শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৪

লন্ডনেও রাষ্ট্রের অর্থ অপচয় করলেন মিজারুল কায়েস

কূটনৈতিক প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
লন্ডনেও রাষ্ট্রের অর্থ অপচয় করলেন মিজারুল কায়েস

আগের মতোই লন্ডনেও রাষ্ট্রের টাকা নয়ছয়ের অভিযোগ উঠেছে যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের হাইকমিশনার পেশাদার কূটনীতিক মিজারুল কায়েসের বিরুদ্ধে। তিনি মালদ্বীপে রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব ছেড়ে রাশিয়ায় নতুন দায়িত্ব পালনে যাওয়ার সময় কেবল মালামাল পরিবহনের খরচ হিসেবে অগ্রিম নেওয়া প্রায় ৫৪ লাখ টাকার হিসাব না দেওয়ায় তখনই কথা ওঠে। একইভাবে রাশিয়ায় রাষ্ট্রদূত থাকাকালে নেওয়া অগ্রিম টাকারও হিসাব দেননি সাবেক এই পররাষ্ট্র সচিব। এবার লন্ডনে দায়িত্ব পালনকালে নতুন করে একই অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে।

জানা গেছে, রাশিয়ায় তিন বছর কাটিয়ে ঢাকায় ফিরে পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্ব পালনকালে প্রায় ৮ কোটি টাকার চিত্রকর্ম কিনে বিতর্ক তৈরি করেন মিজারুল কায়েস। এ সময় তিনি নিজের পছন্দের এজেন্ট ও শিল্পীদের কাছ থেকে যেসব শিল্পকর্ম কেনেন তার বেশির ভাগই এখন সেগুনবাগিচার পররাষ্ট্র দফতরের স্টোররুমে ধূলিধূসর অবস্থায় পড়ে আছে। পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে থাকাকালে মালদ্বীপের অর্থের বিষয়ে অডিট হলে প্রভাব খাটানোর অভিযোগও আছে তার বিরুদ্ধে। এবার অভিযোগ উঠেছে, লন্ডন হাইকমিশনে রাষ্ট্রের অর্থের যথেচ্ছ ব্যবহার করেছেন তিনি। তাই এখন নতুন করে সরকারি অডিট আপত্তির মুখোমুখি হতে হচ্ছে মিজারুল কায়েসকে। অডিট আপত্তিতে ঢাকা থেকে মালামাল পরিবহনের খরচ দুই দফা আদায় করা, গৃহকর্মীকে মিশনে নিয়োগ দেওয়া, গাড়ি মেরামতে বেহিসাবি ব্যয়, টেন্ডার ছাড়াই ভবন মেরামত, খরচের বা মালামালের রেজিস্টার না রাখা, সরকারি ক্রয়বিধি না মানা, আয়ের সঠিক পরিসংখ্যান না রাখা, ওয়েজ আর্নার্সের টাকা নিয়ম না মেনে খরচ করাসহ প্রভৃতি অভিযোগ উঠেছে। গুরুতর অভিযোগটি হচ্ছে, কিছু খরচের হিসাবই না রাখা এবং বাজেটের সীমা অতিরিক্ত 'নিয়ন্ত্রণহীন' ব্যয় করা। জানা যায়, মহাজোট সরকারের শেষ বছরে ২০১২ সালের ৯ ডিসেম্বর পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্ব থেকে যুক্তরাজ্যে হাইকমিশনার হয়ে যান মিজারুল কায়েস। তার দায়িত্ব পালনকালে লন্ডনে হাইকমিশনের অর্থ ব্যবস্থাপনা নিয়ে ঢাকার প্রধান নিরীক্ষকের কার্যালয়ের ২০১২-১৩ অর্থবছরের চূড়ান্ত অডিটে মোট ৫৭টি আপত্তি তোলা হয়েছে। প্রস্তাব করা হয়েছে, সরকারি বিধি লঙ্ঘন এবং অনুমোদন ছাড়া ব্যয় করা বিপুল অঙ্কের টাকা ফেরত নিতে। ৫৭ আপত্তির মধ্যে মাত্র ১০টির নিষ্পত্তি করা হলেও ৪৭টি অনিষ্পন্ন আছে। মিশন যেসব জবাব দিয়েছে তা গ্রহণযোগ্য নয় বলে সরাসরি জানিয়ে দিয়েছে রাষ্ট্রের অডিট কার্যালয়। অডিট প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা যায়, হাইকমিশনের কাঠামো অনুসারে স্থানীয় ১৪ জনকে নিয়োগ দেওয়ার কথা, কিন্তু বাস্তবে সেখানে মোট ২৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। হাইকমিশনার মিজারুল কায়েসের দুই গৃহকর্মীকে মিশনে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। কেয়ারটেকার দীন ইসলাম ও ক্লিনার শিপন মিয়াকে ২০১৩ সালের ১ ফেব্রুয়ারি নিয়োগ দেন হাইকমিশনার। এর মধ্যে দীন ইসলামকে পরিশোধ করা হয়েছে ৮ হাজার ৮৫ ব্রিটিশ পাউন্ড বা ৭ লাখ ২ হজার ৯০০ টাকা প্রায়। ক্লিনার শিপন মিয়াকে দেওয়া হয়েছে ৪ হাজার ৪০০ ব্রিটিশ পাউন্ড বা ৫ লাখ ৬৭ হাজার টাকা। অডিট প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গৃহকর্মীকে মিশনে নিয়োগ দেওয়া পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আদেশ লঙ্ঘন। কারণ, রাষ্ট্রদূত বা অন্য কোনো কর্মকর্তা নিজের জন্য সরকারি খরচে নেওয়া কোনো গৃহকর্মীকে মিশনে বা মিশনের বাসভবনে স্থানীয় ভিত্তিক পদে নিয়োগ করতে পারবেন না। গৃহকর্মী সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার ব্যক্তিগত কাজে নিযুক্ত থাকবেন এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা তাদের বেতন-ভাতার খরচ বহন করবেন। সে জন্য আলাদা ভাতার ব্যবস্থা আছে সরকারিভাবেই। অন্যদিকে, ঢাকা থেকে মালামাল পরিবহনের জন্য অগ্রিম টাকা নেওয়ার পরও ২ হাজার ২৫০ কেজি ব্যক্তিগত মালামাল পরিবহনের জন্য দ্বিতীয় দফায় ৪ হাজার ৩৭৫ ব্রিটিশ পাউন্ড বা ৫ লাখ ৫৮ হাজার ৫৯৪ টাকা তুলেছেন মিজারুল কায়েস। অডিট প্রতিবেদনে এ অর্থ সরকারি কোষাগারে ফেরত আসা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করা হয়েছে। আবার, হাইকমিশনের চ্যান্সারি ও বাংলাদেশ হাউসের মেরামতের বিষয়েও আপত্তি তোলা হয়েছে অডিট প্রতিবেদনে। বলা হয়েছে, ক্রয়নীতি উপেক্ষা করে মিশনের মালি শাহ মোহাম্মদ বেলালের প্রতিষ্ঠানকে কোনো ধরনের টেন্ডার ছাড়া কাজ দেওয়া হয়েছে। অর্থ পরিশোধের ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের পরিবর্তে মিশনের কর্মচারী বেলালের নামে প্রায় দেড় কোটি টাকার অর্থ দেওয়া হয়েছে। অডিট দলের পক্ষ থেকে চাওয়া হলেও মিশনের আসবাব রেজিস্টার, বিশেষ রেমিট্যান্স রেজিস্টার, ভ্রমণ ভাতা অগ্রিম রেজিস্টার, আবাসিক টেলিফোন রেজিস্টার, ছুটি রেজিস্টার, চিকিৎসা রেজিস্টার, ওভারটাইম রেজিস্টার, বেতন-ভাতা সংক্রান্ত রেজিস্টার, উৎসব ভাতা সংক্রান্ত রেজিস্টার, অন্যান্য মেরামত সংক্রান্ত রেজিস্টার, ডেড স্টক রেজিস্টার উপস্থাপন করেনি হাইকমিশন। গাড়ি মেরামতের ক্ষেত্রে বড় ধরনের অভিযোগ উত্থাপন করেছে অডিট কার্যালয়। বলা হয়েছে, মিশনের সাতটি গাড়ি মেরামতে ১৯টি ভাউচারের মাধ্যমে ১৮ হাজার ২০০ ব্রিটিশ পাউন্ড বা ২ কোটি ৩১ লাখ টাকা তোলা হয়েছে। অডিট প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একই গাড়ি মাসে একাধিকবার মেরামতের বিল উত্থাপনসহ স্বল্পসময়ের ব্যবধানে এসব গাড়ি বারবার মেরামত করা হয়েছে। গাড়ি অকেজো ঘোষণা করে নতুন গাড়ি না কিনে অযথা একই গাড়ি বারবার মেরামতে প্রচুর অর্থ অপচয় করা হয়েছে বলে মনে করে অডিট কার্যালয়। এ ছাড়া কনস্যুলার সেবা প্রদানের মাধ্যমে হাইকমিশনের আয়ের হিসাবও যথাযথভাবে সংরক্ষণ করে যথাস্থানে জমা দেওয়ার কথা থাকলেও সে হিসাব ঠিকভাবে রাখা হয়নি। আবার ওয়েজ আর্নার্স তহবিলের টাকা নিয়ম না মেনে খরচ করার কথা বলা হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এ ধরনের অডিট প্রতিবেদনের মুখোমুখি হতে হয় সব কূটনীতিককেই। অনেক ক্ষেত্রে অডিট দলের পক্ষ থেকে অহেতুক অভিযোগও তোলা হয়। কারণ, বিদেশে কূটনৈতিক মিশন চালাতে একেক স্থানে একেক ধরনের পরিবেশে ব্যয়ের হিসাবটাও ভিন্ন হওয়াই স্বাভাবিক। তবে রাষ্ট্রদূত মিজারুল কায়েসের বিষয়ে আপত্তিটা স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি বলেও মন্তব্য করে ওই কর্মকর্তা বলেন, এগুলোর নিষ্পত্তি হতে দীর্ঘ সময় প্রয়োজন। এদিকে, সাবেক পররাষ্ট্র সচিব মিজারুল কায়েসকে যুক্তরাজ্য থেকে সরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গত সপ্তাহেই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে অনুমোদিত হয়েছে। শোনা যাচ্ছে, দ্বিতীয় দফায় নতুন সরকারের জন্য ব্রিটিশ সরকারের কাছ থেকে কোনো অভিনন্দনবার্তা আনতে না পারা এবং যুক্তরাজ্যে বসবাসরত বাংলাদেশি কমিউনিটির সঙ্গে সন্তোষজনক সম্পর্ক না রাখার কারণে তাকে হাইপ্রোফাইল লন্ডন হাইকমিশন থেকে সরিয়ে অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্বপূর্ণ ব্রাজিলে রাষ্ট্রদূত করে পাঠানো হচ্ছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত
কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি

২৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর
ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা
প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন
দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন

৩৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ
নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড
ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন