শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩২, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

পদ্মা সেতুর দুই ম্যুরালে ব্যয় ১১৭ কোটি টাকা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পদ্মা সেতুর দুই ম্যুরালে ব্যয় ১১৭ কোটি টাকা

পদ্মা সেতুর দুই প্রান্তে দু’টি ম্যুরাল ও ম্যুরালের জন্য কিছু স্থাপনা নির্মাণেই ১১৭ কোটি টাকা ব্যয় করেছে বিগত আওয়ামী লীগ সরকার। ম্যুরাল নির্মাতা ও স্থপতিরা বলছেন, এত টাকা ব্যয় একেবারেই অস্বাভাবিক।

পদ্মা সেতুর দুই প্রান্তে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই ম্যুরাল নির্মাণের জন্য কোনো দরপত্র ডাকা হয়নি। অন্যতম ঠিকাদার ছিল রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পে বালিশ-কাণ্ডে বিতর্কিত মজিদ সন্স কনস্ট্রাকশন লিমিটেড।

শুধু ম্যুরাল নির্মাণ নয়, অস্বাভাবিক ব্যয় করা হয়েছে পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেও। সেখানে ব্যয় করা হয়েছে ৮৯ কোটি টাকা। এ ক্ষেত্রেও উন্মুক্ত দরপত্র নয়, ঠিকাদার নিয়োগ করা হয়েছে নিজেদের পছন্দমতো। 

পদ্মা সেতু প্রকল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, প্রতিযোগিতার মাধ্যমে ঠিকাদার নিয়োগ করা হলে ম্যুরাল দু’টি নির্মাণে ৫০ কোটি টাকাও লাগত না। ম্যুরালে ব্যবহার করা নির্মাণসামগ্রীর দু-তিন গুণ দাম ধরে ঠিকাদার বিল তুলে নিয়েছেন।

২০২২ সালের ২৫ জুন পদ্মা সেতু উদ্বোধন করেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর আগে তড়িঘড়ি করে দুই প্রান্তে ম্যুরাল নির্মাণ করা হয়। ম্যুরাল সেতুটির প্রকল্প প্রস্তাবে অন্তর্ভুক্ত ছিল না। ম্যুরাল ও সংশ্লিষ্ট স্থাপনার নাম দেওয়া হয়েছিল ইনোগ্রেশন বা উদ্বোধনী কমপ্লেক্স।

চূড়ান্ত বিলের নথি অনুসারে, উদ্বোধনী কমপ্লেক্সের নকশা প্রণয়ন ও তদারকি বাবদ ব্যয় দেখানো হয়েছে ৯৪ লাখ ৬২ হাজার টাকা। মাওয়া ও জাজিরায় ভূমি উন্নয়ন ও পাইলিং বাবদ ব্যয় দেখানো হয়েছে ৭ কোটি ৪৪ লাখ টাকার কিছু বেশি। মাওয়া প্রান্তে উদ্বোধনী কমপ্লেক্স নির্মাণ, বৈদ্যুতিক কাজ, ফোয়ারা নির্মাণ ও শিল্পকর্ম বাবদ খরচ হয়েছে ৬৬ কোটি টাকা। একই কাজ জাজিরায় করতে ব্যয় হয়েছে ৪২ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। সব মিলিয়ে দুই প্রান্তের উদ্বোধনী কমপ্লেক্স তৈরিতে খরচ হয়েছে প্রায় ১১৬ কোটি ৯২ লাখ টাকা। উদ্বোধনী এই কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হয়েছে মূলত ম্যুরালকে কেন্দ্র করে।

সেতু বিভাগ সূত্রে জানা যায়, দুই প্রান্তে দু’টি উদ্বোধনী কমপ্লেক্সে একটি করে ম্যুরাল ও উদ্বোধনের ফলক রয়েছে। এর চারপাশে নির্মাণ করা হয়েছে বেদি। সামনে আছে ফোয়ারা। মাওয়া প্রান্তে কয়েকটি ও জাজিরায় একটি ইস্পাতের তৈরি মাছের ভাস্কর্য রয়েছে। মাওয়া প্রান্তে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শেখ হাসিনার ম্যুরালের উচ্চতা ৯০ ফুট ও প্রস্থ ৪৫ ফুট। জাজিরা প্রান্তে ম্যুরালের উচ্চতা ৭২ ফুট ও প্রস্থ ৩৬ ফুট। ম্যুরাল দু’টি মোট ৬ হাজার ৬৪২ বর্গফুটের।

ম্যুরাল দু’টির নির্মাণ ব্যয় দেখানো হয়েছে পদ্মা সেতু প্রকল্পের নদীশাসনের অংশ থেকে। সেতু বিভাগ সূত্রের দাবি, তৎকালীন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নির্দেশেই বিতর্কিত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মজিদ সন্সকে ম্যুরাল নির্মাণের কাজ দেওয়া হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে ওবায়দুল কাদের আত্মগোপনে রয়েছেন।

গত বুধবার মজিদ সন্স কনস্ট্রাকশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসিফ হোসেন বলেন, তিনি মাওয়া উদ্বোধনী কমপ্লেক্স নির্মাণের কাজ করেছেন। তার সঙ্গে ৫২ কোটি টাকার চুক্তি ছিল। ম্যুরাল নির্মাণে আরও কয়েকটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ করেছে বলে দাবি করেন তিনি।

আসিফ হোসেন আরও বলেন, চাপের মুখে ২৪ ঘণ্টা কাজ করতে হয়েছে। ৯ মাসের কাজ আড়াই মাসে শেষ করেছেন। বেশি ব্যয়ের বিষয়টি ঠিক নয়।

মজিদ সন্স কনস্ট্রাকশন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ‘বালিশ-কাণ্ড’ ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে আবাসিক হলের ছাদধসের ঘটনায় আলোচিত। ২০১৯ সালে রূপপুর প্রকল্পে আবাসিক ভবনের জন্য ‘অস্বাভাবিক’ দামে বালিশ কেনার ঘটনা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। তখন ১৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল, যার মধ্যে ছিলেন মজিদ সন্স কনস্ট্রাকশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসিফ হোসেন। ওই কাজের অন্যতম ঠিকাদার ছিল মজিদ সন্স কনস্ট্রাকশন। এতে প্রতিটি বালিশ কিনতে খরচ দেখানো হয় ৫ হাজার ৯৫৭ টাকা। একেকটি বালিশ ভবনে তোলার মজুরি দেখানো হয়েছিল ৭৬০ টাকা।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্মাণাধীন ১০ তলাবিশিষ্ট শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামান হলের একাংশ গত ৩০ জানুয়ারি ধসে পড়ে। এই কাজের ঠিকাদারও মজিদ সন্স কনস্ট্রাকশন।

এদিকে, ম্যুরাল নির্মাণকাজের তদারকির দায়িত্বে থাকা সেতু বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সৈয়দ রজব আলী  বলেন, যেখানে ম্যুরাল নির্মাণ করা হয়েছে, সেটি ছিল নিচু। মাটি ভরাট ও পাইলিং করতে হয়েছে। এ জন্য ব্যয় বেশি। 

বিতর্কিত ঠিকাদার নিয়োগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে ঠিকাদার নিয়োগ দিতে গেলে কাজটি ছয় মাস পিছিয়ে যেত। উদ্বোধনের তাড়াহুড়ার মধ্যে ঠিকাদারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

অবশ্য তাড়াহুড়ার নামে জনগণের টাকা অযৌক্তিকভাবে খরচের কোনো সুযোগ নেই। উন্মুক্ত দরপত্র করা হলে খরচ অনেক কম হওয়ার সুযোগ ছিল বলে মনে করেন অনেকে।

ম্যুরাল ও অন্যান্য স্থাপনার কাজ চারটি ভাগে ভাগ করা যায়। মাটি ভরাট, নকশা, স্থাপনা নির্মাণ ও ম্যুরাল তৈরি। দেখা গেছে, নকশা ও ম্যুরাল নির্মাণ বাবদ প্রতিষ্ঠানগুলোকে যে অর্থ দেওয়া হয়েছে, তা মোট ব্যয়ের সামান্য অংশ। নকশাকারী পেয়েছেন ৯৫ লাখ টাকা। ম্যুরাল শিল্পী জানিয়েছেন, তিনি প্রতি বর্গফুটে পেয়েছেন দুই হাজার টাকা। হিসাব করে দেখা যায়, এতে ব্যয় দাঁড়ায় ১ কোটি ৩৩ লাখ টাকা।

ম্যুরালসহ উদ্বোধনী কমপ্লেক্সের নকশা প্রণয়ন ও নির্মাণকাজ তদারক করেন স্থপতি ফজলে করিম শিশির। তিনি বলেন, তাদের নকশায় নদীতীরে সৌন্দর্যবর্ধনসহ আরও অনেক কিছু ছিল। সময় স্বল্পতার জন্য কাজ কমানো হয়েছে। তিনি জানান, পদ্মা সেতুর দুই পারে উদ্বোধনী কমপ্লেক্সের জন্য ছয় লাখ বর্গফুট জায়গা পাকা করা হয়েছে।

জাজিরা প্রান্তে ম্যুরাল তৈরির কাজ করেছে নক্ষত্র নামের ভাস্কর্য ও মৃৎশিল্প খাতের একটি প্রতিষ্ঠান। শিল্পী আশরাফুল আলম ও মো. অহিদুজ্জামান সিরামিকের টুকরা নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় পুড়িয়ে রং টুকরা টুকরা করে ম্যুরাল তৈরি করেন। 

আশরাফুল আলম বলেন, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মজিদ সন্স কনস্ট্রাকশন তাদের সঙ্গে চুক্তি করে। প্রতি বর্গফুটের জন্য তারা দুই হাজার টাকা করে নিয়েছেন।

ম্যুরাল নির্মাণে ১১৭ কোটি টাকা ব্যয় কতটা যৌক্তিক, তা জানতে চাওয়া হয়েছিল খ্যাতিমান শিল্পী ও ভাস্কর হামিদুজ্জামান খান এবং ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টের সহসভাপতি (জাতীয় বিষয়াদি) ও স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী নাকীর কাছে। তারা দু’জনই ব্যয়ের পরিমাণকে অস্বাভাবিক বলে উল্লেখ করেন।

হামিদুজ্জামান খান বলেন, পদ্মা সেতুর দুই প্রান্তের দু’টি ম্যুরাল তিনি দেখেছেন। তার মতে, এ ধরনের কাজ কমিটি গঠন করে তাদের মাধ্যমে হলে ভালো।

অন্যদিকে, মোহাম্মদ আলী নাকী বলেন, একটি ভবনের নির্মাণশৈলী বা একটি শিল্পকর্ম ভালো হলে এবং সারা বিশ্বে তার সুনাম ছড়িয়ে পড়লে মূল্য অনেক বেশি হতে পারে। কিন্তু শিল্পকর্মটি তৈরি করার ব্যয় নির্দিষ্ট দরেই হওয়ার কথা। 

তিনি বলেন, ম্যুরাল বা শিল্পকর্ম তৈরিতে প্রতি বর্গফুটের একটা বাজারদর আছে। সেটা ঠিকাদার বা নির্মাণকারী ভেদে কিছুটা কমবেশি হতে পারে। এতটা অস্বাভাবিক হওয়ার সুযোগ নেই।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিপুল ব্যয়

জাতীয়ভাবে পদ্মা সেতু প্রকল্প এলাকার মাওয়া ও জাজিরায় মূল উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হয়। মাদারীপুরে হয় সুধী সমাবেশ, যা রাজনৈতিক সমাবেশে রূপ নেয়। এর বাইরে প্রতিটি জেলায়ও বড় পর্দায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠান দেখানো ও আতশবাজি ফাটানোসহ নানা কর্মসূচি ছিল। পদ্মা সেতু প্রকল্প থেকে এই উদ্‌যাপনের পুরো ব্যয় ৮৯ কোটি টাকা বহন করা হয়েছে। কেনাকাটা কিংবা অনুষ্ঠান আয়োজনে ঠিকাদার বা ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি নিয়োগ দেওয়া হয় উন্মুক্ত দরপত্র ছাড়াই।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের ভেন্যু (অনুষ্ঠানস্থল) তৈরি, সাজসজ্জা ও অনুষ্ঠানের পুরো কাজটি করেছে ইভেন্ট টাচ ইন্টারন্যাশনাল নামের একটি অনুষ্ঠান ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান। তাদের পেছনে ব্যয় হয় প্রায় ৩০ কোটি টাকা। প্রতিষ্ঠানটি বাড়তি আরও ৩ থেকে ৪ কোটি টাকা দাবি করেছিল। তবে সে টাকা দেওয়া হয়নি।

বিগত সরকারের আমলে বড় বড় অনুষ্ঠানের অনেকগুলোই ইভেন্ট টাচের মাধ্যমে সম্পন্ন করতে দেখা যায়। চট্টগ্রামে কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মাণ করা বঙ্গবন্ধু টানেলের একটি টিউবের কাজ শেষ হওয়ার পর যে অনুষ্ঠান হয়, সেটিও ইভেন্ট টাচ করেছিল। ঢাকা-আশুলিয়া উড়ালসড়কের নির্মাণকাজের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের দায়িত্বে ছিল ইভেন্ট টাচ। সব কটিই সেতু বিভাগের অধীন। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের অধীন পদ্মা সেতু রেল লিংক প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানও তারা করেছে।

ইভেন্ট টাচের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মেজর (অব.) এস এম মইনুল হাসান বলেন, যোগ্য প্রতিষ্ঠান হিসেবেই ইভেন্ট টাচ কাজ পেয়েছে। পদ্মা সেতুর উদ্বোধনে তারা ১৫ কোটি টাকার কিছু বেশি পরিমাণ অর্থের কাজ করেছে। সারা দেশে আতশবাজিসহ বিভিন্ন খরচের বিল তার প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে দেওয়া হয়েছিল।

পদ্মা সেতু প্রকল্প-সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, উদ্বোধনের দিন প্রতিটি জেলায় উদ্‌যাপনের জন্য প্রকল্প থেকে বরাদ্দ দেওয়া হয়। বেশির ভাগ জেলা ১০-১৫ লাখ টাকা করে বরাদ্দ পেয়েছে। সবচেয়ে বেশি, প্রায় দুই কোটি টাকা বরাদ্দ ছিল মাদারীপুরের জন্য। পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে ক্রোড়পত্র ও স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশসহ অন্যান্য খাতে কিছু ব্যয় হয়েছে।

পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের আগে সিলেট অঞ্চলে ভয়াবহ বন্যা দেখা দেয়। তখন সেতু উদ্বোধনে বিপুল ব্যয় না করে বন্যার্তদের সহায়তায় সরকারকে জোর দেওয়ার আহ্বানও জানানো হয়েছিল বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে। সমালোচনা হয়েছিল উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের ব্যয় নিয়েও।

প্রশ্ন তোলা হবে না, ‘জানত সবাই’

পদ্মা সেতু প্রকল্পে মোট ব্যয় হয়েছে ৩০ হাজার ৭৭০ কোটি টাকা। ২০০৭ সালে যখন পদ্মা সেতু প্রকল্প নেওয়া হয়, তখন ব্যয় ধরা হয়েছিল প্রায় ১০ হাজার ১৬২ কোটি টাকা। গত জুনে পদ্মা সেতু প্রকল্প সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়। তখনো এক দফা সমাপনী অনুষ্ঠান হয়। তখন এতে ব্যয় হয় ৫ কোটি টাকা।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক সামছুল হক বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে যেসব অনুষ্ঠান হতো, সেগুলোর খরচ নিয়ে কোনো নিরীক্ষা কিংবা প্রশ্ন তোলা হবে না-এটা সবাই জানত। এ সুযোগটাই নিয়েছে সরকারি কর্মকর্তা, ঠিকাদার কিংবা ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠানগুলো। 

তিনি বলেন, দু’টি ম্যুরাল নির্মাণে ১১৭ কোটি টাকা খরচ করার বিষয়টি মনে হয় বাংলাদেশে তো বটেই, বিশ্বের অনেক দেশ মিলিয়ে রেকর্ড হবে। এ ধরনের নানা খরচ যুক্ত হওয়ার কারণেই বাংলাদেশে অবকাঠামোর নির্মাণ ব্যয় অনেক দেশের চেয়ে বেশি।

সূত্র : প্রথম আলো

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
শপথ নিলেন পিএসসির নতুন সদস্য
শপথ নিলেন পিএসসির নতুন সদস্য
মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের জন্য ১২.৫৩ কোটি পাঠ্যবই সরবরাহ করবে সরকার
মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের জন্য ১২.৫৩ কোটি পাঠ্যবই সরবরাহ করবে সরকার
ভালো নির্বাচন না হলে নিন্দিত জাতিতে পরিণত হব : ইসি মাছউদ
ভালো নির্বাচন না হলে নিন্দিত জাতিতে পরিণত হব : ইসি মাছউদ
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
জিটুজি চুক্তির মাধ্যমে পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করবে সরকার
জিটুজি চুক্তির মাধ্যমে পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করবে সরকার
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে তৃতীয় দিনের আপিল শুনানি বৃহস্পতিবার
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে তৃতীয় দিনের আপিল শুনানি বৃহস্পতিবার
অস্তিত্বের প্রশ্নে হিম্মতের সঙ্গে কাজ করতে হবে : ইউএনওদের প্রতি ইসি
অস্তিত্বের প্রশ্নে হিম্মতের সঙ্গে কাজ করতে হবে : ইউএনওদের প্রতি ইসি
আজ বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
আজ বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
১৬ নভেম্বর থেকে প্রবাসীদের জন্য উন্মুক্ত হবে নির্বাচনী অ্যাপ : ইসি সানাউল্লাহ
১৬ নভেম্বর থেকে প্রবাসীদের জন্য উন্মুক্ত হবে নির্বাচনী অ্যাপ : ইসি সানাউল্লাহ
সর্বশেষ খবর
এক সাঁকোতে ৪ হাজার মানুষের দুঃখ লাঘব
এক সাঁকোতে ৪ হাজার মানুষের দুঃখ লাঘব

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শপথ নিলেন পিএসসির নতুন সদস্য
শপথ নিলেন পিএসসির নতুন সদস্য

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে কৃষকের তিন গরুর মৃত্যু
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে কৃষকের তিন গরুর মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে ভেলা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
ঝালকাঠিতে ভেলা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা দখল নিয়ে মতবিরোধ, নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
গাজা দখল নিয়ে মতবিরোধ, নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ইসরায়েলে ব্রিটিশ সেনা মোতায়েন
গাজা যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ইসরায়েলে ব্রিটিশ সেনা মোতায়েন

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূর মরদেহ রেখে স্বামীসহ শ্বশুরবাড়ির সদস্যরা উধাও
গৃহবধূর মরদেহ রেখে স্বামীসহ শ্বশুরবাড়ির সদস্যরা উধাও

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসের নিরাপত্তা ফটকে গাড়ির ধাক্কা, চালক গ্রেফতার
হোয়াইট হাউসের নিরাপত্তা ফটকে গাড়ির ধাক্কা, চালক গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
নীলফামারীতে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাঙ্কিংয়ে রিশাদের বড় লাফ
র‌্যাঙ্কিংয়ে রিশাদের বড় লাফ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফিস্টুলা আক্রান্ত রোগীদের পুনর্বাসনে ছাগল বিতরণ
ফিস্টুলা আক্রান্ত রোগীদের পুনর্বাসনে ছাগল বিতরণ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দিকে ধেয়ে আসছে গ্রহাণু, কী হতে পারে তার প্রভাব
চাঁদের দিকে ধেয়ে আসছে গ্রহাণু, কী হতে পারে তার প্রভাব

২৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বাংলাদেশি নারীদের আত্মনির্ভরতার পথে নতুন দিগন্ত উন্মোচন
বাংলাদেশি নারীদের আত্মনির্ভরতার পথে নতুন দিগন্ত উন্মোচন

৩১ মিনিট আগে | পরবাস

মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের জন্য ১২.৫৩ কোটি পাঠ্যবই সরবরাহ করবে সরকার
মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের জন্য ১২.৫৩ কোটি পাঠ্যবই সরবরাহ করবে সরকার

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপি জনগণকে রেখে পালিয়ে যাওয়ার দল নয় : ডা. জাহিদ
বিএনপি জনগণকে রেখে পালিয়ে যাওয়ার দল নয় : ডা. জাহিদ

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কায় বিরোধীদলীয় রাজনীতিবিদকে নিজ কার্যালয়েই গুলি করে হত্যা
শ্রীলঙ্কায় বিরোধীদলীয় রাজনীতিবিদকে নিজ কার্যালয়েই গুলি করে হত্যা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়ের বিয়ের শাড়িতে ‘৪৫ বছর আগে’ ফিরে গেলেন জয়া
মায়ের বিয়ের শাড়িতে ‘৪৫ বছর আগে’ ফিরে গেলেন জয়া

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ভালো নির্বাচন না হলে নিন্দিত জাতিতে পরিণত হব : ইসি মাছউদ
ভালো নির্বাচন না হলে নিন্দিত জাতিতে পরিণত হব : ইসি মাছউদ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নিখোঁজের দুইদিন পর মাদ্রাসাছাত্রের বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের দুইদিন পর মাদ্রাসাছাত্রের বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে ডেটা সেন্টার গড়ার পেছনে কী কারণ
মহাকাশে ডেটা সেন্টার গড়ার পেছনে কী কারণ

৫৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নির্বাচিত সরকার ছাড়া অর্থ ছাড়ে নারাজ আইএমএফ
নির্বাচিত সরকার ছাড়া অর্থ ছাড়ে নারাজ আইএমএফ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ মোটাদাগে সবাই মেনে নিয়েছে : রিজভী
জুলাই সনদ মোটাদাগে সবাই মেনে নিয়েছে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষা উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি ইবতেদায়ী শিক্ষকদের, নতুন কর্মসূচি
শিক্ষা উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি ইবতেদায়ী শিক্ষকদের, নতুন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উগান্ডায় ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪৬
উগান্ডায় ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ১.০৫ লাখ মেট্রিক টন সার সংগ্রহ করবে
সরকার ১.০৫ লাখ মেট্রিক টন সার সংগ্রহ করবে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির
৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে