শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩৫, বৃহস্পতিবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

যুক্তরাষ্ট্র নির্বাচন ২০২০

ডোনাল্ড ট্রাম্প যেভাবে টিভি তারকা থেকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ডোনাল্ড ট্রাম্প যেভাবে টিভি তারকা থেকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট

প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার অনেক আগে থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত ও বর্ণাঢ্য ব্যক্তিদের তালিকায় ছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিশেষ করে তিনি পরিচিত ও আলোচিত ছিলেন একজন ধনকুবের ব্যবসায়ী ও সেলেব্রিটি হিসেবে।

রাজনীতির মাঠে পা ফেলার আগে তিনি ছিলেন বিশাল এক ব্যবসায়িক সাম্রাজ্যের মালিক। তখনও তিনি তার নানা কর্মকাণ্ড ও বক্তব্যের জন্য আলোচিত ও বিতর্কিত ছিলেন এবং প্রেসিডেন্ট হওয়ার পরেও তাকে ঘিরে নতুন নতুন আলোচনা ও বিতর্কের জন্ম হয়েছে।

অতীত ইতিহাস ও অভিবাসনবিরোধী বক্তব্যের কারণে ২০১৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প শেষ পর্যন্ত রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী হতে পারবেন কিনা তা নিয়ে অনিশ্চয়তা ছিলো। কিন্তু অভিনব প্রচারণা চালিয়ে শেষ পর্যন্ত টেড ক্রুজ ও মারকো রুবিওকে পেছনে ফেলে ইন্ডিয়ানা প্রাইমারির পর তিনি রিপাবলিকান দলের প্রার্থী মনোনীত হন।

পরে নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রার্থী পেশাদার রাজনীতিবিদ হিলারি ক্লিনটনকে পরাজিত করে যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়ে তিনি সবাইকে তাক লাগিয়ে দেন।

নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে আগাম সব ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ, জরিপ ও পূর্বাভাসকে ভুল প্রমাণ করে ছাড়েন ৭০ বছর বয়সী এই ব্যবসায়ী।

তবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের এই বিজয়কে ঘিরে অনেক সমালোচনা ও বিতর্ক হয়েছে। নির্বাচনে রাশিয়ার হস্তক্ষেপেরও অভিযোগ উঠেছিল।

ওই নির্বাচনে হিলারি ক্লিনটনের চেয়ে প্রায় ৩০ লাখ কম ভোট পেয়েও যুক্তরাষ্ট্রের অভিনব নির্বাচনী ব্যবস্থা ইলেকটোরাল কলেজের ভোটে তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিভাজন সৃষ্টিকারী নীতি ও বক্তব্যের কারণে পরের চার বছরেও তার প্রচুর সমালোচনা হয়েছে। নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই তাকে ইমপিচমেন্টের মাধ্যমে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেওয়ারও কথা উঠেছিল। এমনকি অনেক বিশ্লেষক বলেছিলেন যে তিনি এক বছরের বেশি প্রেসিডেন্ট থাকতে পারবেন কিনা তা নিয়ে সংশয় আছে।

কিন্তু সবাইকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে চার বছরের পুরো মেয়াদ পার করে ২০২০ সালের নির্বাচনের জন্য রিপাবলিকান দল থেকে আবারও তিনি প্রার্থী হয়েছেন।

শুরুর জীবন

নিউ ইয়র্কে বিত্তশালী রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী ফ্রেড ট্রাম্পের পাঁচ সন্তানের মধ্যে চতুর্থ ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি অর্ধেক স্কটিশ। কারণ তার মা মেরি ম্যাকলয়েডের জন্ম স্কটল্যান্ডে।

১৯৩০ সালে আটলান্টিক পাড়ি দিয়ে মেরি ম্যাকলয়েড চলে যান যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানে প্রথমে পরিচয় ও পরে পরিণয় হয় একজন উচ্চাকাঙ্ক্ষী বিল্ডার ও রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী ফ্রেড ট্রাম্পের সঙ্গে।

অত্যন্ত পরিশ্রমী এই দম্পতির ঘরে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জন্ম নিউ ইয়র্ক শহরে, ১৯৪৬ সালে। পরিবারের অঢেল সম্পত্তি সত্ত্বেও তার পিতা চেয়েছিলেন তার সন্তানরাও তাদেরই কোম্পানিতে অন্যান্য কর্মচারীদের সঙ্গে কাজ করবেন।

স্কুলে দুষ্টুমি করতে শুরু করলে ১৩ বছর বয়সে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে পাঠিয়ে দেওয়া হয় সামরিক একাডেমিতে।

পেনসালভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি নিয়ে লেখাপড়া করেছেন মি. ট্রাম্প।

পাঁচ ভাই বোনের মধ্যে বড় ভাই ফ্রেড জুনিয়র পাইলট হতে চাওয়ায় বাবার ব্যবসার হাল ধরেন তিনি।

পরে ফ্রেড ট্রাম্প ৪৩ বছর বয়সে অ্যালকোহল আসক্তির কারণে মারা যান। ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তার ভাই-এর মৃত্যুর কারণে সারা জীবন তিনি অ্যালকোহল ও সিগারেট থেকে দূরে ছিলেন।

মি. ট্রাম্প বলেছেন, পিতার কাছ থেকে দশ লাখ ডলার ঋণ নিয়ে তিনি রিয়েল এস্টেট ব্যবসা শুরু করেছিলেন। পরে তিনি তার বাবার কোম্পানিতে যোগ দিয়ে ব্যবসার বিপুল সম্প্রসারণ ঘটান।

ডোনাল্ড ট্রাম্প- যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম প্রেসিডেন্ট রাজনীতিতে যার অভিজ্ঞতা ছিল না।

১৯৭১ সালে এই কোম্পানির নাম বদল করে তিনি নতুন নামকরণ করেন - ট্রাম্প অর্গানাইজেশন।

তার বাবা ১৯৯৯ সালে মৃত্যুবরণ করেন। সেসময় তিনি বলেছিলেন, "আমার পিতাই ছিলেন আমার অনুপ্রেরণা।"

ব্যবসা সম্রাট

দায়িত্ব গ্রহণের পর ডোনাল্ড ট্রাম্প তাদের পারিবারিক ব্যবসায় বড় ধরনের পরিবর্তন আনেন। ব্রুকলিন ও কুইন্সে আবাসিক বাড়িঘর নির্মাণ থেকে তিনি সরে আসেন নিউ ইয়র্কের কেন্দ্রে ম্যানহাটনের মতো পশ এলাকায় রিয়েল এস্টেটের ব্যবসায়।

ভগ্নপ্রায় কমোডোর হোটেলকে তিনি পরিণত করেন বিলাসবহুল গ্র্যান্ড হায়াত হোটেলে এবং ফিফথ এভিনিউতে নির্মাণ করেন ট্রাম্প প্রপার্টির বিখ্যাত ভবন ৬৮ তলার ঝকঝকে উজ্জ্বল ট্রাম্প টাওয়ার।

তার কোম্পানির নির্মিত অন্যান্য সুপরিচিত ভবনের মধ্যে রয়েছে ট্রাম্প প্যালেস, ট্রাম্প ওয়ার্ল্ড টাওয়ার, ট্রাম্প ইন্টারন্যাশনাল হোটেলসহ আরো কিছু ভবন। মুম্বাই, ইস্তাম্বুল ও ফিলিপিনেও আছে ট্রাম্প টাওয়ার।

ডোনাল্ড ট্রাম্প বেশ কিছু হোটেল ও ক্যাসিনোও তৈরি করেছেন। তার ওই ব্যবসা অবশ্য পরে দেউলিয়া ঘোষণা করা হয়।

বিনোদন জগতের ব্যবসাতেও তিনি এক সাম্রাজ্য গড়ে তোলেন। ১৯৯৬ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত মিস ইউনিভার্স, মিস ইউ এস এ এবং মিস টিন ইউ এস এ সুন্দরী প্রতিযোগিতা আয়োজনকারী প্রতিষ্ঠানের মালিক ছিলেন তিনি।

২০০৩ সালে তিনি এনবিসি টেলিভিশনে দ্য অ্যাপ্রেনটিস নামের একটি রিয়েলিটি শো চালু করেন। ওই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীরা ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতিষ্ঠানে চাকরি পাওয়ার জন্য প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হতেন। এই শো দর্শকদের কাছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছিল।

এই শো এর বেশ কিছু অনুষ্ঠানের উপস্থাপক ছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। শো ম্যান থেকে শোবিজেও সফল হয়েছেন তিনি। পরে তিনি ঘোষণা করেন যে এই অনুষ্ঠান করে তিনি টেলিভিশন নেটওয়ার্ক থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ (২১৩ মিলিয়ন ডলার) পেয়েছিলেন।

রেসলিং ম্যাচও উপস্থাপনা করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।

অর্থ-বিত্তের পাশাপাশি এসব অনুষ্ঠান থেকে তিনি প্রচুর নামযশও অর্জন করেছেন।

ডোনাল্ড ট্রাম্প কয়েকটি বই লিখেছেন। এমন কিছু ব্যবসা প্রতিষ্ঠানেরও মালিক হয়েছেন যারা নেকটাই থেকে শুরু করে বোতল-জাত পানি বিক্রি করে।

কী নেই তার নামে- ট্রাম্প মর্টগেজ, ট্রাম্প শাটল, অনলাইন ট্রাভেল ওয়েবসাইট- গো ট্রাম্প, ট্রাম্প রেস্তোরা, ডোনাল্ড ট্রাম্প ডলস ইত্যাদি ইত্যাদি!

ফোর্বস ম্যাগাজিনের হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের অর্থ বিত্তের পরিমাণ ৩৭০ কোটি ডলার। যদিও মি. ট্রাম্পের হিসেবে এর পরিমাণ এক হাজার কোটি ডলার।

তবে এর মধ্যে নিজেকে তিনি কয়েকবার অর্থনৈতিকভাবে দেউলিয়া ঘোষণা করেছেন।

একবার ১৯৮০-এর দশকের একটি ঘটনার কথা উল্লেখ করে মি. ট্রাম্প বলেছিলেন, "আমি ফিফথ এভিনিউ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলাম। টিফানির (কন্যা) সামনে ছিল এক ব্যক্তি। তার হাতে ছিল একটি ক্যান। আমি তখন তাকে বললাম তুমি কি জানো যে এই লোকটি আমার চেয়েও বিত্তশালী। আমার দিকে তাকিয়ে সে বললো তুমি কী বলছো? আমি বললাম রাস্তার ওপাশে যে লোকটি তার এখন আমার চেয়েও ৯০০ মিলিয়ন ডলার বেশি অর্থ আছে।"

তবে তার এই সম্পদের পরিমাণ তার মেজাজ-মর্জির মতোই উঠা-নামা করেছে।

স্বামী ও পিতা ট্রাম্প

ডোনাল্ড ট্রাম্প তিনবার বিয়ে করেছেন। স্ত্রীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পরিচিত ছিলেন তার প্রথম স্ত্রী - ইভানা জেলনিকোভা। তিনি ছিলেন চেক প্রজাতন্ত্রের একজন অ্যাথলিট, ফ্যাশন ডিজাইনার ও মডেল।

এই দম্পতির তিন সন্তান- ডোনাল্ড জুনিয়র, ইভাঙ্কা এবং এরিক। পরে ১৯৯০ সালে তাদের বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে যে যুদ্ধ আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছিল।

তাদের এই সম্পর্ক ভেঙে যাওয়া নিয়ে তখনকার ট্যাবলয়েড পত্রিকাগুলোতে প্রচুর মুখরোচক গল্প প্রকাশিত হয়। এসব খবরে বলা হয় যে মি. ট্রাম্প তার স্ত্রীর ওপর নির্যাতন চালাতেন। যদিও তার সাবেক স্ত্রী ইভানা পরে এসব ঘটনাকে তুচ্ছ করে দেখিয়েছেন।

পরে ১৯৯৩ সালে তিনি অভিনেত্রী মারলা মেপেলসকে বিয়ে করেন। তাদের এক কন্যা- টিফানি। এর ছ'বছর পর ১৯৯৯ সালে তাদের বিয়ে ভেঙে যায়।

এর পরে ২০০৫ সালে তিনি তার বর্তমান স্ত্রী মেলানিয়া ক্নাউসকে বিয়ে করেন। তিনিও একজন মডেল। এই দম্পতির ঘরে এক ছেলে- ব্যারন উইলিয়াম ট্রাম্প।

তার প্রথম ঘরের সন্তানেরা এখন ট্রাম্প অর্গানাইজেশন পরিচালনা করেন।

অনেকেই ডোনাল্ড ট্রাম্পের মেজাজ-মর্জির কথা উল্লেখ করে তিনি প্রেসিডেন্ট হওয়ার যোগ্য কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। কিন্তু ডোনাল্ড ট্রাম্পের জীবনী লিখেছেন এরকম একজন টিম ও ব্রায়ান বলেছেন, মি. ট্রাম্প আট দশজনের মতোই একজন সাধারণ মানুষ।

"তিনি জাঙ্ক ফুড খেতে পছন্দ করেন, শুক্রবার রাতে টিভির সামনে বসে স্পোর্টস দেখেন। অনেক দিক থেকেই তার আচার আচরণ একজন কিশোরের মতো। কিশোর বয়সে তো অনেকেই অনেক সময় নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে।"

রাজনীতিতে অভিষেক

ডোনাল্ড ট্রাম্প ১৯৮৭ সালে একবার প্রেসিডেন্ট পদের জন্য নির্বাচনে লড়াই করার আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন। ২০০০ সালে রিফর্ম পার্টির প্রার্থী হিসেবে তিনি এই প্রতিযোগিতায় অংশও নিয়েছিলেন।

প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার জন্ম যুক্তরাষ্ট্রে কিনা - এই প্রশ্নে ২০০৮ সালে যখন আন্দোলন শুরু হয় তখন তিনি তার অত্যন্ত সরব একজন সদস্য ছিলেন।

এই প্রশ্ন ও বিতর্ক ছিল অবান্তর। কেননা মি. ওবামার জন্ম হাওয়াই রাজ্যে।

এই বিতর্কে সক্রিয়ভাবে অংশ নেওয়ার জন্য ডোনাল্ড ট্রাম্প পরে কোন ধরনের ক্ষমা না চাইলেও বলেছিলেন বারাক ওবামার জন্ম নিয়ে যেসব প্রশ্ন তোলা হয়েছিল সেসবের কোন ভিত্তি নেই।

২০১৫ সালে এসে ডোনাল্ড ট্রাম্প আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেন যে তিনি হোয়াইট হাউজে যাওয়ার প্রতিযোগিতায় নামতে চান।

"এই দেশটিকে আবার মহান করে তুলতে পারেন আমাদের এমন এক ব্যক্তির প্রয়োজন। আমরা সেটা করতে পারি," নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণায় এই মন্তব্য করেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।

'মেক আমেরিকা গ্রেট' এগেইন অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্রকে আবার একটি শ্রেষ্ঠ রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলা হবে - এই স্লোগান নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণায় নেমে পড়েন ট্রাম্প।

বিতর্কিত এই নির্বাচনী প্রচারণার সময় তিনি যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করে তোলা, মেক্সিকো সীমান্তে দেয়াল নির্মাণ এবং মুসলিমদের যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসী হওয়ার বিরুদ্ধে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণাকে ঘিরেও প্রচুর বিতর্ক হয়েছে। সেসময় এমন কিছু অডিও ফাঁস হয়েছে যেখানে মি. ট্রাম্পকে নারীদের সম্পর্কে অশোভন মন্তব্য করতে শোনা গেছে। এসময় তার দলেরও অনেকে মন্তব্য করেছেন যে মি. ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হওয়ার যোগ্য নন।

শুধু তাই নয়, জনমত জরিপেও তিনি তার প্রতিদ্বন্দ্বী হিলারি ক্লিনটনের চেয়ে পিছিয়ে ছিলেন। কিন্তু মি. ট্রাম্প সবসময় তার সমর্থকদের বলেছেন, এসব জরিপ যে ঠিক নয় সেটা তিনি প্রমাণ করে দেখাবেন। এবং শেষে তা-ই হয়েছে।

নির্বাচনের পরে ২০১৭ সালের ২০শে জানুয়ারি তিনি প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে তিনিই প্রথম প্রেসিডেন্ট রাজনীতিতে যার কোন অভিজ্ঞতা ছিলো না।

প্রেসিডেন্ট হিসেবে চার বছর

দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই তাকে নানা সমস্যায় পড়তে হয়েছে। এই লড়াই ছিল রাজনীতির মাঠ থেকে আদালত পর্যন্ত।

নানা বক্তব্যের জন্যেও তিনি সমালোচিত হয়েছেন। যেমন মেক্সিকোর সাথে যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তে প্রাচীর নির্মাণের কথা বলতে গিয়ে একবার তিনি বলেছিলেন মেক্সিকো থেকে ধর্ষণকারীরা যুক্তরাষ্ট্রে চলে আসছে।

বেশ কয়েকজন নারী তার বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ তুলেছেন।

অনেকে তাকে একজন ভাঁড়, কমেডিয়ান হিসেবেও উল্লেখ করেন, কেউ কেউ তাকে বলেন মিথ্যাবাদী। আবার যেভাবে তিনি সহজ সরল ভঙ্গিতে সোজা সাপ্টা উচ্চারণ করেন সেটা অনেককে আকৃষ্টও করে।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত থেকে শুরু করে তার শারীরিক অঙ্গভঙ্গি নিয়েও কথাবার্তা হয়। এমনকি কথা হয় তার চুলের রঙ ও স্টাইল নিয়েও। অনেকেই এই চুল আসল নাকি নকল এনিয়েও প্রশ্ন করেন।

রিয়েল এস্টেট, ব্যবসা, রিয়েলিটি টিভি শো, উপস্থাপনা এবং রাজনীতি - সবকিছুতেই সফল ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার সমর্থকরা তাকে ডাকেন- 'দ্য ডোনাল্ড।'

এতো কিছুতে সফল হওয়ার পরেও তিনি কেন প্রেসিডেন্ট হতে চান? তার নামের পরিধি আরো বাড়ানোর জন্য?

প্রথমবার প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, "আমাদের দেশের একজন বড় নেতার প্রয়োজন। আর সেজন্যই আমি প্রার্থী হওয়ার কথা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করছি।"

এই ডোনাল্ড ট্রাম্পই অ্যাপ্রেন্টিস রাজনীতিবিদ থেকে হয়ে উঠেছেন একজন শীর্ষ রাজনীতিবিদ, বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি- আমেরিকার প্রেসিডেন্ট!

এখন হোয়াইট হাউজের টপ জবের জন্য ভোটাররা তাকে আরো চার বছরের মেয়াদে আবার হায়ার করবেন, নাকি গত চার বছরের পারফরমেন্স দেখে এবারই তাকে ফায়ার করে দেবেন- সেটা জানা যাবে তেসরা নভেম্বর। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
সর্বশেষ খবর
গিল অতীত, অভিনেতা সিদ্ধান্তের সঙ্গে সারার ডেটিংয়ের গুঞ্জন
গিল অতীত, অভিনেতা সিদ্ধান্তের সঙ্গে সারার ডেটিংয়ের গুঞ্জন

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

হাতিরঝিল থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার
হাতিরঝিল থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুগন্ধা নদীতে জেলেদের জালে হাঙ্গর
সুগন্ধা নদীতে জেলেদের জালে হাঙ্গর

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা
গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মোবাইলের মাধ্যমে নকল সরবরাহের দায়ে শিক্ষকের কারাদণ্ড
মোবাইলের মাধ্যমে নকল সরবরাহের দায়ে শিক্ষকের কারাদণ্ড

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে অবহিতকরণ সভা
বাগেরহাটে অবহিতকরণ সভা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মশালায় টস জিতে বোলিংয়ে লখনৌ
ধর্মশালায় টস জিতে বোলিংয়ে লখনৌ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুরে ছিনতাইকারীসহ গ্রেফতার ৩০
মোহাম্মদপুরে ছিনতাইকারীসহ গ্রেফতার ৩০

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজস্থানকে ১ রানে হারিয়ে টিকে রইল কলকাতা
রাজস্থানকে ১ রানে হারিয়ে টিকে রইল কলকাতা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কোস্ট গার্ডের অভিযানে চার কোটি টাকার বিদেশি মাদক জব্দ
কোস্ট গার্ডের অভিযানে চার কোটি টাকার বিদেশি মাদক জব্দ

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত পানিকে যুদ্ধাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছে : মির্জা আব্বাস
ভারত পানিকে যুদ্ধাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছে : মির্জা আব্বাস

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ছাত্রদলের বোতলজাত বিশুদ্ধ পানি ও বিস্কুট বিতরণ
গাইবান্ধায় ছাত্রদলের বোতলজাত বিশুদ্ধ পানি ও বিস্কুট বিতরণ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ১
ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ১

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে ব্লক ইমরান-বিলাওয়ালের এক্স অ্যাকাউন্ট
ভারতে ব্লক ইমরান-বিলাওয়ালের এক্স অ্যাকাউন্ট

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের নগদ অর্থ প্রদান
ফেনীতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের নগদ অর্থ প্রদান

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘প্রশ্ন করার জন্য সাংবাদিকের চাকরি যায়- এমন দেশে মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালন করছি’
‘প্রশ্ন করার জন্য সাংবাদিকের চাকরি যায়- এমন দেশে মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালন করছি’

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে সুবর্ণচর এক্সপ্রেস দ্রুত চালুর দাবিতে ঘণ্টাব্যাপী রেলপথ অবরোধ
নোয়াখালীতে সুবর্ণচর এক্সপ্রেস দ্রুত চালুর দাবিতে ঘণ্টাব্যাপী রেলপথ অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যায়বিচার নিশ্চিতে সংবিধান ও গণতন্ত্রের মধ্যে ভারসাম্য রাখাই হবে বড় চ্যালেঞ্জ: প্রধান বিচারপতি
ন্যায়বিচার নিশ্চিতে সংবিধান ও গণতন্ত্রের মধ্যে ভারসাম্য রাখাই হবে বড় চ্যালেঞ্জ: প্রধান বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টির নতুন অধিনায়ক লিটনকে শান্তর শুভকামনা
টি-টোয়েন্টির নতুন অধিনায়ক লিটনকে শান্তর শুভকামনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টিপাতে যমুনায় বেড়েছে পানি
বৃষ্টিপাতে যমুনায় বেড়েছে পানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগের নামে ফিরলো ঢাবির অ্যাকাউন্টিং বিভাগ
আগের নামে ফিরলো ঢাবির অ্যাকাউন্টিং বিভাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাকে হত্যার পর সারারাত লাশের পাশে বসে ছিলেন ছেলে
মাকে হত্যার পর সারারাত লাশের পাশে বসে ছিলেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা
১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘাঘট নদীর পাড়ে মুক্তমঞ্চের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
ঘাঘট নদীর পাড়ে মুক্তমঞ্চের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বজ্রপাতে দুই ভাইয়ের মৃত্যু
বগুড়ায় বজ্রপাতে দুই ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিএনসিসি এলাকায় উন্নয়নকাজে নিরাপত্তা বেষ্টনী নিশ্চিতের নির্দেশ
ডিএনসিসি এলাকায় উন্নয়নকাজে নিরাপত্তা বেষ্টনী নিশ্চিতের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানকে ছাড়াই এশিয়া কাপ, আশঙ্কা গাভাস্কারের
পাকিস্তানকে ছাড়াই এশিয়া কাপ, আশঙ্কা গাভাস্কারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পটুয়াখালীতে ইউপি সদস্যের বাড়িতে ডাকাতি
পটুয়াখালীতে ইউপি সদস্যের বাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় স্থানীয়দের মতামতকে গুরুত্ব দিতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় স্থানীয়দের মতামতকে গুরুত্ব দিতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ
এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন
ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত
বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন
বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান
মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প
পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা
সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে শিয়ালের মাংস বিক্রি, ৬ মাসের কারাদণ্ড
ফেনীতে শিয়ালের মাংস বিক্রি, ৬ মাসের কারাদণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়

প্রথম পৃষ্ঠা

আপাতত হার্ডলাইন নয়
আপাতত হার্ডলাইন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি
বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি

শোবিজ

আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা
আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতি-মানুষ মুখোমুখি
হাতি-মানুষ মুখোমুখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র
ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে
গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে

রকমারি

পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা
যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা

দেশগ্রাম

অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি
আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!
বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা
অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়
বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন
ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমীর আক্ষেপ
মৌসুমীর আক্ষেপ

শোবিজ

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলাম
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলাম

মাঠে ময়দানে

কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য
লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মঞ্চ মাতালেন কাঙালিনী সুফিয়া
মঞ্চ মাতালেন কাঙালিনী সুফিয়া

শোবিজ

সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার
ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা
সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা

দেশগ্রাম

নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু
নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু

খবর