শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০০, বুধবার, ০২ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০৮:০২, বুধবার, ০২ জুলাই, ২০২৫

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

সরকার জাতীয় মহাপরিকল্পনা প্রণয়নের উদ্যোগ নিলেও তা সাড়ে পাঁচ বছরেও শেষ হয়নি। লক্ষ‌্য ছিল আন্তর্জাতিক পর্যটক আকর্ষণ, অঞ্চলভিত্তিক হাব নির্মাণ এবং পর্যটন খাতকে অর্থনীতির চালিকাশক্তিতে রূপ দেওয়া। ২০২০ সালে গৃহীত এই মহাপরিকল্পনার অধীনে নতুন অবকাঠামো ও আন্তর্জাতিক মানের সেবা চালুর কথা থাকলেও তা এখনো নথিপত্রে সীমাবদ্ধ।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় মহাপরিকল্পনার কাজ এখনো শেষ হয়নি। অন্তর্বর্তী সরকার এসে সেই মহাপরিকল্পনার খসড়াটি আবার পর্যালোচনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সেই আলোকে খসড়াটি রিভিউ হচ্ছে। এরপর তা জাতীয় পর্যটন কাউন্সিলের (এনটিসি) অনুমোদনের জন্য যাবে। এর বাস্তবায়নে যত দেরি হবে, পর্যটন খাতে অব্যবস্থাপনা তত বাড়বে।

সাড়ে পাঁচ বছর আগে যেভাবে শুরু

বিটিবির তথ্য অনুযায়ী, দেশের পর্যটন খাতে ট্যুরিজম মাস্টারপ্ল্যান বা পর্যটন মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে বিদেশি পরামর্শক সংস্থা আইপিই গ্লোবাল। ২০১৯ সালে সংস্থাটির সঙ্গে চুক্তি করা হলেও ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিক কাজ শুরু হয়। ২৮ কোটি ৬৬ লাখ টাকা ব্যয়ে মাস্টারপ্ল্যানের কাজটি শেষ করার কথা ছিল একই বছরের ৩০ জুন। তবে করোনার কারণে নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হওয়ায় সময় বাড়িয়ে ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়। ২০২৩ সালের জুনে এসে শেষ হয় মহাপরিকল্পনা তৈরির কাজ। কিন্তু মহাপরিকল্পনা এনটিসিতে তা অনুমোদন হয়নি। অবশ্য মহাপরিকল্পনা প্রণয়নের কাজের প্রক্রিয়া নিয়ে অভিযোগ তুলেছিলেন বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তারা। তবে খসড়া চূড়ান্ত ও স্টেকহোল্ডার কনসালটেশন হয়েছে বলে জানা গেছে।

সাড়ে ৫ মিলিয়ন পর্যটক আকর্ষণের লক্ষ্য

মহাপরিকল্পনায় দেশজুড়ে এক হাজার ৪৯৮টি প্রাকৃতিক ও পর্যটন গন্তব্য চিহ্নিত করা হয়েছে। এর মধ্যে আকর্ষণীয় স্থান ভাগ করা হয়েছে ৫৩টি ক্লাস্টারে। উন্নয়নে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে ১৯টি ক্লাস্টারে। মহাপরিকল্পনায় ২০৪১ সালের মধ্যে ৫.৫৭ মিলিয়ন বিদেশি পর্যটক আকর্ষণের লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে এই খাতে ২১.৯৪ মিলিয়ন কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যও নির্ধারণ করা হয়েছে। পরিকল্পনায় ১০টি পর্যটন ক্লাস্টার তৈরির জন্য ১.০৮ বিলিয়ন ডলার সরকারি ও বেসরকারি বিনিয়োগ চাওয়া হয়েছে। 

বর্তমানে এর জন্য পাঁচটি প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই সমীক্ষা চলছে। এ ছাড়া সরকার রাস্তা, বিদ্যুৎ ও নিরাপত্তার মতো অবকাঠামোগত সুবিধা উন্নয়নে ১০৫.৫ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে। অন্যদিকে বেসরকারি বিনিয়োগকারীরা মূলত বিনিয়োগ করবে তারকা হোটেল, রিসোর্ট, বিনোদন পার্কসহ অন্যান্য বিলাসবহুল সুবিধা নির্মাণে। মহাপরিকল্পনায় পর্যটক আকর্ষণের জন্য হেলিপোর্ট নির্মাণ, পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থা সম্প্রসারণ, আবাসন সুবিধা বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন রকমের অবকাঠামোগত উন্নয়নের কথা বলা হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর, নোয়াখালীর নিঝুম দ্বীপ, পাহাড়পুরের সোমপুর বিহার, সুন্দরবনের শরণখোলা এবং পদ্মা সেতুর পাশের মাওয়ায় মহাপরিকল্পনার আওতায় পাঁচটি পর্যটন উন্নয়ন প্রকল্পের বাস্তবায়ন কাজ শুরু হবে শিগগিরই।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. শাকের আহমেদ বলেন, ‘কোথা থেকে শুরু করেছি, বর্তমানে কোথায় আছি এবং কোথায় যাব, কিভাবে যাব- এসবের কোনো রোডম্যাপ নেই আমাদের। মহাপরিকল্পনার কথা আমরা অনেক দিন ধরে শুনতে পাই, কিন্তু আমরা এর কোনো প্রতিফলন দেখছি না। সরকারের পর্যটন বিষয়ক দুটি সংস্থা আছে পর্যটন করপোরেশন ও পর্যটন বোর্ড। কিন্তু সেখানে বেসরকারি খাতের প্রতিনিধিত্ব নেই বললেই চলে। তাদের আমলাতান্ত্রিক চক্করে আটকে গেছে মহাপরিকল্পনা।’

বাংলাদেশ ইনবাউন্ড ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশনের (বিডি ইনবাউন্ড) প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি রেজাউল একরাম বলেন, ‘‘পর্যটন মহাপরিকল্পনা হবে আমাদের পর্যটন খাতের হাইওয়েতে গুগল ম্যাপের মতো। আমরা কোন দিকে যাব, কতক্ষণে, কিভাবে যাব, সেটা না জানার কারণে আমাদের এক ঘণ্টার যাত্রাপথে দীর্ঘ সময় লেগে যাচ্ছে। পথটি না চেনার কারণে আমাদের মানুষকে জিজ্ঞাসা করে করে যেতে হচ্ছে। মাস্টারপ্ল্যানের নানা সভা-সেমিনার দেখলাম। কিন্তু আজও আমরা কিছু পেলাম না। ভালো হোক-মন্দ হোক, কিছু একটা দিক। পর্যটনে আমরা সুশৃঙ্খল যাত্রা শুরু করি। আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, অদক্ষতায় বছরের পর বছর চলে যাচ্ছে; কিন্তু মহাপরিকল্পনা হচ্ছে না। আমাদের ডায়নামিক লোক থাকলে বলত, ‘আই ডোন্ট কেয়ার, আই উইল ডু ইট’।”

পর্যটন বিচিত্রার সম্পাদক ও পর্যটন করপোরেশন বোর্ডের পরিচালক মহিউদ্দিন হেলাল বলেন, ‘মাস্টারপ্ল্যান আলোর মুখ দেখেনি, এটা আমাদের ব্যর্থতা ও হতাশার জায়গা। বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের নেতৃত্বে আমাদের পর্যটন খাতের একটি মহাপরিকল্পনা থাকার কথা ছিল। কিন্তু এটি না থাকার ফলে দেশের পর্যটন খাত অপরিকল্পিতভাবে বিকাশ হচ্ছে। মাস্টারপ্ল্যান থাকায় এই খাতের সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। দেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি তৈরিতে মিডিয়ার আরো দায়িত্বশীল ভূমিকা প্রয়োজন।’ 

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশকে ডেস্টিনেশন হিসেবে বহির্বিশ্বের ট্যুরিস্ট মার্কেটপ্লেসে পরিচিত করতে হবে। বিদেশের সব গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন মেলায় দেশের পক্ষ থেকে অর্থপূর্ণভাবে অংশগ্রহণ করা জরুরি হলেও সরকার তা বন্ধ রেখেছে। অথচ এটায় বারবার যাওয়া দরকার, প্রচার-প্রচারণা, বিদেশি দূতাবাসগুলোকে সিরিয়াসভাবে ভূমিকা পালন করতে হবে। আমাদের আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়াতে হবে, যাতে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে, যেখানে আমেরিকান-ইউরোপিয়ান পর্যটক আসেন।’

কেন এই দেরি

পর্যটন মহাপরিকল্পনার কাজ শুরুর প্রথমদিকে প্রায় সব কমিটিতে সম্পৃক্ত ছিলেন বিটিবির গভর্নিং বডির সাবেক সদস্য ও সেন্টার ফর ট্যুরিজম স্টাডিজ (সিটিএস) চেয়ারম্যান জামিউল আহমেদ। তিনি বলেন, ‘মহাপরিকল্পনার দায়িত্বপ্রাপ্ত বিদেশি কম্পানি আইপিই গ্লোবাল সঠিকভাবে কাজটি করেনি। তাদের কাজ দেখভালের জন্য গঠিত মনিটরিং কমিটিতে আমি ছিলাম। আইপিই গ্লোবালের সঙ্গে মনিটরিং কমিটির অনেক বাগবিতণ্ডা হয়েছিল। তাদের আমরা অনেক বোঝানোর চেষ্টা করেছি; কিন্তু তারা সেভাবে কাজ করেনি। যার জন্য সরকার মহাপরিকল্পনার কাজ শেষ হয়েছে ঘোষণা দিয়েও কাজটি পুরোপুরি বুঝে পায়নি। শেষ পর্যন্ত সরকার একটি উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন কমিটি করে এবং আরো কয়েকটি বিষয়ভিত্তিক কমিটি করেছিল। ওই কমিটি বিষয়গুলোর মূল্যায়ন করে প্রতিবেদন দিয়েছে। মহাপরিকল্পনার যেভাবে কাজ হওয়া দরকার, সেভাবে হয়নি-এটা কমিটির রিপোর্টেও উঠে এসেছে। কমিটি থেকে দুটি বিকল্প সমাধানের কথা বলা হয়। এর একটি যেটুকু ভুল হয়েছে, আইপিই গ্লোবালকে সেটুকু করে দিতে হবে। যদি তারা না করে তাহলে বাকি বিল দেওয়া যাবে না। সে ক্ষেত্রে আমাদের দেশের যাঁরা বিশেষজ্ঞ আছেন, তাঁদের নিয়ে কাজটি সম্পন্ন করতে হবে।’

বিদেশি পর্যটক আনার ক্ষেত্রে অনেক মৌলিক কাজ হয়নি বলে মনে করেন জামিউল আহমেদ। তিনি বলেন, বিশ্ববাজারে পর্যটন পণ্য নিয়ে প্রতিযোগিতা হচ্ছে। বিদেশ থেকে পর্যটক আনার ক্ষেত্রে আমাদের যেসব পর্যটন পণ্য আছে তা বিশ্ববাজারে নিয়ে যেতে হবে। তারপর না দেশে পর্যটক আসবে। আমাদের পণ্য চিহ্নিত করা নেই, এগুলোর কোনো উন্নয়ন নেই, বিপণনের জন্য বিটিবি রুটিন ওয়ার্ক করছে। দেশে পর্যটক নিয়ে আসার জন্য যদি সুযোগ-সুবিধা না করে দেওয়া হয়, তাহলে পর্যটন পণ্য কিভাবে আমরা বিক্রি করব। এ জন্য পর্যটন সহায়ক যেসব সুবিধা যেমন—যানবাহন, হোটেল-মোটেল-রিসোর্ট, রেস্টুরেন্ট, বিনোদনসহ সব ব্যবস্থা তৈরি করতে হবে। এসব কিছুই মানসম্মত হতে হবে এবং সেবার মূল্য সহনশীল মাত্রায় রাখতে হবে। যাতে একজন পর্যটক অন্যান্য দেশের সঙ্গে তুলনা করে সন্তুষ্ট হতে পারে বাংলাদেশ তুলনামূলক সাশ্রয়ীমূল্যে সুন্দর গন্তব্য। এসব কোনো কিছু না করে আমরা বড় বড় সভা-সেমিনার, মিটিং, কমিটি নিয়ে পড়ে আছি। ৫৪ বছর পরও পর্যটনের অনেক মৌলিক কাজই হয়নি।

ঘন ঘন নেতৃত্ব বদল

২০১৯ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত তিনজন সিইও দায়িত্ব পালন করেছেন। প্রতিবারই নতুন নেতৃত্বে পরিকল্পনার গতি পাল্টেছে, ধারাবাহিকতা রক্ষা হয়নি। চলেছে ফাইল চালাচালি। খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের দাবি, দীর্ঘসূত্রতার মূল কারণ আমলাতান্ত্রিক জট, দায়িত্বের পরস্পরবিরোধিতা ও রাজনৈতিক সদিচ্ছার অভাব। তারা বলছেন, ‘পর্যটন হবে দ্বিতীয় রপ্তানি খাত’-এমন উচ্চারণ থাকলেও তার জন্য পর্যাপ্ত বাজেট, জনবল বা রাজনৈতিক অঙ্গীকার ছিল না। যত দিন না আমলাতান্ত্রিক জট ছাড়িয়ে বাস্তবায়নের স্পষ্ট রোডম্যাপ তৈরি হয়, তত দিন পর্যন্ত বাংলাদেশ পর্যটনে কেবল সম্ভাবনার দেশই থাকবে, বাস্তবায়নের নয়।

বিটিবি যা বলছে

বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘পরিবর্তিত অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা এটা আবার মাস্টারপ্ল্যান রিভিউ করছি। বর্তমানে এটি এডিটিংয়ের কাজ চলছে। আশা করছি এটি জুলাই মাসের মধ্যে শেষ হবে। তারপর এটি জাতীয় পর্যটন কাউন্সিলে অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হবে।’

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে ‘অবাধ্য’ হলেই গুণতে হবে জরিমানা
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে ‘অবাধ্য’ হলেই গুণতে হবে জরিমানা
পর্যটকের হেঁয়ালিপনায় একের পর এক দুর্ঘটনা
পর্যটকের হেঁয়ালিপনায় একের পর এক দুর্ঘটনা
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
১০ ঘণ্টা পর সচল সাজেকের সড়ক, নিরাপদে ফিরেছেন ৪২৫ পর্যটক
১০ ঘণ্টা পর সচল সাজেকের সড়ক, নিরাপদে ফিরেছেন ৪২৫ পর্যটক
ঢাকায় পর্যটন মেলা ৩০ অক্টোবর
ঢাকায় পর্যটন মেলা ৩০ অক্টোবর
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা
রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা
বর্ষায় পাহাড়ের ডাক, সাবধানতার ছায়া সঙ্গী করেই হোক ভ্রমণ
বর্ষায় পাহাড়ের ডাক, সাবধানতার ছায়া সঙ্গী করেই হোক ভ্রমণ
বান্দরবানে আবারও পাহাড়ি ঢলে পর্যটক নিখোঁজ
বান্দরবানে আবারও পাহাড়ি ঢলে পর্যটক নিখোঁজ
সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ
সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ
পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত
পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত
ঈদের টানা ছুটিতে পর্যটকে মুখরিত কুয়াকাটা
ঈদের টানা ছুটিতে পর্যটকে মুখরিত কুয়াকাটা
সর্বশেষ খবর
সীতাকুণ্ডে পৃথক দুটি স্থানে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার
সীতাকুণ্ডে পৃথক দুটি স্থানে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামিনে বের হয়ে অপরাধীরা আবারও অপরাধ করছে : র‌্যাব
জামিনে বের হয়ে অপরাধীরা আবারও অপরাধ করছে : র‌্যাব

৫৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বোরোতে ৪৯ টাকায় চাল ও ৩৬ টাকা দরে ধান কিনবে সরকার
বোরোতে ৪৯ টাকায় চাল ও ৩৬ টাকা দরে ধান কিনবে সরকার

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে প্রথমবারের মতো বৈশ্বিক চাকরি মেলার আয়োজন করছে এটিবি জবস
দেশে প্রথমবারের মতো বৈশ্বিক চাকরি মেলার আয়োজন করছে এটিবি জবস

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাভার উপজেলাকে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ ঘোষণা
সাভার উপজেলাকে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ ঘোষণা

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইবির শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ ৬১ জনকে শাস্তির সুপারিশ
ইবির শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ ৬১ জনকে শাস্তির সুপারিশ

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০২৫ পালিত
বোয়ালমারীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০২৫ পালিত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লক্ষ্যে যাবে বাংলাদেশ: জাকের
এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লক্ষ্যে যাবে বাংলাদেশ: জাকের

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউজিসি সদস্য হিসেবে ড. আইয়ূব ইসলামের যোগদান
ইউজিসি সদস্য হিসেবে ড. আইয়ূব ইসলামের যোগদান

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজবাড়ীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০২৫ উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
রাজবাড়ীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০২৫ উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে ৭ গ্রামের মানুষের ৩০ বছর ধরে সেতুর অপেক্ষা
দিনাজপুরে ৭ গ্রামের মানুষের ৩০ বছর ধরে সেতুর অপেক্ষা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ইন্টার্ন চিকিৎসকের ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম, শিক্ষার্থীদের ক্লাস বর্জন
বরিশালে ইন্টার্ন চিকিৎসকের ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম, শিক্ষার্থীদের ক্লাস বর্জন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটগুলোকে শতভাগ ধূমপানমুক্ত ঘোষণা
প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটগুলোকে শতভাগ ধূমপানমুক্ত ঘোষণা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ পালন
সিলেটে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ পালন

৪৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে ক্ষমতা দখলের পর এই প্রথম নির্বাচনের ঘোষণা জান্তার
মিয়ানমারে ক্ষমতা দখলের পর এই প্রথম নির্বাচনের ঘোষণা জান্তার

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোতরা হারালেও থেমে নেই আমজাদ বয়াতির গান
দোতরা হারালেও থেমে নেই আমজাদ বয়াতির গান

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সুপারম্যান’-এর খলনায়ক টেরেন্স স্ট্যাম্প আর নেই
‘সুপারম্যান’-এর খলনায়ক টেরেন্স স্ট্যাম্প আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোকেয়া স্মৃতিকেন্দ্রে মনোহর সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট, দর্শনার্থীদের আকর্ষণ
রোকেয়া স্মৃতিকেন্দ্রে মনোহর সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট, দর্শনার্থীদের আকর্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল মেডিকেলে মারধর: হামলাকারীদের গ্রেপ্তারে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
বরিশাল মেডিকেলে মারধর: হামলাকারীদের গ্রেপ্তারে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণে শুনানি শুরু ২৪ আগস্ট
সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণে শুনানি শুরু ২৪ আগস্ট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের উদ্বোধন
ঝালকাঠিতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসসির সামনে নন-ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্তদের অবস্থান কর্মসূচি
পিএসসির সামনে নন-ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্তদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা সভা
চাঁদপুরে মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি
ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে ফোকলা করেছে এস আলম গ্রুপ: জোনায়েদ সাকি
বাংলাদেশকে ফোকলা করেছে এস আলম গ্রুপ: জোনায়েদ সাকি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব প্রধান বিচারপতির
পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব প্রধান বিচারপতির

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার

শোবিজ

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা