শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০০, বুধবার, ০২ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০৮:০২, বুধবার, ০২ জুলাই, ২০২৫

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

সরকার জাতীয় মহাপরিকল্পনা প্রণয়নের উদ্যোগ নিলেও তা সাড়ে পাঁচ বছরেও শেষ হয়নি। লক্ষ‌্য ছিল আন্তর্জাতিক পর্যটক আকর্ষণ, অঞ্চলভিত্তিক হাব নির্মাণ এবং পর্যটন খাতকে অর্থনীতির চালিকাশক্তিতে রূপ দেওয়া। ২০২০ সালে গৃহীত এই মহাপরিকল্পনার অধীনে নতুন অবকাঠামো ও আন্তর্জাতিক মানের সেবা চালুর কথা থাকলেও তা এখনো নথিপত্রে সীমাবদ্ধ।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় মহাপরিকল্পনার কাজ এখনো শেষ হয়নি। অন্তর্বর্তী সরকার এসে সেই মহাপরিকল্পনার খসড়াটি আবার পর্যালোচনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সেই আলোকে খসড়াটি রিভিউ হচ্ছে। এরপর তা জাতীয় পর্যটন কাউন্সিলের (এনটিসি) অনুমোদনের জন্য যাবে। এর বাস্তবায়নে যত দেরি হবে, পর্যটন খাতে অব্যবস্থাপনা তত বাড়বে।

সাড়ে পাঁচ বছর আগে যেভাবে শুরু

বিটিবির তথ্য অনুযায়ী, দেশের পর্যটন খাতে ট্যুরিজম মাস্টারপ্ল্যান বা পর্যটন মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে বিদেশি পরামর্শক সংস্থা আইপিই গ্লোবাল। ২০১৯ সালে সংস্থাটির সঙ্গে চুক্তি করা হলেও ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিক কাজ শুরু হয়। ২৮ কোটি ৬৬ লাখ টাকা ব্যয়ে মাস্টারপ্ল্যানের কাজটি শেষ করার কথা ছিল একই বছরের ৩০ জুন। তবে করোনার কারণে নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হওয়ায় সময় বাড়িয়ে ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়। ২০২৩ সালের জুনে এসে শেষ হয় মহাপরিকল্পনা তৈরির কাজ। কিন্তু মহাপরিকল্পনা এনটিসিতে তা অনুমোদন হয়নি। অবশ্য মহাপরিকল্পনা প্রণয়নের কাজের প্রক্রিয়া নিয়ে অভিযোগ তুলেছিলেন বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তারা। তবে খসড়া চূড়ান্ত ও স্টেকহোল্ডার কনসালটেশন হয়েছে বলে জানা গেছে।

সাড়ে ৫ মিলিয়ন পর্যটক আকর্ষণের লক্ষ্য

মহাপরিকল্পনায় দেশজুড়ে এক হাজার ৪৯৮টি প্রাকৃতিক ও পর্যটন গন্তব্য চিহ্নিত করা হয়েছে। এর মধ্যে আকর্ষণীয় স্থান ভাগ করা হয়েছে ৫৩টি ক্লাস্টারে। উন্নয়নে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে ১৯টি ক্লাস্টারে। মহাপরিকল্পনায় ২০৪১ সালের মধ্যে ৫.৫৭ মিলিয়ন বিদেশি পর্যটক আকর্ষণের লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে এই খাতে ২১.৯৪ মিলিয়ন কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যও নির্ধারণ করা হয়েছে। পরিকল্পনায় ১০টি পর্যটন ক্লাস্টার তৈরির জন্য ১.০৮ বিলিয়ন ডলার সরকারি ও বেসরকারি বিনিয়োগ চাওয়া হয়েছে। 

বর্তমানে এর জন্য পাঁচটি প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই সমীক্ষা চলছে। এ ছাড়া সরকার রাস্তা, বিদ্যুৎ ও নিরাপত্তার মতো অবকাঠামোগত সুবিধা উন্নয়নে ১০৫.৫ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে। অন্যদিকে বেসরকারি বিনিয়োগকারীরা মূলত বিনিয়োগ করবে তারকা হোটেল, রিসোর্ট, বিনোদন পার্কসহ অন্যান্য বিলাসবহুল সুবিধা নির্মাণে। মহাপরিকল্পনায় পর্যটক আকর্ষণের জন্য হেলিপোর্ট নির্মাণ, পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থা সম্প্রসারণ, আবাসন সুবিধা বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন রকমের অবকাঠামোগত উন্নয়নের কথা বলা হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর, নোয়াখালীর নিঝুম দ্বীপ, পাহাড়পুরের সোমপুর বিহার, সুন্দরবনের শরণখোলা এবং পদ্মা সেতুর পাশের মাওয়ায় মহাপরিকল্পনার আওতায় পাঁচটি পর্যটন উন্নয়ন প্রকল্পের বাস্তবায়ন কাজ শুরু হবে শিগগিরই।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. শাকের আহমেদ বলেন, ‘কোথা থেকে শুরু করেছি, বর্তমানে কোথায় আছি এবং কোথায় যাব, কিভাবে যাব- এসবের কোনো রোডম্যাপ নেই আমাদের। মহাপরিকল্পনার কথা আমরা অনেক দিন ধরে শুনতে পাই, কিন্তু আমরা এর কোনো প্রতিফলন দেখছি না। সরকারের পর্যটন বিষয়ক দুটি সংস্থা আছে পর্যটন করপোরেশন ও পর্যটন বোর্ড। কিন্তু সেখানে বেসরকারি খাতের প্রতিনিধিত্ব নেই বললেই চলে। তাদের আমলাতান্ত্রিক চক্করে আটকে গেছে মহাপরিকল্পনা।’

বাংলাদেশ ইনবাউন্ড ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশনের (বিডি ইনবাউন্ড) প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি রেজাউল একরাম বলেন, ‘‘পর্যটন মহাপরিকল্পনা হবে আমাদের পর্যটন খাতের হাইওয়েতে গুগল ম্যাপের মতো। আমরা কোন দিকে যাব, কতক্ষণে, কিভাবে যাব, সেটা না জানার কারণে আমাদের এক ঘণ্টার যাত্রাপথে দীর্ঘ সময় লেগে যাচ্ছে। পথটি না চেনার কারণে আমাদের মানুষকে জিজ্ঞাসা করে করে যেতে হচ্ছে। মাস্টারপ্ল্যানের নানা সভা-সেমিনার দেখলাম। কিন্তু আজও আমরা কিছু পেলাম না। ভালো হোক-মন্দ হোক, কিছু একটা দিক। পর্যটনে আমরা সুশৃঙ্খল যাত্রা শুরু করি। আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, অদক্ষতায় বছরের পর বছর চলে যাচ্ছে; কিন্তু মহাপরিকল্পনা হচ্ছে না। আমাদের ডায়নামিক লোক থাকলে বলত, ‘আই ডোন্ট কেয়ার, আই উইল ডু ইট’।”

পর্যটন বিচিত্রার সম্পাদক ও পর্যটন করপোরেশন বোর্ডের পরিচালক মহিউদ্দিন হেলাল বলেন, ‘মাস্টারপ্ল্যান আলোর মুখ দেখেনি, এটা আমাদের ব্যর্থতা ও হতাশার জায়গা। বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের নেতৃত্বে আমাদের পর্যটন খাতের একটি মহাপরিকল্পনা থাকার কথা ছিল। কিন্তু এটি না থাকার ফলে দেশের পর্যটন খাত অপরিকল্পিতভাবে বিকাশ হচ্ছে। মাস্টারপ্ল্যান থাকায় এই খাতের সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। দেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি তৈরিতে মিডিয়ার আরো দায়িত্বশীল ভূমিকা প্রয়োজন।’ 

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশকে ডেস্টিনেশন হিসেবে বহির্বিশ্বের ট্যুরিস্ট মার্কেটপ্লেসে পরিচিত করতে হবে। বিদেশের সব গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন মেলায় দেশের পক্ষ থেকে অর্থপূর্ণভাবে অংশগ্রহণ করা জরুরি হলেও সরকার তা বন্ধ রেখেছে। অথচ এটায় বারবার যাওয়া দরকার, প্রচার-প্রচারণা, বিদেশি দূতাবাসগুলোকে সিরিয়াসভাবে ভূমিকা পালন করতে হবে। আমাদের আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়াতে হবে, যাতে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে, যেখানে আমেরিকান-ইউরোপিয়ান পর্যটক আসেন।’

কেন এই দেরি

পর্যটন মহাপরিকল্পনার কাজ শুরুর প্রথমদিকে প্রায় সব কমিটিতে সম্পৃক্ত ছিলেন বিটিবির গভর্নিং বডির সাবেক সদস্য ও সেন্টার ফর ট্যুরিজম স্টাডিজ (সিটিএস) চেয়ারম্যান জামিউল আহমেদ। তিনি বলেন, ‘মহাপরিকল্পনার দায়িত্বপ্রাপ্ত বিদেশি কম্পানি আইপিই গ্লোবাল সঠিকভাবে কাজটি করেনি। তাদের কাজ দেখভালের জন্য গঠিত মনিটরিং কমিটিতে আমি ছিলাম। আইপিই গ্লোবালের সঙ্গে মনিটরিং কমিটির অনেক বাগবিতণ্ডা হয়েছিল। তাদের আমরা অনেক বোঝানোর চেষ্টা করেছি; কিন্তু তারা সেভাবে কাজ করেনি। যার জন্য সরকার মহাপরিকল্পনার কাজ শেষ হয়েছে ঘোষণা দিয়েও কাজটি পুরোপুরি বুঝে পায়নি। শেষ পর্যন্ত সরকার একটি উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন কমিটি করে এবং আরো কয়েকটি বিষয়ভিত্তিক কমিটি করেছিল। ওই কমিটি বিষয়গুলোর মূল্যায়ন করে প্রতিবেদন দিয়েছে। মহাপরিকল্পনার যেভাবে কাজ হওয়া দরকার, সেভাবে হয়নি-এটা কমিটির রিপোর্টেও উঠে এসেছে। কমিটি থেকে দুটি বিকল্প সমাধানের কথা বলা হয়। এর একটি যেটুকু ভুল হয়েছে, আইপিই গ্লোবালকে সেটুকু করে দিতে হবে। যদি তারা না করে তাহলে বাকি বিল দেওয়া যাবে না। সে ক্ষেত্রে আমাদের দেশের যাঁরা বিশেষজ্ঞ আছেন, তাঁদের নিয়ে কাজটি সম্পন্ন করতে হবে।’

বিদেশি পর্যটক আনার ক্ষেত্রে অনেক মৌলিক কাজ হয়নি বলে মনে করেন জামিউল আহমেদ। তিনি বলেন, বিশ্ববাজারে পর্যটন পণ্য নিয়ে প্রতিযোগিতা হচ্ছে। বিদেশ থেকে পর্যটক আনার ক্ষেত্রে আমাদের যেসব পর্যটন পণ্য আছে তা বিশ্ববাজারে নিয়ে যেতে হবে। তারপর না দেশে পর্যটক আসবে। আমাদের পণ্য চিহ্নিত করা নেই, এগুলোর কোনো উন্নয়ন নেই, বিপণনের জন্য বিটিবি রুটিন ওয়ার্ক করছে। দেশে পর্যটক নিয়ে আসার জন্য যদি সুযোগ-সুবিধা না করে দেওয়া হয়, তাহলে পর্যটন পণ্য কিভাবে আমরা বিক্রি করব। এ জন্য পর্যটন সহায়ক যেসব সুবিধা যেমন—যানবাহন, হোটেল-মোটেল-রিসোর্ট, রেস্টুরেন্ট, বিনোদনসহ সব ব্যবস্থা তৈরি করতে হবে। এসব কিছুই মানসম্মত হতে হবে এবং সেবার মূল্য সহনশীল মাত্রায় রাখতে হবে। যাতে একজন পর্যটক অন্যান্য দেশের সঙ্গে তুলনা করে সন্তুষ্ট হতে পারে বাংলাদেশ তুলনামূলক সাশ্রয়ীমূল্যে সুন্দর গন্তব্য। এসব কোনো কিছু না করে আমরা বড় বড় সভা-সেমিনার, মিটিং, কমিটি নিয়ে পড়ে আছি। ৫৪ বছর পরও পর্যটনের অনেক মৌলিক কাজই হয়নি।

ঘন ঘন নেতৃত্ব বদল

২০১৯ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত তিনজন সিইও দায়িত্ব পালন করেছেন। প্রতিবারই নতুন নেতৃত্বে পরিকল্পনার গতি পাল্টেছে, ধারাবাহিকতা রক্ষা হয়নি। চলেছে ফাইল চালাচালি। খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের দাবি, দীর্ঘসূত্রতার মূল কারণ আমলাতান্ত্রিক জট, দায়িত্বের পরস্পরবিরোধিতা ও রাজনৈতিক সদিচ্ছার অভাব। তারা বলছেন, ‘পর্যটন হবে দ্বিতীয় রপ্তানি খাত’-এমন উচ্চারণ থাকলেও তার জন্য পর্যাপ্ত বাজেট, জনবল বা রাজনৈতিক অঙ্গীকার ছিল না। যত দিন না আমলাতান্ত্রিক জট ছাড়িয়ে বাস্তবায়নের স্পষ্ট রোডম্যাপ তৈরি হয়, তত দিন পর্যন্ত বাংলাদেশ পর্যটনে কেবল সম্ভাবনার দেশই থাকবে, বাস্তবায়নের নয়।

বিটিবি যা বলছে

বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘পরিবর্তিত অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা এটা আবার মাস্টারপ্ল্যান রিভিউ করছি। বর্তমানে এটি এডিটিংয়ের কাজ চলছে। আশা করছি এটি জুলাই মাসের মধ্যে শেষ হবে। তারপর এটি জাতীয় পর্যটন কাউন্সিলে অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হবে।’

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
পর্যটকদের পদচারণায় মুখরিত কুয়াকাটা সৈকত
পর্যটকদের পদচারণায় মুখরিত কুয়াকাটা সৈকত
উৎসবের আমেজে মুখর কক্সবাজার
উৎসবের আমেজে মুখর কক্সবাজার
বুধবার পর্যটকদের জন্য খুলছে কেওক্রাডং, মানতে হবে ৬ শর্ত
বুধবার পর্যটকদের জন্য খুলছে কেওক্রাডং, মানতে হবে ৬ শর্ত
পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং
পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং
পর্যটক খরায় অস্তিত্ব সংকটে পর্যটন
পর্যটক খরায় অস্তিত্ব সংকটে পর্যটন
শরতে মুগ্ধতা ছড়িয়ে উঁকি দিচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা
শরতে মুগ্ধতা ছড়িয়ে উঁকি দিচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা
এভারেস্টজয়ী বাবর আলীসহ আরও এক বাংলাদেশির মানাসলু জয়
এভারেস্টজয়ী বাবর আলীসহ আরও এক বাংলাদেশির মানাসলু জয়
এক চ্যালেঞ্জের অভিজ্ঞতা, এক নতুন স্বপ্নের আহ্বান
এক চ্যালেঞ্জের অভিজ্ঞতা, এক নতুন স্বপ্নের আহ্বান
তিন মাস পর খুলছে সুন্দরবন, জেলে ও পর্যটন ব্যবসায়ীদের প্রাণচাঞ্চল্য
তিন মাস পর খুলছে সুন্দরবন, জেলে ও পর্যটন ব্যবসায়ীদের প্রাণচাঞ্চল্য
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে ‘অবাধ্য’ হলেই গুণতে হবে জরিমানা
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে ‘অবাধ্য’ হলেই গুণতে হবে জরিমানা
পর্যটকের হেঁয়ালিপনায় একের পর এক দুর্ঘটনা
পর্যটকের হেঁয়ালিপনায় একের পর এক দুর্ঘটনা
সর্বশেষ খবর
নভেম্বর থেকে সেন্ট মার্টিন যেতে পারবেন পর্যটকরা
নভেম্বর থেকে সেন্ট মার্টিন যেতে পারবেন পর্যটকরা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বিইউএফটিতে নবাগত শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত
বিইউএফটিতে নবাগত শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিমানবন্দরের অগ্নিকাণ্ডে তদন্তের পর পরবর্তী পদক্ষেপ : পরিবেশ উপদেষ্টা
বিমানবন্দরের অগ্নিকাণ্ডে তদন্তের পর পরবর্তী পদক্ষেপ : পরিবেশ উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রিন ফেস্ট: তারুণ্যের জোয়ারে সেজেছিল গ্রিন ইউনিভার্সিটি
গ্রিন ফেস্ট: তারুণ্যের জোয়ারে সেজেছিল গ্রিন ইউনিভার্সিটি

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিনিদের ওপর কোনো হামলার পরিকল্পনা নেই: হামাস
ফিলিস্তিনিদের ওপর কোনো হামলার পরিকল্পনা নেই: হামাস

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে সেন্টমার্টিন যেতে পারবেন পর্যটকরা: পরিবেশ উপদেষ্টা
১ নভেম্বর থেকে সেন্টমার্টিন যেতে পারবেন পর্যটকরা: পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেশার টাকা না পেয়ে দাদাকে পিটিয়ে হত্যা
নেশার টাকা না পেয়ে দাদাকে পিটিয়ে হত্যা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকদের ওপর পুলিশি নির্যাতনের বিরুদ্ধে চাঁপাইনবাবগঞ্জে মানববন্ধন
শিক্ষকদের ওপর পুলিশি নির্যাতনের বিরুদ্ধে চাঁপাইনবাবগঞ্জে মানববন্ধন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তার কাজ হওয়া উচিত জনকল্যাণ'
'একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তার কাজ হওয়া উচিত জনকল্যাণ'

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ডিসিসিআই’র উদ্বেগ
শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ডিসিসিআই’র উদ্বেগ

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক সপ্তাহে কোটির বেশি শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে
এক সপ্তাহে কোটির বেশি শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জামালপুরে সার ডিলার নিয়োগে নতুন নীতিমালা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
জামালপুরে সার ডিলার নিয়োগে নতুন নীতিমালা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে নাশকতার পরিকল্পনা, আওয়ামী লীগের চার নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে নাশকতার পরিকল্পনা, আওয়ামী লীগের চার নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধার মৃত্যু
বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৭তম ডাক মেরে হরভজনকে ছুঁলেন কোহলি
১৭তম ডাক মেরে হরভজনকে ছুঁলেন কোহলি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে কলেজ শিক্ষার্থী মীম হত্যায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
সোনারগাঁয়ে কলেজ শিক্ষার্থী মীম হত্যায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষক প্রতিনিধির সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষক প্রতিনিধির সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা ৫০ হাজার মানুষ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা ৫০ হাজার মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামগড়ে বিজিবির মানবিক সহায়তা প্রদান
রামগড়ে বিজিবির মানবিক সহায়তা প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাল্কহেডের স্টাফদের সহায়তায় লুট হওয়া কোটি টাকার সার যেভাবে উদ্ধার
বাল্কহেডের স্টাফদের সহায়তায় লুট হওয়া কোটি টাকার সার যেভাবে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জোট গঠনের সিদ্ধান্ত, জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন তাকাইচি
জোট গঠনের সিদ্ধান্ত, জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন তাকাইচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালমাইয়ে বাগমারা বাজারে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
লালমাইয়ে বাগমারা বাজারে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম