২০১৪-১৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের আকার ২ লাখ ৫০ হাজার ৫০৬ কোটি টাকা। এ বাজেটে মোট ঘাটতির পরিমাণ হচ্ছে ৬৭ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা। এটা জিডিপির ৫ শতাংশ।
প্রধানত: চারটি উৎস থেকে এ ঘাটতি পূরণ করা হবে। এর মধ্যে বৈদেশিক ঋণ বাবদ ১৮ হাজার ৬৯ কোটি টাকা, বৈদেশিক অনুদান বাবদ ৬ হাজার ২০৬ কোটি টাকা, ব্যাংকিং খাত থেকে ৩১ হাজার ২২১ কোটি টাকা ও ব্যাংক বহির্ভূত খাত থেকে কোটি টাকা নেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে বাজেটে। ব্যাংক বহির্ভূত খাতের মধ্যে সঞ্চয়পত্র খাত থেকে ৯ হাজার ৫৬ কোটি টাকা ও অন্যান্য খাত থেকে ৩ হাজার কোটি টাকা নেওয়া হবে।
অন্যদিকে বিদায়ী অর্থবছরের মূল বাজেটে মোট ঘাটতির পরিমাণ ধরা হয়েছিল ৫৫ হাজার ৩২ কোটি টাকা। এটা ছিল জিডিপির ৪ দশমিক ৬ শতাংশ।
বাজেট ঘাটতি পূরণে বিদায়ী অর্থবছরের বাজেটে বৈদেশিক ঋণ বাবদ ১৪ হাজার ৩৯৮ কোটি টাকা, বৈদেশিক অনুদান বাবদ ৬ হাজার ৬৭০ কোটি টাকা, ব্যাংকিং খাত থেকে ২৫ হাজার ৯৯৩ কোটি টাকা ও ব্যাংক বহির্ভূত খাত থেকে ৭ হাজার ৯৭১ কোটি টাকা নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। ব্যাংক বহির্ভূত খাতের মধ্যে সঞ্চয়পত্র খাত থেকে ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪ হাজার ৯৭১ কোটি টাকা ও অন্যান্য খাত থেকে ৩ হাজার কোটি টাকা।