শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৫ মার্চ, ২০২১

সংবাদপত্র, সাংবাদিকতা ও আমাদের প্রত্যাশা

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
সংবাদপত্র, সাংবাদিকতা ও আমাদের প্রত্যাশা

বসুন্ধরা গ্রুপের প্রণোদনায় প্রকাশিত বাংলাদেশ প্রতিদিন আত্মপ্রকাশ লাভ করে হতদরিদ্র ও একান্ত সাধারণ মানুষের মুখপত্র হিসেবে। বিনামূল্যে দিলে পত্রিকাটির গুরুত্বই থাকত না, এই সূক্ষ্ম দূরদৃষ্টি পত্রিকা প্রকাশনার সময় কর্তৃপক্ষের ছিল। তাই নামমাত্র মূল্য ২ টাকা নির্ধারণ করে প্রতিদিন সংবাদমাধ্যম হিসেবে পত্রিকাটি প্রকাশিত হয়। ৮ বা ১০ টাকা দিয়ে সংবাদপত্র কিনে যারা পড়তে পারত না, তাদের জন্য জন্মলগ্নেই প্রতিদিন একটি সুখ-বার্তা বহন করে আনে। এটি একটি অদ্ভুত গণনিবেদিত কৌশল। আত্মপ্রকাশের প্রথম দিকে পত্রিকাটি ওইভাবেই পরিচিতি লাভ করে। মাত্র ২ টাকা গাঁট থেকে খরচ করে সমুদয় সংবাদ পড়তে পারার এই সুযোগটিকে দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠী সৌভাগ্যের বাতাবরণ হিসেবেই গ্রহণ করে। দেখতে দেখতে এরই মধ্যে পত্রিকাটি ১১ বছর পার করেছে এবং ইতোমধ্যে দেশের সর্বাধিক প্রকাশিত সংবাদপত্র হিসেবে প্রতিষ্ঠালাভ করতে সক্ষম হয়েছে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সব সংবাদকর্মী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীকে শুভেচ্ছা জানাই।

ইত্তেফাকে সিরাজুদ্দীন হোসেন একবার লিখেছিলেন, শুধু রাজনৈতিক শতরঞ্জিতে ঘুঁটি চালাচালির বিস্তৃত বর্ণনা করাই সংবাদপত্রের একমাত্র কাজ নয়। ঘুঁটেকুড়ানি থেকে শুরু করে ছেলেধরা পর্যন্ত সমাজের বিস্তৃত বিস্তীর্ণ ও অবারিত সংবাদসমূহ একটি একটি করে তুলে এনে সংবাদের মালঞ্চ তৈরি করা সাংবাদিকদের নৈতিক দায়িত্ব। সততা, নৈতিকতা, দেশপ্রেম এবং দেশের প্রান্তিক জনতার প্রতি নিখুঁত ও অকৃত্রিম ভালোবাসা, মাটির গন্ধ শুঁকে উদ্বেলিত সত্তা দেশের নদীনালা, খালবিল, চর-ডাঙা- সবকিছুর সুতীক্ষ অনুভূতি সাংবাদিকদের বিবেককেই শুধু নয়, কলমকেও পরিচালিত করে। একজন সাংবাদিকের মনন অবশ্যই পরিশীলিত ও পরিমার্জিত যেমন হতে হবে, তেমনি নির্মল, সৎ, নির্ভয়চিত্ত ও নিষ্কলুষ হৃদয় সাংবাদিকের কঠিন সত্যকে অবারিত চিত্তে ভালোবাসতে হবে। একজন সৎ, নির্ভীক সাংবাদিকের অনুসরণীয় মানিক মিয়া, সিরাজুদ্দীন হোসেন, জহুর হোসেন চৌধুরী প্রমুখ- যারা দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন সত্য ও সুন্দরের সাধনায় তাদের সত্তা, তাদের অনুভূতি একান্তই নির্মল ও নির্মোহ।

পানকৌড়ির মতো ঘটনা ও বাস্তবতার অতল গভীরে ডুব দিয়ে সত্য ও সুন্দরের মণিমাণিক্য তুলে আনা হবে সাংবাদিকের সাধ ও সাধনা। যে কথাটি মানুষের হৃদয়ে প্রতিনিয়ত আবর্তিত হয় শ্বাসপ্রশ্বাস ও হৃদয়ের ধড়কানির মতো, তাকে বর্ণমালায় সাজিয়ে প্রকাশ করাই সাংবাদিকের নৈতিক কর্তব্য। তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া, সিরাজুদ্দীন হোসেন, আসফ উদ-দৌলা রেজা, জহুর হোসেন চৌধুরী, রণেশ দাশগুপ্ত- এরা কলম ধরেছেন প্রান্তিক জনতার হৃদয়ের ধড়কানিকে ভাষায় রূপ দিয়ে দেশ ও জাতির সামনে তুলে ধরার জন্য। আমি নিজেও দেখেছি, সত্য যত কঠিনই হোক, মানিক ভাই, সিরাজ ভাই, রেজা ভাই, তালেব ভাই তাকে গ্রহণ করতে কুণ্ঠাবোধ করেননি। আইয়ুব খানের মতো শাসকের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে সত্য ও সুন্দরের সাধনায় তাঁরা অবিচল ধারায় স্থির প্রত্যয়ে তাঁদের কলম চালিয়েছিলেন বলেই তাঁদের সাংবাদিকতার শিক্ষাগুরু হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

আমাদের যৌবনের অনেকটা সময় কারাগারের নিস্তব্ধ নির্জন প্রকোষ্ঠে কেটে গেছে। তখন সংবাদপত্রে আমাদের যন্ত্রণাক্লিষ্ট নির্যাতিত নিস্পৃহ যৌবনের বেদনাক্লিষ্ট চিত্রগুলো তেমনভাবে প্রকাশ পেত না। তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়াও অনেক দিন অবরুদ্ধ ছিলেন, ইত্তেফাকের প্রকাশনাও বহুদিন বন্ধ ছিল। চাকরি হারানো ইত্তেফাকের প্রায় সব সাংবাদিক ও কর্মচারী কী দুর্বিষহ ও দারিদ্র্যকবলিত জীবন অতিবাহিত করেছেন, তা বর্ণনাতীত। কারাগার থেকে অবমুক্ত হলে আইয়ুব খানের অত্যন্ত বিশ্বস্ত সরকারি কর্মকর্তা আলতাফ গওহর তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়াকে ইত্তেফাকের প্রকাশনা বন্ধের ক্ষতিপূরণ দিতে চাইলে মানিক মিয়া ঘৃণাভরে তা প্রত্যাখ্যান করে বলেছিলেন, ইত্তেফাক যে কয়দিন আকালু শেখদের (প্রান্তিক জনতা) কথা লিখতে পারেনি, অর্থমানে তা নির্ধারণ করা অসম্ভব। 

সিরাজুদ্দীন হোসেন ইত্তেফাকের বার্তা সম্পাদক ছিলেন। কিন্তু আমাদের কাছে সিরাজ ভাই ছিলেন দেশপ্রেম ও আদর্শের মূর্ত প্রতীক। আজকের প্রজন্ম বিশ্বাসই করতে পারবে না, কোনো প্রলোভন তাদের চেতনা ও মননশীলতাকে বিন্দুমাত্র স্পর্শ করতে পারেনি। একটা আদর্শকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্যই তারা কলম ধরতেন। সাংবাদিকতাকে তারা কোনো দিনই অর্থ উপার্জনের নিমিত্ত হিসেবে নেননি। নিয়েছিলেন বাংলার মানুষের হৃদয়ের অভিব্যক্তিকে তুলে ধরার জন্য। ৫ নম্বর চামেলীবাগের একটি ছোট্ট বাসায় সিরাজ ভাই সপরিবারে থাকতেন। ৮টি পুত্রসন্তান নিয়ে কোনো রকমে টেনেহিঁচড়ে জীবনটাকে ধারণ করতেন মাত্র। ১৯৬৫ সালের দিকে দৈনিক পাকিস্তানের আত্মপ্রকাশের কথা। তখনকার পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট এবং লৌহমানব আইয়ুব খান তখনকার প্রেসিডেন্ট ছাউনিতে (আজকের সুগন্ধায়) এসে উঠলেন। আমার স্পষ্ট মনে আছে, শহীদ সিরাজুদ্দীন হোসেনকে প্রেসিডেন্ট স্বয়ং চায়ের নিমন্ত্রণ করেছিলেন। খবরটা আমাদের কানে পৌঁছতেই আমরা চরম উৎসুক হয়ে ইত্তেফাক অফিসে অপেক্ষা করতে লাগলাম। উনি ফিরে এলে শুনলাম- ইত্তেফাকে বার্তা সম্পাদক হিসেবে তিনি যে বেতন পেতেন তার থেকে কমপক্ষে ১০ গুণ বেশি বেতনে, সঙ্গে তাঁর পরিবারের জন্য সার্বক্ষণিক দুটি গাড়ি এবং ধানমন্ডিতে একটি বিলাসবহুল বাড়িসহ দৈনিক পাকিস্তানের সম্পাদক হওয়ার জন্য সিরাজ ভাইকে প্রস্তাব দিয়েছিলেন। নির্লোভ, নির্মোহ চরিত্রের অমিত সাহসী সিরাজ ভাই ওইখানে বসেই ওই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে প্রেসিডেন্টকে জবাব দিয়েছিলেন- সিরাজুদ্দীন হোসেন তার বিশ্বাস ও চেতনার বিরুদ্ধে কোনো দিন কলম ধরতে পারবে না। তাই কোনো কিছুর বিনিময়েই দৈনিক পাকিস্তানের সম্পাদকের পদ গ্রহণ করা তার পক্ষে সম্ভব নয়। দোতলার একটি উন্মুক্ত কক্ষে তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু সহকর্মী আসফ উদ-দৌলা রেজা ভাই, মাহমুদ উল্লাহ ভাই, মিজান ভাই, শহীদ তালেব ভাইসহ কয়েকজন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকের সমভিব্যাহারে বসতেন তিনি (এখানে নতুন প্রজন্মকে জানিয়ে রাখি, আমাদের মুজিব ভাই বেকার হোস্টেলে সিরাজুদ্দীন হোসেনের সঙ্গে পাশাপাশি কক্ষে অবস্থান করতেন; কক্ষ নং-২৩, ২৪)।

১৯৬৪ সালে বিহারিরা একটি সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টি করে। সেটি রুখতে একটি প্রতিরোধ কমিটি গড়ে তুলতে হয়েছিল। আইয়ুব শাহির পৃষ্ঠপোষকতায় বিহারিদের দোর্দ- প্রতাপ সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা দমনে নিয়োজিত সিটিএসপি রশীদকে বিহারিরা (মিরপুরে) ছুরিকাঘাতে হত্যা করে। তখন সিরাজ ভাই ইত্তেফাকে আট কলামজুড়ে কাঠের অক্ষরের হেডিং দেন- ‘পূর্ব বাংলা রুখিয়া দাঁড়াও’। মানিক ভাই তাঁর নিজের কক্ষে বসতেন। আমি তখন মানিক ভাইয়ের কক্ষে বসে ছিলাম। সেই কক্ষে সিরাজ ভাইকে ডেকে এনে সসম্মানে মানিক ভাই সিরাজ ভাইকে বললেন- সিরাজ সাহেব, পূর্ব-বাংলার পরিবর্তে পূর্ব পাকিস্তান লেখা যায় না? সিরাজ ভাই বিনম্রচিত্তে বললেন, এডিটর সাহেব, আমি ইত্তেফাকের বার্তা সম্পাদক; আপনার নির্দেশে শিরোনাম পরিবর্তন করতে হলে আমি আর দোতলায় উঠব না। সোজা চামেলীবাগ চলে যাব। হিমালয়ের মতো অটল ব্যক্তিত্বের অধিকারী মানিক ভাই সঙ্গে সঙ্গে বললেন, ভাই চামেলীবাগ যাওয়া লাগবে না, আপনার হেডিংয়ে আমি কোনো রকম হস্তক্ষেপ করতে চাই না; এবং ইত্তেফাক যতদিন আছে, বার্তাবিভাগ দেখবেন আপনিই। ইত্তেফাক আপনার নির্দেশনায়ই চলবে। আপনার অভিমতই শেষ কথা। আমি শুধু আমার মুসাফির কলামটা লিখব। আপনি ইত্তেফাকের বার্তা সম্পাদক নন, বরং মূল অভিভাবক।

সিরাজ ভাই মানিক মিয়ার প্রতি প্রচ- শ্রদ্ধাশীল ছিলেন। শুধু সম্পাদক হিসেবে নয়, পরিবারের বড় ভাই হিসেবে মানতেন ও শ্রদ্ধা করতেন। তিনি স্বভাবসুলভ বিনম্র হাসি দিয়ে বারবার মানিক ভাইকে থামাতে চেষ্টা করছিলেন। বলছিলেন, এডিটর সাহেব, আমাকে লজ্জা দেবেন না। আমি সম্যক উপলব্ধি করেছি। ইজিচেয়ারে বসা মানিক ভাইয়ের লুঙ্গি তখন হাঁটুর উপরে উঠে গেছে (কথা বলতে বলতে অবচেতন মনে মানিক ভাই পরনের লুঙ্গিটা উপরের দিকে টানতেন)। উত্তেজিত হলে একটানেই লুঙ্গি হাঁটুর উপরে তুলে ফেলতেন। মানিক ভাই একটু উচ্চস্বরেই বললেন, আরে ভাই, আমাকে বলতে দেন। আমার হৃদয়ের জমাটবাঁধা কথাগুলো প্রকাশ করে আমি একটু হালকা হতে চাই। আপনি উপরে গিয়ে আপনার সহকর্মী ও সতীর্থদের সবিস্তারে আমার অনুভূতি ও নীতির বিষয়টি তুলে ধরে সবাইকে অবহিত করবেন, ইত্তেফাক মানিক মিয়ার একক মালিকানা নয়। এটা সবার ত্যাগ, তিতিক্ষা, লেখনী ও তাদের প্রতিভাপ্রদীপ্ত অবদানে একটি পারিবারিক অটুট বন্ধনে একটি প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি বিনির্মাণে আপনি ও আপনার সহকর্মীদের মেধা, আনুগত্য, পরিশ্রম, সততা, এদেশের মাটি ও মানুষের প্রতি সবার অকৃত্রিম ভালোবাসা প্রতিষ্ঠানটিকে আজকের অবস্থানে এনে দাঁড় করিয়েছে। আমরা সুখ-দুঃখ অকাতরে ভাগ করে নেব। আমার সন্তানদেরও আমি জানিয়ে যাব যে, ইত্তেফাক কোনো ব্যক্তিমালিকানাধীন সম্পদ নয়। এটি বাংলার মুখপত্র এবং আপনাদের সযত্ন লালিত্যে গড়ে ওঠা বাঙালির মুখপত্র। সিরাজ ভাই তখন শ্রদ্ধাবিগলিত চিত্তে বললেন, অনেকক্ষণ আমার ডেস্ক খালি পড়ে আছে; আমাকে ছেড়ে দিন। বাকি কাজগুলো গুছিয়ে ডামি ছাড়তে হবে। সিরাজ ভাই তখনকার কাঠের সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠে গেলেন।

শহীদ সিরাজুদ্দীন হোসেন ও তাঁর সতীর্থদের জমানার সঙ্গে আজকের জমানা সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী। আজকের দিনে শুধুই আখের গোছানো; আর সেদিন ছিল প্রান্তিক জনতা ও জাতির জন্য বুক উজাড় করে দেওয়া। আমার বলতে দ্বিধা নেই, তখনকার দিনে যারা সরকার সমর্থিত সাংবাদিক ছিলেন, তাদেরও চেতনার গভীরে একটা বিশ্বাসবোধ কাজ করত। চেতনার আঙ্গিকে আমরা তাদের থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন হওয়া সত্ত্বেও আমাদের প্রজন্ম স্বীকার করতে বাধ্য যে, মূল্যবোধের স্তরটি তাদের ক্ষেত্রেও এতখানি নিম্নগামী ছিল না। এখানে গেলে এতখানি পাব, ওখানে গেলে এই পাব- এই দৌড়ঝাঁপগুলো তখন ছিল না। উপসংহারে বলাই বাহুল্য, রাজনৈতিক দিকদর্শন বা লক্ষ্য সৃষ্টিতে সাংবাদিকতার ভূমিকা কতখানি এখনকার প্রজন্ম বোধকরি সেটা বিস্মৃত হয়ে বসে আছেন। তাই সিরাজুদ্দীন হোসেনরা মরে বেঁচে গেছেন। সেই আমলের যারা আজও বেঁচে আছেন, আজকের অবস্থা দেখে তারা বেঁচে থেকেও ধুঁকে ধুঁকে মরছেন। কেউ-বা এই ঘনঘোর অমানিশার কবল থেকে গোটা দেশটাকে- সার্বিকভাবে সাংবাদিকতাকে বের করে আনার জন্য নীরবে নিভৃতে আল্লাহর কাছে মাথা কুটছেন। আজকের সাংবাদিক সমাজ ও গণমাধ্যমগুলো দেশ ও দেশের মানুষের প্রতি সর্বোচ্চ দায়বদ্ধ থেকে নির্মোহ নিষ্কলুষ সত্যের প্রকাশে অটল হোক।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম