শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:০৪, সোমবার, ০৫ আগস্ট, ২০২৪

ছাত্রদের সঙ্গে নামছে জনতা

♦ অসহযোগে স্তব্ধ সারা দেশ ♦ ঢাকামুখী লংমার্চ আজ
জিন্নাতুন নূর
অনলাইন ভার্সন
ছাত্রদের সঙ্গে নামছে জনতা

দেশব্যাপী চলমান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এখন আর শিক্ষার্থীদের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। শিক্ষার্থীদের এ আন্দোলনে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন সব শ্রেণি-পেশার মানুষ। ছাত্র আন্দোলনে সংহতি জানিয়ে এরই মধ্যে রাজপথে নেমেছেন শিক্ষক, আইনজীবী, সাংবাদিক, সাংস্কৃৃতিক কর্মীসহ সর্বস্তরের মানুষ। এর ব্যাপ্তি ছড়িয়ে পড়েছে অভিভাবক, গৃহিণীসহ বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষের মধ্যে। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আন্দোলনে অংশ নিচ্ছেন নিম্ন আয়ের শ্রমজীবীরাও। বিভিন্ন স্লোগানে গলা মিলিয়েছে সর্বস্তরের জনতা।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঘোষিত অসহযোগ আন্দোলনের গতকাল প্রথম দিনে রাজধানী ঢাকা পরিণত হয় বিক্ষোভের নগরীতে।

এদিকে অসহযোগ কর্মসূচির কারণে স্তব্ধ হয়ে পড়েছে সারা দেশ। গতকাল দিনভর আন্তজেলা পর্যায়ে যান চলাচল বন্ধ থাকায় সারা দেশের সঙ্গে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে রাজধানী ঢাকা। অসহযোগ কর্মসূচির মধ্যেই আজ ঢাকামুখী লং মার্চ নামে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে সরকার ঘোষিত কারফিউ।   
লাশ নিয়ে মিছিল-স্লোগান : চলমান আন্দোলনে দেশের বিভিন্ন জায়গায় লাশ নিয়ে মিছিল করেছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। সরকার পতনের এক দফা দাবিতে আন্দোলন করছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। এ আন্দোলন ঘিরে দেশের বিভিন্ন জায়গায় পাল্টাপাল্টি সংঘর্ষ হয়েছে। বেড়েই চলছে নিহতের সংখ্যা। 

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে আন্দোলনে নিহত চারজনের লাশ নিয়ে গতকাল সন্ধ্যা ৬টার দিকে বিক্ষোভকারীরা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে যান। সেখান থেকে একজনের লাশ নিয়ে শাহবাগে মিছিল করেন আন্দোলনকারীরা। সন্ধ্যা ৬টায় কারফিউ জারির পর শাহবাগে ভিড় কমতে থাকে। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে পুলিশ গুলি ছুড়তে শুরু করে। এ সময় শাহবাগ মোড়ে কয়েক শ আন্দোলনকারী অবস্থান করছিলেন। আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে সাউন্ড গ্রেনেড ও রাবার বুলেটও ছোড়া হয়। পরে তারা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।

এদিকে সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে এক নিহতের লাশ নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন স্থানীয়রা। গতকাল বেলা আড়াইটার দিকে গোলাপগঞ্জ পৌর এলাকার ধারাবহরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে গুলিবিদ্ধ হন দুজন। স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্র জানান, দুপুরে গোলাপগঞ্জের ঢাকাদক্ষিণ ডিগ্রি কলেজের সামনে থেকে ছাত্র-জনতা জড়ো হয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় তাদের সরিয়ে দিতে যায় পুলিশ, সেখানে বিজিবিও উপস্থিত ছিল। পুলিশ ও বিজিবির সঙ্গে ছাত্র-জনতার তুমুল সংঘর্ষ শুরু হয়। একপর্যায়ে পুলিশ ও বিজিবি পিছু হটতে বাধ্য হয়।

রাজধানীজুড়ে গত কয়েকদিনের বিক্ষোভ সমাবেশে রোজগারের কথা চিন্তা না করে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্লোগানে গলা মেলাতে দেখা গেছে রিকশাচালকদেরও। ঘরকন্না ছেড়ে রাজপথের মিছিলে শামিল হয়েছেন সাধারণ গৃহিণীরাও। ’৯০-এর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের দীর্ঘ তিন দশকেরও বেশি সময় পর দেশের সাধারণ মানুষকে এভাবে কোনো আন্দোলনে শামিল হতে দেখা যায়। আন্দোলনে চলমান সহিংসতা উপেক্ষা করে গণমানুষের এই সম্পৃক্ততা দেখা যাচ্ছে মহানগরীর পাড়া-মহল্লায়ও।

কোটা সংস্কার আন্দোলনের শুরুতে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অল্প কয়েকজন অভিভাবককে দেখা গেলেও আন্দোলন যত গড়িয়েছে আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে অভিভাবকের সংখ্যাও বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। কেউ কেউ শুরুতে সন্তানের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে আন্দোলন স্থলে এলেও এখন তারা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দাবি আদায়ে নিজ সন্তানের সঙ্গেই স্লোগানে গলা মেলাচ্ছেন। গত শুক্রবার বিকালে রাজধানীর মিরপুর ডিওএইচএস এলাকায় শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি এই আবাসিক এলাকায় বসবাসরত বাসিন্দাদেরও তাদের সন্তানসহ রাস্তায় নেমে বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে মিছিল করতে দেখা যায়। এই মিছিলে আরও ছিলেন এলাকার বয়স্ক নারী-পুরুষ।

গতকাল দুপুরে মিরপুর ইসিবি চত্বরে শিক্ষার্থীদের অসহযোগ আন্দোলনে অভিভাবকদেরও অংশ নিতে দেখা যায়। বেশ কয়েকজন মাকে তার সন্তানদের নিয়ে আন্দোলনস্থলে উপস্থিত হতে দেখা যায়। তারা প্রধান সড়কের পাশেই পানি ও শুকনা খাবার হাতে গলির মুখে বসেছিলেন। আন্দোলনে অংশ নেওয়া এক শিক্ষার্থীর মা সাহিনা আক্তার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমার কলেজপড়ুয়া মেয়ে তার সহপাঠীদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের ওপর হওয়া নির্যাতনের প্রতিবাদে আন্দোলন করছে। মা হিসেবে আমি প্রথমে ওর নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত ছিলাম। কিন্তু শিক্ষার্থীদের ওপর যেভাবে নির্বিচারে গুলি চালানো হচ্ছে, তাদের কারাগারে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, একজন অভিভাবক হিসেবে এটি কিছুতেই মেনে নিতে পারছি না। আন্দোলনে যে শিক্ষার্থীদের মৃত্যু হয়েছে তারা আমারই মেয়ের বয়সী, আমার সন্তানের মতো। নৈতিকভাবে আমিও এখন শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করছি।’

গতকাল শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অভিভাবকদেরও ‘জাস্টিস, জাস্টিস উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ স্লোগানে গলা মেলাতে দেখা যায়। শাহবাগ ও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সন্তানদের নিয়ে অভিভাবকদেরও একাত্মতা প্রকাশ করতে দেখা গেছে। এ ছাড়া রাজধানীর মিরপুর-১০ নম্বর, প্রগতি সরণি, বনশ্রীসহ আরও বেশ কিছু এলাকায় অভিভাবকদের তাদের সন্তানদের নিয়ে আন্দোলনে যোগ দিতে দেখা যায়।

সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরাও চলমান আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে তাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন। এ ছাড়া রাজধানীর ফার্মগেটে দেশের চলচ্চিত্র, আলোকচিত্র, থিয়েটারসহ দৃশ্য মাধ্যমের কর্মীরা এরই মধ্যে ছাত্র হত্যার প্রতিবাদ জানিয়ে পয়লা আগস্ট সমবেত হন। বাদ যাননি সংগীতশিল্পীরাও। ‘গেট আপ স্ট্যান্ড আপ’ শিরোনামে ধানমন্ডির রবীন্দ্রসরোবরে সমবেত হয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে তারাও সংহতি প্রকাশ করেন। এরই মধ্যে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সারা দেশে নির্যাতনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করেছেন সাংবাদিকরা। আন্দোলনে অংশ নিচ্ছেন নিম্ন আয়ের শ্রমজীবী মানুষও।

ঢাকামুখী নতুন কর্মসূচি আজ : অসহযোগ আন্দোলনের মধ্যেই নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে আন্দোলনরত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। আজ সোমবার ‘লং মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে সরকার ঘোষিত কারফিউ। গতকাল এক বিবৃতিতে আন্দোলনকারীদের পক্ষে এ ঘোষণা দেন অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ। অন্যান্য সমন্বয়কও একযোগে এ কর্মসূচির লিখিত ও ভিডিও বার্তা প্রচার করেন। বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ একটি গভীর সংকটময় মুহূর্তের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে আমাদের ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি মঙ্গলবারের পরিবর্তে আজ সোমবার পালন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সারা দেশের ছাত্র-জনতাকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করার আহ্বান জানাচ্ছি।

পূর্বঘোষিত অসহযোগ আন্দোলনের অংশ হিসেবে গতকাল প্রথম দিনে সকাল থেকেই রাজপথে নামতে শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। তাদের সঙ্গে অংশ নেন শিক্ষক-অভিভাবকসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। তবে দুপুরে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আন্দোলনকারীদের একটি অংশের সঙ্গে পুলিশ ও আওয়ামী লীগের সংঘর্ষ, বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষে মৃত্যুর খবরের পর অনির্দিষ্টকালের জন্য কারফিউ ঘোষণা করে সরকার। এ কারফিউ প্রত্যাখ্যান করে  এই ‘লং মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। কর্মসূচি ঘোষণা করে আসিফ মাহমুদ বলেন, প্রায় অর্ধশতাধিক ছাত্র-জনতাকে খুন করা হয়েছে। চূড়ান্ত জবাব দেওয়ার সময় এসে গেছে। ইতিহাসের অংশ হতে সবাই ঢাকায় আসুন। আশপাশের জেলাগুলো থেকে সবাই আজ ঢাকায় আসবেন। আর যাদের সুযোগ রয়েছে তারা ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়ে যান। ঢাকায় এসে মুক্তিকামী ছাত্র-জনতা রাজপথগুলোতে অবস্থান নিন। চারদিক থেকে আমরা গণভবনের দিকে রওনা হব। তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের গুন্ডারা পুলিশের অস্ত্র দিয়ে ছাত্র-জনতার ওপর হামলা করেছে। কিন্তু ছাত্র-জনতার প্রতিরোধের মুখে তারা টিকে থাকতে পারেনি। রাজপথের পরাজিত শক্তি হিসেবে তারা বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে আমাদের বিরুদ্ধে কাজে লাগানোর চেষ্টা করছে। এই ষড়যন্ত্রকে ব্যর্থ করতে হবে। এই সমন্বয়ক বলেন, আনন্দের বিষয় হচ্ছে দেশের বিভিন্ন স্থানে সেনাবাহিনী ছাত্র-জনতার পক্ষে দাঁড়িয়েছে। আবার মিরপুর ও মোহাম্মদপুরে সেনাবাহিনী ছাত্র-জনতার ওপর গুলি চালিয়েছে। সেনাবাহিনীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলতে চাই, আপনারা এই দেশের নাগরিক। আপনারা জনগণের জানমালের নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছেন। আপনারা দেশের পক্ষে ও দেশের জনগণের জন্য কাজ করবেন। কোনো খুনি রাজনৈতিক দলের জন্য কাজ করবেন না। এটিই দেশের জনগণ আপনাদের কাছে প্রত্যাশা করে।

 

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম