শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৩৬, রবিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

অদম্য সাহসী এক নারী - বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব

হাসিনা আকতার নিগার
অনলাইন ভার্সন
অদম্য সাহসী এক নারী - বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পুরুষদের পাশাপাশি নারীদের আত্মত্যাগের ইতিহাস কম নয়। হাজারো নারী হারিয়েছে নিজের ইজ্জত। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হায়নারা নারীদের সম্ভ্রম নিয়ে করেছে হোলিখেলা। এ বীরাঙ্গনারা স্বাধীনতার পর যখন সমাজে উপেক্ষিত হয়ে অসহায়; তখন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু  বলেছিলেন, ‘ধর্ষিতা মেয়ের বাবার নামের জায়গায় আমার নাম লিখে দাও- শেখ মুজিবুর রহমান। আর ঠিকানা লেখ ধানমণ্ডি বত্রিশ...।"

বাংলার নারীদের এভাবে সম্মান দিয়েছেন তাকেই নির্মমভাবে স্বপরিবারে হত্যা করল ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট অকৃতজ্ঞ কিছু বাঙ্গালি। আর সেদিনেই তিনি আলাদা হলেন তার ছায়া সঙ্গী সহধর্মিণী রেনু থেকে। বঙ্গবন্ধু চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন গোপালগঞ্জের টঙ্গীপাড়ায় আর রেনু ঢাকায় বনানী কবরস্থানে।        

বঙ্গবন্ধু তার অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে স্ত্রীর সম্পর্কে লিখেছেন, ‘সে (রেণু) তো নীরবে সকল কষ্ট সহ্য করে, কিন্তু কিছু বলে না। কিছু বলে না বা বলতে চায় না, সেই জন্য আমার আরও বেশি ব্যথা লাগে।’  প্রিয়তমার জন্য কতটা ভালোবাসা হলে হৃদয়ে এমন রক্তক্ষরণ হয় তা অনুমান করা অসম্ভব।       
জাতির পিতার 'রেণু' হলেন বাংলার মহীয়সী নারী বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব। যিনি প্রজ্ঞা, ধৈর্য্য, সাহসিকতা, মায়া মমতা ও ভালোবাসা দিয়ে পালন করেছেন নারী জীবনের সকল দায়িত্ব। পাশাপাশি রাজনীতিবিদ না হয়েও দেশের দুঃসময়ে জনগণকে আগলে রেখেছেন নিজের মেধাও বিচক্ষণতা দিয়ে। যার জন্য সকলের কাছে তিনি বঙ্গমাতা হিসাবে সমাদৃত। 
     
এ মহীয়সী নারীর জন্ম ও মৃত্যু হয় একই মাসে। ১৯৩০ সালের ৮ আগস্ট জন্ম এবং মৃত্যু ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫।     

গোপালগঞ্জের টঙ্গীপাড়ার শেখ জহুরুল হক এবং হোসনে আরা বেগমের এক পুত্র ও দুই কন্যার মধ্যে ছোট সন্তান ছিলেন বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব। ডাকনাম রেনু। মাত্র তিন বছর বয়সে বাবা আর পাঁচ বছর বয়সে মাকে হারানোর পর রেনুর দেখভাল করতেন দাদা শেখ কাশেম।
 
তখনকার সময়ে মেয়েদের অল্প বয়সে বিয়ের প্রচলন থাকলেও; দাদা শেখ কামাল একদম শিশুকালে রেনুকে শেখ মুজিবের কাছে বিয়ে দেন বিশেষ কারণে।    

সে কারণটা পরিষ্কার হয় বঙ্গবন্ধু অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে, “আমার যখন বিবাহ হয় তখন আমার বয়স বার তের হতে পারে। রেনুর বাবা মারা যাবার পরে ওর দাদা আমার আব্বাকে ডেকে বললেন, ‘তোমার বড় ছেলের সাথে আমার এক নাতনীর বিবাহ দিতে হবে। কারণ, আমি সমস্ত সম্পত্তি ওদের দুই বোনকে লিখে দিয়ে যাবো।’ রেনুর দাদা আমার আব্বার চাচা। মুরুব্বির হুকুম মানার জন্যই রেনুর সাথে আমার বিবাহ রেজিস্ট্রি করে ফেলা হলো। আমি শুনলাম আমার বিবাহ হয়েছে। তখন কিছুই বুঝতাম না, রেনুর বয়স তখন বোধহয় তিন বছর হবে।”

পরে ১৯৩৯ সালে শেখ মুজিবুর রহমানের ১৯ বছর বয়সে এবং বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ৯ বছর বয়সে আনুষ্ঠানিকভাবে বিয়ে হয় দুজনের।  

রেনুর মায়ের মৃত্যুর দু বছর পর দাদা ও মারা যায় বলে বঙ্গবন্ধুর মা সায়েরা খাতুন নিজের সন্তানদের সাথে বড় করেন রেনুকে। তৈরি করেন আর্দশ নারী হিসেবে।   

বেগম ফজিলাতুন নেছা বঙ্গবন্ধুর সহযোদ্ধা হয়ে ছিলেন বলে সংসার, রাজনৈতিক সকল বিষয়ে আলাপ করতেন স্ত্রী রেনুর সাথে। রেনুও তার সর্বস্ব দেশপ্রেমী স্বামীর হাতে তুলে দিয়েছিলেন দেশের কাজের জন্য।  

বঙ্গবন্ধুর জেল জীবন নিয়ে তিনি থাকতেন উদ্বিগ্ন। একবার একটানা ১৭/১৮ মাস জেলে থাকায়  বঙ্গবন্ধুর স্বাস্থ্য বেশ খারাপ হয়ে যায়। যা দেখে বেগম মুজিব কষ্ট পেয়ে স্বামীকে বলেন, ‘জেলে থাক আপত্তি নেই। তবে স্বাস্থ্যের দিকে নজর রেখ। তোমাকে দেখে আমার মন খুব খারাপ হয়ে গেছে। 
তোমার বোঝা উচিত আমার দুনিয়ায় কেউ নাই। ছোটবেলায় বাবা-মা মারা গেছেন... তোমার কিছু হলে বাঁচবো কি করে?’ 

বেগম মুজিবের যে কোনো প্রতিকূল পরিস্থিতিকে সামালে নেয়ার মতো বুদ্ধিমত্তা, অসীম ধৈর্য্য ও সাহস দিয়ে মোকাবেলা করার শক্তি ছিল ছোটবেলা থেকে। আর নিজের এ গুণ দিয়ে শেখ হাসিনা, শেখ কামাল, শেখ জামাল, শেখ রেহানা ও শেখ রাসেলকে মানুষ করেছেন। শিখিয়েছেন দেশের কাছে ব্যক্তি জীবনের চাওয়া পাওয়া সব কিছু তুচ্ছ। 

বেগম ফজিলাতুন নেছা পড়ালেখা খুব বেশি করেননি।তবে স্মৃতিশক্তি ছিল অত্যন্ত প্রখর। গান ভালোবাসতেন। অবসরে বই পড়তেন। নিজের মুক্তচিন্তা দিয়ে রাজনীতিকে অনুধাবন করতেন বলে স্বামীর প্রতিটি অর্জনের পেছনে তার ভূমিকা অবিস্মরণীয়। 

মাসের পর মাস জেলবন্দী বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে পরিবার, ছেলে-মেয়েদের পড়াশোনা, শ্বশুর-শাশুড়ির দেখভালসহ রাজনৈতিক সংকট সামলাতেন তিনি সুনিপুণভাবে।    

১৯৭১ যখন বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানিদের হাতে বন্দী। ফিরবে কিনা তা অনিশ্চিত। সে অবস্থায়ও নিজের দুই ছেলেকে নির্ভয়ে পাঠিয়েছেন যুদ্ধ করতে। দেশের জন্য সর্বোচ্চ আত্মত্যাগ করতে সদা প্রস্তুত এ নারী সন্তানদের নিয়ে সহ্য করেছেন পাকিস্তানিদের নিপীড়ন। এমন মহীয়সী নারীর সারা জীবনের আত্মত্যাগের ছবি ফুটে উঠে তারই কন্যা শেখ রেহানার লেখনিতে।    

‘...গ্রামে জন্ম হওয়া একজন সাধারণ নারী আমার মা, ক্লাস ফোর-ফাইভ পর্যন্ত পড়েছেন মিশনারি স্কুলে। কিন্তু কী যে প্রজ্ঞা, কী যে তার ধৈর্য্য। আমার মায়ের কাছে আমাদের যে জিনিসটা সবার আগে শেখা উচিত, তা হলো ধৈর্য্য আর সাহস। সবাইকে এক করে রাখা। এতগুলো লোক বাড়িতে খাচ্ছে, দাচ্ছে, আমাদের গ্রামে কোন মেয়ে ম্যাট্রিক পাস করেছে, তাকে এনে ঢাকায় কলেজে ভর্তি করে দাও, কাকে বিয়ে দিতে হবে! সব সামলাচ্ছেন। এর মধ্যে আমাদের সকালে কোরআন শরিফ পড়া শেখাতে মৌলভী সাহেব আসছেন, তারপর নাচ শিখছি, সেতার শিখছি, বেহালা শিখছি-সব কিন্তু মায়ের সিদ্ধান্ত। কিন্তু তার নিজের বয়স কত! আমার তো মনে হয়, আমার মা কি কোনো দিন তার শৈশবে কিংবা কৈশোরে একটা ফিতা বা রঙিন চুড়ি চেয়েছেন কারও কাছে! মা-ই তো সব থেকে বঞ্চিত ছিলেন। অথচ তিনি হাসিমুখে সব সামলাচ্ছেন।’

কন্যা-জায়া-জননী রূপে নারী নিজেকে সার্থক করে তুলতে পারাটা বেশ কঠিন কাজ। আর সে কাজ করে নারীদের কাছে উপমা হয়ে আছেন বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব।

লেখক : কলামিস্ট 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিবন্ধীদের অধিকার নিশ্চিতে স্মারকলিপি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিবন্ধীদের অধিকার নিশ্চিতে স্মারকলিপি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলগুলোর সঙ্গে সন্ধ্যায় ঐকমত্য কমিশনের জরুরি বৈঠক
দলগুলোর সঙ্গে সন্ধ্যায় ঐকমত্য কমিশনের জরুরি বৈঠক

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

বড় পতনে সূচক
বড় পতনে সূচক

১২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের টিকিটের মূল্য প্রকাশ করল বিসিবি
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের টিকিটের মূল্য প্রকাশ করল বিসিবি

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মারা গেছেন ভারতীয় কিংবদন্তী অভিনেত্রী-নৃত্যশিল্পী মধুুমতী
মারা গেছেন ভারতীয় কিংবদন্তী অভিনেত্রী-নৃত্যশিল্পী মধুুমতী

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

চার্লি কার্কের সমালোচনা করায় ছয় বিদেশির মার্কিন ভিসা বাতিল
চার্লি কার্কের সমালোচনা করায় ছয় বিদেশির মার্কিন ভিসা বাতিল

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে পোড়ানো হলো সাড়ে তিন হাজার মিটার চায়না দুয়ারী জাল
গোপালগঞ্জে পোড়ানো হলো সাড়ে তিন হাজার মিটার চায়না দুয়ারী জাল

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদল নেতা তানিমও মারা গেছেন
ছাত্রদল নেতা তানিমও মারা গেছেন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনের টিকিট কালোবাজারির দায়ে তিনজনের কারাদণ্ড
ট্রেনের টিকিট কালোবাজারির দায়ে তিনজনের কারাদণ্ড

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় জাবি শিক্ষার্থী নিহত
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় জাবি শিক্ষার্থী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মারা গেছেন ভারতীয় অভিনেতা পঙ্কজ ধীর
মারা গেছেন ভারতীয় অভিনেতা পঙ্কজ ধীর

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

মিরপুরে রাসায়নিকের গোডাউন থেকে বিষাক্ত গ্যাস বের হচ্ছে : ফায়ার সার্ভিস
মিরপুরে রাসায়নিকের গোডাউন থেকে বিষাক্ত গ্যাস বের হচ্ছে : ফায়ার সার্ভিস

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিলে কচুরিপানা তুলতে গিয়ে নিখোঁজ, ১৭ ঘণ্টা পর মিলল মরদেহ
বিলে কচুরিপানা তুলতে গিয়ে নিখোঁজ, ১৭ ঘণ্টা পর মিলল মরদেহ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসুতে যতজন ভোটার তত ব্যালট, কেন্দ্রে তিন স্তরে ভোটারদের যাচাই
রাকসুতে যতজন ভোটার তত ব্যালট, কেন্দ্রে তিন স্তরে ভোটারদের যাচাই

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে পানি ব্যবস্থাপনা এক্সপো
আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে পানি ব্যবস্থাপনা এক্সপো

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শার্শায় ভ্যানচালক ‘হত্যার’ প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ ও মানববন্ধন
শার্শায় ভ্যানচালক ‘হত্যার’ প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ ও মানববন্ধন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ৬০ হাজার ম্যাপ বাজেয়াপ্ত করলো বেইজিং
যে কারণে ৬০ হাজার ম্যাপ বাজেয়াপ্ত করলো বেইজিং

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় জাবি শিক্ষার্থী নিহত
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় জাবি শিক্ষার্থী নিহত

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : তদন্ত কমিটি গঠন, আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : তদন্ত কমিটি গঠন, আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘জনবহুল এলাকা থেকে কেমিক্যাল গোডাউনগুলো উৎখাত করা দরকার’
‘জনবহুল এলাকা থেকে কেমিক্যাল গোডাউনগুলো উৎখাত করা দরকার’

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আগামী ১০ কর্মদিবসের মধ্যে পাস হচ্ছে জকসু সংবিধি
আগামী ১০ কর্মদিবসের মধ্যে পাস হচ্ছে জকসু সংবিধি

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত
গোপালগঞ্জে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেই ব্রেইল পদ্ধতি, ভোটে দিতে এসে চ্যালেঞ্জের মুখে দৃষ্টি প্রতিবন্ধীরা
নেই ব্রেইল পদ্ধতি, ভোটে দিতে এসে চ্যালেঞ্জের মুখে দৃষ্টি প্রতিবন্ধীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাষ্ট্র পরিচালনায় নিয়োজিত কিছু কর্মকর্তার আচরণ প্রশ্নবোধক : ডা. জাহিদ
রাষ্ট্র পরিচালনায় নিয়োজিত কিছু কর্মকর্তার আচরণ প্রশ্নবোধক : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হত্যাচেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি ফয়জুর রিমান্ডে
হত্যাচেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি ফয়জুর রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হকের জামিন নামঞ্জুর
নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হকের জামিন নামঞ্জুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক
সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা