শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৫, শনিবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

‘এই স্কুল না থাকলি মেয়িডার লেখাপড়া হইতু না’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘এই স্কুল না থাকলি মেয়িডার লেখাপড়া হইতু না’

কুষ্টিয়ার কাঞ্চনপুর ইউনিয়নের রাতুলপাড়া গ্রামের বাসিন্দা রিপন কুমার দাস। ছোটবেলায় আগুন লেগে শরীরের বেশির ভাগ পুড়ে যায় তাঁর। ভিটামাটি বিক্রি করে চিকিৎসা করতে গিয়ে নিঃস্ব হয়ে যায় তাঁর পরিবার। তবু স্বাভাবিক হয়নি রিপনের জীবন।

একটি পা বেশি পুড়ে যাওয়ায় খুঁড়িয়ে হাটেন তিনি। সেভাবেই হেঁটে ছোট মেয়ে শুভশ্রীর হাত ধরে  এসেছেন বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুলে। অভাবের সংসারে নিজে পড়ালেখা করার সুযোগ না পেলেও সন্তানদের পড়ালেখা করিয়ে মানুষের মতো মানুষ করার স্বপ্ন তাঁর। স্কুলের পাঠ শেষে মেয়েকে নিয়ে যাওয়ার সময় কথা হয় তাঁর সঙ্গে।
বাবা স্ট্রোক করে শয্যাশায়ী। বৃদ্ধ মা-বাবাকে গ্রামে রেখে জীবিকার তাগিদে কুষ্টিয়া শহরে চলে এসেছেন রিপন। থাকছেন থানাপাড়ায় হরিপুর ব্রিজের নিচে একটি ভাড়া বাড়িতে। শরবত বিক্রি করে স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়েকে নিয়ে কোনো রকমে চলে সংসার।

বড় ছেলেটিকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি করে দিলেও অর্থাভাবে মেয়েকে স্কুলে ভর্তি করানোর সাহস করেননি। এ সময় খোঁজ পান বসুন্ধরা শুভসংঘের বিনা মূল্যের স্কুলের। মেয়েকে ভর্তি করেন সেই স্কুলে। মেয়েকে বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুলে ভর্তি করানোর কারণ জানতে চাইলে রিপন বলেন, ‘একুন বৃষ্টির দিনি সেরোম শরবত বেচতি পারিনি। ছেলিডারে স্কুলি ভর্তি করিছি।
উর বই-খাতা ম্যালা কিছু কিনি দিতি হয়। মেয়িডারে আর স্কুলি দিতি পারিনি। এই স্কুলিত্তে বই-ব্যাগ ফিরি ফিরি দিছে। স্যাররা কইছে সব খরচা তারাই দিবি। এই জন্যি মেয়িডারে একেনে ভর্তি করিছি। এই স্কুল না থাকলি মেয়িডার একুন লেখাপড়া হইতু না।’
রিপনের মতোই আরো ২০ থেকে ২৫ জন অভিভাবক তাঁদের সন্তানদের নিয়ে এসেছেন স্কুলে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশ নিতে তাঁদের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন বসুন্ধরা শুভসংঘের বন্ধুরা। 

গত ১৮ আগস্ট সন্ধ্যায় কুষ্টিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুলের উদ্বোধন করা হয়। সমাজের সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের নিয়ে শহরের ছয় রাস্তা মোড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের জেলা কার্যালয়ে স্কুলের উদ্বোধন করেন দুই বাংলার নন্দিত কথাসাহিত্যিক, ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপের পরিচালক ও কালের কণ্ঠ’র প্রধান সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন। 

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক লেখক নাজমুল হুদা, কুষ্টিয়া সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক নাদিরা খানম, বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান, কালের কণ্ঠ’র কুষ্টিয়ার নিজস্ব প্রতিবেদক তারিকুল হক তারিক, নিউজ টোয়েন্টিফোরের প্রতিনিধি হাসান জাহিদ, বসুন্ধরা শুভসংঘ কুষ্টিয়া জেলা শাখার সভাপতি মর্জিনা খাতুন, নির্বাহী সভাপতি এস এম জামাল, সাধারণ সম্পাদক কাকলী আক্তার, সাংগঠনিক সম্পাদক বিপুল হোসেনসহ জেলা শুভসংঘের অন্যান্য সদস্য।

ইমদাদুল হক মিলন বলেন, ‘আমরা স্বপ্ন দেখি একটি স্বনির্ভর বাংলাদেশের, একটি আলোকিত বাংলাদেশের। শিক্ষিত জাতিই পারে আমাদের আলোকিত বাংলাদেশের সেই স্বপ্ন পূরণ করতে। বসুন্ধরা শুভসংঘ সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে সারা দেশে কাজ করে যাচ্ছে। আমাদের স্বপ্নপূরণের সারথি হয়েছেন বসুন্ধরা গ্রুপের মাননীয় চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান। তাঁর সহযোগিতায় আমরা স্কুল প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছি। বাংলাদেশের ৬৪ জেলায় আমরা বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুল প্রতিষ্ঠা করব। জায়গা কিনে আলাদা ভবন করব। সেখানে স্কুল, প্রশিক্ষণকেন্দ্র, পাঠাগার থাকবে।’

তিনি আরো বলেন, ‘এখানে আমরা শিশুদের স্কুলড্রেস, ব্যাগ, বই সব দেব। শিক্ষকের বেতনসহ স্কুলের যা যা খরচ সবই বহন করা হবে। এখানেই শুধু তাদের পড়ানো নয়, বরং যখন তারা হাই স্কুলে যাবে, তখন তাদের মাসিক বৃত্তি দেওয়া হবে। এরপর যত দূর সে পড়তে চায়, তত দূর বৃত্তি দেওয়া হবে; যেন অভাবে পড়ে কোনো শিশু শিক্ষা থেকে বঞ্চিত না হয়, সেই কারণে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’

অভিভাবকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘যত কষ্টই হোক, আপনাদের সন্তানকে নিয়মিত স্কুলে পাঠাবেন। এই শিশুরাই দেশের ভবিষ্যৎ। এরা বড় হয়ে দেশকে বদলে দেবে। আপনাদের পরিবারের অবস্থাটাও বদলাবে। আমরা বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে আপনাদের পাশে আছি। সব সময় সুখে-দুঃখে আমাদের পাবেন আপনারা। একটাই অনুরোধ, সন্তানদের ঠিতমতো স্কুলে পাঠাবেন। তাদের পড়ালেখা করানোর সব দায়িত্ব আমাদের। সবাই বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান মহোদয় ও তাঁর পরিবারের জন্য দোয়া করবেন।’

শুভসংঘ স্কুলের শিক্ষকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘বাচ্চারা অনেক দুষ্টুমি করবে, কিন্তু কখনোই রাগ করা যাবে না। তাদের দুষ্টুমির মাঝেই ভালোবাসা দিয়ে শেখাতে হবে। শুরুতেই তারা বইয়ের পড়া শিখবে বিষয়টা এমন নয়। তাদের বইয়ের প্রতি আগ্রহী করাটাও একটা বড় শিক্ষা। এখানে এসে বাচ্চারা সুন্দর করে বসতে শিখবে, শৃঙ্খলার সঙ্গে পড়াশোনা করবে—প্রথমে এই শিক্ষাগুলো দিতে হবে। তাদের মাঝে স্কুল ও ক্লাসের প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি করতে হবে।’

শিক্ষক ঈশিতা পারভীন বলেন, ‘আমরা প্রাথমিকভাবে বাচ্চাদের দুটি গ্রুপে ভাগ করে পড়াচ্ছি। ওরা অনেক দুষ্টুমি করলেও আমাদের জায়গা থেকে সর্বোচ্চটা দিয়ে যত্নসহকারে পড়ানোর চেষ্টা করছি। আমরা যেভাবে পড়াই, তাতে বাইরে অন্য কারো কাছে আর পড়ার প্রয়োজন হবে না। কারণ এখানে যারা পড়ে সবাই খুবই দরিদ্র পরিবারের সন্তান। বই ও ব্যাগ পেয়ে শিক্ষার্থীরাও স্কুলে আসার ক্ষেত্রে খুবই আগ্রহী।’

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
সর্বশেষ খবর
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

৪৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান
চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড
সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'
'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু
ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ