শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৫ মার্চ, ২০২১

সংবাদপত্র, সাংবাদিকতা ও আমাদের প্রত্যাশা

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
সংবাদপত্র, সাংবাদিকতা ও আমাদের প্রত্যাশা

বসুন্ধরা গ্রুপের প্রণোদনায় প্রকাশিত বাংলাদেশ প্রতিদিন আত্মপ্রকাশ লাভ করে হতদরিদ্র ও একান্ত সাধারণ মানুষের মুখপত্র হিসেবে। বিনামূল্যে দিলে পত্রিকাটির গুরুত্বই থাকত না, এই সূক্ষ্ম দূরদৃষ্টি পত্রিকা প্রকাশনার সময় কর্তৃপক্ষের ছিল। তাই নামমাত্র মূল্য ২ টাকা নির্ধারণ করে প্রতিদিন সংবাদমাধ্যম হিসেবে পত্রিকাটি প্রকাশিত হয়। ৮ বা ১০ টাকা দিয়ে সংবাদপত্র কিনে যারা পড়তে পারত না, তাদের জন্য জন্মলগ্নেই প্রতিদিন একটি সুখ-বার্তা বহন করে আনে। এটি একটি অদ্ভুত গণনিবেদিত কৌশল। আত্মপ্রকাশের প্রথম দিকে পত্রিকাটি ওইভাবেই পরিচিতি লাভ করে। মাত্র ২ টাকা গাঁট থেকে খরচ করে সমুদয় সংবাদ পড়তে পারার এই সুযোগটিকে দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠী সৌভাগ্যের বাতাবরণ হিসেবেই গ্রহণ করে। দেখতে দেখতে এরই মধ্যে পত্রিকাটি ১১ বছর পার করেছে এবং ইতোমধ্যে দেশের সর্বাধিক প্রকাশিত সংবাদপত্র হিসেবে প্রতিষ্ঠালাভ করতে সক্ষম হয়েছে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সব সংবাদকর্মী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীকে শুভেচ্ছা জানাই।

ইত্তেফাকে সিরাজুদ্দীন হোসেন একবার লিখেছিলেন, শুধু রাজনৈতিক শতরঞ্জিতে ঘুঁটি চালাচালির বিস্তৃত বর্ণনা করাই সংবাদপত্রের একমাত্র কাজ নয়। ঘুঁটেকুড়ানি থেকে শুরু করে ছেলেধরা পর্যন্ত সমাজের বিস্তৃত বিস্তীর্ণ ও অবারিত সংবাদসমূহ একটি একটি করে তুলে এনে সংবাদের মালঞ্চ তৈরি করা সাংবাদিকদের নৈতিক দায়িত্ব। সততা, নৈতিকতা, দেশপ্রেম এবং দেশের প্রান্তিক জনতার প্রতি নিখুঁত ও অকৃত্রিম ভালোবাসা, মাটির গন্ধ শুঁকে উদ্বেলিত সত্তা দেশের নদীনালা, খালবিল, চর-ডাঙা- সবকিছুর সুতীক্ষ অনুভূতি সাংবাদিকদের বিবেককেই শুধু নয়, কলমকেও পরিচালিত করে। একজন সাংবাদিকের মনন অবশ্যই পরিশীলিত ও পরিমার্জিত যেমন হতে হবে, তেমনি নির্মল, সৎ, নির্ভয়চিত্ত ও নিষ্কলুষ হৃদয় সাংবাদিকের কঠিন সত্যকে অবারিত চিত্তে ভালোবাসতে হবে। একজন সৎ, নির্ভীক সাংবাদিকের অনুসরণীয় মানিক মিয়া, সিরাজুদ্দীন হোসেন, জহুর হোসেন চৌধুরী প্রমুখ- যারা দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন সত্য ও সুন্দরের সাধনায় তাদের সত্তা, তাদের অনুভূতি একান্তই নির্মল ও নির্মোহ।

পানকৌড়ির মতো ঘটনা ও বাস্তবতার অতল গভীরে ডুব দিয়ে সত্য ও সুন্দরের মণিমাণিক্য তুলে আনা হবে সাংবাদিকের সাধ ও সাধনা। যে কথাটি মানুষের হৃদয়ে প্রতিনিয়ত আবর্তিত হয় শ্বাসপ্রশ্বাস ও হৃদয়ের ধড়কানির মতো, তাকে বর্ণমালায় সাজিয়ে প্রকাশ করাই সাংবাদিকের নৈতিক কর্তব্য। তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া, সিরাজুদ্দীন হোসেন, আসফ উদ-দৌলা রেজা, জহুর হোসেন চৌধুরী, রণেশ দাশগুপ্ত- এরা কলম ধরেছেন প্রান্তিক জনতার হৃদয়ের ধড়কানিকে ভাষায় রূপ দিয়ে দেশ ও জাতির সামনে তুলে ধরার জন্য। আমি নিজেও দেখেছি, সত্য যত কঠিনই হোক, মানিক ভাই, সিরাজ ভাই, রেজা ভাই, তালেব ভাই তাকে গ্রহণ করতে কুণ্ঠাবোধ করেননি। আইয়ুব খানের মতো শাসকের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে সত্য ও সুন্দরের সাধনায় তাঁরা অবিচল ধারায় স্থির প্রত্যয়ে তাঁদের কলম চালিয়েছিলেন বলেই তাঁদের সাংবাদিকতার শিক্ষাগুরু হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

আমাদের যৌবনের অনেকটা সময় কারাগারের নিস্তব্ধ নির্জন প্রকোষ্ঠে কেটে গেছে। তখন সংবাদপত্রে আমাদের যন্ত্রণাক্লিষ্ট নির্যাতিত নিস্পৃহ যৌবনের বেদনাক্লিষ্ট চিত্রগুলো তেমনভাবে প্রকাশ পেত না। তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়াও অনেক দিন অবরুদ্ধ ছিলেন, ইত্তেফাকের প্রকাশনাও বহুদিন বন্ধ ছিল। চাকরি হারানো ইত্তেফাকের প্রায় সব সাংবাদিক ও কর্মচারী কী দুর্বিষহ ও দারিদ্র্যকবলিত জীবন অতিবাহিত করেছেন, তা বর্ণনাতীত। কারাগার থেকে অবমুক্ত হলে আইয়ুব খানের অত্যন্ত বিশ্বস্ত সরকারি কর্মকর্তা আলতাফ গওহর তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়াকে ইত্তেফাকের প্রকাশনা বন্ধের ক্ষতিপূরণ দিতে চাইলে মানিক মিয়া ঘৃণাভরে তা প্রত্যাখ্যান করে বলেছিলেন, ইত্তেফাক যে কয়দিন আকালু শেখদের (প্রান্তিক জনতা) কথা লিখতে পারেনি, অর্থমানে তা নির্ধারণ করা অসম্ভব। 

সিরাজুদ্দীন হোসেন ইত্তেফাকের বার্তা সম্পাদক ছিলেন। কিন্তু আমাদের কাছে সিরাজ ভাই ছিলেন দেশপ্রেম ও আদর্শের মূর্ত প্রতীক। আজকের প্রজন্ম বিশ্বাসই করতে পারবে না, কোনো প্রলোভন তাদের চেতনা ও মননশীলতাকে বিন্দুমাত্র স্পর্শ করতে পারেনি। একটা আদর্শকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্যই তারা কলম ধরতেন। সাংবাদিকতাকে তারা কোনো দিনই অর্থ উপার্জনের নিমিত্ত হিসেবে নেননি। নিয়েছিলেন বাংলার মানুষের হৃদয়ের অভিব্যক্তিকে তুলে ধরার জন্য। ৫ নম্বর চামেলীবাগের একটি ছোট্ট বাসায় সিরাজ ভাই সপরিবারে থাকতেন। ৮টি পুত্রসন্তান নিয়ে কোনো রকমে টেনেহিঁচড়ে জীবনটাকে ধারণ করতেন মাত্র। ১৯৬৫ সালের দিকে দৈনিক পাকিস্তানের আত্মপ্রকাশের কথা। তখনকার পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট এবং লৌহমানব আইয়ুব খান তখনকার প্রেসিডেন্ট ছাউনিতে (আজকের সুগন্ধায়) এসে উঠলেন। আমার স্পষ্ট মনে আছে, শহীদ সিরাজুদ্দীন হোসেনকে প্রেসিডেন্ট স্বয়ং চায়ের নিমন্ত্রণ করেছিলেন। খবরটা আমাদের কানে পৌঁছতেই আমরা চরম উৎসুক হয়ে ইত্তেফাক অফিসে অপেক্ষা করতে লাগলাম। উনি ফিরে এলে শুনলাম- ইত্তেফাকে বার্তা সম্পাদক হিসেবে তিনি যে বেতন পেতেন তার থেকে কমপক্ষে ১০ গুণ বেশি বেতনে, সঙ্গে তাঁর পরিবারের জন্য সার্বক্ষণিক দুটি গাড়ি এবং ধানমন্ডিতে একটি বিলাসবহুল বাড়িসহ দৈনিক পাকিস্তানের সম্পাদক হওয়ার জন্য সিরাজ ভাইকে প্রস্তাব দিয়েছিলেন। নির্লোভ, নির্মোহ চরিত্রের অমিত সাহসী সিরাজ ভাই ওইখানে বসেই ওই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে প্রেসিডেন্টকে জবাব দিয়েছিলেন- সিরাজুদ্দীন হোসেন তার বিশ্বাস ও চেতনার বিরুদ্ধে কোনো দিন কলম ধরতে পারবে না। তাই কোনো কিছুর বিনিময়েই দৈনিক পাকিস্তানের সম্পাদকের পদ গ্রহণ করা তার পক্ষে সম্ভব নয়। দোতলার একটি উন্মুক্ত কক্ষে তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু সহকর্মী আসফ উদ-দৌলা রেজা ভাই, মাহমুদ উল্লাহ ভাই, মিজান ভাই, শহীদ তালেব ভাইসহ কয়েকজন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকের সমভিব্যাহারে বসতেন তিনি (এখানে নতুন প্রজন্মকে জানিয়ে রাখি, আমাদের মুজিব ভাই বেকার হোস্টেলে সিরাজুদ্দীন হোসেনের সঙ্গে পাশাপাশি কক্ষে অবস্থান করতেন; কক্ষ নং-২৩, ২৪)।

১৯৬৪ সালে বিহারিরা একটি সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টি করে। সেটি রুখতে একটি প্রতিরোধ কমিটি গড়ে তুলতে হয়েছিল। আইয়ুব শাহির পৃষ্ঠপোষকতায় বিহারিদের দোর্দ- প্রতাপ সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা দমনে নিয়োজিত সিটিএসপি রশীদকে বিহারিরা (মিরপুরে) ছুরিকাঘাতে হত্যা করে। তখন সিরাজ ভাই ইত্তেফাকে আট কলামজুড়ে কাঠের অক্ষরের হেডিং দেন- ‘পূর্ব বাংলা রুখিয়া দাঁড়াও’। মানিক ভাই তাঁর নিজের কক্ষে বসতেন। আমি তখন মানিক ভাইয়ের কক্ষে বসে ছিলাম। সেই কক্ষে সিরাজ ভাইকে ডেকে এনে সসম্মানে মানিক ভাই সিরাজ ভাইকে বললেন- সিরাজ সাহেব, পূর্ব-বাংলার পরিবর্তে পূর্ব পাকিস্তান লেখা যায় না? সিরাজ ভাই বিনম্রচিত্তে বললেন, এডিটর সাহেব, আমি ইত্তেফাকের বার্তা সম্পাদক; আপনার নির্দেশে শিরোনাম পরিবর্তন করতে হলে আমি আর দোতলায় উঠব না। সোজা চামেলীবাগ চলে যাব। হিমালয়ের মতো অটল ব্যক্তিত্বের অধিকারী মানিক ভাই সঙ্গে সঙ্গে বললেন, ভাই চামেলীবাগ যাওয়া লাগবে না, আপনার হেডিংয়ে আমি কোনো রকম হস্তক্ষেপ করতে চাই না; এবং ইত্তেফাক যতদিন আছে, বার্তাবিভাগ দেখবেন আপনিই। ইত্তেফাক আপনার নির্দেশনায়ই চলবে। আপনার অভিমতই শেষ কথা। আমি শুধু আমার মুসাফির কলামটা লিখব। আপনি ইত্তেফাকের বার্তা সম্পাদক নন, বরং মূল অভিভাবক।

সিরাজ ভাই মানিক মিয়ার প্রতি প্রচ- শ্রদ্ধাশীল ছিলেন। শুধু সম্পাদক হিসেবে নয়, পরিবারের বড় ভাই হিসেবে মানতেন ও শ্রদ্ধা করতেন। তিনি স্বভাবসুলভ বিনম্র হাসি দিয়ে বারবার মানিক ভাইকে থামাতে চেষ্টা করছিলেন। বলছিলেন, এডিটর সাহেব, আমাকে লজ্জা দেবেন না। আমি সম্যক উপলব্ধি করেছি। ইজিচেয়ারে বসা মানিক ভাইয়ের লুঙ্গি তখন হাঁটুর উপরে উঠে গেছে (কথা বলতে বলতে অবচেতন মনে মানিক ভাই পরনের লুঙ্গিটা উপরের দিকে টানতেন)। উত্তেজিত হলে একটানেই লুঙ্গি হাঁটুর উপরে তুলে ফেলতেন। মানিক ভাই একটু উচ্চস্বরেই বললেন, আরে ভাই, আমাকে বলতে দেন। আমার হৃদয়ের জমাটবাঁধা কথাগুলো প্রকাশ করে আমি একটু হালকা হতে চাই। আপনি উপরে গিয়ে আপনার সহকর্মী ও সতীর্থদের সবিস্তারে আমার অনুভূতি ও নীতির বিষয়টি তুলে ধরে সবাইকে অবহিত করবেন, ইত্তেফাক মানিক মিয়ার একক মালিকানা নয়। এটা সবার ত্যাগ, তিতিক্ষা, লেখনী ও তাদের প্রতিভাপ্রদীপ্ত অবদানে একটি পারিবারিক অটুট বন্ধনে একটি প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি বিনির্মাণে আপনি ও আপনার সহকর্মীদের মেধা, আনুগত্য, পরিশ্রম, সততা, এদেশের মাটি ও মানুষের প্রতি সবার অকৃত্রিম ভালোবাসা প্রতিষ্ঠানটিকে আজকের অবস্থানে এনে দাঁড় করিয়েছে। আমরা সুখ-দুঃখ অকাতরে ভাগ করে নেব। আমার সন্তানদেরও আমি জানিয়ে যাব যে, ইত্তেফাক কোনো ব্যক্তিমালিকানাধীন সম্পদ নয়। এটি বাংলার মুখপত্র এবং আপনাদের সযত্ন লালিত্যে গড়ে ওঠা বাঙালির মুখপত্র। সিরাজ ভাই তখন শ্রদ্ধাবিগলিত চিত্তে বললেন, অনেকক্ষণ আমার ডেস্ক খালি পড়ে আছে; আমাকে ছেড়ে দিন। বাকি কাজগুলো গুছিয়ে ডামি ছাড়তে হবে। সিরাজ ভাই তখনকার কাঠের সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠে গেলেন।

শহীদ সিরাজুদ্দীন হোসেন ও তাঁর সতীর্থদের জমানার সঙ্গে আজকের জমানা সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী। আজকের দিনে শুধুই আখের গোছানো; আর সেদিন ছিল প্রান্তিক জনতা ও জাতির জন্য বুক উজাড় করে দেওয়া। আমার বলতে দ্বিধা নেই, তখনকার দিনে যারা সরকার সমর্থিত সাংবাদিক ছিলেন, তাদেরও চেতনার গভীরে একটা বিশ্বাসবোধ কাজ করত। চেতনার আঙ্গিকে আমরা তাদের থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন হওয়া সত্ত্বেও আমাদের প্রজন্ম স্বীকার করতে বাধ্য যে, মূল্যবোধের স্তরটি তাদের ক্ষেত্রেও এতখানি নিম্নগামী ছিল না। এখানে গেলে এতখানি পাব, ওখানে গেলে এই পাব- এই দৌড়ঝাঁপগুলো তখন ছিল না। উপসংহারে বলাই বাহুল্য, রাজনৈতিক দিকদর্শন বা লক্ষ্য সৃষ্টিতে সাংবাদিকতার ভূমিকা কতখানি এখনকার প্রজন্ম বোধকরি সেটা বিস্মৃত হয়ে বসে আছেন। তাই সিরাজুদ্দীন হোসেনরা মরে বেঁচে গেছেন। সেই আমলের যারা আজও বেঁচে আছেন, আজকের অবস্থা দেখে তারা বেঁচে থেকেও ধুঁকে ধুঁকে মরছেন। কেউ-বা এই ঘনঘোর অমানিশার কবল থেকে গোটা দেশটাকে- সার্বিকভাবে সাংবাদিকতাকে বের করে আনার জন্য নীরবে নিভৃতে আল্লাহর কাছে মাথা কুটছেন। আজকের সাংবাদিক সমাজ ও গণমাধ্যমগুলো দেশ ও দেশের মানুষের প্রতি সর্বোচ্চ দায়বদ্ধ থেকে নির্মোহ নিষ্কলুষ সত্যের প্রকাশে অটল হোক।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ
চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ

১৭ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন
টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত
ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের
সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধে বিপাকে এয়ার ইন্ডিয়া, চীনের আকাশ ব্যবহারে লবিং
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধে বিপাকে এয়ার ইন্ডিয়া, চীনের আকাশ ব্যবহারে লবিং

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও সৌদি যুবরাজের সঙ্গে নৈশভোজে রোনালদো
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও সৌদি যুবরাজের সঙ্গে নৈশভোজে রোনালদো

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা
শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি
স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি

২০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা
জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ
ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও
ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত
রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক
অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক

৩৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছেলের নাম জানল রাঘব-পরিণীতি
ছেলের নাম জানল রাঘব-পরিণীতি

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি
মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার
ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭
রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ
অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার
শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভসূচনা পাকিস্তানের
জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভসূচনা পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারী ক্রিকেটারদের নিয়ে লিঙ্গ সংবেদনশীলতা কর্মশালা
নারী ক্রিকেটারদের নিয়ে লিঙ্গ সংবেদনশীলতা কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষ মৃত্যুর চেয়ে বদনামকে বেশি ভয় করে: জিতু কমল
মানুষ মৃত্যুর চেয়ে বদনামকে বেশি ভয় করে: জিতু কমল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : মির্জা ফখরুল
গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা