শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৭, রবিবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৪

ট্রাম্পের জয় ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপে কী প্রভাব ফেলবে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ট্রাম্পের জয় ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপে কী প্রভাব ফেলবে

যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প ভূমিধস বিজয় পেয়েছেন। দেশটির ইতিহাসে এ রকম বিজয় খুবই বিরল। ট্রাম্প শুধু দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় ফেরেননি, সিনেট ও প্রতিনিধি পরিষদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছেন। বলা চলে এবারের নির্বাচনের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে ট্রাম্প তার একচ্ছত্র প্রভাব বিস্তার করার ক্ষমতাটা পেয়ে গেছেন। এর ফলে যে ধরনের নীতিমালায় বিশ্বাস করে ট্রাম্প নির্বাচন করেছেন, সেটা বাস্তবায়ন করতে তার কোনো ধরনের বাধা থাকছে না। 

ট্রাম্প তার নির্বাচনী প্রচারে যেসব বিষয়ে জোর দিয়েছিলেন, তার একটি ছিল যুক্তরাষ্ট্রের নিজের মতো করে চলা এবং অভিবাসীদের তাড়িয়ে বিদেশিদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে কড়াকড়ি আরোপ করা। ট্রাম্প এখন যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের অপেক্ষায়। তার চার বছর মেয়াদের মধ্যেই ২০২৬ সালের জুন–জুলাইয়ে কানাডা ও মেক্সিকোর সঙ্গে যৌথভাবে ফিফা ফুটবল বিশ্বকাপ আয়োজন করবে যুক্তরাষ্ট্র।

ফিফা বিশ্বকাপের অন্যতম মূলমন্ত্র ‘বিশ্বকে একসুতায় গাঁথা’। তার ওপর ২০২৬ সালেই প্রথমবারের মতো ৪৮টি দেশ বিশ্বকাপে অংশ নেবে, যা আগের যেকোনো আসরের চেয়ে অংশগ্রহণকারী ও ম্যাচের সংখ্যা বিবেচনায় সবচেয়ে বড়। স্পষ্টতই ট্রাম্পের যুক্তরাষ্ট্রকে একা চালানো আর বিদেশিমুক্ত নীতির সঙ্গে ফিফা বিশ্বকাপের ‘একতাবদ্ধ’ ও রেকর্ডসংখ্যক দেশের অংশগ্রহণ পুরোপুরি বিপরীতমুখী।

এতটুকু পড়ে মনে হতে পারে, মার্কিন নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয় বোধ হয় ২০২৬ বিশ্বকাপের জন্য ‘আপদ’ হিসেবে উপস্থিত হয়েছে। কিন্তু আসলেই কি তা–ই?

আর যদি ইতিবাচক কিছু হয়েও থাকে, সেটাও–বা কীভাবে? ডোনাল্ড ট্রাম্পের যুক্তরাষ্ট্র প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ের ঘটনায় বিশ্বজুড়ে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামরিক ও কূটনৈতিক অঙ্গনে সম্ভাব্য ওলট–পালট ঘিরে আলোচনা–বিশ্লেষণ চলছে বিস্তর। সারা বিশ্বের কয়েক কোটি সাধারণ মানুষ প্রতি চার বছর পর যে উপলক্ষের দিকে তাকিয়ে থাকে, তেমন একটি বৃহৎ আয়োজনে ট্রাম্পের সম্ভাব্য ভূমিকাও তাই বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ।

আর গুরুত্বপূর্ণ বলেই হয়তো নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্টকে অভিনন্দন জানাতে একটুও দেরি করেননি ফিফা প্রেসিডেন্ট জিয়ান্নি ইনফান্তিনো। সেই বার্তা শুধু ‘কংগ্র্যাচুলেশনস মিস্টার প্রেসিডেন্ট’ বাক্যেই আটকে থাকেনি, বিস্তৃত হয়েছে ‘ইউনাইটেড স্টেটস অব আমেরিকায় আমরা একটি দুর্দান্ত ফিফা ওয়ার্ল্ড কাপ এবং দুর্দান্ত ফিফা ক্লাব ওয়ার্ল্ড কাপ পেতে যাচ্ছি’ পর্যন্ত। বলে রাখা ভালো, জাতীয় দলগুলোকে নিয়ে ফিফা বিশ্বকাপ আয়োজনের আগে বিশ্বের ৬ মহাদেশের ৩২টি ক্লাব নিয়ে ২০২৫ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপও আয়োজন করবে যুক্তরাষ্ট্র।

বিশ্বকাপে ট্রাম্পের কী ভূমিকা

একটি বিশ্বকাপ আসর আয়োজন মানে মহাযজ্ঞ। একটার পর একটা পরিকল্পনা, একটার পর একটা স্তর। বিশ্বকাপের মূল আয়োজক ফিফা। লাভের ভাগও বেশি তাদেরই। তবে আয়োজকদেরও থাকে বিশেষ ভূমিকা। বিশেষত স্থানীয় ব্যয় ও লজিস্টিক্যাল খাতে আয়োজক দেশকেই ভূমিকা রাখতে হয়। এ জন্য স্থানীয় পর্যায়ে আয়োজক কমিটিও করা হয়।

যেমন-২০১৮ রাশিয়া বিশ্বকাপের সময় ভ্লাদিমির পুতিনের নেতৃত্বাধীন সরকার ও রাশিয়ান ফুটবল ইউনিয়ন যৌথভাবে একটি ‘কেন্দ্রীয় আয়োজক কমিটি’ গঠন করেছিল। ২০২২ আসরে কাতার বানিয়েছিল ‘সুপ্রিম কমিটি ফর ডেলিভারি অ্যান্ড লিগ্যাসি’। ২০২৬ বিশ্বকাপ যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকোয় যৌথভাবে হবে বলে এবার তেমনই স্থানীয় আয়োজক কমিটি আরও শক্তিশালীরূপে দরকার। ফাইনালসহ বেশির ভাগ ম্যাচ যেহেতু যুক্তরাষ্ট্রে, দেশটির স্থানীয়, রাজ্য ও কেন্দ্রীয় পর্যায়ে অর্থায়ন ও পরিচালন সহায়তার জন্য কমিটি গঠনের উদ্যোগও দরকার দ্রুতই। আর এখানেই আসে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের ভূমিকা।

বিশ্বকাপ আয়োজন দীর্ঘ সময়ের কর্মকাণ্ড বলে আয়োজক দেশের সরকারের সঙ্গে আগে থেকেই যোগাযোগ বজায় রাখে ফিফা। ২০২৬ বিশ্বকাপ কেন্দ্র করে যেমন জো বাইডেন প্রশাসন ও কংগ্রেসের সঙ্গে এরই মধ্যে কাজ শুরুও হয়ে গেছে। বিশ্বকাপের নিরাপত্তা বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের সহায়তা চেয়েছে ফিফা। এমনকি এর জন্য বাইডেন প্রশাসনের আন্তসরকার–বিষয়ক কার্যালয়ে কাজ করা অ্যালেক্স সোপকোকে ফিফা হেড অব গভমেন্ট রিলেশন্স পদে নিয়োগও দিয়েছে।

তবে আগামী ২০ জানুয়ারি প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নিতে যাওয়া ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে সম্পর্ক ও যোগাযোগ স্থাপনে এবার হয়তো নতুন কারও কথা ভাবতে হবে ফিফাকে। বিশেষ করে ট্রাম্প প্রশাসনে নতুন ব্যক্তিরা আসবেন বলে কাজের ধারায় যে সম্ভাব্য ছেদ ঘটবে বা ধীরগতির হবে, সেটি মাথায় রেখে এখনই উদ্যোগী হতে হবে ইনফান্তিনোর নেতৃত্বাধীন ফিফাকে। বিষয়টি পরিষ্কার করেছে এর সঙ্গে যুক্ত মার্কিন প্রশাসনের একটি সূত্রও। নাম প্রকাশ না করা ওই ব্যক্তি ইয়াহু স্পোর্টসকে মেইলে পাঠানো জবাবে বর্তমান প্রশাসন বিশ্বকাপ নিয়ে কাজ শুরু করেছিল জানিয়ে বলেন, ‘আমার ধারণা, ট্রাম্প প্রশাসনের শুরুতে বিশ্বকাপের দিকে মনোযোগ দেওয়া কঠিন হবে। বিশ্বকাপের প্রস্তুতিতে শুরুতেই পিছিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’

তবে এ ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখতে পারেন স্বয়ং ফিফা প্রেসিডেন্ট ইনফান্তিনো। ২০১৮ সালে ট্রাম্পের সঙ্গে তাঁর পরিচয়। সে বছর ২০২৬ বিশ্বকাপের আয়োজক চূড়ান্ত হওয়ার পর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করেন ফিফার প্রধান। পরে দুজনের সাক্ষাৎ হয় ২০২০ সালে সুইজারল্যান্ডে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামেও। ওই সময় ইনফান্তিনো মার্কিন প্রেসিডেন্টের প্রশংসা করলে জবাবে ইনফান্তিনোকে ‘গ্রেট ফ্রেন্ড’ বলে অভিহিত করেন ট্রাম্প।

এ বছরের মে মাসে আবার দুজনের দেখা হয় মায়ামিতে, ফর্মুলা ওয়ান রেস দেখতে গিয়ে। লক্ষণীয় ব্যাপার হলো, ট্রাম্পের সঙ্গে দুই সাক্ষাতের মধ্যবর্তী সময়ে ইনফান্তিনোর সঙ্গে হোয়াইট হাউসে জো বাইডেনের কোনো বৈঠক হয়নি। যদিও এ সময়েই আয়োজক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন বিশ্বকাপের কাজ শুরু করেছে।
ইয়াহু স্পোর্টস লিখেছে, যুক্তরাষ্ট্রে কেন্দ্রীয় ক্রীড়া মন্ত্রণালয় না থাকা এবং এরপরও বিশ্বকাপ নিয়ে কেন্দ্রীয় কমিটি গঠনে বিলম্ব করায় ফিফা হতাশ ছিল। মার্কিন আমলাতন্ত্রের কারণেই বিষয়গুলো ত্বরান্বিত হয়নি বলে ধারণা করা হয়। কেউ কেউ ফিফার এই হতাশা নিয়ে মজা করে বলেন, ‘ফিফা ভুলে গেছে, গণতন্ত্র কীভাবে কাজ করে।’

তবে পরবর্তী প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প চাইলে বিশ্বকাপের কাজ গতি পাবে বলে বিশ্বাস জেটর গ্লোবাল স্পোর্টস‍+এন্টারটেইনমেন্টের প্রধান নির্বাহী ট্রাভিস মারফির। স্টেট ডিপার্টমেন্টের এই সাবেক কর্মকর্তা বলেন, বিশ্বকাপের জন্য অনেকগুলো দপ্তরের কাজের সমন্বিত কাজে ট্রাম্প যদি বিশেষভাবে নজর দেন, বিশ্বকাপের কাজ গতি পাবে।

আরেকটি বিষয় হচ্ছে ইনফান্তিনোর অবস্থান। ইতালিয়ান বংশোদ্ভুত এই সুইস এখন যুক্তরাষ্ট্রের সাউথ ফ্লোরিডায় থাকেন। ডোনাল্ড ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে যাওয়ার আগে তাঁর সঙ্গে কথা বলার সুযোগ আছে তাঁর, ট্রাম্পের বর্তমান আবাস ফ্লোরিডার পাম বিচ এলাকায়।

দুশ্চিন্তাও কম নয়

তবে ডোনাল্ড ট্রাম্প জামানায় বিশ্বকাপ কতটা ‘বৈশ্বিক’ হয়ে ওঠার সুযোগ পাবে, তা নিয়ে শঙ্কাও আছে। ট্রাম্প তাঁর নির্বাচনী প্রচারণায় অনেকবারই বলেছেন, অভিবাসীদের তাড়াবেন তিনি। এমন ‘ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা’ আরোপ করবেন, যা আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বড় এবং কঠোর হবে’ বলেও হুমকি দিয়েছেন। অর্থাৎ প্রথম মেয়াদে (২০১৬–২০) কয়েকটি মুসলিম–অধ্যুষিত দেশের ওপর যে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলেন, সেটার আওতা আরও বাড়ানোর পরিকল্পনা ট্রাম্পের।

এ ধরনের নিষেধাজ্ঞার অর্থ হবে বিশ্বকাপ দেখার জন্য যুক্তরাষ্ট্র প্রবেশে বাধার সম্মুখীন হবেন অনেক দেশের নাগরিকেরা। স্টেট ডিপার্টমেন্টের তথ্য অনুসারে, ২০২৩ সালে কনস্যুলার অফিস বিওয়ান/বিটু ভ্রমণ ভিসায় প্রায় ২৪ শতাংশ আবেদন বাতিল করে দিয়েছে। ট্রাম্পের সময়ে এটি বাড়ার শঙ্কা তো আছেই, সঙ্গে ভিসা সাক্ষাৎকার পেতে সময়ও বেশি লাগতে পারে।

ট্রাম্প মনোযোগ দিলে কাজে গতি আসবে বলে আশার কথা শোনানো মারফি এ বিষয়ে বলেছেন ভিন্ন কথা, ‘এই দিকটা সহজ হবে না। নির্দিষ্ট একটা সময়ের মধ্যে লাখ লাখ মানুষের ভিসা আবেদন নিয়ে কাজ করতে হয়, যাঁদের কেউ ব্যবসায়িক কারণে, কেউ পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য, কেউ দীর্ঘদিন ধরে থাকার জন্য আবেদন করেন। এর মধ্যেই বিশ্বকাপের খেলা দেখতে আসা লোকের আবেদন নিয়ে কাজ সহজ কিছু হবে না। আমার মনে হয়, মানুষের (সাক্ষাৎকারের জন্য) অপেক্ষার সময় বাড়বে, অভিবাসন বাধ্যবাধকতা আরও কঠোর হবে। আর এটা বিশ্বকাপ দর্শকদের জন্য একটা মাথাব্যথার ব্যপার হয়ে দাঁড়াবে।’

তবে কারও কারও বিশ্বাস, ট্রাম্প বিশ্বকাপকে বিশ্বের একটি মিলনমেলা হিসেবে ইতিবাচকভাবে নিলে ভালো কিছুই হতে পারে। ২০১৮ সালে বিশ্বকাপের আয়োজক হতে চেয়ে ফিফা প্রেসিডেন্টকে তিনটি চিঠি দিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, তৃতীয় চিঠিতে ‘উন্মুক্ত ও উৎসবমুখর’ বিশ্বকাপ আয়োজনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ট্রাম্প। ‘সব খেলোয়াড়, কর্মকর্তা এবং বিশ্বের সব দেশের ভক্ত–সমর্থক কোনো বৈষম্য ছাড়াই যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে পারবেন’ বলেও চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

এখন দেখার বিষয়, ট্রাম্প তার অবস্থানে কতটা অটল থাকেন। বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের চরমতম শত্রু ইরান যখন ৪৮ দলের বিশ্বকাপে এশিয়া থেকে খেলবে বলে ধরেই নেওয়া যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
মেসির পেনাল্টি মিসের দিনে বড় হার মায়ামির
মেসির পেনাল্টি মিসের দিনে বড় হার মায়ামির
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
এনসিএল টি-টোয়েন্টি শুরু হচ্ছে আজ
এনসিএল টি-টোয়েন্টি শুরু হচ্ছে আজ
শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস
শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব
ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে
শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়
এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়
১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ
১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
সর্বশেষ খবর
গোপালগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার
গোপালগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশ দূষণ আর না, নদী দূষণ আর না— পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানববন্ধন
পরিবেশ দূষণ আর না, নদী দূষণ আর না— পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানববন্ধন

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নেত্রকোনার স্পিডবোটডুবি: দুই শিশুসহ তিনজনের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনার স্পিডবোটডুবি: দুই শিশুসহ তিনজনের মরদেহ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী
কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী

৩২ মিনিট আগে | পরবাস

ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড
ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাস্তা অবরোধ বরদাশত করা হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাস্তা অবরোধ বরদাশত করা হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার
জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার
মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন
ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের
সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বৃষ্টিতে যানজটে ভোগান্তি
রাজধানীতে বৃষ্টিতে যানজটে ভোগান্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিকেএসএফ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
পিকেএসএফ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের পর্যটন খাত বিপর্যস্ত, ২ দিনে ক্ষতি ২৫০০ কোটি রুপি
নেপালের পর্যটন খাত বিপর্যস্ত, ২ দিনে ক্ষতি ২৫০০ কোটি রুপি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীর সামনে স্বামীকে হত্যা
কক্সবাজারে ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীর সামনে স্বামীকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনবল সংকটে আরডিএ'র প্রশিক্ষণ সেবা ব্যাহত
জনবল সংকটে আরডিএ'র প্রশিক্ষণ সেবা ব্যাহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা
টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিশ্বনাথে মিলাদুন্নবী’র বর্ণাঢ্য র‌্যালি
বিশ্বনাথে মিলাদুন্নবী’র বর্ণাঢ্য র‌্যালি

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২৯ মিনিট পানির নিচে শ্বাস ধরে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্রোয়েশিয়ান ডাইভার
২৯ মিনিট পানির নিচে শ্বাস ধরে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্রোয়েশিয়ান ডাইভার

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা