শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৫ মার্চ, ২০২১

সংবাদপত্র, সাংবাদিকতা ও আমাদের প্রত্যাশা

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
সংবাদপত্র, সাংবাদিকতা ও আমাদের প্রত্যাশা

বসুন্ধরা গ্রুপের প্রণোদনায় প্রকাশিত বাংলাদেশ প্রতিদিন আত্মপ্রকাশ লাভ করে হতদরিদ্র ও একান্ত সাধারণ মানুষের মুখপত্র হিসেবে। বিনামূল্যে দিলে পত্রিকাটির গুরুত্বই থাকত না, এই সূক্ষ্ম দূরদৃষ্টি পত্রিকা প্রকাশনার সময় কর্তৃপক্ষের ছিল। তাই নামমাত্র মূল্য ২ টাকা নির্ধারণ করে প্রতিদিন সংবাদমাধ্যম হিসেবে পত্রিকাটি প্রকাশিত হয়। ৮ বা ১০ টাকা দিয়ে সংবাদপত্র কিনে যারা পড়তে পারত না, তাদের জন্য জন্মলগ্নেই প্রতিদিন একটি সুখ-বার্তা বহন করে আনে। এটি একটি অদ্ভুত গণনিবেদিত কৌশল। আত্মপ্রকাশের প্রথম দিকে পত্রিকাটি ওইভাবেই পরিচিতি লাভ করে। মাত্র ২ টাকা গাঁট থেকে খরচ করে সমুদয় সংবাদ পড়তে পারার এই সুযোগটিকে দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠী সৌভাগ্যের বাতাবরণ হিসেবেই গ্রহণ করে। দেখতে দেখতে এরই মধ্যে পত্রিকাটি ১১ বছর পার করেছে এবং ইতোমধ্যে দেশের সর্বাধিক প্রকাশিত সংবাদপত্র হিসেবে প্রতিষ্ঠালাভ করতে সক্ষম হয়েছে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সব সংবাদকর্মী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীকে শুভেচ্ছা জানাই।

ইত্তেফাকে সিরাজুদ্দীন হোসেন একবার লিখেছিলেন, শুধু রাজনৈতিক শতরঞ্জিতে ঘুঁটি চালাচালির বিস্তৃত বর্ণনা করাই সংবাদপত্রের একমাত্র কাজ নয়। ঘুঁটেকুড়ানি থেকে শুরু করে ছেলেধরা পর্যন্ত সমাজের বিস্তৃত বিস্তীর্ণ ও অবারিত সংবাদসমূহ একটি একটি করে তুলে এনে সংবাদের মালঞ্চ তৈরি করা সাংবাদিকদের নৈতিক দায়িত্ব। সততা, নৈতিকতা, দেশপ্রেম এবং দেশের প্রান্তিক জনতার প্রতি নিখুঁত ও অকৃত্রিম ভালোবাসা, মাটির গন্ধ শুঁকে উদ্বেলিত সত্তা দেশের নদীনালা, খালবিল, চর-ডাঙা- সবকিছুর সুতীক্ষ অনুভূতি সাংবাদিকদের বিবেককেই শুধু নয়, কলমকেও পরিচালিত করে। একজন সাংবাদিকের মনন অবশ্যই পরিশীলিত ও পরিমার্জিত যেমন হতে হবে, তেমনি নির্মল, সৎ, নির্ভয়চিত্ত ও নিষ্কলুষ হৃদয় সাংবাদিকের কঠিন সত্যকে অবারিত চিত্তে ভালোবাসতে হবে। একজন সৎ, নির্ভীক সাংবাদিকের অনুসরণীয় মানিক মিয়া, সিরাজুদ্দীন হোসেন, জহুর হোসেন চৌধুরী প্রমুখ- যারা দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন সত্য ও সুন্দরের সাধনায় তাদের সত্তা, তাদের অনুভূতি একান্তই নির্মল ও নির্মোহ।

পানকৌড়ির মতো ঘটনা ও বাস্তবতার অতল গভীরে ডুব দিয়ে সত্য ও সুন্দরের মণিমাণিক্য তুলে আনা হবে সাংবাদিকের সাধ ও সাধনা। যে কথাটি মানুষের হৃদয়ে প্রতিনিয়ত আবর্তিত হয় শ্বাসপ্রশ্বাস ও হৃদয়ের ধড়কানির মতো, তাকে বর্ণমালায় সাজিয়ে প্রকাশ করাই সাংবাদিকের নৈতিক কর্তব্য। তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া, সিরাজুদ্দীন হোসেন, আসফ উদ-দৌলা রেজা, জহুর হোসেন চৌধুরী, রণেশ দাশগুপ্ত- এরা কলম ধরেছেন প্রান্তিক জনতার হৃদয়ের ধড়কানিকে ভাষায় রূপ দিয়ে দেশ ও জাতির সামনে তুলে ধরার জন্য। আমি নিজেও দেখেছি, সত্য যত কঠিনই হোক, মানিক ভাই, সিরাজ ভাই, রেজা ভাই, তালেব ভাই তাকে গ্রহণ করতে কুণ্ঠাবোধ করেননি। আইয়ুব খানের মতো শাসকের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে সত্য ও সুন্দরের সাধনায় তাঁরা অবিচল ধারায় স্থির প্রত্যয়ে তাঁদের কলম চালিয়েছিলেন বলেই তাঁদের সাংবাদিকতার শিক্ষাগুরু হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

আমাদের যৌবনের অনেকটা সময় কারাগারের নিস্তব্ধ নির্জন প্রকোষ্ঠে কেটে গেছে। তখন সংবাদপত্রে আমাদের যন্ত্রণাক্লিষ্ট নির্যাতিত নিস্পৃহ যৌবনের বেদনাক্লিষ্ট চিত্রগুলো তেমনভাবে প্রকাশ পেত না। তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়াও অনেক দিন অবরুদ্ধ ছিলেন, ইত্তেফাকের প্রকাশনাও বহুদিন বন্ধ ছিল। চাকরি হারানো ইত্তেফাকের প্রায় সব সাংবাদিক ও কর্মচারী কী দুর্বিষহ ও দারিদ্র্যকবলিত জীবন অতিবাহিত করেছেন, তা বর্ণনাতীত। কারাগার থেকে অবমুক্ত হলে আইয়ুব খানের অত্যন্ত বিশ্বস্ত সরকারি কর্মকর্তা আলতাফ গওহর তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়াকে ইত্তেফাকের প্রকাশনা বন্ধের ক্ষতিপূরণ দিতে চাইলে মানিক মিয়া ঘৃণাভরে তা প্রত্যাখ্যান করে বলেছিলেন, ইত্তেফাক যে কয়দিন আকালু শেখদের (প্রান্তিক জনতা) কথা লিখতে পারেনি, অর্থমানে তা নির্ধারণ করা অসম্ভব। 

সিরাজুদ্দীন হোসেন ইত্তেফাকের বার্তা সম্পাদক ছিলেন। কিন্তু আমাদের কাছে সিরাজ ভাই ছিলেন দেশপ্রেম ও আদর্শের মূর্ত প্রতীক। আজকের প্রজন্ম বিশ্বাসই করতে পারবে না, কোনো প্রলোভন তাদের চেতনা ও মননশীলতাকে বিন্দুমাত্র স্পর্শ করতে পারেনি। একটা আদর্শকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্যই তারা কলম ধরতেন। সাংবাদিকতাকে তারা কোনো দিনই অর্থ উপার্জনের নিমিত্ত হিসেবে নেননি। নিয়েছিলেন বাংলার মানুষের হৃদয়ের অভিব্যক্তিকে তুলে ধরার জন্য। ৫ নম্বর চামেলীবাগের একটি ছোট্ট বাসায় সিরাজ ভাই সপরিবারে থাকতেন। ৮টি পুত্রসন্তান নিয়ে কোনো রকমে টেনেহিঁচড়ে জীবনটাকে ধারণ করতেন মাত্র। ১৯৬৫ সালের দিকে দৈনিক পাকিস্তানের আত্মপ্রকাশের কথা। তখনকার পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট এবং লৌহমানব আইয়ুব খান তখনকার প্রেসিডেন্ট ছাউনিতে (আজকের সুগন্ধায়) এসে উঠলেন। আমার স্পষ্ট মনে আছে, শহীদ সিরাজুদ্দীন হোসেনকে প্রেসিডেন্ট স্বয়ং চায়ের নিমন্ত্রণ করেছিলেন। খবরটা আমাদের কানে পৌঁছতেই আমরা চরম উৎসুক হয়ে ইত্তেফাক অফিসে অপেক্ষা করতে লাগলাম। উনি ফিরে এলে শুনলাম- ইত্তেফাকে বার্তা সম্পাদক হিসেবে তিনি যে বেতন পেতেন তার থেকে কমপক্ষে ১০ গুণ বেশি বেতনে, সঙ্গে তাঁর পরিবারের জন্য সার্বক্ষণিক দুটি গাড়ি এবং ধানমন্ডিতে একটি বিলাসবহুল বাড়িসহ দৈনিক পাকিস্তানের সম্পাদক হওয়ার জন্য সিরাজ ভাইকে প্রস্তাব দিয়েছিলেন। নির্লোভ, নির্মোহ চরিত্রের অমিত সাহসী সিরাজ ভাই ওইখানে বসেই ওই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে প্রেসিডেন্টকে জবাব দিয়েছিলেন- সিরাজুদ্দীন হোসেন তার বিশ্বাস ও চেতনার বিরুদ্ধে কোনো দিন কলম ধরতে পারবে না। তাই কোনো কিছুর বিনিময়েই দৈনিক পাকিস্তানের সম্পাদকের পদ গ্রহণ করা তার পক্ষে সম্ভব নয়। দোতলার একটি উন্মুক্ত কক্ষে তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু সহকর্মী আসফ উদ-দৌলা রেজা ভাই, মাহমুদ উল্লাহ ভাই, মিজান ভাই, শহীদ তালেব ভাইসহ কয়েকজন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকের সমভিব্যাহারে বসতেন তিনি (এখানে নতুন প্রজন্মকে জানিয়ে রাখি, আমাদের মুজিব ভাই বেকার হোস্টেলে সিরাজুদ্দীন হোসেনের সঙ্গে পাশাপাশি কক্ষে অবস্থান করতেন; কক্ষ নং-২৩, ২৪)।

১৯৬৪ সালে বিহারিরা একটি সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টি করে। সেটি রুখতে একটি প্রতিরোধ কমিটি গড়ে তুলতে হয়েছিল। আইয়ুব শাহির পৃষ্ঠপোষকতায় বিহারিদের দোর্দ- প্রতাপ সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা দমনে নিয়োজিত সিটিএসপি রশীদকে বিহারিরা (মিরপুরে) ছুরিকাঘাতে হত্যা করে। তখন সিরাজ ভাই ইত্তেফাকে আট কলামজুড়ে কাঠের অক্ষরের হেডিং দেন- ‘পূর্ব বাংলা রুখিয়া দাঁড়াও’। মানিক ভাই তাঁর নিজের কক্ষে বসতেন। আমি তখন মানিক ভাইয়ের কক্ষে বসে ছিলাম। সেই কক্ষে সিরাজ ভাইকে ডেকে এনে সসম্মানে মানিক ভাই সিরাজ ভাইকে বললেন- সিরাজ সাহেব, পূর্ব-বাংলার পরিবর্তে পূর্ব পাকিস্তান লেখা যায় না? সিরাজ ভাই বিনম্রচিত্তে বললেন, এডিটর সাহেব, আমি ইত্তেফাকের বার্তা সম্পাদক; আপনার নির্দেশে শিরোনাম পরিবর্তন করতে হলে আমি আর দোতলায় উঠব না। সোজা চামেলীবাগ চলে যাব। হিমালয়ের মতো অটল ব্যক্তিত্বের অধিকারী মানিক ভাই সঙ্গে সঙ্গে বললেন, ভাই চামেলীবাগ যাওয়া লাগবে না, আপনার হেডিংয়ে আমি কোনো রকম হস্তক্ষেপ করতে চাই না; এবং ইত্তেফাক যতদিন আছে, বার্তাবিভাগ দেখবেন আপনিই। ইত্তেফাক আপনার নির্দেশনায়ই চলবে। আপনার অভিমতই শেষ কথা। আমি শুধু আমার মুসাফির কলামটা লিখব। আপনি ইত্তেফাকের বার্তা সম্পাদক নন, বরং মূল অভিভাবক।

সিরাজ ভাই মানিক মিয়ার প্রতি প্রচ- শ্রদ্ধাশীল ছিলেন। শুধু সম্পাদক হিসেবে নয়, পরিবারের বড় ভাই হিসেবে মানতেন ও শ্রদ্ধা করতেন। তিনি স্বভাবসুলভ বিনম্র হাসি দিয়ে বারবার মানিক ভাইকে থামাতে চেষ্টা করছিলেন। বলছিলেন, এডিটর সাহেব, আমাকে লজ্জা দেবেন না। আমি সম্যক উপলব্ধি করেছি। ইজিচেয়ারে বসা মানিক ভাইয়ের লুঙ্গি তখন হাঁটুর উপরে উঠে গেছে (কথা বলতে বলতে অবচেতন মনে মানিক ভাই পরনের লুঙ্গিটা উপরের দিকে টানতেন)। উত্তেজিত হলে একটানেই লুঙ্গি হাঁটুর উপরে তুলে ফেলতেন। মানিক ভাই একটু উচ্চস্বরেই বললেন, আরে ভাই, আমাকে বলতে দেন। আমার হৃদয়ের জমাটবাঁধা কথাগুলো প্রকাশ করে আমি একটু হালকা হতে চাই। আপনি উপরে গিয়ে আপনার সহকর্মী ও সতীর্থদের সবিস্তারে আমার অনুভূতি ও নীতির বিষয়টি তুলে ধরে সবাইকে অবহিত করবেন, ইত্তেফাক মানিক মিয়ার একক মালিকানা নয়। এটা সবার ত্যাগ, তিতিক্ষা, লেখনী ও তাদের প্রতিভাপ্রদীপ্ত অবদানে একটি পারিবারিক অটুট বন্ধনে একটি প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি বিনির্মাণে আপনি ও আপনার সহকর্মীদের মেধা, আনুগত্য, পরিশ্রম, সততা, এদেশের মাটি ও মানুষের প্রতি সবার অকৃত্রিম ভালোবাসা প্রতিষ্ঠানটিকে আজকের অবস্থানে এনে দাঁড় করিয়েছে। আমরা সুখ-দুঃখ অকাতরে ভাগ করে নেব। আমার সন্তানদেরও আমি জানিয়ে যাব যে, ইত্তেফাক কোনো ব্যক্তিমালিকানাধীন সম্পদ নয়। এটি বাংলার মুখপত্র এবং আপনাদের সযত্ন লালিত্যে গড়ে ওঠা বাঙালির মুখপত্র। সিরাজ ভাই তখন শ্রদ্ধাবিগলিত চিত্তে বললেন, অনেকক্ষণ আমার ডেস্ক খালি পড়ে আছে; আমাকে ছেড়ে দিন। বাকি কাজগুলো গুছিয়ে ডামি ছাড়তে হবে। সিরাজ ভাই তখনকার কাঠের সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠে গেলেন।

শহীদ সিরাজুদ্দীন হোসেন ও তাঁর সতীর্থদের জমানার সঙ্গে আজকের জমানা সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী। আজকের দিনে শুধুই আখের গোছানো; আর সেদিন ছিল প্রান্তিক জনতা ও জাতির জন্য বুক উজাড় করে দেওয়া। আমার বলতে দ্বিধা নেই, তখনকার দিনে যারা সরকার সমর্থিত সাংবাদিক ছিলেন, তাদেরও চেতনার গভীরে একটা বিশ্বাসবোধ কাজ করত। চেতনার আঙ্গিকে আমরা তাদের থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন হওয়া সত্ত্বেও আমাদের প্রজন্ম স্বীকার করতে বাধ্য যে, মূল্যবোধের স্তরটি তাদের ক্ষেত্রেও এতখানি নিম্নগামী ছিল না। এখানে গেলে এতখানি পাব, ওখানে গেলে এই পাব- এই দৌড়ঝাঁপগুলো তখন ছিল না। উপসংহারে বলাই বাহুল্য, রাজনৈতিক দিকদর্শন বা লক্ষ্য সৃষ্টিতে সাংবাদিকতার ভূমিকা কতখানি এখনকার প্রজন্ম বোধকরি সেটা বিস্মৃত হয়ে বসে আছেন। তাই সিরাজুদ্দীন হোসেনরা মরে বেঁচে গেছেন। সেই আমলের যারা আজও বেঁচে আছেন, আজকের অবস্থা দেখে তারা বেঁচে থেকেও ধুঁকে ধুঁকে মরছেন। কেউ-বা এই ঘনঘোর অমানিশার কবল থেকে গোটা দেশটাকে- সার্বিকভাবে সাংবাদিকতাকে বের করে আনার জন্য নীরবে নিভৃতে আল্লাহর কাছে মাথা কুটছেন। আজকের সাংবাদিক সমাজ ও গণমাধ্যমগুলো দেশ ও দেশের মানুষের প্রতি সর্বোচ্চ দায়বদ্ধ থেকে নির্মোহ নিষ্কলুষ সত্যের প্রকাশে অটল হোক।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী
কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী

১ মিনিট আগে | পরবাস

সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের
সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে
হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার
সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট
মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট

৭ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ
মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন
হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের
ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র
শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর
শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২
মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি
প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ
সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের
কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান
রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ
বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স
ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু
যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০
ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা
নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’
‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ