শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:০৪, সোমবার, ০৫ আগস্ট, ২০২৪

ছাত্রদের সঙ্গে নামছে জনতা

♦ অসহযোগে স্তব্ধ সারা দেশ ♦ ঢাকামুখী লংমার্চ আজ
জিন্নাতুন নূর
অনলাইন ভার্সন
ছাত্রদের সঙ্গে নামছে জনতা

দেশব্যাপী চলমান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এখন আর শিক্ষার্থীদের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। শিক্ষার্থীদের এ আন্দোলনে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন সব শ্রেণি-পেশার মানুষ। ছাত্র আন্দোলনে সংহতি জানিয়ে এরই মধ্যে রাজপথে নেমেছেন শিক্ষক, আইনজীবী, সাংবাদিক, সাংস্কৃৃতিক কর্মীসহ সর্বস্তরের মানুষ। এর ব্যাপ্তি ছড়িয়ে পড়েছে অভিভাবক, গৃহিণীসহ বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষের মধ্যে। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আন্দোলনে অংশ নিচ্ছেন নিম্ন আয়ের শ্রমজীবীরাও। বিভিন্ন স্লোগানে গলা মিলিয়েছে সর্বস্তরের জনতা।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঘোষিত অসহযোগ আন্দোলনের গতকাল প্রথম দিনে রাজধানী ঢাকা পরিণত হয় বিক্ষোভের নগরীতে।

এদিকে অসহযোগ কর্মসূচির কারণে স্তব্ধ হয়ে পড়েছে সারা দেশ। গতকাল দিনভর আন্তজেলা পর্যায়ে যান চলাচল বন্ধ থাকায় সারা দেশের সঙ্গে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে রাজধানী ঢাকা। অসহযোগ কর্মসূচির মধ্যেই আজ ঢাকামুখী লং মার্চ নামে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে সরকার ঘোষিত কারফিউ।   
লাশ নিয়ে মিছিল-স্লোগান : চলমান আন্দোলনে দেশের বিভিন্ন জায়গায় লাশ নিয়ে মিছিল করেছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। সরকার পতনের এক দফা দাবিতে আন্দোলন করছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। এ আন্দোলন ঘিরে দেশের বিভিন্ন জায়গায় পাল্টাপাল্টি সংঘর্ষ হয়েছে। বেড়েই চলছে নিহতের সংখ্যা। 

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে আন্দোলনে নিহত চারজনের লাশ নিয়ে গতকাল সন্ধ্যা ৬টার দিকে বিক্ষোভকারীরা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে যান। সেখান থেকে একজনের লাশ নিয়ে শাহবাগে মিছিল করেন আন্দোলনকারীরা। সন্ধ্যা ৬টায় কারফিউ জারির পর শাহবাগে ভিড় কমতে থাকে। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে পুলিশ গুলি ছুড়তে শুরু করে। এ সময় শাহবাগ মোড়ে কয়েক শ আন্দোলনকারী অবস্থান করছিলেন। আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে সাউন্ড গ্রেনেড ও রাবার বুলেটও ছোড়া হয়। পরে তারা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।

এদিকে সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে এক নিহতের লাশ নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন স্থানীয়রা। গতকাল বেলা আড়াইটার দিকে গোলাপগঞ্জ পৌর এলাকার ধারাবহরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে গুলিবিদ্ধ হন দুজন। স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্র জানান, দুপুরে গোলাপগঞ্জের ঢাকাদক্ষিণ ডিগ্রি কলেজের সামনে থেকে ছাত্র-জনতা জড়ো হয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় তাদের সরিয়ে দিতে যায় পুলিশ, সেখানে বিজিবিও উপস্থিত ছিল। পুলিশ ও বিজিবির সঙ্গে ছাত্র-জনতার তুমুল সংঘর্ষ শুরু হয়। একপর্যায়ে পুলিশ ও বিজিবি পিছু হটতে বাধ্য হয়।

রাজধানীজুড়ে গত কয়েকদিনের বিক্ষোভ সমাবেশে রোজগারের কথা চিন্তা না করে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্লোগানে গলা মেলাতে দেখা গেছে রিকশাচালকদেরও। ঘরকন্না ছেড়ে রাজপথের মিছিলে শামিল হয়েছেন সাধারণ গৃহিণীরাও। ’৯০-এর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের দীর্ঘ তিন দশকেরও বেশি সময় পর দেশের সাধারণ মানুষকে এভাবে কোনো আন্দোলনে শামিল হতে দেখা যায়। আন্দোলনে চলমান সহিংসতা উপেক্ষা করে গণমানুষের এই সম্পৃক্ততা দেখা যাচ্ছে মহানগরীর পাড়া-মহল্লায়ও।

কোটা সংস্কার আন্দোলনের শুরুতে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অল্প কয়েকজন অভিভাবককে দেখা গেলেও আন্দোলন যত গড়িয়েছে আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে অভিভাবকের সংখ্যাও বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। কেউ কেউ শুরুতে সন্তানের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে আন্দোলন স্থলে এলেও এখন তারা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দাবি আদায়ে নিজ সন্তানের সঙ্গেই স্লোগানে গলা মেলাচ্ছেন। গত শুক্রবার বিকালে রাজধানীর মিরপুর ডিওএইচএস এলাকায় শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি এই আবাসিক এলাকায় বসবাসরত বাসিন্দাদেরও তাদের সন্তানসহ রাস্তায় নেমে বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে মিছিল করতে দেখা যায়। এই মিছিলে আরও ছিলেন এলাকার বয়স্ক নারী-পুরুষ।

গতকাল দুপুরে মিরপুর ইসিবি চত্বরে শিক্ষার্থীদের অসহযোগ আন্দোলনে অভিভাবকদেরও অংশ নিতে দেখা যায়। বেশ কয়েকজন মাকে তার সন্তানদের নিয়ে আন্দোলনস্থলে উপস্থিত হতে দেখা যায়। তারা প্রধান সড়কের পাশেই পানি ও শুকনা খাবার হাতে গলির মুখে বসেছিলেন। আন্দোলনে অংশ নেওয়া এক শিক্ষার্থীর মা সাহিনা আক্তার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমার কলেজপড়ুয়া মেয়ে তার সহপাঠীদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের ওপর হওয়া নির্যাতনের প্রতিবাদে আন্দোলন করছে। মা হিসেবে আমি প্রথমে ওর নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত ছিলাম। কিন্তু শিক্ষার্থীদের ওপর যেভাবে নির্বিচারে গুলি চালানো হচ্ছে, তাদের কারাগারে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, একজন অভিভাবক হিসেবে এটি কিছুতেই মেনে নিতে পারছি না। আন্দোলনে যে শিক্ষার্থীদের মৃত্যু হয়েছে তারা আমারই মেয়ের বয়সী, আমার সন্তানের মতো। নৈতিকভাবে আমিও এখন শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করছি।’

গতকাল শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অভিভাবকদেরও ‘জাস্টিস, জাস্টিস উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ স্লোগানে গলা মেলাতে দেখা যায়। শাহবাগ ও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সন্তানদের নিয়ে অভিভাবকদেরও একাত্মতা প্রকাশ করতে দেখা গেছে। এ ছাড়া রাজধানীর মিরপুর-১০ নম্বর, প্রগতি সরণি, বনশ্রীসহ আরও বেশ কিছু এলাকায় অভিভাবকদের তাদের সন্তানদের নিয়ে আন্দোলনে যোগ দিতে দেখা যায়।

সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরাও চলমান আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে তাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন। এ ছাড়া রাজধানীর ফার্মগেটে দেশের চলচ্চিত্র, আলোকচিত্র, থিয়েটারসহ দৃশ্য মাধ্যমের কর্মীরা এরই মধ্যে ছাত্র হত্যার প্রতিবাদ জানিয়ে পয়লা আগস্ট সমবেত হন। বাদ যাননি সংগীতশিল্পীরাও। ‘গেট আপ স্ট্যান্ড আপ’ শিরোনামে ধানমন্ডির রবীন্দ্রসরোবরে সমবেত হয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে তারাও সংহতি প্রকাশ করেন। এরই মধ্যে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সারা দেশে নির্যাতনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করেছেন সাংবাদিকরা। আন্দোলনে অংশ নিচ্ছেন নিম্ন আয়ের শ্রমজীবী মানুষও।

ঢাকামুখী নতুন কর্মসূচি আজ : অসহযোগ আন্দোলনের মধ্যেই নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে আন্দোলনরত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। আজ সোমবার ‘লং মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে সরকার ঘোষিত কারফিউ। গতকাল এক বিবৃতিতে আন্দোলনকারীদের পক্ষে এ ঘোষণা দেন অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ। অন্যান্য সমন্বয়কও একযোগে এ কর্মসূচির লিখিত ও ভিডিও বার্তা প্রচার করেন। বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ একটি গভীর সংকটময় মুহূর্তের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে আমাদের ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি মঙ্গলবারের পরিবর্তে আজ সোমবার পালন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সারা দেশের ছাত্র-জনতাকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করার আহ্বান জানাচ্ছি।

পূর্বঘোষিত অসহযোগ আন্দোলনের অংশ হিসেবে গতকাল প্রথম দিনে সকাল থেকেই রাজপথে নামতে শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। তাদের সঙ্গে অংশ নেন শিক্ষক-অভিভাবকসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। তবে দুপুরে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আন্দোলনকারীদের একটি অংশের সঙ্গে পুলিশ ও আওয়ামী লীগের সংঘর্ষ, বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষে মৃত্যুর খবরের পর অনির্দিষ্টকালের জন্য কারফিউ ঘোষণা করে সরকার। এ কারফিউ প্রত্যাখ্যান করে  এই ‘লং মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। কর্মসূচি ঘোষণা করে আসিফ মাহমুদ বলেন, প্রায় অর্ধশতাধিক ছাত্র-জনতাকে খুন করা হয়েছে। চূড়ান্ত জবাব দেওয়ার সময় এসে গেছে। ইতিহাসের অংশ হতে সবাই ঢাকায় আসুন। আশপাশের জেলাগুলো থেকে সবাই আজ ঢাকায় আসবেন। আর যাদের সুযোগ রয়েছে তারা ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়ে যান। ঢাকায় এসে মুক্তিকামী ছাত্র-জনতা রাজপথগুলোতে অবস্থান নিন। চারদিক থেকে আমরা গণভবনের দিকে রওনা হব। তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের গুন্ডারা পুলিশের অস্ত্র দিয়ে ছাত্র-জনতার ওপর হামলা করেছে। কিন্তু ছাত্র-জনতার প্রতিরোধের মুখে তারা টিকে থাকতে পারেনি। রাজপথের পরাজিত শক্তি হিসেবে তারা বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে আমাদের বিরুদ্ধে কাজে লাগানোর চেষ্টা করছে। এই ষড়যন্ত্রকে ব্যর্থ করতে হবে। এই সমন্বয়ক বলেন, আনন্দের বিষয় হচ্ছে দেশের বিভিন্ন স্থানে সেনাবাহিনী ছাত্র-জনতার পক্ষে দাঁড়িয়েছে। আবার মিরপুর ও মোহাম্মদপুরে সেনাবাহিনী ছাত্র-জনতার ওপর গুলি চালিয়েছে। সেনাবাহিনীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলতে চাই, আপনারা এই দেশের নাগরিক। আপনারা জনগণের জানমালের নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছেন। আপনারা দেশের পক্ষে ও দেশের জনগণের জন্য কাজ করবেন। কোনো খুনি রাজনৈতিক দলের জন্য কাজ করবেন না। এটিই দেশের জনগণ আপনাদের কাছে প্রত্যাশা করে।

 

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
সমবায় ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
সমবায় ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
গণমাধ্যমের ওপর কোনো ধরনের চাপ নেই: তথ্য উপদেষ্টা
গণমাধ্যমের ওপর কোনো ধরনের চাপ নেই: তথ্য উপদেষ্টা
৪৯তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা
৪৯তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা
শিগগিরই বিমানবন্দরের ই-গেট খুলে দেওয়া হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শিগগিরই বিমানবন্দরের ই-গেট খুলে দেওয়া হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই হত্যার বিচার এখন দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
জুলাই হত্যার বিচার এখন দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
বিমানবন্দরে আমদানি পণ্য খালাসের কার্যক্রম শুরু
বিমানবন্দরে আমদানি পণ্য খালাসের কার্যক্রম শুরু
আতিউর-বারাকাতসহ ২৬ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট অনুমোদন দুদকের
আতিউর-বারাকাতসহ ২৬ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট অনুমোদন দুদকের
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
মহান বিজয় দিবসে নানা সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা
মহান বিজয় দিবসে নানা সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
সেমির স্বপ্ন বাঁচাতে টাইগ্রেসদের প্রয়োজন ২০৩ রান
সেমির স্বপ্ন বাঁচাতে টাইগ্রেসদের প্রয়োজন ২০৩ রান

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পরিসংখ্যান দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে পরিসংখ্যান দিবস পালিত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রনেতা জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে মাগুরায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রনেতা জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে মাগুরায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাদের মুখে নির্বাচনের পরিবেশ নাই, তাদের মতবল ভিন্ন : প্রিন্স
যাদের মুখে নির্বাচনের পরিবেশ নাই, তাদের মতবল ভিন্ন : প্রিন্স

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে তিন অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্য, বহু নিখোঁজ
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে তিন অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্য, বহু নিখোঁজ

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্ল্যাকপিংকের নতুন অ্যালবামের মুক্তি পিছিয়েছে
ব্ল্যাকপিংকের নতুন অ্যালবামের মুক্তি পিছিয়েছে

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে লোকসানে খামারিরা, ছেড়ে দিচ্ছেন ব্যবসা
খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে লোকসানে খামারিরা, ছেড়ে দিচ্ছেন ব্যবসা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

সমবায় ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
সমবায় ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আরও ঘনিষ্ঠ হচ্ছে রাশিয়া-ইরান: ক্রেমলিন
আরও ঘনিষ্ঠ হচ্ছে রাশিয়া-ইরান: ক্রেমলিন

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত
কেরানীগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়ে গেছে: দুলু
আওয়ামী লীগ দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়ে গেছে: দুলু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাতকানিয়ায় সাতদফা দাবিতে শিক্ষক-কর্মচারীদের বিক্ষোভ
সাতকানিয়ায় সাতদফা দাবিতে শিক্ষক-কর্মচারীদের বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টেস্ট ক্রিকেটেও রিশাদকে চান স্পিন কোচ
টেস্ট ক্রিকেটেও রিশাদকে চান স্পিন কোচ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গণমাধ্যমের ওপর কোনো ধরনের চাপ নেই: তথ্য উপদেষ্টা
গণমাধ্যমের ওপর কোনো ধরনের চাপ নেই: তথ্য উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যায় তিন আসামি গ্রেফতার
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যায় তিন আসামি গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দিলেন আন্দোলনরত শিক্ষকরা
নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দিলেন আন্দোলনরত শিক্ষকরা

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবি শিক্ষার্থী হত্যার বিচারের দাবিতে ইবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
জবি শিক্ষার্থী হত্যার বিচারের দাবিতে ইবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হয় শাপলা দেবে, নাহয় আইনি ব্যাখ্যা দিতে হবে: সারজিস
হয় শাপলা দেবে, নাহয় আইনি ব্যাখ্যা দিতে হবে: সারজিস

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

খুলনায় পরিসংখ্যান দিবস পালিত
খুলনায় পরিসংখ্যান দিবস পালিত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৯তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা
৪৯তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরের পিচ নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন মুশতাক
মিরপুরের পিচ নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন মুশতাক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা-ইউক্রেন যুদ্ধের ব্যয় টানতে টানতে নাজেহাল মার্কিনিরা: কংগ্রেসওম্যান
গাজা-ইউক্রেন যুদ্ধের ব্যয় টানতে টানতে নাজেহাল মার্কিনিরা: কংগ্রেসওম্যান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসের দাবিতে যাত্রাবাড়ীতে মানববন্ধন ও সমাবেশ
গ্যাসের দাবিতে যাত্রাবাড়ীতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ছাত্র জোবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে সুবর্ণচরে মানববন্ধন
জবি ছাত্র জোবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে সুবর্ণচরে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের নামে ভোট বন্ধের পাঁয়তারা চালাচ্ছে: তৃপ্তি
জামায়াত পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের নামে ভোট বন্ধের পাঁয়তারা চালাচ্ছে: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচনে জর্জ-আলমগীর প্যানেলের জয়
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচনে জর্জ-আলমগীর প্যানেলের জয়

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

২০২৮ সালের মধ্যে রুশ তেল কেনা পুরোপুরি বন্ধের সিদ্ধান্ত ইউরোপীয় জোটের
২০২৮ সালের মধ্যে রুশ তেল কেনা পুরোপুরি বন্ধের সিদ্ধান্ত ইউরোপীয় জোটের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোসলে নেমে দুই শিক্ষার্থী নিখোঁজ
গোসলে নেমে দুই শিক্ষার্থী নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

২০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেবরের সাথে ব্রেকাপ, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের সাথে ব্রেকাপ, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে