শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১৫, রবিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

প্রথার নামে প্রকাশ্যে গণধর্ষণই যেখানে খেলা!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
প্রথার নামে প্রকাশ্যে গণধর্ষণই যেখানে খেলা!

প্রকাশ্যে সংঘটিত হচ্ছে গণধর্ষণ এবং এই গণধর্ষণের খেলা আবার প্রথা হিসেবেও পরিচিত! যদিও, কোন কোন ক্ষেত্রে এই খেলায় আক্ষরিক অর্থে গণধর্ষণে মেতে ওঠে উন্মত্ত অংশগ্রহণকারীরা। তবে আক্ষরিক হলেও, সেই পৈশাচিক আচরণের জেরেও নারীদের কম অসম্মান, হেনস্তা এবং যন্ত্রণার সম্মুখীন হতে হয় না। আক্ষরিক অর্থে হলেও, ধর্ষকদের যেমন সুরক্ষা দেওয়া হয়, তেমনই এই গণধর্ষণের খেলা উপভোগের জন্যেও উপস্থিত থাকে বিশাল সংখ্যক দর্শক।

শুধুমাত্র তাই নয়। বিশাল সংখ্যক মানুষকে আবার পৈশাচিক এই আচরণের বিষয়ে বিভ্রান্ত করাও হয়। ক্রমে যেখানে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সৌজন্যে দুনিয়া আরও বদলে যাচ্ছে সেখানে, নারীদের উপর এমন পৈশাচিক আচরণ খেলা হিসেবে অনুমতি পেতে পারে!! প্রকাশ্যে এ ভাবে গণধর্ষণ প্রথা হিসেবে পালিত হতে পারে!! 

তবে এমন বিভিন্ন বিস্ময়ের তুলনায় অধিক বিস্ময়ের বিষয় হল, সংঘটিত এই গণধর্ষণের বিরুদ্ধে সেভাবে প্রতিরোধও নেই! নির্বিবাদে জারি থাকছে এই পৈশাচিক আচরণ, অথচ, আন্তর্জাতিক স্তরেও সেভাবে নেই প্রতিবাদ! 

যদিও, প্রযুক্তির সৌজন্যে বিশ্ব ক্রমে আরও বিভিন্ন উপায়ে বদলে চললেও, সেই বদল যে এই বিশ্বের প্রতিটি প্রান্তে সার্বিকভাবে ঘটছে, তাও নয়। তেমনই, এই বদলের সঙ্গে তাল মিলিয়ে যে এই বিশ্বের বাসিন্দাদের মধ্যে সার্বিকভাবে মানসিকতার উন্নয়ন ঘটছে, তাও নয়। সার্বিকভাবে মানসিকতার উন্নয়নও সম্ভব নয়। যে কারণে, বিশ্ব ক্রমে আরও বদলে চললেও, এখনও যে এই বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের বিভিন্ন অংশে কত রকমের পৈশাচিক আচরণ জারি রয়েছে, সেই তালিকাও কম লম্বা হবে না। যে কারণেও হয়তো প্রকাশ্যে গণধর্ষণের খেলার মাধ্যমে পৈশাচিক প্রথা পালনের বিরুদ্ধে এখনও সেভাবে প্রতিরোধ গড়ে উঠতে পারেনি। বরং, এই পৈশাচিক আচরণের প্রসার ঘটছে। এই বিশ্বের এক অংশ থেকে অন্য অংশে ছড়িয়ে পড়ছে।

তবে, এই পৈশাচিক আচরণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ যে উঠছে না, তাও কিন্তু নয়। ফেসবুক, টুইটারের মতো সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখা যাচ্ছে প্রতিবাদ। আন্তর্জাতিক স্তরের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমেও প্রকাশিত হচ্ছে প্রতিবেদন। অথচ, এই প্রতিবাদ যে এখনও তেমন তীব্র আকার নিতে পারেনি, তাও মিথ্যা নয় বলেও প্রকাশ পাচ্ছে। এবং, এমনই বিভিন্ন বিষয় প্রকাশ্যে আসছে আবার প্রযুক্তির সৌজন্যেই। এই প্রযুক্তির সৌজন্যেই আন্তর্জাতিক স্তরের কোনও কোনও সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত এই পৈশাচিক আচরণের বিষয়টি সম্পর্কে অনেকে জানতে পারছেন। 

এই পৈশাচিক আচরণের পোশাকি নাম ‘তাহরুশ জামাই’৷ এই ‘তাহরুশ জামাই’য়ের প্রথা অনুযায়ী, প্রকাশ্যে নারীদের ধর্ষণ করা হয়। সমষ্টিগতভাবে অর্থাৎ, বহু সংখ্যক পুরুষ মিলে বিভিন্ন উপায়ে নারীদের অসম্মান এবং হেনস্তা করার উপায় হিসেবেও পরিচিত ‘তাহরুশ জামাই’। শুধুমাত্র তাই নয় ‘তাহরুশ জামাই’ মানে সমষ্টিগতভাবে নারীদের উপর যৌন নির্যাতন। পৈশাচিক এই প্রথা আসলে প্রকাশ্যে গণধর্ষণ। কারণ, এই প্রথায় নারীদের ধর্ষণের লক্ষ্যে বিশাল সংখ্যক উন্মত্ত পুরুষের যেমন উপস্থিতি থাকে তেমনই, ধর্ষণে অংশগ্রহণকারীদের রক্ষা করার জন্য ঘিরে থাকে বিশাল সংখ্যক পুরুষ। প্রচলিত অর্থে, এই পৈশাচিক আচরণকে বলা হয় গণধর্ষণের খেলা এবং পৈশাচিক এই প্রথা মানুষের খেলা হিসেবে পরিচিত।

মিশর এবং আরব জগতের কোন কোন অংশে এই প্রথার প্রচলন রয়েছে। ওই সব অংশের যুবকদের কাছে ইতিমধ্যেই এক হাজারেরও বেশি নারী ধর্ষণ, যৌন হেনস্তা এবং অসম্মানের শিকার হলেও, এই পৈশাচিক অপরাধ সেভাবে প্রকাশ্যে আসেনি। সাধারণত এই খেলার আসর সেখানেই আয়োজন করা হয়, যেখানে বিশাল সংখ্যক মানুষের জমায়েত হয়। আর প্রতিবাদের নামে সেখানে ধর্ষকদের সুরক্ষাও দেওয়া হয়। সম্প্রতি প্রকাশ পেয়েছে, চলতি বছরের শুরুতে এই খেলা ইউরোপেও শুরু হয়েছে। সংবাদমাধ্যমের সৌজন্যে গত বছরেই প্রথম প্রকাশ্যে আসে, মধ্য প্রাচ্যের বিভিন্ন অংশে এক দশকেরও বেশি সময় ধরে চালু রয়েছে পৈশাচিক এই প্রথা। জার্মানিতে চলতি ইংরেজি বছরের নববর্ষের সূচনা অনুষ্ঠানে এই ধরনের পৈশাচিক আচরণের কয়েকটি ঘটনার অভিযোগের ভিত্তিতে, এই বিষয়টি সংবাদমাধ্যমের সৌজন্যে প্রকাশ্যে আসে।

২০১১-য় আন্তর্জাতিক স্তরের সংবাদমাধ্যমের জনপ্রিয় এক নারী সাংবাদিককে যৌন হেনস্তার সময় নগ্ন করে দেয় উন্মত্ত জনতা। শুধুমাত্র অসম্মান এবং যৌন হেনস্তা নয়। উন্মত্ত জনতার গ্রাস থেকে যত সময় সেনাবাহিনী ওই নারী সাংবাদিককে উদ্ধার করতে সমর্থ হয়নি, তত সময় পর্যন্ত তার উপর চলেছিল নৃশংসভাবে মারধর এবং আক্ষরিক অর্থে ধর্ষণ। মিশরের তাহরির স্কোয়ারে, সেখানকার প্রেসিডেন্টের অনুষ্ঠানে সংবাদ সংগ্রহের সময় যেভাবে ওই নারী সাংবাদিককে অসম্মান এবং যৌন হেনস্তার শিকার হতে হয়, তার জেরেই, পশ্চিমি সংবাদমাধ্যমের সৌজন্যে ধর্ষণের খেলার মতো পৈশাচিক এই আচরণের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। 

চলতি ইংরেজি বছরের নববর্ষের সূচনা অনুষ্ঠান উদযাপনের সময় জার্মানির কলোনে ‘তাহরুশ জামাই’য়ের মতো পৈশাচিক প্রথা ফের প্রকাশ্যে আসে। এই ঘটনায় যুক্ত থাকার জন্য জার্মানির ওই শহরের মধ্য প্রাচ্যের শরণার্থীদের একাংশের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে।

পৈশাচিক এই খেলায় ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে অসম্মান, হিংস্রতা, যৌন হেনস্তা সর্বোপরি ধর্ষণের শিকার হন নারীরা। কীভাবে সংঘটিত হয় পৈশাচিক প্রথার এই খেলা? সাধারণত বিশাল সংখ্যক উন্মত্ত পুরুষের উপস্থিতিতে পৈশাচিক এই খেলা চলে। শিকার হিসেবে যে নারীকে চিহ্ণিত করা হয়, জমায়েত হওয়া উন্মত্ত ওই সব পুরুষের কেন্দ্র স্থলে সেই মহিলার উপর চলতে থাকে বিভিন্ন উপায়ে অসম্মান এবং হিংস্র অত্যাচার। কেন্দ্র স্থলে চক্রাকারে থাকা পুরুষরা ওই মহিলার উপর পৈশাচিক অত্যাচারে অংশ নেয়। ওই সব পুরুষের মধ্যে কে ওই মহিলার উপর কত বেশি হিংস্র হয়ে উঠতে পারে, চলতে থাকে তারও প্রতিযোগিতা। কেন্দ্র স্থলের ওই চক্রকে ঘিরে থাকে অন্য একটি চক্র। ওই মহিলার উপর অত্যাচারের জন্য এই দ্বিতীয় চক্রের উন্মত্ত পুরুষরাও কেন্দ্রীয় স্থলের চক্রে প্রবেশের চেষ্টা করতে থাকে। এ ভাবে অসম্মান, হেনস্তা এবং হিংস্র অত্যাচারের সঙ্গে শেষ পর্যন্ত গণধর্ষণের শিকার হওয়া ছাড়া ওই মহিলার কাছে অন্য আর কোন উপায়-ও থাকে না। দ্বিতীয় চক্রের বাইরে থাকে আরও একটি চক্র। এই তৃতীয় চক্রের উন্মত্ত পুরুষরা একদিকে যেমন তাদের বাইরে জমায়েত হওয়া বিশাল জনতার থেকে কেন্দ্রীয় স্থল এবং দ্বিতীয় চক্রের উন্মত্ত পুরুষদের সুরক্ষা প্রদান করে৷ অর্থাৎ, ধর্ষকদের রক্ষা করে। তেমনই, তৃতীয় চক্রের বাইরে থাকা বিশাল জনতাকে বিভ্রান্ত করে যে, এই চক্রের পুরুষরা ওই মহিলাকে রক্ষার চেষ্টা করছে।

আন্তর্জাতিক স্তরের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের সৌজন্যে এমনই প্রকাশ্যে এসেছে যে, গত বছর ইউরোপের বিভিন্ন অংশে ছড়িয়ে পড়েছে পৈশাচিক এই ধর্ষণের খেলা। অস্ট্রেলিয়া, সুইজারল্যান্ড, সুইডেন, ফিনল্যান্ডে-ও এই খেলার ছায়া পড়েছে বলে প্রকাশ্যে এসেছে। একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক স্তরের ওই সব সংবাদমাধ্যমের পক্ষে এমন আবেদনও রাখা হয়েছে, ধর্ষণের এই খেলার বিষয়ে বিশ্বের বিভিন্ন অংশের আরও বেশি সংখ্যক মানুষ যখন জানতে পারবেন, তখন তারাও পৈশাচিক এই প্রথার বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য অংশীদার হয়ে উঠতে পারবেন। 

এখনই যদি পৈশাচিক এই প্রথার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে ওঠার কাজটি শুরু না হয়, তা হলে হয়তো আগামী দিনে দেখা যাবে যে, আমাদেরই কারও পরিচিত কোন মহিলা এই খেলার শিকার হয়েছেন। বিভিন্ন জাতি তথা দেশের মাধ্যমে বিভক্ত হয়ে রয়েছে এই বিশ্ব। তবে, মানবতার কোন ভাগ হয়নি এবং, জাতি-দেশ ভিন্ন হওয়া সত্ত্বেও বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে সেই সব মানুষও রয়েছেন, যাদের মানবতা এখনও নিঃশেষিত হয়ে যায়নি। যে কারণে, পৈশাচিক এই খেলার বিষয়টিকে কোন এক বা একাধিক দেশের সমস্যা মনে না করে, এই বিষয়টিকে গোটা বিশ্বের সমস্যা হিসেবেই বিবেচনা করা উচিত।

একজন পুরুষ যেভাবে বেঁচে থাকেন, সেই ভাবে বেঁচে থাকার অধিকার একজন মহিলারও রয়েছে। পুরুষের মতো একজন মহিলারও জন্ম হয়েছে প্রাকৃতিক কারণে। নারীরা যৌনতার কোন খেলনা নয় যে, এ ভাবে তারা প্রথার নামে গণধর্ষণের এক খেলার শিকার হবেন।


বিডি প্রতিদিন/২৭ নভেম্বর ২০১৬/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
সূর্যের ভেতরও বৃষ্টি হয়!
সূর্যের ভেতরও বৃষ্টি হয়!
‘নিরামিষ খাবার না পেয়ে’ মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, বিমান সংস্থার বিরুদ্ধে মামলা
‘নিরামিষ খাবার না পেয়ে’ মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, বিমান সংস্থার বিরুদ্ধে মামলা
জাপানে সুপারমার্কেটে ভাল্লুকের আক্রণ, আহত ২
জাপানে সুপারমার্কেটে ভাল্লুকের আক্রণ, আহত ২
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
ক্যামেরার সামনেই পা ফসকে পড়ে গেলেন পর্বত আরোহী, নির্মম মৃত্যুতে হতবাক নেট দুনিয়া
ক্যামেরার সামনেই পা ফসকে পড়ে গেলেন পর্বত আরোহী, নির্মম মৃত্যুতে হতবাক নেট দুনিয়া
আতশবাজির আগুনে আলোকিত রাত পরিণত হলো দুঃস্বপ্নে
আতশবাজির আগুনে আলোকিত রাত পরিণত হলো দুঃস্বপ্নে
১৭১৫ সালের ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল কোটি কোটি টাকার ধনভান্ডার
১৭১৫ সালের ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল কোটি কোটি টাকার ধনভান্ডার
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
এল ক্যাপিটান জয় করতে গিয়ে প্রাণ গেল তরুণ পর্বতারোহীর
এল ক্যাপিটান জয় করতে গিয়ে প্রাণ গেল তরুণ পর্বতারোহীর
ইঁদুরমুক্ত হয়ে আগের রূপে ফিরল প্রশান্ত মহাসাগরের দুটি দ্বীপ
ইঁদুরমুক্ত হয়ে আগের রূপে ফিরল প্রশান্ত মহাসাগরের দুটি দ্বীপ
অক্টোবরে আকাশে একের পর এক দেখা মিলবে মহাজাগতিক দৃশ্য
অক্টোবরে আকাশে একের পর এক দেখা মিলবে মহাজাগতিক দৃশ্য
সর্বশেষ খবর
সিরাজগঞ্জে নারী গ্রাম পুলিশের মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে নারী গ্রাম পুলিশের মরদেহ উদ্ধার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিজে সমতা ফেরাতে বাংলাদেশের টার্গেট ১৯১ রান
সিরিজে সমতা ফেরাতে বাংলাদেশের টার্গেট ১৯১ রান

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার রোম যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
রবিবার রোম যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে মালয়েশিয়ার কারাগারে থাকা নাম-পরিচয়হীন বাংলাদেশির
পরিচয় মিলেছে মালয়েশিয়ার কারাগারে থাকা নাম-পরিচয়হীন বাংলাদেশির

৩১ মিনিট আগে | পরবাস

পাঁচ দলের বিপিএল আয়োজনের পরিকল্পনা বিসিবির
পাঁচ দলের বিপিএল আয়োজনের পরিকল্পনা বিসিবির

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে দুই মাদক কারবারি আটক
বাগেরহাটে দুই মাদক কারবারি আটক

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে অবৈধভাবে মাছ শিকার, চার জেলে আটক
সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে অবৈধভাবে মাছ শিকার, চার জেলে আটক

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের তারিখ পরিবর্তন
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের তারিখ পরিবর্তন

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

করতোয়া নদীতে গোসলে নেমে কিশোর নিখোঁজ
করতোয়া নদীতে গোসলে নেমে কিশোর নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে জিডিপির ৫ শতাংশ শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার মামলায় রবিবার থেকে যুক্তিতর্ক শুরু, হবে সরাসরি সম্প্রচার
শেখ হাসিনার মামলায় রবিবার থেকে যুক্তিতর্ক শুরু, হবে সরাসরি সম্প্রচার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান
পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
বগুড়ায় ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাষ্ট্রসংস্কারের ৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে জনগণের ন্যায়বিচার ফিরে আসবে’
‘রাষ্ট্রসংস্কারের ৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে জনগণের ন্যায়বিচার ফিরে আসবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সপ্তম জাতীয় মানবসম্পদ সম্মেলন ৫ ডিসেম্বর
সপ্তম জাতীয় মানবসম্পদ সম্মেলন ৫ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের রাস্তায় উঠে গেছে গাড়ি, শেষ পর্যন্ত চালিয়ে নিতে হবে: ফখরুল
নির্বাচনের রাস্তায় উঠে গেছে গাড়ি, শেষ পর্যন্ত চালিয়ে নিতে হবে: ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেললাইন, মেডিকেল কলেজ ও নদী সংস্কারের দাবিতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
রেললাইন, মেডিকেল কলেজ ও নদী সংস্কারের দাবিতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা হচ্ছে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে যাত্রা: কাদের গনি চৌধুরী
শিক্ষা হচ্ছে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে যাত্রা: কাদের গনি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসচাপায় সাইকেল আরোহীর মৃত্যু
বাসচাপায় সাইকেল আরোহীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রথমবারের মতো কাল থেকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু
দেশে প্রথমবারের মতো কাল থেকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিরনিদ্রায় শায়িত সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
চিরনিদ্রায় শায়িত সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিক্ষুকের ঘরে মিলল বস্তাভর্তি টাকা
ভিক্ষুকের ঘরে মিলল বস্তাভর্তি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুতে ভোট দিতে পর্যাপ্ত সময় পাবেন ভোটাররা, বহিরাগত প্রবেশে কঠোরতা
চাকসুতে ভোট দিতে পর্যাপ্ত সময় পাবেন ভোটাররা, বহিরাগত প্রবেশে কঠোরতা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্টের মাধ্যমে ফুটবলের পুনর্জাগরণ ঘটবে’
‘জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্টের মাধ্যমে ফুটবলের পুনর্জাগরণ ঘটবে’

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঁচ বছরে এলপিজির চাহিদা বেড়ে দাঁড়াবে আড়াই মিলিয়ন টন
পাঁচ বছরে এলপিজির চাহিদা বেড়ে দাঁড়াবে আড়াই মিলিয়ন টন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা
ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট
তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম