শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৬, সোমবার, ২৩ জুলাই, ২০১৮ আপডেট:

বিনিয়োগে উৎসাহ পাচ্ছেন না দেশি-বিদেশি ব্যবসায়ীরা

ওয়ান-ইলেভেনের সেই ১২৩২ কোটি টাকা ফেরত পাননি ব্যবসায়ীরা
রুহুল আমিন রাসেল
অনলাইন ভার্সন
বিনিয়োগে উৎসাহ পাচ্ছেন না দেশি-বিদেশি ব্যবসায়ীরা

ওয়ান-ইলেভেনের সময় ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে নেওয়া টাকা ফেরত না পাওয়ায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে অর্থ বিনিয়োগে উৎসাহ পাচ্ছেন না। অনেক বিনিয়োগকারী বিষয়টিকে এখনো বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বড় প্রতিবন্ধকতা  হিসেবে দেখছেন। অর্থনীতিবিদরা মনে করেন— ব্যবসায়ীরা টাকা ফেরত না পেলে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা আস্থা হারাবেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরে না আসায় বাংলাদেশ পিছিয়ে পড়েছে কমপক্ষে ১০ বছর। কোনো কারণ ছাড়াই সে সময় ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ১২৩২ কোটি টাকা অবৈধভাবে তুলে নিয়েছিল তখনকার সরকার ও তাদের সমর্থিত বিভিন্ন সংস্থা। এতে বাংলাদেশে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগে গভীর ক্ষত তৈরি হয়েছে। এখনো হতাশার মধ্যে রয়েছেন দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা। সূত্রমতে, ব্যবসায়ীদের প্রত্যাশা ছিল— গণতান্ত্রিক সরকার ক্ষমতায় আসার পর ব্যবসায়ীরা তাদের অর্থ ফেরত পাবেন। কিন্তু ব্যবসায়ীদের অর্থ ফেরত না দিয়ে বরং বাংলাদেশ ব্যাংক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে বার বার আপিল করে চলছে। এতে বছরের পর বছর পেরিয়ে যাচ্ছে। ব্যবসায়ীরা অর্থ ফেরত পাচ্ছেন না। সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের অনেকে বলেছেন, একটি বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরির জন্য ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে নেওয়া অর্থ ফেরত দেওয়া জরুরি ছিল। কিন্তু টানাপোড়েন তৈরি করে এই অর্থ প্রদান না করা দুঃখজনক। কারণ, অনেক প্রতিষ্ঠান ছিল পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি। শেয়ারবাজারে সাধারণ মানুষও বিনিয়োগ করেছিলেন এসব প্রতিষ্ঠানে। এতে সাধারণ মানুষের লগ্নিও ক্ষতিগ্রস্ত। শুধু তাই নয়, নতুন করে বিনিয়োগ করার ক্ষেত্রেও দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা এখনো শঙ্কায় রয়েছেন। অনেকে ফেরত দিতে পারেননি ব্যাংকের টাকা। কেউ কেউ ঋণখেলাপি হয়েছেন বড় আকারে। কেন ব্যবসায়ীদের নগদ অর্থ প্রদান বঞ্চিত করা হচ্ছে, তা অপার রহস্য। সর্বশেষ ২০১৭ সালের ১৬ মার্চ দেশের সর্বোচ্চ আদালত আপিল বিভাগের রায়ে তিন মাসের মধ্যে ব্যবসায়ীদের টাকা ফেরতের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পরে এই রায় রিভিউ বা পুনর্বিবেচনার আবেদন হয়েছে আপিল বিভাগে। এ প্রসঙ্গে ওয়ান-ইলেভেন সরকারের নির্যাতনের শিকার ও ভুক্তভোগী দেশের অন্যতম জনশক্তি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ইউনিক গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুর আলী গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, টাকা তো চাপ দিয়ে নিয়েছে। কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে নেয়নি। কর ও ভ্যাট নিয়েও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড-এনবিআর কোনো সমস্যা পায়নি। পরে আমরা তথ্য-প্রমাণ নিয়ে আদালতে গিয়েছি। আদালতের নির্দেশনা মেনে সংশ্লিষ্টদের টাকা ফেরত দেওয়া উচিত। এখন রিভিউর রায়ের অপেক্ষায় আছি। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর ও দেশবরেণ্য অর্থনীতিবিদ খোন্দকার ইব্রাহীম খালেদ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ওই টাকার ওপর বাংলাদেশ ব্যাংকের কোনো অধিকার নেই, তারা শুধু রক্ষক। বরং ব্যবসায়ীদের টাকা ফেরত দেওয়ার সম্পূর্ণ দায়িত্ব সরকারের। এখন সরকার আইন অবমাননা করছে। কারণ, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ সর্বোচ্চ। এ রায় অবমাননা করা ও অস্বীকার করা আইনের শাসনের পরিপন্থী।

বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক ও অর্থনীতি সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. জামাল উদ্দিন আহমেদ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ওয়ান-ইলেভেনের সময় নেওয়া টাকা ফেরত পেলে বিনিয়োগে আস্থা বাড়বে ব্যবসায়ীদের। কারণ, বল প্রয়োগ করে টাকা নেওয়া অন্যায়। এতে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা আস্থা হারাবেন। সূত্রমতে, ব্যাপক দমন-পীড়ন, গ্রেফতার ও নির্যাতনের মাধ্যমে মইন উদ্দিন-ফখরুদ্দীনের বিতর্কিত ওয়ান-ইলেভেনের অগণতান্ত্রিক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে নেওয়া সেই ১২৩২ কোটি টাকা বিগত ১০ বছরেও ফেরত পাননি ব্যবসায়ী-শিল্পপতিরা। যদিও ওয়ান- ইলেভেনের সময়ে হয়রানির শিকার ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে আজও কোনো অভিযোগ দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদকে প্রমাণিত হয়নি। বরং বার বার প্রমাণিত হয়েছে ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ ভুল ছিল। সেই সময়ে ব্যবসায়ীরা মিথ্যা প্রচারণার শিকার ছিলেন। শুধু হয়রানি ও অর্থ আদায় করতে মামলা করা হয় ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে। ওই টাকা ফেরত না দিয়ে সরকার প্রতিশ্রুতির বরখেলাপ করেছে। ওই টাকা ফেরতে আদালতের রায়ের বাস্তবায়ন চায় ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন-এফবিসিসিআই।

এ প্রসঙ্গে এফবিসিসিআইর সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ওয়ান-ইলেভেন সময়ে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অন্যায়ভাবে জুলুম করে নেওয়া টাকা ফেরত দেওয়া উচিত। আদালতের রায়ে সবার আস্থা রাখা উচিত। ন্যায্য বিচার পাওয়ার অধিকার সবার আছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রের তথ্যমতে, জোরজবরদস্তি ও ভয়ভীতি দেখিয়ে নেওয়া সেই ১২৩২ কোটি টাকা ফেরত দেওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার গত মেয়াদে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে ওই টাকা ফেরত চেয়ে আসছেন সে সময়ের নির্যাতিত ব্যবসায়ীরা। এরপর দীর্ঘ ১০ বছরেও ওই টাকা ফেরত না পেয়ে হতাশ তারা। ব্যবসায়ীরাও মনে করেন, অর্থ মন্ত্রণালয়ের উচিত হবে আপিল বিভাগের নির্দেশনা মোতাবেক টাকাগুলো প্রকৃত মালিকদের ফেরত দেওয়া। কিন্তু সরকার তা না করে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেছে। সর্বশেষ আপিল বিভাগও ব্যবসায়ীদের টাকা ফেরত দেওয়ার পক্ষে রায় দিয়েছে। তারা আরও বলেন, দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেও ওই টাকা ফেরত দেওয়ার পক্ষে মত দিয়েছিলেন। জানা গেছে, ২০০৭ সালের এপ্রিল থেকে ২০০৮ সালের নভেম্বর পর্যন্ত একটি গোয়েন্দা সংস্থা এবং তৎকালীন টাস্কফোর্স ইন্টেলিজেন্টস (টিএফআই) কর্মকর্তারা প্রায় ৪০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ১ হাজার ২৩২ কোটি টাকা আদায় করে। এই টাকা দুই শতাধিক পে-অর্ডারের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকে সরকারের ০৯০০ নম্বর হিসাবে জমা হয়। শুধু টাকা আদায়ই নয়, অনেক ব্যবসায়ী তখন জেলও খাটেন। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে মহাজোট সরকার গত মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর বিভিন্ন সময় মন্ত্রী-এমপিদের অনেকেই এভাবে অর্থ আদায়ের ওই ঘটনাকে অনৈতিক এবং বেআইনি বলে মন্তব্য করেছিলেন। এর মধ্যে ৬১৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকার বিষয়ে পৃথক ১১টি রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাই কোর্ট তিন মাসের মধ্যে ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দেয়। বিভিন্ন সময়ে হাই কোর্টের দেওয়া এ রায়ের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ ব্যাংক আপিল করে। এ আপিলের ওপর শুনানি শেষে ২০১৭ সালের ১৬ মার্চ রায় দেয় দেশের সর্বোচ্চ আদালত। বর্তমানে ওই টাকা কী অবস্থায় আছে— জানতে চাইলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন শীর্ষ কর্মকর্তা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, টাকাগুলো কীভাবে আছে, তা সরকার জানে। তবে চলতি হিসাবে টাকাগুলো জমা হওয়াতে এ টাকার কোনো সুদ হয়নি। টাকাগুলো সরকার ফেরত দেওয়ার চিন্তা করতে পারে বলে মত দেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা।

সূত্র জানায়, ১/১১ সরকারের সময় ব্যবসায়ীদের জরিমানার নামে শুধু হয়রানিই করাই হয়নি, শারীরিক এবং মানসিক নির্যাতনও করা হয়। সেই নির্যাতনের বিচার ও জোর করে নেওয়া অর্থ ফেরত চান ভুক্তভোগীরা। ওয়ান-ইলেভেন সরকারের নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন দেশের অন্যতম জনশক্তি রপ্তানিকারক ও ইউনিক গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুর আলী। তার দাবি, মইন উদ্দিন-ফখরুদ্দীনের সরকার অন্যায়ভাবে ৪০ কোটি ৫০ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। নুর আলীর ঘনিষ্ঠ একাধিক ব্যবসায়ী এ প্রতিবেদককে বিভিন্ন সময়ে বলেছেন, তিনি বন্দুকের নলের মুখ থেকে জীবন বাঁচাতে ওই সময়ে টাকা দিতে বাধ্য হয়েছেন। ওই সময় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সন্ত্রাসীমূলক আচরণ করা হয়েছে। কালো কাপড়ে চোখ বেঁধে হুমকি দিয়ে টাকা নেওয়া হয়েছে। জানা গেছে, ১/১১ সরকার ২০০৭ সালের ১৯ এপ্রিল জেমস ফিনলের কাছ থেকে আদায় করে ১১৭ কোটি ৪১ লাখ টাকা। ওই টাকা ১৬টি পে-অর্ডার বাংলাদেশ ব্যাংকে সরকারের কনসোলিটেড ফান্ডে প্রথম জমা দেওয়া হয়। এরপর ২২ এপ্রিল একই প্রতিষ্ঠানের নামে ১৫টি পে-অর্ডারের মাধ্যমে আরও ১২০ কোটি ২৪ লাখ টাকা বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা হয়। একই প্রক্রিয়ায় পর্যায়ক্রমে দেড় বছর ধরে বিভিন্ন তারিখে বাংলাদেশ ব্যাংকে সরকারের সংশ্লিষ্ট হিসাবে টাকা জমা হয়েছে। ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের পরিচয় ছাড়াও ‘অজানা’ উল্লেখ করে সেনাসমর্থিত সরকারের প্রভাবশালী একটি গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা চার দফায় প্রায় ৪৭ কোটি টাকা জমা দিয়েছেন। এ ছাড়া বিভিন্ন নামে-বেনামে চট্টগ্রামের ব্যবসায়ী শওকত চৌধুরীর কাছ থেকে বিপুল অর্থ নেওয়া হয়েছে। ব্যবসায়ীদের ৬১৫ কোটি টাকা ফেরতে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় : সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির কাছ থেকে নেওয়া ৬১৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকা তিন মাসের মধ্যে ফেরত দিতে হাই কোর্টের রায় বহাল রেখে আপিল বিভাগের দেওয়া পূর্ণাঙ্গ রায় ২০১৭ সালের ১৫ মে প্রকাশিত হয়েছে সুপ্রিম কোর্টের নিজস্ব ওয়েবসাইটে। রায়ে দেশের সর্বোচ্চ আদালত বলেছে, রিট আবেদনকারীদের কাছ থেকে নেওয়া অর্থ ফেরত দিতে আইনগত কোনো বাধা নেই। ব্যবসায়ী ও বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে জোর করে আদায় করা এসব অর্থ বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা রাখা যেমন ঝুঁকিপূর্ণ, তেমন ভয়ানক বিপদও। দেশ থেকে জরুরি অবস্থা প্রত্যাহারের পর বাংলাদেশ ব্যাংক ওই টাকা সংশ্লিষ্টদের ফেরত দিতে পারত। কিন্তু কী কারণে তা আটকে রেখেছে তা বোধগম্য নয়। ভবিষ্যৎ ট্যাক্স আদায়ের জন্য ওই টাকা রেখে দেওয়ার যুক্তি আমাদের অর্থনৈতিক আইনে সম্পূর্ণ অজানা। তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বে আপিল বিভাগের চার বিচারপতির বেঞ্চের দেওয়া পূর্ণাঙ্গ রায়ে এ মন্তব্য করা হয়েছে। আপিল বিভাগ ২০১৭ সালের ১৬ মার্চ তিন মাসের মধ্যে টাকা ফেরত দিতে হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ ব্যাংকের করা আবেদন খারিজ করে দেয়। ৮৯ পৃষ্ঠার রায়টি লিখেছেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি নিজে।

রায়ে আদালত বলেছে, কোনো আইন ছাড়াই অবৈধভাবে জনগণের কাছ থেকে নেওয়া টাকা ফেরত দিতে আদালতের নির্দেশনা দেওয়ার এখতিয়ার রয়েছে। হাই কোর্ট যথাযথভাবেই টাকা ফেরতের নির্দেশ দিয়েছে। এ ছাড়া টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য জাতীয় সংসদে আইন করার প্রয়োজন নেই। জোর করে আদায় করা এ টাকা ডিজিএফআইর এক কর্মকর্তা কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা রাখার জন্য পাঠিয়েছে। পরবর্তীতে এই টাকা উদ্ধারের বৈধতা দিতে চেষ্টা করে, যা অত্যন্ত নিন্দনীয়।

ওই রায়ে আরও বলা হয়েছে, ডিজিএফআই দেশের একটি স্বাধীন সংস্থা এবং নির্বাহী বিভাগ থেকে তাদের কর্মকাণ্ড সম্পূর্ণ আলাদা। নির্বাহী বিভাগের মতো তারা কাজ করতে পারে না। আবার বেআইনি কাজও তারা বৈধতা দিতে পারে না। রায়ে বলা হয়, কোন ক্ষমতাবলে এবং কীভাবে তারা টাকাগুলো উদ্ধার করে বা জোরপূর্বক নেয় তার ব্যাখ্যা করার দায়িত্ব ছিল সরকারের। সরকার নীরব থেকেছে। বাংলাদেশ ব্যাংক এবং তার প্রধান নির্বাহী এ অনৈতিক ও অমানবিক কাজকে সমর্থন করেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
‌‌‘যেখানে মাছ থাকবে, সেখানে ট্যুরিজম নিয়ন্ত্রণ করতে হবে’
‌‌‘যেখানে মাছ থাকবে, সেখানে ট্যুরিজম নিয়ন্ত্রণ করতে হবে’
বইমেলা স্থগিত, হতে পারে নির্বাচনের পর
বইমেলা স্থগিত, হতে পারে নির্বাচনের পর
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন
পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা
পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না
পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রতিষ্ঠার ৫৪ বছর পূর্তি উদযাপন
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রতিষ্ঠার ৫৪ বছর পূর্তি উদযাপন
দুর্গাপূজায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কাজ করবে দুই মন্ত্রণালয়: শারমীন এস মুরশিদ
দুর্গাপূজায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কাজ করবে দুই মন্ত্রণালয়: শারমীন এস মুরশিদ
২১ লাখ মৃত ভোটারকে বাদ দেওয়া হয়েছে : সিইসি
২১ লাখ মৃত ভোটারকে বাদ দেওয়া হয়েছে : সিইসি
সর্বশেষ খবর
বান্ধব নিয়ে মৌ খান
বান্ধব নিয়ে মৌ খান

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা
‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে নিউক্যাসলকে হারাল আর্সেনাল
শেষ মুহূর্তের গোলে নিউক্যাসলকে হারাল আর্সেনাল

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোসিয়েদাদকে হারিয়ে শীর্ষে বার্সেলোনা
সোসিয়েদাদকে হারিয়ে শীর্ষে বার্সেলোনা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএজেএফ'র সভাপতি সাইদ শাহীন, সম্পাদক আবু খালিদ
বিএজেএফ'র সভাপতি সাইদ শাহীন, সম্পাদক আবু খালিদ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেইলরের সেঞ্চুরিতে জিম্বাবুয়ের ১৭০ রানের বিশাল জয়
টেইলরের সেঞ্চুরিতে জিম্বাবুয়ের ১৭০ রানের বিশাল জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত
আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, চলছে চিরুনি তল্লাশি
কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, চলছে চিরুনি তল্লাশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও ট্রাম্পকে মস্কোতে আতিথ্য দিতে প্রস্তুত পুতিন: ক্রেমলিন
এখনও ট্রাম্পকে মস্কোতে আতিথ্য দিতে প্রস্তুত পুতিন: ক্রেমলিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশিগানে গির্জায় গুলি ও অগ্নিসংযোগে নিহত ১, আহত ৯
মিশিগানে গির্জায় গুলি ও অগ্নিসংযোগে নিহত ১, আহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার প্লেতে ভারতকে চাপে ফেললো পাকিস্তান
পাওয়ার প্লেতে ভারতকে চাপে ফেললো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৭তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৬৪৪ জন
৪৭তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ১০৬৪৪ জন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনের সুরে কনার ‘নীরবে’
হাসিনের সুরে কনার ‘নীরবে’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাঙ্গায় দু'পক্ষের দেড় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে একজনের মৃত্যু, আহত ২৫
ভাঙ্গায় দু'পক্ষের দেড় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে একজনের মৃত্যু, আহত ২৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন গান 'সত্তা' নিয়ে হাজির ব্যান্ড 'আভাস'
নতুন গান 'সত্তা' নিয়ে হাজির ব্যান্ড 'আভাস'

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলীয়করণ করে দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে ধ্বংস করা হয়েছে :আমিনুল হক
দলীয়করণ করে দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে ধ্বংস করা হয়েছে :আমিনুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেন্টমার্টিনে ১৮ কেজির পোপা মাছ ৯৫ হাজারে বিক্রি
সেন্টমার্টিনে ১৮ কেজির পোপা মাছ ৯৫ হাজারে বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে ১৪৬ রানে গুটিয়ে দিল ভারত
ফাইনালে পাকিস্তানকে ১৪৬ রানে গুটিয়ে দিল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব উদ্ভাবন প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের মাশিয়া
বিশ্ব উদ্ভাবন প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের মাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান
পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
গাজীপুরে পোশাক কারখানায় আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় যেতে একটি দল ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে : রিজভী
ক্ষমতায় যেতে একটি দল ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে একদিনে হাসপাতালে সাপে কাটা ৬ রোগী ভর্তি, একজন এলেন বিষধর সাপ নিয়ে
ঠাকুরগাঁওয়ে একদিনে হাসপাতালে সাপে কাটা ৬ রোগী ভর্তি, একজন এলেন বিষধর সাপ নিয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা পাঁচ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
টানা পাঁচ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অটোরিকশা দুর্ঘটনায় কিশোর নিহত
অটোরিকশা দুর্ঘটনায় কিশোর নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
টেকনাফে দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে উত্তীর্ণদের ই-প্রত্যয়নপত্র যাচাইয়ের নির্দেশ
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে উত্তীর্ণদের ই-প্রত্যয়নপত্র যাচাইয়ের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খানসামায় টিসিবির তেল চুরি, আটক ১
খানসামায় টিসিবির তেল চুরি, আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'
এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়
আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য
ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি
পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?
কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ
হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের
১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা
সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড
ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির
পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান
দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি
ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া
কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র
যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের
পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ
হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড
নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া
ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার
ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা
হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন

সম্পাদকীয়

হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার
হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা
মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা

নগর জীবন

খাগড়াছড়িতে নিহত ৩
খাগড়াছড়িতে নিহত ৩

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনা জাদু মণি লে...
সোনা জাদু মণি লে...

শোবিজ

ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ ট্যারিফ কমিশনের
ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ ট্যারিফ কমিশনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির
ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি
প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল
ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি
উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ
এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী
নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব
গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে
সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে

শোবিজ

আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার
আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার

মাঠে ময়দানে

সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে
ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে

নগর জীবন

গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল
গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ
বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ

সম্পাদকীয়

চতুর্থ দিনের মতো দূরপাল্লার বাস বন্ধ
চতুর্থ দিনের মতো দূরপাল্লার বাস বন্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেবী দুর্গার তত্ত্ব
দেবী দুর্গার তত্ত্ব

সম্পাদকীয়

মাদরাসার সাহায্য তুলতে গিয়ে গণপিটুনির শিকার
মাদরাসার সাহায্য তুলতে গিয়ে গণপিটুনির শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবার নির্যাতনের শিকার শিশুকে তালা ভেঙে উদ্ধার
বাবার নির্যাতনের শিকার শিশুকে তালা ভেঙে উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থা ফেরানোর তাগিদ ইসিকে
আস্থা ফেরানোর তাগিদ ইসিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন সুষ্ঠু করতে ইইউর সহযোগিতা চাইল জামায়াত
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে ইইউর সহযোগিতা চাইল জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা