শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫০, মঙ্গলবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

করোনা মোকাবেলা করে এসডিজি অর্জনে বৈশ্বিক রোডম্যাপের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
করোনা মোকাবেলা করে এসডিজি অর্জনে বৈশ্বিক রোডম্যাপের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোভিড-১৯ পরিস্থিতি থেকে স্থায়ীভাবে উত্তরণ নিশ্চিত করে ২০৩০ সাল নাগাদ টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনের জন্য একটি বৈশ্বিক রোডম্যাপের প্রয়োজনীয়তার উপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন।

প্রধানমন্ত্রী আজ টেকসই উন্নয়নের ওপর নবম বার্ষিক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে ভার্চুয়ালি বক্তব্য প্রদানকালে এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘আমাদেরকে এসডিজি’র লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের পথে ফিরে যাওয়ার জন্য একটি সাহসী ও উচ্চাভিলাষী বৈশ্বিক রোডম্যাপ প্রণয়ন করা প্রয়োজন-যাতে কেউ পেছনে পড়ে না থাকে।’

আর্থ ইনস্টিটিউট, কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, গ্লোবাল মাস্টার্স অব ডেভেলপমেন্ট প্র্যাকটিস এবং ইউএন সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সল্যুশনস নেটওয়ার্ক সম্মেলনটির আয়োজন করেছে।

শেখ হাসিনা তার বক্তব্যে পাঁচ দফা প্রস্তাবনা রেখেছেন, যাতে এসডিজিএস অর্জন নিশ্চিত করতে যথাযথভাবে বৈশ্বিক কোভিড-১৯ মহামারি মোকাবেলা করা প্রয়োজন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই বৈশ্বিক মহামারি থেকে টেকসই উত্তরণের ওপরেই এখন এসডিজি’র সাফল্য নির্ভর করছে। এখন বিশ্বের সব স্থানে ভ্যাকসিন নিশ্চিত করা সময়ের দাবি এবং তা অতি জরুরি।’
তিনি তাঁর দ্বিতীয় প্রস্তাবনায় বলেন, ২০৩০ এজেন্ডা বাস্তবায়নে আমাদের সম্পদের যে বিশাল ব্যবধান রয়েছে, তা অবশ্যই কমাতে হবে।’

তৃতীয় প্রস্তাবনায় শেখ হাসিনা বলেন, চলমান বৈশ্বিক মহামারির অভিঘাতের কারণে ১৯৯৮ সালের পর এই প্রথমবারের মতো বিশ্বব্যাপী দারিদ্র্য বৃদ্ধি পাচ্ছে তার জন্য আমরা উদ্বিগ্ন।  

তিনি আরো বলেন, অধিকন্তু, আমাদের পুনরুদ্ধার প্রচেষ্টায় কর্মসংস্থান সৃষ্টি, সামাজিক সুরক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন এবং বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনীর ওপর অধিক গুরুত্ব দিতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী তাঁর চতুর্থ প্রস্তাবনায় বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি যে-কোভিড-১৯ পরিস্থিতি থেকে পুনরুদ্ধার পদক্ষেপগুলো ভবিষ্যতে যে কোন ধরনের বিপর্যয় বা দুর্যোগ মোকাবেলায় জোরালো প্রতিরোধ গড়ে তুলতে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণকে পূর্ণতা দেবে।’

সর্বশেষ প্রস্তাবনায় তিনি বলেন, এসডিজি বাস্তবায়নে অবশ্যই পর্যবেক্ষণ জোরদার করা ও যান্ত্রিক সহায়তার ওপর আরো গুরুত্ব দিতে হবে। এ ব্যাপারে জাতিসংঘের সমন্বয় বাড়ানো উচিত।

জরুরি পরিস্থিতি ও বিপর্যয় মোকাবেলায় যথাযথ ও সময়োপযোগী সহায়তা পদক্ষেপ নিশ্চিত করার ওপরও তিনি গুরুত্বারোপ করেন।

প্রধানমন্ত্রী মহামারি ও অন্যান্য জরুরি পরিস্থিতির জন্য প্রতিটি স্তরে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রস্তুতি বৃদ্ধির পরামর্শ দেন।

২০৩০ এজেন্ডাকে একটি বৈশ্বিক চুক্তি আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, ‘এটি সকলের অর্ন্তভূক্তিতে আমাদের টেকসই বৈশ্বিক উন্নয়নের একটি ব্লুপ্রিন্ট। কোন দেশ একা এই এজেন্ডা অর্জন করতে পারবে না। এই এজেন্ডা অর্জনে আমাদের বৈশ্বিক সহযোগিতা ও সংহতি বাড়াতে হবে।’

তিনি আরো বলেন, আমরা ইতোমধ্যেই ডিকেড অব ডেলিভারি এবং অ্যাকশন অব দ্য এজেন্ডাতে প্রবেশ করলেও, লক্ষ্য এখনো দূরেই রয়ে গেছে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এমনকি কোভিড-১৯ বৈশ্বিক মহামারির আগেও অনেক দেশ এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের পথে ছিল না। এই মহামারি তাদেরকে সেই পথ থেকে আরো পিছিয়ে দিয়েছে।’

তিনি আরো বলেন, কোভিড-১৯ বিশ্বকে হতাশ করেছে। এই বৈশ্বিক প্রাণঘাতী মহামারি বহু মানুষের জীবন কেড়ে নেয়ার পাশাপাশি এর কারণে অসংখ্য মানুষ তাদের জীবিকা হারিয়েছে। মহামারির কারণে বিশ্বব্যাপী লাখ লাখ মানুষ দরিদ্র হয়ে পড়েছে ও ক্ষুধার্ত রয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, মহামারির কারণে শিক্ষার ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে, বিশেষত শিশুদের শিক্ষা।
বাংলাদেশের মতো জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলো প্রাকৃতিক দুর্যোগের পাশাপাশি এই মহামারিতে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এর ফলে আমাদের উন্নয়নের অর্জন ও এসডিজিএস অগ্রগতি ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।’

এ ব্যাপারে বাংলাদেশের প্রস্তুতির কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তনে অ্যাডাপটেশন ও মিটিগেশন প্রচেষ্টায় পথিকৃত। আমরা সম্প্রতি একটি উচ্চাভিলাষী ও আধুনিক এসডিজি পেশ করেছি।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা সবুজ উন্নয়নের মাধ্যমে সমৃদ্ধি অর্জন, লবনাক্ততা সহিষ্ণুতা ও নবায়নযোগ্য জ্বালানীকে প্রাধান্য দিয়ে ‘মুজিব ক্লাইমেট প্রোসপারিটি প্ল্যান’ গ্রহণ করেছি।’

ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশিত সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট রিপোর্ট ২০২১ এর বরাত দিয়ে তিনি বলেন, ‘২০১৫ সাল থেকে এসডিজি সূচকে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি অগ্রগতি লাভ করেছে।’

প্রধানমন্ত্রী সম্মেলনে বলেন, বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বে প্রথম পাঁচটি দ্রুততম অর্থনৈতিক অগ্রগতির দেশের মধ্যে অন্যতম এবং জিডিপিতে বাংলাদেশের অবস্থান ৪১তম।

তিনি আরো বলেন, জাতিসংঘ এ বছর বাংলাদেশকে এলডিসি ক্যাটাগরি থেকে উত্তরণের স্বীকৃতি দিয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, ২০১৫ সাল থেকে আমরা আমাদের জাতীয় পরিকল্পনা ও নীতিমালায় এজেন্ডা ২০৩০ অঙ্গীভূত করতে কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছি।  

তিনি আরও বলেন, এসডিজি বাস্তবায়ন ও পর্যবেক্ষণের জন্য একটি উচ্চ পর্যায়ের জাতীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে।

এই বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা ইতোমধ্যে ২০১৭ এবং ২০২০ সালে দুটি ভিএনআর জমা দিয়েছি। আমরা আমাদের ৮ম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় নির্দিষ্ট খাত ভিত্তিক মূল্যায়ন এবং সমন্বিত এসডিজি করেছি। আমাদের দ্বিতীয় পরিপ্রেক্ষিত পরিকল্পনাও এসডিজির সঙ্গে সমন্বয় করা হয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, তারা ২০৩১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উচ্চ-মধ্য-আয়ের দেশে এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উচ্চ-আয়ের দেশে রূপান্তরিত করার কল্পনা করছে। ডেল্টা-প্ল্যান ২১০০ গ্রহণ এসডিজি ভিশন এবং এর অধিকতর উল্লেখ করে তিনি বলেন, এর লক্ষ্য আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি সমৃদ্ধ এবং জলবায়ু স্থিতিস্থাপক বদ্বীপ তৈরি করা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা ‘সমাজের সামগ্রিক সম্পৃক্ততা’ নিশ্চিত করতে সরকার, বেসরকারী খাত, সুশীল সমাজ এবং অন্যান্য অংশিদারদের নিয়ে একটি সমন্বিত প্রচেষ্টা গ্রহণ করেছে। যারা সবচেয়ে পিছনে রয়ে গেছে তাদের কাছে পৌঁছানোর জন্য তিনি বলেন, তারা এসডিজি স্থানীয়করণের উপর অতিরিক্ত মনোযোগ দিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, আমরা এসডিজি ট্র্যাকার চালু করেছি। এটি আমাদের এসডিজিগুলোর বাস্তবসম্মত অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ করার জন্য একটি ডেটা স্টোরহাউস হিসাবে কাজ করে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশে অবকাঠামোগত সক্ষমতায় প্রচুর বিনিয়োগ করা হয়েছে।

তিনি বলেন, আমরা পদ্মা সেতু, ঢাকা মেট্রো রেল, কর্ণফুলি টানেল এবং রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মতো মেগা অবকাঠামো প্রকল্প চালু করছি। জাতীয় উন্নয়ন এবং অর্থনৈতিক কার্যক্রমে নারীদের মূলধারার মধ্যে রাখা হয়েছে এবং তারা এখন আরএমজি’র মতো কিছু গুরুত্বপূর্ণ খাতের মেরুদন্ড।   

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাইজেশন ও সংযোগে বাংলাদেশের বিনিয়োগ ডিজিটাল অর্থনীতি, তরুণদের নেতৃত্বে উদ্ভাবন এবং রূপান্তরমূলক আর্থ-সামাজিক পরিবর্তনকে উৎসাহিত করেছে। এটি এখন আমাদের কোভিড-১৯ মহামারিকে আরও ভালোভাবে মোকাবেলা করতে সহায়তা করছে। তিনি বলেন, আমাদের তরুণদের সংখ্যা প্রচুর। ডিজিটাল অর্থনীতি এবং প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের সর্বাধিক সুবিধা পেতে তাদের সহায়তা করার জন্য আমরা তাদের শিক্ষা এবং দক্ষতা বিকাশে প্রচুর বিনিয়োগ করেছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই অস্থিরতার মুখে তিনি বাংলাদেশের অভিজ্ঞতা এবং ‘আরও ভালো ভাবে এগিয়ে যাওয়া’ এবং ২০৩০ সালের এজেন্ডা প্যারিস জলবায়ু চুক্তি অর্জনের পথে ফিরে আসার বিষয়ে বাংলাদেশের দৃষ্টিভঙ্গি ভাগ করে নেওয়ার সুযোগের জন্য আয়োজকদের ধন্যবাদ জানান।

নীতি নির্ধারক হিসেবে বিশ্ব উন্নয়ন আলোচনার সঙ্গে আমার সম্পর্ক দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমি ২০০০ সালে সহ¯্রাব্দ উন্নয়ন শীর্ষ সম্মেলনে, ২০৩০ সালের যুগান্তকারী এজেন্ডা গ্রহণ এবং ২০১৫ সালে প্যারিস জলবায়ু চুক্তি গ্রহণে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিয়েছি। এমডিজিতে আমাদের সাফল্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ছিল। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় আমাদের সাফল্যের জন্য একটি ‘অলৌকিক উন্নয়ন ’ হিসাবে স্বীকৃত দিয়েছে, বিশেষ করে দারিদ্রতা হ্রাস, খাদ্য নিরাপত্তা, প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে লিঙ্গ অগ্রাধিকার, শিশু ও মাতৃমৃত্যুর হার হ্রাস, লিঙ্গ সমতা ইত্যাদি।

সম্মেলনে তিনি বলেন, গত এক দশকে আমাদের দারিদ্রতার হার ৩১.৫% থেকে কমে ২০.৫% হয়েছে এবং আমাদের মাথাপিছু আয় তিন গুণেরও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।

তিনি বলেন, শিশু মৃত্যুর হার প্রতি ১,০০০-এ ২৩.৬৭ ও মাতৃমৃত্যুর হার প্রতি ১ লাখে ১৭৩ জন হ্রাস পেয়েছে এবং জীবনের দীর্ঘায়ু বেড়ে ৭৩ বছর হয়েছে।

তিনি বলেন, তারা মূলত মহিলা এবং শিশুদের স্বাস্থ্যসেবা পরিষেবা প্রদানের জন্য ১৮ হাজারেরও  বেশি কমিউনিটি ক্লিনিক এবং স্বাস্থ্য কেন্দ্র স্থাপন করেছেন।

তিনি জানান, ডব্লিউইএফ-এর মতে, নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ ৭ম স্থানে রয়েছে, যা ২০১৪ সাল থেকে তার আঞ্চলিক প্রতিবেশীদের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে। নারী শিক্ষার ওপর বেশি জোর দেওয়া হয়েছে এবং দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত মেয়েদের শিক্ষা বাংলাদেশে বিনামূল্যে করা হয়েছে। তিনি বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা উপবৃত্তি পাচ্ছে। উপবৃত্তির অর্থ সরাসরি তাদের  মোবাইলের মাধ্যমে মা বা বৈধ অভিভাবকদের কাছে পৌঁঁছায়। প্রায় ২ কোটি ৩০ লাখ শিক্ষার্থীকে উপবৃত্তি এবং বৃত্তির আওতায় আনা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা দেশে ২০টি নতুন পাবলিক টেকনোলজিক্যাল এবং সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করেছে, যার ফলে মোট পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ৫২-এ উন্নীত হয়েছে।

এছাড়াও, প্রায় ১০৫ টি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় দেশে উচ্চশিক্ষা প্রদান করছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

বালিকা-বালক স্কুল তালিকাভুক্তির অনুপাত ২০০৯ সালে ৩৫:৬৫ থেকে ২০১৭ সালে ৫৩:৪৭ এ উন্নীত হয়েছে বলে তিনি সম্মেলনের তুলে ধরেন। প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিক স্তরে তালিকাভুক্তি ৯৯% এ উন্নীত হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ক্রমবর্ধমান নারী শিক্ষা বাল্যবিবাহের হার উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করেছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১০ সাল থেকে মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনামূল্যে বই বিতরণ করা হচ্ছে এবং বিদ্যালয়ের মধ্যাহ্নভোজনেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে। এর ফলে শিক্ষার্থী ঝড়েপড়া ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে। আমাদের এসডিজি যাত্রা এই সাফল্যগুলোর উপর নির্ভর করে। সূত্র: বাসস

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
পাসপোর্ট না থাকলেও প্রবাসীদের ভোটার হওয়ার সুযোগ দিল ইসি
পাসপোর্ট না থাকলেও প্রবাসীদের ভোটার হওয়ার সুযোগ দিল ইসি
ছিনতাইয়ের মামলা দ্রুত রিপোর্ট দাখিলে পুলিশকে আদালতের নির্দেশ
ছিনতাইয়ের মামলা দ্রুত রিপোর্ট দাখিলে পুলিশকে আদালতের নির্দেশ
বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী পালিত
বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী পালিত
পাস করেও কলেজে ভর্তির আবেদন করেনি লক্ষাধিক শিক্ষার্থী
পাস করেও কলেজে ভর্তির আবেদন করেনি লক্ষাধিক শিক্ষার্থী
সাবেক আইনমন্ত্রীর এপিএস রাশেদুলের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের মামলা
সাবেক আইনমন্ত্রীর এপিএস রাশেদুলের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের মামলা
জুলাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৮০ মৃত্যু : বিআরটিএ
জুলাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৮০ মৃত্যু : বিআরটিএ
আগামী ১০ সেপ্টেম্বর ভোটকেন্দ্রের খসড়া প্রকাশ করবে ইসি
আগামী ১০ সেপ্টেম্বর ভোটকেন্দ্রের খসড়া প্রকাশ করবে ইসি
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
দেশি মাছের প্রজাতি রক্ষা করতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
দেশি মাছের প্রজাতি রক্ষা করতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
‘হাতি সংরক্ষণে আবাসস্থল রক্ষা, করিডোর মুক্তকরণ ও সচেতনতা জরুরি’
‘হাতি সংরক্ষণে আবাসস্থল রক্ষা, করিডোর মুক্তকরণ ও সচেতনতা জরুরি’
পুলিশ কর্মকর্তা সাজ্জাদের জামিন স্থগিত, আত্মসমর্পণের নির্দেশ
পুলিশ কর্মকর্তা সাজ্জাদের জামিন স্থগিত, আত্মসমর্পণের নির্দেশ
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
সর্বশেষ খবর
ব্রিতে এসডিসিটিআর প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রিতে এসডিসিটিআর প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

১৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কের ফ্যাসিলিটিজ দেখে বাকিদের লজ্জা লাগা উচিত: মুশফিক
বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কের ফ্যাসিলিটিজ দেখে বাকিদের লজ্জা লাগা উচিত: মুশফিক

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাসপোর্ট না থাকলেও প্রবাসীদের ভোটার হওয়ার সুযোগ দিল ইসি
পাসপোর্ট না থাকলেও প্রবাসীদের ভোটার হওয়ার সুযোগ দিল ইসি

২ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে যানজট নিরসনে ফ্লাইওভার নির্মাণে জামায়াতের মানববন্ধন
গাজীপুরে যানজট নিরসনে ফ্লাইওভার নির্মাণে জামায়াতের মানববন্ধন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের মামলা দ্রুত রিপোর্ট দাখিলে পুলিশকে আদালতের নির্দেশ
ছিনতাইয়ের মামলা দ্রুত রিপোর্ট দাখিলে পুলিশকে আদালতের নির্দেশ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোই বড় চ্যালেঞ্জ : গভর্নর
আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোই বড় চ্যালেঞ্জ : গভর্নর

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কলাপাড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
কলাপাড়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলার কাছে যুদ্ধজাহাজ ও অ্যাটাক সাবমেরিন মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের
ভেনেজুয়েলার কাছে যুদ্ধজাহাজ ও অ্যাটাক সাবমেরিন মোতায়েন যুক্তরাষ্ট্রের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য মানুষ খুঁজতে সময় নষ্ট করেছি: অ্যামি অ্যাডামস
যোগ্য মানুষ খুঁজতে সময় নষ্ট করেছি: অ্যামি অ্যাডামস

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী পালিত
বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী পালিত

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘাঘট নদে নিখোঁজের পর 
পাওয়া গেল নাজিমের লাশ
ঘাঘট নদে নিখোঁজের পর  পাওয়া গেল নাজিমের লাশ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্রোত-কচুরিপানার চাপে ভাঙল বাঁশের সাঁকো, জনদুর্ভোগ চরমে
স্রোত-কচুরিপানার চাপে ভাঙল বাঁশের সাঁকো, জনদুর্ভোগ চরমে

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অক্ষরকে সহ-অধিনায়কত্ব থেকে সরানোর ব্যাখ্যা দাবি কাইফের
অক্ষরকে সহ-অধিনায়কত্ব থেকে সরানোর ব্যাখ্যা দাবি কাইফের

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাস করেও কলেজে ভর্তির আবেদন করেনি লক্ষাধিক শিক্ষার্থী
পাস করেও কলেজে ভর্তির আবেদন করেনি লক্ষাধিক শিক্ষার্থী

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্র-ন্যাটোর
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্র-ন্যাটোর

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে এক দফা দাবিতে স্কুল শিক্ষকদের মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে এক দফা দাবিতে স্কুল শিক্ষকদের মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতি চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা চলছে : নজরুল ইসলাম খান
পিআর পদ্ধতি চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা চলছে : নজরুল ইসলাম খান

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চুলের যত্নে ঘরোয়া টোটকা
চুলের যত্নে ঘরোয়া টোটকা

৩৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নরসিংদীতে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
নরসিংদীতে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইনমন্ত্রীর এপিএস রাশেদুলের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের মামলা
সাবেক আইনমন্ত্রীর এপিএস রাশেদুলের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের মামলা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাকের চাপায় পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু
ট্রাকের চাপায় পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রেকর্ড গড়া বোলিংয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে মহারাজ
রেকর্ড গড়া বোলিংয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে মহারাজ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ
ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৮০ মৃত্যু : বিআরটিএ
জুলাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৮০ মৃত্যু : বিআরটিএ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে অটোরিকশা ও গরু বিতরণ
রূপগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে অটোরিকশা ও গরু বিতরণ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

পিরোজপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
পিরোজপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন