শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৮, বুধবার, ২৪ জুলাই, ২০২৪

নিউইয়র্কে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের মতবিনিময় সভা

যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধি:
অনলাইন ভার্সন
নিউইয়র্কে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের মতবিনিময় সভা

নিউইয়র্কে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের আলোচনা সভায় সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং ফাউন্ডেশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ড. এ কে এ মোমেন এমপি বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমুন্নত রেখে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন সেই সোনার বাংলা, অসাম্প্রদায়িক, সম্প্রীতির স্থিতিশীল অর্থনীতির শান্তিপূর্ণ একটি দেশ গড়ে তুলতে চাই। যেখানে সকলের চিকিৎসা সেবার নিশ্চয়তা থাকবে, বাসস্থানের সংকট কেটে যাবে। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন যে, সোনার বাংলা গড়তে হলে সোনার মানুষ চাই। 

১৮ জুলাই সন্ধ্যায় এই ফাউন্ডেশনের যুক্তরাষ্ট্র শাখার ২০২৪-২০২৫ মেয়াদের নয়া কার্যকরী কমিটির সাথে মতবিনিময় সমাবেশে ড. মোমেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব প্রসঙ্গে আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুর আজীবনের লালিত স্বপ্ন ছিল সামাজিক-রাষ্ট্রীয় এবং সারা বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠার। তিনি বলেছেন, উন্নয়নের জন্যে শান্তির বিকল্প নেই। বাংলাদেশ হবে প্রাচ্যের সুইডেন এবং বাংলাদেশ আশেপাশের দেশসমূহে শান্তির বার্তা পৌঁছে দেবে। বঙ্গবন্ধু শান্তির জন্যে জুলিও কুরি পুরস্কার পেয়েছেন। সেই আলোকে আমরা অনেক প্রবন্ধ-নিবন্ধ প্রকাশ করতে চাই বঙ্গবন্ধুর চরিত্র-বৈশিষ্ট আলোকে। এছাড়া বঙ্গবন্ধুর জীবন-দর্শন আলোকে একটি ‘বঙ্গবন্ধু শান্তি পুরস্কার’ প্রবর্তন করতে চাই, যেটি দু’বছর অন্তর প্রদান করা হবে।  

ড. মোমেন অবশ্য বলেছেন, তবে বর্তমান সমাজে সেই সোনার মানুষের বড় অভাব। আমি আশা করবো আমার বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের প্রতিটি নেতা-কর্মী বঙ্গবন্ধুর সেই সোনার মানুষ হিসেবে কাজ করবেন। সেজন্যে অবশ্য সকলকেই ত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত হতে হবে।
জাতীয় সংসদে পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান ড. মোমেন বলেন, আমি দেখে খুশি হলাম যে, বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের যুক্তরাষ্ট্র শাখার নয়া কমিটিতে অনেকেই আছেন যারা প্রত্যেকেই নিজ কর্মগুণে বিশেষভাবে পরিচিত এবং মার্কিন সমাজে তারা বাঙালি তথা বাংলাদেশের জন্যে অত্যন্ত গৌরবময় অবদান রাখছেন। বেশ ক’জন মুক্তিযোদ্ধাও রয়েছেন নেতৃত্বে।

ফাউন্ডেশনের সাংগঠনিক কাঠামো প্রসঙ্গে ড. মোমেন বলেন, বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি জেলায় বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের শাখা সক্রিয় রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রসহ ৩৮টি দেশে ফাউন্ডেশনের শাখা আছে। গত নির্বাচনের সময় বঙ্গবন্ধু ফাইন্ডেশনের ভূমিকা ছিল খুবই আশাব্যঞ্জক। কারণ, এর সাথে জড়িত প্রায় সকলেই সমাজের অগ্রসরমান শ্রেণীর প্রতিনিধিত্বকারি অর্থাৎ চিকিৎসক, অধ্যাপক, প্রকৌশলী, ব্যবসায়ী, লেখক-সাংবাদিক। কমিটিতে আরো আছেন বীর মুক্তিযোদ্ধারাও। আমরা খুঁজে খুঁজে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনে মুক্তিযোদ্ধাগণকে অন্তর্ভুক্ত করি। কারণ তারা অত্যন্ত কমিটেড বঙ্গবন্ধুর চেতনার প্রতি। 
ড. মোমেন বলেন, ১৯৯৬ সালে সর্বপ্রথম বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের গোড়া পত্তন হয় নিউইয়র্কে। সে সময় ওপি ওয়ান এবং ডিভি ওয়ান লটারি জিতে অনেক বাংলাদেশী নিউইয়র্ক অঞ্চলে আসার পর নানা সমস্যায় নিপতিত হয়েছিলেন। অনেকে নিজ জেলা কিংবা উপজেলা সদর থেকেই সরাসরি যুক্তরাষ্ট্রে চলে এসেছিলেন, তখোন স্বজনের সংখ্যাও খুব একটা (বর্তমানের তুলনায়) ছিল না। ফলে তারা বাসস্থান, কর্মসংস্থা ইত্যাদি সংকটের পাশাপাশি চিকিৎসা সেবাতেও নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতার শিকার হয়েছিলেন। হতাশায় নিপতিত হয়েছিলেন স্বপ্নের সাগরে ভাসতে ভাসতে যুক্তরাষ্ট্রে আসার পরই। তেমন পরিস্থিতিতে আমরা বস্টনে একটি ভবন ভাড়া নিয়ে সে সব অসহায় অভিবাসীগণের থাকার ব্যবস্থা করি। সেটির নাম দেয়া হয় ‘অতিথি ভবন’। সে ভবনে আশ্রয় নেয়া প্রায় ৪৭ জনকে চাকরি খুঁজে দেই। বেশ কজন ডাক্তার সে সব প্রবাসীকে চিকিৎসা প্রদানেও এগিয়ে এসেছিলেন। এরপর ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম এক ধরনের স্থবিরতায় আক্রান্ত হয়ে পড়েছিল। তবে ২০০২ সালে বিএনপি-জামাত জোট সরকারের অত্যাচার-নিয্যাতনের শিকার হয়ে অনেকে বাঁচার তাগিদে ছুটে আসেন যুক্তরাষ্ট্রে। যারা আসতে পারেননি তাদেরকে গ্রেফতার করা হয় ঢালাওভাবে। সে সব নেতা-কর্মীকে আইনগত সহযোগিতার পাশাপাশি সে সব পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর অভিপ্রায়ে আবারো বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম শুরু করা হয়। 
ড. মোমেন বলেন, ইদানিং আমাদের ফাউন্ডেশনের অগ্রাধিকারে রয়েছে ‘দুর্নীতি মুক্ত বাংলাদেশ’ গড়ার। ইতিমধ্যেই আমরা দেশ-বিদেশে একাধিক অনুষ্ঠান করেছি। কাজটি খুবই কঠিন এবং চ্যালেঞ্জিং। তবুও আমরা সাহসের সাথে এগিয়ে চলছি। এর কারণ হলো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনেক বড় প্রকল্প হাতে নিয়েছেন। কিন্তু সে সব প্রকল্প বাস্তবায়িত করতে অনেক সময় লাগছে। এর মূলে একটি বড় কারণ হলো দুর্নীতি। প্রকল্পটিকে দীর্ঘায়িত করতে পারলে সংশ্লিষ্টরা অনেক ফায়দা হাতিয়ে নিতে পারে। এক সময় দক্ষিণ কোরিয়াতে প্রকল্প বাস্তবায়নে অকল্পনীয়ভাবে সময় ক্ষেপণ করা হতো। সে সময় সে দেশের প্রেসিডেন্ট একটি বিধি জারি করেছিলেন, যুক্তিসঙ্গত কারণ ছাড়া যদি প্রকল্পকে দীর্ঘায়িত করা হয় তবে সেই প্রকল্পের পরিচালককে বরখাস্ত করা হবে। জরিমানাসহ কারাদন্ড প্রদান করা হবে। এই বিধি কার্যকর হবার পর দক্ষিণ কোরিয়া অনেক সুফল পেয়েছে। আমাদের দেশে জাপানিরা যেসব প্রকল্পে নেতৃত্ব দিচ্ছে সেগুলো নির্দ্ধারিত সময়ের আগেই সম্পন্ন হওয়ায় অনেক টাকাও বেঁচে যাচ্ছে। ড. মোমেন উল্লেখ করেন, যারা দুর্নীতি করছে তাদেরকে আমরা চিহ্নিত করতে চাই। দেশ-বিদেশে যেখানেই তারা থাকুক না কেন, তাদের চিহ্নিত করতে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনকে সক্রিয় থাকতে হবে।

এ সময় বিশেষ সম্মানীত অতিথি হিসেবে আরো বক্তব্য দেন স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী বীর মুক্তিযোদ্ধা রথীন্দ্রনাথ রায় এবং সংগঠনের ভাইস প্রেসিডেন্ট সাহাবউদ্দিন চৌধুরী লিটন। বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের যুক্তরাষ্ট্র শাখার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মো. ফজলুল হকের সভাপতিত্বে এ মতবিনিময় সভা সঞ্চালনা করেন যৌথভাবে সাধারণ সম্পাদক কামাল হোসেন মিঠু এবং কম্যুনিকেশন ডাইরেক্টর বীর মুক্তিযোদ্ধা লাবলু আনসার। সভায় কেন্দ্রীয় সভাপতি ড. মোমেনকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয় এবং নয়া কমিটির কর্মকর্তাগণকে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয় বিপুল করতালির মধ্যে। কর্মকর্তরা হলেন- সভাপতি হাজী মো. আব্দুল কাদের মিয়া, জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মো. ফজলুল হক, সহ-সভাপতি-আবুল বি খান (নিউ হ্যামশায়ার), ড. মোস্তফা সারোয়ার (নিউ অর্লিন্স), বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল বাশার ভুইয়া, মো. জাফরউল্লাহ, আতিকুর রহমান (ফ্লোরিডা), শেরশাহ মিজান (হাডসন),  বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আলী হোসেন (আটলান্টা), জহিরুল ইসলাম ইরান, হাজী ইদ্রিস আলম, মাস্টার ইলিয়াস খান, আবু তাহের রহমান মামুন, মাহফুজুর রহমান দুলাল এবং সাহাবউদ্দিন চৌধুরী লিটন, সাধারণ সম্পাদক: কামাল হোসেন মিঠু, যুগ্ম সম্পাদক মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ এবং আলিম খান আকাশ, সাংগঠনিক সম্পাদক- মো. আলমগীর কবির, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক-মো. আবুল কাশেম, সাংস্কৃতিক সম্পাদক-শাকিলা রুনা, আন্তর্জাতিক সম্পাদক- সমিরুল ইসলাম বাবলু, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক-হাজী আব্দুল জলিল, শিক্ষা সম্পাদক- মো. মোর্শেদ খান বদরুল, দফতর সম্পাদক-প্রিন্স মুরাদ, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক-নুরুন্নাহার খান নিশা, কোষাধ্যক্ষ : মো. নাঈম উদ্দিন এবং কম্যুনিকেশন্স ডাইরেক্টর লাবলু আনসার। 

সদস্যরা হলেন- নজরুল ইসলাম বাবুল, ড. প্রিয়লাল কর্মকার, জুনায়েদ আকতার, আবিদ রেজা, সবিতা দাস, আব্দুল মতিন পারভেজ, আবুল হাসান মহিউদ্দিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা নাজিমউদ্দিন, মোহাম্মদ রাশেদ, এ টি এম মাসুদ, মো. সিরাজুল মাওলা, বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ কাদির, মো. আহসান উল্লাহ শাকিল, রিদোয়ান বারি, নাজিমউদ্দিন, উইলি নন্দি, মো. আক্রামউদ্দিন, মো. নুরুল আবসার, মোবাশ্বের হোসেন, মাস্টার আকবর হোসেন, মো. মিনার, বীর মুক্তিযোদ্ধা হারুন চৌধুরী, এবং আব্দুল ওয়াহাব। কমিটির প্রধান উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. খন্দকার মনসুর। 

বিডি প্রতিদিন/এএম

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
সর্বশেষ খবর
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা