শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫১, বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

জনগণ চায় না এমন সরকার থাকবে না : গয়েশ্বর

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
জনগণ চায় না এমন সরকার থাকবে না : গয়েশ্বর

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, জনগণ চায় না এমন সরকারকে আর রাখা হবে না। এমন সরকার আর ক্ষমতায় থাকবে না। 

তিনি বলেন, জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার চেষ্টা করছে বিএনপি। যুগপৎ কিংবা যে পন্থায় হোক ঐক্য গড়ে তোলা হবে। ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনার দাবি আদায়ে খুব শিগগিরই এই বিষয়ে সুরাহা হবে। জাতীয় ঐক্যের মধ্য দিয়ে সরকারের পতন নিশ্চিত করা হবে। প্রথমে সরকার পতনের মাধ্যমে নির্বাচন আদায় করা হবে। এরপর আগামীর রাষ্ট্র মেরামতে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। সবাই মিলে সরকার হটিয়ে জবাবদিহিমূলক সরকার গঠন করা হবে। রাষ্ট্রের অনেক সংস্কার করা প্রয়োজন। এজন্যে সম্মিলিত প্রয়াস প্রয়োজন।

বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক স্মরণ সভায় এসব কথা বলেন গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মরহুম শাহ মোয়াজ্জেম হোসেনের স্মরণে স্বাধীনতা ফোরাম নামে একটি সংগঠন এই সভার আয়োজন করে।

স্বাধীনতা ফোরামের সভাপতি আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহর সভাপতিত্বে সহ-সভাপতি ইশতিয়াক আহমেদ বাবুলের পরিচালনায় নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মনিরুল হক চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক ড. মাহবুব উল্লাহ, জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, এনডিপির একাংশের মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম, আনোয়ার হোসেন, শাহ মো. নেছারুল হক, মনিরুজ্জামান মনির প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, একটি দেশ ও জাতি যখন বিপদগ্রস্ত হয়ে পড়ে তখন দেশের সমগ্র মানুষ ঐক্যবদ্ধ একটি প্রচেষ্টা চালায়। অতীতে যতবার জাতীয় ঐক্য গড়ে উঠেছে সেই জাতীয় ঐক্য কখনো বৃথা যায়নি, জাতীয় ঐক্যের প্রাপ্ত ফসল কার গোলায় গেছে সেটা হচ্ছে বড় কথা। তাই এবার জাতীয় ঐক্যের ফসল যাতে জনগণের গোলায় যায় সেই চিন্তা ভাবনা বিএনপি করছে। ইতিমধ্যে আপনারা জাতীয় ঐক্যের বিষয় শুনেছেন। আমিও আমার দলের পক্ষ থেকে আশ্বস্ত করতে চাই যে, একসঙ্গে পথ চলা পাশাপাশি পথ চলা অথবা আলাদা আলাদা মঞ্চে আলাদা আলাদা রাস্তায় আমরা একযোগে কাজ করতে চাই। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা জনগণের ইচ্ছায় সেটা হতে পারে যুগপৎ। সেটা হতে পারে কখনো কখনো আলাদাভাবে আন্দোলন। কখনো কখনো একসঙ্গে এক মঞ্চে আন্দোলন। আমরা যদি দেশে একটি অবাধ সুস্থ গ্রহণযোগ্য নির্বাচন এবং ফ্যাসিবাদী সরকারকে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মধ্য দিয়ে সরাতে চাই তাহলে ন্যূনতম কর্মসূচির ভিত্তিতেই আমরা যে ধরনের আলোচনা করছি সেটা খুব শিগগিরই অগ্রসর হবে। পাশাপাশি আরেকটি একটি কথা আছে। অতীতের যে তিক্ততা-যে প্রতারণা সেজন্য জাতীয় রূপরেখায় জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন নিশ্চিত করতে কাজ করা হচ্ছে। আমরা এর মাধ্যমে পরে রাষ্ট্রের গুণগত পরিবর্তন করতে চাই। তাহলে আমরা চূড়ান্ত রায়ের আগেই পারব কিন্তু সাজানো গোছানো নিয়ে যদি দ্বিমত দেখা দেয় তাহলে সেটা সম্ভব নয়।

তিনি বলেন, স্বৈরাচারেরও কিছু না কিছু লজ্জাবোধ থাকে। কিন্তু আজকের এই লুণ্ঠনকারী সরকার তারা বুক টান করে কথা বলে। যারা ক্ষমতায় থাকে সম্পদ লুণ্ঠনে ব্যস্ত থাকে তাদের চোখে ছানি পড়েছে, তারা চোখে কিছু দেখে না। এই সরকার এককভাবে ক্ষমতায় থাকতে তারা যে লুণ্ঠনকারীর ভূমিকায় নেমেছে-তাদের পরিণতি কী হবে আমি বলতে পারব না। তবে ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় নৈতিক অবক্ষয়, দাম্ভিকতা, অহংকার ও লুণ্ঠনকারী জনগণকে প্রতারণা করার ফলাফল অত্যন্ত ভয়ানক হয়েছে। এমন ভয়ানক হয়েছে যে, মৃত্যুর পরেও মানুষ কাঁদতে ভয় পেয়েছে।

আজকের মানুষকে জঙ্গিবাদের তকমা দেওয়া হয়, হত্যা করা হয়। কিন্তু দেশে যদি আসলেই জঙ্গিবাদ থাকে, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে সম্মিলিতভাবে ঐক্যবদ্ধ হতে হয়। কাজেই জঙ্গিবাদকে ব্যবহার করে কিংবা জঙ্গিবাদের অজুহাতে যারা দেশটাকে লুটপাট করছে, তাদের বিরুদ্ধেও রুখে দাঁড়াতে হবে। একইভাবে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

প্রশাসনের উদ্দেশে গয়েশ্বর চন্দ্র বলেন, আপনারা যারা প্রশাসনে আছেন-এই সরকারের লুটপাটের অংশীদার অথবা কিছু না কিছু পেয়েছেন, তাদের বলব চাকরি যাবে না। এখন থেকে আপনারা সরকারের অবৈধ কাজে যাবেন না। আপনার চাকরির স্বাভাবিক যে দায়িত্ব সেই স্বাভাবিক কাজটা করেন, সরকার রক্ষা করার দায়িত্ব প্রশাসনের পোশাকধারী অপোশাকধারী যেই হোন না কেন, আপনাদের নয়। কাজেই এখনো সময় আছে জনগণের পক্ষে আসেন। আপনাদের চাকরি আপনারাই করবেন, আমরা চাকরি করতে যাব না। কিন্তু যে সরকারকে জনগণ চায় না সেই সরকারকে টিকিয়ে রাখার ক্ষেত্রে যেই হোক তাকে কোনো প্রকার ছাড় দেওয়া হবে না।

তিনি আরও বলেন, সরকার ক্ষমতায় থাকতে সবরকম চেষ্টা করছে। দেশে-বিদেশে ছুটছে। কিন্তু জনগণ না চাইলে এসবে কোনো কাজ হবেনা।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
অন্তর্বর্তী সরকারের সুচিন্তিত নীতির ফলে মূল্যস্ফীতি দ্রুত কমছে: প্রেসসচিব
অন্তর্বর্তী সরকারের সুচিন্তিত নীতির ফলে মূল্যস্ফীতি দ্রুত কমছে: প্রেসসচিব
কারিগরি শিক্ষার কোনও বিকল্প নেই: শিক্ষা উপদেষ্টা
কারিগরি শিক্ষার কোনও বিকল্প নেই: শিক্ষা উপদেষ্টা
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
৩ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড় ধসের শঙ্কা
৩ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড় ধসের শঙ্কা
অস্ত্র আইনের মামলায় ২ দিনের রিমান্ডে আনিসুল
অস্ত্র আইনের মামলায় ২ দিনের রিমান্ডে আনিসুল
ঐকমত্য কমিশন কারো ওপর কিছু চাপিয়ে দেবে না: আলী রীয়াজ
ঐকমত্য কমিশন কারো ওপর কিছু চাপিয়ে দেবে না: আলী রীয়াজ
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ
দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ
হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ
ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির
ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির
দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি
দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি
সর্বশেষ খবর
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের সুচিন্তিত নীতির ফলে মূল্যস্ফীতি দ্রুত কমছে: প্রেসসচিব
অন্তর্বর্তী সরকারের সুচিন্তিত নীতির ফলে মূল্যস্ফীতি দ্রুত কমছে: প্রেসসচিব

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইক্রোবাসের ১১ যাত্রী নিহতের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
মাইক্রোবাসের ১১ যাত্রী নিহতের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কারিগরি শিক্ষার কোনও বিকল্প নেই: শিক্ষা উপদেষ্টা
কারিগরি শিক্ষার কোনও বিকল্প নেই: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আইসিসির নতুন সিইও সাঞ্জোগ গুপ্তা
আইসিসির নতুন সিইও সাঞ্জোগ গুপ্তা

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচন পেছানো নয়, সুষ্ঠু পরিবেশ চায় জামায়াত : গোলাম পরওয়ার
জাতীয় নির্বাচন পেছানো নয়, সুষ্ঠু পরিবেশ চায় জামায়াত : গোলাম পরওয়ার

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফাইনালে গোল করে বন্ধু জোতাকে স্মরণ করলেন হিমেনেজ
ফাইনালে গোল করে বন্ধু জোতাকে স্মরণ করলেন হিমেনেজ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

৩ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড় ধসের শঙ্কা
৩ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড় ধসের শঙ্কা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্ত্র আইনের মামলায় ২ দিনের রিমান্ডে আনিসুল
অস্ত্র আইনের মামলায় ২ দিনের রিমান্ডে আনিসুল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ক্ষেতলালে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ক্ষেতলালে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশন কারো ওপর কিছু চাপিয়ে দেবে না: আলী রীয়াজ
ঐকমত্য কমিশন কারো ওপর কিছু চাপিয়ে দেবে না: আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি শামীম আহমেদ আর নেই
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি শামীম আহমেদ আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত, দুই দশক আগের ভবিষ্যদ্বাণী নিয়ে চাঞ্চল্য
জাপানে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত, দুই দশক আগের ভবিষ্যদ্বাণী নিয়ে চাঞ্চল্য

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে ‘গোল্ড ডিগার’ গেম ঘিরে লিঙ্গবৈষম্য বিতর্ক
চীনে ‘গোল্ড ডিগার’ গেম ঘিরে লিঙ্গবৈষম্য বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মনে হচ্ছে, এই সপ্তাহেই হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তি হবে’
‘মনে হচ্ছে, এই সপ্তাহেই হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তি হবে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোশ্যাল মিডিয়ায় পাতা ‘লাভের ফাঁদে’ ২.১৫ কোটি রুপি গায়েব ব্যবসায়ীর
সোশ্যাল মিডিয়ায় পাতা ‘লাভের ফাঁদে’ ২.১৫ কোটি রুপি গায়েব ব্যবসায়ীর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে বড় হারের পর পেস আক্রমণে পরিবর্তন আনছে ইংল্যান্ড
ভারতের কাছে বড় হারের পর পেস আক্রমণে পরিবর্তন আনছে ইংল্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!
মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে সিরিজ জিতলো অস্ট্রেলিয়া
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে সিরিজ জিতলো অস্ট্রেলিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাউজানে দিনদুপুরে যুবদলকর্মীকে গুলি করে হত্যা
রাউজানে দিনদুপুরে যুবদলকর্মীকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক