শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০০, বুধবার, ০২ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০৮:০২, বুধবার, ০২ জুলাই, ২০২৫

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

সরকার জাতীয় মহাপরিকল্পনা প্রণয়নের উদ্যোগ নিলেও তা সাড়ে পাঁচ বছরেও শেষ হয়নি। লক্ষ‌্য ছিল আন্তর্জাতিক পর্যটক আকর্ষণ, অঞ্চলভিত্তিক হাব নির্মাণ এবং পর্যটন খাতকে অর্থনীতির চালিকাশক্তিতে রূপ দেওয়া। ২০২০ সালে গৃহীত এই মহাপরিকল্পনার অধীনে নতুন অবকাঠামো ও আন্তর্জাতিক মানের সেবা চালুর কথা থাকলেও তা এখনো নথিপত্রে সীমাবদ্ধ।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় মহাপরিকল্পনার কাজ এখনো শেষ হয়নি। অন্তর্বর্তী সরকার এসে সেই মহাপরিকল্পনার খসড়াটি আবার পর্যালোচনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সেই আলোকে খসড়াটি রিভিউ হচ্ছে। এরপর তা জাতীয় পর্যটন কাউন্সিলের (এনটিসি) অনুমোদনের জন্য যাবে। এর বাস্তবায়নে যত দেরি হবে, পর্যটন খাতে অব্যবস্থাপনা তত বাড়বে।

সাড়ে পাঁচ বছর আগে যেভাবে শুরু

বিটিবির তথ্য অনুযায়ী, দেশের পর্যটন খাতে ট্যুরিজম মাস্টারপ্ল্যান বা পর্যটন মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে বিদেশি পরামর্শক সংস্থা আইপিই গ্লোবাল। ২০১৯ সালে সংস্থাটির সঙ্গে চুক্তি করা হলেও ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিক কাজ শুরু হয়। ২৮ কোটি ৬৬ লাখ টাকা ব্যয়ে মাস্টারপ্ল্যানের কাজটি শেষ করার কথা ছিল একই বছরের ৩০ জুন। তবে করোনার কারণে নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হওয়ায় সময় বাড়িয়ে ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়। ২০২৩ সালের জুনে এসে শেষ হয় মহাপরিকল্পনা তৈরির কাজ। কিন্তু মহাপরিকল্পনা এনটিসিতে তা অনুমোদন হয়নি। অবশ্য মহাপরিকল্পনা প্রণয়নের কাজের প্রক্রিয়া নিয়ে অভিযোগ তুলেছিলেন বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তারা। তবে খসড়া চূড়ান্ত ও স্টেকহোল্ডার কনসালটেশন হয়েছে বলে জানা গেছে।

সাড়ে ৫ মিলিয়ন পর্যটক আকর্ষণের লক্ষ্য

মহাপরিকল্পনায় দেশজুড়ে এক হাজার ৪৯৮টি প্রাকৃতিক ও পর্যটন গন্তব্য চিহ্নিত করা হয়েছে। এর মধ্যে আকর্ষণীয় স্থান ভাগ করা হয়েছে ৫৩টি ক্লাস্টারে। উন্নয়নে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে ১৯টি ক্লাস্টারে। মহাপরিকল্পনায় ২০৪১ সালের মধ্যে ৫.৫৭ মিলিয়ন বিদেশি পর্যটক আকর্ষণের লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে এই খাতে ২১.৯৪ মিলিয়ন কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যও নির্ধারণ করা হয়েছে। পরিকল্পনায় ১০টি পর্যটন ক্লাস্টার তৈরির জন্য ১.০৮ বিলিয়ন ডলার সরকারি ও বেসরকারি বিনিয়োগ চাওয়া হয়েছে। 

বর্তমানে এর জন্য পাঁচটি প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই সমীক্ষা চলছে। এ ছাড়া সরকার রাস্তা, বিদ্যুৎ ও নিরাপত্তার মতো অবকাঠামোগত সুবিধা উন্নয়নে ১০৫.৫ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে। অন্যদিকে বেসরকারি বিনিয়োগকারীরা মূলত বিনিয়োগ করবে তারকা হোটেল, রিসোর্ট, বিনোদন পার্কসহ অন্যান্য বিলাসবহুল সুবিধা নির্মাণে। মহাপরিকল্পনায় পর্যটক আকর্ষণের জন্য হেলিপোর্ট নির্মাণ, পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থা সম্প্রসারণ, আবাসন সুবিধা বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন রকমের অবকাঠামোগত উন্নয়নের কথা বলা হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর, নোয়াখালীর নিঝুম দ্বীপ, পাহাড়পুরের সোমপুর বিহার, সুন্দরবনের শরণখোলা এবং পদ্মা সেতুর পাশের মাওয়ায় মহাপরিকল্পনার আওতায় পাঁচটি পর্যটন উন্নয়ন প্রকল্পের বাস্তবায়ন কাজ শুরু হবে শিগগিরই।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. শাকের আহমেদ বলেন, ‘কোথা থেকে শুরু করেছি, বর্তমানে কোথায় আছি এবং কোথায় যাব, কিভাবে যাব- এসবের কোনো রোডম্যাপ নেই আমাদের। মহাপরিকল্পনার কথা আমরা অনেক দিন ধরে শুনতে পাই, কিন্তু আমরা এর কোনো প্রতিফলন দেখছি না। সরকারের পর্যটন বিষয়ক দুটি সংস্থা আছে পর্যটন করপোরেশন ও পর্যটন বোর্ড। কিন্তু সেখানে বেসরকারি খাতের প্রতিনিধিত্ব নেই বললেই চলে। তাদের আমলাতান্ত্রিক চক্করে আটকে গেছে মহাপরিকল্পনা।’

বাংলাদেশ ইনবাউন্ড ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশনের (বিডি ইনবাউন্ড) প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি রেজাউল একরাম বলেন, ‘‘পর্যটন মহাপরিকল্পনা হবে আমাদের পর্যটন খাতের হাইওয়েতে গুগল ম্যাপের মতো। আমরা কোন দিকে যাব, কতক্ষণে, কিভাবে যাব, সেটা না জানার কারণে আমাদের এক ঘণ্টার যাত্রাপথে দীর্ঘ সময় লেগে যাচ্ছে। পথটি না চেনার কারণে আমাদের মানুষকে জিজ্ঞাসা করে করে যেতে হচ্ছে। মাস্টারপ্ল্যানের নানা সভা-সেমিনার দেখলাম। কিন্তু আজও আমরা কিছু পেলাম না। ভালো হোক-মন্দ হোক, কিছু একটা দিক। পর্যটনে আমরা সুশৃঙ্খল যাত্রা শুরু করি। আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, অদক্ষতায় বছরের পর বছর চলে যাচ্ছে; কিন্তু মহাপরিকল্পনা হচ্ছে না। আমাদের ডায়নামিক লোক থাকলে বলত, ‘আই ডোন্ট কেয়ার, আই উইল ডু ইট’।”

পর্যটন বিচিত্রার সম্পাদক ও পর্যটন করপোরেশন বোর্ডের পরিচালক মহিউদ্দিন হেলাল বলেন, ‘মাস্টারপ্ল্যান আলোর মুখ দেখেনি, এটা আমাদের ব্যর্থতা ও হতাশার জায়গা। বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের নেতৃত্বে আমাদের পর্যটন খাতের একটি মহাপরিকল্পনা থাকার কথা ছিল। কিন্তু এটি না থাকার ফলে দেশের পর্যটন খাত অপরিকল্পিতভাবে বিকাশ হচ্ছে। মাস্টারপ্ল্যান থাকায় এই খাতের সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। দেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি তৈরিতে মিডিয়ার আরো দায়িত্বশীল ভূমিকা প্রয়োজন।’ 

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশকে ডেস্টিনেশন হিসেবে বহির্বিশ্বের ট্যুরিস্ট মার্কেটপ্লেসে পরিচিত করতে হবে। বিদেশের সব গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন মেলায় দেশের পক্ষ থেকে অর্থপূর্ণভাবে অংশগ্রহণ করা জরুরি হলেও সরকার তা বন্ধ রেখেছে। অথচ এটায় বারবার যাওয়া দরকার, প্রচার-প্রচারণা, বিদেশি দূতাবাসগুলোকে সিরিয়াসভাবে ভূমিকা পালন করতে হবে। আমাদের আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়াতে হবে, যাতে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে, যেখানে আমেরিকান-ইউরোপিয়ান পর্যটক আসেন।’

কেন এই দেরি

পর্যটন মহাপরিকল্পনার কাজ শুরুর প্রথমদিকে প্রায় সব কমিটিতে সম্পৃক্ত ছিলেন বিটিবির গভর্নিং বডির সাবেক সদস্য ও সেন্টার ফর ট্যুরিজম স্টাডিজ (সিটিএস) চেয়ারম্যান জামিউল আহমেদ। তিনি বলেন, ‘মহাপরিকল্পনার দায়িত্বপ্রাপ্ত বিদেশি কম্পানি আইপিই গ্লোবাল সঠিকভাবে কাজটি করেনি। তাদের কাজ দেখভালের জন্য গঠিত মনিটরিং কমিটিতে আমি ছিলাম। আইপিই গ্লোবালের সঙ্গে মনিটরিং কমিটির অনেক বাগবিতণ্ডা হয়েছিল। তাদের আমরা অনেক বোঝানোর চেষ্টা করেছি; কিন্তু তারা সেভাবে কাজ করেনি। যার জন্য সরকার মহাপরিকল্পনার কাজ শেষ হয়েছে ঘোষণা দিয়েও কাজটি পুরোপুরি বুঝে পায়নি। শেষ পর্যন্ত সরকার একটি উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন কমিটি করে এবং আরো কয়েকটি বিষয়ভিত্তিক কমিটি করেছিল। ওই কমিটি বিষয়গুলোর মূল্যায়ন করে প্রতিবেদন দিয়েছে। মহাপরিকল্পনার যেভাবে কাজ হওয়া দরকার, সেভাবে হয়নি-এটা কমিটির রিপোর্টেও উঠে এসেছে। কমিটি থেকে দুটি বিকল্প সমাধানের কথা বলা হয়। এর একটি যেটুকু ভুল হয়েছে, আইপিই গ্লোবালকে সেটুকু করে দিতে হবে। যদি তারা না করে তাহলে বাকি বিল দেওয়া যাবে না। সে ক্ষেত্রে আমাদের দেশের যাঁরা বিশেষজ্ঞ আছেন, তাঁদের নিয়ে কাজটি সম্পন্ন করতে হবে।’

বিদেশি পর্যটক আনার ক্ষেত্রে অনেক মৌলিক কাজ হয়নি বলে মনে করেন জামিউল আহমেদ। তিনি বলেন, বিশ্ববাজারে পর্যটন পণ্য নিয়ে প্রতিযোগিতা হচ্ছে। বিদেশ থেকে পর্যটক আনার ক্ষেত্রে আমাদের যেসব পর্যটন পণ্য আছে তা বিশ্ববাজারে নিয়ে যেতে হবে। তারপর না দেশে পর্যটক আসবে। আমাদের পণ্য চিহ্নিত করা নেই, এগুলোর কোনো উন্নয়ন নেই, বিপণনের জন্য বিটিবি রুটিন ওয়ার্ক করছে। দেশে পর্যটক নিয়ে আসার জন্য যদি সুযোগ-সুবিধা না করে দেওয়া হয়, তাহলে পর্যটন পণ্য কিভাবে আমরা বিক্রি করব। এ জন্য পর্যটন সহায়ক যেসব সুবিধা যেমন—যানবাহন, হোটেল-মোটেল-রিসোর্ট, রেস্টুরেন্ট, বিনোদনসহ সব ব্যবস্থা তৈরি করতে হবে। এসব কিছুই মানসম্মত হতে হবে এবং সেবার মূল্য সহনশীল মাত্রায় রাখতে হবে। যাতে একজন পর্যটক অন্যান্য দেশের সঙ্গে তুলনা করে সন্তুষ্ট হতে পারে বাংলাদেশ তুলনামূলক সাশ্রয়ীমূল্যে সুন্দর গন্তব্য। এসব কোনো কিছু না করে আমরা বড় বড় সভা-সেমিনার, মিটিং, কমিটি নিয়ে পড়ে আছি। ৫৪ বছর পরও পর্যটনের অনেক মৌলিক কাজই হয়নি।

ঘন ঘন নেতৃত্ব বদল

২০১৯ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত তিনজন সিইও দায়িত্ব পালন করেছেন। প্রতিবারই নতুন নেতৃত্বে পরিকল্পনার গতি পাল্টেছে, ধারাবাহিকতা রক্ষা হয়নি। চলেছে ফাইল চালাচালি। খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের দাবি, দীর্ঘসূত্রতার মূল কারণ আমলাতান্ত্রিক জট, দায়িত্বের পরস্পরবিরোধিতা ও রাজনৈতিক সদিচ্ছার অভাব। তারা বলছেন, ‘পর্যটন হবে দ্বিতীয় রপ্তানি খাত’-এমন উচ্চারণ থাকলেও তার জন্য পর্যাপ্ত বাজেট, জনবল বা রাজনৈতিক অঙ্গীকার ছিল না। যত দিন না আমলাতান্ত্রিক জট ছাড়িয়ে বাস্তবায়নের স্পষ্ট রোডম্যাপ তৈরি হয়, তত দিন পর্যন্ত বাংলাদেশ পর্যটনে কেবল সম্ভাবনার দেশই থাকবে, বাস্তবায়নের নয়।

বিটিবি যা বলছে

বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘পরিবর্তিত অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা এটা আবার মাস্টারপ্ল্যান রিভিউ করছি। বর্তমানে এটি এডিটিংয়ের কাজ চলছে। আশা করছি এটি জুলাই মাসের মধ্যে শেষ হবে। তারপর এটি জাতীয় পর্যটন কাউন্সিলে অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হবে।’

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা
রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা
বর্ষায় পাহাড়ের ডাক, সাবধানতার ছায়া সঙ্গী করেই হোক ভ্রমণ
বর্ষায় পাহাড়ের ডাক, সাবধানতার ছায়া সঙ্গী করেই হোক ভ্রমণ
বান্দরবানে আবারও পাহাড়ি ঢলে পর্যটক নিখোঁজ
বান্দরবানে আবারও পাহাড়ি ঢলে পর্যটক নিখোঁজ
সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ
সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ
পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত
পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত
ঈদের টানা ছুটিতে পর্যটকে মুখরিত কুয়াকাটা
ঈদের টানা ছুটিতে পর্যটকে মুখরিত কুয়াকাটা
ঈদের লম্বা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল
ঈদের লম্বা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হলো বগালেক, তিন্দু ও মিরিঞ্জা ভ্যালি
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হলো বগালেক, তিন্দু ও মিরিঞ্জা ভ্যালি
ঈদের লম্বা ছুটিতে পর্যটক বরণে প্রস্তুত কুয়াকাটা
ঈদের লম্বা ছুটিতে পর্যটক বরণে প্রস্তুত কুয়াকাটা
দায়িত্বশীল ভ্রমণের বার্তা দিচ্ছে ‘কনশাস ট্যুরিজম’
দায়িত্বশীল ভ্রমণের বার্তা দিচ্ছে ‘কনশাস ট্যুরিজম’
ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে
ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে
সর্বশেষ খবর
সিরাজগঞ্জে খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ভাই-বোনের মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ভাই-বোনের মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এডমিশন কার্নিভালে বিশেষ অফারে ভর্তি নিচ্ছে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি
এডমিশন কার্নিভালে বিশেষ অফারে ভর্তি নিচ্ছে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসন সীমানা নির্ধারণ: বিশেষায়িত কারিগরি কমিটি গঠন ইসির
আসন সীমানা নির্ধারণ: বিশেষায়িত কারিগরি কমিটি গঠন ইসির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঘণ্টার ব্যবধানে মোহাম্মদপুর দুই খুন, আটক ২
এক ঘণ্টার ব্যবধানে মোহাম্মদপুর দুই খুন, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে ছাত্রদলের মশাল মিছিল
ঢাবিতে ছাত্রদলের মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বেলুচিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭
বেলুচিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের
লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে ভুলের কারণে ফেসবুকের মনিটাইজেশন হারিয়ে আয় বন্ধ হতে পারে
যে ভুলের কারণে ফেসবুকের মনিটাইজেশন হারিয়ে আয় বন্ধ হতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় ঢাবি সাদা দলের নিন্দা
এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় ঢাবি সাদা দলের নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপি'র উপর হামলার প্রতিবাদে রাবিতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
এনসিপি'র উপর হামলার প্রতিবাদে রাবিতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির
গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডোপিংয়ের দায়ে ব্রিটিশ টেনিস খেলোয়াড় ৪ বছর নিষিদ্ধ
ডোপিংয়ের দায়ে ব্রিটিশ টেনিস খেলোয়াড় ৪ বছর নিষিদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কে ‘বাংলাদেশি টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন ইউএসএ’-এর আত্মপ্রকাশ
নিউইয়র্কে ‘বাংলাদেশি টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন ইউএসএ’-এর আত্মপ্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিপিএমসিএ’র প্রথম নির্বাচিত সভাপতি ডা. শেখ মহিউদ্দিন
বিপিএমসিএ’র প্রথম নির্বাচিত সভাপতি ডা. শেখ মহিউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মহেশপুর সীমান্তে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহেশপুর সীমান্তে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সোনা জান’ নিয়ে হাজির কনা
‘সোনা জান’ নিয়ে হাজির কনা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভিক্টোরিয়া কলেজে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের পাল্টা কর্মসূচি
ভিক্টোরিয়া কলেজে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের পাল্টা কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে মাদ্রাসাছাত্রের লাশ উদ্ধার
খাগড়াছড়িতে মাদ্রাসাছাত্রের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের বিশেষ নির্দেশনা
৪৮তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের বিশেষ নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিলি টু মাস্টার্স পরীক্ষায় সূচি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিলি টু মাস্টার্স পরীক্ষায় সূচি প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ জেলায় বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
গোপালগঞ্জ জেলায় বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেট সীমান্ত দিয়ে ৫৫ জনকে পুশইন বিএসএফের
সিলেট সীমান্ত দিয়ে ৫৫ জনকে পুশইন বিএসএফের

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুগঞ্জে অবৈধ অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অবৈধ অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যথাযোগ্য মর্যাদায় হাবিপ্রবিতে জুলাই শহীদ দিবস পালিত
যথাযোগ্য মর্যাদায় হাবিপ্রবিতে জুলাই শহীদ দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে নারীর মৃত্যু
সাপের কামড়ে নারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে গাছের চারা বিতরণ
নবীনগরে গাছের চারা বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ৩০ বিলিয়ন ছাড়াল রিজার্ভ
আবারও ৩০ বিলিয়ন ছাড়াল রিজার্ভ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রলীগ কর্মীকে পুলিশে সোপর্দ
ছাত্রলীগ কর্মীকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় জুলাই শহীদদের স্মরণ
কুমিল্লায় জুলাই শহীদদের স্মরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ
এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি
ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের
ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী
খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার
গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা
সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত
রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি
চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল
আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি
স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান
ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার
বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার
সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি
গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার
সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ
শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪
হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল
টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়
ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ
বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানের শত শত বিজ্ঞানীর মস্তিষ্কে পরমাণু জ্ঞান, বোমা মেরে ধ্বংস করা অসম্ভব’
‘ইরানের শত শত বিজ্ঞানীর মস্তিষ্কে পরমাণু জ্ঞান, বোমা মেরে ধ্বংস করা অসম্ভব’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে অসামাজিক কার্যকলাপের দায়ে নারী-পুরুষসহ গ্রেপ্তার ১২ প্রবাসী
সৌদিতে অসামাজিক কার্যকলাপের দায়ে নারী-পুরুষসহ গ্রেপ্তার ১২ প্রবাসী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’

সম্পাদকীয়

গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠোর অবস্থানে এনবিআর
কঠোর অবস্থানে এনবিআর

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র
১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস
রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ
অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী
বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি
যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি

শোবিজ

ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য
ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়
রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা
চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!
স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!

নগর জীবন

বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে
বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার
থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার

পেছনের পৃষ্ঠা

লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার
লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঠগড়ায় গলায় ব্লেড দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা আসামির
কাঠগড়ায় গলায় ব্লেড দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা আসামির

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার মৃত্যু, পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
বিএনপি নেতার মৃত্যু, পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কফিনমিছিল
কফিনমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী
যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

সাড়ে ৫ কোটি নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্য ডার্ক ওয়েবে
সাড়ে ৫ কোটি নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্য ডার্ক ওয়েবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে পুলিশকে মেরে হ্যান্ডকাফসহ পালালেন বিএনপি নেতা
ফেনীতে পুলিশকে মেরে হ্যান্ডকাফসহ পালালেন বিএনপি নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক মন্ত্রী মোশাররফসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক মন্ত্রী মোশাররফসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

নগর জীবন

বিজিবি-সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ৩
বিজিবি-সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ৩

দেশগ্রাম

চোরাকারবারি ধরতে বিজিবির গুলি, ১০ মহিষ জব্দ
চোরাকারবারি ধরতে বিজিবির গুলি, ১০ মহিষ জব্দ

নগর জীবন

চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো পরিবার মানবেতর জীবনযাপন করছে না
কোনো পরিবার মানবেতর জীবনযাপন করছে না

নগর জীবন

কচুরিপানার নিচে মিলল নিখোঁজ শিশুর লাশ
কচুরিপানার নিচে মিলল নিখোঁজ শিশুর লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা