শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৫

ঐতিহ্যের অনুষঙ্গ

বাংলা বর্ষবরণ

অধ্যাপক মোহাম্মদ মাজহারুল হান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলা বর্ষবরণ

বাংলা নববর্ষের বর্ণাঢ্য উদ্‌যাপন আমাদের ঐতিহ্যের অনুষঙ্গ। আর বাংলা বর্ষপঞ্জি আমাদের সংস্কৃতির এক মৌলিক উপাদান। বাংলা বর্ষপঞ্জির প্রথম দিন পয়লা বৈশাখ বাংলা নববর্ষের সূচনা। বহু শতাব্দীর ঐতিহ্যমণ্ডিত বাংলা সনের উৎপত্তির ইতিহাস খুব স্পষ্ট না হলেও এ কথা ঠিক যে, বাংলা সন গণনায় কোনো ঘটনা বা বিশেষ ব্যক্তি এর উৎস নয়। যেমনটি আমরা দেখতে পাই খ্রিস্টাব্দ গণনা যিশুখ্রিস্টের জন্মের সঙ্গে সম্পর্কিত। আবার হিজরি সন গণনার উৎস মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর মদিনায় হিজরত সম্পর্কিত। অত্যাসন্ন বাংলা নববর্ষ ১৪৩২-এ কিন্তু এ কথা জোর দিয়ে বলা যাবে না, যে বাংলা বর্ষ গণনার সূচনা ঠিক ১৪৩২ বছর পূর্ব থেকেই হয়েছে। বরং আরও অনেক আগে থেকেই এর প্রচলন ছিল। কারণ অনেক আগের রচিত সাহিত্যে বাংলা মাসের নামের উল্লেখ রয়েছে। প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে গৌতম বুদ্ধ জন্মলাভ করেন। তাঁর জন্ম হয় বৈশাখী পূর্ণিমায়। এ থেকে বৈশাখ অনেক আগেই ছিল বলে ধারণা করা যায়।

সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারক বিভিন্ন সম্প্রদায় ও গোষ্ঠীর সমন্বিত অবদানে সমৃদ্ধ বাংলার সংস্কৃতি। এতে যেমন বিশেষ কোনো ধর্ম প্রাধান্য পায়নি, তেমনই কোনো সম্প্রদায়ও একে প্রভাবিত করতে পারেনি। ইতিহাস থেকে জানা যায়, বাংলা বর্ষ গণনায় প্রয়োজনীয় সংস্কার হয়েছে, সংযোজন হয়েছে এবং এর ফলে বাংলা বর্ষগণনা বর্তমানে এক পরিচ্ছন্ন ও বিজ্ঞানভিত্তিক রূপ লাভ করেছে।

বাংলা সনের উৎপত্তির বিষয়ে অস্পষ্টতা বা ভিন্নমত থাকলেও অধিকাংশ পণ্ডিত ও গবেষকের মতে, বাংলা সনের সূচনা হয় মুঘল সম্রাট আকবরের শাসন আমলে। সম্রাট আকবর তাঁর সময়ের পণ্ডিত আমীর ফতেউল্লাহ সিরাজীর প্রচেষ্টায় বাংলা বর্ষ গণনার সঙ্গে হিজরি সনের সমন্বয় করেন। এর ফলে প্রাচ্য ও মধ্যপ্রাচ্যের মধ্যে সেতুবন্ধনের সৃষ্টি হয়।

সম্রাট আকবর যে বছর (১৫৫৬ খ্রিস্টাব্দ মোতাবেক ৯৬৩ হিজরি) সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হন, সেই বছর  থেকে তাঁর শাসন আমলে প্রচলিত হিজরি সনকে সৌরসনের হিসেবে এনে বাংলা সন নতুন ধারায় প্রবর্তন করেন। সৌরসন বা সৌরবৎসর হয় ৩৬৫ দিনে। আর চান্দ্রসন বা চান্দ্রবৎসর হয় ৩৫৪ দিনে। অর্থাৎ চান্দ্রসন (হিজরি) সৌরসন থেকে ১১ দিন কম। চলতি হিজরি সন ১৪৪৬ থেকে বর্তমানের সমাপ্তপ্রায় বাংলা সন ১৪৩১ বিয়োগ করলে পার্থক্য ১৫ বছরের এবং ক্রমেই এ ব্যবধান বেড়ে চলেছে।

বাংলা সনের বারো মাসে মোট ৩৬৫ দিন ৬ ঘণ্টা এবং অতীতে এই বারো মাসের সময়কালের বিন্যাস কিছুটা জটিল থাকায় তা অধিক ব্যবহারযোগ্য ও গণনা সহজতর করার লক্ষ্যে বাংলা একাডেমি ১৯৬৩ খ্রিস্টাব্দ অর্থাৎ ১৩৭০ বঙ্গাব্দে জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহকে সভাপতি করে বাংলা বর্ষপঞ্জি পুনর্বিন্যাসের জন্য একটি কমিটি গঠন করে। এ কমিটি ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দের ১৭ ফেব্রুয়ারি প্রচলিত বাংলা সনের মূল কাঠামো ঠিক রেখে প্রয়োজনীয় সংস্কারের প্রস্তাব করে। এতে বাংলা বছরের প্রথম পাঁচ মাস ৩১ দিন ধরে এবং শেষের সাত মাস ৩০ দিন ধরে সময়কাল নির্ধারণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এভাবেই আমাদের বাংলা বর্ষপঞ্জি প্রণয়ন করা হয় এবং তা তৎকালীন সরকার অনুমোদন করে, যা ১৯৮৮ খ্রিস্টাব্দ অর্থাৎ ১৩৯৫ বঙ্গাব্দ থেকে কার্যকর করা হয়। ফলে বৈশাখ থেকে ভাদ্র পর্যন্ত প্রতিমাস ৩১ দিন এবং আশ্বিন থেকে চৈত্র পর্যন্ত প্রতিমাস ৩০ দিন করে গণনা করা হয়।

প্রতি চার বছর পরপর বাড়তি ৬ ঘণ্টার জন্য গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জির অনুরূপে অধিবর্ষে (Leap Year) ফাল্গুন মাস হবে ৩১ দিনে অর্থাৎ ওই বারের বাংলা বর্ষপঞ্জি হবে অধিবর্ষ। এভাবে বাংলা সৌর সনের নিয়মতান্ত্রিকতার প্রবর্তন করা হয়। তবে আমাদের এই বাংলা বর্ষপঞ্জি গণনাকে আরও সহজ করার জন্য ২০১৯ খ্রিস্টাব্দ অর্থাৎ ১৪২৬ বঙ্গাব্দ থেকে কিছুটা পরিবর্তন করা হয়। যার ফলে ২০১৯ খ্রিস্টাব্দ অর্থাৎ ১৪২৬ বঙ্গাব্দ থেকে বাংলা বছরের প্রথম ছয় মাস ৩১ দিন ধরে এবং শেষের ছয় মাসের ফাল্গুন মাসকে ২৯ দিন ধরে বাকি পাঁচ মাস ৩০ দিন করে ধরা হয়। অর্থাৎ এখন বাংলা বর্ষপঞ্জিতে বৈশাখ থেকে আশি^ন পর্যন্ত প্রতি মাস ৩১ দিন এবং কার্তিক থেকে মাঘ পর্যন্ত ও চৈত্র মাস ৩০ দিন করে গণনা করা হয়। তবে কেবল ফাল্গুন মাস হয় ২৯ দিনে। আর প্রতি বছরের অতিরিক্ত ছয় ঘণ্টার জন্য চার বছর পর পর গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জির মতো প্রতি অধিবর্ষে (Leap Year) ফাল্গুন মাস হয় ৩০ দিনে।

বাংলা মাসের নাম নক্ষত্রের নাম অনুকরণে রাখা হয়েছে। যেমন বিশাখা থেকে বৈশাখ, জ্যেষ্ঠা থেকে জ্যৈষ্ঠ, উত্তরাষাঢ়া থেকে আষাঢ়, শ্রবণা থেকে শ্রাবণ, ভাদ্রপদা থেকে ভাদ্র, অশ্বিনী থেকে আশ্বিন,কৃত্তিকা থেকে কার্তিক, মৃগশিরা থেকে মাগশীর্ষ (অগ্রহায়ণ), পুষ্যা থেকে পৌষ, মঘা থেকে মাঘ, উত্তর ফালগুনী থেকে ফাল্গুন এবং চিত্রা থেকে চৈত্র নামকরণ করা হয়।

প্রাকৃতিক প্রভাবের কারণেই ঐতিহ্যগতভাবে বাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। যেভাবে এর ঋতুচক্রের বিন্যাস করা হয়েছে তাতে বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ মাস হলো গ্রীষ্ম ঋতু, আষাঢ় ও শ্রাবণ বর্ষা, ভাদ্র ও আশি^ন শরৎ, কার্তিক ও অগ্রহায়ণ মাস হেমন্ত ঋতু, পৌষ ও মাঘ মাস শীত এবং ফাল্গুন ও চৈত্র মাস হলো বসন্ত ঋতু।

আমাদের সংস্কৃতির ধারায় বাংলা বর্ষপঞ্জি ভাস্বর। যদিও নগর বা শহর জীবনে বাংলা বর্ষপঞ্জির ওপর তেমন নির্ভরতা নেই। কিন্তু গ্রাম বাংলার মানুষের জীবন প্রবাহে এর প্রভাব লক্ষণীয়। এই বর্ষপঞ্জির সূচনা হয় নববর্ষ বরণ উৎসব দিয়ে। এই নববর্ষ উৎসব বর্তমানে আমাদের জাতীয় চেতনার মূর্ত প্রতীক হয়ে উঠেছে। তবে এর যে, প্রথম উৎসব ঘটেছিল বাংলার কৃষক সমাজের মধ্যে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। এমনকি আজও বাংলা সন দেশের কৃষক সমাজের হৃদয়ে ভীষণভাবে গেঁথে আছে। মিশে আছে জীবনের সঙ্গে। তাঁদের কৃষিকাজ থেকে শুরু করে জীবন ধারণের প্রায় প্রতিটি কাজে বাংলা সন এমনভাবে জড়িয়ে আছে যে, কোনো মাসের নাম বললেই সঙ্গে সঙ্গে নির্দিষ্ট ফসলের কথা তারা ভাবেন। তাই তাদের বাংলা মাসের প্রতিটি তারিখ ও দিনের কথা গুরুত্বের সঙ্গে মনে রাখতে হয়। তারা জানেন কার্তিক মাসেই ডাল চাষ করতে হবে। দেরি হলেই ফসলের ক্ষতি হবে। আবার আষাঢ়-শ্রাবণ মাসের তারিখগুলো ধান চাষের বিভিন্ন পরিকল্পনার ছকে আবদ্ধ, কার্তিক-পৌষের দিনগুলোতে ফসল কেটে ঘরে তোলার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হয় (এখন অবশ্য গবেষণা করে বিভিন্ন ধরনের ধান উৎপাদনের জন্য বিভিন্ন মৌসুমে ধান চাষ করা হচ্ছে)। সেই সঙ্গে রয়েছে বারিধারার আকাক্সক্ষা, শীতলের অনুভূতি আর চলার পথের ছন্দ। তাই তো কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর স্বপ্নময়, সম্ভাবনাময় বৈশাখকে স্বাগত জানিয়ে বলেন-

এসো হে বৈশাখ, এসো, এসো,

তাপসনিশ্বাসবায়ে মুমূর্ষেরে দাও উড়ায়ে,

বৎসরের আবর্জনা, দূর হয়ে যাক ...

আবার আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম নতুন বছরের আগমনকে বিপুল উৎসাহ ও উদ্দীপনায় বরণ করতে গিয়ে বলেছেন-

তোরা সব জয়ধ্বনি কর, তোরা সব জয়ধ্বনি কর

ঐ নতুনের কেতন ওড়ে কাল বৈশেখীর ঝড়। ...

বাংলা সনের প্রতি বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসার প্রকাশ ঘটে বর্ণিল নববর্ষ উদ্যাপন উৎসবে। তাই বাংলাদেশের মানুষ নববর্ষকে উপলক্ষ করে বৈশাখী মেলা, আনন্দ শোভাযাত্রা, নাচ-গান, কবিতা-সাহিত্য আসর, আলোচনা সভা ইত্যাদি অনুষ্ঠান আয়োজন করে। তাছাড়া নববর্ষের দিনে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে বিগত বছরের দেনাপাওনা মিটিয়ে নতুন বছরের হিসাবনিকাশের জন্য নতুন খাতা খুলতে হালখাতা উৎসবের আয়োজন করা হয়। আর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো- দেশের ভূমিকর (খাজনা) বাংলা বর্ষপঞ্জি অনুসারে আদায় করা হয়। আবার বাংলা বর্ষপঞ্জি অনুসারে ২৫ বৈশাখ কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং ১১ জ্যৈষ্ঠ জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মজয়ন্তী পালিত হয়। কিন্তু কেবল এই আনুষ্ঠানিকতার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেই তো চলবে না। আজ সময় এসেছে, আমাদের জাতীয় জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে বাংলা সনের প্রচলন ব্যাপকভাবে করতে হবে।

অবশ্য এ কথা ঠিক যে, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বা বিশ্বব্যাপী যোগাযোগের প্রশ্নে গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জি অনুসরণ করতে হয়। তবে স্বদেশের সব কর্মকাণ্ডে বাংলা সন প্রচলনের প্রশ্নে অহেতুক জটিলতার কথা বা আন্তর্জাতিক সমন্বয়ের বাধার কথা না তুলে, সর্বস্তরে বাংলা সনের প্রচলনের উদ্যোগ নিতে হবে। একথা নির্দ্বিধায় বলা যায় যে, বাংলা সন এখন আর নিছক সংখ্যা নয়, বরং আমাদের জাতীয়তার বিকাশে ও সাংস্কৃতিক ধারার অগ্রযাত্রায় বাংলা সনের ব্যবহার আজ সময়ের দাবি। তাই দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড, শিক্ষাবর্ষ ইত্যাদি সব ধরনের রাষ্ট্রীয় কর্মকাণ্ড বাংলা সন অনুসারে চালু হোক এই প্রত্যাশা করি।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
লেখা পাঠানো ঠিকানা
লেখা পাঠানো ঠিকানা
জীবন
জীবন
দূরত্বের নাম সুখ
দূরত্বের নাম সুখ
সর্বশেষ খবর
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার
লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার

৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৪৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৫০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে