শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩৪, সোমবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১

হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির অভিযোগ

মাহফুজ আনাম ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতার দাবি

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
মাহফুজ আনাম ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতার দাবি

হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি, হিন্দু সম্প্রদায়কে নিশ্চিহ্ন করার ষড়যন্ত্র, সংবিধান লঙ্ঘন করে সনাতন হিন্দু আইন সংস্কারের উদ্যোগ, হিন্দু সম্প্রদায়কে সরকারের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি, আন্তর্জাতিকভাবে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে অপচেষ্টা চালানোর অভিযোগে ইংরেজি ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনাম ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের সঙ্গে জড়িত শাহীন আনামসহ সবাইকে গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছে সনাতনী ঐক্য পরিষদ বাংলাদেশ।

কয়েকটি এনজিও এবং স্বার্থান্বেষী মহল দ্বারা সনাতন পারিবারিক আইন পরিবর্তনের অপচেষ্টার প্রতিবাদে ‘পারিবারিক আইনে পরিবর্তন নিষ্প্রয়োজন’- সম্প্রতি জাতীয় প্রেস ক্লাবে অনুষ্ঠিত এক গোলটেবিল আলোচনায় এ দাবি জানানো হয়। গোলটেবিল বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন হিন্দু মহাজোটের মহাসচিব গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক।

আলোচনায় অংশ নিয়ে হিন্দু ল ইয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শংকর চন্দ্র দাস বলেন, মাহফুজ আনাম, শাহীন আনাম, অ্যাঞ্জেলা গোমেজ ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন আমাদের ধর্ম পরিবর্তন করতে চায়। অথচ আমাদের আরও কত সমস্যা আছে সেগুলো নিয়ে তারা কথা বলে না। আমাদের জন্য এত দরদ! কখনো তো শত্রু সম্পত্তি আইন নিয়ে কথা বলেননি। অথচ একটা মীমাংসিত বিষয় আমাদের হাজার বছরের সনাতন আইন সংস্কার করতে চান। এ আইনের কারণে তো আমাদের হিন্দু সম্প্রদায়ের কারও কোনো সমস্যা হচ্ছে না। তাহলে হিন্দু আইন কেন আপনাদের মাথাব্যথার কারণ হলো? তিনি বলেন, আপনারা তো হিন্দুধর্মের কেউ নন। হিন্দুধর্ম বোঝেনও না। আসলে মাহফুজ আনাম আপনারা এ দেশ থেকে হিন্দু সম্প্রদায়কে উৎখাতের ষড়যন্ত্রে নেমেছেন। আপনারা আবার ১/১১-এর মতো চক্রান্তে মেতে উঠেছেন। আপনাদের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে এ দেশের দেড় কোটি হিন্দু জেগে উঠেছে। মিথ্যা প্ররোচনা দিয়ে আপনারা কিছুই করতে পারবেন না। আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে স্বাধীনতার সরকার ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি বারবার চক্রান্তকারী মাহফুজ আনাম, তার স্ত্রী শাহীন আনাম ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের সঙ্গে জড়িত সবাইকে দ্রুত গ্রেফতার করার জন্য। অন্যথায় কঠোর কর্মসূচি দেব আমরা। অ্যাডভোকেট ডি এল রায়চৌধুরী বলেন, মাহফুজ আনাম, শাহীন আনাম ও মতিউর রহমানরা একসময় কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। হিন্দু সম্প্রদায়ের আইন সংস্কারের নামে দেশকে অস্থিতিশীল করতে এখন তারা রংবাজি করছেন। তাদের মায়াকান্না দেখে বলতে ইচ্ছা করে ভাত দেওয়ার নাম নেই, কিল মারার গোঁসাই। এ কথা বললাম কারণ হিন্দু সম্প্রদায়ের আরও কত সমস্যা আছে সেগুলো নিয়ে কখনই কথা বলে না। অথচ তারা আসছে আমাদের আইন সংস্কার করতে! তিনি বলেন, মাহফুজ আনামরা আমাদের উসকে দিলেন; তাদের বিরুদ্ধে আমরা কঠোর পদক্ষেপ নেব। তা না হলে দুই দিন পর বলবেন হিন্দুদের লাশ শ্মশানে না নিয়ে গোরস্থানে নিলে ভালো হয়। না পুড়িয়ে মাটিচাপা দিলে ভালো হয়। এসব চক্রান্তকারীর বিদেশ থেকে নাম বিক্রি করে টাকা আনার পথ বন্ধ করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, তারা বলে বিদ্যমান আইনে হিন্দু মেয়েরা সম্পদ পায় না। এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা। আবার বলে হিন্দু নারীরা তালাক চায়, বাস্তবতা হলো কোনো হিন্দু নারী তালাক চায় না। সিঁদুরহীন, শাঁখাহীন অহিন্দুরাই তালাক চায়। মাহফুজ আনামরা দেখে দেখে তাদেরই দলে ভিড়িয়েছে।
অ্যাডভোকেট সুনীল রঞ্জন বিশ্বাস বলেন, হিন্দু আইন সংস্কারের সঙ্গে কতিপয় এনজিও সংগঠন, কয়েকজন নেত্রী ও কয়েকজন ব্যক্তি জড়িত। তারা বিপথগামী। এ লোকগুলো হিন্দু আইনের কিছুই জানে না। কিছুই বোঝে না। শুধু দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য এ আইন সংস্কারের কথা বলছে।
তিনি বলেন, হিন্দুধর্মে ও শাস্ত্রে নারীদের সবচাইতে বেশি সম্মান দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে সেপারেশনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। কিন্তু ডিভোর্সের কোনো নিয়ম নেই। কারণ ডিভোর্স হলে সন্তাদের কী হবে। তারা এখন বলছে হিন্দু বিয়ের পরিবর্তে রেজিস্ট্রেশন চালু করতে। এটা করলে তারা কালকে আবার বলবে এটা কন্ট্রাক্ট ম্যারেজ। সুতরাং আইন পরিবর্তন করার দরকার নেই।

তিনি আরও বলেন, কতিপয় ইন্ধন দেওয়া ব্যক্তি ও নেত্রী সবাই চিহ্নিত। এখন তাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। তারা যাতে আমাদের হিন্দুদের নামে বিদেশ থেকে কোনো আর্থিক সুবিধা না নিতে পারে এজন্য ব্যবস্থা নিতে হবে।

বাংলাদেশ হিন্দু ল ইয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অ্যাডভোকেট নারায়ণ চন্দ্র দাস বলেন, আমরা হাজার বছরের সনাতন হিন্দু আইনের সংস্কার চাই না। এজন্য আমরা সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর কাছে যাব। প্রধানমন্ত্রীর কাছে গিয়ে দুষ্টচক্রের বিষয়ে জানাব। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানাব।

অ্যাডভোকেট সুশান্ত কুমার বসু বলেন, সংস্কারবাদী ও চক্রান্তকারীরা হিন্দুধর্মে তালাকের দাবি তুলেছে। আমি তাদের বলছি আমাদের ধর্মে বিয়ের মন্ত্র আছে, তালাকের কোনো মন্ত্র নেই। তাই তালাকের ব্যবস্থা করা যাবে না। কোনোভাবেই করা যাবে না। তাই আজকে নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষা করতে এখানে এসেছি।

তিনি বলেন, ১৯৯৯ ও ২০০০ সালেও এনজিও ও চক্রান্তকারীরা তৎপর হয়েছিল। তখন তারা ১০০ কোটি টাকা বিদেশ থেকে এনেছিল। হিন্দুধর্মে তালাক আইন পাস করাতে সে সময় তারা এর থেকে কিছু টাকা খরচ করে জোর চেষ্টা চালিয়েছিল। কিন্তু আমাদের আন্দোলনের কারণে তারা পিছু হটতে বাধ্য হয়েছিল। এখন তারা আবার ষড়যন্ত্রে নেমেছে। সে সময়ও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ছিল। এখনো আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়। বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে তারা চুপ থাকে। এ ধরনের কোনো আওয়াজ তোলে না। কারণ তারা সবাই জানে আমরা সবাই আওয়ামী লীগের লোক। এজন্য আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে তারা হিন্দুদের আওয়ামী লীগের মুখোমুখি দাঁড় করাতে চায়। দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করে বহির্বিশ্বে ভাবমূর্তি নষ্ট করতে চায়। সুশান্ত কুমার বসু চক্রান্তকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।

ইসকন প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক রুপানুগ দাস মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের রেজিস্ট্রেশন বাতিলের দাবি জানিয়ে বলেন, এ ধরনের সংগঠনের পরিচালকরা নানাভাবে মিথ্যাচার করছে হিন্দুধর্মের বিরুদ্ধে। মহানগর উত্তর পূজা উদ্যাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সুধীর চন্দ্র দাস বলেন, হিন্দু আইন সংস্কারের নামে একটি বিশেষ মহল ও এনজিও চক্রান্তে মেতে উঠেছে। তাদের প্রতিহত করতে হবে।

সনাতনধর্মের সভাপতি কুশাল চন্দ্র চক্রবর্তী বলেন, কিছু ব্যক্তি সব সময় সর্প হয়ে দংশন করে ওঝা হয়ে ঝাড়ে। হিন্দুধর্মের সংস্কার চাচ্ছেন যারা তারা এই প্রকৃতির লোক। হিন্দুধর্ম সংস্কারের নামে তারা আসলে এ দেশে হিন্দু জনগোষ্ঠীকে নিশ্চিহ্ন করতে চায়। অ্যাডভোকেট তাপস পাল বলেন, হিন্দু নারীর অধিকারের কথা বলে চক্রান্তকারীরা ও মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন হিন্দুদের দেশত্যাগের আয়োজন করছে। যাদের নিয়ে তারা আইন সংস্কারের কথা বলছে তারা আসলে হিন্দুধর্ম মানে না।

তিনি বলেন, এটা নিয়ে অনেক বড় বড় পত্রিকা ও সম্পাদকরা গোলটেবিল বৈঠক করেছে। বৈঠকে তারা যাদের ডেকেছে তারা হিন্দু আইন মানে না। ধর্মশাস্ত্র মানে না।

ভক্ত সংঘের সাধারণ সম্পাদক অনিল পাল বলেন, চক্রান্তকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর আন্দোলনের সময় এসেছে। সারা দেশে একযোগে আন্দোলনে নামব আমরা। এজন্য তিনি বিভাগ ও জেলা পর্যায়ে কমিটি গঠনের প্রস্তাব করেন। বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সাধন কুমার মিশ্র কুচক্রী মহলের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানান। সাবেক সচিব রবিচন্দ্রন মালাকার বলেন, হিন্দুধর্মের আইন সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক। এ প্রাকৃতিক আইনের বিরুদ্ধে যারা কাজ করছে প্রকৃতি তাদের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেবে। মানুষ মিথ্যা বলতে পারে। কিন্তু প্রকৃতি কখনো মিথ্যা বলে না। যারা মিথ্যা বলে হিন্দু আইন সংস্কারের কথা বলছেন তারাও শাস্তি পাবেন। তিনি বলেন, চক্রান্তকারীরা যে ডিভোর্স প্রথা হিন্দুধর্মে চালু করতে চাচ্ছে এটা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। এটা চালু করলে আমাদের সন্তানের কী হবে তা তারা ভাবে না। বাংলাদেশ হিন্দু সংস্কার সমিতির সভাপতি অধ্যাপক হীরেন্দ্রনাথ বিশ্বাস গোলটেবিল বৈঠকে হিন্দু আইন সংস্কারের বিপক্ষে ও চলমান আইন বহাল থাকার পক্ষে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করে বলেন, দেশে সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ নানামুখী অত্যাচার, নিপীড়ন, নিগ্রহ-নির্যাতন ও ধর্মান্তকরণ তথা নিরন্তর অশান্তির মধ্যেই কালাতিপাত করছে; দেখেশুনে মনে হয় এর যেন কোনো অবসান নেই। এর পাশাপাশি আর এক উপদ্রব সৃষ্টি হয়েছে তা হলো হিন্দু আইন সংস্কারের অশুভ পাঁয়তারা। বিগত প্রায় পঁচিশ বছর যাবৎ একটি বিশেষ মহল এ অপতৎপরতা চালিয়ে আসছে। জানা মতে এ উদ্যোগটি প্রথমেই নেয় বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ।

তারা বিভিন্ন সময় সভা-সেমিনার ইত্যাদির মাধ্যমে প্রচারণা শুরু করে। কিন্তু এর বিরুদ্ধে একটি প্রতিবাদী শক্তি জেগে ওঠায় তারা সহায়ক শক্তির অন্বেষণে থাকে। জুটে যায় কতিপয় এনজিও, যার কেন্দ্রে অবস্থান নেয় মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন, যারা এ কাজে অর্থের জোগানদার হিসেবে ভূমিকা নেয়। সারা দেশে হিন্দু নারীদের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়াতে শুরু করে প্রচার-প্রচারণা। একসময় তারা হিন্দু এলিটদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করে। তৎকালীন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান প্রয়াত সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত পর্যন্ত পৌঁছে যান তারা। তিনি তো হিন্দু আইন সংস্কারের প্রয়োজনসংক্রান্ত ঘোষণাই দিয়ে দিলেন। এর প্রতিবাদে সৃষ্টি হয়ে গেল ‘সনাতন ধর্মীয় সম্মিলিত পরিষদ’। শুরু হলো আন্দোলন তথা প্রতিবাদী নানা কর্মসূচি।

তিনি বলেন, ভাগ্য ভালো যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যথোচিত নির্দেশনা রাখলেন যা তৎকালীন আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদের সানুগ্রহ সাক্ষাৎদানের মধ্য দিয়ে জানা গেল। সনাতন ধর্মীয় সম্মিলিত পরিষদের নেতৃবৃন্দের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়ে দিলেন কোনো বিরোধিতা থাকলে হিন্দু আইনের কোনো সংস্কারে সরকার হাত দেবে না। এটি ছিল ২০১২ সালের ঘটনা। এরপর আবার ২০১৮-১৯ সালে ওই মহলটি তৎপরতা শুরু করলে আবার গঠিত হয় হিন্দু পারিবারিক আইন পরিবর্তন প্রতিরোধ কমিটি। এবারেও আইনমন্ত্রী আনিসুল হক একইভাবে জানিয়ে দিলেন আপনাদের বিরোধিতা থাকলে সরকার হিন্দু আইন সংস্কার বা পরিবর্তনে হাত দেবে না।

কিন্তু এরা তো নাছোড়বান্দা। আবার জোরেশোরে শুরু করেছে। কারণ বিদেশি টাকার কিছুটা খরচ দেখাতে হলেও তো অপেক্ষাকৃত দুর্বল জনগোষ্ঠী সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে কাজ করে খরচ দেখানো যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলেই ১৯ অক্টোবর থেকে সাইট ব্লক
জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলেই ১৯ অক্টোবর থেকে সাইট ব্লক
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
প্রবাসীদের ভোট গ্রহণে ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ
প্রবাসীদের ভোট গ্রহণে ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
দুপুরের মধ্যে চট্টগ্রাম-কক্সবাজারে বজ্রবৃষ্টির আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে চট্টগ্রাম-কক্সবাজারে বজ্রবৃষ্টির আশঙ্কা
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ অক্টোবর)
লালনের গানের মানবতার বাণী আজও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক : ফরিদা আখতার
লালনের গানের মানবতার বাণী আজও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক : ফরিদা আখতার
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
সর্বশেষ খবর
জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলেই ১৯ অক্টোবর থেকে সাইট ব্লক
জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলেই ১৯ অক্টোবর থেকে সাইট ব্লক

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

নাগরপুরে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নের জন্য লিফলেট বিতরণ
নাগরপুরে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নের জন্য লিফলেট বিতরণ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুদাপেস্টে যেতে ‘ফ্লাইং ক্রেমলিন’ এর অনুমতি পাবেন পুতিন?
বুদাপেস্টে যেতে ‘ফ্লাইং ক্রেমলিন’ এর অনুমতি পাবেন পুতিন?

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে তিনদিন ব্যাপী লালন মেলা ও তারুণ্যের উৎসব শুরু
সোনারগাঁয়ে তিনদিন ব্যাপী লালন মেলা ও তারুণ্যের উৎসব শুরু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে ক্রেতা সেজে ফেনসিডিল কারবারি গ্রেফতার
নোয়াখালীতে ক্রেতা সেজে ফেনসিডিল কারবারি গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কম্বোডিয়ায় আটক ৬৪ দক্ষিণ কোরীয় নাগরিককে দেশে ফেরার পর গ্রেফতার
কম্বোডিয়ায় আটক ৬৪ দক্ষিণ কোরীয় নাগরিককে দেশে ফেরার পর গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্দরে গেট ফি বৃদ্ধি: টানা চতুর্থদিনেও ট্রেইলার চলাচল বন্ধ
বন্দরে গেট ফি বৃদ্ধি: টানা চতুর্থদিনেও ট্রেইলার চলাচল বন্ধ

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফুটবলে আয়ে ফের শীর্ষে রোনালদো, সেরা দশে ঢুকলেন ইয়ামাল
ফুটবলে আয়ে ফের শীর্ষে রোনালদো, সেরা দশে ঢুকলেন ইয়ামাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলম্বিয়ায় পুলিশের ওপর হামলা ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভকারীদের
কলম্বিয়ায় পুলিশের ওপর হামলা ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই তুমি কেন এত অচেনা হলে
সেই তুমি কেন এত অচেনা হলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্মার্টফোন ব্যবহারের ভুলের কারণে বাড়ছে ক্যানসারের ঝুঁকি
স্মার্টফোন ব্যবহারের ভুলের কারণে বাড়ছে ক্যানসারের ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রবাসীদের ভোট গ্রহণে ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ
প্রবাসীদের ভোট গ্রহণে ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে ধান খেতে মিললো অজ্ঞাত নারীর লাশ
রাজশাহীতে ধান খেতে মিললো অজ্ঞাত নারীর লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও এক জিম্মির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও এক জিম্মির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালন তিরোধান দিবস উপলক্ষে গৌরীপুরে শুভসংঘের আলোচনা সভা
লালন তিরোধান দিবস উপলক্ষে গৌরীপুরে শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেনাপোল কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা শামীমা বরখাস্ত
বেনাপোল কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা শামীমা বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে বাঁধে মাছ ধরার উৎসবে এসে হতাশ শিকারিরা
ঠাকুরগাঁওয়ে বাঁধে মাছ ধরার উৎসবে এসে হতাশ শিকারিরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শায়েস্তাগঞ্জে শুভসংঘের মাদক বিরোধী সচেতনতামূলক সভা
শায়েস্তাগঞ্জে শুভসংঘের মাদক বিরোধী সচেতনতামূলক সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ছেলে আলিয়ারের সঙ্গে ক্রিকেটে মাতলেন শাহিন আফ্রিদি
ছেলে আলিয়ারের সঙ্গে ক্রিকেটে মাতলেন শাহিন আফ্রিদি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আশঙ্কায় খাদ্য মজুদের পরিকল্পনা সুইডেনের
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আশঙ্কায় খাদ্য মজুদের পরিকল্পনা সুইডেনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
আজ সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার
ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা