♦ নব্য বিবাহিত স্ত্রী তার স্বামীকে গান শোনাচ্ছে-
স্ত্রী : আমার গান তোমার কেমন লাগল?
স্বামী : তোমার আসলে টিভিতে চান্স পাওয়া উচিত।
স্ত্রী : আসলেই আমি এত ভালো গান করি!
স্বামী : না, মানে টিভিতে হলে চ্যানেলটা বদলে দিতে পারতাম।
♦ জাদুঘরে বেড়াতে গিয়ে বেখেয়ালে একটা চেয়ার ভেঙে ফেলল বল্টু। হন্তদন্ত হয়ে ছুটে এলো জাদুঘরের কর্মচারী। বলল, ‘আরে করেছেন কী? জানেন, এই চেয়ারটা ৪০০ বছরের পুরনো!’
বল্টু হেসে বলল, ‘যাক, বাঁচালেন। আমি তো ভেবেছিলাম নতুন!’
♦ বইমেলায় বিক্রেতা একজন ক্রেতাকে বিশাল সংকলনের একটি বই বিক্রি করার খুব চেষ্টা করছে-
বিক্রেতা : দেখুন, বই একটা সম্পদ হয়ে থাকবে আপনার ঘরে। এতে রাজনীতি, সাহিত্য, জিরাফ, কোলাব্যাঙ, অর্থনীতি-সব আছে, এভরিথিং। দাম মাত্র দশ হাজার টাকা।
ক্রেতা : ধন্যবাদ! কিন্তু এটা আমার কোনো প্রয়োজন নেই, ঘরে আমার স্ত্রী আছেন।
♦ স্ত্রী : আমি যে প্রতিদিন তোমাকে এত মজার মজার জিনিস রান্না করে খাওয়াই তুমি তো বিনিময়ে কিছুই দাও না...
স্বামী : দিতে হবে না এমনিই পেয়ে যাবে।
স্ত্রী : কী পাব?
স্বামী : আমার জীবনবীমার পাঁচ লাখ টাকা।
♦ দশ উইকেটে হেরে দলটি ফিরে এলো ক্লাবে। ক্লাব ম্যানেজার উৎসাহ জোগাতে চাইলেন খেলোয়াড়দের।
: নো চিন্তা, ডু ফুর্তি। হেরেছ তো কী হয়েছে? টসে তো জিতেছিলে।
♦ এক রোগী ডেন্টিস্টের চেম্বারে ঢুকেই পকেটে হাত ঢুকিয়ে টাকা বের করে। দাঁতের ডাক্তার বিনীতভাবে বললেন, ‘আগে টাকা দিতে হবে না। আগে দাঁতটা তোলা হোক!’
রোগী : না, সে জন্য নয়, আমাকে অজ্ঞান করার আগে পকেটের টাকাগুলো গুনে রাখছি।
♦ প্রথম বন্ধু : ট্রেন মিস করা আমার অভ্যাসে দাঁড়িয়েছে। বলতে পারিস কীভাবে মিস না করে ট্রেন ধরতে পারা যায়।
দ্বিতীয় বন্ধু : আরে খুবই সহজ। সব সময় আগের ট্রেনটা মিস করবি। তাহলে কখনো পরেরটা মিস হবে না।
সংগ্রহ : মনির হোসেন, বিশ্বনাথ, সিলেট