচিত কোন মহিলা এই খেলার শিকার হয়েছেন। বিভিন্ন জাতি তথা দেশের মাধ্যমে বিভক্ত হয়ে রয়েছে এই বিশ্ব। তবে, মানবতার কোন ভাগ হয়নি এবং, জাতি-দেশ ভিন্ন হওয়া সত্ত্বেও বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে সেই সব মানুষও রয়েছেন, যাদের মানবতা এখনও নিঃশেষিত হয়ে যায়নি। যে কারণে, পৈশাচিক এই খেলার বিষয়টিকে কোন এক বা একাধিক দেশের সমস্যা মনে না করে, এই বিষয়টিকে গোটা বিশ্বের সমস্যা হিসেবেই বিবেচনা করা উচিত।

একজন পুরুষ যেভাবে বেঁচে থাকেন, সেই ভাবে বেঁচে থাকার অধিকার একজন মহিলারও রয়েছে। পুরুষের মতো একজন মহিলারও জন্ম হয়েছে প্রাকৃতিক কারণে। নারীরা যৌনতার কোন খেলনা নয় যে, এ ভাবে তারা প্রথার নামে গণধর্ষণের এক খেলার শিকার হবেন।


বিডি প্রতিদিন/২৭ নভেম্বর ২০১৬/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন
চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন
নিজের চুরি যাওয়া গাড়িই কিনলেন ২৩ লাখ টাকায়!
নিজের চুরি যাওয়া গাড়িই কিনলেন ২৩ লাখ টাকায়!
জরুরি ছুটি নিয়েও জিপিএস লোকেশন চেয়ে বসের ভর্ৎসনা, চাকরি ছাড়লেন তরুণী
জরুরি ছুটি নিয়েও জিপিএস লোকেশন চেয়ে বসের ভর্ৎসনা, চাকরি ছাড়লেন তরুণী
টাইটানিক থেকে বেঁচে ফেরা যাত্রীর ‘শেষ চিঠি’ রেকর্ড দামে বিক্রি
টাইটানিক থেকে বেঁচে ফেরা যাত্রীর ‘শেষ চিঠি’ রেকর্ড দামে বিক্রি
ভাগ্য যাচাই করতে গিয়ে ৩৮ কোটি টাকার লটারি জয়
ভাগ্য যাচাই করতে গিয়ে ৩৮ কোটি টাকার লটারি জয়
ডিম-দুধের পর ফুটবলে ম্যাচসেরার পুরস্কার ভেড়া
ডিম-দুধের পর ফুটবলে ম্যাচসেরার পুরস্কার ভেড়া
১০ বছর ধরে রান্না না করে বাইরের খাবারেই ভরসা নারীর
১০ বছর ধরে রান্না না করে বাইরের খাবারেই ভরসা নারীর
দুবাই থেকে স্বর্ণ এনে ধরা, জেল-হাজতে প্রেরণ
দুবাই থেকে স্বর্ণ এনে ধরা, জেল-হাজতে প্রেরণ
মাত্র ৩০০ পাউন্ডে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ কিনলেন ডুবুরি!
মাত্র ৩০০ পাউন্ডে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ কিনলেন ডুবুরি!
ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দিয়ে মিয়ানমারে গ্রেফতার জ্যোতিষী
ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দিয়ে মিয়ানমারে গ্রেফতার জ্যোতিষী
শুল্ক বিতর্কে বিপত্তি: বিমানবন্দরে ১২ ভরি সোনা ছুড়ে ফেললেন যাত্রী
শুল্ক বিতর্কে বিপত্তি: বিমানবন্দরে ১২ ভরি সোনা ছুড়ে ফেললেন যাত্রী
গোপন প্রেমের পর লুকিয়ে বিয়ে, অতঃপর রহস্যময় অন্তর্ধান রাজকন্যার
গোপন প্রেমের পর লুকিয়ে বিয়ে, অতঃপর রহস্যময় অন্তর্ধান রাজকন্যার
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংশোধন
সংশোধন

খবর

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে