শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ জুলাই, ২০২৩

কীভাবে বেছে নেবেন ভালো ক্যামেরা ফোন?

টেকনোলজি ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
কীভাবে বেছে নেবেন ভালো ক্যামেরা ফোন?
ভালো ছবি তোলা কিংবা ভালো মানের ভিডিও রেকর্ড করার জন্য অনেকেই সর্বোত্তম স্মার্টফোন ক্যামেরা খোঁজেন। আবার বাজেটও অনেক ক্ষেত্রে মুখ্য বিষয়। তাহলে স্বল্প বাজেটে সুন্দর ফটোগ্রাফি হবে এমন স্মার্টফোন কী কী দেখে কেনা উচিত...

ছবির দুনিয়ায় বিপ্লব এনে দিয়েছে ফোনের ক্যামেরা। ব্যক্তিগত মুহূর্ত হোক কিংবা সামাজিক ঘটনা- সবকিছুই সরাসরি চলে যাবে ডিজিটাল আর্কাইভে। সেক্ষেত্রে দরকার ভালো ছবি তোলা কিংবা ভালো মানের ভিডিও রেকর্ড করার মোবাইল ক্যামেরা। তবে কোন ফোনে মিলবে ভালো ক্যামেরা তা নিয়ে অনেকেই রীতিমতো চিন্তায় থাকেন। আজকাল স্মার্টফোন ক্যামেরা উন্নত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষ আরও কৌতূহলী হয়ে উঠছে যে, ভালো ক্যামেরা ফোন কী কী দেখে কেনা উচিত? জানব সেসব তথ্য...

সেন্সর : সেন্সর হলো ক্যামেরার অন্তর, ঠিক যেমন প্রসেসর হলো স্মার্টফোনের! সেন্সর যদি ছবি তোলার জন্য চমৎকার কাজ করে তবেই আপনি পাবেন সেরা ফটোগ্রাফি। তবে এটি নির্ভর করে এর আকারের ওপর। সাধারণত ক্যামেরার সেন্সরে আলো পৌঁছানোর পর সেটি বৈদ্যুতিক সিগন্যালে পরিণত হয়। পরে তা ডিজিটাল ছবিতে রূপান্তরিত করে। এ ক্ষেত্রে সিগন্যালটি স্পষ্ট না হলে ছবিতে প্রচুর নয়েস (দানার মতো দাগ) তৈরি হয়। কম আলোয় ছবি তুললে এমনটা হয়। তাই বড় সেন্সরের ক্যামেরা বেছে নেওয়া উচিত। অর্থাৎ সেন্সরের আকার যত বড়, ছবির মানও তত ভালো।

পিক্সেল সাইজ : ক্যামেরা যত বেশি মেগাপিক্সেল, ছবি তত ভালো আসবে- এ কথার কোনো ভিত্তিই নেই। কারণ একটা ফোনে ২০০ বা ১০৮ মেগাপিক্সেল হোক, তার চেয়ে ১২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরার ফোন আরও ভালো পারফরমেন্স দিতে পারে। দেখতে হবে সেন্সরের আকার কত বড়। ১২ মেগাপিক্সেলের অনেক ক্যামেরায় ১০৮ মেগাপিক্সেলের চেয়ে বড় সেন্সর থাকতে পারে এবং সেটাই ভালো ফটোগ্রাফির জন্য বেশি কার্যকর। অর্থাৎ যত বড় সেন্সর, ক্যামেরাটি তত বেশি আলো ক্যাপচার করবে, ছবি ভালো আসবে।

অ্যাপারচার : অনেকে ক্যামেরা কত মেগাপিক্সেল সেটা দেখে ফোন কেনেন, কিন্তু তার অ্যাপারচার কত সেটা খেয়াল করেন না। সাধারণত স্মার্টফোনে ক্যামেরার নিচে অথবা বক্সের গায়ে লেখা থাকে অ্যাপারচার এফ ১.৮ অথবা এফ ২.০। এ সংখ্যাটা যত কম হবে, অ্যাপারচারের আকার তত বড় বুঝতে হবে। আর আকার যত বড় হবে বাইরে থেকে আলো তত বেশি আসবে এবং সেই আলো ক্যাপচার করে একটি ভালো ছবি আপনাকে দিতে পারবে।

ক্যামেরার সংখ্যা : একটা ভালো ক্যামেরা ফোন বুঝাতে কোম্পানি নানা প্রচারণা করে থাকে। তিনটি থেকে শুরু করে সাত-আটটি পর্যন্ত ক্যামেরা বসিয়ে দেয়। অথচ এতগুলো ক্যামেরার দরকারই নেই। ভালো ফটোগ্রাফির জন্য ম্যাক্সিমাম তিনটি ক্যামেরা দরকার। একটি হলো- ‘প্রাইমারি সেন্সর’, যেটা ভালো হতেই হবে। দ্বিতীয়টি হলো-‘আলট্রা ওয়াইড অ্যাঙ্গেল লেন্স’। এ লেন্সটা যত বেশি মেগাপিক্সেল হবে, ন্যূনতম ১২ মেগাপিক্সেল হলে তাতে ছবির ডিটেইলস বেশি থাকবে। আর তৃতীয় ক্যামেরাটি হতে হবে ‘টেলিফটো জুম লেন্স’। এ লেন্স পোট্রেট ছবির জন্য দরকার। তাই ফোন কেনার আগে এটি যাচাই করে নিন।

ওআইএস  : স্মার্টফোনের ক্যামেরায় অপটিক্যাল ইমেজ স্ট্যাবিলাইজার (ওআইএস) আছে কি না সেটা যাচাই করে নিন। এটা শুধু ভিডিওর কাজে লাগে না, নাইট ফটোগ্রাফিতে দুর্দান্ত কাজ করে। কারণ, আমরা যখন ফটো তুলি তখন স্বাভাবিকভাবেই হাত একটু কেঁপে যায় আর সেটা নাইট ফটোগ্রাফিতে অনেক প্রভাব ফেলে। অনেক কোম্পানি ক্যামেরায় ওআইএস না দিয়ে ইলেকট্রনিকস ইমেজ স্ট্যাবিলাইজার (ইআইএস) দিয়ে দেয়। যেটি ভিডিও ফুটেজকে সফটওয়্যারের মাধ্যমে প্রসেসিং করে। কিন্তু তবুও ইআইএস কখনো ওআইএসের মতো পারফর্ম করতে পারে না। তবে দামি ফোনের ক্ষেত্রে ইআইএস ফ্রেম ক্রপ করে ভালো ভিডিও করে দিতে পারে, কিন্তু কম দামি বা মিডরেঞ্জের ফোনের ক্ষেত্রে এটি ততটা কার্যকর না।

প্রো অথবা ম্যানুয়াল মুড : ভালো ক্যামেরা বোঝার জন্য অনেক সময় আমরা অনেক ফিল্টার আছে কি না তা দেখি। কিন্তু আসলে দেখা উচিত ক্যামেরায় প্রো বা ম্যানুয়াল মুড আছে কি না। এটার ব্যবহার শিখে গেলে আপনি দারুণ সব ছবি তুলতে পারবেন ফিল্টার ছাড়াই।

এফপিএস : আজকাল বিভিন্ন কোম্পানি গিমিকের জন্য ১২০ এফপিএস, ২৪০ এফপিএসে ভিডিও রেকর্ড করা যাচ্ছে বলে বিজ্ঞাপন দেয়। আসলে ওগুলো কোনো কাজের না। ভালো ভিডিও পেতে ফোরকে ৩০ অথবা ফোরকে ৬০ এফপিএসে ভিডিও রেকর্ড করার সুবিধা দিচ্ছে কি না এমন স্মার্টফোন দেখে নেবেন। এটি থাকলে ঝকঝকে ডিটেইলস ভিডিও পাওয়ার পাশাপাশি এডিটিং করতে পারবেন।

প্রসেসর : সবচেয়ে শেষে যে বিষয়টি খেয়াল করতে হবে, সেটা হলো- প্রসেসর। আপনার ফোনের প্রসেসর যত ভালো হবে, ছবি ও ভিডিও প্রসেসিং করার ক্ষমতা তত ভালো হবে। তাই বাজার যাচাই করে সবচেয়ে লেটেস্ট এবং ভালো মানের প্রসেসর দেখে স্মার্টফোন কেনার চেষ্টা করবেন। তাহলেই দুর্দান্ত সব ছবি আর ভিডিও পাবেন।

শাটার স্পিড : ক্যামেরার লেন্স একটি ছবি তুলতে কতখানি সময় নেয় তা শাটার স্পিড দিয়ে বুঝানো হয়। শাটার স্পিড যত বেশি হবে ততক্ষণ শাটার খোলা থাকবে এবং আরও অধিক আলো লেন্সে প্রবেশ করবে।

ডুয়াল-টোন ফ্ল্যাশ : ডিজিটাল ক্যামেরায় ফ্ল্যাশ ব্যবহার করে তোলা ছবিতে সব কিছুর রং বাস্তবসম্মত দেখায়। তবে ফোনের সাদা এলইডি ফ্ল্যাশে তোলা ছবিতে রং কিছুটা ফ্যাকাসে হয়ে যায়। সমস্যাটা দূর করতে স্মার্টফোন নির্মাতারা দুটি ভিন্ন রঙের এলইডি ব্যবহার করে ফ্ল্যাশ তৈরি করছেন, যাতে ছবির রংও সঠিক আসে। একেই সাধারণত ডুয়াল-টোন ফ্ল্যাশ বলা হয়।

ফেজ ডিটেকশন ও লেজার অটোফোকাস : প্রাথমিকভাবে যখন প্রথম অটোফোকাস ফিচারটি ফোনে যোগ হয় তখন সেটি সাবজেক্ট ও ব্যাকগ্রাউন্ডের মধ্যকার ঔজ্জ্বল্য এবং রঙের তারতম্য (কন্ট্রাস্ট) বুঝে ফোকাস ঠিক করত। তবে এতে ছবি তোলার গতি কমে যেত। সঠিকভাবে ফোকাস করতেও সমস্যা হতো। সেটিকে সাহায্য করতে প্রথমে আনা হয় ফেজ ডিটেকশন, যা মূলত ক্যামেরার ঠিক মাঝখানের সঙ্গে কিনারার আলোর তারতম্য ব্যবহার করে ফোকাস করে থাকে। এতে সময় নেমে আসে অর্ধেকে। এরপর লেজার অটোফোকাস। ফলে এখনকার ফোনগুলো নির্ভুলভাবে দ্রুত সময়ে ফোকাস করতে সক্ষম।

এই বিভাগের আরও খবর
হোয়াটসঅ্যাপেও বিজ্ঞাপন আনছে মেটা
হোয়াটসঅ্যাপেও বিজ্ঞাপন আনছে মেটা
১৬০০ কোটি পাসওয়ার্ড ফাঁস!
১৬০০ কোটি পাসওয়ার্ড ফাঁস!
ইন্টারনেটের বাইরে ২৬০ কোটি মানুষ
ইন্টারনেটের বাইরে ২৬০ কোটি মানুষ
২০২৫ সালে সাইবার সিকিউরিটি কেন এত গুরুত্বপূর্ণ
২০২৫ সালে সাইবার সিকিউরিটি কেন এত গুরুত্বপূর্ণ
আমেরিকানদের জন্য সোনার ফোন আনলেন ট্রাম্প
আমেরিকানদের জন্য সোনার ফোন আনলেন ট্রাম্প
ডিলিট করা হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজও দেখা সম্ভব, জেনে নিন পদ্ধতি
ডিলিট করা হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজও দেখা সম্ভব, জেনে নিন পদ্ধতি
স্মার্টফোনকে লোকেশন ট্র্যাকিং থেকে রক্ষার উপায়
স্মার্টফোনকে লোকেশন ট্র্যাকিং থেকে রক্ষার উপায়
গুগল ড্রাইভের ডিলিটেড ফাইল রিকভারের উপায়
গুগল ড্রাইভের ডিলিটেড ফাইল রিকভারের উপায়
স্প্যাম মেইলে ‘আনসাবস্ক্রাইব’ ক্লিক ঝুঁকিপূর্ণ!
স্প্যাম মেইলে ‘আনসাবস্ক্রাইব’ ক্লিক ঝুঁকিপূর্ণ!
ট্রাম্প প্রশাসনের নিজস্ব চ্যাটবট তৈরির পরিকল্পনা
ট্রাম্প প্রশাসনের নিজস্ব চ্যাটবট তৈরির পরিকল্পনা
‘থ্রেডস’-এ আসছে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামের ফিচার
‘থ্রেডস’-এ আসছে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামের ফিচার
অ্যান্টেনা গ্যালাক্সি
অ্যান্টেনা গ্যালাক্সি
সর্বশেষ খবর
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

১ সেকেন্ড আগে | টক শো

গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু
আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ
ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫
স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫

২৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!

৩২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫
সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!
বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!

৩৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার
নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ
চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪
চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা

৫৩ মিনিট আগে | পরবাস

দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক
নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী
কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেডিংলিতে ভারতের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের জয়
হেডিংলিতে ভারতের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার মেয়ে আত্মহত্যা করতে পারে না’
‘আমার মেয়ে আত্মহত্যা করতে পারে না’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক
প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই
বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে

মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা