শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩২, বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫

ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন

আতাউর রহমান খসরু
অনলাইন ভার্সন
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন

মুসলিম সভ্যতায় চিকিৎসাশাস্ত্রের যাত্রা শুরু হয়েছিল মুহাম্মদ (সা.)-এর যুগেই। চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়নে তিনি যেমন উৎসাহ দিয়েছেন, তেমনি নিজেও এই শাস্ত্রের চর্চা করেছেন। তবে তিনি কোনো চিকিৎসক ছিলেন না। তিনি চিকিৎসাশাস্ত্রের ঠিক ততটুকু চর্চা করেছেন, যতটুকু ওহির মাধ্যমে লাভ করেছেন।

বস্তুত মহান আল্লাহ তাঁকে ওহির মাধ্যমে চিকিৎসাশাস্ত্রের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো শিক্ষা দিয়েছিলেন। ফলে মহানবী (সা.) নিজে রোগীদের সেবা করতেন এবং তাদের পরামর্শ দিতেন। তিনি তাঁর স্ত্রীদের চিকিৎসাশাস্ত্রের জ্ঞান লাভে উৎসাহিত করেন। মহানবী (সা.) প্রতিটি ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যবিধিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতেন।

সাহাবিদের তিনি চিকিৎসাশাস্ত্রের অনেক মূলনীতি শিক্ষা দিয়েছেন। যেমন তিনি বলেছেন, ‘আল্লাহ আরোগ্যহীন কোনো রোগ সৃষ্টি করেননি।’ তিনি আরো বলেছেন, ‘(নিয়ন্ত্রিত) খাদ্য গ্রহণ সুস্থ থাকার মূলমন্ত্র এবং অসংযম সব অসুস্থতার উৎস।’ তিনি বলেছেন, ‘জ্বরকে পানি দিয়ে ঠাণ্ডা করো।’

হাদিসের সুবিশাল ভাণ্ডারে চিকিৎসাবিষয়ক অসংখ্য হাদিস রয়েছে। হাদিসগ্রন্থগুলো রোগ, রোগী ও চিকিৎসা বিষয়ে স্বতন্ত্র অধ্যায় রয়েছে। যেমন- ইমাম বুখারি (রহ.) সহিহ বুখারিতে ‘কিতাবুল মারদা’ ও ‘কিতাবুত তিব’ নামের দুটি অধ্যায় প্রতিষ্ঠা করেছেন। আল্লামা ইবনুল কাইয়্যিম জাওজি (রহ.) ‘আত তিব্বুন নববী’ গ্রন্থ রচনা করেছেন, যাতে তিনি মহানবী (সা.) চিকিৎসাশাস্ত্র সংশ্লিষ্ট নির্দেশাগুলো একত্র করেছেন। এই বইয়ে ১০০-এরও অধিক রোগ ও তার নিরাময় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

মহানবী (সা.)-এর পরিবারের সদস্যরাও চিকিৎসাশাস্ত্রে পারদর্শী ছিলেন। সাইয়েদা আয়েশা (রা.) চিকিৎসাশাস্ত্রে বিশেষ ভাগে পারদর্শী ছিলেন। আল্লামা আবু ওমর ইবনে আবদুল বার (রহ.) বলেন, ‘আয়েশা (রা.) তাঁর যুগে তিনটি শাস্ত্রে অদ্বিতীয় ছিলেন। তা হলো ফিকহ (ইসলামী আইন), চিকিৎসাশাস্ত্র ও কাব্যশাস্ত্র।’ (মুসনাদে ইসহাক : ২/৩০)।

আরবের বিখ্যাত নারী চিকিৎসক ছিলেন শিফা বিনতে আবদুল্লাহ (রা.)। চর্মরোগের চিকিৎসায় তাঁর বিশেষ দক্ষতা ছিল। তিনি নবীজি (সা.)-এর সঙ্গে বিভিন্ন যুদ্ধে অংশ নেন এবং যুদ্ধাহতদের চিকিৎসাসেবা দেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁকে নির্দেশ দেন তিনি যেন হাফসা (রা.)-কে চিকিৎসাবিদ্যা শেখান। (আল-ইসাবা : ৮/১২১)।

কোনো সন্দেহ নেই, চিকিৎসাশাস্ত্রে মহানবী (সা.) ও তাঁর পরিবারের অংশগ্রহণ অন্য সাহাবিদেরও এই শাস্ত্রের প্রতি উৎসাহিত করেছে। এ কারণেই সাহাবিরা ও মহান চার খলিফার সবাই চিকিৎসাশাস্ত্রের পাঠ গ্রহণ, পাঠদান ও চর্চায় পরিপূর্ণ সমর্থন জুগিয়েছেন। ফলে কিছুদিনের ভেতর ইসলামী চিকিৎসাশাস্ত্র সাফল্যের শীর্ষচূড়া স্পর্শ করে। সাহাবিদের ভেতর অনেকেই চিকিৎসক হিসেবে সুখ্যাতি অর্জন করেন। 

এমন কয়েকজন বিখ্যাত চিকিৎসক সাহাবির পরিচয় তুলে ধরা হলো-

১. আবু রমসা (রা.) : তাঁর পুরো নাম আবু রামসা হাবিব ইবনুল হাসসান (রা.)। ক্ষতস্থানের চিকিৎসায় তিনি বিশেষভাবে দক্ষ ছিলেন। ক্ষতস্থানের চিকিৎসা করায় তাঁকে ‘জাররাহ’ উপাধি দেওয়া হয়েছিল। জাররাহ শব্দটি আরবি জারহুন (ক্ষতস্থান) শব্দ থেকে নেওয়া হয়েছে। (জুহুদুস সাহাবাতি তিব্বিয়্যাতে আলা আহদির রাসুল, পৃষ্ঠা-১২)।

২. জিমাদ বিন সালাবা আল আজদি (রা.) : তিনি জাহেলি যুগে মহানবী (সা.)-এর বন্ধু ছিলেন। প্রাথমিক যুগেই তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন একজন চিকিৎসক। তিনি পেট ফাঁপার চিকিৎসা করতেন। মানুষকে ঝাড়ফুঁকও করতেন। (জুহুদুস সাহাবাতি তিব্বিয়্যাতে আলা আহদির রাসুল, পৃষ্ঠা-১২)।

৩. শমরদল নাজরানি (রা.) : তাঁর পুরো নাম শমরদল বিন কুবাস কাবি নাজরানি (রা.)। মহানবী (সা.)-এর সঙ্গে তাঁর চিকিৎসা বিষয়ে আলোচনা হয়। তিনি নাজরান থেকে আসা বনি হারিস বিন কাবের প্রতিনিধিদলে ছিলেন। শমরদল (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সামনে বসেন। তিনি বলেন, হে আল্লাহর রাসুল! আপনার জন্য আমার মা-বাবা উৎসর্গ হোক। আমি জাহেলি যুগে গণক ছিলাম। আমি চিকিৎসাও করতাম। আমার জন্য কি তা জায়েজ? আমার কাছে যুবতি নারীরা আসে। তিনি বলেন, তুমি শিরার রক্তপাত করো (শিরার দূষিত রক্ত বের করে দাও), প্রয়োজন অনুপাতে ক্ষতস্থানের চিকিৎসা করো, তোমার ওষুধে শুবরুম ব্যবহার কোরো না, তবে সানা (সোনালি লতা) ব্যবহার করতে পারো। রোগ চিহ্নিত না করে কারো চিকিৎসা কোরো না। শমরদল (রা.) বলেন, সেই সত্তার কসম, যিনি আপনাকে সত্য নবী হিসেবে পাঠিয়েছেন। আপনি চিকিৎসাশাস্ত্রে আমার চেয়ে অগ্রগামী। (আল-ইসাবা : ৩/২৮৮)।

মহানবী (সা.)-এর যুগে শুধু পুরুষরাই চিকিৎসাশাস্ত্রে অংশ গ্রহণ করেননি, বরং এই শাস্ত্রে নারীদেরও বিপুল অংশগ্রহণ ছিল। যেমন-

৪. রুফাইদা আসলামিয়া (রা.) : রুফাইদা বিনতে সাআদ আল আনসারিয়া (রা.) ছিলেন মুসলিম ইতিহাসের প্রথম নারী চিকিৎসক। মহানবী (সা.)-এর সময় মদিনায় তাঁর নিজস্ব চিকিৎসাকেন্দ্র ছিল এবং তিনি যুদ্ধাভিযানে মুসলিম চিকিৎসক দলের নেতৃত্ব দিতেন। নবীজি (সা.) তাঁকে মসজিদে নববীতে একটি তাঁবু স্থাপনের অনুমতি দেন, যা ‘খিমাতু রুফাইদা’ নামে পরিচিত ছিল। এটাকেই ইসলামের ইতিহাসে প্রথম চিকিৎসাকেন্দ্র বলা হয়। তিনি সেখানে মানুষকে চিকিৎসাসেবা দিতেন। রুফাইদা (রা.) শুধু নিজে চিকিৎসা দিতেন না, বরং তিনি মুসলিম নারীদের প্রাথমিক চিকিৎসা, স্বাস্থ্যসেবা প্রদান ও রোগীদের যত্ন নেওয়ার পদ্ধতি শেখাতেন। তাঁর প্রচেষ্টায় মদিনায় নারীদের একটি স্বেচ্ছাসেবী চিকিৎসক দল তৈরি হয়েছিল। (উসদুল গাবাহ : ৭/১১১; আল ইসাবা : ৮/১৩৫)।

৫. উম্মে আতিয়্যা (রা.) : উম্মে আতিয়্যা নুসাইবা বিনতে হারিস আনসারিয়্যা (রা.) নবীজি (সা.)-এর সঙ্গে একাধিক যুদ্ধে অংশ নেন। যুদ্ধের ময়দানে তিনি আহতদের চিকিৎসা দিতেন, রণাঙ্গন থেকে গুরুতর আহত ও বিপদগ্রস্তদের উদ্ধার করতেন, তৃষ্ণার্তদের পানি পান করাতেন, শহীদদের লাশ মদিনায় নিয়ে যেতেন। (আল কামিল : ২/৭৭)

মহানবী (সা.) তাঁর পরিবার ও সাহাবিদের চিকিৎসাশাস্ত্র চর্চার ফলে মুসলিম সভ্যতায় চিকিৎসা একটি গতিশীল বিদ্যায় পরিণত হয়। মার্কিন লেখক জোসেফ ক্যাম্পবেল লেখেন, ‘আরবরা (মুসলিমরা) চিকিৎসাশাস্ত্রকে একটি সাধারণ পেশা থেকে উন্নীত করে জ্ঞানভিত্তিক উচ্চতর পেশার মর্যাদায় আসীন করে। তারাই চিকিৎসাশাস্ত্রের বইগুলোতে সর্বপ্রথম চিত্র সংযুক্ত করে এবং এ ক্ষেত্রে সংখ্যাতাত্ত্বিক পদ্ধতি প্রবর্তন করে। তারা চিকিৎসায় প্রয়োগযোগ্য রসায়নবিদ্যার উন্নয়ন করে এবং বিভিন্ন প্রকারের ওষুধ উদ্ভাবন করে। 

আরবরাই চিকিৎসাশাস্ত্রে প্রবেশের জন্য যোগ্যতা যাচাইয়ের নিয়ম চালু করে। তারা আইন প্রয়োগের মাধ্যমে বিষয়গুলো নিয়ন্ত্রণের বিধান করে। হাসপাতালের ধারণা পৃথিবীতে পূর্ব থেকে প্রচলিত থাকলেও এর পরিবেশ ও ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে অসামান্য অবদান রাখে তারা। (অ্যারাবিয়ান মেডিসিন অ্যান্ড ইটস ইনফ্লুয়েন্স অন দ্য মিডল এজেস, পৃষ্ঠা-১৩)

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
যেসব ক্ষেত্রে গোপনীয়তা রক্ষার তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
যেসব ক্ষেত্রে গোপনীয়তা রক্ষার তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
কোরআনের দৃষ্টিতে কিয়ামত দিবস
কোরআনের দৃষ্টিতে কিয়ামত দিবস
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা
৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা
ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর
ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর
তানজানিয়ায় ইসলাম ও মুসলমান
তানজানিয়ায় ইসলাম ও মুসলমান
মুসলিম সভ্যতায় মসজিদভিত্তিক পাঠাগার
মুসলিম সভ্যতায় মসজিদভিত্তিক পাঠাগার
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
সর্বশেষ খবর
এশিয়া কাপ দিয়েই মাঠের লড়াইয়ে ফিরতে চান সূর্যকুমার
এশিয়া কাপ দিয়েই মাঠের লড়াইয়ে ফিরতে চান সূর্যকুমার

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ভিত্তিতে সংসদ নির্বাচনের দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ বুধবার
জুলাই সনদের ভিত্তিতে সংসদ নির্বাচনের দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ বুধবার

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

শ্রোতাদের জন্য হাবিবের নতুন গান 'জানিনা'
শ্রোতাদের জন্য হাবিবের নতুন গান 'জানিনা'

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

লালমনিরহাটে প্রতারক চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার
লালমনিরহাটে প্রতারক চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে
সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পারিবারিক কলহে বোন জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
পারিবারিক কলহে বোন জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেনাপোল সীমান্তে স্বর্ণবারসহ কোটি টাকার পণ্য জব্দ
বেনাপোল সীমান্তে স্বর্ণবারসহ কোটি টাকার পণ্য জব্দ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের শুল্কবিরতি আরও ৯০ দিন বাড়ল
যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের শুল্কবিরতি আরও ৯০ দিন বাড়ল

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অপহৃত হুন্ডি বাহক উদ্ধার, ব্যবসায়ী আটক
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অপহৃত হুন্ডি বাহক উদ্ধার, ব্যবসায়ী আটক

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভ্যান ছিনতাইয়ে খুন, ১২ দিন পর লাশ উদ্ধার
ভ্যান ছিনতাইয়ে খুন, ১২ দিন পর লাশ উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির
হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি শিক্ষার্থী অবন্তিকার আত্মহত্যার প্ররোচনার মামলা থেকে সহকারী প্রক্টরকে অব্যাহতি
জবি শিক্ষার্থী অবন্তিকার আত্মহত্যার প্ররোচনার মামলা থেকে সহকারী প্রক্টরকে অব্যাহতি

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাকার বাতাসের মান আজ ‘সহনীয়’
ঢাকার বাতাসের মান আজ ‘সহনীয়’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআইইউবিতে “গবেষণার দক্ষতা উন্নয়ন ও বৈশ্বিক স্বাস্থ্যে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার ভূমিকা” বিষয়ক সেমিনার
এআইইউবিতে “গবেষণার দক্ষতা উন্নয়ন ও বৈশ্বিক স্বাস্থ্যে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার ভূমিকা” বিষয়ক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইনস্টাইনের মতো দেখতে রোবট বিক্রি চীনে
আইনস্টাইনের মতো দেখতে রোবট বিক্রি চীনে

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৬০০০ এমএইচ ব্যাটারির নতুন স্মার্টফোন সিম্ফনি ইনোভা৪০
৬০০০ এমএইচ ব্যাটারির নতুন স্মার্টফোন সিম্ফনি ইনোভা৪০

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’
‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায়োগিক শিক্ষা ছাড়া প্রযুক্তি বিশ্বে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব নয় : জিডিইউ উপাচার্য
প্রায়োগিক শিক্ষা ছাড়া প্রযুক্তি বিশ্বে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব নয় : জিডিইউ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ আগস্ট)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ দিনের সফরে আজ ঢাকায় আসছে ইউরোপীয় প্রতিনিধিদল
৩ দিনের সফরে আজ ঢাকায় আসছে ইউরোপীয় প্রতিনিধিদল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলম্বিয়ায় গুলিবিদ্ধ হওয়ার দুই মাস পর সম্ভাব্য প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর মৃত্যু
কলম্বিয়ায় গুলিবিদ্ধ হওয়ার দুই মাস পর সম্ভাব্য প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মব সন্ত্রাসে চার বছরে মৃত্যুহার বেড়েছে পাঁচ গুণ
মব সন্ত্রাসে চার বছরে মৃত্যুহার বেড়েছে পাঁচ গুণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৬৯ ফিলিস্তিনি
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৬৯ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁ জেলা বিএনপির নেতৃত্বে নান্নু-রিপন
নওগাঁ জেলা বিএনপির নেতৃত্বে নান্নু-রিপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব ক্ষেত্রে গোপনীয়তা রক্ষার তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
যেসব ক্ষেত্রে গোপনীয়তা রক্ষার তাগিদ দিয়েছে ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ত্বক কেন ঝুলে পড়ে?
ত্বক কেন ঝুলে পড়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া
‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক
ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক
দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?
ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের বিমান ধ্বংসের ভারতীয় দাবি নিয়ে যা বললেন চীনা বিশেষজ্ঞ
পাকিস্তানের বিমান ধ্বংসের ভারতীয় দাবি নিয়ে যা বললেন চীনা বিশেষজ্ঞ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া
দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে প্রাইভেটকার থেকে উদ্ধার দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে
মালিবাগে প্রাইভেটকার থেকে উদ্ধার দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর
দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

৩০ জেলায় বড় ধরনের বন্যার শঙ্কা
৩০ জেলায় বড় ধরনের বন্যার শঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ শেষ, ‘না ভোটের’ বিধান থাকছে
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ শেষ, ‘না ভোটের’ বিধান থাকছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে
রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে

২২ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত
৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ
চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান
২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ
পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ
বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না
পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি
দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহহীনদের অবিলম্বে রাজধানী ছাড়তে বললেন ট্রাম্প
গৃহহীনদের অবিলম্বে রাজধানী ছাড়তে বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত আইজি হলেন পুলিশের ৭ কর্মকর্তা
অতিরিক্ত আইজি হলেন পুলিশের ৭ কর্মকর্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া পুলিশ স্টেশন বানিয়ে প্রতারণা, নয়ডায় গ্রেফতার ৬
ভুয়া পুলিশ স্টেশন বানিয়ে প্রতারণা, নয়ডায় গ্রেফতার ৬

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাউয়াছড়ায় বেড়েই চলেছে গাড়িচাপায় বন্যপ্রাণীর মৃত্যু
লাউয়াছড়ায় বেড়েই চলেছে গাড়িচাপায় বন্যপ্রাণীর মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মালিবাগে প্রাইভেটকারের ভেতর মিলল দুই লাশ
মালিবাগে প্রাইভেটকারের ভেতর মিলল দুই লাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় পৌঁছালেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়ায় পৌঁছালেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ নাবিকসহ জ্বালানিবাহী বিদেশি ট্যাঙ্কার জব্দ করল ইরান
১৭ নাবিকসহ জ্বালানিবাহী বিদেশি ট্যাঙ্কার জব্দ করল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাটজিপিটিতে আসছে ৬টি বড় পরিবর্তন
চ্যাটজিপিটিতে আসছে ৬টি বড় পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শুল্ক মূল্যবৃদ্ধির কারণে মাছ আমদানি বন্ধ
শুল্ক মূল্যবৃদ্ধির কারণে মাছ আমদানি বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে
ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে

খবর

অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক
অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়
ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা

স্বাস্থ্য

আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা
আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা
জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি
ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন
মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র
ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ার বিশেষ মানুষ কে?
জয়ার বিশেষ মানুষ কে?

শোবিজ

স্বপ্নযাত্রার কান্ডারি আফঈদা
স্বপ্নযাত্রার কান্ডারি আফঈদা

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান
নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে
দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক সাহসী যুবকের গল্প
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক সাহসী যুবকের গল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা
মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ
রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ
চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ

নগর জীবন

গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল
গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল

প্রথম পৃষ্ঠা

‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’
‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’

নগর জীবন

পাবনায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার রাজশাহীতে
পাবনায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার রাজশাহীতে

নগর জীবন

চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ
চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ

নগর জীবন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন

রাজশাহী মহানগর বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত
রাজশাহী মহানগর বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত

নগর জীবন

২০ জনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
২০ জনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

নগর জীবন

যুব দিবস উপলক্ষে ৪৭ কোটি টাকা ঋণ দেবে সরকার
যুব দিবস উপলক্ষে ৪৭ কোটি টাকা ঋণ দেবে সরকার

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থান হয়েছিল বৈষম্য রাজনীতি সমাধির জন্য
গণ অভ্যুত্থান হয়েছিল বৈষম্য রাজনীতি সমাধির জন্য

নগর জীবন