শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩২, বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫

ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন

আতাউর রহমান খসরু
অনলাইন ভার্সন
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন

মুসলিম সভ্যতায় চিকিৎসাশাস্ত্রের যাত্রা শুরু হয়েছিল মুহাম্মদ (সা.)-এর যুগেই। চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়নে তিনি যেমন উৎসাহ দিয়েছেন, তেমনি নিজেও এই শাস্ত্রের চর্চা করেছেন। তবে তিনি কোনো চিকিৎসক ছিলেন না। তিনি চিকিৎসাশাস্ত্রের ঠিক ততটুকু চর্চা করেছেন, যতটুকু ওহির মাধ্যমে লাভ করেছেন।

বস্তুত মহান আল্লাহ তাঁকে ওহির মাধ্যমে চিকিৎসাশাস্ত্রের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো শিক্ষা দিয়েছিলেন। ফলে মহানবী (সা.) নিজে রোগীদের সেবা করতেন এবং তাদের পরামর্শ দিতেন। তিনি তাঁর স্ত্রীদের চিকিৎসাশাস্ত্রের জ্ঞান লাভে উৎসাহিত করেন। মহানবী (সা.) প্রতিটি ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যবিধিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতেন।

সাহাবিদের তিনি চিকিৎসাশাস্ত্রের অনেক মূলনীতি শিক্ষা দিয়েছেন। যেমন তিনি বলেছেন, ‘আল্লাহ আরোগ্যহীন কোনো রোগ সৃষ্টি করেননি।’ তিনি আরো বলেছেন, ‘(নিয়ন্ত্রিত) খাদ্য গ্রহণ সুস্থ থাকার মূলমন্ত্র এবং অসংযম সব অসুস্থতার উৎস।’ তিনি বলেছেন, ‘জ্বরকে পানি দিয়ে ঠাণ্ডা করো।’

হাদিসের সুবিশাল ভাণ্ডারে চিকিৎসাবিষয়ক অসংখ্য হাদিস রয়েছে। হাদিসগ্রন্থগুলো রোগ, রোগী ও চিকিৎসা বিষয়ে স্বতন্ত্র অধ্যায় রয়েছে। যেমন- ইমাম বুখারি (রহ.) সহিহ বুখারিতে ‘কিতাবুল মারদা’ ও ‘কিতাবুত তিব’ নামের দুটি অধ্যায় প্রতিষ্ঠা করেছেন। আল্লামা ইবনুল কাইয়্যিম জাওজি (রহ.) ‘আত তিব্বুন নববী’ গ্রন্থ রচনা করেছেন, যাতে তিনি মহানবী (সা.) চিকিৎসাশাস্ত্র সংশ্লিষ্ট নির্দেশাগুলো একত্র করেছেন। এই বইয়ে ১০০-এরও অধিক রোগ ও তার নিরাময় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

মহানবী (সা.)-এর পরিবারের সদস্যরাও চিকিৎসাশাস্ত্রে পারদর্শী ছিলেন। সাইয়েদা আয়েশা (রা.) চিকিৎসাশাস্ত্রে বিশেষ ভাগে পারদর্শী ছিলেন। আল্লামা আবু ওমর ইবনে আবদুল বার (রহ.) বলেন, ‘আয়েশা (রা.) তাঁর যুগে তিনটি শাস্ত্রে অদ্বিতীয় ছিলেন। তা হলো ফিকহ (ইসলামী আইন), চিকিৎসাশাস্ত্র ও কাব্যশাস্ত্র।’ (মুসনাদে ইসহাক : ২/৩০)।

আরবের বিখ্যাত নারী চিকিৎসক ছিলেন শিফা বিনতে আবদুল্লাহ (রা.)। চর্মরোগের চিকিৎসায় তাঁর বিশেষ দক্ষতা ছিল। তিনি নবীজি (সা.)-এর সঙ্গে বিভিন্ন যুদ্ধে অংশ নেন এবং যুদ্ধাহতদের চিকিৎসাসেবা দেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁকে নির্দেশ দেন তিনি যেন হাফসা (রা.)-কে চিকিৎসাবিদ্যা শেখান। (আল-ইসাবা : ৮/১২১)।

কোনো সন্দেহ নেই, চিকিৎসাশাস্ত্রে মহানবী (সা.) ও তাঁর পরিবারের অংশগ্রহণ অন্য সাহাবিদেরও এই শাস্ত্রের প্রতি উৎসাহিত করেছে। এ কারণেই সাহাবিরা ও মহান চার খলিফার সবাই চিকিৎসাশাস্ত্রের পাঠ গ্রহণ, পাঠদান ও চর্চায় পরিপূর্ণ সমর্থন জুগিয়েছেন। ফলে কিছুদিনের ভেতর ইসলামী চিকিৎসাশাস্ত্র সাফল্যের শীর্ষচূড়া স্পর্শ করে। সাহাবিদের ভেতর অনেকেই চিকিৎসক হিসেবে সুখ্যাতি অর্জন করেন। 

এমন কয়েকজন বিখ্যাত চিকিৎসক সাহাবির পরিচয় তুলে ধরা হলো-

১. আবু রমসা (রা.) : তাঁর পুরো নাম আবু রামসা হাবিব ইবনুল হাসসান (রা.)। ক্ষতস্থানের চিকিৎসায় তিনি বিশেষভাবে দক্ষ ছিলেন। ক্ষতস্থানের চিকিৎসা করায় তাঁকে ‘জাররাহ’ উপাধি দেওয়া হয়েছিল। জাররাহ শব্দটি আরবি জারহুন (ক্ষতস্থান) শব্দ থেকে নেওয়া হয়েছে। (জুহুদুস সাহাবাতি তিব্বিয়্যাতে আলা আহদির রাসুল, পৃষ্ঠা-১২)।

২. জিমাদ বিন সালাবা আল আজদি (রা.) : তিনি জাহেলি যুগে মহানবী (সা.)-এর বন্ধু ছিলেন। প্রাথমিক যুগেই তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন একজন চিকিৎসক। তিনি পেট ফাঁপার চিকিৎসা করতেন। মানুষকে ঝাড়ফুঁকও করতেন। (জুহুদুস সাহাবাতি তিব্বিয়্যাতে আলা আহদির রাসুল, পৃষ্ঠা-১২)।

৩. শমরদল নাজরানি (রা.) : তাঁর পুরো নাম শমরদল বিন কুবাস কাবি নাজরানি (রা.)। মহানবী (সা.)-এর সঙ্গে তাঁর চিকিৎসা বিষয়ে আলোচনা হয়। তিনি নাজরান থেকে আসা বনি হারিস বিন কাবের প্রতিনিধিদলে ছিলেন। শমরদল (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সামনে বসেন। তিনি বলেন, হে আল্লাহর রাসুল! আপনার জন্য আমার মা-বাবা উৎসর্গ হোক। আমি জাহেলি যুগে গণক ছিলাম। আমি চিকিৎসাও করতাম। আমার জন্য কি তা জায়েজ? আমার কাছে যুবতি নারীরা আসে। তিনি বলেন, তুমি শিরার রক্তপাত করো (শিরার দূষিত রক্ত বের করে দাও), প্রয়োজন অনুপাতে ক্ষতস্থানের চিকিৎসা করো, তোমার ওষুধে শুবরুম ব্যবহার কোরো না, তবে সানা (সোনালি লতা) ব্যবহার করতে পারো। রোগ চিহ্নিত না করে কারো চিকিৎসা কোরো না। শমরদল (রা.) বলেন, সেই সত্তার কসম, যিনি আপনাকে সত্য নবী হিসেবে পাঠিয়েছেন। আপনি চিকিৎসাশাস্ত্রে আমার চেয়ে অগ্রগামী। (আল-ইসাবা : ৩/২৮৮)।

মহানবী (সা.)-এর যুগে শুধু পুরুষরাই চিকিৎসাশাস্ত্রে অংশ গ্রহণ করেননি, বরং এই শাস্ত্রে নারীদেরও বিপুল অংশগ্রহণ ছিল। যেমন-

৪. রুফাইদা আসলামিয়া (রা.) : রুফাইদা বিনতে সাআদ আল আনসারিয়া (রা.) ছিলেন মুসলিম ইতিহাসের প্রথম নারী চিকিৎসক। মহানবী (সা.)-এর সময় মদিনায় তাঁর নিজস্ব চিকিৎসাকেন্দ্র ছিল এবং তিনি যুদ্ধাভিযানে মুসলিম চিকিৎসক দলের নেতৃত্ব দিতেন। নবীজি (সা.) তাঁকে মসজিদে নববীতে একটি তাঁবু স্থাপনের অনুমতি দেন, যা ‘খিমাতু রুফাইদা’ নামে পরিচিত ছিল। এটাকেই ইসলামের ইতিহাসে প্রথম চিকিৎসাকেন্দ্র বলা হয়। তিনি সেখানে মানুষকে চিকিৎসাসেবা দিতেন। রুফাইদা (রা.) শুধু নিজে চিকিৎসা দিতেন না, বরং তিনি মুসলিম নারীদের প্রাথমিক চিকিৎসা, স্বাস্থ্যসেবা প্রদান ও রোগীদের যত্ন নেওয়ার পদ্ধতি শেখাতেন। তাঁর প্রচেষ্টায় মদিনায় নারীদের একটি স্বেচ্ছাসেবী চিকিৎসক দল তৈরি হয়েছিল। (উসদুল গাবাহ : ৭/১১১; আল ইসাবা : ৮/১৩৫)।

৫. উম্মে আতিয়্যা (রা.) : উম্মে আতিয়্যা নুসাইবা বিনতে হারিস আনসারিয়্যা (রা.) নবীজি (সা.)-এর সঙ্গে একাধিক যুদ্ধে অংশ নেন। যুদ্ধের ময়দানে তিনি আহতদের চিকিৎসা দিতেন, রণাঙ্গন থেকে গুরুতর আহত ও বিপদগ্রস্তদের উদ্ধার করতেন, তৃষ্ণার্তদের পানি পান করাতেন, শহীদদের লাশ মদিনায় নিয়ে যেতেন। (আল কামিল : ২/৭৭)

মহানবী (সা.) তাঁর পরিবার ও সাহাবিদের চিকিৎসাশাস্ত্র চর্চার ফলে মুসলিম সভ্যতায় চিকিৎসা একটি গতিশীল বিদ্যায় পরিণত হয়। মার্কিন লেখক জোসেফ ক্যাম্পবেল লেখেন, ‘আরবরা (মুসলিমরা) চিকিৎসাশাস্ত্রকে একটি সাধারণ পেশা থেকে উন্নীত করে জ্ঞানভিত্তিক উচ্চতর পেশার মর্যাদায় আসীন করে। তারাই চিকিৎসাশাস্ত্রের বইগুলোতে সর্বপ্রথম চিত্র সংযুক্ত করে এবং এ ক্ষেত্রে সংখ্যাতাত্ত্বিক পদ্ধতি প্রবর্তন করে। তারা চিকিৎসায় প্রয়োগযোগ্য রসায়নবিদ্যার উন্নয়ন করে এবং বিভিন্ন প্রকারের ওষুধ উদ্ভাবন করে। 

আরবরাই চিকিৎসাশাস্ত্রে প্রবেশের জন্য যোগ্যতা যাচাইয়ের নিয়ম চালু করে। তারা আইন প্রয়োগের মাধ্যমে বিষয়গুলো নিয়ন্ত্রণের বিধান করে। হাসপাতালের ধারণা পৃথিবীতে পূর্ব থেকে প্রচলিত থাকলেও এর পরিবেশ ও ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে অসামান্য অবদান রাখে তারা। (অ্যারাবিয়ান মেডিসিন অ্যান্ড ইটস ইনফ্লুয়েন্স অন দ্য মিডল এজেস, পৃষ্ঠা-১৩)

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
আলেমদের বিনিয়োগ পেতে সাহায্য করছে কওমী উদ্যোক্তা
আলেমদের বিনিয়োগ পেতে সাহায্য করছে কওমী উদ্যোক্তা
হাজিদের জন্য ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সতর্কবার্তা
হাজিদের জন্য ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সতর্কবার্তা
দেশ-জাতির কল্যাণে চাই আমানতদার নেতৃত্ব
দেশ-জাতির কল্যাণে চাই আমানতদার নেতৃত্ব
মুসলিম যুবকদের প্রতি প্রোগ্রামিং ও এআই শেখার আহ্বান
মুসলিম যুবকদের প্রতি প্রোগ্রামিং ও এআই শেখার আহ্বান
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
এখনো স্বজনদের খুঁজে ফেরেন বসনিয়ার মুসলিমরা
এখনো স্বজনদের খুঁজে ফেরেন বসনিয়ার মুসলিমরা
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
সর্বশেষ খবর
ইন্টারনেট শাটডাউন রোধে আসছে আইন : ফয়েজ আহমদ
ইন্টারনেট শাটডাউন রোধে আসছে আইন : ফয়েজ আহমদ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

লালমনিরহাটে অস্ত্র উদ্ধার, আটক ৫
লালমনিরহাটে অস্ত্র উদ্ধার, আটক ৫

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
মেহেরপুরে অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় মুক্ত দিবস পালন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় মুক্ত দিবস পালন

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাবনার গ্রামে রাস্তা সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন
পাবনার গ্রামে রাস্তা সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে দিনাজপুরে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে দিনাজপুরে প্রতীকী ম্যারাথন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৩০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দিনাজপুরে নিষিদ্ধ জালে বিপন্ন দেশীয় প্রজাতির মাছ
দিনাজপুরে নিষিদ্ধ জালে বিপন্ন দেশীয় প্রজাতির মাছ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদের উন্নয়নে দুই উপদেষ্টার মতবিনিময়
কাপ্তাই হ্রদের উন্নয়নে দুই উপদেষ্টার মতবিনিময়

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইবি শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, রহস্যজনক মনে করছেন স্বজন-সহপাঠীরা
ইবি শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, রহস্যজনক মনে করছেন স্বজন-সহপাঠীরা

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফরিদপুরে বিএনপির মৌন মিছিল
ফরিদপুরে বিএনপির মৌন মিছিল

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে বন্যায় ভয়াবহ পরিস্থিতি, ২৪ ঘণ্টায় ৬৩ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানে বন্যায় ভয়াবহ পরিস্থিতি, ২৪ ঘণ্টায় ৬৩ জনের মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুনামগঞ্জে পানিতে ডুবে ৩ জনের মৃত্যু
সুনামগঞ্জে পানিতে ডুবে ৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জকে ঐক্যবদ্ধ করতে ফের মাঠে সেলিম প্রধান
রূপগঞ্জকে ঐক্যবদ্ধ করতে ফের মাঠে সেলিম প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরিশাল নগরীতে প্রতীকী ম্যারাথন
বরিশাল নগরীতে প্রতীকী ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাক্টরের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাক্টরের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ট্রেন চালকের লাশ উদ্ধার
আখাউড়ায় ট্রেন চালকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাফুফের ফুটসাল ট্রায়াল শুরু রবিবার
বাফুফের ফুটসাল ট্রায়াল শুরু রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে জুলাই শহীদদের স্মরণে
কোরআন খতম দোয়া মাহফিল
বাগেরহাটে জুলাই শহীদদের স্মরণে কোরআন খতম দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ
ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমামদের নিয়োগ ও বরখাস্ত সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী হতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
ইমামদের নিয়োগ ও বরখাস্ত সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী হতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন
সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ
তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন
একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল বেকারত্ব : আসিফ মাহমুদ
জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল বেকারত্ব : আসিফ মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’
গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির
নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের
প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি

নগর জীবন

ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নগর জীবন

চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি
চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?
সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?

শোবিজ

২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না
বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু

সম্পাদকীয়

অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা
অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা

নগর জীবন

নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার
নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার

শোবিজ

সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ
সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ

নগর জীবন

আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন
ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন

মাঠে ময়দানে

নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস
নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস

শোবিজ

এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা
ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা
ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে
প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি
হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি

মাঠে ময়দানে

তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ

নগর জীবন