শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩৪, সোমবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১

হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির অভিযোগ

মাহফুজ আনাম ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতার দাবি

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
মাহফুজ আনাম ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতার দাবি

হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি, হিন্দু সম্প্রদায়কে নিশ্চিহ্ন করার ষড়যন্ত্র, সংবিধান লঙ্ঘন করে সনাতন হিন্দু আইন সংস্কারের উদ্যোগ, হিন্দু সম্প্রদায়কে সরকারের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি, আন্তর্জাতিকভাবে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে অপচেষ্টা চালানোর অভিযোগে ইংরেজি ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনাম ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের সঙ্গে জড়িত শাহীন আনামসহ সবাইকে গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছে সনাতনী ঐক্য পরিষদ বাংলাদেশ।

কয়েকটি এনজিও এবং স্বার্থান্বেষী মহল দ্বারা সনাতন পারিবারিক আইন পরিবর্তনের অপচেষ্টার প্রতিবাদে ‘পারিবারিক আইনে পরিবর্তন নিষ্প্রয়োজন’- সম্প্রতি জাতীয় প্রেস ক্লাবে অনুষ্ঠিত এক গোলটেবিল আলোচনায় এ দাবি জানানো হয়। গোলটেবিল বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন হিন্দু মহাজোটের মহাসচিব গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক।

আলোচনায় অংশ নিয়ে হিন্দু ল ইয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শংকর চন্দ্র দাস বলেন, মাহফুজ আনাম, শাহীন আনাম, অ্যাঞ্জেলা গোমেজ ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন আমাদের ধর্ম পরিবর্তন করতে চায়। অথচ আমাদের আরও কত সমস্যা আছে সেগুলো নিয়ে তারা কথা বলে না। আমাদের জন্য এত দরদ! কখনো তো শত্রু সম্পত্তি আইন নিয়ে কথা বলেননি। অথচ একটা মীমাংসিত বিষয় আমাদের হাজার বছরের সনাতন আইন সংস্কার করতে চান। এ আইনের কারণে তো আমাদের হিন্দু সম্প্রদায়ের কারও কোনো সমস্যা হচ্ছে না। তাহলে হিন্দু আইন কেন আপনাদের মাথাব্যথার কারণ হলো? তিনি বলেন, আপনারা তো হিন্দুধর্মের কেউ নন। হিন্দুধর্ম বোঝেনও না। আসলে মাহফুজ আনাম আপনারা এ দেশ থেকে হিন্দু সম্প্রদায়কে উৎখাতের ষড়যন্ত্রে নেমেছেন। আপনারা আবার ১/১১-এর মতো চক্রান্তে মেতে উঠেছেন। আপনাদের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে এ দেশের দেড় কোটি হিন্দু জেগে উঠেছে। মিথ্যা প্ররোচনা দিয়ে আপনারা কিছুই করতে পারবেন না। আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে স্বাধীনতার সরকার ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি বারবার চক্রান্তকারী মাহফুজ আনাম, তার স্ত্রী শাহীন আনাম ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের সঙ্গে জড়িত সবাইকে দ্রুত গ্রেফতার করার জন্য। অন্যথায় কঠোর কর্মসূচি দেব আমরা। অ্যাডভোকেট ডি এল রায়চৌধুরী বলেন, মাহফুজ আনাম, শাহীন আনাম ও মতিউর রহমানরা একসময় কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। হিন্দু সম্প্রদায়ের আইন সংস্কারের নামে দেশকে অস্থিতিশীল করতে এখন তারা রংবাজি করছেন। তাদের মায়াকান্না দেখে বলতে ইচ্ছা করে ভাত দেওয়ার নাম নেই, কিল মারার গোঁসাই। এ কথা বললাম কারণ হিন্দু সম্প্রদায়ের আরও কত সমস্যা আছে সেগুলো নিয়ে কখনই কথা বলে না। অথচ তারা আসছে আমাদের আইন সংস্কার করতে! তিনি বলেন, মাহফুজ আনামরা আমাদের উসকে দিলেন; তাদের বিরুদ্ধে আমরা কঠোর পদক্ষেপ নেব। তা না হলে দুই দিন পর বলবেন হিন্দুদের লাশ শ্মশানে না নিয়ে গোরস্থানে নিলে ভালো হয়। না পুড়িয়ে মাটিচাপা দিলে ভালো হয়। এসব চক্রান্তকারীর বিদেশ থেকে নাম বিক্রি করে টাকা আনার পথ বন্ধ করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, তারা বলে বিদ্যমান আইনে হিন্দু মেয়েরা সম্পদ পায় না। এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা। আবার বলে হিন্দু নারীরা তালাক চায়, বাস্তবতা হলো কোনো হিন্দু নারী তালাক চায় না। সিঁদুরহীন, শাঁখাহীন অহিন্দুরাই তালাক চায়। মাহফুজ আনামরা দেখে দেখে তাদেরই দলে ভিড়িয়েছে।
অ্যাডভোকেট সুনীল রঞ্জন বিশ্বাস বলেন, হিন্দু আইন সংস্কারের সঙ্গে কতিপয় এনজিও সংগঠন, কয়েকজন নেত্রী ও কয়েকজন ব্যক্তি জড়িত। তারা বিপথগামী। এ লোকগুলো হিন্দু আইনের কিছুই জানে না। কিছুই বোঝে না। শুধু দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য এ আইন সংস্কারের কথা বলছে।
তিনি বলেন, হিন্দুধর্মে ও শাস্ত্রে নারীদের সবচাইতে বেশি সম্মান দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে সেপারেশনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। কিন্তু ডিভোর্সের কোনো নিয়ম নেই। কারণ ডিভোর্স হলে সন্তাদের কী হবে। তারা এখন বলছে হিন্দু বিয়ের পরিবর্তে রেজিস্ট্রেশন চালু করতে। এটা করলে তারা কালকে আবার বলবে এটা কন্ট্রাক্ট ম্যারেজ। সুতরাং আইন পরিবর্তন করার দরকার নেই।

তিনি আরও বলেন, কতিপয় ইন্ধন দেওয়া ব্যক্তি ও নেত্রী সবাই চিহ্নিত। এখন তাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। তারা যাতে আমাদের হিন্দুদের নামে বিদেশ থেকে কোনো আর্থিক সুবিধা না নিতে পারে এজন্য ব্যবস্থা নিতে হবে।

বাংলাদেশ হিন্দু ল ইয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অ্যাডভোকেট নারায়ণ চন্দ্র দাস বলেন, আমরা হাজার বছরের সনাতন হিন্দু আইনের সংস্কার চাই না। এজন্য আমরা সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর কাছে যাব। প্রধানমন্ত্রীর কাছে গিয়ে দুষ্টচক্রের বিষয়ে জানাব। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানাব।

অ্যাডভোকেট সুশান্ত কুমার বসু বলেন, সংস্কারবাদী ও চক্রান্তকারীরা হিন্দুধর্মে তালাকের দাবি তুলেছে। আমি তাদের বলছি আমাদের ধর্মে বিয়ের মন্ত্র আছে, তালাকের কোনো মন্ত্র নেই। তাই তালাকের ব্যবস্থা করা যাবে না। কোনোভাবেই করা যাবে না। তাই আজকে নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষা করতে এখানে এসেছি।

তিনি বলেন, ১৯৯৯ ও ২০০০ সালেও এনজিও ও চক্রান্তকারীরা তৎপর হয়েছিল। তখন তারা ১০০ কোটি টাকা বিদেশ থেকে এনেছিল। হিন্দুধর্মে তালাক আইন পাস করাতে সে সময় তারা এর থেকে কিছু টাকা খরচ করে জোর চেষ্টা চালিয়েছিল। কিন্তু আমাদের আন্দোলনের কারণে তারা পিছু হটতে বাধ্য হয়েছিল। এখন তারা আবার ষড়যন্ত্রে নেমেছে। সে সময়ও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ছিল। এখনো আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়। বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে তারা চুপ থাকে। এ ধরনের কোনো আওয়াজ তোলে না। কারণ তারা সবাই জানে আমরা সবাই আওয়ামী লীগের লোক। এজন্য আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে তারা হিন্দুদের আওয়ামী লীগের মুখোমুখি দাঁড় করাতে চায়। দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করে বহির্বিশ্বে ভাবমূর্তি নষ্ট করতে চায়। সুশান্ত কুমার বসু চক্রান্তকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।

ইসকন প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক রুপানুগ দাস মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের রেজিস্ট্রেশন বাতিলের দাবি জানিয়ে বলেন, এ ধরনের সংগঠনের পরিচালকরা নানাভাবে মিথ্যাচার করছে হিন্দুধর্মের বিরুদ্ধে। মহানগর উত্তর পূজা উদ্যাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সুধীর চন্দ্র দাস বলেন, হিন্দু আইন সংস্কারের নামে একটি বিশেষ মহল ও এনজিও চক্রান্তে মেতে উঠেছে। তাদের প্রতিহত করতে হবে।

সনাতনধর্মের সভাপতি কুশাল চন্দ্র চক্রবর্তী বলেন, কিছু ব্যক্তি সব সময় সর্প হয়ে দংশন করে ওঝা হয়ে ঝাড়ে। হিন্দুধর্মের সংস্কার চাচ্ছেন যারা তারা এই প্রকৃতির লোক। হিন্দুধর্ম সংস্কারের নামে তারা আসলে এ দেশে হিন্দু জনগোষ্ঠীকে নিশ্চিহ্ন করতে চায়। অ্যাডভোকেট তাপস পাল বলেন, হিন্দু নারীর অধিকারের কথা বলে চক্রান্তকারীরা ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন হিন্দুদের দেশত্যাগের আয়োজন করছে। যাদের নিয়ে তারা আইন সংস্কারের কথা বলছে তারা আসলে হিন্দুধর্ম মানে না।

তিনি বলেন, এটা নিয়ে অনেক বড় বড় পত্রিকা ও সম্পাদকরা গোলটেবিল বৈঠক করেছে। বৈঠকে তারা যাদের ডেকেছে তারা হিন্দু আইন মানে না। ধর্মশাস্ত্র মানে না।

ভক্ত সংঘের সাধারণ সম্পাদক অনিল পাল বলেন, চক্রান্তকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর আন্দোলনের সময় এসেছে। সারা দেশে একযোগে আন্দোলনে নামব আমরা। এজন্য তিনি বিভাগ ও জেলা পর্যায়ে কমিটি গঠনের প্রস্তাব করেন। বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সাধন কুমার মিশ্র কুচক্রী মহলের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানান। সাবেক সচিব রবিচন্দ্রন মালাকার বলেন, হিন্দুধর্মের আইন সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক। এ প্রাকৃতিক আইনের বিরুদ্ধে যারা কাজ করছে প্রকৃতি তাদের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেবে। মানুষ মিথ্যা বলতে পারে। কিন্তু প্রকৃতি কখনো মিথ্যা বলে না। যারা মিথ্যা বলে হিন্দু আইন সংস্কারের কথা বলছেন তারাও শাস্তি পাবেন। তিনি বলেন, চক্রান্তকারীরা যে ডিভোর্স প্রথা হিন্দুধর্মে চালু করতে চাচ্ছে এটা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। এটা চালু করলে আমাদের সন্তানের কী হবে তা তারা ভাবে না। বাংলাদেশ হিন্দু সংস্কার সমিতির সভাপতি অধ্যাপক হীরেন্দ্রনাথ বিশ্বাস গোলটেবিল বৈঠকে হিন্দু আইন সংস্কারের বিপক্ষে ও চলমান আইন বহাল থাকার পক্ষে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করে বলেন, দেশে সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ নানামুখী অত্যাচার, নিপীড়ন, নিগ্রহ-নির্যাতন ও ধর্মান্তকরণ তথা নিরন্তর অশান্তির মধ্যেই কালাতিপাত করছে; দেখেশুনে মনে হয় এর যেন কোনো অবসান নেই। এর পাশাপাশি আর এক উপদ্রব সৃষ্টি হয়েছে তা হলো হিন্দু আইন সংস্কারের অশুভ পাঁয়তারা। বিগত প্রায় পঁচিশ বছর যাবৎ একটি বিশেষ মহল এ অপতৎপরতা চালিয়ে আসছে। জানা মতে এ উদ্যোগটি প্রথমেই নেয় বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ।

তারা বিভিন্ন সময় সভা-সেমিনার ইত্যাদির মাধ্যমে প্রচারণা শুরু করে। কিন্তু এর বিরুদ্ধে একটি প্রতিবাদী শক্তি জেগে ওঠায় তারা সহায়ক শক্তির অন্বেষণে থাকে। জুটে যায় কতিপয় এনজিও, যার কেন্দ্রে অবস্থান নেয় মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন, যারা এ কাজে অর্থের জোগানদার হিসেবে ভূমিকা নেয়। সারা দেশে হিন্দু নারীদের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়াতে শুরু করে প্রচার-প্রচারণা। একসময় তারা হিন্দু এলিটদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করে। তৎকালীন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান প্রয়াত সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত পর্যন্ত পৌঁছে যান তারা। তিনি তো হিন্দু আইন সংস্কারের প্রয়োজনসংক্রান্ত ঘোষণাই দিয়ে দিলেন। এর প্রতিবাদে সৃষ্টি হয়ে গেল ‘সনাতন ধর্মীয় সম্মিলিত পরিষদ’। শুরু হলো আন্দোলন তথা প্রতিবাদী নানা কর্মসূচি।

তিনি বলেন, ভাগ্য ভালো যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যথোচিত নির্দেশনা রাখলেন যা তৎকালীন আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদের সানুগ্রহ সাক্ষাৎদানের মধ্য দিয়ে জানা গেল। সনাতন ধর্মীয় সম্মিলিত পরিষদের নেতৃবৃন্দের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়ে দিলেন কোনো বিরোধিতা থাকলে হিন্দু আইনের কোনো সংস্কারে সরকার হাত দেবে না। এটি ছিল ২০১২ সালের ঘটনা। এরপর আবার ২০১৮-১৯ সালে ওই মহলটি তৎপরতা শুরু করলে আবার গঠিত হয় হিন্দু পারিবারিক আইন পরিবর্তন প্রতিরোধ কমিটি। এবারেও আইনমন্ত্রী আনিসুল হক একইভাবে জানিয়ে দিলেন আপনাদের বিরোধিতা থাকলে সরকার হিন্দু আইন সংস্কার বা পরিবর্তনে হাত দেবে না।

কিন্তু এরা তো নাছোড়বান্দা। আবার জোরেশোরে শুরু করেছে। কারণ বিদেশি টাকার কিছুটা খরচ দেখাতে হলেও তো অপেক্ষাকৃত দুর্বল জনগোষ্ঠী সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে কাজ করে খরচ দেখানো যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
সর্বশেষ খবর
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’
‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’

পূর্ব-পশ্চিম

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি
সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’
ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসকের মৃত্যু
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসকের মৃত্যু

খবর

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে