শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৮, বুধবার, ২৪ জুলাই, ২০২৪

নিউইয়র্কে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের মতবিনিময় সভা

যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধি:
অনলাইন ভার্সন
নিউইয়র্কে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের মতবিনিময় সভা

নিউইয়র্কে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের আলোচনা সভায় সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং ফাউন্ডেশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ড. এ কে এ মোমেন এমপি বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমুন্নত রেখে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন সেই সোনার বাংলা, অসাম্প্রদায়িক, সম্প্রীতির স্থিতিশীল অর্থনীতির শান্তিপূর্ণ একটি দেশ গড়ে তুলতে চাই। যেখানে সকলের চিকিৎসা সেবার নিশ্চয়তা থাকবে, বাসস্থানের সংকট কেটে যাবে। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন যে, সোনার বাংলা গড়তে হলে সোনার মানুষ চাই। 

১৮ জুলাই সন্ধ্যায় এই ফাউন্ডেশনের যুক্তরাষ্ট্র শাখার ২০২৪-২০২৫ মেয়াদের নয়া কার্যকরী কমিটির সাথে মতবিনিময় সমাবেশে ড. মোমেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব প্রসঙ্গে আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুর আজীবনের লালিত স্বপ্ন ছিল সামাজিক-রাষ্ট্রীয় এবং সারা বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠার। তিনি বলেছেন, উন্নয়নের জন্যে শান্তির বিকল্প নেই। বাংলাদেশ হবে প্রাচ্যের সুইডেন এবং বাংলাদেশ আশেপাশের দেশসমূহে শান্তির বার্তা পৌঁছে দেবে। বঙ্গবন্ধু শান্তির জন্যে জুলিও কুরি পুরস্কার পেয়েছেন। সেই আলোকে আমরা অনেক প্রবন্ধ-নিবন্ধ প্রকাশ করতে চাই বঙ্গবন্ধুর চরিত্র-বৈশিষ্ট আলোকে। এছাড়া বঙ্গবন্ধুর জীবন-দর্শন আলোকে একটি ‘বঙ্গবন্ধু শান্তি পুরস্কার’ প্রবর্তন করতে চাই, যেটি দু’বছর অন্তর প্রদান করা হবে।  

ড. মোমেন অবশ্য বলেছেন, তবে বর্তমান সমাজে সেই সোনার মানুষের বড় অভাব। আমি আশা করবো আমার বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের প্রতিটি নেতা-কর্মী বঙ্গবন্ধুর সেই সোনার মানুষ হিসেবে কাজ করবেন। সেজন্যে অবশ্য সকলকেই ত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত হতে হবে।
জাতীয় সংসদে পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান ড. মোমেন বলেন, আমি দেখে খুশি হলাম যে, বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের যুক্তরাষ্ট্র শাখার নয়া কমিটিতে অনেকেই আছেন যারা প্রত্যেকেই নিজ কর্মগুণে বিশেষভাবে পরিচিত এবং মার্কিন সমাজে তারা বাঙালি তথা বাংলাদেশের জন্যে অত্যন্ত গৌরবময় অবদান রাখছেন। বেশ ক’জন মুক্তিযোদ্ধাও রয়েছেন নেতৃত্বে।

ফাউন্ডেশনের সাংগঠনিক কাঠামো প্রসঙ্গে ড. মোমেন বলেন, বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি জেলায় বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের শাখা সক্রিয় রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রসহ ৩৮টি দেশে ফাউন্ডেশনের শাখা আছে। গত নির্বাচনের সময় বঙ্গবন্ধু ফাইন্ডেশনের ভূমিকা ছিল খুবই আশাব্যঞ্জক। কারণ, এর সাথে জড়িত প্রায় সকলেই সমাজের অগ্রসরমান শ্রেণীর প্রতিনিধিত্বকারি অর্থাৎ চিকিৎসক, অধ্যাপক, প্রকৌশলী, ব্যবসায়ী, লেখক-সাংবাদিক। কমিটিতে আরো আছেন বীর মুক্তিযোদ্ধারাও। আমরা খুঁজে খুঁজে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনে মুক্তিযোদ্ধাগণকে অন্তর্ভুক্ত করি। কারণ তারা অত্যন্ত কমিটেড বঙ্গবন্ধুর চেতনার প্রতি। 
ড. মোমেন বলেন, ১৯৯৬ সালে সর্বপ্রথম বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের গোড়া পত্তন হয় নিউইয়র্কে। সে সময় ওপি ওয়ান এবং ডিভি ওয়ান লটারি জিতে অনেক বাংলাদেশী নিউইয়র্ক অঞ্চলে আসার পর নানা সমস্যায় নিপতিত হয়েছিলেন। অনেকে নিজ জেলা কিংবা উপজেলা সদর থেকেই সরাসরি যুক্তরাষ্ট্রে চলে এসেছিলেন, তখোন স্বজনের সংখ্যাও খুব একটা (বর্তমানের তুলনায়) ছিল না। ফলে তারা বাসস্থান, কর্মসংস্থা ইত্যাদি সংকটের পাশাপাশি চিকিৎসা সেবাতেও নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতার শিকার হয়েছিলেন। হতাশায় নিপতিত হয়েছিলেন স্বপ্নের সাগরে ভাসতে ভাসতে যুক্তরাষ্ট্রে আসার পরই। তেমন পরিস্থিতিতে আমরা বস্টনে একটি ভবন ভাড়া নিয়ে সে সব অসহায় অভিবাসীগণের থাকার ব্যবস্থা করি। সেটির নাম দেয়া হয় ‘অতিথি ভবন’। সে ভবনে আশ্রয় নেয়া প্রায় ৪৭ জনকে চাকরি খুঁজে দেই। বেশ কজন ডাক্তার সে সব প্রবাসীকে চিকিৎসা প্রদানেও এগিয়ে এসেছিলেন। এরপর ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম এক ধরনের স্থবিরতায় আক্রান্ত হয়ে পড়েছিল। তবে ২০০২ সালে বিএনপি-জামাত জোট সরকারের অত্যাচার-নিয্যাতনের শিকার হয়ে অনেকে বাঁচার তাগিদে ছুটে আসেন যুক্তরাষ্ট্রে। যারা আসতে পারেননি তাদেরকে গ্রেফতার করা হয় ঢালাওভাবে। সে সব নেতা-কর্মীকে আইনগত সহযোগিতার পাশাপাশি সে সব পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর অভিপ্রায়ে আবারো বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম শুরু করা হয়। 
ড. মোমেন বলেন, ইদানিং আমাদের ফাউন্ডেশনের অগ্রাধিকারে রয়েছে ‘দুর্নীতি মুক্ত বাংলাদেশ’ গড়ার। ইতিমধ্যেই আমরা দেশ-বিদেশে একাধিক অনুষ্ঠান করেছি। কাজটি খুবই কঠিন এবং চ্যালেঞ্জিং। তবুও আমরা সাহসের সাথে এগিয়ে চলছি। এর কারণ হলো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনেক বড় প্রকল্প হাতে নিয়েছেন। কিন্তু সে সব প্রকল্প বাস্তবায়িত করতে অনেক সময় লাগছে। এর মূলে একটি বড় কারণ হলো দুর্নীতি। প্রকল্পটিকে দীর্ঘায়িত করতে পারলে সংশ্লিষ্টরা অনেক ফায়দা হাতিয়ে নিতে পারে। এক সময় দক্ষিণ কোরিয়াতে প্রকল্প বাস্তবায়নে অকল্পনীয়ভাবে সময় ক্ষেপণ করা হতো। সে সময় সে দেশের প্রেসিডেন্ট একটি বিধি জারি করেছিলেন, যুক্তিসঙ্গত কারণ ছাড়া যদি প্রকল্পকে দীর্ঘায়িত করা হয় তবে সেই প্রকল্পের পরিচালককে বরখাস্ত করা হবে। জরিমানাসহ কারাদন্ড প্রদান করা হবে। এই বিধি কার্যকর হবার পর দক্ষিণ কোরিয়া অনেক সুফল পেয়েছে। আমাদের দেশে জাপানিরা যেসব প্রকল্পে নেতৃত্ব দিচ্ছে সেগুলো নির্দ্ধারিত সময়ের আগেই সম্পন্ন হওয়ায় অনেক টাকাও বেঁচে যাচ্ছে। ড. মোমেন উল্লেখ করেন, যারা দুর্নীতি করছে তাদেরকে আমরা চিহ্নিত করতে চাই। দেশ-বিদেশে যেখানেই তারা থাকুক না কেন, তাদের চিহ্নিত করতে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনকে সক্রিয় থাকতে হবে।

এ সময় বিশেষ সম্মানীত অতিথি হিসেবে আরো বক্তব্য দেন স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী বীর মুক্তিযোদ্ধা রথীন্দ্রনাথ রায় এবং সংগঠনের ভাইস প্রেসিডেন্ট সাহাবউদ্দিন চৌধুরী লিটন। বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের যুক্তরাষ্ট্র শাখার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মো. ফজলুল হকের সভাপতিত্বে এ মতবিনিময় সভা সঞ্চালনা করেন যৌথভাবে সাধারণ সম্পাদক কামাল হোসেন মিঠু এবং কম্যুনিকেশন ডাইরেক্টর বীর মুক্তিযোদ্ধা লাবলু আনসার। সভায় কেন্দ্রীয় সভাপতি ড. মোমেনকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয় এবং নয়া কমিটির কর্মকর্তাগণকে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয় বিপুল করতালির মধ্যে। কর্মকর্তরা হলেন- সভাপতি হাজী মো. আব্দুল কাদের মিয়া, জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মো. ফজলুল হক, সহ-সভাপতি-আবুল বি খান (নিউ হ্যামশায়ার), ড. মোস্তফা সারোয়ার (নিউ অর্লিন্স), বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল বাশার ভুইয়া, মো. জাফরউল্লাহ, আতিকুর রহমান (ফ্লোরিডা), শেরশাহ মিজান (হাডসন),  বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আলী হোসেন (আটলান্টা), জহিরুল ইসলাম ইরান, হাজী ইদ্রিস আলম, মাস্টার ইলিয়াস খান, আবু তাহের রহমান মামুন, মাহফুজুর রহমান দুলাল এবং সাহাবউদ্দিন চৌধুরী লিটন, সাধারণ সম্পাদক: কামাল হোসেন মিঠু, যুগ্ম সম্পাদক মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ এবং আলিম খান আকাশ, সাংগঠনিক সম্পাদক- মো. আলমগীর কবির, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক-মো. আবুল কাশেম, সাংস্কৃতিক সম্পাদক-শাকিলা রুনা, আন্তর্জাতিক সম্পাদক- সমিরুল ইসলাম বাবলু, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক-হাজী আব্দুল জলিল, শিক্ষা সম্পাদক- মো. মোর্শেদ খান বদরুল, দফতর সম্পাদক-প্রিন্স মুরাদ, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক-নুরুন্নাহার খান নিশা, কোষাধ্যক্ষ : মো. নাঈম উদ্দিন এবং কম্যুনিকেশন্স ডাইরেক্টর লাবলু আনসার। 

সদস্যরা হলেন- নজরুল ইসলাম বাবুল, ড. প্রিয়লাল কর্মকার, জুনায়েদ আকতার, আবিদ রেজা, সবিতা দাস, আব্দুল মতিন পারভেজ, আবুল হাসান মহিউদ্দিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা নাজিমউদ্দিন, মোহাম্মদ রাশেদ, এ টি এম মাসুদ, মো. সিরাজুল মাওলা, বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ কাদির, মো. আহসান উল্লাহ শাকিল, রিদোয়ান বারি, নাজিমউদ্দিন, উইলি নন্দি, মো. আক্রামউদ্দিন, মো. নুরুল আবসার, মোবাশ্বের হোসেন, মাস্টার আকবর হোসেন, মো. মিনার, বীর মুক্তিযোদ্ধা হারুন চৌধুরী, এবং আব্দুল ওয়াহাব। কমিটির প্রধান উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. খন্দকার মনসুর। 

বিডি প্রতিদিন/এএম

এই বিভাগের আরও খবর
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
সর্বশেষ খবর
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা