জুলাই মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে কমে ৫ দশমিক ৪০ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। গত জুন মাসে তা ছিল ৫ দশমিক ৫৩ শতাংশ। তবে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ দশমিক ৩৫ শতাংশে। গত মাসে ছিল ৪ দশমিক ২৩ শতাংশ। এছাড়া খাদ্য বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ৯৮ শতাংশে।
মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে একনেক ব্রিফিংয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামাল মূল্যস্ফীতির এ চিত্র তুলে ধরেন। এ সময় বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি বাড়ার কারণ তুলে ধরে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ঈদের কারণে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি জুলাই মাসে কিছুটা বেড়েছে। এ ছাড়া সরকার কৃষকদের উৎপাদিত খাদ্য পণ্যের ন্যায্য দাম প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে বেশি দামে খাদ্য শস্যে কিনছে, যা মূল্যস্ফীতি বাড়ার আরও একটি কারণ।
প্রসঙ্গত, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে বাজেটে মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৮ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। সে হিসেবে লক্ষ্যমাত্রার কাছাকাছিই রয়েছে মূল্যস্ফীতি।
বিডি-প্রতিদিন/০৯ আগস্ট, ২০১৬/মাহবুব