শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৪, বুধবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

বিশেষ সাক্ষাৎকার: মাইকেল কুগেলম্যান

চার দেশের স্বার্থের চাপে বাংলাদেশ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চার দেশের স্বার্থের চাপে বাংলাদেশ

বর্তমানে বাংলাদেশ নিয়ে ভূ-রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা চলছে। ভারত-চীন প্রতিযোগিতা, যুক্তরাষ্ট্র-চীন প্রতিযোগিতা ও যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া প্রতিযোগিতা। এই তিনটি প্রতিযোগিতাতেই বাংলাদেশ জড়িয়ে আছে। ফলে বর্তমানে এই চার দেশের স্বার্থের চাপে রয়েছে এ দেশ। আর বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় নীতি হচ্ছে- কোনও বলয়ে না যাওয়া।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী নীতি গবেষণা প্রতিষ্ঠান উইলসন সেন্টারের দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক পরিচালক মাইকেল কুগেলম্যানের বিশেষ সাক্ষাৎকারে বিষয়টি উঠে এসেছে। ইন্দো-প্যাসিফিক ও ভূ-রাজনীতি নিয়ে বক্তব্য দেওয়ার জন্য ঢাকা সফর করছেন তিনি।

প্রশ্ন: ভূ-রাজনীতিতে বাংলাদেশের অবস্থান কোন পর্যায়ে?

মাইকেল কুগেলম্যান: বাংলাদেশ এখন ভূ-রাজনীতির একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সময় পার করছে। বাংলাদেশ সত্যিই এখন সব কিছুর মধ্যে, সব কিছুতে যুক্ত।  বর্তমানে বাংলাদেশ নিয়ে ভূ-রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা চলছে। ভারত-চীন প্রতিযোগিতা, যুক্তরাষ্ট্র-চীন প্রতিযোগিতা ও যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া প্রতিযোগিতা। আপনারা জানেন, এই তিনটি প্রতিযোগিতাতেই বাংলাদেশ জড়িয়ে আছে। 

চার দেশের স্বার্থের চাপে রয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় নীতি হচ্ছে, কোনো বলয়ে না যাওয়া।

কিন্তু এই চার দেশ বৈশ্বিক পর্যায়ে বিভিন্ন ক্ষেত্রে পরস্পরের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করছে। বর্তমান অবস্থায় এই চার দেশের সবার সঙ্গে সম্পর্কে ভারসাম্য রক্ষা করাই ঢাকার জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হবে। আমি মনে করি, ভূ-রাজনৈতিকভাবে বাংলাদেশের প্রাসঙ্গিকতা আগে কখনো এত স্পষ্ট ছিল না।

প্রশ্ন: বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের এত চাপ কেন?

মাইকেল কুগেলম্যান: বাইডেন প্রশাসনের গণতন্ত্র ও মানবাধিকারভিত্তিক পররাষ্ট্রনীতিই এর মূল কারণ।
যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো-প্যাসিফিক নীতিতেও গণতন্ত্রের বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। যুক্তরাষ্ট্র মনে করছে, বাংলাদেশ এমন একটি দেশ যার ওপর চাপ সৃষ্টির ঝুঁকি নেওয়া যায়। চাপ সৃষ্টি করলে বাংলাদেশের পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে। এজন্য র‌্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। ওই নিষেধাজ্ঞার পর বিচারবহির্ভূত হত্যা কমেছে।

এরপর ভিসানীতি আরোপ করেছে। দেখা গেল, এটাও কাজ করছে। রাজনৈতিক সহিংসতা কমেছে। আসলে ভিসানীতির কারণে রাজনীতিবিদরা উদ্বিগ্ন হবেন। কারণ শীর্ষ রাজনীতিকদের অনেকেরই পরিবারের সদস্য, নিকটাত্মীয়রা যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন। ফলে তাদের কেউ নির্বাচনপ্রক্রিয়ায় প্রভাব খাটিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা না পাওয়ার ঝুঁকি নিতে চাইবেন না।

প্রশ্ন: আরো অনেক দেশে তো এ ধরনের পরিস্থিতি আছে। সে দেশগুলো নিয়ে তো যুক্তরাষ্ট্র এমন উদ্বেগ দেখায় না। আবার অনেক দেশে নিষেধাজ্ঞা, ভিসানীতি প্রয়োগ করার পরও পরিস্থিতি বদলায়নি। এর পরও বাংলাদেশ কেন?

মাইকেল কুগেলম্যান: এটা ঠিক, যুক্তরাষ্ট্র তার পররাষ্ট্র ও গণতান্ত্রিক নীতি সব দেশে সমানভাবে প্রয়োগ করে এমন নয়। বাংলাদেশ ‘টেস্ট কেস’—এমনটি আমি বলতে চাই না। তবে সম্ভবত যুক্তরাষ্ট্র মনে করছে, চাপ দিলে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক সাফল্য আসবে। আর এই সাফল্য তারা বাকিদের উদাহরণ হিসেবে দেখাতে পারবে।

যুক্তরাষ্ট্রের কাছে বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ। তবে বাংলাদেশের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভারত। এ কারণে তারা ভারতের গণতন্ত্র, মানবাধিকার নিয়ে তেমন একটা কথা বলে না। বললেও ততটা চাপ তৈরি করে না।

প্রশ্ন: ভারতের গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, নয়াদিল্লি ওয়াশিংটনের কাছে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে যে নির্বাচন নিয়ে বেশি চাপ দিলে বাংলাদেশ বেইজিংয়ের দিকে ঝুঁকতে পারে। আপনিও কি এমন আশঙ্কা দেখেন?

মাইকেল কুগেলম্যান: খুবই কৌতূহলোদ্দীপক ভাবনা। বিষয়টি আসলেই জটিল। ওয়াশিংটন আওয়ামী লীগ সরকারকে চাপ দিচ্ছে। আর এতে বেইজিংয়ের জন্য ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক আরো উন্নতির সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। তাই ওয়াশিংটনের চাপ উল্টো ফল দেয় কি না এমন ভাবনা আসতে পারে।

তবে আমার মনে হয়, আওয়ামী লীগ সরকার চীনের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়ন করবে, কিন্তু ঝুঁকবে না। কারণ এতে ভারত সরকারের সঙ্গে আওয়ামী লীগ সরকারের সম্পর্ক নষ্ট হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হবে। সেই ঝুঁকি আওয়ামী লীগ সম্ভবত নেবে না।

প্রশ্ন: যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। তার বিচার হচ্ছে। এমনকি তাকে ২০ মিনিটের কারাবাসও খাটতে হয়েছে। রিপাবলিকানরা অভিযোগ করেছে, প্রেসিডেন্ট বাইডেন প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে বিচার বিভাগকে ব্যবহার করছেন। যুক্তরাষ্ট্র তো বাংলাদেশের মতো দেশে রাজনৈতিক মামলায় বিচার নিয়ে প্রশ্ন তোলে।

মাইকেল কুগেলম্যান: ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মামলার বিষয়টি আমি সেভাবে অনুসরণ করছি না। তবে তার বিরুদ্ধে অভিযোগগুলো খুবই গুরুতর। ইমরান খান, রাহুল গান্ধী বা অন্য কোনো বিরোধী নেতা কারাগারে যান এটি আমি চাই না। এটি আমার ব্যক্তিগত মত।

প্রশ্ন: বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ কেমন দেখছেন?

মাইকেল কুগেলম্যান: বাংলাদেশ একটি জটিল সময়ের মুখোমুখি। এই পরিস্থিতি অভ্যন্তরীণ ও ভূ-রাজনৈতিক—দুই দিক থেকেই। অভ্যন্তরীণ জটিলতা হলো, আগামী কয়েক মাসের মধ্যে এ দেশে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি নির্বাচন হতে যাচ্ছে। রাজনৈতিক পরিস্থিতি ক্রমেই উত্তপ্ত হয়ে উঠছে।

এখানে অনেক প্রশ্ন আছে। যেমন—বিরোধীরা নির্বাচন কিভাবে মোকাবেলা করবে? তারা কি নির্বাচন বর্জন করবে? অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে সরকারের ওপর আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের অনেক চাপ আছে। তাই অভ্যন্তরীণ রাজনীতির ক্ষেত্রে এটি খুব তাৎপর্যপূর্ণ সময়।

আমার মনে হয়, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে আগামী দিনগুলোতে কী হতে যাচ্ছে তা এখন খুবই অস্পষ্ট।

কিন্তু বাংলাদেশের ভূ-রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ সম্ভবত অনিশ্চিত নয়। এটি খুব তাৎপর্যপূর্ণ হবে। দেশটি যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ভারত ও রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্কে ভারসাম্য অব্যাহত রাখার চেষ্টা করে যাবে। কারণ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সঙ্গে ওই দেশগুলোর সম্পর্ক ভালো।

আমার ধারণা, ভবিষ্যতেও বড় শক্তিগুলোর মধ্যে বৈরিতা শেষ হবে না। বাস্তবে বৈরিতা আরো বাড়তে পারে। এর অর্থ ওই চার বড় শক্তির সঙ্গে সম্পর্কে ভারসাম্য রক্ষা করতে গিয়ে ঢাকা আরো বড় ধরনের চ্যালেঞ্জে পড়বে।

প্রশ্ন: বাংলাদেশের ইন্দো-প্যাসিফিক দৃষ্টিভঙ্গি কেমন মনে হচ্ছে?

মাইকেল কুগেলম্যান: সম্প্রতি বাংলাদেশ তার ইন্দো-প্যাসিফিক ভাবনা ডকুমেন্ট আকারে প্রকাশ করে সামনে এগিয়ে এসেছে। এটি সত্যিই তাৎপর্যপূর্ণ। এর বেশ কিছু কারণ আছে। প্রথমত, আমার দৃষ্টিতে বাংলাদেশের ইন্দো-প্যাসিফিক ডকুমেন্ট যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের প্রত্যাশার মধ্যে একটা ভারসাম্যের নমুনা। যুক্তরাষ্ট্র যা দেখতে চায় এবং চীন যা দেখতে চায় তার সমন্বয় করা হয়েছে এখানে।

বাংলাদেশ তার ইন্দো-প্যাসিফিক দৃষ্টিভঙ্গির মধ্যে শৃঙ্খলাভিত্তিক উন্মুক্ত ব্যবস্থার মতো যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতির কিছু মৌলিক বিষয় রেখেছে। আবার একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক সম্পর্কে জাতীয় সার্বভৌমত্ব ও অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার মতো এমন কিছু বিষয় রেখেছে, যা চীনের অবস্থানের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ।

আমি এও বলব যে বাংলাদেশ যা প্রকাশ করেছে তা ইন্দো-প্যাসিফিক দৃষ্টিভঙ্গি। এটি নীতি নয়। দৃষ্টিভঙ্গি কৌশলগত নথি বা অনানুষ্ঠানিক কোনো ডকুমেন্ট। আমার মনে হয়, এটিও বেইজিংকে একটি বার্তা দেওয়ার চেষ্টা। বার্তাটি হলো, বাংলাদেশের অবস্থান যুক্তরাষ্ট্র এবং তার মিত্র ও শরিকদের অবস্থানের সঙ্গে একেবারে সাদৃশ্যপূর্ণ নয়।

প্রশ্ন: ব্রিকসের প্রথম পর্যায়ের সম্প্রসারণে বাংলাদেশ নেই। সরকার দাবি করেছে, তারা সদস্য হওয়ার জন্য তেমনভাবে চায়ওনি। বাংলাদেশ চেয়েছে নতুন উন্নয়ন ব্যাংকে (এনডিবি) থাকতে। সেটা তারা পেরেছে। এই জোট এবং ছয় দেশ নিয়ে নতুন সম্প্রসারণকে কিভাবে মূল্যায়ন করবেন?

মাইকেল কুগেলম্যান: ব্রিকস সম্প্রসারণ উদ্যোগে বড় বিজয়ী ভারত। নতুন সদস্যদের বেশির ভাগ পশ্চিমাবিরোধী নয়। এর অর্থ ব্রিকস পশ্চিমাবিরোধী জোট হবে না। ভারত এটি চেয়েছে। এছাড়া নতুন সদস্যদের মধ্যে মিসর, সৌদি আবর, সংযুক্ত আরব আমিরাত—এই তিন দেশ ভারতের শীর্ষ অংশীদার। 

বাংলাদেশ ব্রিকসের অর্থনৈতিক উদ্যোগের সঙ্গে আছে। এই জোট আগামী দিনে আরো সম্প্রসারিত হওয়া উচিত। সৌজন্যে: কালেরকণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
‘শুধু বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব নয়’
‘শুধু বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব নয়’
স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণে দ্রুত সমন্বিত পদক্ষেপের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণে দ্রুত সমন্বিত পদক্ষেপের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি
২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা
তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা
সর্বশেষ খবর
আল-নাসর ছাড়ার পথে রোনালদো?
আল-নাসর ছাড়ার পথে রোনালদো?

৪৭ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

জীবননগর সীমান্তে অনুপ্রবেশের সময় আটক ১৪
জীবননগর সীমান্তে অনুপ্রবেশের সময় আটক ১৪

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে তীব্র তাপদাহে জনজীবন বিপর্যস্ত
টাঙ্গাইলে তীব্র তাপদাহে জনজীবন বিপর্যস্ত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাটোরে বিএনপির দুপক্ষের সংঘর্ষ-গুলি, দুই নেতা আটক
নাটোরে বিএনপির দুপক্ষের সংঘর্ষ-গুলি, দুই নেতা আটক

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজার পরিস্থিতির উন্নয়নে প্রধান উপদেষ্টার পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার পরিস্থিতির উন্নয়নে প্রধান উপদেষ্টার পাঁচ নির্দেশনা

৩০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

কিশোর কর্মচারীর গায়ে ভাতের গরম মাড় ঢেলে দিল বাবুর্চি
কিশোর কর্মচারীর গায়ে ভাতের গরম মাড় ঢেলে দিল বাবুর্চি

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

৪৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি