শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৪, বুধবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

বিশেষ সাক্ষাৎকার: মাইকেল কুগেলম্যান

চার দেশের স্বার্থের চাপে বাংলাদেশ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চার দেশের স্বার্থের চাপে বাংলাদেশ

বর্তমানে বাংলাদেশ নিয়ে ভূ-রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা চলছে। ভারত-চীন প্রতিযোগিতা, যুক্তরাষ্ট্র-চীন প্রতিযোগিতা ও যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া প্রতিযোগিতা। এই তিনটি প্রতিযোগিতাতেই বাংলাদেশ জড়িয়ে আছে। ফলে বর্তমানে এই চার দেশের স্বার্থের চাপে রয়েছে এ দেশ। আর বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় নীতি হচ্ছে- কোনও বলয়ে না যাওয়া।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী নীতি গবেষণা প্রতিষ্ঠান উইলসন সেন্টারের দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক পরিচালক মাইকেল কুগেলম্যানের বিশেষ সাক্ষাৎকারে বিষয়টি উঠে এসেছে। ইন্দো-প্যাসিফিক ও ভূ-রাজনীতি নিয়ে বক্তব্য দেওয়ার জন্য ঢাকা সফর করছেন তিনি।

প্রশ্ন: ভূ-রাজনীতিতে বাংলাদেশের অবস্থান কোন পর্যায়ে?

মাইকেল কুগেলম্যান: বাংলাদেশ এখন ভূ-রাজনীতির একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সময় পার করছে। বাংলাদেশ সত্যিই এখন সব কিছুর মধ্যে, সব কিছুতে যুক্ত।  বর্তমানে বাংলাদেশ নিয়ে ভূ-রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা চলছে। ভারত-চীন প্রতিযোগিতা, যুক্তরাষ্ট্র-চীন প্রতিযোগিতা ও যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া প্রতিযোগিতা। আপনারা জানেন, এই তিনটি প্রতিযোগিতাতেই বাংলাদেশ জড়িয়ে আছে। 

চার দেশের স্বার্থের চাপে রয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় নীতি হচ্ছে, কোনো বলয়ে না যাওয়া।

কিন্তু এই চার দেশ বৈশ্বিক পর্যায়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে পরস্পরের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করছে। বর্তমান অবস্থায় এই চার দেশের সবার সঙ্গে সম্পর্কে ভারসাম্য রক্ষা করাই ঢাকার জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হবে। আমি মনে করি, ভূ-রাজনৈতিকভাবে বাংলাদেশের প্রাসঙ্গিকতা আগে কখনো এত স্পষ্ট ছিল না।

প্রশ্ন: বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের এত চাপ কেন?

মাইকেল কুগেলম্যান: বাইডেন প্রশাসনের গণতন্ত্র ও মানবাধিকারভিত্তিক পররাষ্ট্রনীতিই এর মূল কারণ।
যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো-প্যাসিফিক নীতিতেও গণতন্ত্রের বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। যুক্তরাষ্ট্র মনে করছে, বাংলাদেশ এমন একটি দেশ যার ওপর চাপ সৃষ্টির ঝুঁকি নেওয়া যায়। চাপ সৃষ্টি করলে বাংলাদেশের পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে। এজন্য র‌্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। ওই নিষেধাজ্ঞার পর বিচারবহির্ভূত হত্যা কমেছে।

এরপর ভিসানীতি আরোপ করেছে। দেখা গেল, এটাও কাজ করছে। রাজনৈতিক সহিংসতা কমেছে। আসলে ভিসানীতির কারণে রাজনীতিবিদরা উদ্বিগ্ন হবেন। কারণ শীর্ষ রাজনীতিকদের অনেকেরই পরিবারের সদস্য, নিকটাত্মীয়রা যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন। ফলে তাদের কেউ নির্বাচনপ্রক্রিয়ায় প্রভাব খাটিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ার ঝুঁকি নিতে চাইবেন না।

প্রশ্ন: আরো অনেক দেশে তো এ ধরনের পরিস্থিতি আছে। সে দেশগুলো নিয়ে তো যুক্তরাষ্ট্র এমন উদ্বেগ দেখায় না। আবার অনেক দেশে নিষেধাজ্ঞা, ভিসানীতি প্রয়োগ করার পরও পরিস্থিতি বদলায়নি। এর পরও বাংলাদেশ কেন?

মাইকেল কুগেলম্যান: এটা ঠিক, যুক্তরাষ্ট্র তার পররাষ্ট্র ও গণতান্ত্রিক নীতি সব দেশে সমানভাবে প্রয়োগ করে এমন নয়। বাংলাদেশ ‘টেস্ট কেস’—এমনটি আমি বলতে চাই না। তবে সম্ভবত যুক্তরাষ্ট্র মনে করছে, চাপ দিলে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক সাফল্য আসবে। আর এই সাফল্য তারা বাকিদের উদাহরণ হিসেবে দেখাতে পারবে।

যুক্তরাষ্ট্রের কাছে বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ। তবে বাংলাদেশের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভারত। এ কারণে তারা ভারতের গণতন্ত্র, মানবাধিকার নিয়ে তেমন একটা কথা বলে না। বললেও ততটা চাপ তৈরি করে না।

প্রশ্ন: ভারতের গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, নয়াদিল্লি ওয়াশিংটনের কাছে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে যে নির্বাচন নিয়ে বেশি চাপ দিলে বাংলাদেশ বেইজিংয়ের দিকে ঝুঁকতে পারে। আপনিও কি এমন আশঙ্কা দেখেন?

মাইকেল কুগেলম্যান: খুবই কৌতূহলোদ্দীপক ভাবনা। বিষয়টি আসলেই জটিল। ওয়াশিংটন আওয়ামী লীগ সরকারকে চাপ দিচ্ছে। আর এতে বেইজিংয়ের জন্য ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক আরো উন্নতির সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। তাই ওয়াশিংটনের চাপ উল্টো ফল দেয় কি না এমন ভাবনা আসতে পারে।

তবে আমার মনে হয়, আওয়ামী লীগ সরকার চীনের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়ন করবে, কিন্তু ঝুঁকবে না। কারণ এতে ভারত সরকারের সঙ্গে আওয়ামী লীগ সরকারের সম্পর্ক নষ্ট হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হবে। সেই ঝুঁকি আওয়ামী লীগ সম্ভবত নেবে না।

প্রশ্ন: যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। তার বিচার হচ্ছে। এমনকি তাকে ২০ মিনিটের কারাবাসও খাটতে হয়েছে। রিপাবলিকানরা অভিযোগ করেছে, প্রেসিডেন্ট বাইডেন প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে বিচার বিভাগকে ব্যবহার করছেন। যুক্তরাষ্ট্র তো বাংলাদেশের মতো দেশে রাজনৈতিক মামলায় বিচার নিয়ে প্রশ্ন তোলে।

মাইকেল কুগেলম্যান: ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মামলার বিষয়টি আমি সেভাবে অনুসরণ করছি না। তবে তার বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো খুবই গুরুতর। ইমরান খান, রাহুল গান্ধী বা অন্য কোনো বিরোধী নেতা কারাগারে যান এটি আমি চাই না। এটি আমার ব্যক্তিগত মত।

প্রশ্ন: বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ কেমন দেখছেন?

মাইকেল কুগেলম্যান: বাংলাদেশ একটি জটিল সময়ের মুখোমুখি। এই পরিস্থিতি অভ্যন্তরীণ ও ভূ-রাজনৈতিক—দুই দিক থেকেই। অভ্যন্তরীণ জটিলতা হলো, আগামী কয়েক মাসের মধ্যে এ দেশে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি নির্বাচন হতে যাচ্ছে। রাজনৈতিক পরিস্থিতি ক্রমেই উত্তপ্ত হয়ে উঠছে।

এখানে অনেক প্রশ্ন আছে। যেমন—বিরোধীরা নির্বাচন কিভাবে মোকাবেলা করবে? তারা কি নির্বাচন বর্জন করবে? অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে সরকারের ওপর আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের অনেক চাপ আছে। তাই অভ্যন্তরীণ রাজনীতির ক্ষেত্রে এটি খুব তাৎপর্যপূর্ণ সময়।

আমার মনে হয়, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে আগামী দিনগুলোতে কী হতে যাচ্ছে তা এখন খুবই অস্পষ্ট।

কিন্তু বাংলাদেশের ভূ-রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ সম্ভবত অনিশ্চিত নয়। এটি খুব তাৎপর্যপূর্ণ হবে। দেশটি যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ভারত ও রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্কে ভারসাম্য অব্যাহত রাখার চেষ্টা করে যাবে। কারণ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সঙ্গে ওই দেশগুলোর সম্পর্ক ভালো।

আমার ধারণা, ভবিষ্যতেও বড় শক্তিগুলোর মধ্যে বৈরিতা শেষ হবে না। বাস্তবে বৈরিতা আরো বাড়তে পারে। এর অর্থ ওই চার বড় শক্তির সঙ্গে সম্পর্কে ভারসাম্য রক্ষা করতে গিয়ে ঢাকা আরো বড় ধরনের চ্যালেঞ্জে পড়বে।

প্রশ্ন: বাংলাদেশের ইন্দো-প্যাসিফিক দৃষ্টিভঙ্গি কেমন মনে হচ্ছে?

মাইকেল কুগেলম্যান: সম্প্রতি বাংলাদেশ তার ইন্দো-প্যাসিফিক ভাবনা ডকুমেন্ট আকারে প্রকাশ করে সামনে এগিয়ে এসেছে। এটি সত্যিই তাৎপর্যপূর্ণ। এর বেশ কিছু কারণ আছে। প্রথমত, আমার দৃষ্টিতে বাংলাদেশের ইন্দো-প্যাসিফিক ডকুমেন্ট যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের প্রত্যাশার মধ্যে একটা ভারসাম্যের নমুনা। যুক্তরাষ্ট্র যা দেখতে চায় এবং চীন যা দেখতে চায় তার সমন্বয় করা হয়েছে এখানে।

বাংলাদেশ তার ইন্দো-প্যাসিফিক দৃষ্টিভঙ্গির মধ্যে শৃঙ্খলাভিত্তিক উন্মুক্ত ব্যবস্থার মতো যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতির কিছু মৌলিক বিষয় রেখেছে। আবার একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক সম্পর্কে জাতীয় সার্বভৌমত্ব ও অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার মতো এমন কিছু বিষয় রেখেছে, যা চীনের অবস্থানের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ।

আমি এও বলব যে বাংলাদেশ যা প্রকাশ করেছে তা ইন্দো-প্যাসিফিক দৃষ্টিভঙ্গি। এটি নীতি নয়। দৃষ্টিভঙ্গি কৌশলগত নথি বা অনানুষ্ঠানিক কোনো ডকুমেন্ট। আমার মনে হয়, এটিও বেইজিংকে একটি বার্তা দেওয়ার চেষ্টা। বার্তাটি হলো, বাংলাদেশের অবস্থান যুক্তরাষ্ট্র এবং তার মিত্র ও শরিকদের অবস্থানের সঙ্গে একেবারে সাদৃশ্যপূর্ণ নয়।

প্রশ্ন: ব্রিকসের প্রথম পর্যায়ের সম্প্রসারণে বাংলাদেশ নেই। সরকার দাবি করেছে, তারা সদস্য হওয়ার জন্য তেমনভাবে চায়ওনি। বাংলাদেশ চেয়েছে নতুন উন্নয়ন ব্যাংকে (এনডিবি) থাকতে। সেটা তারা পেরেছে। এই জোট এবং ছয় দেশ নিয়ে নতুন সম্প্রসারণকে কিভাবে মূল্যায়ন করবেন?

মাইকেল কুগেলম্যান: ব্রিকস সম্প্রসারণ উদ্যোগে বড় বিজয়ী ভারত। নতুন সদস্যদের বেশির ভাগ পশ্চিমাবিরোধী নয়। এর অর্থ ব্রিকস পশ্চিমাবিরোধী জোট হবে না। ভারত এটি চেয়েছে। এছাড়া নতুন সদস্যদের মধ্যে মিসর, সৌদি আবর, সংযুক্ত আরব আমিরাত—এই তিন দেশ ভারতের শীর্ষ অংশীদার। 

বাংলাদেশ ব্রিকসের অর্থনৈতিক উদ্যোগের সঙ্গে আছে। এই জোট আগামী দিনে আরো সম্প্রসারিত হওয়া উচিত। সৌজন্যে: কালেরকণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
আওয়ামী লীগের যেকোনো কর্মকাণ্ড অপরাধ বলে গণ্য হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
আওয়ামী লীগের যেকোনো কর্মকাণ্ড অপরাধ বলে গণ্য হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
কোনো অপশক্তিই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না : আইজিপি
কোনো অপশক্তিই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না : আইজিপি
শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশ নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রাথমিক উপদেষ্টা
শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশ নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রাথমিক উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচিত সরকার ভোলার গ্যাস সমস্যার সমাধান করবে : শিল্প উপদেষ্টা
নির্বাচিত সরকার ভোলার গ্যাস সমস্যার সমাধান করবে : শিল্প উপদেষ্টা
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
সর্বশেষ খবর
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

এই মাত্র | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস

২১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত
নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু
নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ
‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’
‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০
সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা
কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ
বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ

৫৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা
বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক
শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা
নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু
দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি
সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১
বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে মান্নানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা