শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৫

ঐতিহ্যের অনুষঙ্গ

বাংলা বর্ষবরণ

অধ্যাপক মোহাম্মদ মাজহারুল হান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলা বর্ষবরণ

বাংলা নববর্ষের বর্ণাঢ্য উদ্‌যাপন আমাদের ঐতিহ্যের অনুষঙ্গ। আর বাংলা বর্ষপঞ্জি আমাদের সংস্কৃতির এক মৌলিক উপাদান। বাংলা বর্ষপঞ্জির প্রথম দিন পয়লা বৈশাখ বাংলা নববর্ষের সূচনা। বহু শতাব্দীর ঐতিহ্যমণ্ডিত বাংলা সনের উৎপত্তির ইতিহাস খুব স্পষ্ট না হলেও এ কথা ঠিক যে, বাংলা সন গণনায় কোনো ঘটনা বা বিশেষ ব্যক্তি এর উৎস নয়। যেমনটি আমরা দেখতে পাই খ্রিস্টাব্দ গণনা যিশুখ্রিস্টের জন্মের সঙ্গে সম্পর্কিত। আবার হিজরি সন গণনার উৎস মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর মদিনায় হিজরত সম্পর্কিত। অত্যাসন্ন বাংলা নববর্ষ ১৪৩২-এ কিন্তু এ কথা জোর দিয়ে বলা যাবে না, যে বাংলা বর্ষ গণনার সূচনা ঠিক ১৪৩২ বছর পূর্ব থেকেই হয়েছে। বরং আরও অনেক আগে থেকেই এর প্রচলন ছিল। কারণ অনেক আগের রচিত সাহিত্যে বাংলা মাসের নামের উল্লেখ রয়েছে। প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে গৌতম বুদ্ধ জন্মলাভ করেন। তাঁর জন্ম হয় বৈশাখী পূর্ণিমায়। এ থেকে বৈশাখ অনেক আগেই ছিল বলে ধারণা করা যায়।

সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারক বিভিন্ন সম্প্রদায় ও গোষ্ঠীর সমন্বিত অবদানে সমৃদ্ধ বাংলার সংস্কৃতি। এতে যেমন বিশেষ কোনো ধর্ম প্রাধান্য পায়নি, তেমনই কোনো সম্প্রদায়ও একে প্রভাবিত করতে পারেনি। ইতিহাস থেকে জানা যায়, বাংলা বর্ষ গণনায় প্রয়োজনীয় সংস্কার হয়েছে, সংযোজন হয়েছে এবং এর ফলে বাংলা বর্ষগণনা বর্তমানে এক পরিচ্ছন্ন ও বিজ্ঞানভিত্তিক রূপ লাভ করেছে।

বাংলা সনের উৎপত্তির বিষয়ে অস্পষ্টতা বা ভিন্নমত থাকলেও অধিকাংশ পণ্ডিত ও গবেষকের মতে, বাংলা সনের সূচনা হয় মুঘল সম্রাট আকবরের শাসন আমলে। সম্রাট আকবর তাঁর সময়ের পণ্ডিত আমীর ফতেউল্লাহ সিরাজীর প্রচেষ্টায় বাংলা বর্ষ গণনার সঙ্গে হিজরি সনের সমন্বয় করেন। এর ফলে প্রাচ্য ও মধ্যপ্রাচ্যের মধ্যে সেতুবন্ধনের সৃষ্টি হয়।

সম্রাট আকবর যে বছর (১৫৫৬ খ্রিস্টাব্দ মোতাবেক ৯৬৩ হিজরি) সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হন, সেই বছর  থেকে তাঁর শাসন আমলে প্রচলিত হিজরি সনকে সৌরসনের হিসেবে এনে বাংলা সন নতুন ধারায় প্রবর্তন করেন। সৌরসন বা সৌরবৎসর হয় ৩৬৫ দিনে। আর চান্দ্রসন বা চান্দ্রবৎসর হয় ৩৫৪ দিনে। অর্থাৎ চান্দ্রসন (হিজরি) সৌরসন থেকে ১১ দিন কম। চলতি হিজরি সন ১৪৪৬ থেকে বর্তমানের সমাপ্তপ্রায় বাংলা সন ১৪৩১ বিয়োগ করলে পার্থক্য ১৫ বছরের এবং ক্রমেই এ ব্যবধান বেড়ে চলেছে।

বাংলা সনের বারো মাসে মোট ৩৬৫ দিন ৬ ঘণ্টা এবং অতীতে এই বারো মাসের সময়কালের বিন্যাস কিছুটা জটিল থাকায় তা অধিক ব্যবহারযোগ্য ও গণনা সহজতর করার লক্ষ্যে বাংলা একাডেমি ১৯৬৩ খ্রিস্টাব্দ অর্থাৎ ১৩৭০ বঙ্গাব্দে জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহকে সভাপতি করে বাংলা বর্ষপঞ্জি পুনর্বিন্যাসের জন্য একটি কমিটি গঠন করে। এ কমিটি ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দের ১৭ ফেব্রুয়ারি প্রচলিত বাংলা সনের মূল কাঠামো ঠিক রেখে প্রয়োজনীয় সংস্কারের প্রস্তাব করে। এতে বাংলা বছরের প্রথম পাঁচ মাস ৩১ দিন ধরে এবং শেষের সাত মাস ৩০ দিন ধরে সময়কাল নির্ধারণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এভাবেই আমাদের বাংলা বর্ষপঞ্জি প্রণয়ন করা হয় এবং তা তৎকালীন সরকার অনুমোদন করে, যা ১৯৮৮ খ্রিস্টাব্দ অর্থাৎ ১৩৯৫ বঙ্গাব্দ থেকে কার্যকর করা হয়। ফলে বৈশাখ থেকে ভাদ্র পর্যন্ত প্রতিমাস ৩১ দিন এবং আশ্বিন থেকে চৈত্র পর্যন্ত প্রতিমাস ৩০ দিন করে গণনা করা হয়।

প্রতি চার বছর পরপর বাড়তি ৬ ঘণ্টার জন্য গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জির অনুরূপে অধিবর্ষে (Leap Year) ফাল্গুন মাস হবে ৩১ দিনে অর্থাৎ ওই বারের বাংলা বর্ষপঞ্জি হবে অধিবর্ষ। এভাবে বাংলা সৌর সনের নিয়মতান্ত্রিকতার প্রবর্তন করা হয়। তবে আমাদের এই বাংলা বর্ষপঞ্জি গণনাকে আরও সহজ করার জন্য ২০১৯ খ্রিস্টাব্দ অর্থাৎ ১৪২৬ বঙ্গাব্দ থেকে কিছুটা পরিবর্তন করা হয়। যার ফলে ২০১৯ খ্রিস্টাব্দ অর্থাৎ ১৪২৬ বঙ্গাব্দ থেকে বাংলা বছরের প্রথম ছয় মাস ৩১ দিন ধরে এবং শেষের ছয় মাসের ফাল্গুন মাসকে ২৯ দিন ধরে বাকি পাঁচ মাস ৩০ দিন করে ধরা হয়। অর্থাৎ এখন বাংলা বর্ষপঞ্জিতে বৈশাখ থেকে আশি^ন পর্যন্ত প্রতি মাস ৩১ দিন এবং কার্তিক থেকে মাঘ পর্যন্ত ও চৈত্র মাস ৩০ দিন করে গণনা করা হয়। তবে কেবল ফাল্গুন মাস হয় ২৯ দিনে। আর প্রতি বছরের অতিরিক্ত ছয় ঘণ্টার জন্য চার বছর পর পর গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জির মতো প্রতি অধিবর্ষে (Leap Year) ফাল্গুন মাস হয় ৩০ দিনে।

বাংলা মাসের নাম নক্ষত্রের নাম অনুকরণে রাখা হয়েছে। যেমন বিশাখা থেকে বৈশাখ, জ্যেষ্ঠা থেকে জ্যৈষ্ঠ, উত্তরাষাঢ়া থেকে আষাঢ়, শ্রবণা থেকে শ্রাবণ, ভাদ্রপদা থেকে ভাদ্র, অশ্বিনী থেকে আশ্বিন,কৃত্তিকা থেকে কার্তিক, মৃগশিরা থেকে মাগশীর্ষ (অগ্রহায়ণ), পুষ্যা থেকে পৌষ, মঘা থেকে মাঘ, উত্তর ফালগুনী থেকে ফাল্গুন এবং চিত্রা থেকে চৈত্র নামকরণ করা হয়।

প্রাকৃতিক প্রভাবের কারণেই ঐতিহ্যগতভাবে বাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। যেভাবে এর ঋতুচক্রের বিন্যাস করা হয়েছে তাতে বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ মাস হলো গ্রীষ্ম ঋতু, আষাঢ় ও শ্রাবণ বর্ষা, ভাদ্র ও আশি^ন শরৎ, কার্তিক ও অগ্রহায়ণ মাস হেমন্ত ঋতু, পৌষ ও মাঘ মাস শীত এবং ফাল্গুন ও চৈত্র মাস হলো বসন্ত ঋতু।

আমাদের সংস্কৃতির ধারায় বাংলা বর্ষপঞ্জি ভাস্বর। যদিও নগর বা শহর জীবনে বাংলা বর্ষপঞ্জির ওপর তেমন নির্ভরতা নেই। কিন্তু গ্রাম বাংলার মানুষের জীবন প্রবাহে এর প্রভাব লক্ষণীয়। এই বর্ষপঞ্জির সূচনা হয় নববর্ষ বরণ উৎসব দিয়ে। এই নববর্ষ উৎসব বর্তমানে আমাদের জাতীয় চেতনার মূর্ত প্রতীক হয়ে উঠেছে। তবে এর যে, প্রথম উৎসব ঘটেছিল বাংলার কৃষক সমাজের মধ্যে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। এমনকি আজও বাংলা সন দেশের কৃষক সমাজের হৃদয়ে ভীষণভাবে গেঁথে আছে। মিশে আছে জীবনের সঙ্গে। তাঁদের কৃষিকাজ থেকে শুরু করে জীবন ধারণের প্রায় প্রতিটি কাজে বাংলা সন এমনভাবে জড়িয়ে আছে যে, কোনো মাসের নাম বললেই সঙ্গে সঙ্গে নির্দিষ্ট ফসলের কথা তারা ভাবেন। তাই তাদের বাংলা মাসের প্রতিটি তারিখ ও দিনের কথা গুরুত্বের সঙ্গে মনে রাখতে হয়। তারা জানেন কার্তিক মাসেই ডাল চাষ করতে হবে। দেরি হলেই ফসলের ক্ষতি হবে। আবার আষাঢ়-শ্রাবণ মাসের তারিখগুলো ধান চাষের বিভিন্ন পরিকল্পনার ছকে আবদ্ধ, কার্তিক-পৌষের দিনগুলোতে ফসল কেটে ঘরে তোলার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হয় (এখন অবশ্য গবেষণা করে বিভিন্ন ধরনের ধান উৎপাদনের জন্য বিভিন্ন মৌসুমে ধান চাষ করা হচ্ছে)। সেই সঙ্গে রয়েছে বারিধারার আকাক্সক্ষা, শীতলের অনুভূতি আর চলার পথের ছন্দ। তাই তো কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর স্বপ্নময়, সম্ভাবনাময় বৈশাখকে স্বাগত জানিয়ে বলেন-

এসো হে বৈশাখ, এসো, এসো,

তাপসনিশ্বাসবায়ে মুমূর্ষেরে দাও উড়ায়ে,

বৎসরের আবর্জনা, দূর হয়ে যাক ...

আবার আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম নতুন বছরের আগমনকে বিপুল উৎসাহ ও উদ্দীপনায় বরণ করতে গিয়ে বলেছেন-

তোরা সব জয়ধ্বনি কর, তোরা সব জয়ধ্বনি কর

ঐ নতুনের কেতন ওড়ে কাল বৈশেখীর ঝড়। ...

বাংলা সনের প্রতি বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসার প্রকাশ ঘটে বর্ণিল নববর্ষ উদ্যাপন উৎসবে। তাই বাংলাদেশের মানুষ নববর্ষকে উপলক্ষ করে বৈশাখী মেলা, আনন্দ শোভাযাত্রা, নাচ-গান, কবিতা-সাহিত্য আসর, আলোচনা সভা ইত্যাদি অনুষ্ঠান আয়োজন করে। তাছাড়া নববর্ষের দিনে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে বিগত বছরের দেনাপাওনা মিটিয়ে নতুন বছরের হিসাবনিকাশের জন্য নতুন খাতা খুলতে হালখাতা উৎসবের আয়োজন করা হয়। আর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো- দেশের ভূমিকর (খাজনা) বাংলা বর্ষপঞ্জি অনুসারে আদায় করা হয়। আবার বাংলা বর্ষপঞ্জি অনুসারে ২৫ বৈশাখ কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং ১১ জ্যৈষ্ঠ জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মজয়ন্তী পালিত হয়। কিন্তু কেবল এই আনুষ্ঠানিকতার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেই তো চলবে না। আজ সময় এসেছে, আমাদের জাতীয় জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে বাংলা সনের প্রচলন ব্যাপকভাবে করতে হবে।

অবশ্য এ কথা ঠিক যে, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বা বিশ্বব্যাপী যোগাযোগের প্রশ্নে গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জি অনুসরণ করতে হয়। তবে স্বদেশের সব কর্মকাণ্ডে বাংলা সন প্রচলনের প্রশ্নে অহেতুক জটিলতার কথা বা আন্তর্জাতিক সমন্বয়ের বাধার কথা না তুলে, সর্বস্তরে বাংলা সনের প্রচলনের উদ্যোগ নিতে হবে। একথা নির্দ্বিধায় বলা যায় যে, বাংলা সন এখন আর নিছক সংখ্যা নয়, বরং আমাদের জাতীয়তার বিকাশে ও সাংস্কৃতিক ধারার অগ্রযাত্রায় বাংলা সনের ব্যবহার আজ সময়ের দাবি। তাই দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড, শিক্ষাবর্ষ ইত্যাদি সব ধরনের রাষ্ট্রীয় কর্মকাণ্ড বাংলা সন অনুসারে চালু হোক এই প্রত্যাশা করি।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বর্গে দাঁড়ানো নরকের কাক
স্বর্গে দাঁড়ানো নরকের কাক
তোমাকে ভালোবাসার পর
তোমাকে ভালোবাসার পর
রোদ বেয়ে বৃষ্টি নামে
রোদ বেয়ে বৃষ্টি নামে
বৃষ্টিসূত্রে রচিত পঙ্‌ক্তিমালা
বৃষ্টিসূত্রে রচিত পঙ্‌ক্তিমালা
রক্তমাংসের ফুল
রক্তমাংসের ফুল
সাহিত্যের রাষ্ট্রবিরোধিতা
সাহিত্যের রাষ্ট্রবিরোধিতা
বেদনা সেলাই
বেদনা সেলাই
আমি নদী অথবা নদীই আমি
আমি নদী অথবা নদীই আমি
প্রত্যাশা
প্রত্যাশা
নীলকবুতর
নীলকবুতর
দহনের সন্তরণ
দহনের সন্তরণ
অপ্রাপ্তি স্বীকার
অপ্রাপ্তি স্বীকার
সর্বশেষ খবর
নগর ভবনের সামনে ফের অবস্থান নিলেন ইশরাকের সমর্থকরা
নগর ভবনের সামনে ফের অবস্থান নিলেন ইশরাকের সমর্থকরা

৪৯ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুমবিষয়ক কমিশন গঠন করা হবে : আসিফ নজরুল
গুমবিষয়ক কমিশন গঠন করা হবে : আসিফ নজরুল

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের গুম সম্পর্কিত কার্যনির্বাহী প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আইন উপদেষ্টার বৈঠক
জাতিসংঘের গুম সম্পর্কিত কার্যনির্বাহী প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আইন উপদেষ্টার বৈঠক

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বয়স কেবল সংখ্যা! ৫৮ বছরেও মাঠ কাঁপিয়ে যাচ্ছেন জাপানের ‘কিং কাজু’
বয়স কেবল সংখ্যা! ৫৮ বছরেও মাঠ কাঁপিয়ে যাচ্ছেন জাপানের ‘কিং কাজু’

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলের মহাসড়ক নিরাপদ রাখতে মাঠে হাইওয়ে পুলিশ
উত্তরাঞ্চলের মহাসড়ক নিরাপদ রাখতে মাঠে হাইওয়ে পুলিশ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউটিউব আর চলবে না যেসব ফোনে
ইউটিউব আর চলবে না যেসব ফোনে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বোমা আতঙ্কে মাঝ আকাশে ভারত থেকে জার্মানিতে ফিরল বিমান
বোমা আতঙ্কে মাঝ আকাশে ভারত থেকে জার্মানিতে ফিরল বিমান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সব দ্রুত করার জন‍্য তাগিদ আলোন্সোর
সব দ্রুত করার জন‍্য তাগিদ আলোন্সোর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান
শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব ছাড়ার কারণ জানালেন কার্স্টেন
পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব ছাড়ার কারণ জানালেন কার্স্টেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার
এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৩
কক্সবাজারে বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেমিনির নতুন ফিচারে থাকছে যে নতুন সুবিধা
জেমিনির নতুন ফিচারে থাকছে যে নতুন সুবিধা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ
মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি
৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা
কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির
অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়