শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১৯, মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ, ২০১৪

গাজীপুরে দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের বসবাসে হাইকোর্টের স্থিতাবস্থা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গাজীপুরে দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের বসবাসে হাইকোর্টের স্থিতাবস্থা

গাজীপুরের কালিয়াকৈরের অন্ধ ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির দৃষ্টি প্রতিবন্ধী সদস্যদের বসবাসের ওপর স্থিতাবস্থা বজায় রাখার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। এ বিষয়ে অন্ধ ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির পক্ষে দায়ের করা এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার ও বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ মঙ্গলবার এ আদেশ দেন।

এ আদেশের পাশাপাশি আদালত রুল জরি করেন। রুলে অবৈধভাবে উচ্ছেদ থেকে অন্ধ কল্যাণ সমিতির সদস্যদের রক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না- তা জানতে চাওয়া হয়ছে। একইসঙ্গে কালিয়াকৈরের ওই সম্পত্তি সমিতির সদস্যদের স্থায়ীভাবে কেন লিজ দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হবে না তাও জানতে চাওয়া হয়।

দুই সপ্তাহের মধ্যে স্বরাষ্ট্র সচিব, ভূমি সচিব, সিনিয়র সহকারী ভূমি সচিব, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, কালিয়াকৈরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এবং যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাবুলকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

আদালতে রিট আবেদনটি দায়ের করেন অন্ধ কল্যাণ সমিতির সভাপতি সাহাজ উদ্দিন।

আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন ওয়ার্ল্ড ওয়াচ সোসাইটির চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লুৎফর রহমান। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আলামিন সরকার।

অ্যাডভোকেট লুতফর রহমান জানান, আদালত বলেছেন তারা যে অবস্থায় আছেন, সে অবস্থায়ই বসবাস করবেন। তাদের উচ্ছেদ করা যাবে না।

এ আবেদনের সঙ্গে গত ২৭ ফেব্রুয়ারি দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত ‘অন্ধদের জমি দখল করে মদের কারখানা, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশও মানছে না যমুনা গ্রুপ’ প্রতিবেদনটি যুক্ত করা হয়।

ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, দীর্ঘ ১১ বছর ধরে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশকেও বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে আসছেন যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম ওরফে বাবুল। তথ্যমতে, গাজীপুরের দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ৪৫টি পরিবারকে ১৪ বিঘা জমি দিয়েছিল শফিপুর বন বিভাগ। ওই জমিতে ‘অন্ধের টেক পল্লী’ গড়ে তোলেন স্থানীয় দৃষ্টি প্রতিবন্ধীরা। কিন্তু ২০০১ সালে বাবুল তার সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে দখল করেন সেই জমি। সেখানে বাবুল গড়ে তোলেন মদের (হান্টার) কারখানা। ওই জমি অন্ধদের ফিরিয়ে দিতে ২০০২ সালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু সে নির্দেশের কোনো তোয়াক্কাই করেননি বাবুল।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে স্বরাষ্ট্র সচিব, ভূমি সচিব ও গাজীপুরের জেলা প্রশাসককে দেওয়া ওই নির্দেশনাপত্রে বলা হয়েছিল, যমুনা গ্রুপের মালিকের নির্যাতন থেকে রক্ষা ও ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণসহ অন্ধের টেক খাসজমিতে বন্দোবস্তের জন্য জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক। একই বছর ২৫ অক্টোবর বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়কে অবহিত করার নির্দেশ প্রদান করা হয়। পরবর্তী সময়ে ২০০৩ সালের ২ জুলাই ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে গাজীপুরের জেলা প্রশাসককে অন্ধদের ওই জমি সেখানকার অন্ধ কল্যাণ সমিতির অনুকূলে দীর্ঘমেয়াদি বন্দোবস্তের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়। এরপর ২০০৩ সালের ২ নভেম্বর গাজীপুর জেলা প্রশাসককে কালিয়াকৈর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে অন্ধদের জমি ফিরিয়ে দেওয়া সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন দেওয়া হয়।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে গাজীপুরের জেলা প্রশাসক মো. নুরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অন্ধদের জমি ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়টি আমরা গুরুত্ব সহকারে নিয়েছি। এসব নিরীহ দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের জমি উদ্ধার করতে দ্রুত যমুনা গ্রুপের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। যমুনা গ্রুপের কাছ থেকে এ জমি উদ্ধারে সবার সহযোগিতা প্রয়োজন বলেও তিনি জানান।

কালিয়াকৈর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই।

তবে কালিয়াকৈর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) জিনাত জাহান বলেন, অন্ধদের যেসব জমি যুমনা গ্রুপ দখল করেছে, এর উদ্ধারের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

শফিপুর অন্ধ কল্যাণ সমিতির সভাপতি মো. সাহাজ উদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গাজীপুরের দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ৪৫টি পরিবারকে ১৪ বিঘা জমি দিয়েছিল শফিপুর বন বিভাগ। ওই জমিতে অন্ধের টেক পল্লী গড়ে তুলেছিলাম আমরা স্থানীয় দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীরা। কিন্তু সেই জমিতেই কুনজর পড়ে কুখ্যাত মদ ব্যবসায়ী যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম ওরফে বাবুলের। ২০০১ সালে একদিন হঠাৎ করে বাবুল তার সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে এসে আমাদের ভিটেমাটি ছাড়া করেন। সেখান থেকে আমাদের উচ্ছেদ করে কুখ্যাত বাবুল গড়ে তোলেন মদের (হান্টার) কারখানা। বসতবাড়ি হারিয়ে দীর্ঘ ১১ বছর ধরে যাযাবর জীবন কাটাচ্ছি।

ওই সময় বাবুলের অপকর্মের প্রতিবাদ করতে গিয়ে গুপ্তহত্যার শিকার হন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী (অন্ধ) সেলিম, বারেক ও সাফাজ উদ্দিন। এই তিন অন্ধকে খুনের দায়ে বাবুলের ফাঁসি দাবি করেন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী সাহাজ উদ্দিন।

তিনি আরও বলেন, আমাদের মতো অন্ধরাও বাবুলের ভয়াল থাবা থেকে রক্ষা পায়নি। আমরা সবাই এখন ছিন্নমূল জীবনযাপন করছি। কেউ ফুটপাতে, কেউবা গাছতলায় নিদারুণ কষ্টে দিন কাটাচ্ছি। অনেকবার বলেও জমি ফেরত পাইনি। পাইনি আমাদের সংগঠনের সদস্যদের হত্যার বিচার।

অশ্রু ঝরঝর চোখ আর কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, একদিন ট্রাকচাপা দিয়ে আমাদের মারতে এসেছিল বাবুলের সন্ত্রাসী বাহিনীর লোকজন। সেদিন কোনোরকমে পালিয়ে বেঁচেছি। আমরা দুই চোখে কিছুই দেখতে পাই না। আর সেই অন্ধের সম্পদ কেড়ে নিয়েছেন বাবুল। তার ওপর আল্লাহর গজব পড়বে।

গাজীপুর সমাজকল্যাণ পুনর্বাসন সোসাইটির সভাপতি মো. জয়নাল আবেদিন বলেন, আমরা অন্ধ কল্যাণ সমিতি গঠন করেছিলাম ১৯৮৫ সালে। সমিতিটি সমাজসেবা অধিদফতর থেকে রেজিস্ট্রেশন করা হয়। আমরা বাড়ি করার জন্য জমি চাইলে তৎকালীন জেলা প্রশাসক আমাদের ওই জায়গাটি দিয়েছিলেন। সেখানে আমরা বাড়ি করে বসবাস করেছি দীর্ঘ ১৫ বছর। কিন্তু বাবুলের সন্ত্রাসীরা আমাদের উচ্ছেদ করেছে।

একই তথ্য দেন প্রতিবন্ধী আব্বাস উদ্দিন। খুলনা জেলার খালিশপুরের বাসিন্দা আব্বাস উদ্দিন ভিক্ষা করতে করতে গাজীপুরে এসেছিলেন। তিল তিল করে টাকা জমিয়ে অন্ধের টেক পল্লীতে ঘর তুলেছিলেন। কিন্তু তার ঘরটিও ভেঙে দিয়েছে বাবুলের সন্ত্রাসীরা। আব্বাস উদ্দিন ঘর হারিয়ে এখন থাকেন এরশাদনগরে। জীবন চলে ভিক্ষাবৃত্তি করে।

জন্মান্ধ মোসলেম তালুকদারও ঘর তুলেছিলেন অন্ধের টেকে। এ রকম ৪০টি পরিবার ঠাঁই করে নিয়েছিল সেখানে। কিন্তু বাবুলের থাবায় সব ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। সবকিছু হারিয়ে তারা আবারও পথের ভিখারি সেজেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি
মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
সারা দেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪৪
সারা দেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪৪
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি
৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি
৮ অভিযোগে ইনুর বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ দাখিল
৮ অভিযোগে ইনুর বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ দাখিল
'আমি যতদিন আছি, কোনো অবস্থাতেই সারের দাম বাড়বে না'
'আমি যতদিন আছি, কোনো অবস্থাতেই সারের দাম বাড়বে না'
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সর্বশেষ খবর
হেরে গেল বাংলাদেশ
হেরে গেল বাংলাদেশ

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৮ উইকেট হারাল বাংলাদেশ
৮ উইকেট হারাল বাংলাদেশ

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান
ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু
পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু
হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি
বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা
গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ
আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য
চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু
বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সম্মাননায় খুশি কৃষির মাঠ কর্মকর্তারা
কুমিল্লায় সম্মাননায় খুশি কৃষির মাঠ কর্মকর্তারা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ
বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্যোন অ্যারেস্ট সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দুই এজেন্ট
শ্যোন অ্যারেস্ট সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দুই এজেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকা-ইসলামাবাদ অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের অঙ্গীকার
ঢাকা-ইসলামাবাদ অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের অঙ্গীকার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফাইনালের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, আজও নেই লিটন
ফাইনালের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, আজও নেই লিটন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার মানোন্নয়নে নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিক্ষার মানোন্নয়নে নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা
হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার
নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক