শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১৫, বুধবার, ০৯ জুন, ২০২১

দাম কম দেখিয়ে বিটুমিন খালাস

আমদানিতে মূল্য ঘোষণায় কারসাজি, ধরাছোঁয়ার বাইরে শুল্ক ফাঁকি, রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার
রুহুল আমিন রাসেল
অনলাইন ভার্সন
দাম কম দেখিয়ে বিটুমিন খালাস

সারা দেশের সড়ক-মহাসড়ক নির্মাণের অন্যতম উপকরণ হিসেবে ফিনিশড বা তৈরি বিটুমিন আমদানিতে মূল্য ঘোষণায় কারসাজির তথ্য পাওয়া গেছে। কাস্টমস সূত্র বলছে, অসাধু আমদানিকারকরা আন্ডারইনভয়েসিং বা দাম কম দেখিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার বিটুমিন ভর্তি ড্রাম খালাস করেন। ফলে ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকছে শুল্ক ফাঁকি। বড় অঙ্কের রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার।

এ প্রসঙ্গে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ শফি উদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিটুমিন আমদানিতে আন্ডারইনভয়েসিং বন্ধে চট্টগ্রাম কাস্টমস সক্রিয় রয়েছে। পাশাপাশি অর্থ পাচার প্রতিরোধ আইনের আওতায় অসাধু আমদানিকারকদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

তবে দেশের প্রাচীন বাণিজ্য সংগঠন ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি রিজওয়ান রাহমান বলেন, আন্ডারইনভয়েসিং বা দাম কম দেখিয়ে শুল্ক ফাঁকি দেওয়া হচ্ছে। সহজ কথায় ২০ টাকার জিনিস আমদানি করে ২ টাকা দাম দেখিয়ে শুল্ক ফাঁকি দেওয়া। এই আন্ডারইনভয়েসিং বন্ধে কাস্টমসের পুরোপুরি অটোমেশন চালু করতে হবে। এর মাধ্যমে বাড়াতে হবে কাস্টমসের নজরদারি।
চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (সিসিসিআই) সভাপতি ও বিটুমিন আমদানিকারক মাহবুব আলম বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারদর দেখে কাস্টমসকে বিটুমিনের শুল্কায়ন করতে হবে। আন্ডারইনভয়েসিং বন্ধে কাস্টমসের নজরদারি রাখতে হবে। পাশাপাশি দেশীয় বিটুমিন ব্যবহারে জোর দিতে হবে। তার মতে, ‘বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা খরচ করে বিটুমিন আমদানি করতে হচ্ছে। কিন্তু দেশে যেহেতু উন্নত মানের বিটুমিন উৎপাদন হচ্ছে, তাই আমদানি উৎসাহিত করার কোনো সুযোগ নেই। বরং বিটুমিন রপ্তানিকে আমরা উৎসাহিত করতে পারি। দেশীয় শিল্প বিকশিত হোক।’ জানা গেছে, রাস্তা নির্মাণে ব্যবহৃত বিটুমিন আমদানিতে মিথ্যা ঘোষণা থামছে না। ভেজাল বিটুমিন আসছেই, অথচ নীরব কাস্টমস। মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে আসছে বিটুমিন। রাজস্ব ফাঁকি ধরাছোঁয়ার বাইরে। কার্যত বিটুমিন আমদানির পুরো প্রক্রিয়াই প্রশ্নবিদ্ধ। বিএসটিআই, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন ও বুয়েটের অনুমোদন ছাড়াই বিটুমিন আসছে দেশে। আর চট্টগ্রাম বন্দরের একশ্রেণির অসাধু কর্মকর্তার যোগসাজশে সেগুলো ছাড়পত্রও পেয়ে যাচ্ছে। এ প্রসঙ্গে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) সহকারী অধ্যাপক এবং বিটুমিন বিশেষজ্ঞ ড. নাজমুস সাকিব বলেন, ‘এমন একটি শিপ বা জাহাজ থেকে বিটুমিন নেওয়া হচ্ছে, যেটি ৩ থেকে ৪ মাস সাগরে ভাসছে। সেখানেই শিপের পরিত্যক্ত তেল ও তেলজাতীয় ক্ষতিকর পদার্থ বিটুমিনে মেশানো হচ্ছে। এক কথায় বলতে গেলে চোরাই প্রক্রিয়ায় মানহীনভাবে তৈরি বিটুমিন বাংলাদেশে আসছে। স্বাভাবিকভাবেই মানহীন ও রাজস্ব ফাঁকির সুযোগ থাকায় ভেজাল বিটুমিনের দামও কিছুটা কম হয়। এই অল্প দামে পাওয়া খারাপ বিটুমিন সারা দেশের রাস্তা নির্মাণে ব্যবহৃত হচ্ছে। আসলে আবর্জনাকে আমরা রাস্তায় বিটুমিন হিসেবে ব্যবহার করছি।’

জানা গেছে, বিপুল বিনিয়োগে গড়ে ওঠা দেশীয় বিটুমিনশিল্পে উৎপাদন পর্যায়ে অযৌক্তিকভাবে ২৬ শতাংশ পর্যন্ত কর বিদ্যমান থাকলেও আমদানিতে অনেক কম। এভাবে শুরুতেই দেশীয় বিটুমিনশিল্প ধ্বংসের পাঁয়তারা চলছে। দেশে বিটুমিন উৎপাদনের কাঁচামাল আমদানিতে অন্যায্যভাবে ১৫ শতাংশ ভ্যাট বিদ্যমান। অথচ পরিশোধিত বিটুমিনে আমদানিতে কোনো ভ্যাটই নেই। আবার আমদানির বিটুমিন সরবরাহ পর্যায়ে যেখানে ভ্যাট মাত্র ৫ শতাংশ, সেখানে দেশীয় উৎপাদকের ওপর ১৫ শতাংশ ভ্যাটের খড়্্গ রয়েছে। এমনকি দেশীয় বিটুমিন উৎপাদনে প্রতি টনের কাঁচামাল আমদানিতে খরচ ৫৭০ ডলার হলেও আমদানিতে তা ২৬০ ডলার। এই বৈষম্যমূলক কর কাঠামো বাতিল করে দেশীয় শিল্প সুরক্ষার দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। এ প্রসঙ্গে ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ‘দেশীয় শিল্পের বিকাশ ও সুরক্ষার স্বার্থে কোনোভাবেই বৈষম্যমূলক করকাঠামো দেখতে চাই না। যেখানে তৈরি পণ্য আমদানিতে ভ্যাট নেই, সেখানে দেশীয় শিল্পের উৎপাদনের কাঁচামাল আমদানি পর্যায়ে ১৫ শতাংশ ভ্যাট অযৌক্তিক ও অন্যায়। দেশীয় বিটুমিন সরবরাহ পর্যায়ে ১৫ শতাংশ ভ্যাটও অপ্রত্যাশিত।’ সব মিলিয়ে দেশীয় বিটুমিনশিল্পের সুরক্ষায় যৌক্তিক কর নির্ধারণে পরামর্শ দিয়েছেন এই শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতা।

এ প্রসঙ্গে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) অবসরপ্রাপ্ত জ্যেষ্ঠ সদস্য মো. ফরিদ উদ্দিন বলেন, বিটুমিন আমদানির চেয়ে দেশীয় শিল্প-কারখানায় উৎপাদনের ক্ষেত্রে বাড়তি কর আরোপের কোনো সুযোগ নেই। এমনটা করা হলে তা দেশীয় শিল্পের স্বার্থবিরোধী। সরকারের দেশীয় শিল্প সুরক্ষানীতিরও পরিপন্থী। দেশীয় শিল্পের সঙ্গে এই বৈষম্যমূলক করকাঠামো যথাযথ কর্তৃপক্ষের সংশোধন করা উচিত। কারণ শিল্পের সংরক্ষণ ও সুরক্ষার দায়িত্ব সরকারের।

তথ্যমতে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বে বর্তমান সরকারের পরিকল্পনা ও আন্তরিক চেষ্টায় কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছাতে হলে ব্যাপক দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ প্রয়োজন। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রথম শর্ত যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়ন। সড়কব্যবস্থা প্রধান যোগাযোগমাধ্যম। টেকসই সড়ক নির্মাণের মূল উপাদান হলো ভালো মানের বিটুমিন। আর বিটুমিন তারকলজাতীয় পদার্থের মুখ্য সংঘটক। অ্যাসফল্ট বা বিটুমিন কঠিন বা অর্ধতরল অবস্থায় পাওয়া যায়, অথবা পেট্রোলিয়াম পরিশোধনের সময় উৎপন্ন হয়। অ্যাসফল্ট বা বিটুমিনের ব্যবহার বিভিন্নভাবে হয়। দেশে সড়ক নির্মাণকাজে বিটুমিন ব্যবহার হলেও বর্তমানে এর বহুবিধ ব্যবহার শুরু হয়েছে। বর্তমানে দেশে বিটুমিনের বার্ষিক চাহিদা প্রায় সাড়ে ৫ লাখ টন, যা অবকাঠামো উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে প্রতি বছরই বাড়ছে।

জানা গেছে, স্থানীয়ভাবে বিটুমিন উৎপাদনের জন্য প্রধান কাঁচামাল হচ্ছে পেট্রোলিয়াম অয়েলস অ্যান্ড অয়েলস অবটেইন্ড মিনারেলস, ক্রুড। যার এইচএস কোড : ২৭০৯.০০.০০। এই কাঁচামাল আমদানিতে শুল্ককর বা সিডি সিডি ৫ শতাংশ, ভ্যাট ১৫ শতাংশ, আগাম কর বা এটি ৩ শতাংশ এবং অগ্রিম আয়কর বা এআইটি ২ শতাংশ। এই করকাঠামো পর্যালোচনায় দেখা যায়, ৫ শতাংশ সিডিসহ মোট আমদানি শুল্ক দাঁড়িয়েছে ২৬ শতাংশ। এ ছাড়া প্রতি ব্যারেলের ট্যারিফ মূল্য ৪০ ডলার নির্ধারিত।

অন্যদিকে বর্তমানে দেশে এইচএস কোড ২৭১৩.২০.১০ ও ২৭১৩.২০.৯০ এর মাধ্যমে ফিনিশড বা তৈরি বিটুমিন আমদানি হয়ে থাকে। ড্রামে বিটুমিন আমদানিতে প্রতি টনের শুল্ককর নির্ধারিত আছে ৪ হাজার ৫০০ টাকা। এর সঙ্গে অগ্রিম আয়কর বা এআইটি ২ শতাংশ এবং আগাম কর বা এটি ৫ শতাংশ। অন্যদিকে অন্যান্য বিটুমিন নামে যদি কেউ বাল্ক আকারে আমদানি করে, সে ক্ষেত্রে প্রতি টনে ৩ হাজার ৫০০ টাকা আমদানি শুল্ক নির্ধারিত রয়েছে। এর সঙ্গে এআইটি ২ শতাংশ এবং এটি ৩ শতাংশ প্রযোজ্য।

জানা গেছে, স্থানীয়ভাবে বিটুমিন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান না থাকায় বিটুমিনাস ক্রুডের চেয়ে পরিশোধিত বিটুমিনের আমদানি শুল্ক কম রাখা হয় কেবল স্থানীয় অবকাঠামো উন্নয়নের স্বার্থে। কিন্তু বর্তমানে গুণগত মানসম্পন্ন বিটুমিন স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত হওয়ায় দেশীয় শিল্পের সুরক্ষা বিবেচনায় আমদানি শুল্ক কাঠামো স্থানীয় শিল্পবান্ধব করে পুনরায় নির্ধারণ করা প্রয়োজন। পাশর্^বর্তী দেশ ভারতসহ পৃথিবীর অনেক দেশ তাদের স্থানীয় শিল্পের প্রতিরক্ষণার্থে শিল্পের মূল কাঁচামালের ওপর থেকে শুল্ক ও অন্যান্য কর প্রত্যাহার করে সংশ্লিষ্ট শিল্পের সুষ্ঠু বিকাশের নিমিত্তে ফিনিশড পণ্যের ওপর বিভিন্ন শুল্ক ও অন্যান্য কর আরোপের মাধ্যমে বিদেশি পণ্যের অবাধ প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ করে উন্নতির শীর্ষে পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছে। জাতীয় বৃহত্তর স্বার্থে দেশীয় শিল্প রক্ষায় এ ধরনের নীতি বাংলাদেশেরও অনুসরণ করা উচিত। স্থানীয় শিল্প প্রতিষ্ঠা লাভ করলে দেশের জিডিপি আয় বৃদ্ধির পাশাপাশি আমদানি খাতে কষ্টার্জিত বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হবে।

এদিকে আমদানি হওয়া ফিনিশড বিটুমিন এবং দেশীয় উৎপাদিত বিটুমিনের স্থানীয় সরবরাহ পর্যায়ের বৈষম্যমূলক চিত্রের দেখা মিলেছে। জানা গেছে, ড্রাম ও অন্যান্য বিটুমিন আমদানিতে কোনো অগ্রিম ভ্যাট বা মূল্য সংযোজন কর (মূসক) পরিশোধ করতে হয় না। অর্থাৎ সংশ্লিষ্ট পণ্যসমূহ ‘মূল্য সংযোজন কর’ অব্যাহতি প্রাপ্ত। মূল্য সংযোজন কর ও স¤পূরক শুল্ক আইন, ২০১২-এর তৃতীয় তফসিল টেবিল-১ অনুযায়ী, বাল্ক বিটুমিন আমদানিতে স্থানীয়ভাবে সরবরাহের ক্ষেত্রে ভ্যাটের হার ৫ শতাংশ। পক্ষান্তরে স্থানীয়ভাবে বিটুমিন উৎপাদনে কাঁচামাল আমদানিতে ১৫ শতাংশ অগ্রিম ভ্যাট প্রযোজ্য, যা সরবরাহ পর্যায়ে সমন্বয়যোগ্য। অর্থাৎ স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত বিটুমিনে ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপিত। ফলে আমদানি হওয়া বিটুমিনের তুলনায় স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত বিটুমিনের উৎপাদন খরচ স্বাভাবিকভাবেই বেশি হবে এবং বাজারে অসম প্রতিযোগিতার কারণে কোনোভাবে দেশীয় বিটুমিন উৎপাদনকারী শিল্পপ্রতিষ্ঠান টিকে থাকতে পারবে না।

জানা গেছে, দেশীয় প্রতিষ্ঠান কর্তৃক উৎপাদিত বিটুমিনের পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকা সত্ত্বেও শুধু ন্যূনতম শুল্ক ও ভ্যাট বিদ্যমান থাকায় কিছুসংখ্যক আমদানিকারক স্থানীয় বাজারে সরবরাহ করছেন। ফলে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানসমূহ তাদের উৎপাদিত পণ্যের বিপণন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে না পারায় লোকসান গুনতে হচ্ছে। এতে আমদানি খাতে দেশের কষ্টার্জিত বৈদেশিক মুদ্রার অপচয়ের পাশাপাশি স্থানীয় পর্যায়ে মূল্য সংযোজন কর খাতে বিঘিœত হচ্ছে রাজস্ব আয়। এ অবস্থা দীর্ঘমেয়াদি চলতে থাকলে দেশীয় বিটুমিন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার উপক্রম হবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। কারণ স্থানীয় বাজারে বাজারজাত হওয়া বিটুমিন যে গ্রেডের কথা বলে বিক্রি করা হয়, তা মূলত ওই গ্রেডের নয়, বরং নিম্নমানের। ফলে রাস্তার আয়ুষ্কাল কমে যাওয়ার পাশাপাশি মেরামত ব্যয় বৃদ্ধি পাচ্ছে। সে বিবেচনায় স্থানীয়ভাবে বিটুমিনাস ক্রুড থেকে উৎপাদিত গুণগত মানসম্পন্ন বিটুমিন ব্যবহারে রাস্তার আয়ুষ্কাল বৃদ্ধিসহ মেরামত ব্যয়ও হ্রাস পাবে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রধানমন্ত্রীসহ সমগ্র জাতির স্বপ্ন পূরণের রূপকল্প-২০৪১-এর মূল স্লোগান, ‘কমাতে হবে আমদানি নির্ভরতা, বাড়াতে হবে উৎপাদনশীলতা, তাহলে তৈরি হবে কর্মসংস্থান’। টেকসই উন্নয়ন ও উন্নত যোগাযোগব্যবস্থার স্থায়িত্ব বৃদ্ধির লক্ষ্যে দেশে প্রথম বিটুমিন অ্যাসফল্ট প্লান্ট স্থাপন হয়েছে, যা দেশীয় চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রপ্তানিতেও সক্ষম। বিশেষজ্ঞ মহলের বিশ্বাস, ২০০০ সালের মতো প্রধানমন্ত্রী দেশীয় সিমেন্টশিল্পের গুরুত্ব অনুধাবন করে বাল্ক সিমেন্ট আমদানির ওপর ৩০০ শতাংশ ডিউটি আরোপ করে সিমেন্টশিল্পকে রক্ষা করেছেন, ঠিক তেমনি নিম্নমানের বিটুমিন আমদানির ওপর উচ্চ হারে আমদানি শুল্ক ও অন্যান্য কর আরোপের মাধ্যমে দেশীয় প্রিমিয়াম মানের বিটুমিন উৎপাদন শিল্পকে বিকশিত করলে তা রূপকল্প-২০৪১ বাস্তবায়নে অন্যতম মাইলফলক হবে।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ সেপ্টেম্বর)
নেপালে আটকে পড়া জাতীয় ফুটবল দলের নিরাপদ প্রত্যাবর্তনে তৎপর সরকার
নেপালে আটকে পড়া জাতীয় ফুটবল দলের নিরাপদ প্রত্যাবর্তনে তৎপর সরকার
নেপালের পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ
নেপালের পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ
বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং
বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং
নেপালের আকাশে ৫৫ মিনিট চক্কর দিয়ে ঢাকায় ফিরলো বিমান
নেপালের আকাশে ৫৫ মিনিট চক্কর দিয়ে ঢাকায় ফিরলো বিমান
এসএমই খাত দেশের জিডিপিতে প্রায় ৩০ শতাংশ অবদান রাখছে
এসএমই খাত দেশের জিডিপিতে প্রায় ৩০ শতাংশ অবদান রাখছে
সেন্টমার্টিন দ্বীপে বিনামূল্যে নৌবাহিনীর চিকিৎসা সেবা প্রদান
সেন্টমার্টিন দ্বীপে বিনামূল্যে নৌবাহিনীর চিকিৎসা সেবা প্রদান
হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ৪৫ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ
হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ৪৫ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ
সংস্কৃতি উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তান হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
সংস্কৃতি উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তান হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
মন্ত্রীদের জন্য ৬০টি গাড়ি কেনার প্রস্তাব বাতিল
মন্ত্রীদের জন্য ৬০টি গাড়ি কেনার প্রস্তাব বাতিল
সিঙ্গাপুরের জালে এক হালি গোল বাংলাদেশের
সিঙ্গাপুরের জালে এক হালি গোল বাংলাদেশের
রাজনৈতিক দল নিবন্ধন প্রক্রিয়া চলতি মাসেই শেষ করতে চায় ইসি
রাজনৈতিক দল নিবন্ধন প্রক্রিয়া চলতি মাসেই শেষ করতে চায় ইসি
সর্বশেষ খবর
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের চুরির অভিযোগে বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ৫
ছেলের চুরির অভিযোগে বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের
বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ফেনীতে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনায় পাঁচজন মৃত্যুর ঘটনায় কাভার্ড ভ্যান চালক গ্রেফতার
দুর্ঘটনায় পাঁচজন মৃত্যুর ঘটনায় কাভার্ড ভ্যান চালক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে পিন্টু হত্যা মামলায় সাত আসামি রিমান্ডে
চট্টগ্রামে পিন্টু হত্যা মামলায় সাত আসামি রিমান্ডে

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবির প্রবেশমুখে অযথা ভিড় না করতে ডিএমপির অনুরোধ
ঢাবির প্রবেশমুখে অযথা ভিড় না করতে ডিএমপির অনুরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
গাইবান্ধায় পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু আফগানিস্তানের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু আফগানিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র: স্কট বেসেন্ট
রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র: স্কট বেসেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেন্টমার্টিনে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ ৬ পাচারকারী আটক
সেন্টমার্টিনে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ ৬ পাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
সিরাজগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ২ লাখ ৭০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার, আটক ১
কক্সবাজারে ২ লাখ ৭০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার, আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে আটকে পড়া জাতীয় ফুটবল দলের নিরাপদ প্রত্যাবর্তনে তৎপর সরকার
নেপালে আটকে পড়া জাতীয় ফুটবল দলের নিরাপদ প্রত্যাবর্তনে তৎপর সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে রুশ বিমান হামলায় নিহত ২৪
ইউক্রেনে রুশ বিমান হামলায় নিহত ২৪

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেদিকুল্লাহ-ওমরজাইয়ের ব্যাটে আফগানদের বড় সংগ্রহ
সেদিকুল্লাহ-ওমরজাইয়ের ব্যাটে আফগানদের বড় সংগ্রহ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ
নেপালের পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং
বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুধবার ঢাবির সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ
বুধবার ঢাবির সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া
আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা, র‌্যাবের হাতে স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা, র‌্যাবের হাতে স্বামী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ চ্যালেঞ্জিং হবে, তবে শতভাগ দিতে প্রস্তুত দল : লিটন
এশিয়া কাপ চ্যালেঞ্জিং হবে, তবে শতভাগ দিতে প্রস্তুত দল : লিটন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান
ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাকসুর ভিপি প্রার্থী অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা ফিরিয়ে দিতে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত
জাকসুর ভিপি প্রার্থী অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা ফিরিয়ে দিতে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম
ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল
মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ
ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ
ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)
বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে
ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ
ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি
নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির
ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ
পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী
হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার
দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?
পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল
ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা
নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সম্ভাবনা দেখি না : ঢাবি উপাচার্য
ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সম্ভাবনা দেখি না : ঢাবি উপাচার্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

প্রথম পৃষ্ঠা

ছিল কড়া নিরাপত্তা
ছিল কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার
বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া
পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

নগর জীবন

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ
ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ

নগর জীবন

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই
সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই

নগর জীবন

ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট পালিয়ে গেলেও দোসরদের রেখে গেছে
ফ্যাসিস্ট পালিয়ে গেলেও দোসরদের রেখে গেছে

নগর জীবন

সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসু ভোট নিয়ে শিক্ষার্থীদের ভিড়
ডাকসু ভোট নিয়ে শিক্ষার্থীদের ভিড়

নগর জীবন

ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা
ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা

দেশগ্রাম

রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ২০
রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ২০

পূর্ব-পশ্চিম

বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন
চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন

নগর জীবন

কাশ্মীরে দুই ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীরে দুই ভারতীয় সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২
১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে খনিজ চুক্তি সই যুক্তরাষ্ট্রের
পাকিস্তানের সঙ্গে খনিজ চুক্তি সই যুক্তরাষ্ট্রের

পূর্ব-পশ্চিম

কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে
কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘাঘট নদীতে নিখোঁজ যুবকের লাশ
ঘাঘট নদীতে নিখোঁজ যুবকের লাশ

দেশগ্রাম

পাল্টাপাল্টি যত অভিযোগ
পাল্টাপাল্টি যত অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা