শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:০৪, সোমবার, ০৫ আগস্ট, ২০২৪

ছাত্রদের সঙ্গে নামছে জনতা

♦ অসহযোগে স্তব্ধ সারা দেশ ♦ ঢাকামুখী লংমার্চ আজ
জিন্নাতুন নূর
অনলাইন ভার্সন
ছাত্রদের সঙ্গে নামছে জনতা

দেশব্যাপী চলমান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এখন আর শিক্ষার্থীদের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। শিক্ষার্থীদের এ আন্দোলনে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন সব শ্রেণি-পেশার মানুষ। ছাত্র আন্দোলনে সংহতি জানিয়ে এরই মধ্যে রাজপথে নেমেছেন শিক্ষক, আইনজীবী, সাংবাদিক, সাংস্কৃৃতিক কর্মীসহ সর্বস্তরের মানুষ। এর ব্যাপ্তি ছড়িয়ে পড়েছে অভিভাবক, গৃহিণীসহ বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষের মধ্যে। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আন্দোলনে অংশ নিচ্ছেন নিম্ন আয়ের শ্রমজীবীরাও। বিভিন্ন স্লোগানে গলা মিলিয়েছে সর্বস্তরের জনতা।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঘোষিত অসহযোগ আন্দোলনের গতকাল প্রথম দিনে রাজধানী ঢাকা পরিণত হয় বিক্ষোভের নগরীতে।

এদিকে অসহযোগ কর্মসূচির কারণে স্তব্ধ হয়ে পড়েছে সারা দেশ। গতকাল দিনভর আন্তজেলা পর্যায়ে যান চলাচল বন্ধ থাকায় সারা দেশের সঙ্গে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে রাজধানী ঢাকা। অসহযোগ কর্মসূচির মধ্যেই আজ ঢাকামুখী লং মার্চ নামে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে সরকার ঘোষিত কারফিউ।   
লাশ নিয়ে মিছিল-স্লোগান : চলমান আন্দোলনে দেশের বিভিন্ন জায়গায় লাশ নিয়ে মিছিল করেছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। সরকার পতনের এক দফা দাবিতে আন্দোলন করছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। এ আন্দোলন ঘিরে দেশের বিভিন্ন জায়গায় পাল্টাপাল্টি সংঘর্ষ হয়েছে। বেড়েই চলছে নিহতের সংখ্যা। 

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে আন্দোলনে নিহত চারজনের লাশ নিয়ে গতকাল সন্ধ্যা ৬টার দিকে বিক্ষোভকারীরা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে যান। সেখান থেকে একজনের লাশ নিয়ে শাহবাগে মিছিল করেন আন্দোলনকারীরা। সন্ধ্যা ৬টায় কারফিউ জারির পর শাহবাগে ভিড় কমতে থাকে। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে পুলিশ গুলি ছুড়তে শুরু করে। এ সময় শাহবাগ মোড়ে কয়েক শ আন্দোলনকারী অবস্থান করছিলেন। আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে সাউন্ড গ্রেনেড ও রাবার বুলেটও ছোড়া হয়। পরে তারা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।

এদিকে সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে এক নিহতের লাশ নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন স্থানীয়রা। গতকাল বেলা আড়াইটার দিকে গোলাপগঞ্জ পৌর এলাকার ধারাবহরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে গুলিবিদ্ধ হন দুজন। স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্র জানান, দুপুরে গোলাপগঞ্জের ঢাকাদক্ষিণ ডিগ্রি কলেজের সামনে থেকে ছাত্র-জনতা জড়ো হয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় তাদের সরিয়ে দিতে যায় পুলিশ, সেখানে বিজিবিও উপস্থিত ছিল। পুলিশ ও বিজিবির সঙ্গে ছাত্র-জনতার তুমুল সংঘর্ষ শুরু হয়। একপর্যায়ে পুলিশ ও বিজিবি পিছু হটতে বাধ্য হয়।

রাজধানীজুড়ে গত কয়েকদিনের বিক্ষোভ সমাবেশে রোজগারের কথা চিন্তা না করে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্লোগানে গলা মেলাতে দেখা গেছে রিকশাচালকদেরও। ঘরকন্না ছেড়ে রাজপথের মিছিলে শামিল হয়েছেন সাধারণ গৃহিণীরাও। ’৯০-এর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের দীর্ঘ তিন দশকেরও বেশি সময় পর দেশের সাধারণ মানুষকে এভাবে কোনো আন্দোলনে শামিল হতে দেখা যায়। আন্দোলনে চলমান সহিংসতা উপেক্ষা করে গণমানুষের এই সম্পৃক্ততা দেখা যাচ্ছে মহানগরীর পাড়া-মহল্লায়ও।

কোটা সংস্কার আন্দোলনের শুরুতে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অল্প কয়েকজন অভিভাবককে দেখা গেলেও আন্দোলন যত গড়িয়েছে আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে অভিভাবকের সংখ্যাও বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। কেউ কেউ শুরুতে সন্তানের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে আন্দোলন স্থলে এলেও এখন তারা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দাবি আদায়ে নিজ সন্তানের সঙ্গেই স্লোগানে গলা মেলাচ্ছেন। গত শুক্রবার বিকালে রাজধানীর মিরপুর ডিওএইচএস এলাকায় শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি এই আবাসিক এলাকায় বসবাসরত বাসিন্দাদেরও তাদের সন্তানসহ রাস্তায় নেমে বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে মিছিল করতে দেখা যায়। এই মিছিলে আরও ছিলেন এলাকার বয়স্ক নারী-পুরুষ।

গতকাল দুপুরে মিরপুর ইসিবি চত্বরে শিক্ষার্থীদের অসহযোগ আন্দোলনে অভিভাবকদেরও অংশ নিতে দেখা যায়। বেশ কয়েকজন মাকে তার সন্তানদের নিয়ে আন্দোলনস্থলে উপস্থিত হতে দেখা যায়। তারা প্রধান সড়কের পাশেই পানি ও শুকনা খাবার হাতে গলির মুখে বসেছিলেন। আন্দোলনে অংশ নেওয়া এক শিক্ষার্থীর মা সাহিনা আক্তার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমার কলেজপড়ুয়া মেয়ে তার সহপাঠীদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের ওপর হওয়া নির্যাতনের প্রতিবাদে আন্দোলন করছে। মা হিসেবে আমি প্রথমে ওর নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত ছিলাম। কিন্তু শিক্ষার্থীদের ওপর যেভাবে নির্বিচারে গুলি চালানো হচ্ছে, তাদের কারাগারে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, একজন অভিভাবক হিসেবে এটি কিছুতেই মেনে নিতে পারছি না। আন্দোলনে যে শিক্ষার্থীদের মৃত্যু হয়েছে তারা আমারই মেয়ের বয়সী, আমার সন্তানের মতো। নৈতিকভাবে আমিও এখন শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করছি।’

গতকাল শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অভিভাবকদেরও ‘জাস্টিস, জাস্টিস উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ স্লোগানে গলা মেলাতে দেখা যায়। শাহবাগ ও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সন্তানদের নিয়ে অভিভাবকদেরও একাত্মতা প্রকাশ করতে দেখা গেছে। এ ছাড়া রাজধানীর মিরপুর-১০ নম্বর, প্রগতি সরণি, বনশ্রীসহ আরও বেশ কিছু এলাকায় অভিভাবকদের তাদের সন্তানদের নিয়ে আন্দোলনে যোগ দিতে দেখা যায়।

সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরাও চলমান আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে তাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন। এ ছাড়া রাজধানীর ফার্মগেটে দেশের চলচ্চিত্র, আলোকচিত্র, থিয়েটারসহ দৃশ্য মাধ্যমের কর্মীরা এরই মধ্যে ছাত্র হত্যার প্রতিবাদ জানিয়ে পয়লা আগস্ট সমবেত হন। বাদ যাননি সংগীতশিল্পীরাও। ‘গেট আপ স্ট্যান্ড আপ’ শিরোনামে ধানমন্ডির রবীন্দ্রসরোবরে সমবেত হয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে তারাও সংহতি প্রকাশ করেন। এরই মধ্যে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সারা দেশে নির্যাতনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করেছেন সাংবাদিকরা। আন্দোলনে অংশ নিচ্ছেন নিম্ন আয়ের শ্রমজীবী মানুষও।

ঢাকামুখী নতুন কর্মসূচি আজ : অসহযোগ আন্দোলনের মধ্যেই নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে আন্দোলনরত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। আজ সোমবার ‘লং মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে সরকার ঘোষিত কারফিউ। গতকাল এক বিবৃতিতে আন্দোলনকারীদের পক্ষে এ ঘোষণা দেন অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ। অন্যান্য সমন্বয়কও একযোগে এ কর্মসূচির লিখিত ও ভিডিও বার্তা প্রচার করেন। বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ একটি গভীর সংকটময় মুহূর্তের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে আমাদের ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি মঙ্গলবারের পরিবর্তে আজ সোমবার পালন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সারা দেশের ছাত্র-জনতাকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করার আহ্বান জানাচ্ছি।

পূর্বঘোষিত অসহযোগ আন্দোলনের অংশ হিসেবে গতকাল প্রথম দিনে সকাল থেকেই রাজপথে নামতে শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। তাদের সঙ্গে অংশ নেন শিক্ষক-অভিভাবকসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। তবে দুপুরে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আন্দোলনকারীদের একটি অংশের সঙ্গে পুলিশ ও আওয়ামী লীগের সংঘর্ষ, বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষে মৃত্যুর খবরের পর অনির্দিষ্টকালের জন্য কারফিউ ঘোষণা করে সরকার। এ কারফিউ প্রত্যাখ্যান করে  এই ‘লং মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। কর্মসূচি ঘোষণা করে আসিফ মাহমুদ বলেন, প্রায় অর্ধশতাধিক ছাত্র-জনতাকে খুন করা হয়েছে। চূড়ান্ত জবাব দেওয়ার সময় এসে গেছে। ইতিহাসের অংশ হতে সবাই ঢাকায় আসুন। আশপাশের জেলাগুলো থেকে সবাই আজ ঢাকায় আসবেন। আর যাদের সুযোগ রয়েছে তারা ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়ে যান। ঢাকায় এসে মুক্তিকামী ছাত্র-জনতা রাজপথগুলোতে অবস্থান নিন। চারদিক থেকে আমরা গণভবনের দিকে রওনা হব। তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের গুন্ডারা পুলিশের অস্ত্র দিয়ে ছাত্র-জনতার ওপর হামলা করেছে। কিন্তু ছাত্র-জনতার প্রতিরোধের মুখে তারা টিকে থাকতে পারেনি। রাজপথের পরাজিত শক্তি হিসেবে তারা বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে আমাদের বিরুদ্ধে কাজে লাগানোর চেষ্টা করছে। এই ষড়যন্ত্রকে ব্যর্থ করতে হবে। এই সমন্বয়ক বলেন, আনন্দের বিষয় হচ্ছে দেশের বিভিন্ন স্থানে সেনাবাহিনী ছাত্র-জনতার পক্ষে দাঁড়িয়েছে। আবার মিরপুর ও মোহাম্মদপুরে সেনাবাহিনী ছাত্র-জনতার ওপর গুলি চালিয়েছে। সেনাবাহিনীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলতে চাই, আপনারা এই দেশের নাগরিক। আপনারা জনগণের জানমালের নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছেন। আপনারা দেশের পক্ষে ও দেশের জনগণের জন্য কাজ করবেন। কোনো খুনি রাজনৈতিক দলের জন্য কাজ করবেন না। এটিই দেশের জনগণ আপনাদের কাছে প্রত্যাশা করে।

 

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার
সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়
সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়
সর্বশেষ খবর
শততম টেস্টে মুশফিককে সম্মাননা জানালেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
শততম টেস্টে মুশফিককে সম্মাননা জানালেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে ফিরিয়ে রায় কার্যকর করতে হবে : দুলু
শেখ হাসিনাকে বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে ফিরিয়ে রায় কার্যকর করতে হবে : দুলু

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর
প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়
গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল
রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স
সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন
বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা
তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?

৩৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া
টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ
রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন
৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫
ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন