শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৮, বুধবার, ২৪ জুলাই, ২০২৪

নিউইয়র্কে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের মতবিনিময় সভা

যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধি:
অনলাইন ভার্সন
নিউইয়র্কে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের মতবিনিময় সভা

নিউইয়র্কে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের আলোচনা সভায় সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং ফাউন্ডেশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ড. এ কে এ মোমেন এমপি বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমুন্নত রেখে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন সেই সোনার বাংলা, অসাম্প্রদায়িক, সম্প্রীতির স্থিতিশীল অর্থনীতির শান্তিপূর্ণ একটি দেশ গড়ে তুলতে চাই। যেখানে সকলের চিকিৎসা সেবার নিশ্চয়তা থাকবে, বাসস্থানের সংকট কেটে যাবে। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন যে, সোনার বাংলা গড়তে হলে সোনার মানুষ চাই। 

১৮ জুলাই সন্ধ্যায় এই ফাউন্ডেশনের যুক্তরাষ্ট্র শাখার ২০২৪-২০২৫ মেয়াদের নয়া কার্যকরী কমিটির সাথে মতবিনিময় সমাবেশে ড. মোমেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব প্রসঙ্গে আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুর আজীবনের লালিত স্বপ্ন ছিল সামাজিক-রাষ্ট্রীয় এবং সারা বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠার। তিনি বলেছেন, উন্নয়নের জন্যে শান্তির বিকল্প নেই। বাংলাদেশ হবে প্রাচ্যের সুইডেন এবং বাংলাদেশ আশেপাশের দেশসমূহে শান্তির বার্তা পৌঁছে দেবে। বঙ্গবন্ধু শান্তির জন্যে জুলিও কুরি পুরস্কার পেয়েছেন। সেই আলোকে আমরা অনেক প্রবন্ধ-নিবন্ধ প্রকাশ করতে চাই বঙ্গবন্ধুর চরিত্র-বৈশিষ্ট আলোকে। এছাড়া বঙ্গবন্ধুর জীবন-দর্শন আলোকে একটি ‘বঙ্গবন্ধু শান্তি পুরস্কার’ প্রবর্তন করতে চাই, যেটি দু’বছর অন্তর প্রদান করা হবে।  

ড. মোমেন অবশ্য বলেছেন, তবে বর্তমান সমাজে সেই সোনার মানুষের বড় অভাব। আমি আশা করবো আমার বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের প্রতিটি নেতা-কর্মী বঙ্গবন্ধুর সেই সোনার মানুষ হিসেবে কাজ করবেন। সেজন্যে অবশ্য সকলকেই ত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত হতে হবে।
জাতীয় সংসদে পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান ড. মোমেন বলেন, আমি দেখে খুশি হলাম যে, বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের যুক্তরাষ্ট্র শাখার নয়া কমিটিতে অনেকেই আছেন যারা প্রত্যেকেই নিজ কর্মগুণে বিশেষভাবে পরিচিত এবং মার্কিন সমাজে তারা বাঙালি তথা বাংলাদেশের জন্যে অত্যন্ত গৌরবময় অবদান রাখছেন। বেশ ক’জন মুক্তিযোদ্ধাও রয়েছেন নেতৃত্বে।

ফাউন্ডেশনের সাংগঠনিক কাঠামো প্রসঙ্গে ড. মোমেন বলেন, বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি জেলায় বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের শাখা সক্রিয় রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রসহ ৩৮টি দেশে ফাউন্ডেশনের শাখা আছে। গত নির্বাচনের সময় বঙ্গবন্ধু ফাইন্ডেশনের ভূমিকা ছিল খুবই আশাব্যঞ্জক। কারণ, এর সাথে জড়িত প্রায় সকলেই সমাজের অগ্রসরমান শ্রেণীর প্রতিনিধিত্বকারি অর্থাৎ চিকিৎসক, অধ্যাপক, প্রকৌশলী, ব্যবসায়ী, লেখক-সাংবাদিক। কমিটিতে আরো আছেন বীর মুক্তিযোদ্ধারাও। আমরা খুঁজে খুঁজে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনে মুক্তিযোদ্ধাগণকে অন্তর্ভুক্ত করি। কারণ তারা অত্যন্ত কমিটেড বঙ্গবন্ধুর চেতনার প্রতি। 
ড. মোমেন বলেন, ১৯৯৬ সালে সর্বপ্রথম বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের গোড়া পত্তন হয় নিউইয়র্কে। সে সময় ওপি ওয়ান এবং ডিভি ওয়ান লটারি জিতে অনেক বাংলাদেশী নিউইয়র্ক অঞ্চলে আসার পর নানা সমস্যায় নিপতিত হয়েছিলেন। অনেকে নিজ জেলা কিংবা উপজেলা সদর থেকেই সরাসরি যুক্তরাষ্ট্রে চলে এসেছিলেন, তখোন স্বজনের সংখ্যাও খুব একটা (বর্তমানের তুলনায়) ছিল না। ফলে তারা বাসস্থান, কর্মসংস্থা ইত্যাদি সংকটের পাশাপাশি চিকিৎসা সেবাতেও নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতার শিকার হয়েছিলেন। হতাশায় নিপতিত হয়েছিলেন স্বপ্নের সাগরে ভাসতে ভাসতে যুক্তরাষ্ট্রে আসার পরই। তেমন পরিস্থিতিতে আমরা বস্টনে একটি ভবন ভাড়া নিয়ে সে সব অসহায় অভিবাসীগণের থাকার ব্যবস্থা করি। সেটির নাম দেয়া হয় ‘অতিথি ভবন’। সে ভবনে আশ্রয় নেয়া প্রায় ৪৭ জনকে চাকরি খুঁজে দেই। বেশ কজন ডাক্তার সে সব প্রবাসীকে চিকিৎসা প্রদানেও এগিয়ে এসেছিলেন। এরপর ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম এক ধরনের স্থবিরতায় আক্রান্ত হয়ে পড়েছিল। তবে ২০০২ সালে বিএনপি-জামাত জোট সরকারের অত্যাচার-নিয্যাতনের শিকার হয়ে অনেকে বাঁচার তাগিদে ছুটে আসেন যুক্তরাষ্ট্রে। যারা আসতে পারেননি তাদেরকে গ্রেফতার করা হয় ঢালাওভাবে। সে সব নেতা-কর্মীকে আইনগত সহযোগিতার পাশাপাশি সে সব পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর অভিপ্রায়ে আবারো বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম শুরু করা হয়। 
ড. মোমেন বলেন, ইদানিং আমাদের ফাউন্ডেশনের অগ্রাধিকারে রয়েছে ‘দুর্নীতি মুক্ত বাংলাদেশ’ গড়ার। ইতিমধ্যেই আমরা দেশ-বিদেশে একাধিক অনুষ্ঠান করেছি। কাজটি খুবই কঠিন এবং চ্যালেঞ্জিং। তবুও আমরা সাহসের সাথে এগিয়ে চলছি। এর কারণ হলো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনেক বড় প্রকল্প হাতে নিয়েছেন। কিন্তু সে সব প্রকল্প বাস্তবায়িত করতে অনেক সময় লাগছে। এর মূলে একটি বড় কারণ হলো দুর্নীতি। প্রকল্পটিকে দীর্ঘায়িত করতে পারলে সংশ্লিষ্টরা অনেক ফায়দা হাতিয়ে নিতে পারে। এক সময় দক্ষিণ কোরিয়াতে প্রকল্প বাস্তবায়নে অকল্পনীয়ভাবে সময় ক্ষেপণ করা হতো। সে সময় সে দেশের প্রেসিডেন্ট একটি বিধি জারি করেছিলেন, যুক্তিসঙ্গত কারণ ছাড়া যদি প্রকল্পকে দীর্ঘায়িত করা হয় তবে সেই প্রকল্পের পরিচালককে বরখাস্ত করা হবে। জরিমানাসহ কারাদন্ড প্রদান করা হবে। এই বিধি কার্যকর হবার পর দক্ষিণ কোরিয়া অনেক সুফল পেয়েছে। আমাদের দেশে জাপানিরা যেসব প্রকল্পে নেতৃত্ব দিচ্ছে সেগুলো নির্দ্ধারিত সময়ের আগেই সম্পন্ন হওয়ায় অনেক টাকাও বেঁচে যাচ্ছে। ড. মোমেন উল্লেখ করেন, যারা দুর্নীতি করছে তাদেরকে আমরা চিহ্নিত করতে চাই। দেশ-বিদেশে যেখানেই তারা থাকুক না কেন, তাদের চিহ্নিত করতে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনকে সক্রিয় থাকতে হবে।

এ সময় বিশেষ সম্মানীত অতিথি হিসেবে আরো বক্তব্য দেন স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী বীর মুক্তিযোদ্ধা রথীন্দ্রনাথ রায় এবং সংগঠনের ভাইস প্রেসিডেন্ট সাহাবউদ্দিন চৌধুরী লিটন। বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের যুক্তরাষ্ট্র শাখার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মো. ফজলুল হকের সভাপতিত্বে এ মতবিনিময় সভা সঞ্চালনা করেন যৌথভাবে সাধারণ সম্পাদক কামাল হোসেন মিঠু এবং কম্যুনিকেশন ডাইরেক্টর বীর মুক্তিযোদ্ধা লাবলু আনসার। সভায় কেন্দ্রীয় সভাপতি ড. মোমেনকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয় এবং নয়া কমিটির কর্মকর্তাগণকে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয় বিপুল করতালির মধ্যে। কর্মকর্তরা হলেন- সভাপতি হাজী মো. আব্দুল কাদের মিয়া, জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মো. ফজলুল হক, সহ-সভাপতি-আবুল বি খান (নিউ হ্যামশায়ার), ড. মোস্তফা সারোয়ার (নিউ অর্লিন্স), বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল বাশার ভুইয়া, মো. জাফরউল্লাহ, আতিকুর রহমান (ফ্লোরিডা), শেরশাহ মিজান (হাডসন),  বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আলী হোসেন (আটলান্টা), জহিরুল ইসলাম ইরান, হাজী ইদ্রিস আলম, মাস্টার ইলিয়াস খান, আবু তাহের রহমান মামুন, মাহফুজুর রহমান দুলাল এবং সাহাবউদ্দিন চৌধুরী লিটন, সাধারণ সম্পাদক: কামাল হোসেন মিঠু, যুগ্ম সম্পাদক মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ এবং আলিম খান আকাশ, সাংগঠনিক সম্পাদক- মো. আলমগীর কবির, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক-মো. আবুল কাশেম, সাংস্কৃতিক সম্পাদক-শাকিলা রুনা, আন্তর্জাতিক সম্পাদক- সমিরুল ইসলাম বাবলু, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক-হাজী আব্দুল জলিল, শিক্ষা সম্পাদক- মো. মোর্শেদ খান বদরুল, দফতর সম্পাদক-প্রিন্স মুরাদ, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক-নুরুন্নাহার খান নিশা, কোষাধ্যক্ষ : মো. নাঈম উদ্দিন এবং কম্যুনিকেশন্স ডাইরেক্টর লাবলু আনসার। 

সদস্যরা হলেন- নজরুল ইসলাম বাবুল, ড. প্রিয়লাল কর্মকার, জুনায়েদ আকতার, আবিদ রেজা, সবিতা দাস, আব্দুল মতিন পারভেজ, আবুল হাসান মহিউদ্দিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা নাজিমউদ্দিন, মোহাম্মদ রাশেদ, এ টি এম মাসুদ, মো. সিরাজুল মাওলা, বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ কাদির, মো. আহসান উল্লাহ শাকিল, রিদোয়ান বারি, নাজিমউদ্দিন, উইলি নন্দি, মো. আক্রামউদ্দিন, মো. নুরুল আবসার, মোবাশ্বের হোসেন, মাস্টার আকবর হোসেন, মো. মিনার, বীর মুক্তিযোদ্ধা হারুন চৌধুরী, এবং আব্দুল ওয়াহাব। কমিটির প্রধান উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. খন্দকার মনসুর। 

বিডি প্রতিদিন/এএম

এই বিভাগের আরও খবর
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে তিন দিনের নাট্যোৎসব
নিউইয়র্কে তিন দিনের নাট্যোৎসব
সিডনিতে ‘জুলাই সমাবেশ’ অনুষ্ঠিত
সিডনিতে ‘জুলাই সমাবেশ’ অনুষ্ঠিত
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা