-► এক ভদ্রলোককে তাঁর এক বন্ধু জিজ্ঞেস করেছিলেন, দাম্পত্য জীবনে তুমি কি সুখী?
এ কথা শুনেই ওই ভদ্রলোক নিজেকে সুখী দম্পতি হিসেবে দাবি করে বলেছিলেন, ‘আমরা সপ্তাহে দুই দিন নিয়ম করেই রেস্তোরাঁয় যাই। সেখানে রাতের খাবারের পর গান শুনে হাঁটতে হাঁটতে বাসায় ফিরি। বল এটা কি সুখী দম্পতির বৈশিষ্ট্য নয়?’
বন্ধুটি কৌতূহল নিয়ে বললেন, ‘তা তোমরা কবে কবে রেস্তোরাঁয় যাও?’
‘আমি রেস্তোরাঁয় যাই বুধবার আর আমার স্ত্রী যায় শুক্রবার’, ভদ্রলোকের জবাব।
-► দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে-
প্রথম বন্ধু : জানিস, আমার আর লিজার বিয়ে হয়ে গেছে।
দ্বিতীয় বন্ধু : তাই নাকি রে! আগে তো বলিসনি। এত দিন প্রেম করলি। তা কবে তোদের বিয়ে হলো?
প্রথম বন্ধু : আমার বিয়েটা হয়েছে এ মাসের ১৬ তারিখ। আর লিজার ২৫ তারিখ।
-► এক আন্তর্জাতিক ফুটবল খেলোয়াড় এক পার্টিতে গিয়ে তাঁর বন্ধুর সঙ্গে কথাবার্তা বলছেন-
খেলোয়াড় : ভাবছি, একটা আত্মজীবনী লিখব।
বন্ধু : বাহ্, ভালো তো! কবে এটা প্রকাশ করবে তুমি?
খেলোয়াড় : আমি আমার মৃত্যুর আগে এটা প্রকাশ করতে চাই না।
বন্ধু : তাহলে অনেক দেরি হয়ে যেতে পারে। তোমার ভক্তরা তো এটা পড়তে চাইবে।
খেলোয়াড় : কিন্তু আমার সিদ্ধান্তে আমি অনড়।
বন্ধু : ঠিক আছে, সমস্যা নেই। আমি তো নিজেও তোমার ভক্ত। তাই এই বইটি তাড়াতাড়ি প্রকাশে আমি তোমাকে সাহায্য করব। তুমি কোনো চিন্তা করো না।
-► এক শিকারি বন্ধুদের আড্ডায় বসে বলছে, ‘জানিস, সেবার আফ্রিকার জঙ্গলে গিয়ে আমি কতগুলো রয়েল বেঙ্গল টাইগার মেরেছি?’
বন্ধুরা ভ্রু কুঁচকে বলে, ‘আফ্রিকার জঙ্গলে তো রয়েল বেঙ্গল টাইগারই নেই! তুই মারবি কোথা থেকে?’
শিকারি : আহ্! সব যদি আমি মেরেই ফেলি, তাহলে থাকবে কোথা থেকে!
-► স্বামী-স্ত্রীর কথা হচ্ছে-
: আচ্ছা এভাবে যদি জিনিসপত্রের দাম বাড়তে থাকে, তাহলে আমরা কী করব?
: সবাই যখন কষ্ট করে জিনিসপত্র কিনবে আমরা আরাম করে বসে বসে দেখব।
সংগ্রহ : ফারহানা মিলি চাষাঢ়া, নারায়ণগঞ্জ