শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৫ মার্চ, ২০২১

সংবাদপত্র, সাংবাদিকতা ও আমাদের প্রত্যাশা

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
সংবাদপত্র, সাংবাদিকতা ও আমাদের প্রত্যাশা

বসুন্ধরা গ্রুপের প্রণোদনায় প্রকাশিত বাংলাদেশ প্রতিদিন আত্মপ্রকাশ লাভ করে হতদরিদ্র ও একান্ত সাধারণ মানুষের মুখপত্র হিসেবে। বিনামূল্যে দিলে পত্রিকাটির গুরুত্বই থাকত না, এই সূক্ষ্ম দূরদৃষ্টি পত্রিকা প্রকাশনার সময় কর্তৃপক্ষের ছিল। তাই নামমাত্র মূল্য ২ টাকা নির্ধারণ করে প্রতিদিন সংবাদমাধ্যম হিসেবে পত্রিকাটি প্রকাশিত হয়। ৮ বা ১০ টাকা দিয়ে সংবাদপত্র কিনে যারা পড়তে পারত না, তাদের জন্য জন্মলগ্নেই প্রতিদিন একটি সুখ-বার্তা বহন করে আনে। এটি একটি অদ্ভুত গণনিবেদিত কৌশল। আত্মপ্রকাশের প্রথম দিকে পত্রিকাটি ওইভাবেই পরিচিতি লাভ করে। মাত্র ২ টাকা গাঁট থেকে খরচ করে সমুদয় সংবাদ পড়তে পারার এই সুযোগটিকে দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠী সৌভাগ্যের বাতাবরণ হিসেবেই গ্রহণ করে। দেখতে দেখতে এরই মধ্যে পত্রিকাটি ১১ বছর পার করেছে এবং ইতোমধ্যে দেশের সর্বাধিক প্রকাশিত সংবাদপত্র হিসেবে প্রতিষ্ঠালাভ করতে সক্ষম হয়েছে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সব সংবাদকর্মী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীকে শুভেচ্ছা জানাই।

ইত্তেফাকে সিরাজুদ্দীন হোসেন একবার লিখেছিলেন, শুধু রাজনৈতিক শতরঞ্জিতে ঘুঁটি চালাচালির বিস্তৃত বর্ণনা করাই সংবাদপত্রের একমাত্র কাজ নয়। ঘুঁটেকুড়ানি থেকে শুরু করে ছেলেধরা পর্যন্ত সমাজের বিস্তৃত বিস্তীর্ণ ও অবারিত সংবাদসমূহ একটি একটি করে তুলে এনে সংবাদের মালঞ্চ তৈরি করা সাংবাদিকদের নৈতিক দায়িত্ব। সততা, নৈতিকতা, দেশপ্রেম এবং দেশের প্রান্তিক জনতার প্রতি নিখুঁত ও অকৃত্রিম ভালোবাসা, মাটির গন্ধ শুঁকে উদ্বেলিত সত্তা দেশের নদীনালা, খালবিল, চর-ডাঙা- সবকিছুর সুতীক্ষ অনুভূতি সাংবাদিকদের বিবেককেই শুধু নয়, কলমকেও পরিচালিত করে। একজন সাংবাদিকের মনন অবশ্যই পরিশীলিত ও পরিমার্জিত যেমন হতে হবে, তেমনি নির্মল, সৎ, নির্ভয়চিত্ত ও নিষ্কলুষ হৃদয় সাংবাদিকের কঠিন সত্যকে অবারিত চিত্তে ভালোবাসতে হবে। একজন সৎ, নির্ভীক সাংবাদিকের অনুসরণীয় মানিক মিয়া, সিরাজুদ্দীন হোসেন, জহুর হোসেন চৌধুরী প্রমুখ- যারা দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন সত্য ও সুন্দরের সাধনায় তাদের সত্তা, তাদের অনুভূতি একান্তই নির্মল ও নির্মোহ।

পানকৌড়ির মতো ঘটনা ও বাস্তবতার অতল গভীরে ডুব দিয়ে সত্য ও সুন্দরের মণিমাণিক্য তুলে আনা হবে সাংবাদিকের সাধ ও সাধনা। যে কথাটি মানুষের হৃদয়ে প্রতিনিয়ত আবর্তিত হয় শ্বাসপ্রশ্বাস ও হৃদয়ের ধড়কানির মতো, তাকে বর্ণমালায় সাজিয়ে প্রকাশ করাই সাংবাদিকের নৈতিক কর্তব্য। তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া, সিরাজুদ্দীন হোসেন, আসফ উদ-দৌলা রেজা, জহুর হোসেন চৌধুরী, রণেশ দাশগুপ্ত- এরা কলম ধরেছেন প্রান্তিক জনতার হৃদয়ের ধড়কানিকে ভাষায় রূপ দিয়ে দেশ ও জাতির সামনে তুলে ধরার জন্য। আমি নিজেও দেখেছি, সত্য যত কঠিনই হোক, মানিক ভাই, সিরাজ ভাই, রেজা ভাই, তালেব ভাই তাকে গ্রহণ করতে কুণ্ঠাবোধ করেননি। আইয়ুব খানের মতো শাসকের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে সত্য ও সুন্দরের সাধনায় তাঁরা অবিচল ধারায় স্থির প্রত্যয়ে তাঁদের কলম চালিয়েছিলেন বলেই তাঁদের সাংবাদিকতার শিক্ষাগুরু হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

আমাদের যৌবনের অনেকটা সময় কারাগারের নিস্তব্ধ নির্জন প্রকোষ্ঠে কেটে গেছে। তখন সংবাদপত্রে আমাদের যন্ত্রণাক্লিষ্ট নির্যাতিত নিস্পৃহ যৌবনের বেদনাক্লিষ্ট চিত্রগুলো তেমনভাবে প্রকাশ পেত না। তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়াও অনেক দিন অবরুদ্ধ ছিলেন, ইত্তেফাকের প্রকাশনাও বহুদিন বন্ধ ছিল। চাকরি হারানো ইত্তেফাকের প্রায় সব সাংবাদিক ও কর্মচারী কী দুর্বিষহ ও দারিদ্র্যকবলিত জীবন অতিবাহিত করেছেন, তা বর্ণনাতীত। কারাগার থেকে অবমুক্ত হলে আইয়ুব খানের অত্যন্ত বিশ্বস্ত সরকারি কর্মকর্তা আলতাফ গওহর তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়াকে ইত্তেফাকের প্রকাশনা বন্ধের ক্ষতিপূরণ দিতে চাইলে মানিক মিয়া ঘৃণাভরে তা প্রত্যাখ্যান করে বলেছিলেন, ইত্তেফাক যে কয়দিন আকালু শেখদের (প্রান্তিক জনতা) কথা লিখতে পারেনি, অর্থমানে তা নির্ধারণ করা অসম্ভব। 

সিরাজুদ্দীন হোসেন ইত্তেফাকের বার্তা সম্পাদক ছিলেন। কিন্তু আমাদের কাছে সিরাজ ভাই ছিলেন দেশপ্রেম ও আদর্শের মূর্ত প্রতীক। আজকের প্রজন্ম বিশ্বাসই করতে পারবে না, কোনো প্রলোভন তাদের চেতনা ও মননশীলতাকে বিন্দুমাত্র স্পর্শ করতে পারেনি। একটা আদর্শকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্যই তারা কলম ধরতেন। সাংবাদিকতাকে তারা কোনো দিনই অর্থ উপার্জনের নিমিত্ত হিসেবে নেননি। নিয়েছিলেন বাংলার মানুষের হৃদয়ের অভিব্যক্তিকে তুলে ধরার জন্য। ৫ নম্বর চামেলীবাগের একটি ছোট্ট বাসায় সিরাজ ভাই সপরিবারে থাকতেন। ৮টি পুত্রসন্তান নিয়ে কোনো রকমে টেনেহিঁচড়ে জীবনটাকে ধারণ করতেন মাত্র। ১৯৬৫ সালের দিকে দৈনিক পাকিস্তানের আত্মপ্রকাশের কথা। তখনকার পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট এবং লৌহমানব আইয়ুব খান তখনকার প্রেসিডেন্ট ছাউনিতে (আজকের সুগন্ধায়) এসে উঠলেন। আমার স্পষ্ট মনে আছে, শহীদ সিরাজুদ্দীন হোসেনকে প্রেসিডেন্ট স্বয়ং চায়ের নিমন্ত্রণ করেছিলেন। খবরটা আমাদের কানে পৌঁছতেই আমরা চরম উৎসুক হয়ে ইত্তেফাক অফিসে অপেক্ষা করতে লাগলাম। উনি ফিরে এলে শুনলাম- ইত্তেফাকে বার্তা সম্পাদক হিসেবে তিনি যে বেতন পেতেন তার থেকে কমপক্ষে ১০ গুণ বেশি বেতনে, সঙ্গে তাঁর পরিবারের জন্য সার্বক্ষণিক দুটি গাড়ি এবং ধানমন্ডিতে একটি বিলাসবহুল বাড়িসহ দৈনিক পাকিস্তানের সম্পাদক হওয়ার জন্য সিরাজ ভাইকে প্রস্তাব দিয়েছিলেন। নির্লোভ, নির্মোহ চরিত্রের অমিত সাহসী সিরাজ ভাই ওইখানে বসেই ওই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে প্রেসিডেন্টকে জবাব দিয়েছিলেন- সিরাজুদ্দীন হোসেন তার বিশ্বাস ও চেতনার বিরুদ্ধে কোনো দিন কলম ধরতে পারবে না। তাই কোনো কিছুর বিনিময়েই দৈনিক পাকিস্তানের সম্পাদকের পদ গ্রহণ করা তার পক্ষে সম্ভব নয়। দোতলার একটি উন্মুক্ত কক্ষে তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু সহকর্মী আসফ উদ-দৌলা রেজা ভাই, মাহমুদ উল্লাহ ভাই, মিজান ভাই, শহীদ তালেব ভাইসহ কয়েকজন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকের সমভিব্যাহারে বসতেন তিনি (এখানে নতুন প্রজন্মকে জানিয়ে রাখি, আমাদের মুজিব ভাই বেকার হোস্টেলে সিরাজুদ্দীন হোসেনের সঙ্গে পাশাপাশি কক্ষে অবস্থান করতেন; কক্ষ নং-২৩, ২৪)।

১৯৬৪ সালে বিহারিরা একটি সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টি করে। সেটি রুখতে একটি প্রতিরোধ কমিটি গড়ে তুলতে হয়েছিল। আইয়ুব শাহির পৃষ্ঠপোষকতায় বিহারিদের দোর্দ- প্রতাপ সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা দমনে নিয়োজিত সিটিএসপি রশীদকে বিহারিরা (মিরপুরে) ছুরিকাঘাতে হত্যা করে। তখন সিরাজ ভাই ইত্তেফাকে আট কলামজুড়ে কাঠের অক্ষরের হেডিং দেন- ‘পূর্ব বাংলা রুখিয়া দাঁড়াও’। মানিক ভাই তাঁর নিজের কক্ষে বসতেন। আমি তখন মানিক ভাইয়ের কক্ষে বসে ছিলাম। সেই কক্ষে সিরাজ ভাইকে ডেকে এনে সসম্মানে মানিক ভাই সিরাজ ভাইকে বললেন- সিরাজ সাহেব, পূর্ব-বাংলার পরিবর্তে পূর্ব পাকিস্তান লেখা যায় না? সিরাজ ভাই বিনম্রচিত্তে বললেন, এডিটর সাহেব, আমি ইত্তেফাকের বার্তা সম্পাদক; আপনার নির্দেশে শিরোনাম পরিবর্তন করতে হলে আমি আর দোতলায় উঠব না। সোজা চামেলীবাগ চলে যাব। হিমালয়ের মতো অটল ব্যক্তিত্বের অধিকারী মানিক ভাই সঙ্গে সঙ্গে বললেন, ভাই চামেলীবাগ যাওয়া লাগবে না, আপনার হেডিংয়ে আমি কোনো রকম হস্তক্ষেপ করতে চাই না; এবং ইত্তেফাক যতদিন আছে, বার্তাবিভাগ দেখবেন আপনিই। ইত্তেফাক আপনার নির্দেশনায়ই চলবে। আপনার অভিমতই শেষ কথা। আমি শুধু আমার মুসাফির কলামটা লিখব। আপনি ইত্তেফাকের বার্তা সম্পাদক নন, বরং মূল অভিভাবক।

সিরাজ ভাই মানিক মিয়ার প্রতি প্রচ- শ্রদ্ধাশীল ছিলেন। শুধু সম্পাদক হিসেবে নয়, পরিবারের বড় ভাই হিসেবে মানতেন ও শ্রদ্ধা করতেন। তিনি স্বভাবসুলভ বিনম্র হাসি দিয়ে বারবার মানিক ভাইকে থামাতে চেষ্টা করছিলেন। বলছিলেন, এডিটর সাহেব, আমাকে লজ্জা দেবেন না। আমি সম্যক উপলব্ধি করেছি। ইজিচেয়ারে বসা মানিক ভাইয়ের লুঙ্গি তখন হাঁটুর উপরে উঠে গেছে (কথা বলতে বলতে অবচেতন মনে মানিক ভাই পরনের লুঙ্গিটা উপরের দিকে টানতেন)। উত্তেজিত হলে একটানেই লুঙ্গি হাঁটুর উপরে তুলে ফেলতেন। মানিক ভাই একটু উচ্চস্বরেই বললেন, আরে ভাই, আমাকে বলতে দেন। আমার হৃদয়ের জমাটবাঁধা কথাগুলো প্রকাশ করে আমি একটু হালকা হতে চাই। আপনি উপরে গিয়ে আপনার সহকর্মী ও সতীর্থদের সবিস্তারে আমার অনুভূতি ও নীতির বিষয়টি তুলে ধরে সবাইকে অবহিত করবেন, ইত্তেফাক মানিক মিয়ার একক মালিকানা নয়। এটা সবার ত্যাগ, তিতিক্ষা, লেখনী ও তাদের প্রতিভাপ্রদীপ্ত অবদানে একটি পারিবারিক অটুট বন্ধনে একটি প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি বিনির্মাণে আপনি ও আপনার সহকর্মীদের মেধা, আনুগত্য, পরিশ্রম, সততা, এদেশের মাটি ও মানুষের প্রতি সবার অকৃত্রিম ভালোবাসা প্রতিষ্ঠানটিকে আজকের অবস্থানে এনে দাঁড় করিয়েছে। আমরা সুখ-দুঃখ অকাতরে ভাগ করে নেব। আমার সন্তানদেরও আমি জানিয়ে যাব যে, ইত্তেফাক কোনো ব্যক্তিমালিকানাধীন সম্পদ নয়। এটি বাংলার মুখপত্র এবং আপনাদের সযত্ন লালিত্যে গড়ে ওঠা বাঙালির মুখপত্র। সিরাজ ভাই তখন শ্রদ্ধাবিগলিত চিত্তে বললেন, অনেকক্ষণ আমার ডেস্ক খালি পড়ে আছে; আমাকে ছেড়ে দিন। বাকি কাজগুলো গুছিয়ে ডামি ছাড়তে হবে। সিরাজ ভাই তখনকার কাঠের সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠে গেলেন।

শহীদ সিরাজুদ্দীন হোসেন ও তাঁর সতীর্থদের জমানার সঙ্গে আজকের জমানা সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী। আজকের দিনে শুধুই আখের গোছানো; আর সেদিন ছিল প্রান্তিক জনতা ও জাতির জন্য বুক উজাড় করে দেওয়া। আমার বলতে দ্বিধা নেই, তখনকার দিনে যারা সরকার সমর্থিত সাংবাদিক ছিলেন, তাদেরও চেতনার গভীরে একটা বিশ্বাসবোধ কাজ করত। চেতনার আঙ্গিকে আমরা তাদের থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন হওয়া সত্ত্বেও আমাদের প্রজন্ম স্বীকার করতে বাধ্য যে, মূল্যবোধের স্তরটি তাদের ক্ষেত্রেও এতখানি নিম্নগামী ছিল না। এখানে গেলে এতখানি পাব, ওখানে গেলে এই পাব- এই দৌড়ঝাঁপগুলো তখন ছিল না। উপসংহারে বলাই বাহুল্য, রাজনৈতিক দিকদর্শন বা লক্ষ্য সৃষ্টিতে সাংবাদিকতার ভূমিকা কতখানি এখনকার প্রজন্ম বোধকরি সেটা বিস্মৃত হয়ে বসে আছেন। তাই সিরাজুদ্দীন হোসেনরা মরে বেঁচে গেছেন। সেই আমলের যারা আজও বেঁচে আছেন, আজকের অবস্থা দেখে তারা বেঁচে থেকেও ধুঁকে ধুঁকে মরছেন। কেউ-বা এই ঘনঘোর অমানিশার কবল থেকে গোটা দেশটাকে- সার্বিকভাবে সাংবাদিকতাকে বের করে আনার জন্য নীরবে নিভৃতে আল্লাহর কাছে মাথা কুটছেন। আজকের সাংবাদিক সমাজ ও গণমাধ্যমগুলো দেশ ও দেশের মানুষের প্রতি সর্বোচ্চ দায়বদ্ধ থেকে নির্মোহ নিষ্কলুষ সত্যের প্রকাশে অটল হোক।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা