শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৪, বুধবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

বিশেষ সাক্ষাৎকার: মাইকেল কুগেলম্যান

চার দেশের স্বার্থের চাপে বাংলাদেশ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চার দেশের স্বার্থের চাপে বাংলাদেশ

বর্তমানে বাংলাদেশ নিয়ে ভূ-রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা চলছে। ভারত-চীন প্রতিযোগিতা, যুক্তরাষ্ট্র-চীন প্রতিযোগিতা ও যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া প্রতিযোগিতা। এই তিনটি প্রতিযোগিতাতেই বাংলাদেশ জড়িয়ে আছে। ফলে বর্তমানে এই চার দেশের স্বার্থের চাপে রয়েছে এ দেশ। আর বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় নীতি হচ্ছে- কোনও বলয়ে না যাওয়া।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী নীতি গবেষণা প্রতিষ্ঠান উইলসন সেন্টারের দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক পরিচালক মাইকেল কুগেলম্যানের বিশেষ সাক্ষাৎকারে বিষয়টি উঠে এসেছে। ইন্দো-প্যাসিফিক ও ভূ-রাজনীতি নিয়ে বক্তব্য দেওয়ার জন্য ঢাকা সফর করছেন তিনি।

প্রশ্ন: ভূ-রাজনীতিতে বাংলাদেশের অবস্থান কোন পর্যায়ে?

মাইকেল কুগেলম্যান: বাংলাদেশ এখন ভূ-রাজনীতির একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সময় পার করছে। বাংলাদেশ সত্যিই এখন সব কিছুর মধ্যে, সব কিছুতে যুক্ত।  বর্তমানে বাংলাদেশ নিয়ে ভূ-রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা চলছে। ভারত-চীন প্রতিযোগিতা, যুক্তরাষ্ট্র-চীন প্রতিযোগিতা ও যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া প্রতিযোগিতা। আপনারা জানেন, এই তিনটি প্রতিযোগিতাতেই বাংলাদেশ জড়িয়ে আছে। 

চার দেশের স্বার্থের চাপে রয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় নীতি হচ্ছে, কোনো বলয়ে না যাওয়া।

কিন্তু এই চার দেশ বৈশ্বিক পর্যায়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে পরস্পরের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করছে। বর্তমান অবস্থায় এই চার দেশের সবার সঙ্গে সম্পর্কে ভারসাম্য রক্ষা করাই ঢাকার জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হবে। আমি মনে করি, ভূ-রাজনৈতিকভাবে বাংলাদেশের প্রাসঙ্গিকতা আগে কখনো এত স্পষ্ট ছিল না।

প্রশ্ন: বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের এত চাপ কেন?

মাইকেল কুগেলম্যান: বাইডেন প্রশাসনের গণতন্ত্র ও মানবাধিকারভিত্তিক পররাষ্ট্রনীতিই এর মূল কারণ।
যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো-প্যাসিফিক নীতিতেও গণতন্ত্রের বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। যুক্তরাষ্ট্র মনে করছে, বাংলাদেশ এমন একটি দেশ যার ওপর চাপ সৃষ্টির ঝুঁকি নেওয়া যায়। চাপ সৃষ্টি করলে বাংলাদেশের পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে। এজন্য র‌্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। ওই নিষেধাজ্ঞার পর বিচারবহির্ভূত হত্যা কমেছে।

এরপর ভিসানীতি আরোপ করেছে। দেখা গেল, এটাও কাজ করছে। রাজনৈতিক সহিংসতা কমেছে। আসলে ভিসানীতির কারণে রাজনীতিবিদরা উদ্বিগ্ন হবেন। কারণ শীর্ষ রাজনীতিকদের অনেকেরই পরিবারের সদস্য, নিকটাত্মীয়রা যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন। ফলে তাদের কেউ নির্বাচনপ্রক্রিয়ায় প্রভাব খাটিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ার ঝুঁকি নিতে চাইবেন না।

প্রশ্ন: আরো অনেক দেশে তো এ ধরনের পরিস্থিতি আছে। সে দেশগুলো নিয়ে তো যুক্তরাষ্ট্র এমন উদ্বেগ দেখায় না। আবার অনেক দেশে নিষেধাজ্ঞা, ভিসানীতি প্রয়োগ করার পরও পরিস্থিতি বদলায়নি। এর পরও বাংলাদেশ কেন?

মাইকেল কুগেলম্যান: এটা ঠিক, যুক্তরাষ্ট্র তার পররাষ্ট্র ও গণতান্ত্রিক নীতি সব দেশে সমানভাবে প্রয়োগ করে এমন নয়। বাংলাদেশ ‘টেস্ট কেস’—এমনটি আমি বলতে চাই না। তবে সম্ভবত যুক্তরাষ্ট্র মনে করছে, চাপ দিলে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক সাফল্য আসবে। আর এই সাফল্য তারা বাকিদের উদাহরণ হিসেবে দেখাতে পারবে।

যুক্তরাষ্ট্রের কাছে বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ। তবে বাংলাদেশের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভারত। এ কারণে তারা ভারতের গণতন্ত্র, মানবাধিকার নিয়ে তেমন একটা কথা বলে না। বললেও ততটা চাপ তৈরি করে না।

প্রশ্ন: ভারতের গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, নয়াদিল্লি ওয়াশিংটনের কাছে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে যে নির্বাচন নিয়ে বেশি চাপ দিলে বাংলাদেশ বেইজিংয়ের দিকে ঝুঁকতে পারে। আপনিও কি এমন আশঙ্কা দেখেন?

মাইকেল কুগেলম্যান: খুবই কৌতূহলোদ্দীপক ভাবনা। বিষয়টি আসলেই জটিল। ওয়াশিংটন আওয়ামী লীগ সরকারকে চাপ দিচ্ছে। আর এতে বেইজিংয়ের জন্য ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক আরো উন্নতির সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। তাই ওয়াশিংটনের চাপ উল্টো ফল দেয় কি না এমন ভাবনা আসতে পারে।

তবে আমার মনে হয়, আওয়ামী লীগ সরকার চীনের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়ন করবে, কিন্তু ঝুঁকবে না। কারণ এতে ভারত সরকারের সঙ্গে আওয়ামী লীগ সরকারের সম্পর্ক নষ্ট হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হবে। সেই ঝুঁকি আওয়ামী লীগ সম্ভবত নেবে না।

প্রশ্ন: যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। তার বিচার হচ্ছে। এমনকি তাকে ২০ মিনিটের কারাবাসও খাটতে হয়েছে। রিপাবলিকানরা অভিযোগ করেছে, প্রেসিডেন্ট বাইডেন প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে বিচার বিভাগকে ব্যবহার করছেন। যুক্তরাষ্ট্র তো বাংলাদেশের মতো দেশে রাজনৈতিক মামলায় বিচার নিয়ে প্রশ্ন তোলে।

মাইকেল কুগেলম্যান: ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মামলার বিষয়টি আমি সেভাবে অনুসরণ করছি না। তবে তার বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো খুবই গুরুতর। ইমরান খান, রাহুল গান্ধী বা অন্য কোনো বিরোধী নেতা কারাগারে যান এটি আমি চাই না। এটি আমার ব্যক্তিগত মত।

প্রশ্ন: বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ কেমন দেখছেন?

মাইকেল কুগেলম্যান: বাংলাদেশ একটি জটিল সময়ের মুখোমুখি। এই পরিস্থিতি অভ্যন্তরীণ ও ভূ-রাজনৈতিক—দুই দিক থেকেই। অভ্যন্তরীণ জটিলতা হলো, আগামী কয়েক মাসের মধ্যে এ দেশে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি নির্বাচন হতে যাচ্ছে। রাজনৈতিক পরিস্থিতি ক্রমেই উত্তপ্ত হয়ে উঠছে।

এখানে অনেক প্রশ্ন আছে। যেমন—বিরোধীরা নির্বাচন কিভাবে মোকাবেলা করবে? তারা কি নির্বাচন বর্জন করবে? অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে সরকারের ওপর আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের অনেক চাপ আছে। তাই অভ্যন্তরীণ রাজনীতির ক্ষেত্রে এটি খুব তাৎপর্যপূর্ণ সময়।

আমার মনে হয়, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে আগামী দিনগুলোতে কী হতে যাচ্ছে তা এখন খুবই অস্পষ্ট।

কিন্তু বাংলাদেশের ভূ-রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ সম্ভবত অনিশ্চিত নয়। এটি খুব তাৎপর্যপূর্ণ হবে। দেশটি যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ভারত ও রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্কে ভারসাম্য অব্যাহত রাখার চেষ্টা করে যাবে। কারণ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সঙ্গে ওই দেশগুলোর সম্পর্ক ভালো।

আমার ধারণা, ভবিষ্যতেও বড় শক্তিগুলোর মধ্যে বৈরিতা শেষ হবে না। বাস্তবে বৈরিতা আরো বাড়তে পারে। এর অর্থ ওই চার বড় শক্তির সঙ্গে সম্পর্কে ভারসাম্য রক্ষা করতে গিয়ে ঢাকা আরো বড় ধরনের চ্যালেঞ্জে পড়বে।

প্রশ্ন: বাংলাদেশের ইন্দো-প্যাসিফিক দৃষ্টিভঙ্গি কেমন মনে হচ্ছে?

মাইকেল কুগেলম্যান: সম্প্রতি বাংলাদেশ তার ইন্দো-প্যাসিফিক ভাবনা ডকুমেন্ট আকারে প্রকাশ করে সামনে এগিয়ে এসেছে। এটি সত্যিই তাৎপর্যপূর্ণ। এর বেশ কিছু কারণ আছে। প্রথমত, আমার দৃষ্টিতে বাংলাদেশের ইন্দো-প্যাসিফিক ডকুমেন্ট যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের প্রত্যাশার মধ্যে একটা ভারসাম্যের নমুনা। যুক্তরাষ্ট্র যা দেখতে চায় এবং চীন যা দেখতে চায় তার সমন্বয় করা হয়েছে এখানে।

বাংলাদেশ তার ইন্দো-প্যাসিফিক দৃষ্টিভঙ্গির মধ্যে শৃঙ্খলাভিত্তিক উন্মুক্ত ব্যবস্থার মতো যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতির কিছু মৌলিক বিষয় রেখেছে। আবার একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক সম্পর্কে জাতীয় সার্বভৌমত্ব ও অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার মতো এমন কিছু বিষয় রেখেছে, যা চীনের অবস্থানের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ।

আমি এও বলব যে বাংলাদেশ যা প্রকাশ করেছে তা ইন্দো-প্যাসিফিক দৃষ্টিভঙ্গি। এটি নীতি নয়। দৃষ্টিভঙ্গি কৌশলগত নথি বা অনানুষ্ঠানিক কোনো ডকুমেন্ট। আমার মনে হয়, এটিও বেইজিংকে একটি বার্তা দেওয়ার চেষ্টা। বার্তাটি হলো, বাংলাদেশের অবস্থান যুক্তরাষ্ট্র এবং তার মিত্র ও শরিকদের অবস্থানের সঙ্গে একেবারে সাদৃশ্যপূর্ণ নয়।

প্রশ্ন: ব্রিকসের প্রথম পর্যায়ের সম্প্রসারণে বাংলাদেশ নেই। সরকার দাবি করেছে, তারা সদস্য হওয়ার জন্য তেমনভাবে চায়ওনি। বাংলাদেশ চেয়েছে নতুন উন্নয়ন ব্যাংকে (এনডিবি) থাকতে। সেটা তারা পেরেছে। এই জোট এবং ছয় দেশ নিয়ে নতুন সম্প্রসারণকে কিভাবে মূল্যায়ন করবেন?

মাইকেল কুগেলম্যান: ব্রিকস সম্প্রসারণ উদ্যোগে বড় বিজয়ী ভারত। নতুন সদস্যদের বেশির ভাগ পশ্চিমাবিরোধী নয়। এর অর্থ ব্রিকস পশ্চিমাবিরোধী জোট হবে না। ভারত এটি চেয়েছে। এছাড়া নতুন সদস্যদের মধ্যে মিসর, সৌদি আবর, সংযুক্ত আরব আমিরাত—এই তিন দেশ ভারতের শীর্ষ অংশীদার। 

বাংলাদেশ ব্রিকসের অর্থনৈতিক উদ্যোগের সঙ্গে আছে। এই জোট আগামী দিনে আরো সম্প্রসারিত হওয়া উচিত। সৌজন্যে: কালেরকণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল
এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল
আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার
আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার
দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি
দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
কেমন থাকবে আগামী ৫ দিন আবহাওয়া
কেমন থাকবে আগামী ৫ দিন আবহাওয়া
সারাদেশের তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা
সারাদেশের তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
বগুড়ায় বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জাপান যাওয়ার ৩০ লাখ টাকাই কাল হলো আশরাফুলের
জাপান যাওয়ার ৩০ লাখ টাকাই কাল হলো আশরাফুলের

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল
এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মাগুরায় ১৬ ক্লাবের অংশগ্রহণে জমজমাট ক্রিকেট আসর
মাগুরায় ১৬ ক্লাবের অংশগ্রহণে জমজমাট ক্রিকেট আসর

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক
দিনাজপুরে গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাবিতে ‘আর্ট ফর ইক্যুয়ালিটি’ কর্মশালা: অংশ নিয়েছেন নয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে ‘আর্ট ফর ইক্যুয়ালিটি’ কর্মশালা: অংশ নিয়েছেন নয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আপনারা সংখ্যালঘু না, কেউ আপনাদের সম্পত্তি দখল করতে পারবে না : মান্নান
আপনারা সংখ্যালঘু না, কেউ আপনাদের সম্পত্তি দখল করতে পারবে না : মান্নান

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আশুগঞ্জে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
আশুগঞ্জে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহার জয়ের পর পশ্চিমবঙ্গ দখলের ঘোষণা বিজেপির, তৃণমূলের কটাক্ষ
বিহার জয়ের পর পশ্চিমবঙ্গ দখলের ঘোষণা বিজেপির, তৃণমূলের কটাক্ষ

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় হচ্ছে গ্যাসভিত্তিক সার কারখানা, তিন উপদেষ্টার পরিদর্শন
ভোলায় হচ্ছে গ্যাসভিত্তিক সার কারখানা, তিন উপদেষ্টার পরিদর্শন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৩
ফেনীতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৩

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট
১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক
কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার
আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের
৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত
ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিচারকের ছেলেকে হত্যার ঘটনায় মামলা
বিচারকের ছেলেকে হত্যার ঘটনায় মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি
দুই দফা দাবিতে বিচারকদের ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, না মানলে কলমবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোয়ালঘর থেকে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গোয়ালঘর থেকে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী
শ্রীপুরে বিএনপিতে যোগ দিলেন পাঁচ শতাধিক আদিবাসী

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ
জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন