নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর ন্যাশনাল স্পোর্টস একাডেমিতে একটি ক্রীড়া সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে ১৮ জন কমব্যাট স্পোর্টস অনুশীলনকারী একত্রিত হন গ্র্যান্ড মাস্টার ইউরী বজ্রমুনির অনন্য বিশ্বরেকর্ড ভিত্তিক শিক্ষার অভিজ্ঞতা নিতে।
বাংলাদেশ ব্যুত্থান অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত এই সেমিনারের মূল বিষয়বস্তু ছিল ‘থান্ডার কিকের প্রশিক্ষণ পদ্ধতি’, যা ক্রীড়াবিজ্ঞানের নীতিমালা, বজ্রপ্রাণ ব্যায়াম এবং ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতির সমন্বয়ে গঠিত একটি বিশেষ প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা। এটি গতিশীল পায়ের শক্তি ও বিস্ফোরণশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক।
একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও মি. গণেশ গ্র্যান্ড মাস্টার ইউরী বজ্রমুনির সদয় উপস্থিতির জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং সেমিনারটিকে প্রশংসা করে বলেন, এটি একটি “অসাধারণ ও সমৃদ্ধ সেশন, যা কেবল কমব্যাট অ্যাথলেটদের জন্যই নয় বরং যে কোনো ক্রীড়া অনুশীলনকারীর জন্য উপকারী, যারা ফুর্তি, গতি এবং শক্তি বাড়ানোর চেষ্টা করছেন।”
অভিজ্ঞতায় গভীরভাবে অনুপ্রাণিত অংশগ্রহণকারীরা সবাই মিলে ঐতিহ্যবাহী নেপালি পদ্ধতিতে তাদের শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং জ্ঞানের ভাগাভাগির জন্য গ্র্যান্ড মাস্টারের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানান।
এই সেমিনার ব্যুত্থানের বিস্তারের এক নতুন অধ্যায় চিহ্নিত করে পাহাড়ের দেশে, যা বাংলাদেশ ও নেপালের সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া সম্পর্ককে আরো দৃঢ় করছে এবং নেপালি ক্রীড়াবিদদের সামনে থান্ডার কিকের গভীর দর্শন ও বিজ্ঞান উন্মোচন করছে।
বিডি প্রতিদিন/এমআই