শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩৪, সোমবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১

হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির অভিযোগ

মাহফুজ আনাম ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতার দাবি

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
মাহফুজ আনাম ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতার দাবি

হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি, হিন্দু সম্প্রদায়কে নিশ্চিহ্ন করার ষড়যন্ত্র, সংবিধান লঙ্ঘন করে সনাতন হিন্দু আইন সংস্কারের উদ্যোগ, হিন্দু সম্প্রদায়কে সরকারের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি, আন্তর্জাতিকভাবে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে অপচেষ্টা চালানোর অভিযোগে ইংরেজি ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনাম ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের সঙ্গে জড়িত শাহীন আনামসহ সবাইকে গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছে সনাতনী ঐক্য পরিষদ বাংলাদেশ।

কয়েকটি এনজিও এবং স্বার্থান্বেষী মহল দ্বারা সনাতন পারিবারিক আইন পরিবর্তনের অপচেষ্টার প্রতিবাদে ‘পারিবারিক আইনে পরিবর্তন নিষ্প্রয়োজন’- সম্প্রতি জাতীয় প্রেস ক্লাবে অনুষ্ঠিত এক গোলটেবিল আলোচনায় এ দাবি জানানো হয়। গোলটেবিল বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন হিন্দু মহাজোটের মহাসচিব গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক।

আলোচনায় অংশ নিয়ে হিন্দু ল ইয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শংকর চন্দ্র দাস বলেন, মাহফুজ আনাম, শাহীন আনাম, অ্যাঞ্জেলা গোমেজ ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন আমাদের ধর্ম পরিবর্তন করতে চায়। অথচ আমাদের আরও কত সমস্যা আছে সেগুলো নিয়ে তারা কথা বলে না। আমাদের জন্য এত দরদ! কখনো তো শত্রু সম্পত্তি আইন নিয়ে কথা বলেননি। অথচ একটা মীমাংসিত বিষয় আমাদের হাজার বছরের সনাতন আইন সংস্কার করতে চান। এ আইনের কারণে তো আমাদের হিন্দু সম্প্রদায়ের কারও কোনো সমস্যা হচ্ছে না। তাহলে হিন্দু আইন কেন আপনাদের মাথাব্যথার কারণ হলো? তিনি বলেন, আপনারা তো হিন্দুধর্মের কেউ নন। হিন্দুধর্ম বোঝেনও না। আসলে মাহফুজ আনাম আপনারা এ দেশ থেকে হিন্দু সম্প্রদায়কে উৎখাতের ষড়যন্ত্রে নেমেছেন। আপনারা আবার ১/১১-এর মতো চক্রান্তে মেতে উঠেছেন। আপনাদের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে এ দেশের দেড় কোটি হিন্দু জেগে উঠেছে। মিথ্যা প্ররোচনা দিয়ে আপনারা কিছুই করতে পারবেন না। আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে স্বাধীনতার সরকার ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি বারবার চক্রান্তকারী মাহফুজ আনাম, তার স্ত্রী শাহীন আনাম ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের সঙ্গে জড়িত সবাইকে দ্রুত গ্রেফতার করার জন্য। অন্যথায় কঠোর কর্মসূচি দেব আমরা। অ্যাডভোকেট ডি এল রায়চৌধুরী বলেন, মাহফুজ আনাম, শাহীন আনাম ও মতিউর রহমানরা একসময় কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। হিন্দু সম্প্রদায়ের আইন সংস্কারের নামে দেশকে অস্থিতিশীল করতে এখন তারা রংবাজি করছেন। তাদের মায়াকান্না দেখে বলতে ইচ্ছা করে ভাত দেওয়ার নাম নেই, কিল মারার গোঁসাই। এ কথা বললাম কারণ হিন্দু সম্প্রদায়ের আরও কত সমস্যা আছে সেগুলো নিয়ে কখনই কথা বলে না। অথচ তারা আসছে আমাদের আইন সংস্কার করতে! তিনি বলেন, মাহফুজ আনামরা আমাদের উসকে দিলেন; তাদের বিরুদ্ধে আমরা কঠোর পদক্ষেপ নেব। তা না হলে দুই দিন পর বলবেন হিন্দুদের লাশ শ্মশানে না নিয়ে গোরস্থানে নিলে ভালো হয়। না পুড়িয়ে মাটিচাপা দিলে ভালো হয়। এসব চক্রান্তকারীর বিদেশ থেকে নাম বিক্রি করে টাকা আনার পথ বন্ধ করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, তারা বলে বিদ্যমান আইনে হিন্দু মেয়েরা সম্পদ পায় না। এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা। আবার বলে হিন্দু নারীরা তালাক চায়, বাস্তবতা হলো কোনো হিন্দু নারী তালাক চায় না। সিঁদুরহীন, শাঁখাহীন অহিন্দুরাই তালাক চায়। মাহফুজ আনামরা দেখে দেখে তাদেরই দলে ভিড়িয়েছে।
অ্যাডভোকেট সুনীল রঞ্জন বিশ্বাস বলেন, হিন্দু আইন সংস্কারের সঙ্গে কতিপয় এনজিও সংগঠন, কয়েকজন নেত্রী ও কয়েকজন ব্যক্তি জড়িত। তারা বিপথগামী। এ লোকগুলো হিন্দু আইনের কিছুই জানে না। কিছুই বোঝে না। শুধু দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য এ আইন সংস্কারের কথা বলছে।
তিনি বলেন, হিন্দুধর্মে ও শাস্ত্রে নারীদের সবচাইতে বেশি সম্মান দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে সেপারেশনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। কিন্তু ডিভোর্সের কোনো নিয়ম নেই। কারণ ডিভোর্স হলে সন্তাদের কী হবে। তারা এখন বলছে হিন্দু বিয়ের পরিবর্তে রেজিস্ট্রেশন চালু করতে। এটা করলে তারা কালকে আবার বলবে এটা কন্ট্রাক্ট ম্যারেজ। সুতরাং আইন পরিবর্তন করার দরকার নেই।

তিনি আরও বলেন, কতিপয় ইন্ধন দেওয়া ব্যক্তি ও নেত্রী সবাই চিহ্নিত। এখন তাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। তারা যাতে আমাদের হিন্দুদের নামে বিদেশ থেকে কোনো আর্থিক সুবিধা না নিতে পারে এজন্য ব্যবস্থা নিতে হবে।

বাংলাদেশ হিন্দু ল ইয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অ্যাডভোকেট নারায়ণ চন্দ্র দাস বলেন, আমরা হাজার বছরের সনাতন হিন্দু আইনের সংস্কার চাই না। এজন্য আমরা সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর কাছে যাব। প্রধানমন্ত্রীর কাছে গিয়ে দুষ্টচক্রের বিষয়ে জানাব। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানাব।

অ্যাডভোকেট সুশান্ত কুমার বসু বলেন, সংস্কারবাদী ও চক্রান্তকারীরা হিন্দুধর্মে তালাকের দাবি তুলেছে। আমি তাদের বলছি আমাদের ধর্মে বিয়ের মন্ত্র আছে, তালাকের কোনো মন্ত্র নেই। তাই তালাকের ব্যবস্থা করা যাবে না। কোনোভাবেই করা যাবে না। তাই আজকে নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষা করতে এখানে এসেছি।

তিনি বলেন, ১৯৯৯ ও ২০০০ সালেও এনজিও ও চক্রান্তকারীরা তৎপর হয়েছিল। তখন তারা ১০০ কোটি টাকা বিদেশ থেকে এনেছিল। হিন্দুধর্মে তালাক আইন পাস করাতে সে সময় তারা এর থেকে কিছু টাকা খরচ করে জোর চেষ্টা চালিয়েছিল। কিন্তু আমাদের আন্দোলনের কারণে তারা পিছু হটতে বাধ্য হয়েছিল। এখন তারা আবার ষড়যন্ত্রে নেমেছে। সে সময়ও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ছিল। এখনো আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়। বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে তারা চুপ থাকে। এ ধরনের কোনো আওয়াজ তোলে না। কারণ তারা সবাই জানে আমরা সবাই আওয়ামী লীগের লোক। এজন্য আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে তারা হিন্দুদের আওয়ামী লীগের মুখোমুখি দাঁড় করাতে চায়। দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করে বহির্বিশ্বে ভাবমূর্তি নষ্ট করতে চায়। সুশান্ত কুমার বসু চক্রান্তকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।

ইসকন প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক রুপানুগ দাস মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের রেজিস্ট্রেশন বাতিলের দাবি জানিয়ে বলেন, এ ধরনের সংগঠনের পরিচালকরা নানাভাবে মিথ্যাচার করছে হিন্দুধর্মের বিরুদ্ধে। মহানগর উত্তর পূজা উদ্যাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সুধীর চন্দ্র দাস বলেন, হিন্দু আইন সংস্কারের নামে একটি বিশেষ মহল ও এনজিও চক্রান্তে মেতে উঠেছে। তাদের প্রতিহত করতে হবে।

সনাতনধর্মের সভাপতি কুশাল চন্দ্র চক্রবর্তী বলেন, কিছু ব্যক্তি সব সময় সর্প হয়ে দংশন করে ওঝা হয়ে ঝাড়ে। হিন্দুধর্মের সংস্কার চাচ্ছেন যারা তারা এই প্রকৃতির লোক। হিন্দুধর্ম সংস্কারের নামে তারা আসলে এ দেশে হিন্দু জনগোষ্ঠীকে নিশ্চিহ্ন করতে চায়। অ্যাডভোকেট তাপস পাল বলেন, হিন্দু নারীর অধিকারের কথা বলে চক্রান্তকারীরা ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন হিন্দুদের দেশত্যাগের আয়োজন করছে। যাদের নিয়ে তারা আইন সংস্কারের কথা বলছে তারা আসলে হিন্দুধর্ম মানে না।

তিনি বলেন, এটা নিয়ে অনেক বড় বড় পত্রিকা ও সম্পাদকরা গোলটেবিল বৈঠক করেছে। বৈঠকে তারা যাদের ডেকেছে তারা হিন্দু আইন মানে না। ধর্মশাস্ত্র মানে না।

ভক্ত সংঘের সাধারণ সম্পাদক অনিল পাল বলেন, চক্রান্তকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর আন্দোলনের সময় এসেছে। সারা দেশে একযোগে আন্দোলনে নামব আমরা। এজন্য তিনি বিভাগ ও জেলা পর্যায়ে কমিটি গঠনের প্রস্তাব করেন। বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সাধন কুমার মিশ্র কুচক্রী মহলের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানান। সাবেক সচিব রবিচন্দ্রন মালাকার বলেন, হিন্দুধর্মের আইন সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক। এ প্রাকৃতিক আইনের বিরুদ্ধে যারা কাজ করছে প্রকৃতি তাদের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেবে। মানুষ মিথ্যা বলতে পারে। কিন্তু প্রকৃতি কখনো মিথ্যা বলে না। যারা মিথ্যা বলে হিন্দু আইন সংস্কারের কথা বলছেন তারাও শাস্তি পাবেন। তিনি বলেন, চক্রান্তকারীরা যে ডিভোর্স প্রথা হিন্দুধর্মে চালু করতে চাচ্ছে এটা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। এটা চালু করলে আমাদের সন্তানের কী হবে তা তারা ভাবে না। বাংলাদেশ হিন্দু সংস্কার সমিতির সভাপতি অধ্যাপক হীরেন্দ্রনাথ বিশ্বাস গোলটেবিল বৈঠকে হিন্দু আইন সংস্কারের বিপক্ষে ও চলমান আইন বহাল থাকার পক্ষে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করে বলেন, দেশে সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ নানামুখী অত্যাচার, নিপীড়ন, নিগ্রহ-নির্যাতন ও ধর্মান্তকরণ তথা নিরন্তর অশান্তির মধ্যেই কালাতিপাত করছে; দেখেশুনে মনে হয় এর যেন কোনো অবসান নেই। এর পাশাপাশি আর এক উপদ্রব সৃষ্টি হয়েছে তা হলো হিন্দু আইন সংস্কারের অশুভ পাঁয়তারা। বিগত প্রায় পঁচিশ বছর যাবৎ একটি বিশেষ মহল এ অপতৎপরতা চালিয়ে আসছে। জানা মতে এ উদ্যোগটি প্রথমেই নেয় বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ।

তারা বিভিন্ন সময় সভা-সেমিনার ইত্যাদির মাধ্যমে প্রচারণা শুরু করে। কিন্তু এর বিরুদ্ধে একটি প্রতিবাদী শক্তি জেগে ওঠায় তারা সহায়ক শক্তির অন্বেষণে থাকে। জুটে যায় কতিপয় এনজিও, যার কেন্দ্রে অবস্থান নেয় মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন, যারা এ কাজে অর্থের জোগানদার হিসেবে ভূমিকা নেয়। সারা দেশে হিন্দু নারীদের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়াতে শুরু করে প্রচার-প্রচারণা। একসময় তারা হিন্দু এলিটদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করে। তৎকালীন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান প্রয়াত সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত পর্যন্ত পৌঁছে যান তারা। তিনি তো হিন্দু আইন সংস্কারের প্রয়োজনসংক্রান্ত ঘোষণাই দিয়ে দিলেন। এর প্রতিবাদে সৃষ্টি হয়ে গেল ‘সনাতন ধর্মীয় সম্মিলিত পরিষদ’। শুরু হলো আন্দোলন তথা প্রতিবাদী নানা কর্মসূচি।

তিনি বলেন, ভাগ্য ভালো যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যথোচিত নির্দেশনা রাখলেন যা তৎকালীন আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদের সানুগ্রহ সাক্ষাৎদানের মধ্য দিয়ে জানা গেল। সনাতন ধর্মীয় সম্মিলিত পরিষদের নেতৃবৃন্দের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়ে দিলেন কোনো বিরোধিতা থাকলে হিন্দু আইনের কোনো সংস্কারে সরকার হাত দেবে না। এটি ছিল ২০১২ সালের ঘটনা। এরপর আবার ২০১৮-১৯ সালে ওই মহলটি তৎপরতা শুরু করলে আবার গঠিত হয় হিন্দু পারিবারিক আইন পরিবর্তন প্রতিরোধ কমিটি। এবারেও আইনমন্ত্রী আনিসুল হক একইভাবে জানিয়ে দিলেন আপনাদের বিরোধিতা থাকলে সরকার হিন্দু আইন সংস্কার বা পরিবর্তনে হাত দেবে না।

কিন্তু এরা তো নাছোড়বান্দা। আবার জোরেশোরে শুরু করেছে। কারণ বিদেশি টাকার কিছুটা খরচ দেখাতে হলেও তো অপেক্ষাকৃত দুর্বল জনগোষ্ঠী সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে কাজ করে খরচ দেখানো যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
খসড়া টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ওটিটি ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিধান
খসড়া টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ওটিটি ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিধান
অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস
অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে ফের শুনানি আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে ফের শুনানি আজ
দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
বিচার বিভাগের ওপর তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত হয়েছে
বিচার বিভাগের ওপর তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত হয়েছে
বাংলাদেশ-তুরস্ক সম্পর্কের দৃঢ়তায় নতুন দিগন্ত
বাংলাদেশ-তুরস্ক সম্পর্কের দৃঢ়তায় নতুন দিগন্ত
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
সর্বশেষ খবর
ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় নিহত ১
ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় নিহত ১

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় নিহতের ঘটনায় মামলা
নোয়াখালীতে ট্রাকচাপায় নিহতের ঘটনায় মামলা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

খসড়া টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ওটিটি ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিধান
খসড়া টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ওটিটি ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিধান

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

'দীপিকা আছে ভালোবাসা তো থাকতেই হবে'
'দীপিকা আছে ভালোবাসা তো থাকতেই হবে'

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

মালদ্বীপে প্রবাসীদের জন্য এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমে মতবিনিময় সভা
মালদ্বীপে প্রবাসীদের জন্য এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমে মতবিনিময় সভা

৩০ মিনিট আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্রে মেয়র-গভর্নর নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের জয়জয়কার, চ্যালেঞ্জের মুখে ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রে মেয়র-গভর্নর নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের জয়জয়কার, চ্যালেঞ্জের মুখে ট্রাম্প

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ঝুমাসহ গ্রেফতার ৭
দুর্গাপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ঝুমাসহ গ্রেফতার ৭

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস
আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস

৫১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শব্দদূষণ রোধে ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক কর্মসূচি
শব্দদূষণ রোধে ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক কর্মসূচি

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় রাস ভক্তদের গঙ্গাস্নান
কুয়াকাটায় রাস ভক্তদের গঙ্গাস্নান

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউ জার্সির গভর্নর হলেন মিকি শেরিল
নিউ জার্সির গভর্নর হলেন মিকি শেরিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র কে এই মামদানি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২৬ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস
অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘স্পাইডারম্যান-৪’ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক
‘স্পাইডারম্যান-৪’ সিনেমায় ফিরছে হাল্ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড
অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
টেকনাফে সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস
প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৮ম দিনের শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৮ম দিনের শুনানি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসনিয়ার নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডে ১০ জনের মৃত্যু
বসনিয়ার নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডে ১০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী
টরন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর
মাদরাসা ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা ২৮-৩১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য